ঢাকা   শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৬ আশ্বিন ১৪৩১

এরদোগানের বিজয় সময়ের ব্যাপার মাত্র

Daily Inqilab সরদার সিরাজ

২৪ মে ২০২৩, ০৯:২২ পিএম | আপডেট: ২৫ মে ২০২৩, ১২:০৩ এএম

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে বিপুলভাবে বিজয়ী হবেন বলে দেশ-বিদেশের পর্যবেক্ষকদের অভিমত, এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৮ মে। ইতোমধ্যেই তুর্কী প্রবাসীদের ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে গত ২০-২৪ মে। এ জন্য দেশটির দুতাবাসগুলোতে ৩,৪৬১টি ব্যালট বাক্স স্থাপন করা হয়েছিল। প্রবাসী ভোটারের সংখ্যা ৩৪ লাখ। আগামী ২৮ মে নির্বাচনে ব্যাপক ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হবেন বলে এরদোগানও দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। উপরন্তু তিনি তাঁকে ভোট দেওয়ার জন্য তরুণদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন। তাঁর দল একে পার্টির লোকরা একই আশাবাদ ব্যক্ত করে ব্যাপক উল্লাস প্রকাশ করছেন। কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, হাঙ্গেরী, মালয়েশিয়া ও ইরাকের শীর্ষ নেতারা এবং বহু বিশ্ব বরেণ্য ব্যক্তি এরদোগানের প্রথম দফার ভোটে বিজয়ের জন্য অভিনন্দন জানিয়ে দ্বিতীয় দফায় বিজয়ের আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। গত ১৪ মে পার্লামেন্টের নির্বাচনে তাঁর দল একে পার্টির জোট বিজয়ী হয়েছে। দেশটির সুপ্রিম ইলেকশন কাউন্সিলের ঘোষণা মতে উক্ত ভোটের ফলাফল হচ্ছে: ৬০০ এমপি পদের নির্বাচনে ৩২৩টি আসন পেয়ে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করেছে এরদোগানের দল একে পার্টির নেতৃত্বাধীন ইসলামপন্থী পিপলস অ্যালায়েন্স জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি (একেপি), ন্যাশনালিস্ট মুভমেন্ট পার্টি (এমএইচপি), নিউ ওয়েলফেয়ার পার্টি (ওয়াইআরপি) এবং গ্রেট ইউনিয়ন পার্টি (বিবিপি)। তন্মধ্যে একে পার্টি এককভাবেই পেয়েছে ২৬৯টি আসন। বিপরীতে নির্বাচনে প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী সেক্যুলারপন্থী ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স পেয়েছে ২১৩ আসন (রিপাবলিকান পিপলস পার্টি (সিএইচপি), আইওয়াইআই পার্টি (গুড পার্টি), ফেলিসিটি পার্টি, দ্য ডেমোক্রেসি অ্যান্ড প্রগ্রেসিভ পার্টি (ডিইভিএ), ফিউচার পার্টি এবং ডেমোক্র্যাট পার্টি (ডিপি)। কামাল আতাতুর্কের প্রতিষ্ঠিত সিএইচপি এককভাবে পেয়েছে ১৬৮ আসন। এ ৬০০ আসনের মধ্যে ১২১ (২০%) নারী নির্বাচিত হয়েছেন, যা আগে ছিল ১৭.১%। একই দিনে অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এরদোগান ভোট পেয়েছেন ৪৯.৫%, তাঁর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কামাল কিলিচদারোগ্লু পেয়েছেন ৪৪.৮৯%। ডানপন্থী সিনান ওগান পেয়েছেন ৫.১৭% ও মুহাররেমন ইনসে ০.৪৪%। দেশের ৮১টি প্রদেশের বেশ কিছুতে কুর্দি আলেভি বংশোদ্ভূত অবসরপ্রাপ্ত আমলা কিলিচদারোগ্লু ভালো করলেও অধিকাংশ এলাকাতেই ভালো করেছেন এরদোগান।

নির্বাচনে মোট ভোটারের সংখ্যা ৬ কোটি ৪০ লাখ। তন্মধ্যে প্রবাসী ভোটার ৩৪ লাখ। কাস্টিং ভোটের হার দেশে ৮৮.৯২%, প্রবাসে ৫২.৬৯%। নতুন ভোটারের সংখ্যা ৬০ লাখ। এ নির্বাচনে কোনো দুর্নীতি, কারচুপি কিংবা অন্য কোনো অনিয়ম বা বিশৃঙ্খলা না হওয়ায় এবং নির্বাচনে সর্বাধিক মানুষ অংশগ্রহণ করায় ব্যাপক প্রশংসা করেছে ইইউ। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কোন প্রার্থীই ৫০% ভোট না পাওয়ায় দ্বিতীয় দফা ভোট হবে। ২০১৭ সালে গণভোটের মাধ্যমে তুরস্কের সরকার সংসদীয় ব্যবস্থা থেকে প্রেসিডেন্ট শাসিত ব্যবস্থায় পরিবর্তিত হয়। দেশটির নির্বাচন ব্যবস্থায় ভোটাররা প্রার্থীকে নয়, পছন্দের দলকে ভোট দেয়। এতে একটি দল যত ভোট পায় সে অনুপাতে তার আসন সংখ্যা নির্ধারিত হয়। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দ্বিতীয় দফার ভোট ইতোপূর্বে কখনো হয়নি। এ ভোট এবারই প্রথম।

এ নির্বাচনে পশ্চিমারা এরদোগানের প্রচ- বিরোধিতা আর বিরোধী জোটকে সর্বাত্মক সহায়তা করেছে। উপরন্তু তাদের মিডিয়াগুলো এরদোগানবিরোধী নানা প্রোপাগান্ডা চালিয়েছে। বিরোধী জোট বিপুল ভোটে জয়ী হবে বলেও পূর্বাভাস দিয়েছে। অন্যদিকে, গত ফেব্রুয়ারি মাসে তুরস্কে নজিরবিহীন ভূমিকম্পে ব্যাপক প্রাণহানি ও সম্পদ ধ্বংস, বৈশ্বিক করোনা মহামারির কারণে বৈশ্বিক মহামন্দা এবং ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে সারাবিশ্বের ন্যায় তুরস্কেও মুদ্রাস্ফীতি ব্যাপক হয়েছে। উপরন্তু সিরিয়ার ৩৭ লাখ শরণার্থী ও কুর্দি বিচ্ছিন্নতাবাদী সংকট তো রয়েছেই। তাই এরদোগানের বিজয় নিয়ে কিছু পন্ডিত সংশয় প্রকাশ করেছিলেন। কিন্তু এসব সত্ত্বেও এরদোগানের বিজয় হয়েছে। একেপি জোট সরকারের ইসলামী নীতি, এরদোগানের ন্যায়পরায়নতা, দৃঢ়তা, সাহসী ভূমিকা, ব্যাপক উন্নতি, ইসলামী কালচার চালু, বহু নতুন মসজিদ প্রতিষ্ঠা, ঐতিহাসিক স্থাপনা হায়া সুফিয়াকে মসজিদ হিসাবে উন্মুক্তকরণ ইত্যাদি কারণে এ বিজয় হয়েছে। উপরন্তু এরদোগানের নেতৃত্বে তুরস্কের সামরিক শক্তিও অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশটির তৈরি ড্রোন এখন বিশ্বের সেরা ড্রোন। সর্বোপরি এরদোগান মুসলমান ও মুসলিম দেশের জন্য বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করছেন। ২০১৭ সালে এরদোগান রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানের বিষয়টি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে তুলেছিলেন। উপরন্তু তিনি রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের তৎকালীন সরকার প্রধান অং সান সুচিকে সরাসরি ফোন করেছিলেন। তুরস্কের একদা বিশাল সাম্রাজ্য ছিল (অটোমান সাম্রাজ্য), যার পরিধি ছিল ইউরোপের অর্ধেক অঞ্চল থেকে লিবিয়া পর্যন্ত। তখন দেশটির শিল্প-সাহিত্যও সমৃদ্ধ ছিল। ২০২৩ সালের ২৪ জুলাই লুজান চুক্তির বলে সাম্রাজ্যটি খন্ড বিখন্ড হয়ে বর্তমান তুরস্ক হয়। এ চুক্তির মেয়াদ আগামী ২৪ জুলাই শেষ হবে। এরদোগান সেই অতীত হওয়া মর্যাদা ও ভাবমর্যাদা পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করছেন বলে মার্কিন এক শীর্ষস্থানীয় পত্রিকা মন্তব্য করেছে সম্প্রতি। এসব নানা কারণও এ নির্বাচনে এরদোগানের বিশাল বিজয়ে সহায়ক হয়েছে। একই কারণে তিনি আগামী ২৮ মের দ্বিতীয় দফার নির্বাচনেও বিপুল ভোটে বিজয়ী হবেন। সে বিজয়ের দ্বিতীয় কারণ হচ্ছে, একেপির জোট সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করেছে। তাই বিরোধী জোট থেকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে তাঁর কাজ করা কঠিন হয়ে পড়বে। আর এরদোগান পাশ করলে প্রেসিডেন্ট ও সরকার হবে একই জোটের। ফলে কাজের সুবিধা হবে। এসব ভোটাররা বোঝেন। তাই ভবিষ্যতের সংকট এবং দেশের স্বার্থের কথা বিবেচনা করেই বেশিরভাগ ভোটার চোখ বুজে এরদোগানকেই ভোট দেবেন। সর্বোপরি প্রথম দফায় তৃতীয় স্থান অধিকারী সাবেক শিক্ষাবিদ সিনান ওগান(৫৫) এরদোগানকে সমর্থন করে তাঁর সমর্থকদের এরদোগানকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন গত ২২ মে। ফলে এরদোগানের বিজয় আরো নিশ্চিত হয়েছে। এরদোগান ও কিলিচদারোগলু উভয়েই সিনানের সমর্থন পাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। তাই অনেকেই সিনানকে কিংমেকার বলে অভিহিত করেন। সর্বোপরি বিরোধী জোটের অনেক নেতা পদত্যাগ করেছেন নির্বাচনে পরাজয়ের কারণে। এরদোগান এবার বিজয়ী হলে তাঁর ক্ষমতার মেয়াদ তৃতীয় দশকে পদার্পণ করবে, যা চলবে ২০২৮ সাল পর্যন্ত। একেপি জোটেরও। একেপি ২০০২ সালের নভেম্বর এবং এরদোগান ২০০৩ সাল থেকে ক্ষমতায় আছেন। এর আগে সাবেক ফুটবলার এরদোগান ১৯৯৭ সালে ইস্তাম্বুলের মেয়র ছিলেন। এখন তিনি বিশ্বের অন্যতম ক্যারেশমেটিক নেতা।

তুর্কী প্রেসিডেন্ট এরদোগান (সুলতান নামেও খ্যাত) শুধু তুরস্কেই জনপ্রিয় নন। সেই সাথে তিনি সমগ্র মুসলিম দেশেও সর্বাধিক জনপ্রিয়। এ ব্যাপারে পরপর কয়েকবার বৈশ্বিক জনপ্রিয়তা সূচকে তিনি প্রথম হয়েছেন। ইতিবাচক ভূমিকার কারণে ইতোমধ্যে তিনি চরম দুর্দশাগ্রস্ত মুসলিমদের বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বরে পরিণত হয়েছেন। যেখানেই মুসলিম নির্যাতান, সেখানেই তিনি হুংকার দিয়ে পাশে দাঁড়িয়েছেন। উপরন্তু তিনি বৈশ্বিক রাজনীতিতেও অতি বিচক্ষণতা ও দৃঢ়তার সাথে স্বাতন্ত্র্য বজায় রেখে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করছেন। পরাশক্তিরা নানা কূটকৌশল করেও তাঁকে পক্ষভুক্ত করতে পারেনি। তাই তাঁরা তাঁকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য ২০১৬ সালে সেনা ক্যু ঘটিয়েছিল। কিন্তু এরদোগান অতি সাহসিকতার সাথে তা মোকাবেলার করার জন্য দেশবাসীর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছিলেন। তাঁর ডাকে সাড়া দিয়ে লাখ লাখ মানুষ তখন রাস্তায় নেমে ক্যু বিরোধী অবস্থান নিয়েছিল। ফলে সেনা ক্যু ব্যর্থ হয়েছিল। এরদোগানের বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কারণেই জাতিসংঘের উদ্যোগে তাঁর মধ্যস্থতায় রাশিয়ার দখলকৃত কৃঞ্চসাগর দিয়ে পণ্য চলাচলের চুক্তি হয়েছে ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে। উপরন্তু আফগানিস্তানের তালেবানরা আমেরিকা ও তার মিত্রদেরকে পরাজিত করে যুদ্ধে বিজয়ী হয়ে পুনরায় সরকার গঠন করার পর থেকে দেশটিতে চরম সংকট সৃষ্টি হয়েছে। সে সংকট নিরসন করার জন্য রাশিয়ার উদ্যোগে ৬টি দেশ কাজ করছে। তাতে তুরস্কও রয়েছে। তিনি বর্তমান বিশ্ব বরেণ্য নেতৃবৃন্দের মধ্যে একজন হয়ে উঠেছেন।

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগানের ন্যায় দেশটির ফাস্ট লেডি তথা এরদোগানের স্ত্রী মিসেস এমিনে এরদোগান মুসলিমদের জন্য নিবেদিতপ্রাণ। বিশেষ করে, মুসলিম নারী ও শিশুদের জন্য। গত ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের রোহিঙ্গা শরণার্থীদের দুঃখ-দুর্দশা স্বচক্ষে দেখার জন্য কক্সবাজারস্থ কুতুপালং রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে যান হাঁটু পানির মধ্যে পায়ে হেঁটে। উপরন্তু তিনি সেখানে শরণার্থীদের সাথে দেখা করেন, কথা বলেন ও ত্রাণ বিতরণ করেন। এভাবে তিনি দেশ-বিদেশে নারী ও শিশুদের জন্য ব্যাপক কল্যাণমূলক কাজ করছেন অনেক দিন থেকেই। ফলে তিনি বর্তমান মুসলিম নারীদের নয়নমণিতে পরিণত হয়েছেন। উপরন্তু তিনি বিশ্ব বরেণ্য ব্যক্তিতেও পরিণত হয়েছেন। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ২২ ডিসেম্বর, ২০২২-এর রেজল্যুশন মোতাবেক, সংস্থাটির মহাসচিব গত এপ্রিলে ১৩ জন বিশ্বখ্যাত ব্যক্তি নিয়ে ‘অ্যাডভাইজরী বোর্ড অব এমিনেন্ট পার্সন্স অন জিরো ওয়েস্ট’ বোর্ড গঠন করেছেন, যার সভাপতি নিযুক্ত করেছেন মিসেস এমিনে এরদোগানকে (বাংলাদেশের নোবেল বিজয়ী ড. ইউনুসকেও এই বোর্ডের সদস্য করা হয়েছে)। আগামী সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে জাতিসংঘ মহাসচিবের অংশগ্রহণে এই বোর্ডের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হবে।

যা’হোক, আগামী ২৮ মের অনুষ্ঠিতব্য প্রেসিডেন্টের দ্বিতীয় দফার ভোট অত্যন্ত নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খলভাবে অনুষ্ঠিত হোক,সেটিই কাম্য। দেশ-বিদেশের মানুষের আকাক্সক্ষা অনুযায়ী এরদোগান বিপুল ভোটে বিজয়, সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ুও কাম্য।

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
[email protected]


বিভাগ : আজকের পত্রিকা


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

রেকর্ডের মালা গেঁথে দ. আফ্রিকার বিপক্ষে আফগানিস্তানের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়

রেকর্ডের মালা গেঁথে দ. আফ্রিকার বিপক্ষে আফগানিস্তানের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়

মোদির যুক্তরাষ্ট্র সফর, চীনকে ঠেকাতে কোয়াড কি এখনও প্রাসঙ্গিক?

মোদির যুক্তরাষ্ট্র সফর, চীনকে ঠেকাতে কোয়াড কি এখনও প্রাসঙ্গিক?

টেলর সুইফটের পর কমলাকে বিখ্যাত বিজ্ঞান ম্যাগাজিনের সমর্থন নিয়ে বিতর্ক

টেলর সুইফটের পর কমলাকে বিখ্যাত বিজ্ঞান ম্যাগাজিনের সমর্থন নিয়ে বিতর্ক

ফিরেই গোলের দেখা পেলেন রোনালদো,নাসেরের সহজ জয়

ফিরেই গোলের দেখা পেলেন রোনালদো,নাসেরের সহজ জয়

কোহলি রিভিউ না নেওয়ার যে কারণ জানালেন সঞ্জয় মাঞ্জরেকার

কোহলি রিভিউ না নেওয়ার যে কারণ জানালেন সঞ্জয় মাঞ্জরেকার

মাঠের বাইরে নতুন পরিচয়ে মেসি

মাঠের বাইরে নতুন পরিচয়ে মেসি

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের

মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

মালয়েশিয়া আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে পরাজিত শক্তি

শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল

শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কাল

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই

গৌরনদীর দই, একবার খাইলেও আর একবার খাই

নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি

নোয়াখালীতে জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের দাবি

স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে

স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড ২,৬০৯ ডলার ছাড়িয়েছে

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ও বিচার দাবিতে খুলনায় মানববন্ধন

গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন

গাজায় অব্যাহত ইসরাইলি গণহত্যা ওআইসির নেতারা চেয়ে চেয়ে দেখছেন

চাঁদপুর শহরে সড়ক সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

চাঁদপুর শহরে সড়ক সংস্কার কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া প্রসঙ্গে

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়া প্রসঙ্গে

নোয়াখালীতে ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন

নোয়াখালীতে ৪৪ দিন পর লাশ উত্তোলন