রাজশাহী সিল্কের সেকাল-একাল
০৪ জুন ২০২৪, ১২:১৮ এএম | আপডেট: ০৪ জুন ২০২৪, ১২:১৮ এএম
কাপড়ের রাণী রেশম। রেশম বা সিল্ক পৃথীবির সবচেয়ে সৌখিন পরিধেয় বস্ত্র হিসাবে খ্যাত। সিল্কের মতো সমাদৃত ও আরামদায়ক পরিধেয় বর্তমানে নেই, পূর্বেও কোনো সময় ছিল না। বিশ্ব বাজারে আজো সিল্ক অপ্রতিদ্বন্দ্বী বস্ত্র। এর সাথে জড়িয়ে আছে আভিজাত্য।
ব্যবহারকারীদের অনেকেই জানেন না সিল্ক কীভাবে তৈরি হয়। জানলে চমকে উঠবেন। পৃথিবী খ্যাত একটা ইটালিয়ান টাই তৈরি করতে জীবন উৎসর্গ করতে হয় আড়াইশোর বেশি পলু পোকার জীবন। আর একটা শাড়ির জন্য পাঁচ হাজার ও শার্টের জন্য আড়াই হাজার রেশম পোকার জীবন দিতে হয়।
রেশমের ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায় খ্রিষ্টপূর্ব তিন হাজার বছর পূর্বে চীনারা এ বস্ত্রের আবিষ্কার করে। ব্যবসায়িক কারণে তারা পরবর্তী দুই হাজার বছর পর্যন্ত চাষের গোপনীয়তা রক্ষা করেছিল। সে সময় তারা এককভাবে কাঁচা রেশম ও রেশম বস্ত্র রফতানি করত। চীন থেকে আফগানিস্তান হয়ে পারস্য উপসাগরীয় দেশসমূহের ইরান, তুরস্ক হয়ে ইউরোপ, রাশিয়ার কাজাখাস্তানে রপ্তানি হতো এ বস্ত্র। তিব্বত-কাশ্মীর হয়ে ভারতবর্ষে রেশম বস্ত্র আসতো। পরবর্তীতে ওই পথ ধরেই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে রেশম প্রযুক্তি পাচার ও রেশম চাষ শুরু হয়।
ভারত উপমহাদেশে রেশম চাষের ইতিহাস সম্পর্কে কথিত রয়েছে, এক চীনা রাজকুমারী কাশ্মীরের এক যুবরাজের সঙ্গে বিবাহ করে গোপনে মাথার চুলের খোঁপার মাধ্যমে রেশম পোকার ডিম প্রথম কাশ্মীর উপত্যকায় নিয়ে আসে। পরবর্তীকালে হিমালীয় পাদদেশ হয়ে গঙ্গা অববাহিকায় রেশম চাষ শুরু হয়। রেশম শিল্পের কলা-কৌশল চীন থেকে তিব্বত ও কাশ্মীর হয়ে ভারতে আসে। ইতিহাসবিদদের মতে, মোঘল শাসনামলে অবিভক্ত বাংলায় রেশম চাষের ব্যাপক সম্প্রসারণ ঘটে। বেঙ্গল সিল্ক নামে এ শিল্প ছিল আর্থ-সামাজিক অবস্থানের মাপকাঠি। অষ্টাদশ শতাব্দির মধ্যবর্তী সময়ে ঘন ঘন মারাঠি আক্রমণের কারণে আত্মরক্ষার্থে মুর্শিদাবাদ থেকে অনেকে পরিবারসহ পদ্মা নদী পেরিয়ে রাজশাহীতে বসতি গাড়ে। তারা জীবিকার তাগিদে ডাচদের ব্যবসার শ্রমিক ও কর্মচারী হিসাবে কাজ করলেও ওলন্দাজরা মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। ফলে রাজশাহীতে রেশম শিল্পের সম্প্রসারণ ঘটতে শুরু করে। রেশম ইউরোপীয় বণিকদের আকৃষ্ট করে। তারা এখানে এসে ব্যবসা-বাণিজ্য শুরু করে।
বৃটিশ ঐতিহাসিক হান্টারের মতে, রাজশাহী জেলায় রেশম সুতায় তৈরি রেশম বস্ত্র বুনন বহু শতাব্দি পূর্ব থেকে হয়ে আসছে। মোঘল আমলে শিল্পটি পৃষ্টপোষকতা পেয়ে এগিয়ে যায়। ওলন্দাজ বণিকরা রাজশাহীতে পদ্মার তীরে বাণিজ্যিক কুঠি স্থাপন করে। এখনো সেটি বড়কুঠি হিসেবে উল্লেখিত হয়ে থাকে। হান্টারের মতে, রাজশাহী জেলা প্রাচীনকাল থেকেই রেশম ও রেশমজাত পণ্য তৈরি এবং রফতানিতে ভারতবর্ষের যে কোনো অঞ্চলের তুলনায় শীর্ষস্থানে অবস্থান করে এসেছে। অষ্টাদশ শতাব্দি পর্যন্ত রেশম সুতা তৈরির ক্ষেত্রে রাজশাহী ছিল একমাত্র বাণিজ্য কেন্দ্র। ওলন্দাজ ও ডাচদের পরে ইংরেজরা রাজশাহীতে এসে রেশম ব্যবসায় আধিপত্য বিস্তার করে। ইংরেজি ১৮৭১ সালে রাজশাহীর তৎকালীন কালেক্টর জে এস কার্সটৈয়ারসের দেয়া রিপোর্টে জানা যায়, সে সময় মোঘল ও ওয়াটসন এন্ড কোম্পানির কারখানায় প্রতিদিন আট দশ হাজার মানুষ রেশম গুটি থেকে সুতা তৈরি করতো।
১৯৪৭ সালের ভারত ভাগের পর ভাগাভাগি হয়ে যায় রেশমও। চাঁপাইনবাবগঞ্জ, শিবগঞ্জ, ভোলাহাট ও রহনপুর, মালদা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের সাথে যুক্ত হয়। রেশম শিল্পের দক্ষ কারিগরদের বেশিরভাগ চলে যায় ভারতে। পূর্ব পাকিস্তান সরকারের ক্ষুদ্র ও কুঠির শিল্প সংস্থা ষাটের দশকে দেশে বারোটি রেশম নার্সারি, কুড়িটি সম্প্রসারণ কেন্দ্র, একটি রেশম কারখানা এবং গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট করে। তবে দক্ষ জনবল, প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা ও তহবিলের অভাবে রেশমের কর্মকাণ্ড স্থবির হয়ে পড়ে। স্বাধীনতা যুদ্ধের পর বিধ্বস্ত নার্সারিগুলোর মেরামতের পদক্ষেপ নেয়া হয়। তবে পরবর্তীতে মুখ থুবড়ে পড়ে রেশম শিল্প।
রেশম শিল্পের হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনার জন্য দৃষ্টি দেন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। তিনি অনুধাবন করেন, রেশম চাষ এমনি এক কৃষি-শিল্প, যা গ্রামীণ জনগোষ্ঠিকে সার্বক্ষণিক কর্মসংস্থানের সুযোগ দিতে পারে এবং পরিবারের অধিক আয়ের নিরাপত্তা দিতে পারে। এ শিল্পে সমাজের দুর্বল শ্রেণিকে কাজ দেবার উপযুক্ত মাধ্যম। এখানে পরিবারের সবাইকে কাজ দেয়া যেতে পারে। রেশম শিল্পের বিভিন্ন স্তরের কাজ নিজের পছন্দ ও উপযোগিতা অনুযায়ী বেকারত্ব মোচন ও উপার্জন বাড়ানো সম্ভব। তাই, ১৯৭৭ সালে এক অধ্যাদেশের মাধ্যমে রেশম বোর্ড গঠন করেন তিনি। ১৯৭৮ সালের ১ ফেব্রুয়ারি রাজশাহীতে রেশম বোর্ডের প্রধান কার্যালয় স্থাপন করা হয়। শুরু হয় হারানো রেশমের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনার। বাংলাদেশ-সুইস যৌথ প্রকল্পে নেয়া হয় ক্র্যাস প্রোগ্রাম। বৃহত্তর রাজশাহী অঞ্চলতো বটেই, উত্তরের ঠাকুরগাঁও থেকে দক্ষিণে সাতক্ষীরা এবং পূর্বে বান্দরবান পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে রেশম চাষ। দেশের ৪২টি জেলার একশ’ নব্বই থানায় বিস্তার লাভ করে রেশম চাষ। গড়ে তোলা হয় সম্প্রসারণ জোন। রাজশাহী, ভোলাহাট, রংপুর, ঠাকুরগাঁও, বগুড়া, যশোর, কুষ্টিয়া, ঢাকা, ময়মনসিংহ, কুমিল্লায় আটটি মিনিফিলিয়েচার গড়া হয়। নেয়া হয় ক্ষুদ্র তুত বাগানসহ বিভিন্ন প্রকল্প। রেশম নিয়ে শুরু হয় নানা কর্মকাণ্ড। বন্ধ হয়ে যাওয়া রেশম তাঁতগুলো চালু হয়। বিদেশ থেকে উন্নত জাত এনে পরিবর্তন ঘটানো হয় রেশম চাষে। রাজশাহী ও ঠাকুরগাঁওয়ের কারখানা দুটি ভালই চলছিল। বিধিবাম ১৯৯১ সালে বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসক্রিপসানে মন্ত্রণালয় ঢালাওভাবে সুতা আমদানির সুযোগ করে দেয়। সাথে আমদানিতে ট্যাক্সমুক্তির সুযোগ দেয়া হয়। এক শ্রেণির ব্যবসায়ী চাহিদার তুলনায় অতিরিক্ত সুতা আমদানি করতে থাকে। ভারতে পাচার হয় সুতা। পথ হারিয়ে ফেলে স্থানীয়ভাবে সুতা উৎপাদনকারীরা। তারা প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে রেশম চাষ ছেড়ে দেয়। সুতার বাজার হয়ে পড়ে আমদানিনির্ভর। চীন, ভিয়েতনামসহ বিভিন্ন দেশ থেকে সুতা আসতে থাকে। সরকারি কারখানা দুটো অচল হয়। কোটি কোটি টাকা খরচ করে আনা তাতে প্রাণ ফেরানো যায়নি। এদিকে রেশম বোর্ডের সাথে রেশম গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের শীতল সম্পর্ক কাজে লাগিয়ে বিশ্ব ব্যাংক ১৯৯৭ সালে রেশমের কফিনে শেষ পেরেকটি ঠুকে দেয়। এখানকার কিছু উচ্চাভিলাষী কর্মকর্তাকে সাথে নিয়ে সিল্ক ফাউন্ডেশন নামে একটি সংস্থা গড়ে তোলে। প্রায় সাড়ে তিনশো কোটি টাকা নিয়ে রেশম উৎপাদনের নামে তোড়জোড় শুরু করে। সাথে যোগ দেয় বড় বড় কয়েকটি এনজিও। রেশম বোর্ডের বাগান, মিনি ফিলিয়াচারসহ বিভিন্ন স্থাপনা তাদের দখলে নেয়। কিছুদিন রেশম নিয়ে হৈ চৈ করে তাদের দখলে নেয়া মিনি ফিলিয়াচারসহ বিভিন্ন স্থাপনা নিয়ে তৎপরতা চালায়। পরবর্তীতে সবকিছু লণ্ডভণ্ড করে যে উদ্দেশ্যের কথা বলে ফাউন্ডেশন কাজ শুরু করেছিল তার কোনো বাস্তবায়ন না করে পাত্তাড়ি গোটায়।
১৯৭৮ সালে রেশম বোর্ড গঠন হবার পর পর উদ্যোগী হয়ে দু’তিনজন সিল্ক ব্যবসায়ী বেসরকারি উদ্যোগে সিল্ক ফ্যাক্টরি গড়ে তোলেন। রাজশাহীর মরা বিসিকে (সপুরা) প্রাণ সঞ্চার ঘটে। একে একে ৭৬টি কারখানা গড়ে ওঠে। সপুরা সিল্ক এলাকা হিসাবে পরিচিত লাভ করে। রং ডিজাইনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে পরিবর্তনের ছোঁয়া লাগে। চোখ ধাঁধানো শোরুমে শোভা পেতে থাকে বিচিত্র ধরনের রেশম পণ্য। রাজধানীতো বটে বিদেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে রাজশাহী সিল্কের শোরুম করা হয়। শুরু হয় প্রতিযোগিতা। সুতার চাহিদা বাড়ে। আড়াইশো মেট্রিক টন সুতার বিপরীতে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হয় চল্লিশ মেট্রিক টন সুতা। ১৯৯১ সালে বিশ্ব ব্যাংকের পরামর্শে মন্ত্রণালয় ট্যাক্সমুক্তভাবে অবাধে সুতা আমদানির সুযোগ করে দেয়। সুযোগ নেয় এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী। এলোমেলো হয় সুতার বাজার। স্থানীয় বাজারে আমাদনি করা সুতার সাথে দামে টিকতে না পেরে স্থানীয় চাষিরা উৎসাহ হারিয়ে ফেলে। তুঁতের জমিতে অন্য ফসলের আবাদ করতে শুরু করে। অস্তিত্ব সংকটে পড়ে রাজশাহী সিল্ক। সুতা বিদেশনির্ভর হয়ে পড়ে। বিশেষ করে চীনা সুতার উপর। চাহিদা চারশ’ মেট্রিক টন। বিপরীতে দেশে উৎপন্ন হতো চল্লিশ মেট্রিক টন। সুতো সংকটের কারণে ৭৬ কারখানার মধ্যে ৫৮টি বন্ধ হয়ে যায়। সরকারি কারখানা দুটো বন্ধ প্রায়। যে সমস্ত কারখানা টিকে আছে তারাও বেশ কষ্টে রাজশাহী সিল্কের ঐতিহ্য ধরে রেখেছে।
‘রেশম উন্নয়ন বোর্ড’’ ১৯৭৮ সালে বেশ জাঁকজমকভাবে তৎপরতা শুরু করলেও গত ৪৬ বছরে নানা কারণে রেশমের উন্নয়ন ঘটাতে পারেনি। প্রচারণা রয়েছে রেশম বোর্ডে একজন চেয়ারম্যান যোগদানের পর তিনি পার্শ্ববর্তী তুঁত বাগানে গিয়ে রেশমের গুঁটি খুঁজছিলেন। তার ধারণা ছিল আম লিচুর মতো রেশম গুঁটি গাছে ঝোলে। এমনিভাবে অনেকের যাওয়া-আসা চলেছে। রেশমের উন্নয়ন নিয়ে বড় বড় স্বপ্নের কথা বলা হয়েছে। গত দশ বছরে রেশম সুতার উৎপাদন বাড়াতে শতকোটি টাকার বেশকিছু প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। দুটো প্রকল্পের কাজ শেষ হবার পথে। পনের কোটি টাকার সবুজ পাতা নামে আরেকটি প্রকল্প অনুমোদনের অপেক্ষায়। গত দশ বছরে বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা বলা হয়েছে। চল্লিশ টনের বেশি সুতা উৎপাদনের কথা বলা হচ্ছে। তবে রেশম বোর্ডের এই হিসাবকে গোজামিল বলে উল্লেখ করছেন সংশ্লিষ্টরা। বেসরকারি হিসাবে কোনক্রমেই পাঁচটনের বেশি নয়। রেশম শিল্প মালিক সমিতির সভাপতি লিয়াকত আলী দীর্ঘদিন ধরে রেশম নিয়ে কাজ করছেন। তার অভিমত হলো, রেশম এমন একটি শিল্প, যাকে কুটির, ক্ষুদ্র, মাঝারী, ভারী সকল শিল্পে রূপ দেয়া যায়। রেশম একটি শ্রমঘন কৃষিভিত্তিক শিল্প। অল্প সময়ে এ ফসল ঘরে তোলা যায়। বাড়ির আশে পাশে যে কোনো পতিত জমিতে তুঁত গাছ লাগানো যায়। রেশম শিল্পকে কৃষিখাতভুক্ত করা হয়েছে। সুতা সংকটের কারণে ৭৬টির মধ্যে বর্তমানে আঠারোটি কোনো রকমে টিকে রয়েছে। রেশমের সুতি কাপড় বহুকাল ধরে রাজশাহীর ঐতিহ্য হিসেবে খ্যাত। ইতিহাসের সাক্ষ্য বহন করে। বিশ্ব বাজারে আজো রেশম অপ্রতিদ্বন্দ্বী বস্ত্র। একে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচাতে হবে।
লেখক: রাজশাহী ব্যুরো প্রধান, দৈনিক ইনকিলাব
বিভাগ : বিশেষ সংখ্যা
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
কুষ্টিয়ায় ট্রাক ও নছিমন সংঘর্ষে গরু ব্যবসায়ী নিহত
র্যাবকে সমাজে রাখা ঠিক হবেনা -রাজশাহীতে নূর খান
নওগাঁয় ৩ জনকে পিটিয়ে জখম, আহতদের উদ্ধার করলো পুলিশ
মাদারীপুরে গুড়ি বৃষ্টি আর হিমেল বাতাসে জনজীবন স্থবির
দুমকীতে বীর মুক্তিযোদ্ধার লাশ দাফনে বাঁধা
দুবাই মেডিকেল ইউনিভার্সিটিতে বাংলাদেশি মেধাবী শিক্ষার্থীর অ্যাওয়ার্ড লাভ
'বরবাদ' সিনেমা শতকোটির গন্ডি পেরিয়ে যাবে! কি বললেন শাকিব?
রাজশাহীর পুঠিয়ায় বাস চাপায় মা ছেলেসহ একই পরিবারের তিনজন নিহত
দোয়ারাবাজারে ভারতেীয় সীমান্তে ৩০০ বস্তা রশুন আটক করেছে টাস্কফোর্স
রাজশাহীতে নেসকোর ভৌতিক বিল বন্ধসহ নানারকম হয়রানীর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
শ্যামনগর থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
যুবদলের উদ্যোগে ৩১ দফা অবহিতকরণে আলোচনা সভা
এমাজউদ্দীন আহমদের গ্রহণযোগ্যতা ছিল সর্বজনীন
বাংলাদেশে সা'দ পন্থিদের সকল কার্যক্রম নিষিদ্ধ করতে হবে: হাটহাজারীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে বক্তারা
ভারত বাধা পেরিয়ে শিরোপা জিততে মরিয়া বাংলাদেশ
দোয়ারাবাজারে ভ্যানের ধাক্কায় শিশু নিহত
গারো পাহাড়ের পানি হাতায় ঘুরতে এসে ভোগা নদীতে ডুবে ২ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সিলেট-তামাবিল চার লেন উন্নতিকরণে অনিয়ম-দূর্নীতির অভিযোগ
১০ বছর আগে উধাও মালয়েশিয়া বিমানের নতুন করে খোঁজ শুরু
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের, বন্ধ বিমানবন্দর