ঢাকা   রোববার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২৪ ভাদ্র ১৪৩১

রাজনৈতিক সংকট মোচনের দাওয়াই কোথায়?

Daily Inqilab রিন্টু আনোয়ার

০৪ জুন ২০২৪, ১২:১৮ এএম | আপডেট: ০৪ জুন ২০২৪, ১২:১৮ এএম

কোন পথে যাচ্ছে রাজনীতি? নীতির রাজাকে বলা হয় রাজনীতি। এ রাজা ঠিক থাকলে অর্থ, শিক্ষা, সমাজ, কূটনীতিসহ বাদবাকি নীতিগুলোর বেঠিক থাকার উপায় নেই। কিন্তু, নীতির রাজার বদলে রাজার নীতিকে রাজনীতি করে ফেলার যন্ত্রণা ও মাশুল বাংলাদেশ দিয়েই আসছে। যেন দিতেই হবে। দিয়ে যেতেই হবে। রাজনীতির মধ্যে সমস্যা বা ভেজাল থাকলে তা অন্য সকল নীতিকে নাজুক করবে, বাজে পরিণতি বরণ করাবে, এটা অংকের মতো। এটি মোটেই ধারণা বা ঘটনাচক্রের বিষয় নয়। তা বার বার প্রমাণিত। আর সমস্যা কাটাতে গেলে সবার আগে দরকার সমস্যা স্বীকার করা। এই স্বীকার করাটা সমস্যা সমাধানের প্রথম ধাপ। এখানে সরকার সমস্যা স্বীকার করে না। ক্ষমতার আয়নায় সমস্যা দেখেও না। দেখে কেবল সম্ভাবনা। রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক এক একটি চাঞ্চল্যকর দুর্বৃত্তায়ন, প্রশাসনিক মস্তানিতে দেশের ইমেজের সর্বনাশকেও সরকার পক্ষ কোনো সমস্যাই মনে করে না। মাঝেমধ্যে দুয়েকটি অস্বীকার করতে না পারলে দায় চাপিয়ে দেয় বিরোধীদলের ওপর। অথবা সেটাকে জায়েজ করতে চলে যায় কয়েক যুগ বা ১৬-১৭ বছর আগের কোনো ঘটনায়। সরকারের এ অনৈতিকতার বিপরীতে সরকারকে যারা এক্ষুণি ফেলে দিতে চাইছে, তাদের সেই জোর নেই। তারওপর তাদের নাম রাজপথের বিরোধীদল। সংসদের বিরোধীদল আরেকটি। এমন এক আচানক পরিস্থিতিতে রাজনীতিতে চেপে বসেছে জলাবদ্ধতা। একচ্ছত্র আধিপত্যবাদে সরকার নির্ভার। সামনে কোনো ঝুঁকি দেখছে না। আগেকার কোনো টোটকা চিকিৎসা এখানে অকেজো। নাগরিক সমাজের কাছেও এ অবস্থা উৎরানোর দাওয়াই নেই।

সুশীল বা সিভিল স্যোসাইটির নামে যারা মাঝেমধ্যে টুকটাক শব্দ করে তাদের নিমিষে দমিয়ে দেয়া সরকারের জন্য মোটেই তেমন কঠিন কাজ নয়। আদালতে দৌড়াতে দৌড়াতে কাহিল নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বেঁচে থাকতে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীরও একই অবস্থা হয়েছিল। সেই ড. ইউনূস বা ডা. জাফরুল্লাহর পরিণতি তাদের জন্য শিক্ষার মতো। তা’হলে চলমান বন্ধাত্বের অবসান হবে না? এভাবেই চলবে? জবাব হচ্ছে, চলছে তো। নৈতিক অবৈধতা কিংবা জনসম্মতিহীনতা সরকার স্বীকার করতেই নারাজ। কখনো বিনাভোটে, রাতের ভোটে বা চুরির ভোটে ক্ষমতায় আসে না বলে জোর দাবি সরকারের। অন্যদিকে, বিএনপিসহ বিরোধীমতের দাবির ভেতর চলমান সংকটের স্থায়ী সমাধানের কোনো কার্যকর প্রস্তাব নেই। একদল চায় ক্ষমতা ধরে রাখতে, অন্যদল সেটা কেড়ে নিতে। কিন্তু ক্ষমতা ধরে রাখার বা হস্তান্তরের যে বৈধতা আসে জনসম্মতি থেকে, বাংলাদেশে সেই নির্বাচনের প্রক্রিয়াটিই এখন ভয়াবহভাবে প্রশ্নবিদ্ধ। এ প্রশ্নবিদ্ধ ব্যবস্থাতেই পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষে নৈমিত্তিক বিষয়ের মতো বারবার একই অরাজকতা দেখা যায়। কেবল সংসদ বা সরকার নয়; টেম্পোস্ট্যান্ডের ইজারা থেকে উড়ালসেতুর ঠিকাদারির বিলি-বণ্টন, পিয়ন থেকে শুরু করে উপাচার্য নিয়োগের ক্ষমতাÑ সব সনাক্ত হয়ে যায় এর মধ্য দিয়ে। বৈদেশিক বাণিজ্যের মাখন থেকে শুরু করে নদী ভরাট, কবরস্থান দখল, গার্মেন্টসের ঝুট, মহল্লার ডিশ বা ইন্টারনেট ব্যবসা কিচ্ছু বাদ নেই। সবই কথিত গণতন্ত্র ও চেতনাসম্মত।

এমন লোভনীয়তার সন্ধিক্ষণে বিরোধী দলে থাকাটা তাই কারোই এখানে নিরাপদ নয়। অন্যদিকে, ক্ষমতায় থাকলে সবকিছু চলে আসবে হাতের মুঠোয়। এখানে রাজনীতিই কারণ। রাজনীতিই ফলাফল, রাজনীতিই সমাধান। রাজনীতি ঠিক না হলে অন্য কোনো নীতি ঠিক হবে না। অর্থনীতিতে প্রয়োজনীয় সংস্কার করতে হলে প্রয়োজন জনগণের রায়ে নির্বাচিত গণতান্ত্রিক সরকার। সংস্কারের মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক গুণগত পরিবর্তনের জন্য প্রথম প্রতিষ্ঠান হলো রাজনীতি। এটিই বাকি সবকিছুর গন্তব্য ঠিক করবে। অর্থনীতির এ সংকটের সৃষ্টি রাজনীতি থেকেই। তা আবার এক দিনে তৈরি হয়নি। এটি এখন আর নির্দিষ্ট খাতেও সীমাবদ্ধ নেই। সব খাতে এ সংকট ছড়িয়ে পড়েছে। প্যাঁচ খেয়ে গেছে গণতান্ত্রিক উত্তরণের সঙ্গেও। গেল নির্বাচনের আগে প্রশ্ন ছিল চলমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণের পথ বের হবে, নাকি আরও জটিল হবে? অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে বিদেশিদের চাপের মুখে, এ প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছিল টানা বেশ ক’মাস। সেই প্রশ্নটি মাঠে মারা গেছে। ২০১৪, ২০১৮’র পর ২০২৪ সালে সরকার হিম্মত-চাতুরি আরো বেশি দেখিয়েছে। এতে সরকার এখন আরো বেপরোয়া। এ বেপরোয়ার মাঝে কিঞ্চিত ফের। কাকতালীয় বা ঘটনাচক্রে দ্রুততম অ্যাকশন। একটি আদালতি, আরেকটি বৈশ্বিক। আবার দুটিতেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রাসঙ্গিকতা।

যুক্তরাষ্ট্রের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর ফুচকা সফরপরবর্তী মজাদার আলাপের মধ্যেই এক আহমেদ সাবেক সেনাপ্রধান আজিজের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার খাস খবর। আরো আগেই নিষেধাজ্ঞা খেয়ে থাকা আরেক আহমেদ সাবেক আইজিপি বেনজির। আজিজ আহমেদেকে নিয়ে নানা মাতবোলের মাঝেই বেনজীর আহমেদ, তাঁর স্ত্রী ও মেয়ের নামে থাকা স্থাবর সম্পদ ক্রোকের আদেশ। সেইসঙ্গে তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা। এর মধ্যে রয়েছে তার স্ত্রী ও মেয়ের নামে থাকা ব্যাংক হিসাবগুলোও। তার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদসহ আলাদীনের চেরাগের বিষয়টি ছিল ওপেন সিক্রেট। তার পরিবারের মালিকানায় প্রায় ১ হাজার ৪০০ বিঘা জমির ওপর নির্মিত রিসোর্ট, রিসোর্টের পাশে আরও ৮০০ বিঘা জমি, একটি ফাইভ স্টার হোটেলের ২ লাখ শেয়ারসহ আরো কতো খবর। এতে আজিজের খবর মাঠে মারা যায়নি। মাঝে এমপি আনারের ভারতে মৃত্যুর খবর টপ লাইনে চলে গেলেও নিউজ লিস্টে দুই আহমেদ ফর্মেই আছেন। প্রশ্ন ঘুরছে- শেষ দৃশ্যে কী আছে? এর ধারাবাহিকতা কোথায় গড়াতে পারে? আজিজ-বেনজিরকে ইস্যু করে প্রচুর বগল বাজানোর দুর্গন্ধময়তা মালুম করা যাচ্ছে। এগুলো সরকারের জন্য বাড়তি বিড়ম্বনার।

তবে এ ধরনের কূটনৈতিক যন্ত্রণা সহা ও সামাল দেয়ায় সরকার বেশ অভ্যস্থ, পাকা। কিন্তু, পাকনামি ফলানো যাচ্ছে না অর্থখাতে। বিশেষ করে ব্যাংকিং খাতে। ব্যবসায়ীদের কখনো টানে, কখনো ঢিলে কব্জায় রাখা গেলেও পুরোদস্তুর নাস্তানাবুদ হতে হচ্ছে ব্যাংক খাতে। কোনোভাবেই পারছে না খেলাপি ঋণের লাগাম টানতে। সরকারি ঘরানার প্রভাবশালী গ্রাহক ঋণ নিলেও টাকা ফেরত দিচ্ছে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংক নানা পদক্ষেপ নিলেও তারা পাত্তা দেন না। এর জেরে শুধু এক বছরেই দেশে ঋণের পরিমাণ বেড়েছে প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা। এর আগে এক বছরের ব্যবধানে তা বেড়েছিল ১৭ হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, ২০২৩ সালের ডিসেম্বর শেষে দেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৬৩৩ কোটি টাকায়। ২০২২ সালের ডিসেম্বর শেষে যা ছিল ১ লাখ ২০ হাজার ৬৫৬ কোটি টাকা। সেই হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে খেলাপি ঋণ বেড়েছে প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা। প্রকৃত অংকটি আরো বেশি হতে পারে। মামলার কারণে অনেক ঋণকে খেলাপি হিসাবে চিহ্নিত করা যায় না। আবার অবলোপন করা ঋণও খেলাপির হিসাবে নেই।

এ দুই ঋণকে বিবেচনায় নিলে প্রকৃত খেলাপি ঋণের অঙ্ক সাড়ে ৪ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে। এ অবস্থা বিদ্যমান রেখেই চলছে সবল ব্যাংকের সাথে দুর্বল ব্যাংকের সাথে জোরাজুরিতে একীভূতকরণ। এতে ব্যাংক খাতে ভর করেছে চরম উৎকণ্ঠা। বিপুল পরিমাণে খেলাপি ঋণ, বেসরকারি ব্যাংকে পারিবারিক নিয়ন্ত্রণ, সরকারি ব্যাংকে রাজনৈতিক প্রভাব, টপ টু বটম দুর্নীতি এবং এর সঙ্গে যুক্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দুর্বল তদারকির পরিপ্রেক্ষিতে দেশের আর্থিক খাত এখন প্রায় ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। এর বাইরে সরকার নিজেও খেলাপি। বড় অবকাঠামো নির্মাণ, বিদ্যুৎ প্রকল্প এবং নানা উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের জন্য বাংলাদেশ যে ঋণ নিচ্ছে তার পরিমাণ মাত্র সাত বছরের মধ্যে দ্বিগুণ হয়ে গেছে। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের তথ্যে দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশ দ্বিপক্ষীয় চুক্তির আওতায় জাপান, চীন, রাশিয়া ও ভারতের কাছ থেকেই সবচে বেশি ঋণ নিয়েছে এবং নিচ্ছে। পাবলিক ও প্রাইভেট মিলিয়ে ২০১৭ সালের শেষে বাংলাদেশের সার্বিক মোট ঋণ ছিল ৫১.১৪ বিলিয়ন ডলার, ২০২৩ সালের শেষ প্রান্তিকে এটি ১০০.৬৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছায়। সরকারি-বেসরকারি এই বিপুল ঋণ পরিশোধের পরিমাণ প্রতি বছর বাড়ছে। ডলার সংকট এবং রিজার্ভ কমতে থাকায় সামনে অপেক্ষা করছে এক ভয়ানক অন্ধকার। রাজনীতিতে এমন আপদের ঘনঘটা না থাকলে অর্থনীতি নিশ্চয়ই এই দশায় দাঁড়াতো না। সরকারকে কূটনৈতিক ঝক্কি মোকাবেলায়ও হাওয়াই-মিঠাইর এতো পাশা খেলতে হতো না।

নির্বাচন এলেই কেবল রাজনৈতিক অস্থিরতার বিষয়টি সামনে চলে আসে। সংঘাতময় পরিস্থিতির আশঙ্কা তৈরি হয়। এর কারণ ক্ষমতায় যাওয়া এবং ক্ষমতায় টিকে থাকাকেই রাজনীতিবিদরা একমাত্র লক্ষ্য নির্ধারণ করে ফেলেছেন। রাজনীতিতে অনড় অবস্থানের কোনো সুযোগ নেই। আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়েই সমস্যার সমাধানের পথ খুঁজতে হবে। ‘জনগণ সকল ক্ষমতার উৎস’Ñ এটা শুধু সংবিধানে থাকলে চলবে না। প্রকৃতপক্ষে মানুষের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জনগণকে ক্ষমতায়িত করতে হবে। বিদেশিদের দিকে তাকিয়ে থাকার সুযোগ নেই। কারণ, জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হলে দীর্ঘ মেয়াদে রাজনীতিতে কোনো সুফল মিলবে না। রাজনৈতিক শক্তিগুলো যখনই জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে, তখনই অন্য কেউ ক্ষমতার দিকে ঝুঁকে সেটা কাজে লাগাতে চাইবে। এ জন্য বর্তমানে রাজনীতিবিদদের বিদেশি কূটনীতিকদের কাছে ধরনা দেওয়ার প্রবণতা কমাতে হবে।

মনে রাখতে হবে, দেশ আজ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে কঠিন সংকটের মধ্যে রয়েছে। এই সংকট থেকে উত্তরণ করতে হলে আমাদেরই আমাদের পথ চয়ন করতে হবে, নিরূপণ করতে হবে, খুঁজে বের করতে হবে। ইতোমধ্যে আমাদের ইন্সটিটিউশনগুলো ধবংস হয়ে গেছে, রাজনীতিটাও অনেকটা ধবংসের পথে!

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট
[email protected]


বিভাগ : বিশেষ সংখ্যা


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

গোল উৎসবে নেশন্স কাপে উড়ন্ত সূচনা জার্মানির

গোল উৎসবে নেশন্স কাপে উড়ন্ত সূচনা জার্মানির

জয়ে ইংল্যান্ডের সাউথগেট-পরবর্তী অধ্যায় শুরু

জয়ে ইংল্যান্ডের সাউথগেট-পরবর্তী অধ্যায় শুরু

পোপের ১৫৪ রানের পরেও ইংল্যান্ডের ৩২৫,কামিন্দু-সিলভায় লংকানদের লড়াই

পোপের ১৫৪ রানের পরেও ইংল্যান্ডের ৩২৫,কামিন্দু-সিলভায় লংকানদের লড়াই

স্কটল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করলো অস্ট্রেলিয়া

স্কটল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করলো অস্ট্রেলিয়া

মানিকগঞ্জে ইছামতী নদীতে থেকে মরদেহ উদ্ধার

মানিকগঞ্জে ইছামতী নদীতে থেকে মরদেহ উদ্ধার

‌'শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের কঠাগড়ায় দাঁড় করাতে হবে'

‌'শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের কঠাগড়ায় দাঁড় করাতে হবে'

শেষ ম্যাচও জিততে চায় বাংলাদেশ

শেষ ম্যাচও জিততে চায় বাংলাদেশ

সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় জামায়াতকে পাহারাদারের ভূমিকা পালন করতে হবে

সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় জামায়াতকে পাহারাদারের ভূমিকা পালন করতে হবে

আইওসির কোচিং কোর্সে বাংলাদেশের মাহফিজুল

আইওসির কোচিং কোর্সে বাংলাদেশের মাহফিজুল

নাটোরে পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা সপ্তাহ শুরু

নাটোরে পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা সপ্তাহ শুরু

পটিয়ায় জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদ্ন্নুবী অনুষ্ঠিত

পটিয়ায় জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদ্ন্নুবী অনুষ্ঠিত

মীরসরাইয়ে কমছে পানি তীব্র হচ্ছে নদীভাঙন

মীরসরাইয়ে কমছে পানি তীব্র হচ্ছে নদীভাঙন

বিএনপিতে কোনো সন্ত্রাসী চাঁদাবাজের ঠাঁই হবে না

বিএনপিতে কোনো সন্ত্রাসী চাঁদাবাজের ঠাঁই হবে না

নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেয়াই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব

নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেয়াই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব

নেমে গেছে বানের পানি স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতচিহ্ন

নেমে গেছে বানের পানি স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতচিহ্ন

সভাপতি শওকত সম্পাদক মানিক

সভাপতি শওকত সম্পাদক মানিক

সংযোগ সড়ক ভেঙে দুর্ভোগে ৬ গ্রামবাসী

সংযোগ সড়ক ভেঙে দুর্ভোগে ৬ গ্রামবাসী

বাড়িভিটা হারিয়ে দিশেহারা তিস্তা পাড়ের মানুষ

বাড়িভিটা হারিয়ে দিশেহারা তিস্তা পাড়ের মানুষ

ভয়াবহ বন্যায় কৃষি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের সর্বনাশ

ভয়াবহ বন্যায় কৃষি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের সর্বনাশ

মাদরাসা শিক্ষার সংস্কার : একটি পর্যালোচনা

মাদরাসা শিক্ষার সংস্কার : একটি পর্যালোচনা