সংস্কারের নামে পুনর্বাসন!
১৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:০৪ পিএম
যোগ্য ক্রীড়া সংগঠকের অভাবে এবং রাজনৈতিক প্রভাবে দীর্ঘ প্রায় ১৫ বছর ধরেই দেশের ক্রীড়াঙ্গনে ছিল অস্থিরতা। তবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ঘটে যাওয়া জুলাই বিপ্লবের পর অন্যান্য ক্ষেত্রের মতো ক্রীড়াঙ্গনের মানুষরা হাফ ছেড়ে বেঁচেছিলেন। তাদের ভাবনা ছিল এই যে, দেরিতে হলেও এবার ক্রীড়াঙ্গন হবে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত এবং যোগ্য সংগঠকরা সুযোগ পাবেন বিভিন্ন ক্রীড়া ফেডারেশনে কাজ করার। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে দেশের শাসনভার গ্রহণ করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। যে সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব পান নোবেল পুরস্কার জয়ী বিশ্বখ্যাত অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তার উপদেষ্টা পরিষদে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সেনানী স্থান পান। তাদের মধ্যে একজন হলেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। জুলাই বিপ্লবের এই বীর সেনানীকে দেয়া যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব। ক্রীড়া উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই আসিফ মাহমুদ ঘোষণা দেন দীর্ঘ ১৫ বছরের সব অনিয়ম ও দুর্নীতি দূর করতে ক্রীড়াঙ্গনের প্রয়োজনীয় সংস্কার করা হবে। ক্রীড়াঙ্গন সংস্কারের জন্যই গত ৩০ আগস্ট ৫ সদস্যের সার্চ কমিটি গঠন করে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। বিভিন্ন ক্রীড়া ফেডারেশনে সংস্কারের উদ্দেশ্যে পুরোনো কমিটি বাতিল করে নতুন অ্যাডহক কমিটি গঠনের জন্যই এই কমিটি গঠন করা হয়েছিল। এই সার্চ কমিটির মূল কাজ হলো- দেশের ক্রীড়াঙ্গনে বিদ্যমান ফেডারেশন, অ্যাসোসিয়েশন, বোর্ড ও সংস্থাগুলোর কার্যক্রম নিয়ে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়কে সংস্কার প্রস্তাব দেওয়া। এছাড়া ক্রীড়া প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যবস্থাপনা কর্মকা-সহ অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ সংক্রান্ত বিদ্যমান নীতিমালা বিশদ পর্যালোচনা করে সুপারিশমালা প্রণয়ন করতেও বলা হয় সার্চ কমিটিকে। এ ধারাবাহিকতায় সার্চ কমিটি গঠনের আড়াই মাসের মাথায় তাদের সুপারিশক্রমেই ৯টি ক্রীড়া ফেডারেশনের আগের নির্বাচিত কমিটি ভেঙে অ্যাডহক কমিটি গঠন করে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। বৃহস্পতিবার রাতে এনএসসি’র সচিব মো. আমিনুল ইসলামের সই করা এক প্রজ্ঞাপনে ফেডারেশনগুলোর অ্যাডহক কমিটির সদস্যদের নাম প্রকাশ করা হয়। ফেডারেশনগুলো হলো- অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশন, হকি, ব্রিজ, স্কোয়াশ, টেনিস, কাবাডি, বিলিয়ার্ড ও স্নুকার, বাস্কেটবল এবং দাবা ফেডারেশন। সার্চ কমিটি ফুটবল, ক্রিকেট ও অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন ছাড়া ৫২টি ফেডারেশন/অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক ও বর্তমান খেলোয়াড়, কর্মকর্তা, কোচ, রেফারিদের সঙ্গে আলোচনা করার পর এই অ্যাডহক কমিটির নাম ঘোষণা করা হয়। যেখানে কয়েকটি ফেডারেশনের কমিটি দেখে ক্রীড়াবোদ্ধারা মনে করছেন, সংস্কারের নামে বিগত স্বৈরাচারী সরকারের দোসরদের পুনর্বাসন করা হয়েছে! এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ করতে হয় কাবাডি ফেডারেশনের নাম। এই ফেডারেশনের অ্যাডহক কমিটিতে সাধারণ সম্পাদকদের দায়িত্ব পেয়েছেন এমন একজন যিনি পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের চ্ছত্রছায়ায় ছিলেন বছরের পর বছর। আগের নির্বাচিত কমিটিতে যুগ্ম-সাধারণ দায়িত্বপালনকারী এসএম নেওয়াজ সোহাগই পেয়েছেন অ্যাডহক কমিটির সাধারণ সম্পাদকের পদ। অথচ তার চেয়ে অনেক বেশি যোগ্য সংগঠকরা রয়েছেন কাবাডি অঙ্গনে। দেশের জাতীয় খেলা কাবাডি এক সময় এশিয়ান গেমসে নিয়মিত পদক ছিনিয়ে আনতো। অথচ যোগ্য সংগঠকদের অভাবে বেশ কয়েক বছর ধরে এই ডিসিপ্লিনটি দৈন্যতায় ভুগছে। ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে পট পরিবর্তনের পর খেলাটিকে সচল করতে একাট্টা হয়েছিলেন সাবেক তারকা খেলোয়াড়রা। কিন্তু আজগর আলী, আবদুল জলিল, জিয়াউর রহমানদের সেই স্বপ্ন অনেকটাই ফিকে হয়ে যাচ্ছে সদ্য ঘোষিত নতুন অ্যাডহক কমিটির রুপরেখা দেখে। বৃহস্পতিবার ঘোষিত ১৮ সদস্যের কমিটিতে মাত্র দুইজন খেলোয়াড় সুযোগ পেয়েছেন। প্রত্যেকটি ডিসিপ্লিনে উন্নয়নের জন্য সাবেক খেলোয়াড়দের কমিটিতে আনার বিষয়ে জোড় দিয়েছিলেন সার্চ কমিটির সদস্যরা, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং এনএসসি কর্মকর্তারা। কিন্তু কাবাডির ক্ষেত্রে হলো তার উল্টোটা। কাবাডির খেলোয়াড় না হয়েও একদা বিজ্ঞাপন সংগ্রহের কাজে ফেডারেশনে আসা এসএম নেওয়াজ সোহাগকে করা হয়েছে সাধারণ সম্পাদক! ২০১৭ সালে অ্যাডটাচ বিজ্ঞাপনী সংস্থা নিয়ে কাবাডি অঙ্গনে হাজির হয়েছিলেন সোহাগ। বছরে খেলা ছাড়াও ৫৩ লাখ টাকা করে ফেডারেশনের ফান্ডে দেওয়ার জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন তিনি। সেই হিসাবে গত সাত বছরে সাড়ে ৩ কোটি টাকার একটিও ফেডারেশনে দেননি তিনি। সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বিদায়ী ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানের বিশেষ আনুকূল্য পেয়ে সোহাগ ফেডারেশনের যুগ্ম সম্পাদক এবং পরে বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের (বিওএ) সদস্যও হয়েছিলেন। এখন হলেন ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক। আট বছর ধরে জাতীয় দলের জন্য স্থানীয় কোচ বাদ দিয়ে বিদেশি কোচ রেখেছেন তিনি। ফলাফল শূন্য। এশিয়ান গেমস ও যুব বিশ^কাপে ম্যানেজার হয়ে গেলেও পদক আনতে ব্যর্থ হয়েছেন। বিজ্ঞাপনী সংস্থার আড়ালে ফেডারেশনে আধিপত্য বিস্তারের নেপথ্যে এখন সোহাগের লক্ষ্য এশিয়ান কাবাডি ও বিশ^ কাবাডির দিকে।
বিশ্বস্ত সুত্রে জানা যায়, কাবাডিতে অভিজ্ঞ ও যোগ্য খেলোয়াড় ও সংগঠক থাকা সত্বেও এক পক্ষের দেওয়া কমিটিকেই শেষ পর্যন্ত ঘোষণা করতে বাধ্য হয়েছে এনএসসি। যেখানে জায়গা হয়েছে জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতিদের। জায়গায় হয়েছে অযোগ্য সংগঠকদেরও। তাই একপক্ষের এই কমিটি দিয়ে কাবাডির দুর্দশা কাটবে না বলেই মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
এছাড়া অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশনের কমিটিতেও অধীক যোগ্যদের অবহেলা করা হয়েছে। জানা গেছে ঘোষিত অ্যাথলেটিক্সের অ্যাডহক কমিটিতে এমন কয়েকজনকে রাখা হয়েছে যাদেরকে চেনেনই না নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো. শাহ আলম। এছাড়া এই ফেডারেশনের অ্যাডহক কমিটিতে সহ-সভাপতি হিসেবে রাখা হয়েছে বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (বিকেএসপি) মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মুনীরুল ইসলামকে। যিনি সংস্কারের জন্য গঠিত সার্চ কমিটির একজন সদস্য। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মুনীরুল ইসলামকে অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশনের সহ-সভাপতি করায় সার্চ কমিটির নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এই ফেডারেশনের সদস্য করা হয়েছে দেশের দ্রুততম মানবী শিরিন আক্তারকে। খেলোয়াড় হিসেবে যিনি এখনও অ্যাথলেটিক্স ট্র্যাক মাতিয়ে বেড়ান। সদস্য হয়েছেন একই পরিবারের দুই ভাই মজিবুর রহমান মল্লিক এবং এমএম নজির আহমেদ। আরেক সদস্য শর্মিষ্ঠা রায় ছিলেন স্বৈরাচারী সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুর রকিব মন্টু সবশেষ কমিটির সক্রিয় সদস্য। তাই এই ফেডারেশনের নতুন অ্যাডহক কমিটি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অনেক সংগঠকই।
সদ্য ঘোষিত ফেডারেশনগুলোর অ্যাডহক কমিটি নিয়ে রয়েছে বিস্তর অভিযোগও। অভিযোগে জানা যায়, সার্চ কমিটি এক রকম কমিটি দিলেও যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ে গিয়ে তা পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে। আবার যখন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় থেকে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের আসছে, তখন আরেক রকম হয়ে যাচ্ছে কমিটি। এভাবেই সার্চ কমিটির সুপারিশ বদলে যাচ্ছে।
যেসব ফেডারেশনে নতুন অ্যাডহক কমিটি :
বাংলাদেশ অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশন
সভাপতি: মেজর জেনারেল ড. নাঈম আশফাক চৌধুরী
সহ সভাপতি: বিকেএসপি ডিজি, আবদুন নাসের খান, মো. ইকবাল হোসেন। সাধারণ সম্পাদক: মো. শাহ আলম। যুগ্ম সম্পাদক: কিতাব আলী, মিজানুর রহমান। কোষাধ্যক্ষ: ড. সাব্বির আহমেদ খান। সদস্য: মজিবুর রহমান মল্লিক, ফরিদ খান চৌধুরী, ফিরোজা খাতুন, শর্মিষ্ঠা রায়, এমএম নজির আহমেদ, শিরিন আক্তার, মুজিবুর রহমান, মো. রিয়াজুল ইসলাম, সেনা ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ বোর্ড প্রতিনিধি, নৌ ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ বোর্ড প্রতিনিধি ও বিমান ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ বোর্ড প্রতিনিধি।
হকি
সভাপতি: এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খান, সহ-সভাপতি: গ্রুপ ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ আলমগীর (অব.), শাহিন মাহমুদ, আসিফ মাহমুদ। সাধারণ সম্পাদক: লেফটেন্যান্ট কর্নেল রিয়াজুল হাসান (অব.)। যুগ্ম সম্পাদক: কাজী আবু জাফর তপন। কোষ্যাধ্যক্ষ: খাজা মাঞ্জের নাদিম। সদস্য: হোসেন ইমাম শান্টা, কাউছার আলী, শহিদ উল্লাহ দোলন, ইশতিয়াক সাদেক, বায়েজিদ হায়দার, বদরুল ইসলাম দিপু, মো. ইকবাল হোসেন, পারভীন নাছিমা পুতুল, সেনা ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ বোর্ড প্রতিনিধি, নৌ ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ বোর্ড প্রতিনিধি ও বিকেএসপি প্রতিনিধি।
কাবাডি
সভাপতি: মো. ময়নুল ইসলাম, আইজিপি। সহ-সভাপতি: হাফিজুর রহমান খান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহার হোসেন, আবদুল্লাহ আল নোমান। সাধারণ সম্পাদক: এস এম নেওয়াজ সোহাগ। যুগ্ম সম্পাদক: আবদুল হক, গাজী মো. মোজাম্মেল হক। কোষাধ্যক্ষ: মনির হোসেন। সদস্য: মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, বি এম ইউসুফ আলী, শরিফ মোহাম্মদ আরিফ মিহির, আসাদুজ্জামান শাহিন, মাসুদুর রহমান চুন্নু, বাদশাহ মিয়া, সুবিমল চন্দ্র দাস, সেনা ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ বোর্ড প্রতিনিধি, বিজিবি ক্রীড়া ও প্রশিক্ষণ বোর্ড প্রতিনিধি ও পুলিশ ক্রীড়া সংস্থা প্রতিনিধি।
বাস্কেটবল
সভাপতি : ডা. শামীম নেওয়াজ। সহ-সভাপতি: শাখাওয়াত হোসেন, আসিফ আজিজ। সাধারণ সম্পাদক: মেজর (অব.) মোহাম্মদ আতিকুল হাফিজ। যুগ্ম সম্পাদক: মোহাম্মদ ফয়সাল আজিম, আ স ম আনামুল হাসান তাইমুর। কোষাধ্যক্ষ: মোহাম্মদ তানভীর তিতাস। সদস্য: মো. জাহিদুল ইসলাম (বুলু), ইকবাল হোসেন এমি, জহির উদ্দিন, নাজমুল, ক্যাপ্টেন (অব.) ফজলুর রহমান, বেগম আসরিন মৃধা, আইয়ান আনোয়ার, অপূর্ব জাহাঙ্গীর, অনিরুদ্ধ তালুকদার বর্ণ।
টেনিস
সভাপতি: আবদুল হাই সরকার। সহ-সভাপতি: আশরাফুজ্জামান খান (পুটন), মোহাম্মদ সেলিম, মোহাম্মদ শাকিল খান। সাধারণ সম্পাদক: ইশতিয়াক আহমেদ কারেন। যুগ্ম সম্পাদক: মুয়াম্মার আহমেদ, মোহাম্মদ আশিকুর রহমান। কোষাধ্যক্ষ: এম এ জিন্নাহ। সদস্য: মো. শফিকুল আলম, আশরাফ কায়সার, আবদুর রব শামীম, আহমেদ জিয়াউর রহমান, হোসনে আরা রিনা, মোহাম্মদ শরিফুল আলম, জহিরুল আলম ভূঁইয়া, সাজ্জাদ আলম, এম ফরিদ আহমেদ, অর্ণব সাহা ও বিকেএসপি প্রতিনিধি।
দাবা
সভাপতি: সৈয়দ সুজাউদ্দিন আহমেদ। সহ-সভাপতি: ড. সোয়েব রিয়াজ আলম, ড. আরিফ দৌলাহ। সাধারণ সম্পাদক: তৈয়বুর রহমান সুমন। যুগ্ম সম্পাদক: লোকমান হোসেন মোল্লা (লাভলু), নাজনিন ইসলাম। কোষাধ্যক্ষ: মীর সাজেদ উল–বাশার। সদস্য: আবু সাঈদ চৌধুরী, আমিনুল ইসলাম, দুলাল মাহমুদ, রাহাত হোসেন, অনন্য রায়হান, শামীম আকন্দ, মো. আরিফুজ্জামান।
স্কোয়াশ
সভাপতি: মেজর জেনারেল মো. হাসান উজ জামান। সহ-সভাপতি: রাশেদ চৌধুরী, মীর্জা সালমান ইস্পাহানি। সাধারণ সম্পাদক: ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জি এম কামরুল ইসলাম (অব.)। যুগ্ম সম্পাদক: তারেক মাসুদ খান। কোষাধ্যক্ষ: কামরান টি রহমান। সদস্য: মেজর এম তানিম হাসান (অব.), এরশাদ হোসেন, রামজুল সিরাজ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাসিমুল গনি (অব.), ফাইয়াজ রহমান, সাজ্জাদ আরেফিন আলম, সেনা ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ বোর্ড প্রতিনিধি, প্রাথমিক শিক্ষা ডিজি ও বিকেএসপি ডিজি/প্রতিনিধি।
বিলিয়ার্ড ও স্নুকার
সভাপতি: ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সরকার মুহাম্মদ শামসুদ্দিন (অব.)। সহ-সভাপতি: আজিজ আল মাসুদ, তাজবির সালেহিন। সাধারণ সম্পাদক: রিয়াসাত করিম ভূঁইয়া। যুগ্ম সম্পাদক: সুলতান মঈন আহমেদ রবিন। কোষাধ্যক্ষ: মনজুরুল হক মনজু। সদস্য স্কোয়াড্রন লিড মো. খালেদ বিন সালাম (অব.), নূর উদ্দিন জাভেদ, মো. হাসানুজ্জামান, নিজাম উদ্দিন আহমেদ, সুব্রি মোহাম্মদ, সাইফুস সামি আলমগীর, জাহেদুন নবী, আসিফ হানিফ ও শাহ নেওয়াজ শিপন।
ব্রিজ ফেডারেশন
সভাপতি: সৈয়দ মাহবুবুর রহমান। সহ-সভাপতি: সাঈদ আহমেদ রবি, মো. আবুল কাশেম। সাধারণ সম্পাদক: নাঈমুল হাসান। যুগ্ম সম্পাদক: মুহাম্মদ মনিরুল ইসলাম। কোষাধ্যক্ষ: মো. জাহিদ হোসেন। সদস্য: শাহ জিয়াউল হক, মো. শওকত হোসেন ভূঁইয়া, নাজমুল হক কিরন, আসিফুর রহমান রাজীব, শেখ আমিন, মাওলা আল মামুন, রাশেদুল হাসান রিপন, মো. আলাউদ্দিন, মোহাম্মদ এহসানুজ্জামান, মাহমুদুল হাসান সুমন ও তানভীর আহমেদ ইমন।
বিভাগ : খেলাধুলা
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
মাদুরোকে গ্রেপ্তারে ২৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত উভয়েই একটি স্থিতিশীল বাংলাদেশ দেখতে চায় :বিদায়ী মার্কিন রাষ্ট্রদূত
অর্থনৈতিক সঙ্কটের মধ্যে ইরানে অস্থিরতা বাড়ছে
দ্রুত নির্বাচন হলে সৃষ্ট সংকট দূর হবে : মির্জা ফখরুল
গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনে নিহত আরও ২১
নিষেধাজ্ঞার কারণে যুক্তরাষ্ট্রে গ্যাসের দাম বৃদ্ধি পাবে
অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট বাসভবনকে ‘দুর্গে’ পরিণত করেছেন
ভারতের সঙ্গে করা জনস্বার্থবিরোধী চুক্তি বাতিলের দাবি আনু মুহাম্মদের
পাকিস্তানিদের জন্য ভিসার শর্ত শিথিল করল বাংলাদেশ
মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানদের ঐক্যবদ্ধ কার্যকরী ভূমিকা সময়ের অপরিহার্য দাবি
রাজনীতি হওয়া উচিত জনমানুষের কল্যাণে -বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আসলাম চৌধুরী
বিএনপির সাথে জামায়াতের দূরত্ব নয় বরং সুসম্পর্ক রয়েছে -চাঁদপুরে ডা. তাহের
আদমদীঘিতে খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া
ছাত্রাবাস থেকে রুয়েট শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
দেশীয় চোলাই মদের ট্রানজিট বোয়ালখালী
সোনারগাঁওয়ে বিনামূল্যে চক্ষু শিবির
রূপগঞ্জ অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সভা, সংবর্ধনা ও বার্ষিক মিলনমেলা অনুষ্ঠিত
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মীরাও ফ্যাসিস্ট সরকারের নিপীড়নের শিকার : অধ্যাপক মুজিবুর রহমান
সাম্প্রদায়িক হামলার অভিযোগে ১১৫টি মামলা, ১০০ জন গ্রেফতার
উন্মুক্ত মঞ্চে তরুণদের উচ্ছ্বাস