ভারতবর্ষে মুসলমানরা ব্রিটিশদের মতো লুটেরা হিসেবে আসেনি : এসেছিল থেকে যেতে
১০ এপ্রিল ২০২৩, ০৮:২৫ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ০৮:৩৯ পিএম
ভারতবর্ষের ইতিহাস মানুষ পড়ে আসছে শত শত বছর ধরে। ভারত বিভাগের ইতিহাস অর্থাৎ ভারত ভেঙ্গে দুইটি স্বাধীন রাষ্ট্র, পাকিস্তান ও ভারতের ইতিহাসও মানুষ পড়ে আসছে বিগত ৭৬ বছর ধরে। পাকিস্তান ভেঙ্গে বাংলাদেশ গঠনের ইতিহাসও মানুষ পড়ে আসছে ৫২ বছর ধরে। আমিও এসব ইতিহাস কমসে কম বিগত ৬০ বছর ধরে পড়ে আসছি। কিন্তু এখন এসে দেখছি, শুধুমাত্র আমিই নয়, আমার মত শত শত মানুষ, যারা এই তিনটি রাষ্ট্রের ইতিহাস পড়ে আসছে তারা অনেক ভুল ইতিহাস পড়ছেন। যতই দিন যাচ্ছে, মাস যাচ্ছে, বছর যাচ্ছে ততই নিত্য নতুন উপাদান এবং তথ্য ও ঘটনা বেরিয়ে আসছে, যা এত দিনের জানা ইতিহাসকে সম্পূর্ণভাবে না হলেও বিপুল অংশে পাল্টে দিচ্ছে। এর আগে প্রায়শই একটি কথা বলা হতো যে, মানুষ ইতিহাসের কথা বলে। কিন্তু তারা নিজেরাই ইতিহাস থেকে কোনো শিক্ষা নেয় না। এখন এই কথাটাও সর্বাংশে সত্য বলে গ্রহণ করা যাচ্ছে না। কারণ, সাম্প্রতিককালে নতুন বা অনুদ্ঘাটিত তথ্য পাওয়ার পর বোঝা যাচ্ছে যে, যারাই ইতিহাসবেত্তা তাদের অধিকাংশই নিজ নিজ অথবা নিজ দলীয় বা গোষ্ঠিগত দৃষ্টিকোণ থেকে ইতিহাস লিখছে।
এসব কথা আজ বলছি একারণে যে, এই একবিংশ শতাব্দিতে মোহনদাস করম চাঁদ গান্ধীকে ইতিহাসে যেভাবে মহিমান্বিত করা হয়েছে তার বিপরীত চিত্রও পাওয়া যাচ্ছে। ভারত ভাগ বলতে বোঝায় পাঞ্জাব এবং বাংলার ভাগ। এখন যেসব তথ্য পাওয়া যাচ্ছে তাতে দেখা যাচ্ছে যে, এই দুটি প্রদেশের বিভক্তি সম্পর্কে এতদিন যা বলা হয়েছে, প্রকৃত ঘটনা ঠিক সেরকম নয়। পাকিস্তানের বিভক্তি এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা সম্পর্কে এতদিন ধরে যা কিছু বলা হয়েছে, সেটাও ইতিহাসের কোষ্ঠিপাথরে সম্পূর্ণ স্বচ্ছ নয়।
ভারতবর্ষ বিভক্ত হয়েছে ১৯৪৭ সালে। তার আগে ভারতবর্ষ শাসন করেছে বিদেশীরা। বিদেশীদের মধ্যে ছিল ব্রিটিশ, ছিল মুসলিম শাসন, ছিল হিন্দু শাসন। ’৪৭ এর আগের ইতিহাস ব্রিটিশ এবং হিন্দুরা এভাবেই ৩ ভাগে ভাগ করেছেন। দুই ভাগ যদি হিন্দু এবং মুসলিম শাসন হয় তাহলে আরেক ভাগ খ্রিস্টান শাসন হবে না কেন? দুইটি শাসনকে ধর্মের ভিত্তিতে নাম দেওয়া হলে ব্রিটিশ শাসনকেও ধর্মের ভিত্তিতে খ্রিস্টান শাসন বলা হবে না কেন? এখন ভারতে কেন্দ্রীয়ভাবে ১০ বছর শাসন করছে বিজেপি। ভারতের অনেক প্রদেশ বা রাজ্যতেও বিজেপিই শাসন করছে। বিজেপি হলো কট্টর হিন্দুত্ববাদী রাষ্ট্রীয় সেবক সংঘ বা আরএসএসের পলিটিক্যাল ফেস। আরএসএস আদর্শের দিক দিয়ে কট্টর এবং সংগঠনের দিক দিয়ে মজবুত এবং রেজিমেন্টেড। নরেন্দ্র মোদির আগে বিজেপির তরফ থেকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন অটল বিহারি বাজপেয়ী। তিনি কিন্তু হার্ড কোর আরএসএস নন। ধীরে ধীরে পরিকল্পিতভাবে আরএসএস কট্টর হিন্দুত্ববাদী নেতা ও কর্মীদের পলিটিক্যাল প্ল্যাটফর্মে আনছে। যেমন বিজেপির সভাপতি করা হয়েছে আরএসএসের ক্যাডার অমিত শাহ্কে। অনুরূপভাবে উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করা হয়েছে যোগী আদিত্যনাথকে এবং প্রধানমন্ত্রী করা হয়েছে নরেন্দ্র মোদিকে। এই তিনজনই আরএসএস ক্যাডার।
অমিত শাহ্ এবং মোদি এসে সারা ভারতে আরএসএসের কট্টর হিন্দুত্ববাদী আদর্শের বাস্তবায়ন শুরু করেছেন। এসব সম্মানিত পাঠক ভাইয়েরা, যারা নিয়মিত খবরের কাগজ পড়েন, তারা জানতে পারছেন কীভাবে ভারতের এই ঘরানার পন্ডিত স্কলার বা ইতিহাসবিদরা ভারতের ইতিহাস লিখছেন। তারা এখন খোলস ছেড়ে বেরিয়ে এসে সরাসরি বলছেন যে, ভারতবর্ষে মুসলিম শাসকরা এসেছিলেন হিন্দুদের ওপর নিপীড়ন চালাতে এবং ভারতের সম্পদ লুন্ঠন করতে। কিন্তু প্রকৃত ঘটনা সম্পূর্ণ বিপরীত। সেকথা পরে বলছি। ভারতের এই ঘরানার পন্ডিত, এক শ্রেণীর ব্রিটিশ লেখক এবং বাংলাদেশের প্রো-ইন্ডিয়ান লেখক এবং ইতিহাসবিদরাও মুসলিম শাসকদেরকে উৎপীড়ক এবং লুণ্ঠনকারী হিসেবেই চিহ্নিত করেছেন।
॥দুই॥
সবচেয়ে অবাক ব্যাপার হলো এই যে, এতদিন ধরে সারা ভারত এবং বাংলাদেশ জুড়ে ঢক্কানিনাদে প্রচার করা হয়েছে যে, ভারত বিভক্তির মূল কারণ হলো দ্বিজাতিতত্ত্ব। এই দ্বিজাতিতত্ত্ব প্রচার করেছে মুসলমানরা তথা তাদের সংগঠন মুসলিম লীগ এবং তাদের নেতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ। কিন্তু ৭০ বছর পর এসে আমরা ভারত এবং বাংলাদেশের ২/৪ জন পন্ডিত ও গবেষকদের লেখা থেকে জানতে পারছি যে, মুসলামনদের বিরুদ্ধে আনীত এই অভিযোগ সর্বৈব মিথ্যা। বরং ভারতবর্ষে কয়েক যুগ আগে দ্বিজাতিতত্ত্ব প্রচার করেছে হিন্দুরা। তারা বলেছে, হিন্দুরা আলাদা জাতি। ভারতের অরুন্ধুতি রায় এবং বাংলাদেশে ড. বদরুদ্দীন উমরের লেখা থেকে এসব অজানা তথ্য আমরা জানতে পেরেছি। এসম্পর্কেও বিস্তারিত আলোচনা করবো, একটু পরে।
মোহন দাস করম চাঁদ গান্ধীকে মহাত্মা বলা হয়। আমরা এ ব্যাপারে কিছু বলছি না বা ভারতের এই বিরাট নেতার প্রতি কোনো কটাক্ষও করছি না। বরং ভারতীয় কংগ্রেসের কোটি কোটি সদস্যের নেতা হিসেবে তার প্রতি শ্রদ্ধা পোষণ করি। কিন্তু এখন ইতিহাস ফুঁড়ে বেরিয়ে আসছে যে মি. গান্ধী সবসময় ছিলেন আপোসকামী। তিনি ব্রিটিশ শাসনে একাধিক মানুষ হত্যা এবং বর্বরতার নিন্দা করেননি এবং অন্যদেরকেও নিন্দা করতে দেননি। এসম্পর্কেও বিস্তারিত বলবো। তবে বদরুদ্দীন উমর গত ১ ও ২ ফেব্রুয়ারি ঢাকার একটি বাংলা দৈনিকে দুই কিস্তিতে লেখা কলামে দেখিয়েছেন যে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকা-ের নিন্দা ও সমালোচনা স্বয়ং গান্ধীই করতে দেননি।
মি. গান্ধীকে হত্যা করেছেন নাথুরাম গড্সে। আদালতের বিচারে গড্সের ফাঁসি হয়। আদালতে মি. গড্সে একবারও অস্বীকার করেননি যে তিনি এম কে গান্ধীকে হত্যা করেননি। বরং তিনি হত্যা করে সঠিক কাজটিই করেছেন বলে আদালতে স্থির অচঞ্চল কণ্ঠে জবানবন্দী দেন। তার এই জবানবন্দী স্বাধীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী জওহর লাল নেহ্রু বহু বছর আটকে রেখেছিলেন, অর্থাৎ সেই জবানবন্দীর রেকর্ড প্রচার নিষিদ্ধ করেছিলেন। সম্প্রতি ইন্টারনেটে সেই জবানবন্দী পাওয়া যাচ্ছে। সেই জবানবন্দী, অরুন্ধুতি রায়ের একাধিক লেখা এবং বদরুদ্দীন উমরের বিভিন্ন লেখা থেকে দেখা যাচ্ছে যে, মোহন দাস করম চাঁদ গান্ধী সম্পর্কে এতদিন ধরে যা প্রচার করা হয়েছে, তা সর্বাংশে সঠিক নয়। এতগুলো বিষয়ের আলোচনা একদিনে সম্ভব নয়। আসুন প্রথমে ভারতে বিদেশিদের আগমন, বিশেষ করে মুসলমানদের আগমন নিয়ে আলোচনা করি।
গত ৩ এপ্রিল বদরুদ্দীন উমর ইংরেজি ডেইলি স্টারে ৭ কলামব্যাপী একটি নিবন্ধ লিখেছেন। নিবন্ধটির নাম ঞযব চধৎঃরঃরড়হ ড়ভ ওহফরধ. অনেক বড় এই লেখাটি পড়তে গিয়ে আমার হঠাৎ মনে হলো, বাংলা দৈনিক সমকালেও এমন ধরণের একটি লেখা বেরিয়েছে। আমার পেপার কাটিং ফাইল ঘাঁটতে গিয়ে দেখলাম, দৈনিক সমকালে বদরুদ্দীন উমর গত ১ ও ২ ফেব্রুয়ারি দুই কিস্তিতে একটি নিবন্ধ লিখেছেন। শিরোনাম, ‘ভারত ভাগের কথা’। তার লেখা নিয়ে আলোচনার পূর্বেই তাকে আমি শ্রদ্ধা জানাই। শ্রদ্ধা জানাই এই কারণে যে, তিনি এখন নবতিপর বৃদ্ধ। অর্থাৎ তার বয়স এখন ৯০। জীবনসায়াহ্নে এসে তিনি এমন কিছু তথ্য দিয়ে যাচ্ছেন যেগুলো নিরেট সত্য, কিন্তু এতদিন ধরে মানুষকে যা জানানো হয়েছিল তার বিপরীত। এখানে অরুন্ধুতি রায়ের সাথে তার গবেষণালব্ধ তথ্য অনেক মিলে যায়। একটু অপ্রাসঙ্গিক হলেও বলছি যে, বাংলা ভাগ কেন হলো তার সঠিক কারণটি পশ্চিমবঙ্গের গবেষক জয়া চ্যাটার্জী যা বলেছেন, তারপর আর কথা থাকে না। এখানেও বদরুদ্দীন উমরের সাথে জয়া চ্যাটার্জীর তথ্যের অনেক মিল রয়েছে। তবে ড. উমর ঘটনার ব্যাখ্যা দিয়েছেন সমাজতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে। জয়া চ্যাটার্জী সেটা করেননি। এজন্য অবশ্য ড. উমরকে দোষ দেওয়া যায় না। কারণ তিনি তো আত্মস্বীকৃত কমিউনিস্ট। কিন্তু কমিউনিস্ট হলে কি হবে, ভারত তথা বাংলার ইতিহাস বলতে গিয়ে তাকে আমি বহুলাংশে সত্যাশ্রয়ী হতে দেখেছি। এজন্য তার প্রতি আমার শ্রদ্ধা রয়েছে।
ভারত ভাগের কথায় বদরুদ্দীন উমর বলছেন, ভারতে আগমনকারী এই বিদেশিরা এ দেশ লুটপাট করে ফিরে যাওয়ার জন্য ভারত আক্রমণ করেনি। মধ্য এশিয়া এবং অন্যান্য অঞ্চল থেকে তারা এখানে স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য এসেছিল এবং বিপুল সংখ্যায় ভারতে থেকে গিয়েছিল। সুদূর প্রাচীনকালে যে আর্যরা ভারত আক্রমণ করে এ দেশে এসে বসবাস শুরু করেছিল, সেই বিদেশিরাই পরবর্তীকালে হয়ে দাঁড়িয়েছিল প্রাচীন ভারতীয় সভ্যতা-সংস্কৃতির মূল নির্মাতা। আর্যদের বাদ দিয়ে হিন্দু ধর্ম ও সংস্কৃতি চিন্তাই করা যায় না। আর্যদের পর ধারাবাহিকভাবে শক, হুন থেকে নিয়ে আরব, ইরানি, তুর্কি, পাঠান, মোগল পর্যন্ত যারা ভারতে এসেছে এবং এখানে থেকে গেছে। ড. উমর দ্ব্যর্থহীন ভাষায় লিখেছেন যে, ভারতের হিন্দু সংস্কৃতি বলতে যা বোঝায়, তা বিদেশি আর্যরাই নির্মাণ করেছিল।
তিনি বলছেন, এসব আরব, তুর্কী, পাঠান ও মোগলরা ভারতে থেকে ভারতীয় হয়ে গেলেও তারা নিজেদের ধর্ম পরিত্যাগ করেনি তাদের পূর্ববর্তীদের মতো। তারা ছিল ইসলাম ধর্মের অনুসারী এবং এদিক দিয়ে তারা নিজেদের স্বাতন্ত্র্য বজায় রেখেছিল। কিন্তু স্বাতন্ত্র্য বজায় থাকলেও ইসলাম ও হিন্দু ধর্ম উভয়েই পরস্পর দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিল। সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে এই প্রভাব ছিল উল্লেখযোগ্য। হিন্দু ইতিহাসবিদ এবং তাদের দেখাদেখি বাংলাদেশেরও এক শ্রেণীর ইতিহাসবেত্তা মোগল স¤্রাট আওরঙ্গজেবকে নিষ্ঠুর, হত্যাকারী এবং চরম হিন্দুবিদ্বেষী বলে ঢালাওভাবে চিত্রিত করেছেন। কিন্তু বদরুদ্দীন উমর দ্বিধাহীন কণ্ঠে বলছেন যে, আওরঙ্গজেব অনেক হিন্দু মন্দিরে নিয়মিত অর্থ সাহায্য করতেন এবং তাঁর প্রশাসন ও সেনাবাহিনীতে হিন্দুরা ছিলেন। হিন্দু-মুসলমানকে পরস্পরের বিরুদ্ধে দাঁড় করানোর কোনো চেষ্টা আওরঙ্গজেবের ছিল না। মোগল আমলের শেষ পর্যন্ত এই নীতি অব্যাহত ছিল।
এটি তো গেল ভারতবর্ষের ইতিহাসের বিকৃত তথ্যের বিপরীতে সঠিক তথ্যের উপস্থাপন। সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো দ্বিজাতিতত্ত্ব। অর্থাৎ অখন্ড ভারতবর্ষে শুধুমাত্র হিন্দু জাতিই নয়, আরেকটি জাতি রয়েছে। তারা হলো মুসলমান। এই দ্বিজাতিতত্ত্ব নাকি মুসলিম লীগ বা মি. জিন্নাহ প্রচার করেছেন। এটি সত্যের সম্পূর্ণ বিপরীত। মুসলমানরা তো দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে ভারত ভাগের দাবি করেছেন ১৯৪০ সালে লাহোরে। তার একদিন আগেও মুসলমানরা ভারত ভাগের কথা বলেননি। কিন্তু হিন্দুরা যে ভারতে একটি আলাদা জাতি সেকথা তারা সরাসরি বলেছেন ১৯ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে। প্রিয় পাঠক, এটি একটি চাঞ্চল্যকর তথ্য। এই সেই তথ্য এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক বিষয় নিয়ে আমি পরবর্তীতে আলোচনা করবো।
তবে প্রতি কিস্তিতে ধারাবাহিকভাবে আলোচনা করা হয়তো সম্ভব হবে না। কারণ, রাজনীতির আকাশে কালো মেঘের আনাগোনা লক্ষ করা যাচ্ছে। তাই আমার ধারাবাহিক আলোচনা মাঝে মাঝেই ইন্টারাপ্টেড হবে ঐ কালো মেঘ কত ঘন হচ্ছে এবং ঝড়ের কোনো পূর্বাভাস দিচ্ছে কিনা তার ওপর।
Email: [email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ঢাকায় বুকভরে শ্বাস নিতে চাওয়ার আকুতি
পুনরায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্রকৃত গণতন্ত্রের চর্চা করতে হবে : তারেক রহমান
কবি হেলাল হাফিজের ইন্তেকাল
প্রতিবেশী দেশ সংখ্যালঘু কার্ড খেলতে চেয়েছিল সিলেটে জামায়াত আমীর
আমাদের ওপরে নির্যাতনের কোনো ঘটনাই ঘটেনি বড় ভাই মিডিয়ায় যা বলেছেন সব মিথ্যা
শিশুসহ সড়কে ঝরল ৭ প্রাণ
আয়েশার শরীরে এখনো ৬০ গুলি
দেশের সমতল ভূমিতে কমলা মাল্টা ড্রাগন উৎপাদনে চমক
কুষ্টিয়ায় বিষমুক্ত সবজি চাষে আগ্রহ বাড়ছে কৃষকদের
মোচিকে প্রতি কেজি চিনির উৎপাদন ব্যয় ৫৪২ টাকা!
বাংলাদেশে নির্বাচন ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে
চট্টগ্রামে গ্যারেজে আগুন ৩৪ যানবাহন ভস্মীভূত
বিভিন্ন পেশায় কুয়েতে যেতে আগ্রহীদের সচেতনতায় দূতাবাসের বিজ্ঞপ্তি
জনগণের মধ্যে অসন্তোষ বাড়ছে পরিবর্তনের প্রত্যাশা
বেনাপোল বন্দর দিয়ে ট্রেনে করে ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু আমদানি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন আহতদের চোখের চিকিৎসায়
টোল কমেছে চট্টগ্রাম এক্সপ্রেসওয়েতে
শেরপুরে সেনা সদস্য হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ধনীতম ভিক্ষুক
বিজেপিতে মন্দিরও নিরপদ নয়