ঢাকা   রোববার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২৪ ভাদ্র ১৪৩১

কারবালার শিক্ষা

Daily Inqilab ড. মো. কামরুজ্জামান

১৭ জুলাই ২০২৪, ১২:০১ এএম | আপডেট: ১৭ জুলাই ২০২৪, ১২:০১ এএম

পবিত্র কুরআনে মুহররম মাসকে সম্মানিত মাস হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘তোমরা জেনে রাখো! এই চারটি মাস বড় ফজিলত ও বরকতপূর্ণ। তোমরা এই মাসগুলোতে পাপাচার করে নিজেদের ওপর জুলুম করো না’ (সূরা তাওবা: ৩৬)। এ আয়াতে চার মাস বলতে মুহররম, রজব, জিলকদ ও জিলহজ্জ মাসকে বুঝানো হয়েছে। এ চার মাসের মধ্যে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ হলো মুহররম মাস। পৃথিবীতে এ মাসের ১০ তারিখে অনেক ঘটনার সূত্রপাত হয়েছে। আল্লাহতায়ালা এদিনে আদম (আ.)কে সৃষ্টি করেছেন। এদিনে মুসা (আ.) ও তাঁর অনুসারীরা ফেরাউনের নির্যাতন হতে মুক্তি লাভ করেছিলেন। ইব্রাহিম (আ.) নমরুদের অগ্নিকু- হতে মুক্তি লাভ করেন এদিনে। এদিনে আইয়ুব (আ.) রোগ মুক্তি লাভ করেন। এদিনে হোসাইন (রা.) কারবালার প্রান্তরে নির্মমভাবে শাহাদাত বরণ করেন। এছড়াও অসংখ্য ঐতিহাসিক ঘটনা এ মাসের সাথে জড়িত আছে। এসব ঘটনার মধ্য হতে দুটি ঘটনা মুসলিম বিশে^ বিশেষভাবে পালিত হয়ে থাকে। প্রথমত মুসা (আ.) এবং তাঁর অনুসারীরা দীর্ঘ অনেক বছর যাবৎ ফেরাউন কর্তৃক নির্যাতিত হয়ে আসছিলেন। একটা সময় আল্লাহতায়ালা মুসা (আ.)কে হিজরতের নির্দেশ দেন। নির্দেশ মতো তিনি তাঁর অনুসারীদের নিয়ে স্বদেশ ছেড়ে মিশরের দিকে যাত্রা শুরু করেন। নীল নদের কিনারে এসে আল্লাহর কাছে নদী পার হওয়ার জন্য সাহায্য কামনা করেন। আল্লাহ তাঁকে হাতের লাঠি দ্বারা পানিতে আঘাত করার নির্দেশ দেন। মুসা (আ.) আল্লাহর নির্দেশে লাঠি দ্বারা পানিতে আঘাত করেন। ফলে নদীর মধ্য দিয়ে রাস্তা তৈরি হয়ে যায়। তিনি সাথীদের নিয়ে নিরাপদে নদী পার হয়ে যান। পেছন থেকে ফেরাউন ও তার বাহিনী এসে নদীর মধ্যে রাস্তা দেখে যাত্রা শুরু করে। কিছু দূর গেলে আল্লাহর নির্দেশে রাস্তা পানিতে বিলীন হয়ে যায়। তখন ফেরাউন ও তার বাহিনী নদীতে ডুবে মারা যায়। দিনটি ছিল ১০ মুহররম। মুসা (আ.)-এর অনুসারীগণ এই দিনটি স্মরণে শুকরিয়া আদায় স্বরূপ রোজা রাখতেন। মহানবী (স.)ও উক্ত দিনে নিজে রোজা রাখতেন এবং সাথীদের রোজা রাখতে নির্দেশ দিতেন। (মুসলিম)

দ্বিতীয়ত ১০ মুহররম তারিখে হোসাইন (রা.)-এর শাহাদাতের ঘটনাটি মুসলিম বিশ^ পালন করে থাকে। ইসলামের ইতিহাসে মু’আবিয়া (রা.) ছিলেন একজন বিশিষ্ট সাহাবী। মৃত্যুর পূর্বে নিজ পুত্র ইয়াজিদকে তিনি পরবর্তী খলিফা হিসেবে মনোনয়ন দিয়ে যান। এ মনোনয়নের পরিপ্রেক্ষিতে ইয়াজিদ ৬৮০ সালে ক্ষমতার মসনদে আসিন হন। এ মনোনয়ন ইসলামী নীতির খেলাফ হওয়ায় হোসাইন (রা.) ইয়াজিদের হাতে বায়াত গ্রহণ হতে বিরত থাকেন। তিনি কুফাবাসীর আমন্ত্রণে ৬০ হিজরি শাবান মাসে মদীনা হতে কুফার উদ্দেশ্যে রওনা হন। সাম্রাজ্যে খেলাফতের ধারা বজায় বাখার উদ্দেশ্যে ২০০ সদস্যের একটি ক্ষুদ্র দল নিয়ে তিনি এ যাত্রা শুরু করেন। কিন্তু তিনি ইয়াজিদের প্রেরিত ওবায়দুল্লাহর অধীনস্থ সেনাপতি ওমর ইবনে সা’দ কর্তৃক বাধাগ্রস্ত হন। ওমর ইবনে সা’দ নেতৃত্বাধীন ৪,০০০ সৈন্য কর্তৃক অবরুদ্ধ হয়ে তিনি কারবালা প্রান্তরে শিবির স্থাপন করেন। হোসাইন (রা.)-এর শিবিরে পানির কষ্টের তীব্রতা সৃষ্টি হয়। ফলে তিনি শান্তি স্থাপনের উদ্দেশ্যে ওবায়দুল্লাহর নিকট তিনটি প্রস্তাব পেশ করেন: ১. তাঁকে নিরাপদে মদীনায় ফিরে যেতে দেওয়া হোক, ২. সীমান্ত রাজ্য খোরসানে অবস্থান করতে দেওয়া হোক অথবা ৩. ইয়াজিদের সাথে আলোচনার জন্য দামেস্কে যেতে দেওয়া হোক। হোসাইন (রা.) কর্তৃক উত্থাপিত প্রস্তাবগুলো ওবায়দুল্লাহ ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করলো। ওবায়দুল্লাহ তাঁকে ইয়াজিদের অনুকূলে বিনাশর্তে আত্মসমপর্ণের নির্দেশ দিলো। হোসাইন (রা.)-এর শান্তি স্থাপনের সকল প্রচেষ্টা ব্যর্থ হলে তিনি যুদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হন। এযুদ্ধে তিনি পরাজিত হন এবং ৬১ হিজরী ১০ মুুহররম কারবালা প্রান্তরে ইয়াজিদ বাহিনীর হাতে শাহাদাত বরণ করেন। ইয়াজিদ বাহিনী পরবর্তীতে পবিত্র মক্কা ও মদীনা শরীফে নারকীয় আক্রমণ চালায়। তারা পবিত্র কাবা শরীফে অগ্নিসংযোগ এবং হাজরে আসওয়াদকে ক্ষতিগ্রস্থ করে। গোটা মুসলিম দুনিয়া ১০ মুহররমকে তাই শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে। কৃতজ্ঞতা আদায় স্বরূপ মুসলিমরা এদিনে রোজা আদায় করে। বিশ^ মুসলিম হোসাইন (রা.) স্মরণে কারবালা দিবস পালন করে। কেউ কেউ এ দিনকে শোক দিবস হিসেবে পালন করে থাকে।

ভাববার বিষয়, কোন্ উদ্দেশ্যে হোসাইন (রা.) কোলের শিশুসহ নিজের প্রাণটি উৎসর্গ করলেন? কেনইবা তিনি সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত একে একে ৭১ জন শহীদের লাশ কাঁধে বয়ে তাবুতে নিয়ে এলেন? ১২ জন অসহায় শিশু ও নারীকে কেনইবা শত্রুরা একই শেকলে বন্দি করলো? এ দিনের আগমনে আজও কেনো মুসলিমরা ভারাক্রান্ত হয়ে ওঠে? ইসলামের ইতিহাস অধ্যয়ন করলে জানা যায়, এত ত্যাগ কোরবানির মূল কারণ ছিল একটি। আর তাহলো হোসাইন (রা.) কর্তৃক ইয়াজিদের নেতৃত্ব মেনে না নেয়া। কেউ কেউ এটাকে ক্ষমতার দ্বন্দ্ব বলে আখ্যায়িত করার অপচেষ্টা করেছেন, যদিও এটি সঠিক নয়। কারণ, হোসাইন (রা.)-এর চরিত্র এতটাই উন্নত ছিল যে, কেউই হোসাইন (রা.)-এর ব্যক্তিগত কর্তৃত্ব অর্জনের কথা উল্লেখ করবার নৈতিক সাহস রাখেন না। আর এটা ভাবাও যায় না। কারণ, আবুবকর (রা.) হতে মু’আবিয়া (রা.) পর্যন্ত সুদীর্ঘ ৫০ বছরে ব্যক্তিগত অর্জনের জন্য কোনো প্রকার যুদ্ধ বা রক্তপাত সংঘটিত হয়নি। হোসাইন (রা.) ছিলেন দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্বের অধিকারী। ক্ষমতার পালা বদলের সময়ে তিনি রাষ্ট্রের গতি, প্রকৃতি, প্রাণশক্তি ও ব্যবস্থার মধ্যে কোনো এক বিরাট পরিবর্তনের পূর্বাভাস লক্ষ করছিলেন। আর সেটা গতিরোধের জন্য সব ধরনের প্রচেষ্টা চালানো তিনি জরুরি মনে করেছিলেন। আর তাই তিনি প্রয়োজনবোধে সশস্ত্র জিহাদে অবতীর্ণ হওয়াকেও আবশ্যকীয় মনে করেছিলেন।

এখানে লক্ষণীয় বিষয় হলো, দেশের জনগণ দ্বীনের মধ্যে কোনো ধরনের পরিবর্তন আনেনি। শাসকবর্গ ও জনগণ-সবাইই আল্লাহ, রাসুল এবং কোরআনকে পূর্বের মতই মেনে চলছিলেন। দেশের শাসন ব্যবস্থায়ও কোনো ধরনের পরিবর্তন হয়নি। এসময় রাষ্ট্রের সমস্ত ব্যাপারই কোরআন মোতাবেক ফয়সালা হচ্ছিল। কিন্তু গভীরভাবে বিশ্লেষণ করলে বুঝা যায় যে, ইয়াজিদের সিংহাসনে আরোহণ অর্থই হলো রাষ্ট্রব্যবস্থায় ক্রুটির সূচনা হওয়া। যদিও তখন সেটা পুরোপুরি পরিস্ফুটিত হয়নি। কিন্তু বিচক্ষণ হোসাইন (রা.) এ ত্রুটি লক্ষ করেই নিজের প্রচেষ্টা শতভাগ প্রয়োগ করে জীবন উৎসর্গ করলেন। বিগত ৫০ বছরের রাষ্ট্রের বৈশিষ্ট্য ছিল, দেশের মালিক আল্লাহ। আর রাষ্ট্রপ্রধান হলো ঐ দেশের ম্যানেজার। আর জনগণ হলো আল্লাহর আজ্ঞাবহ ঐ ম্যানেজারের প্রজা। আর প্রজা পালনের ব্যাপারে এ ম্যানেজারকে আল্লাহর কাছে জবাবদিহি করতে হবে। রাষ্ট্র জনসাধারণের মালিক নয়, আবার জনসাধারণও রাষ্ট্রের গোলাম নয়। রাষ্ট্রপ্রধান তথা ম্যানেজারের কাজ হলো নিজে আগে আল্লাহর দাসত্ব গলায় ঝুলানো। অতঃপর অধীনস্ত সকল জনগণের গলায় সেটা ঝুলিয়ে দেয়া। কিন্তু মু’আবিয়া (রা.) কর্তৃক ইয়াজিদের ক্ষমতা গ্রহণের মাধ্যমে রাজতন্ত্রের সূচনা হলো। ফলে ঘটনা ঘটলো উল্টা। জনগণের গলায় দাসত্ব শৃংখল ঝুলানো হলেও ম্যানেজার ও তার সংশ্লিষ্ট সাঙ্গ-পাঙ্গরা এ দাসত্বের বাইরেই রয়ে গেল।

রাষ্ট্রের শাসনতন্ত্রের আরেকটি দিকেরও ব্যাপক পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। পূর্বের রাষ্ট্রব্যবস্থায় রাষ্ট্র পরিচালিত হতো পরামর্শের ভিত্তিতে। আর পরামর্শ নেয়া হতো নির্ভুল সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর মতো ইন্টেলেকচুয়াল ব্যক্তিদের হতে। যে সকল ব্যক্তি শুধুমাত্র নিঃস্বার্থ মানসিকতা নিয়ে জাতির সেবায় নিয়োজিত থাকতো। রাজতন্ত্র কায়েম হবার ফলে রাষ্ট্রের এ ধারা সম্পূর্ণ পাল্টে গেল। পরামর্শ সভা ‘জি হুজুরে’র দলে ভারি হয়ে গেল। শাহজাদা, প্রাদেশিক গভর্নর, সেনাপতি, স্বার্থপর আর তোষামোদকারীরা ছিল সভাসদের সদস্য, যারা ছিল চাটুকার, স্বার্থপর আর চরম লোভী। যাদের একজনও জনগণের আস্থাভোটে নির্বাচিত হতে পারতো না। পূর্ববর্তী শাসনব্যবস্থায় শুধু সভাসদের সদস্যবৃন্দেরই নয়, বরং রাষ্ট্রের যে কোনো ব্যক্তির বলার ও সমালোচনা করার অধিকার ছিল। যে কোনো ব্যক্তির রাষ্ট্র প্রধানের নিকট কৈফিয়ত তলব করার পূর্ণ ক্ষমতা ছিল। আর এটাকে সকল জনগণ তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব মনে করতো। কিন্তু রাজতন্ত্রের যুগ শুরু হবার পর মানুষের বিবেককে তালাবদ্ধ করা হলো। কণ্ঠকে দাবিয়ে দেয়া হলো। পরিবেশ এমন এক পর্যায়ে উপনীত হলো যে, মুখ খুললেই প্রশংসা করতে হবে নতুবা চুপ থাকতে হবে। আর স্পষ্টবাদিতা যার স্বভাব, তাকে কঠিন যন্ত্রণা বা মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। এমতাবস্থায় সত্য কথা বলার লোক ধীরে ধীরে কমতে শুরু করলো। সমাজে চাটুকারিতা ও তোষামোদকারীতে ভরে গেল। উচ্চতর মুক্তবুদ্ধির ঈমানদারগণ রাষ্ট্রের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করলো। আর সাধারণ জনগণ ক্ষমতাসীনদের মসনদে থাকার ব্যাপারে উদাসীনতা প্রদর্শন করতে লাগলো। ক্ষমতার পালা বদল হলেও সেখানে জনগণের কোনো আগ্রহ থাকতো না। তারা শুধু সেটা চেয়ে চেয়ে দেখতো। পূর্বের শাসনব্যবস্থায় দেশের সম্পত্তির মালিক ছিল দেশের জনগণ। অর্থাৎ দেশের সম্পদে রাষ্ট্রপ্রধানের যেমন মালিকানা ছিল ঠিক তেমনি মালিকানা ছিল একজন সাধারণ মানুষের। একজন সাধারণ মানুষ রাষ্ট্রীয় কোষাগারের হিসেব জানতে চাইলে রাষ্ট্রপ্রধান তা দিতে বাধ্য থাকতো। কিন্তু রাজতন্ত্রের আগমন ঘটায় সম্পদ আর জনগণের থাকলো না। সম্পত্তির মালিক হয়ে গেলেন রাষ্ট্রপ্রধান।

এ আলোচনা থেকে এটাই প্রমাণিত হয় যে, ইয়াজিদের ক্ষমতারোহণের মাধ্যমে খুলাফায়ে রাশেদিনের শাসন ব্যবস্থার অবসান হলো। রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা রাজতন্ত্রে রূপান্তরিত হলো। ফলে রাষ্ট্রের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় এসব পরিবর্তন সাধিত হলো। এ পরিবর্তনকে যে কেউ তাচ্ছিল্য ভরে একটা নিছক রাজনৈতিক পরিবর্তন বলতে পারে। কিন্তু হোসাইন (রা.)-এর কাছে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ঘটনাটি ছিল ইসলামী নীতির খেলাফ। আর এ কারণে তিনি ইয়াজিদের নেতৃত্ব মেনে নেন নি। তাই যুদ্ধ অনিবার্য হয়ে ওঠে। যুদ্ধের ময়দানে তিনি নারী ও কোলের শিশুসহ শাহাদাত বরণ করেন। অন্যায়ের বিরুদ্ধে, অসত্যের বিরুদ্ধে, অধর্মের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো এবং প্রয়োজনে শহীদ হওয়াই হলো কারবালার শিক্ষা।

লেখক: কলামিস্ট ও অধ্যাপক, দাওয়াহ এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া


বিভাগ : বিশেষ সংখ্যা


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

গোল উৎসবে নেশন্স কাপে উড়ন্ত সূচনা জার্মানির

গোল উৎসবে নেশন্স কাপে উড়ন্ত সূচনা জার্মানির

জয়ে ইংল্যান্ডের সাউথগেট-পরবর্তী অধ্যায় শুরু

জয়ে ইংল্যান্ডের সাউথগেট-পরবর্তী অধ্যায় শুরু

পোপের ১৫৪ রানের পরেও ইংল্যান্ডের ৩২৫,কামিন্দু-সিলভায় লংকানদের লড়াই

পোপের ১৫৪ রানের পরেও ইংল্যান্ডের ৩২৫,কামিন্দু-সিলভায় লংকানদের লড়াই

স্কটল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করলো অস্ট্রেলিয়া

স্কটল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করলো অস্ট্রেলিয়া

মানিকগঞ্জে ইছামতী নদীতে থেকে মরদেহ উদ্ধার

মানিকগঞ্জে ইছামতী নদীতে থেকে মরদেহ উদ্ধার

‌'শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের কঠাগড়ায় দাঁড় করাতে হবে'

‌'শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের কঠাগড়ায় দাঁড় করাতে হবে'

শেষ ম্যাচও জিততে চায় বাংলাদেশ

শেষ ম্যাচও জিততে চায় বাংলাদেশ

সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় জামায়াতকে পাহারাদারের ভূমিকা পালন করতে হবে

সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় জামায়াতকে পাহারাদারের ভূমিকা পালন করতে হবে

আইওসির কোচিং কোর্সে বাংলাদেশের মাহফিজুল

আইওসির কোচিং কোর্সে বাংলাদেশের মাহফিজুল

নাটোরে পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা সপ্তাহ শুরু

নাটোরে পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা সপ্তাহ শুরু

পটিয়ায় জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদ্ন্নুবী অনুষ্ঠিত

পটিয়ায় জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদ্ন্নুবী অনুষ্ঠিত

মীরসরাইয়ে কমছে পানি তীব্র হচ্ছে নদীভাঙন

মীরসরাইয়ে কমছে পানি তীব্র হচ্ছে নদীভাঙন

বিএনপিতে কোনো সন্ত্রাসী চাঁদাবাজের ঠাঁই হবে না

বিএনপিতে কোনো সন্ত্রাসী চাঁদাবাজের ঠাঁই হবে না

নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেয়াই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব

নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেয়াই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব

নেমে গেছে বানের পানি স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতচিহ্ন

নেমে গেছে বানের পানি স্পষ্ট হচ্ছে ক্ষতচিহ্ন

সভাপতি শওকত সম্পাদক মানিক

সভাপতি শওকত সম্পাদক মানিক

সংযোগ সড়ক ভেঙে দুর্ভোগে ৬ গ্রামবাসী

সংযোগ সড়ক ভেঙে দুর্ভোগে ৬ গ্রামবাসী

বাড়িভিটা হারিয়ে দিশেহারা তিস্তা পাড়ের মানুষ

বাড়িভিটা হারিয়ে দিশেহারা তিস্তা পাড়ের মানুষ

ভয়াবহ বন্যায় কৃষি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের সর্বনাশ

ভয়াবহ বন্যায় কৃষি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের সর্বনাশ

মাদরাসা শিক্ষার সংস্কার : একটি পর্যালোচনা

মাদরাসা শিক্ষার সংস্কার : একটি পর্যালোচনা