তাঁর কথা মনে পড়ে

Daily Inqilab মোহাম্মদ আবদুল গফুর

০৩ জুন ২০২৩, ০৭:৩১ পিএম | আপডেট: ০৪ জুন ২০২৩, ০১:০৩ এএম

মানুষ মাত্রই মরণশীল। কোনো মানুষ জন্মগ্রহণ করার পর জীবনের কোনো ক্ষেত্রে তিনি কতটা অগ্রসর হতে পারবেন, তা কেউই নিশ্চিত করে বলতে পারে না। তবে একটা বিষয় নিশ্চিত করে বলা যায় যে, তাকে একদিন মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করতে হবে, এ সুন্দর দুনিয়া একদিন তাকে চিরতরে ছেড়ে যেতে হবে। স্রষ্টার সেই শাশ্বত বিধানেই ২০০৬ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি সোমবার সকালে দৈনিক ইনকিলাবের প্রতিষ্ঠাতা প্রাণপুরুষ, প্রখ্যাত ইসলামী চিন্তাবিদ, জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি, প্রবীণ রাজনীতিবিদ ও সাবেক মন্ত্রী আলহাজ মাওলানা এম এ মান্নান চিরদিনের জন্য এ জগৎ থেকে অচেনা আরেক জগতে পাড়ি জমান।

মাওলানা এম এ মান্নান ছিলেন বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবনের অধিকারী। ১৯৩৫ সালের ৯ মার্চ চাঁদপুরের এক সম্ভ্রান্ত ধর্মপ্রাণ পরিবারে তাঁর জন্ম। তাঁর পিতা ছিলেন ফুরফুরার প্রখ্যাত পীর মাওলানা আবু বকর সিদ্দিকীর (রহ.) বিশিষ্ট খলিফা। মরহুম মাওলানা এম এ মান্নানের কর্মজীবন শুরু হয় মাদরাসা শিক্ষক হিসেবে। পরবর্তীকালে মাদরাসা শিক্ষকদের ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি হিসেবে তিনি মাদরাসা শিক্ষকদের ভাগ্য উন্নয়নে সুদূরপ্রসারী অবদান রাখেন। সাধারণভাবে শিক্ষকদের এবং বিশেষভাবে মাদরাসা শিক্ষকদের ভাগ্য উন্নয়নে তিনি যে বিরাট অবদান রাখেন তা জাতি কোনো দিনই ভুলতে পারবে না।

বিভিন্ন পর্যায়ে তিনি সরকারের শিক্ষা, ধর্ম ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। মধ্যপ্রাচ্যের আরব ও অন্যান্য মুসলিম দেশের শাসকদের সঙ্গে তাঁর ছিল ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিগত সম্পর্ক। এই সম্পর্কের সুবাদে তিনি শুধু ঐসব ভ্রাতৃপ্রতিম দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক নিবিড় করতেই অবদান রাখেননি, বাংলাদেশের আপদকালে সাইক্লোন-বিধ্বস্ত এলাকাসমূহে ত্রাণকার্য তরান্বিত করার উদ্দেশ্যে ঐসব দেশ থেকে ত্রাণ সামগ্রী এবং তা দ্রুত বিতরণের লক্ষ্যে হেলিকপ্টার আনারও ব্যবস্থা করে ঐতিহাসিক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। তিনি গাউসুল আজম মসজিদ কমপ্লেক্সসহ দেশে বহু মসজিদ, মাদরাসা ও অন্যান্য শিক্ষা ও সমাজসেবা সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।

তবে তাঁর অন্যসব কাজের তুলনায় তিনি দৈনিক ইনকিলাব প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এদেশে সৎ, নিরপেক্ষ এবং স্বদেশ-স্বজাতির কল্যাণে নিবেদিত সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে যে ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করেন, সেটাই তার জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ কীর্তি বলে অনেকের বিশ্বাস। এক্ষেত্রে তাঁকে অনেকেই গত শতাব্দির ত্রিশ ও চল্লিশের দশকে দৈনিক আজাদের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁর সঙ্গে তুলনা করেন। সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে বাঙালি হিন্দুদের জন্য দৈনিক আনন্দবাজার যে ভূমিকা পালন করে, মাওলানা আকরম খাঁর প্রতিষ্ঠিত দৈনিক আজাদ বাঙালি মুসলমানদের জন্য অনুরূপ ভূমিকা পালন করলেও দুঃখের বিষয়, পরবর্তীকালে দৈনিক আজাদ উপযুক্ত পরিচালকের অভাবে সে ধারাবাহিকতা রক্ষায় সমর্থ হয়নি। এক পর্যায়ে জাতীয় জীবনে ঐতিহাসিক ভূমিকা পালনকারী সেই আজাদ বন্ধও হয়ে যায়। মাওলানা এম এ মান্নানের প্রতিষ্ঠিত দৈনিক ইনকিলাব সেই অভাব পূরণেই ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করে।

বর্তমান প্রতিকূল বিশ্ব-পরিস্থিতিতে কোনো মুসলিম দেশে স্বজাতি ও স্বদেশের কল্যাণে নিবেদিত একখানি দৈনিকের চলার পথ মোটেই কুসুমাস্তীর্ণ হবার কথা নয়। দৈনিক ইনকিলাবের পথও কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না। বিভিন্ন সময়ে সরকারসহ দেশি-বিদেশি কায়েমী স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মহল ইনকিলাবকে গলা টিপে মারার কম চেষ্টা চালায়নি। কখনও সরকার সরাসরি ইনকিলাবের প্রকাশনা নিষিদ্ধ করে দিয়েছে। কখনও ইনকিলাব অফিসে চালানো হয়েছে হামলা। কখনও ইনকিলাবের সম্পাদক ও সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করে তাদের হয়রানির পথ বেছে নেয়া হয়েছে। কখনও সরকারি ও বেসরকারি বিজ্ঞাপন বন্ধের চেষ্টার পরও ইনকিলাব মাথা নত না করায় পাঠকরা যাতে ইনকিলাব না পড়ে, সেজন্য ভাড়াটে বুদ্ধিজীবীদের দিয়ে বিবৃতি দেয়া হয়েছে। কিন্তু এত করেও দৈনিক ইনকিলাবকে যে তার নীতির পথ থেকে নিবৃত্ত করা যায়নি, তার অন্যতম কারণ ছিল মাওলানা এম এ মান্নান সাহেবের নীতির প্রশ্নে নিরাপস অবস্থান।

অথচ, মাওলানা সাহেবকে এককালে অনেকেই মনে করতেন, তিনি সবসময় সরকারের সঙ্গে সহযোগিতার নীতি পছন্দ করেন। তাদের এ ধারণার পেছনে কিছু কারণও ছিল। তিনি জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের সভাপতি হবার পর মাদরাসা শিক্ষকদের ভাগ্য উন্নয়ন করতে জিয়া ও এরশাদ সরকারের সঙ্গে সহযোগিতার পথই বেছে নেন। এ ব্যাপারে তার নীতি ছিল পরিষ্কার। জনগণের কল্যাণমূলক কোনো কাজ আদায়ে সরকারের সাথে সংঘাতের চাইতে সহযোগিতার পথই অধিক ফলপ্রসূ। মাদরাসা শিক্ষকদের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য তিনি তদানীন্তন সরকারসমূহের সঙ্গে সহযোগিতা করেছেন, নিজের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য নয়।

সংবাদপত্র সম্পর্কে তার নীতি ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। সেখানে সৎ, দেশপ্রেমিক এবং স্বদেশ ও স্বজাতির স্বার্থের প্রশ্নে নিবেদিত সাংবাদিকতার নীতিতে তিনি ছিলেন আপসহীন। সংবাদপত্র সম্বন্ধে তার ধারণাই ছিল, সংবাদপত্রকে দেশ, জাতি ও জনগণের স্বার্থের প্রশ্নে হতে হবে আপসহীন। তিনি বিরোধিতার খাতিরে বিরোধিতার নীতিতে বিশ্বাস করতেন না। তিনি মনে করতেন, সরকার জাতির জন্য কল্যাণকর কোনো পদক্ষেপ নিলে যেমন তাকে সমর্থন দিতে হবে, একইভাবে সরকার যদি জাতির জন্য কোনো ক্ষতিকর কাজে লিপ্ত হয়, কঠোর ভাষায় তার সমালােচনা করতে হবে।

দৈনিক ইনকিলাব যখন আত্মপ্রকাশ করে, দেশে তখন চলছিল এরশাদ সরকারের শাসনকাল। আর তিনি ছিলেন সেই সরকারের একজন মন্ত্রী। এতদসত্ত্বেও তিনি ইনকিলাবের সাংবাদিকদের দ্ব্যর্থহীন ভাষায় জানিয়ে দেন, ইনকিলাবকে হতে হবে সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ এবং দেশ, জাতি ও জনগণের স্বার্থই হতে হবে ইনকিলাবের প্রধান বিবেচ্য, দল বা সরকারের স্বার্থ নয়। তিনি তদানীন্তন সরকারের একজন মন্ত্রী, অথচ তাঁর পরিচালিত পত্রিকায় সরকারের বহু ভুল নীতির কঠোর সমালােচনা থাকত। এ নিয়ে তদানীন্তন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের অবনতি ঘটে। একপর্যায়ে প্রেসিডেন্ট তাকে তাঁর পত্রিকার স্বাধীন নীতি অথবা মন্ত্রিত্ব দুইয়ের একটিকে বেছে নিতে বলেন। তিনি অম্লান বদনে মন্ত্রিত্ব ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।

আসলে দৈনিক ইনকিলাবকে নিয়ে মাওলানা সাহেবের ছিল বিরাট স্বপ্ন। সেই স্বপ্নের তুলনায় মন্ত্রিত্ব ছিল তার কাছে অতি তুচ্ছ ব্যাপার। দৈনিক ইনকিলাবের সঙ্গে প্রথম দিক থেকে যারা বিভিন্ন বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হন, নিজ নিজ বিভাগের জন্য উপযুক্ত সাংবাদিক সংগ্রহ করার দায়িত্ব তিনি তাদের উপর অর্পণ করেন। এ ব্যাপারে তাদের প্রতি তাঁর বক্তব্য ছিল, নিজ নিজ বিভাগে উপযুক্ত সাংবাদিক নেয়া আপনাদের দায়িত্ব। উপযুক্ত সাংবাদিক নেয়ার প্রয়োজনে আপনারা যদি আমার সুপারিশ করা প্রার্থীকেও অগ্রাহ্য করেন, আমার কোনো আপত্তি থাকবে না। কারণ, আমি পাবলিক ম্যান হিসেবে যে আমাকে ধরবে আমি তার জন্যই সুপারিশ করবো। কিন্তু সাংবাদিক উপযুক্ত না হলে তার দায়দায়িত্ব আপনাদের। কারণ, কে ভালো, কে মন্দ সাংবাদিক তা আপনারা জানেন, আমার তা জানার কথা নয়।

দৈনিক ইনকিলাবের নীতি সম্বন্ধে তার সুস্পষ্ট বক্তব্য ছিল। তিনি বলতেন, ইনকিলাবের প্রধান মূলনীতি দুটি। (এক) ইসলাম, (দুই) বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব; এ দুটি বিষয়ে ইনকিলাব কখনও আপস করবে না। আর একটি বিষয় তিনি প্রায়ই জোর দিয়ে বলতেন, আমরা এদেশের মুসলমানদের বৃহত্তর অংশের আকিদায় বিশ্বাসী, তবে আকিদার খুঁটিনাটি বা মাজহাব-সংক্রান্ত দ্বন্দ্ব-সংঘাতের আমরা পক্ষপাতী নই। তিনি আরো বলতেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বে আমরা বিশ্বাসী। কিন্তু দেশের প্রচলিত কোনো রাজনৈতিক দল বা উপদলের প্রতি আমাদের কোনো দুর্বলতা থাকা চলবে না। সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে দলীয় ও উপদলীয় সংকীর্ণতার তিনি ঘোর বিরোধী ছিলেন। ইনকিলাবের কোনো সাংবাদিকের লেখায় কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দল বা উপদলের প্রতি বিশেষ ঝোঁক প্রকট হয়ে উঠলে তিনি তাকে মৌখিক সতর্ক করে দিয়ে বলতেন, আমরা কোনো দলের কাছ থেকে একটি পয়সা নেইনি। সুতরাং কোনো দলের কাছে আমরা বাঁধা নই। ইনকিলাবের নীতি হবে স্বাধীন ও দলনিরপেক্ষ। জাতি ও জনগণের কল্যাণে ইনকিলাবকে স্বাধীন ও সাহসী নীতি অনুসরণ করে চলতে হবে।

মাওলানা সাহেব যতদিন সুস্থ ছিলেন, মাঝে মাঝে ইনকিলাবের সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের উদ্দেশ্যে, এছাড়া প্রতিবছর রমজানের কোনো এক সন্ধ্যায় তিনি সকলকে নিয়ে ইফতার মাহফিলে মিলিত হতেন। এসব বৈঠক ও মাহফিলে তিনি চেষ্টা করতেন সাংবাদিকদের স্বাধীন মতামত ও সমস্যাদি জানতে। তিনি প্রায়ই সাংবাদিকতার সঙ্গে সামরিক পেশার তুলনা করে বলতেন, ভালো অস্ত্রশস্ত্র থাকলেই যুদ্ধ জয় করা সম্ভব হয় না, যুদ্ধ করার জন্য অস্ত্রশস্ত্রের ব্যবহারকারী সৈনিকদের হতে হয় যোগ্য ও অনুপ্রাণিত। একইভাবে সংবাদপত্রের জন্য বিরাট দালান বা উন্নত মেশিন থাকলেই যথেষ্ট হবে না, উপযুক্ত, প্রতিভাশালী ও অনুপ্রাণিত সাংবাদিক ছাড়া সংবাদপত্রের মান উন্নত করা সম্ভব নয়।

আরেকটি বিষয়ে মাওলানা সাহেব খুবই সজাগ, সচেতন ছিলেন। তিনি উন্নত কর্ম-পরিবেশের ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করতেন। বলতেন, উন্নতমানের কাজ পেতে হলে এমন পরিবেশ দিতে হবে, যাতে সাংবাদিকরা দ্রুত কাজ শেষ করে অফিস ত্যাগের জন্য অস্থির হয়ে না ওঠে। সাংবাদিকদের মধ্যে প্রেরণা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে মাসের প্রথম দিকেই নিয়মিত বেতন প্রদান নিশ্চিত করার ওপর তিনি জোর দিতেন।

মাওলানা এম এ মান্নান সাহেব সাংবাদিকদের সঙ্গে বৈঠকে প্রায়ই একটা বিষয়ে বিশেষ গুরুত্বারোপ করতেন, দৈনিক ইনকিলাবকে তিনি একটি পরিবারের মতো দেখতে চাইতেন। এখানে কে মালিক, কে কর্মচারী সেটা বড়কথা নয়Ñ সবাই একই আদর্শ ও নীতিতে বিশ্বাসী একটি পরিবারের সদস্য। শেষ দিকে তার স্বাস্থ্যের যখন অবনতি ঘটতে থাকে, আমাদের সঙ্গে তার বৈঠকও অনিয়মিত হয়ে যায়। তখন তিনি একদিন কী জানি কী মনে করে এক বৈঠকে বললেন, হয়তো একদিন আমি থাকব না, আপনারা আমার পরেও ইনকিলাব চালিয়ে যাবেন, আপনারা ইনকিলাব টিকিয়ে রাখবেন, এটাই আমার অনুরোধ। আজ কেবলই মনে পড়ছে সুদূর অতীতের গর্ভে হারিয়ে যাওয়া সেই দিনটির কথা, যেদিন তার ডাকে সাড়া দিয়ে ইনকিলাবে যোগ দেই। দেখতে দেখতে তাঁর সান্নিধ্যে কাজ করার অনেকগুলো বছর কীভাবে যে কেটে গেল, তা ভাবতেও অবাক লাগে। সেই অতীত দিনগুলো আজ শুধুই স্মৃতি। আজ তিনি নেই। কিন্তু তাঁর স্মৃতির মিনার হিসেবে রয়ে গেছে তার স্বপ্নের মূর্ত প্রতীক- দৈনিক ইনকিলাব।


বিভাগ : বিশেষ সংখ্যা

বিষয় : year


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২৮২ রানে থামিয়েও দিনশেষে অস্বস্তিতে ইংল্যান্ড

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২৮২ রানে থামিয়েও দিনশেষে অস্বস্তিতে ইংল্যান্ড

পদ্মায় নিখোঁজ নৌপুলিশের সন্ধান মেলেনি ৭ দিনেও

পদ্মায় নিখোঁজ নৌপুলিশের সন্ধান মেলেনি ৭ দিনেও

বেতাগী দরবারে ওরশ আজ

বেতাগী দরবারে ওরশ আজ

সন্ধ্যা হলেই দ্বিগুণ ভাড়া ভোগান্তিতে যাত্রীরা

সন্ধ্যা হলেই দ্বিগুণ ভাড়া ভোগান্তিতে যাত্রীরা

কারফিউ শিথিল করায় টাঙ্গাইলে জনজীবনে কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে

কারফিউ শিথিল করায় টাঙ্গাইলে জনজীবনে কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে

নদী ভাঙনে ৪৫৮ পরিবারের আহাজারি

নদী ভাঙনে ৪৫৮ পরিবারের আহাজারি

বিটিভি ভবনে অগ্নিসংযোগের অভিযোগে টুকুসহ বিএনপি জামায়াতের ৬ নেতা কারাগারে প্রেরণ

বিটিভি ভবনে অগ্নিসংযোগের অভিযোগে টুকুসহ বিএনপি জামায়াতের ৬ নেতা কারাগারে প্রেরণ

শনিবার সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী

শনিবার সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী

মেট্রোরেল স্টেশনে হামলার ঘটনায় আসামিদের ৫ দিনের রিমান্ড

মেট্রোরেল স্টেশনে হামলার ঘটনায় আসামিদের ৫ দিনের রিমান্ড

গণবিরোধী কারফিউ দিয়ে মানুষের কণ্ঠকে স্তব্ধ করে দিতে চাইছে : ডা. মনীষা

গণবিরোধী কারফিউ দিয়ে মানুষের কণ্ঠকে স্তব্ধ করে দিতে চাইছে : ডা. মনীষা

নিহত রুদ্রের নামে শাবির প্রধান ফটকের নামকরণ

নিহত রুদ্রের নামে শাবির প্রধান ফটকের নামকরণ

তিনটি গুলি খেয়ে বিনা চিকিৎসায় আমার ছেলেটা মরে গেছে’

তিনটি গুলি খেয়ে বিনা চিকিৎসায় আমার ছেলেটা মরে গেছে’

মালয়েশিয়া ও প্রবাসী আর্ট মেলায় প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

মালয়েশিয়া ও প্রবাসী আর্ট মেলায় প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে থাকুন- ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর এমপি

সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে থাকুন- ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর এমপি

কুড়িগ্রামে তিন লাশ দাফন, পরিবারের আহাজারি

কুড়িগ্রামে তিন লাশ দাফন, পরিবারের আহাজারি

কুষ্টিয়ায় বছরে পাটের আবাদ কমেছে ৯০ হাজার বিঘা জমিতে

কুষ্টিয়ায় বছরে পাটের আবাদ কমেছে ৯০ হাজার বিঘা জমিতে

ভাঙন আতংকে যমুনা পাড়ের মানুষ

ভাঙন আতংকে যমুনা পাড়ের মানুষ

দীর্ঘ পানিবদ্ধতায় হাকালুকি হাওর তীরের ৩ উপজেলা

দীর্ঘ পানিবদ্ধতায় হাকালুকি হাওর তীরের ৩ উপজেলা

চুয়াডাঙ্গায় মাদরাসাছাত্র হত্যা মামলায় আসামির যাবজ্জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মাদরাসাছাত্র হত্যা মামলায় আসামির যাবজ্জীবন

সাভারে নৈরাজ্য সৃষ্টিকারী কেউ ছাত্র ছিল না

সাভারে নৈরাজ্য সৃষ্টিকারী কেউ ছাত্র ছিল না