রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ধারাবাহিক অস্থিরতা, খুন, মুক্তিপণ ও অগ্নিসংযোগের ঘটনাসমুহ অশুভ ইঙ্গিতবাহক!
২৪ মার্চ ২০২৩, ০৮:৪৩ এএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ০৬:২২ পিএম
উখিয়া ও টেকনাফের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের জন্য নিয়োজিত ৩৩ টি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারে মরিয়া হয়ে উঠেছে ক্যাম্পভিত্তিক বিবদমান সন্ত্রাসী গ্রুপগুলো। ক্যাম্পগুলোতে তাদের একক আধিপত্য বজায় ও ধরে রাখার জন্য ইয়াবা, মাদক-চোরাচালান, মানবপাচার, ক্যাম্পভিত্তিক ব্যবসা, হাট বাজারের চাঁদাবাজি, অপহরণ-মুক্তিপন আদায় ও তা নিয়ন্ত্রণে হামলা, খুন, আগুন সন্ত্রাস মিলে অস্থির হয়ে উঠেছে ক্যাম্পগুলো। এই অস্থিরতায় চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ২৪-মার্চ পর্যন্ত ক্যাম্পে খুনের ঘটনা ঘটেছে ১৮টি। যার মধ্যে শুধুমাত্র চলতি মার্চ মাসে ২৩দিনে খুন হয়েছে অন্তত ৯জন।
কক্সবাজার জেলা পুলিশের তথ্য বলছে, চলতি মাসের যথাক্রমে ২১-মার্চ, ১৮-মার্চ, ১৭-মার্চ, ১৬-মার্চ, ১৫-মার্চ, ৮-মার্চ, ৭-মার্চ, ৩-মার্চ একজন করে ( শুধুমাত্র ২১-মার্চ ২ জন নিহত) মোট ৯টি খুনের ঘটনা ঘটে। আর এসব ঘটনায় নিহতদের বেশিভাগ রোহিঙ্গা ক্যাম্পের কমিউনিটি নেতা ও স্বেচ্ছাসেবক। তাছাড়া স্থানীয় ও রোহিঙ্গাদের অপহরণপুর্বক মুক্তিপণ আদায় করা হয়েছে অনেককে। গত মাস দুয়েকে, এরকম অপহরণপুর্বক মুক্তিপণ আদায় করা হয়েছে অন্তত ১৫জন। অধিকাংশ ক্ষেত্রে অপহৃতদের পরিবার ও আত্মীয়স্বজনদের কাছ থেকে মুক্তিপণ আদায়পুর্বক থানা পুলিশ বা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ ব্যতিত জীবন রক্ষার তাগিদে মুক্তিপণ প্রদান করেই ছাড় পেয়েছে। কারন পুলিশ ও প্রশাসন পর্যন্ত গড়ালে অপহৃতদের জীবনহানীর ঝুকি এড়াতেই মুক্তিপণ প্রদান করতেই বাধ্য হচ্ছে বলে সুত্রে জানা যায়।
টেকনাফ ও উখিয়া উপজেলার বাহারছড়া, হ্নীলা, হোয়াইক্যং, শাপলাপুর, দমদমিয়া, লেচুয়াপ্রাং, জাদিমোড়া, লেদা, আলীখালী, রঙ্গিখালী, পালংখালী, কুতুপালং, মরিচ্চাঘোনা এলাকার পরিবারগুলো অপহরণকারীদের ভয়ে আতঙ্কগ্রস্ত। টেকনাফ ও উখিয়া উপজেলায় অবস্থিত রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোর আশপাশে চলছে বেপরোয়া অপহরণ বাণিজ্য। লাখ লাখ টাকা মুক্তিপণ আদায় করছে দুর্বৃত্তরা। এ দুই উপজেলার সাধারণ মানুষের মধ্যে তৈরি হয়েছে আতঙ্ক ও হতাশা। এসব এলাকায় মুক্তভাবে চলাফেরা করা ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। ক্যাম্পগুলোর অভ্যন্তরে অস্থিরতা, খুনাখুনি, মারামারি ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশ, র্যাব ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী চেষ্টা করেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারছে না। সন্ত্রাসীরা আগে যাত্রী, পথিক ও স্থানীয়দের ডাকাতি করে, নগদ অর্থ ও মোবাইল কেড়ে নিত। এখন ছোট শিশু থেকে, যুবক ও বয়স্কদের ধরে নিয়ে যাচ্ছে। মোটা অঙ্কের মুক্তিপণের বিনিময়ে ছেড়ে দিচ্ছে। কাঙ্খিত অর্থ না পেলে মেরে ফেলছে। টাকার বিনিময়ে মুক্তি পাওয়া অনেকে হয়রানির ভয়ে পুলিশের কাছে রিপোর্ট পর্যন্ত করছেন না। অতীতে উল্টো অনেকে পুলিশি হয়রানির শিকার হয়েছেন, এমন অভিযোগ জনগণের মুখে মুখে। এর ফলে আঞ্চলিক নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। অবস্থার উন্নতি না ঘটলে স্থানীয়দের জীবন হুমকির মুখে পড়তে পারে বলে আশংকা করছে সচেতনমহল।
সম্প্রতি কক্সবাজারের উখিয়ায় বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সংঘটিত আগুনের ঘটনাটি নাশকতামূলক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে জানিয়েছে তদন্ত কমিটি। একইসাথে এই অগ্নিকাণ্ডের বিষয়ে মামলা করে দায়ীদের আইনের আওতায় আনার জন্য সুপারিশ করেছে কমিটি।
রোববার (১২ মার্চ) বিকেলে কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের কাছে অগ্নিকাণ্ডের কারণ অনুসন্ধানের জন্য গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন জমা দেয়ার পর এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো: আবু সুফিয়ান।
তিনি জানান, উখিয়ার বালুখালী ১১ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গত ৫ মার্চের আগ্নিকাণ্ডটি ছিল উদ্দেশ্যেপ্রণোদিত। ক্যাম্পে রোহিঙ্গাদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে রোহিঙ্গাদের একটি গ্রুপ এই অগ্নিসংযোগ করেছে বলে প্রমাণ পেয়েছে তদন্ত কমিটি। অগ্নিকাণ্ডের আগের দিন ওই ক্যাম্পে গোলাগুলি হয়েছে। মামলা করা হলে ঘটনার গভীরে গিয়ে তদন্ত করলে বেরিয়ে আসবে কারা কিংবা কোন গ্রুপ এই অগ্নিসংযোগের মতো নাশকতা করেছে। তখন জানা যাবে কারা এর জন্য দায়ী।
পুলিশের দেয়া তথ্য মতে, ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ১৩১ টি হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়েছে। এর সাথে জানুয়ারি থেকে ২৩ মার্চ পর্যন্ত ১৮টি হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়েছে। ক্যাম্পের নিরাপত্তায় নিয়োজিত এপিবিএন,জেলা পুলিশ প্রতিটি ঘটনার জন্য আধিপত্য বিস্তারের জেরে সশস্ত্র গোষ্টিকে দায়ি করে আসছে। মার্চ মাসে সংঘটিত কয়েকটি ঘটনাবলির মধ্যে-
২১ মার্চ, মঙ্গলবার দুপুর ১ টার দিকে উখিয়া পালংখালী তাজনিরখোলা ক্যাম্প-১৩তে দুষ্কৃতিকারীদের গুলিতে দুই রোহিঙ্গা নিহত হয়েছেন। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন আরও একজন।
নিহত দুজনের নামই রফিক বলে জানা যায়। একজন হচ্ছেন ক্যাম্প ১৩-জি ব্লক-৪ এর বেজ আলীর পুত্র রফিক (২২) ও অন্যজন হচ্ছেন একই ব্লকের মাহমুদ হাসানের পুত্র মোঃ রফিক (২০)। তারা ক্যাম্প ১৩ এর বাসিন্দা। গুলিবিদ্ধ একই ব্লকেরর মোঃ হোসেনের পুত্র মোঃ ইয়াসিন (২৮) এবং তার অবস্থাও আশংকাজনক বলে জানা যায়।
১৮-মার্চ-২০২৩, শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে উখিয়া বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্প -১৯ এর ডি/৯ ব্লকে দুর্বৃত্তের গুলিতে সৈয়দ আমিনের পুত্র হাফেজ মাহাবুব (২৭) নামক একজন গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন।
১৬-মার্চ-২০২৩, বৃহস্পতিবার বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্প ০৯ এ মাহবুবুর রহমান (৩২) নামক এক রোহিঙ্গা যুবককে হাত পা বাঁধা অবস্থায় জবেহ করে হত্যা করে পালিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। সকাল ১০ টার দিকে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে। ভিক্টিম ক্যাম্প ৮ ইস্ট এর বাসিন্দা জনৈক আবু শামার ছেলে।
৮ মার্চ-২০২৩, বুধবার সকালে কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্প-২ ইস্টে রোহিঙ্গা নেতা সৈয়দ হোসেন ওরফে কালা বদ্দা। তিনি উখিয়ার কুতুপালং-২ ইস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পের হেড মাঝি ছিলেন।
৬-মার্চ-২০২৩, সোমবার দিবাগত রাত ১টার দিকে উখিয়ার বালুখালী ৯নং ক্যাম্পের সি ব্লকে মৌলভী ইয়াছিনের শেডের সামনে নুর হাবিব ওরফে ওয়াক্কাস রফিক (৪০) নামক অন্য এক রোহিঙ্গা নেতাকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছিল।
সম্প্রতি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির এক প্রতিবেদনে, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের অস্থিরতার জন্য আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মিসহ (আরসা) ৩টি সন্ত্রাসী গ্রুপ ও ৭টি ডাকাত দল রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকায় সক্রিয় রয়েছে বলা হয়েছে। এসব সশস্ত্র গোষ্টি আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে হত্যা সহ নানা অপরাধ হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
এদিকে রোহিঙ্গা নেতাদের দাবি, এসব ঘটনার পেছনে কথিত সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো জড়িত। আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জোবায়ের বলেন, দুটি কারণে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কমিউনিটি নেতাদের খুন করছে কথিত সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো। এক হচ্ছে, কথিত সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর ব্যাপারে কেউ তথ্য দিলে তা তারা জেনে যায়। তারপর নির্দিষ্ট সময়ে গিয়ে তথ্য দাতাকে ধরে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা করছে। কারণ ক্যাম্পে তাদের অসংখ্য নের্টওয়াক রয়েছে। আর দ্বিতীয় হচ্ছে, আগে অনেক কমিউনিটি নেতা কথিত সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোকে সহযোগিতা করত।কিন্তু এখন না করাতে মুনাফিক হয়ে গেছে বলে টার্গেট করে হত্যা করছে।
উখিয়াস্থ ১৪আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক (এডিআইজি) ছৈয়দ হারুন অর রশিদ বলেন, রোহিঙ্গা শিবিরে কয়েকটি দুষ্কৃতিকারি দল সক্রিয় রয়েছে। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে একের পর এক হত্যাকান্ড হচ্ছে। সাধারণ রোহিঙ্গারা মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্টি আরসা’র সন্ত্রাসীরা এ ঘটনার নেপথ্যে রয়েছে বলে দাবি করে আসছে। বিষয়টি নিয়ে এপিবিএন তৎপর রয়েছে। ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারে অভিযান চালানো হচ্ছে।
শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মো. মিজানুর রহমান বলেন, ক্যাম্পে আইনশৃঙ্খলার অবনতি হলে তো আমরা অবশ্যই চিন্তিত। তবে, ক্যাম্পে ৩টি আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) রয়েছে। সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা রয়েছে ডিআইজি ও অতিরিক্ত ডিআইজি। তারা প্রতিনিয়ত কাজ করছে। আমরা তাদের সঙ্গে সমন্বয় করছি। এছাড়াও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাগুলো কাজ করছে। তারপরও কিছু ঘটনা ঘটছে। তবে, এসব ঘটনা নিয়ে আমরা কিছুটা চিন্তিত। আমরা সবাই চেষ্টা করছি, কিভাবে ক্যাম্পে অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দায়িত্বে থাকা ৮-আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) মো.আমির জাফর বলেন, ক্যাম্পে বেশ কিছু গ্রুপ কাজ করে। যাদের কাজ হচ্ছে মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজি, অপহরণসহ নানা অপরাধ নিয়ন্ত্রণ।আর এসব নিয়ন্ত্রণ করতে গেলে আধিপত্য বিস্তার একটা বিষয় থাকে। এরা নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করতে এসব অপরাধের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, আমরা প্রতিনিয়ত অভিযান পরিচালনা করছি। কখনো এপিবিএন পুলিশ একা করছে, কখনো জেলা পুলিশ বা র্যাবকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করছেন। তবে সবার সমন্বিত প্রচেষ্টায় আশা করি, ক্যাম্পের এই অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে।
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে জঙ্গিদের উপস্থিতি এবং অপরাধ বিষয়ে র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, ‘রোহিঙ্গা ক্যাম্পকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে আমরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ করে যাচ্ছি। এখানে যে শুধু আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর র্যাব ফোর্সেস, এপিবিএন, পুলিশ শুধু তাই নয়, সরকারি বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাও আছে, কাজ করছে; আমরা সবাই সমন্বিতভাবে একত্রে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে কাজ করছি। অবশ্যই আমাদের নজরদারি ছিল বলেই বিভিন্ন সময় অভিযানগুলো করতে পারছি এবং নতুন যে জঙ্গি সংগঠনের সামরিক শাখার প্রধান, তাকে আমরা এখান থেকেই গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছি।’
বিভাগ : বাংলাদেশ
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
চাঁদপুরে জাহাজে সেভেন মার্ডারের ঘটনায় মামলা
গাজায় বড়দিনে শান্তির জন্য প্রার্থনা,নিহতের সংখ্যা ছাড়লো ৪৫ হাজার
স্ত্রী-সন্তানসহ শাহরিয়ার আলমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মোজাম্বিকে বাংলাদেশিদের ৩শ' ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান লুটপাট ও ভাঙচুর
অতিসত্বর নির্বাচন হওয়ার দরকার : আমীর খসরু
দুর্নীতিগ্রস্ত লুটেরা মাফিয়াদল যাতে বাংলাদেশে আর ফেরত না আসতে পারে : মেজর হাফিজ
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিচ্ছে সরকার
ক্যাডার বর্হিভূত রাখার সুপারিশ প্রত্যাখ্যান শিক্ষা ক্যাডারের
শেখ হাসিনাসহ ৬৩ জনের নামে মামলা
অভিযানের খবরে পালাল শ্রাবণধারা কারখানার পরিচালক-ম্যানেজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে নেই আশানুরূপ সাড়া
একতাই পারবে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে
তিতাস গ্যাস টি.এন্ড ডি. পিএলসি’র ৫% নগদ লভ্যাংশ অনুমোদিত
ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল্লামা সাজিদুর নির্বাহী সভাপতি মাওলানা জুনায়েদ
‘আপনারা আমার খালেদকে ফেরত এনে দেন’ : নিখোঁজ সহ-সমন্বয়কের বাবা লুৎফর
২৮ ডিসেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খেলাফত মজলিসের অধিবেশন প্রেস ব্রিফিংয়ে নেতৃবৃন্দ
ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
ইনসেপ্টার বিক্রয় প্রতিনিধির ২২টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
পিকে হালদারের পাঁচ সহযোগীর ব্যাংক হিসাব ফ্রিজের নির্দেশ
ভূমধ্যসাগরে ৮ বাংলাদেশি নিহত