ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১

নিরাপদ সড়ক নিশ্চিতে যা করতে হবে

Daily Inqilab আফতাব চৌধুরী

২২ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ২২ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৬ এএম

সড়কে মৃত্যুহার কমছে না, বরং বেড়েই চলেছে। নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে উঠছে এক শ্রেণির পরিবহন চালক। তাদের বেপরোয়া আচরণ, যানবাহনের মাত্রাতিরিক্ত গতি, ত্রুটিযুক্ত যানবাহন এবং পথচারীদের অসচেতনতায় প্র্রতিদিন সড়কে ঝরছে প্রাণ আর বিনষ্ট হচ্ছে সম্পদ। একের পর এক সড়কে প্রাণহানির ঘটনা ঘটলেও এর প্রতিরোধে কার্যকর কোনো পদক্ষেপই চোখে পড়ছে না। সড়কে অকাল মৃত্যুর কারণে শতশত পরিবারের স্বপ্নও ঝরে পড়ছে।
সড়ক দুর্ঘটনায় এ জাতীয় মৃত্যুতে জনমনেও তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, একের পর এক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণহানির ও সম্পদ বিনষ্ট হলেও চালকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হচ্ছে না। শাস্তি না হওয়া, আইনের ফাঁক দিয়ে জামিনে থাকা বা খালাস পেয়ে যাওয়ায় চালকরা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, অধিকাংশ চালক লাইসেন্স পাওয়ার যোগ্যতা না থাকলেও তা পেয়ে যাচ্ছে। হালকা যানবাহনের লাইসেন্স নিয়ে ভারী যানবাহন চালাচ্ছে। গতিবেগ মেনে না চলা, ওভারটেক করা, কাজগপত্র বা চালকের অনিয়ম ইত্যাদি দেখার দায়িত্ব ট্রাফিক পুলিশ ও বিআরটিএ কর্তৃপক্ষের হলেও তারা তাদের দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে পালন করে না। দুর্ঘটনা ঘটতে থাকলেও তারা যেকোনভাবে ম্যানেজ হয়ে যাচ্ছে, এতে চালকরা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠছে।

প্রতিদিনই সড়কে দুর্ঘটনা ঘটছে, নিহত ও আহত হচ্ছে নিরীহ মানুষ। ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে কোটি কোটি টাকার। এসব দুর্ঘটনায় পঙ্গু হয়ে দিনাতিপাত করছে অজস্র মানুষ। তারা পরিবারের উপর বর্ধিত বোঝা হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ে এ পর্যন্ত অনেক কথা হলো। পত্রপত্রিকায় লেখালেখি হলো। এখনও হচ্ছে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। সংগঠন নানা প্রকার খেদোক্তি উৎকীর্ণ ব্যানার, ফেস্টুন নিয়ে মিছিল মিটিংও কম করেনি। কিন্তু কিছুতেই কিছু হচ্ছে না। সড়ক দুর্ঘটনা পাল্লা দিয়ে বেড়ে চলেছে। অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে, দুর্ঘটনা স্বাভাবিক আর দুর্ঘটনা না ঘটাই যেন অস্বাভাবিক!

দুর্ঘটনা নিয়ে পরিবেশিত খবরের মাধ্যমে আমরা এর খুঁটিনাটি অনেক কিছুই উপলব্ধি করেছি। কিন্তু যে কথাগুলো কম লেখাতেই উঠে এসেছে এবং যা বলা বা জানানো একান্তই প্রয়োজন তাহলো, এসব দুঃখজনক ঘটনার মূল কোথায়, তা খুঁজে বের করা জরুরি। এসব দুর্ঘটনার জন্য কাকে বা কাদের দায়ী করা উচিত তা নিয়ে বিচার-বিশ্লেষণ করা, কাদের নৈতিকতা বিবর্জিত কর্মকা-ে এবং দায়িত্ব পালনে চরম উদাসীনতার কারণে এমন সব ঘটনা ঘটছে, তা বলা আবশ্যক। এ সবই ভাবনার বিষয়। দুর্ঘটনা আসলে অপরিণামদর্শী কর্মের ক্রম প্রক্রিয়ার প্রারম্ভিকতা থেকে চূড়ান্ত পর্যায়ে শেষ পরিণতি। সুতরাং বলা যায়, যদি উক্ত নির্দিষ্ট কাজের আরম্ভটা সঠিকভাবে দক্ষতার সাথে দক্ষ জনশক্তির হাতে শুরু হয় তাহলে এ রকম বিয়োগান্তক ঘটনার কাছে আমাদের অনুভূতিকে জিম্মি হতে হয় না। বাজারজাতকরণে একটি কথা আছে, অ এঙঙউ চঐটজঈঐঅএঊ ওঝ ঐঅখঋ ঝঅখঊ. অর্থাৎ বিক্রেতা যদি উত্তম সামগ্রী কিনতে পারেন, তাহলে সেটাকে অর্ধেক বিক্রী বলে ধরে নেয়া যায়। তেমনি যদি যানবাহনে বা পরিবহনে চালক দক্ষ হয়, তাহলে গন্তব্যে পৌঁছার ব্যাপারেও অনেকটা নিশ্চিত হওয়া যায়। এখন ভাবনার বিষয় হলো এই যে, চালকদের দক্ষতার পরীক্ষা-নিরীক্ষা কারা করে থাকেন? কে বা কারা আনাড়ি চালককে রাস্তার উপর যান চালনার অনুমতি দিয়ে জীবন সংহারের অনুমোদন দিয়েছে? চালকদের ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করার জন্য প্রত্যেক দেশেই একটি কর্তৃপক্ষ দায়িত্ব পালন করে থাকে, আমাদের দেশেও এ সমস্ত লাইনেন্স প্রদানকারী কর্তৃপক্ষ সক্রিয় আছে। এ কর্তৃপক্ষের কাজ হলো, একটি লোক পরিবহন চালনা সংক্রান্ত যাবতীয় খুঁটিনাটি থেকে আরম্ভ করে এতদসম্পর্কিত সব রকম পারদর্শিতা অর্জন করলে তার নামে একটি লাইসেন্স ইস্যু করা যায়। কিন্তু আমাদের এখানে যা ঘটছে তাহলো, কোনভাবে স্টিয়ারিং ধরতে পারলেই হলো, এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষ এটুকুও জানে না যে, যাকে লাইনেন্স দেয়া হলো বা হবে সে আদৌ ড্রাইভিং জানে কিনা। নকল ড্রাইভিং লাইসেন্স নিয়েতো ইদানিং বেশ তোড় জোড় শুরু হয়ে গেছে। এ প্রসঙ্গে বলা যায়, রাস্তায় এত সব আইন প্রয়োগকারী কর্মকর্তা, কর্মচারী নিয়মিতভাবে থাকার পরও কীভাবে এরা নকল ড্রাইভিং লাইসেন্স ধারণ করে টিকে থাকতে পারে বা ড্রাইভিং করে থাকে? ড্রাইভিং লাইসেন্স দু’নম্বর, তা কি কর্তৃপক্ষ জানে না? এসব ইস্যু করে কারা? পরীক্ষা-নিরীক্ষা-তদন্তই বা কারা করে? তাই আমাদের কথা, গোড়ায় গলদ রেখে পরিবহন দুর্ঘটনা কমানোর উদ্ভট চিন্তা সমীচীন নয়। দেশে একবার আইন করা হলো সড়ক দুর্ঘটনায় কোনো লোকের মৃত্যু হলে সংশ্লিষ্ট পরিবহন চালকের সুষ্ঠু বিচার হবে, শাস্তি হবে, মৃত্যুদ- হবে। কিন্তু পরিবহন শ্রমিকদের আন্দোলনের ধাক্কায় শেষ অবধি সরকারকেই চুপসে যেতে হলো। আবার করা হলো, যাবজ্জীবন। তাও ব্যর্থ হলো। মাত্র ক’দিন বা ক’মাসে সড়ক দুর্ঘটনার তথ্য বা হতাহতের ঘটনার বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন না করে আমি মূল বিষয়ের দিকে যথাযথ কর্তৃপক্ষ ও পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। এখন ভাবনার সময় এসেছে, পরিবহন চালক হিসেবে যাকে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ লাইসেন্স প্রদান করেন তারা কি জেনেশুনে দক্ষতা যাচাই করে তাকে ড্রাইভার হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে? তাওতো খতিয়ে দেখা দরকার। কেননা অধিকাংশ ক্ষেত্রে সংঘটিত দুর্ঘটনায় দেখা যায়, চালকের অদক্ষতাই দুর্ঘটনার জন্য দায়ী। কর্তৃপক্ষ যদি এ ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করেন দুর্ঘটনা কমে যাওয়া একেবারেই স্বাভাবিক। রাস্তায় গাড়ি চললে দুর্ঘটনাতো ঘটবেই। কিন্তু আমাদের দেশে যে হারে এর বিস্তৃতি ঘটছে, তাতে গোড়ায় হাত না দিলে পরিণতি আরো ভয়াবহ হতে বাধ্য।

সড়ক দুর্ঘটনার ব্যাপারে আরো একটি বিষয় বিবেচনার দাবি রাখে। তা হলো, পরিবহন বা যানবাহনের ত্রুটিযুক্ততা। কেননা, যানবাহনের বিভিন্ন অংশ ও ইঞ্জিনে ত্রুটি থাকার কারণে অনেক সময় দুর্ঘটনা ঘটে থাকে। এ দিকটা দেখার জন্যও একটি কর্তৃপক্ষীয় ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। কিন্তু এখানেও সেই কায়কারবারই পুরোপুরি সক্রিয়; যাদের এ সমস্ত দেখার দায়িত্ব সরকারিভাবে দেয়া হয়েছে তারা বোধকরি, হাতের মুঠোয় কত টাকা গুঁজে দেয়া হলো সেটাই ভালো করে দেখেন। জনস্বার্থে, মানুষের জীবন রক্ষার্থে সড়ক দুর্ঘটনা এড়াতে ত্রুটি-বিচ্যুতি দেখার বা কাগজপত্র দেখার সময় তাদের নেই। যারা ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব পালন করে থাকে তাদের পরিচালনা দেখলে মনে হয়, এ বিভাগে যেন একটা প্যারালাল সরকার কাজ করছে? সম্পূর্ণ অবস্থা পর্যালোচনা করে বলা যায়, পরিবহন বা যানবাহন সংক্রান্ত কর্তৃপক্ষ সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করে না। তাদের ইচ্ছাকৃত অবহেলার কারণে অধিকাংশ ক্ষেত্রে আনাড়ী-অদক্ষ লোক ড্রাইভার হয়ে দ্বিধাহীন জল্লাদরূপে রাস্তায় নেমে আসে। আর এতেই সড়ক দুর্ঘটনার ঘন ঘন খবরে আমরা প্রতিনিয়ত শংকিত হয়ে পড়ি।

এখন ঊর্ধ্বতন মহলের কাছে আমাদের দাবি, ড্রাইভারদের শাস্তির বিধান রচনা করার সাথে সাথে এ রকম অদক্ষ এবং আনাড়ী ড্রাইভার সৃষ্টিকারী ও ত্রুটিমুক্ততা তদারককারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া উচিত। ইদানিং যে হারে সড়ক দুর্ঘটনা বৃদ্ধি পাচ্ছে বা প্রাণহানি হচ্ছে তাতে সড়ক দুর্ঘটনার বিপক্ষে জোরালো আন্দোলনের সূচনা হয়েছে। তাইতো সড়ক দুর্ঘটনায় নিরীহ যাত্রী বা পথচারী নিহত হলে রাস্তা অবরোধ করে, আন্দোলন করে, ভাংচুর করে। আইনের যথাযথ প্রয়োগ না হওয়ার কারণেই মানুষ বাধ্য হয়ে আইন হাতে তুলে নেয়।

এখানে লক্ষনীয় বিষয় হলো, সকলের মুখেই চালকের মৃত্যুদ-ের শাস্তির কথা বার বার উচ্চারিত হয়েছে। কিন্তু এ চালক সৃষ্টির হোতাদের শাস্তির কথা তেমন শোনা যায় না। তবে চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চনের স্ত্রী বিয়োগের পর তার ‘নিারপদ সড়ক চাই’ আন্দোলনের বিভিন্ন সভা-সম্মেলনে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের প্রতি তিনি আলোকপাত করেন, তা হচ্ছে, সড়ক দুর্ঘটনার মৌলিক কারণগুলো চিহ্নিত করতেই হবে। তার সাথে আমরা পুরোপুরি একমত। কারণ, সমস্যা সৃষ্টির মৌলিক দিকগুলো খুঁজে বের করলে সমস্যা সৃষ্টির পূর্বেই এটা যেমন বাধাপ্রাপ্ত হয়, তেমনি দুর্ঘটনার উৎসস্থল চিহ্নিত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করলে এটাকেও রুখে দেয়া সম্ভব। এখানে কর্তৃপক্ষীয় সদিচ্ছা এবং প্রয়োজনে বিভিন্ন প্রকার অনিয়ম সংঘঠনকারীদের শাস্তির বিধান করাও একান্ত জরুরি।

এর অর্থ এই নয় যে, চালকদের একেবারে এমনিই ছেড়ে দেয়া হলো। দুর্ঘটনা ঘটার পর তদন্ত সাপেক্ষে চালকতো শাস্তি পাবেই, তবে সেটা নির্ভর করবে দুর্ঘটনার অনুকূলে চালকের ভূমিকা পর্যালোচনার উপর। আর ভূয়া ড্রাইভিং লাইসেন্স নিয়ে যারা সদর্পে গাড়ি চালাচ্ছে তাদের প্রসঙ্গে বলা যায়, দেশে যানবাহন বা এতদসম্পর্কিত একটি ট্রাফিক নীতি আইনের পুস্তকে লিপিবদ্ধ থাকলেও এর সঠিক প্রয়োগ বা অনুশীলন হচ্ছে বলে মনে হয় না। কারণ ভূয়া, নকল বা জাল লাইসেন্স সম্পর্কে যে সমস্ত ট্রাফিক কর্মকর্তা বা কর্মচারী তথ্য উদঘাটন বা তদন্ত করেন তাদের অসততার জন্য কাজটি ভালোভাবে হয়ে উঠছে না। সুতরাং শেষ কথা হলো, এ সমস্যার কার্যকর প্রতিকারের জন্য সমস্যা সৃষ্টির উৎসমূলেই উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার

ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার

আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়

আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়

হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড  ইংল্যান্ড

হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড  ইংল্যান্ড

পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের

পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী  প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল