বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ মুক্তিকামী মানুষের অনুপ্রেরণা: প্রফেসর ড. মশিউর রহমান
প্রশাসনে উচ্চ পদে নারী কর্মকর্তার কমছে সচিব পদে ১০ জন, ডিসি ৯জন এবং ইউএনও পদে ১৭৪জন
পতন নিকটে কোথায় যাবেন সেটা খুঁজুন, প্রধানমন্ত্রীকে গয়েশ্বর
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে, খালেদা জিয়াসহ কারাবন্দীদের মুক্তি ও ১০ দফা দাবি আদায়ে রাজধানীতে দারুসসালাম শাহআলী মিরপুর থানা বিএনপির পদযাত্রা
আদানি বিতর্ক ভারতের পর বাংলাদেশেও ছড়িয়ে পড়েছে : দ্য টেলিগ্রাফ
দ্য টেলিগ্রাফ
দেশে ভয়ের পরিবেশ তৈরি করেছে সরকার: আমীর খসরু
কেজি দরে বিক্রি হবে ১২ উড়োজাহাজ!
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে অন্তত ১২টি উড়োজাহাজ।
হামলা মামলা গ্রেফতারে তোয়াক্কা নেই
হামলা, মামলা, গ্রেফতার, গুলি কোন কিছুতেই আর আটকানো যাবে না, সরকার যতকিছুই করুক, যত বাধাই দেয়া হোক নেতাকর্মীরা জীবন বাজী রেখে দলের কর্মসূচি সফল করবে বলে জানিয়েছেন বিএনপি নেতারা। প্রতিটি কর্মসূচিতে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীদের অংশগ্রহণ, আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা, উচ্ছ¡াসে একের পর এক কর্মসূচি ঘোষণা করছে দলটির হাইকমান্ড। ইউনিয়ন, থানা/উপজেলা, জেলা ও বিভাগীয় বিক্ষোভ সমাবেশ, গণসমাবেশের পর এবার একইভাবে পদযাত্রা কর্মসূচিতে নিমেছে দলটি। ইতোমধ্যে ইউনিয়ন ও মহানগরে পদযাত্রার পর গতকাল শনিবার জেলায় জেলায় পদযাত্রা করেছে দলটির নেতাকর্মীরা। সেখান থেকে আগামী ৪ মার্চ দেশব্যাপী সকল মহানগরের থানায় থানায় পদযাত্রার ঘোষণা দেয়া হয়েছে। কর্মসূচি ঘোষণাকালে দলটির নেতারা বলেন, সর্বস্তরের জনগণ আন্দোলনে সম্পৃক্ত হতে শুরু করেছে। এই অবৈধ সরকার জোর করে আর ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। অতি দ্রæত চ‚ড়ান্ত আন্দোলন শুরু হবে। রাজপথের আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের পতন ত্বরান্বিত করতে হবে। তারা বলেন, বিএনপির প্রত্যেক কর্মসূচিতে জনগণের স্বতঃস্ফ‚র্ত অংশগ্রহণ প্রমাণ করে বিএনপির নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন জোরদার হতে শুরু করেছে। এই অবৈধ সরকার আর ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। এই সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত নেতা-কর্মী ও জনগণ রাজপথ ছেড়ে যাবে না।
পণ্যমূল্য আর কত বাড়বে?
খাদ্যসহ সব ধরনের পণ্য ও সেবামূল্য অব্যাহতভাবে বেড়ে চলেছে। বাজার নিয়ন্ত্রণে কার্যকর উদ্যোগ না থাকায় ব্যবসায়ীরা যেমন খুশি তেমন দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে। কোথাও পণ্যমূল্যের সমন্বয় নেই। নিম্ন ও মধ্যবিত্তের জীবনযাপনের টানাপড়েন চরমে পৌঁছেছে। তাদের আয় বাড়েনি, ব্যয় বেড়ে গেছে বহুগুণ। তারা যে ব্যয়ের খাত বাড়িয়েছে, তা নয়, স্বাভাবিক অবস্থায় যে ব্যয়ে জীবনযাপন করত, সেই ব্যয় দিয়ে পণ্য কিনতে পারছে না। খাদ্য, চিকিৎসা, সন্তানের লেখাপড়ার অত্যাবশ্যকীয় ব্যয় ছাড়া অন্যান্য যে ব্যয় তা অনেকে বাদ দিয়েছে। ভ্রমণ, বিনোদন, বিয়ে-সাদীর দাওয়াত ইত্যাদি বর্জনের পাশাপাশি মোবাইল ডাটাসহ কম প্রয়োজনীয় খরচ বাদ দিয়েও জীবনযাপনের টানাপড়েনে কমাতে পারছে না। বিভিন্ন তথ্য-পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সাধারণ মানুষ ভোগের চাহিদা কমাতে বাধ্য হওয়ায়, পুষ্টিহীনতাসহ নানা রোগ-ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে। বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও)-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রতিদিন প্রাপ্ত বয়স্ক একজন মা