ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪ | ৩০ কার্তিক ১৪৩১

উপকূলীয় এলাকায় সুপেয় পানির ব্যবস্থা করতে হবে

Daily Inqilab তালুকদার মঞ্জুর এলাহী

২৭ মার্চ ২০২৩, ০৭:৩২ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ১০:৩৪ পিএম

পানির অপর নাম জীবন। কিন্তু সেই পানি নিরাপদ না হলে ধ্বংস বয়ে আনে। পানি যখন সুপেয় না হয়, তখন তা হয়ে উঠে নানা অসুখ, নানাবিধ স্বাস্থ্য সমস্যাসহ মরণেরও কারণ। পানির সংকট বর্তমানে একটি বৈশ্বিক সংকট। ক্রমান্বয়ে এ সংকট আরো তীব্র হচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ছে এ সংকট। বিশ্বের প্রায় দুই তৃতীয়াংশ জনগোষ্ঠী পানি সংকটের মধ্যে রয়েছে। পৃথিবীতে যতো মানুষ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায় তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি মানুষ প্রাণ হারায় বিশুদ্ধ পানির অভাবে। পানিবাহিত রোগের প্রভাবে মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে। এদের অধিকাংশই আবার শিশু। সুপেয় পানি প্রাপ্তির সুযোগ বর্তমানে বিশ্বব্যাপী মানবাধিকার হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। পানি অধিকারকে জাতিসংঘ মানবাধিকার হিসেবেও ঘোষণা করেছে। কিন্তু বিশ্বের ৭৬ কোটিরও বেশি মানুষ এ অধিকার থেকে বঞ্চিত। তাই সুপেয় পানির অধিকার রক্ষা না হলে সংকটাপন্ন এলাকাগুলো আরো বেশি ঝুঁকির মধ্যে পড়বে।

নিরাপদ পানির অধিকারবঞ্চিত বিপুল জনগোষ্ঠীই আবার চরম দরিদ্রসীমায় বাস করে। প্রান্তিক এ জনগোষ্ঠীর একটি বড় অংশ গ্রামে বাস করে। নারী ও শিশুরা এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ভুক্তভোগী হচ্ছে। এশিয়া ও আফ্রিকার এ সংকট আরো ভয়াবহ। ইউনিসেফ ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) হিসাবে সুপেয় পানির সুযোগবঞ্চিত জনসংখ্যার দিক দিয়ে আমাদের অবস্থান বিশ্বে সপ্তম। অথচ নদীমাতৃক দেশে হিসাবে আমাদের পরিচিতি। দেশের উপকূলীয় অঞ্চলে সুপেয় পানির সংকট দীর্ঘদিনের। ঘূর্ণিঝড় সিডর ও আইলা প্রলয়ের পর এই সংকট আরও তীব্র হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে পানির উৎস্যগুলো নষ্ট হয়ে গেছে। এখনও পুরোপুরি আগের অবস্থায় ফিরতে পারেনি। এছাড়া, জলবায়ু পরিবর্তনে কমে গেছে পূর্ববর্তী বছরগুলোর তুলনায় গড় বৃষ্টিপাত। একদিকে অস্বাভাবিক জোয়ারে বাঁধের নাজুক পরিস্থিতি, অন্যদিকে পানযোগ্য পানির অভাবে চিন্তা বাড়িয়েছে উপকূলীয় মানুষগুলোর। এছাড়া, পানির চাহিদা প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাওয়ায় ভূগর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত ব্যবহার হচ্ছে। পানি সম্পদের ওপর চাপ বাড়ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে পৃথিবীর উষ্ণতা ও সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পায়; যা ভূগর্ভস্থ পানির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। ভূগর্ভস্থ পানির স্তর ক্রমাগত নিচে নেমে যাওয়ায় গভীর নলকূপগুলোতেও পানির দেখা মিলছে না। অনেকে আবার বৈদ্যুতিক শক্তি ব্যবহার করে পানি উত্তোলন করলেও আর্সেনিক সমস্যা সে প্রচেষ্টায় বড় অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফলে বাধ্য হয়ে পানযোগ্য একটু পানির খোঁজে উপকূলীয় মানুষজন কলসি, বোতল, ড্রাম নিয়ে নৌকা বা ভ্যান যোগে দূরদূরান্তে ছোটে। আবার খাবারের পর তারা হাত ধোয়ার পানিটুকুও আলাদা পাত্রে রক্ষিত করে ব্যবহার করতে হয়। অনেক পরিবার কাছে ভরসা পুকুরের পানি।

দেশের উপকূলের চারদিকে পানির অভাব নেই, কিন্তু লবণাক্ততা বেড়ে ও সুপেয় পানির অভাবে ওই অঞ্চলের লাখ লাখ মানুষ পড়েছে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে। নিত্য ব্যবহার্য কাজে লবণাক্ত পানি ব্যবহারের কারণে ছড়িয়ে পড়ছে রোগব্যাধি। পেটের পীড়া, অ্যালার্জিসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে নারী, শিশু থেকে বৃদ্ধসহ সব বয়সের মানুষ। লবণাক্ত পানিতে নানা চর্মরোগসহ দূর থেকে পানি আনায় শারীরিক বিভিন্ন ঝুঁকিও আছে, বিশেষ করে নারীদের ক্ষেত্রে। মানুষের শরীরে নির্দিষ্ট পরিমাণ লবণের প্রয়োজন, যা আসে খাদ্য ও পানি থেকে। কিন্তু উপকূলীয় এলাকার পানিতে লবণের পরিমাণ অনেক গুণ বেশি। এই পানি শরীরে প্রবেশ করলে স্বাস্থ্যঝুঁকি বেড়ে যায়। বিশেষ করে গর্ভবতী নারীদের জন্য তা হয়ে ওঠে আরও বেশি বিপজ্জনক। গর্ভাবস্থায় নারীরা বেশি লবণাক্ত পানি খেলে খিঁচুনি ও উচ্চ রক্তচাপ হয়। এ কারণে নারীদের গর্ভাবস্থায় সন্তান মারা যাওয়ার সম্ভবনা থাকে। এ ছাড়া বেশি লবণ খাওয়ার সঙ্গে উচ্চ রক্তচাপের সম্পর্ক রয়েছে, যা হৃদ্রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। শুধু লবণাক্ততাই নয়, বিশ্বজুড়ে পানির নতুন বিপদ হিসেবে অতি ক্ষুদ্র প্লাস্টিক কণার সমস্যাকে সামনে আনা হয়েছে। একই সঙ্গে রাসায়নিক সার, কীটনাশক ও আর্সেনিকের কারণে পানিদূষণের বিষয়টি উঠে এসেছে। বলা হয়েছে, এসব সমস্যা বিশ্বের সুপেয় পানির উৎসগুলোকে বিষিয়ে তুলছে।

দেশের উপকূলীয় এলাকার সুপেয় পানির ক্ষেত্রে এই নাজুক পরিস্থিতি উত্তরণ না হলে সংকট আরো বাড়বে। স্বাধীনতার পর এ পর্যন্ত দেশের জলাভূমি কমেছে ৭০ ভাগ। অনেক নদ নদীও শুকিয়ে গেছে। সারাদেশে কমপক্ষে আট হাজার কিলোমিটার নৌপথ ইতোমধ্যেই হারিয়ে গেছে। উপকূলীয় অঞ্চলে লবণাক্ততা বন্ধে পাকিস্তান আমল থেকে যেসব উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল, তার মধ্যে বেড়িবাঁধ উল্লেখযোগ্য। কিন্তু সিডর ও আইলার পর অনেক স্থানেই সেই বাঁধ ভেঙে গেছে। উপকূলীয় এলাকায় লবণাক্ততা বৃদ্ধি পেতে মূলত দু’টি প্রাকৃতিক কারণকে দায়ী করা হয়। এক. জোয়ারের সময় লবণযুক্ত পানি জমিতে প্লাবিত হয়ে; দুই. ভূগর্ভস্থ লবণাক্ত পানি কৈশিক রন্ধ্র দিয়ে মাটির উপরে চলে আসা। শুকনো মৌসুমে লবণাক্ত পানি জোয়ারে এসে বহু জমি তলিয়ে দেয়। এ পানি সেচ কাজে ব্যবহার করা হলে মাটি বা জমি আরো লবণাক্ত হয়। অন্যদিকে বর্ষা শেষ হলে জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাস হতে মাটি শুকাতে শুরু করে। এর ফলে মাটিতে অনেক ফাটল সৃষ্টি হয়। যখন মাটির উপরে রোদ পড়ে তখন মাটির উপরিস্তর হতে পানি বাষ্পীভূত হয়ে উড়ে চলে যায় এবং ভূগর্ভস্থ লবণাক্ত পানি ঐ ফাটল দিয়ে ভূমির উপরিস্তরে চলে আসে। তখন জমির উপরিস্তর লবণাক্ততায় আক্রান্ত হয়। এছাড়া মনুষ্য সৃষ্ট কারণেও লবণাক্ততা বৃদ্ধি পায়। চিংড়ি চাষের জন্য স্থানীয় প্রভাবশালীরা বাঁধ কেটে ঘের এলাকায় লবণপানি উত্তেলন করেন। এতে গুটিকয়েক ঘের ব্যবসায়ী লাভবান হলেও এলাকার বেশির ভাগ বাসিন্দার জীবন-জীবিকা বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। এইসব প্রতিকূলতা ছাড়াও উপকূলীয় এলাকায় আরও অনেক প্রতিকূলতা রয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে অনেক বেশি ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস হয়ে থাকে। দুর্বল পোল্ডার ও স্লুইচ গেট যথাযথ ব্যবস্থাপনার অভাবে সময়ে-অসময়ে লবণাক্ত পানি ফসলি জমিতে প্রবেশ করে। উপকূলীয় এ জনগোষ্ঠী তাই জীবনযুদ্ধে টিকে থাকার আশা হিসেবে তাকিয়ে থাকে তাই রাষ্ট্রীয়ভাবে দীর্ঘমেয়াদি কোনো উদ্যোগের দিকে। পানিকে মৌলিক অধিকার এবং জনগুরুত্বপূর্ণ খাত হিসেবে চিহ্নিত করে এ খাতে প্রয়োজনীয় ন্যায্যতাভিত্তিক বাজেট বরাদ্দ ও ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। উপকূলীয় অঞ্চল, বিশেষ করে নদী ভাঙন এলাকা, লবণাক্তপ্রবণ এবং ঘূর্ণিঝড়প্রবণ এলাকার সুবিধা বঞ্চিত জনগোষ্ঠির সুপেয় পানি নিশ্চিতকরণে ব্যাপক কর্মসূচি ও দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা এখনই গ্রহণ করতে হবে। উপকূলীয় এলাকার জমিতে লবণাক্ততা ঢোকা বন্ধে সমাধান বের করতে হবে। এ উদ্দেশ্য সাধনে গবেষকদের পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা প্রদান করে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে। এছাড়া জলবায়ুসহিষ্ণু প্রযুক্তির প্রসারে পৃষ্ঠপোষকতা করার পাশাপাশি এ খাত সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধিতে কাজ করতে হবে। উপযুক্ত আকারের বাঁধ স্থাপনের মাধ্যমে লবণাক্ত পানি জমি রক্ষা করা যেতে পারে। প্রস্তাবিত আকার উচ্চ জোয়ার স্তর থেকে এক মিটার উঁচু হওয়া উচিত। এছাড়া, অতিরিক্ত পানি অপসারণ এবং উচ্চ জোয়ারের সময় লবণাক্ত পানিতে প্রবেশ রোধ করার জন্য বাঁধ ব্যবস্থায় স্লুইচ গেটের ব্যবস্থা করা দরকার। অগভীর ভূগর্ভস্থ পানির টেবিলগুলিসহ নি¤œ-পাত্রে জলাবদ্ধতা রোধ করতে এবং অতিরিক্ত পানির অভিন্ন নিকাশনের সুবিধার্থে জমি সঠিকভাবে সমতল করা উচিত। সেইসাথে সকল নদী দখলদারদের হাত থেকে মুক্ত করে বিলীন হয়ে যাওয়া নদীপথগুলোকে আবারো প্রশস্ত করার মধ্য দিয়ে পানির ধারণক্ষমতা বাড়ানো সম্ভব। এছাড়া, সরকারি পর্যায়ে বড় রকমের প্রকল্প হাতে নিয়ে উপকূলীয় এলাকার মানুষের সুপেয় পানির ব্যবস্থা করা অতীব জরুরি হয়ে পড়েছে। গভীর পুকুর খনন করে এবং সেগুলোর চারপাশে যথাযথ উঁচু বাঁধ নির্মাণ করে লবণাক্ত পানি প্রবেশে বাধা দিয়েও মিষ্টি পানি নিশ্চিত করা যায়। এতে শুধুমাত্র বর্ষার পানি জমা হবে। এছাড়া সরকারের গৃহীত নানান পদক্ষেপ, যেমন, বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের জন্য বড় বড় রিজার্ভার সরবরাহ করা যেতে পারে। ব্যক্তি পর্যায়ের পাশাপাশি পাড়া ও গ্রামভিত্তিক এসব প্রকল্প হাতে নেওয়া যেতে পারে। তবে ব্যক্তি পর্যায়ের ক্ষেত্রে অবশ্যই সুষ্ঠু বণ্টনসহ প্রকৃত ভুক্তভোগীরা যাতে উপকৃত হয় সে বিষয়ে নজরদারি করতে হবে।
বিশুদ্ধ পানির ব্যাপারে আমাদের আরো সচেতন হতে হবে। পানি যাতে দূষিত না হয় সেই উদ্যোগ নেওয়ার পাশাপাশি পানিকে আর্সেনিকমুক্ত করার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাতে হবে। ভূগর্ভস্থ পানির উত্তোলন কমিয়ে ভূপৃষ্ঠের পানি গৃহস্থালীসহ অন্যান্য কাজে যাতে সর্বাধিক ব্যবহার করা যায়, সেদিকে নজর দিতে হবে। বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর উদাহরণ এক্ষেত্রে অনুসরণ করা যায়। সমুদ্র ও নদনদীকেও দূষণের কবল থেকে মুক্ত করতে হবে। শিল্প ও রাসায়নিক বর্জ্য যাতে নদী এবং সাগরে না ফেলা হয়, তার ব্যবস্থা করতে হবে। গবেষকরা অনেক আগেই সতর্কবার্তা দিয়েছেন যে, পানি সংকট আগামীতে আরও ঘণীভূত হবে এবং ভবিষ্যতে যদি কোনো বিশ্বযুদ্ধ বাঁধে, তবে তা হবে পানি নিয়ে। বিশ্বের সকল দেশেই বিশুদ্ধ পানি সংকট ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। এই প্রেক্ষাপটে আমাদের দেশে পানি ও পানি ব্যবহার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে হবে। সকলের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।

লেখক: নিবন্ধকার
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

মূল্যস্ফীতি রোধে জরুরি পদক্ষেপ নিতে হবে
যৌথবাহিনীর অভিযান জোরদার করতে হবে
সামাজিক শৃঙ্খলা রক্ষায় নজর দিন
পুলিশকে জনবান্ধব বাহিনী হিসেবে গড়ে তুলতে হবে
মূল্যস্ফীতি রোধে জরুরি পদক্ষেপ নিতে হবে
আরও

আরও পড়ুন

চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের কাছে ক্ষমা না চাইলে ভিপি নুরের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের কাছে ক্ষমা না চাইলে ভিপি নুরের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

বগুড়ায় মেয়েকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা, চিরকুট উদ্ধার

বগুড়ায় মেয়েকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা, চিরকুট উদ্ধার

বিবাহ বিভ্রাটে তৌহিদ আফ্রিদি, স্যোশ্যাল মিডিয়ায় শালিকা নিয়েছে বউয়ের অবস্থান

বিবাহ বিভ্রাটে তৌহিদ আফ্রিদি, স্যোশ্যাল মিডিয়ায় শালিকা নিয়েছে বউয়ের অবস্থান

বিদেশি হস্তক্ষেপে বিগত সরকার ফ্যাসিস্টে পরিণত হয়েছিলো : আসিফ নজরুল

বিদেশি হস্তক্ষেপে বিগত সরকার ফ্যাসিস্টে পরিণত হয়েছিলো : আসিফ নজরুল

মাদক নির্মূলে কঠোর অবস্থানের ঘোষনা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার

মাদক নির্মূলে কঠোর অবস্থানের ঘোষনা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার

নারায়ণ চন্দ্রকে আদালত চত্বরে ডিম নিক্ষেপ

নারায়ণ চন্দ্রকে আদালত চত্বরে ডিম নিক্ষেপ

সেই কবি এবার ৬৯ বছর বয়সে এইচএসসি পাস করলেন

সেই কবি এবার ৬৯ বছর বয়সে এইচএসসি পাস করলেন

ফিলিপাইনে টাইফুন উসাগির আঘাত

ফিলিপাইনে টাইফুন উসাগির আঘাত

যশোরে ছুরিকাঘাত করে নগদ টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় মামলা

যশোরে ছুরিকাঘাত করে নগদ টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় মামলা

চুয়াডাঙ্গার চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হলেন যশোরের বিচারক শিমুল

চুয়াডাঙ্গার চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হলেন যশোরের বিচারক শিমুল

জুলাই-আগষ্ট বিপ্লবে ছাত্র-জনতার অন্যতম লক্ষ্য ছিল একটি বৈষম্যহীন সমাজ গঠন : ভূমি উপদেষ্টা

জুলাই-আগষ্ট বিপ্লবে ছাত্র-জনতার অন্যতম লক্ষ্য ছিল একটি বৈষম্যহীন সমাজ গঠন : ভূমি উপদেষ্টা

২০ হাজার ওমরাযাত্রী অনিশ্চয়তায়, ওমরাহ টিকিটে এক লাফেই ১৭ হাজার টাকা বৃদ্ধি

২০ হাজার ওমরাযাত্রী অনিশ্চয়তায়, ওমরাহ টিকিটে এক লাফেই ১৭ হাজার টাকা বৃদ্ধি

সংষ্কার কাজ দ্রুত শেষ করে নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন -মুফতী সৈয়দ ফয়জুল করীম

সংষ্কার কাজ দ্রুত শেষ করে নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন -মুফতী সৈয়দ ফয়জুল করীম

কটিয়াদীতে যুবকের লাশ উদ্ধার, স্ত্রী আটক

কটিয়াদীতে যুবকের লাশ উদ্ধার, স্ত্রী আটক

বেনাপোল বন্দরে কার্গো ভেহিকেল টার্মিনাল উদ্বোধন করলেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন, কমবে ভোগান্তি, বাড়বে বাণিজ্য

বেনাপোল বন্দরে কার্গো ভেহিকেল টার্মিনাল উদ্বোধন করলেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন, কমবে ভোগান্তি, বাড়বে বাণিজ্য

যশোর বোর্ডে এইচএসসিতে পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন ৬৬ হাজার, পরিবর্তন ৭১ জনের

যশোর বোর্ডে এইচএসসিতে পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন ৬৬ হাজার, পরিবর্তন ৭১ জনের

আইএইচএফ ট্রফির বাছাইপর্বে অংশ নিবে ইয়ুথ ও জুনিয়র হ্যান্ডবল দল

আইএইচএফ ট্রফির বাছাইপর্বে অংশ নিবে ইয়ুথ ও জুনিয়র হ্যান্ডবল দল

ফের কমলো সোনার দাম

ফের কমলো সোনার দাম

সাফজয়ী দলকে আর্থিক পুরস্কার দিল সাউথ ইস্ট ব্যাংক

সাফজয়ী দলকে আর্থিক পুরস্কার দিল সাউথ ইস্ট ব্যাংক

২৪২ সদস্যবিশিষ্ট ঢাবি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ

২৪২ সদস্যবিশিষ্ট ঢাবি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ