ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১
(পূর্বপ্রকাশিতের পর)

ফিলিস্তিনিদের কান্না শুনতে কি পাও?

Daily Inqilab খালেদ সাইফুল্লাহ সিদ্দিকী

২৩ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ২৩ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৩ এএম

১৯৪৮ সালের ১৪ মে রাত ১২টার সময় ফিলিস্তিনে বৃটিশ আধিপত্যের অবসান ঘটার কথা। এর একদিন পূর্বে অর্থাৎ ১৯৪৮ সালের ১৩ মে ইহুদি ওয়েজম্যান তার এক ব্যক্তিগত পত্রে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্টের নিকট এই মর্মে অনুরোধ জ্ঞাপন করেন যে, আপনি ইহুদি রাষ্ট্রের অস্থায়ী সরকারকে অবিলম্বে স্বীকৃতিদান করুন। প্রেসিডেন্ট তার উপদেষ্টাদের সাথে আলাপ-আলোচনা করেন। ঐদিন সকাল ১১টার সময় ইহুদি প্রতিনিধিকে ডেকে বলেন, ‘স্বাধীনতার ঘোষণার সাথে সাথেই ইসরাইলকে স্বীকৃতি দান করা হবে। এজন্য আবেদনপত্র পূর্বাহ্নেই আসা উচিত।’ ইসরাইলি প্রতিনিধি বললেন, নয়া রাষ্ট্র জন্মের পূর্বে কীভাবে আবেদন করতে পারবে। সে যা হোক আমি তেলআবিব নেতৃবর্গের সথে এ সম্পর্কে পরামর্শ করছি।’ এই সিদ্ধান্তের কথা স্টেট ডিপার্টমেন্ট এবং জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন প্রতিনিধির নিকট হতেও গোপন রাখা হয়। দ্বিপ্রহরে স্টেট সেক্রেটারি জেনারেল মার্শালকে জানানো হয়, মার্কিন প্রেসিডেন্ট সন্ধ্যা ৬টার সময় ইসরাইলকে স্বীকৃতিদান করবেন। সুতরাং ৬টার পূর্বে তিনি যেন এ সম্পর্কে কাউকেও কোনো তথ্য পরিবেশন না করেন।

মার্কিন সময় ৬টায় ফিলিস্তিনে বৃটিশ কর্তৃত্বের অবসান ঘটে। ৬টা এক মিনিটের সময় ইসরাইল রাষ্ট্র জন্ম লাভ করে এবং ৬টা ১১ মিনিটের সময় আমেরিকা যখন ইসরাইল রাষ্ট্রকে স্বীকৃতিদান করে, ঠিক ঐ সময় জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের হেফাজতে দেওয়ার মার্কিন প্রস্তাবের উপর আলোচনা অনুষ্ঠিত হচ্ছিল। জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন প্রতিনিধি এই লজ্জাকর সংবাদ শুনে দারুণভাবে ক্ষুব্ধ হন। ইহুদি রাষ্ট্রকে আমেরিকার পক্ষ হতে স্বীকৃতিদানের এই ঘোষণা ছিল সম্পূর্ণ মিথ্যার উপর প্রতিষ্ঠিত। কেননা যখন স্বীকৃতির কথা ঘোষণা করা হচ্ছিল, তখনও ইসরাইল রাষ্ট্র জন্মলাভ করেনি। এই ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা পর ইসরাইলের পক্ষ হতে মার্কিন সরকার একটি নৌ-তার লাভ করেন, তাতে ইসরাইলকে স্বীকৃতিদানের অনুরোধ জ্ঞাপন করা হয়েছিল। এভাবে ষড়যন্ত্রের উপর ভিত্তি করে ইসরাইল রাষ্ট্র জন্মলাভ করে। এর পরিণামে ফিলিস্তিনের শতকরা ৫৪ ভাগ জায়গা এই বহিরাগত ইহুদিদের দেওয়া হয়। কিন্তু ইহুদিরা এতে সন্তুষ্ট না হয়ে আগ্রাসনের মাধ্যমে ফিলিস্তিনের ৮১ শতাংশ স্থান দখল করে নেয় এবং দশ লক্ষ বাসিন্দাকে তাদের মাতৃভূমি থেকে বিতাড়িত করে দেয়। এর পরের ইতিহাস আরো করুণ, আরো মর্মান্তিক।

ক্রুসেড যুদ্ধসমূহ চলাকালীন এক সময় ফিলিস্তিনের কিছু অংশ মুসলমানদের হাতছাড়া হয়ে গিয়েছিল, বাইতুল মোকাদ্দাস বা জেরুজালেমও এর অন্তর্ভুক্ত ছিল। ক্রুসেড নেতৃবর্গ তথায় তাদের যেসব রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন মুসলিম সুলতানগণ সেসব অধিকৃত এলাকা পুনরুদ্ধার করেন। তাদের মধ্যে সুলতান নুরুদ্দীন মাহমুদ জঙ্গী এবং সুলতান সালাহউদ্দীন আইউবীর নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। সুদীর্ঘ নব্বই বছরকাল জেরুজালেম মুসলমানদের বেদখলে থাকার পর সুলতান সালাহউদ্দীন এই পবিত্রস্থান পুনঃদখল করেন। এর সুদীর্ঘকাল পর ১৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দে আরব-ইসরাইল যুদ্ধের সময় মুসলমানদের প্রথম কেবলা মসজিদে আকসা সম্পূর্ণরূপে ইহুদিদের দখলে চলে যায়।

ইসরাইল অধিকৃত জেরুজালেমে অবস্থিত পবিত্র আল-আকসা মসজিদের ইতিহাস সুপ্রাচীন, তেরোশ’ বছরেরও অধিককাল আগে পবিত্র জেরুজালেম নগরীতে এই ঐতিহাসিক মসজিদ নির্মিত হয়। মক্কা ও মদীনার পরে জেরুজালেমকেই ইসলামের সর্বাপেক্ষা পবিত্র নগরীরূপে গণ্য করা হয়। জেরুজালেমকে পবিত্র নগরী রূপে গণ্য করার ঐতিহাসিক কারণ এই যে, এই নগরীই ইসলামের প্রথম কেবলা। মহানবী হযরত মুহম্মদ (সা.) প্রথমে এই মসজিদকে (মসজিদুল আকসা) কেবলা করেই নামাজ আদায়ের নির্দেশ দিয়েছিলেন।

এই পবিত্র মসজিদে হযরত ইবরাহীম (আ.) এর শিলাখ- সযতেœ রক্ষিত আছে। হযরত ইবরাহীম (আ.) যখন হীরনে বসতি স্থাপন করেন, তখন তিনি এই স্থানটিকেই এবাদত-বন্দেগী এবং আত্মোৎসর্গের জন্য মনোনীত করেছিলেন; এখান থেকেই তিনি তাঁর অনুসারীদের ঐশীবাণী অনুসারে জীবনযাপনের আহ্বান জানান। তাঁর অনুসারীরা পর্বতের চতুর্দিকে বসতি স্থাপন করেন। তিনি এই স্থানটিকে শান্তির এলাকা বলে ঘোষণা করেন। কথিত আছে, এখানেই বেহেশতের অন্যতম শিলাখ- এসেছিল। আরও কথিত আছে, কেয়ামতের দিন হযরত ইসরাফিল (আ.) এইখানে শিঙ্গা ফুঁকবেন। সব নবীই এই স্থানে আল্লাহর এবাদত- বন্দেগী করেছেন।

সকল নবী এবং তাদের অনুসারীদের জন্য (মুসলমানগণসহ) এটি ছিল প্রথম কেবলা। পরে আমাদের মহানবী হযরত মুহম্মদ (সা.)-এর কাছে কা’বাকে মুসলমানদের কেবলা রূপে ঘোষণা করার জন্য ওহি নাজেল হয়। মেরাজে গমনকালে এখানেই আমাদের মহানবী (সা.) নামাজে ইমামতি করেন এবং অন্যান্য নবীগণ তাঁর অনুসরণ করেন।

পরবর্তী কালে অর্থাৎ ৬৩৫ খ্রিষ্টাব্দে জেরুজালেম নগরী মুসলমানরা অধিকার করেন। এই ঘটনা অত্যন্ত ঐতিহাসিক তাৎপর্যপূর্ণ। এই নগরীতে মুসলিম অধিকার প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে তদারক করার জন্য হযরত উমর (রা.) স্বয়ং সেখানে হাজির হন। খলীফা উমর (রা.) বর্ণিত শিলাখ-টি প্রত্যক্ষ করার আকাক্সক্ষা প্রকাশ করেন, সে সময় এটি একটি প্রাচীন মন্দিরের ভগ্নস্তূপের নিচে চাপা পড়ে ছিল। শিলাখ-ের এই দুরবস্থা লক্ষ করে হযরত উমর (রা.) বিশেষ দুঃখিত হন। তিনি নিজের হাতেই ধ্বংসস্তূপ সরাতে শুরু করেন এবং শিলাখ-টির উপর একটি মসজিদ নির্মাণের আদেশ দেন।

অধিকন্তু জেরুজালেম নগরীকে পবিত্র জ্ঞান করা হয় এই কারণেও যে, মহানবীর (সা.) মেরাজ গমনের পথে এই নগরী ছিল অন্যতম মঞ্জিল। কোরআনে এ ঘটনার বিবরণ রয়েছে। ইতিহাস থেকে আরো জানা যায়, হযরত উমর (রা.) জেরুজালেমে পৃথক মসজিদ নির্মাণ করেন। ৬৩৭ খ্রিষ্টাব্দে রোমানদের ক্ষমতাচ্যুত করার পর হযরত উমর (রা.) কর্তৃক এই মসজিদ নির্মিত হয়। এই মসজিদ স্থাপত্য শিল্পের দিক দিয়ে অনুপম ছিল না, কিন্তু তা সত্ত্বেও এই সুবৃহৎ মসজিদটি ছিল সুসজ্জিত এবং প্রয়োজন সাধনের উপযোগী। জনৈক বিশপ তীর্থযাত্রী ৬৭০ খ্রিষ্টাব্দে জেরুজালেম নগরী সফর করেন। তিনি হযরত উমরের (রা.) মসজিদ সম্পর্কে লিখেছেন : ‘একদা এই সুবিখ্যাত স্থানে একটি বিশাল মন্দির নির্মিত হয়েছিল (৭০ খ্রিষ্টাব্দে টাইট্যান বাহিনী এই মন্দিরটি ধ্বংস করে দেয়), কিন্তু আরবেরা পূর্বদিকের দেয়ালের সন্নিহিত স্থানে এবাদতের (নামাজ আদায়ের) উদ্দেশ্যে ধ্বংসাবশেষের বিভিন্ন উপকরণদ্বারা একটি সুবৃহৎ সৌধনির্মাণ করে নিয়েছেন। চতুষ্কোণ বিশিষ্ট এই সুবিশাল সৌধটি স্থাপত্য রীতির দিক হতে সূক্ষ কারুকার্যম-িত না হলেও, এতে একসঙ্গে তিন হাজার মানুষের স্থান সংকুলান হয়। এটা এতই বিশাল যে, এতে উল্লেখিত সংখ্যক লোক এক সঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারে।’

হযরত উমরের (রা.) কাঠের নির্মিত মসজিদ দীর্ঘদিন টিকে ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এই মসজিদটি পাথর দিয়ে নির্মাণ করতে হয়, যদিও সাধারণভাবে বিশ্বাস করা হয় যে, এই মসজিদ উমাইয়া শাসক আবদুল মালেক কর্তৃক নির্মিত হয়, তবুও অনেকে মনে করেন যে, এই মসজিদ আবদুল মালেকের উত্তরাধিকারী প্রথম ওলীদই নির্মাণ করেন। আবদুল মালেক ৬৮৫ খৃষ্টাব্দে সিংহাসনারোহণ করেন। মুসলিম স্থাপত্য শিল্প বিষয়ে বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক সি এ এম ক্রেসওয়েলও এই মসজিদটি ওলীদ নির্মাণ করেন বলেই অনুমান করেন।

৭৪৭ খ্রিষ্টাব্দে (মতান্তরে ৭৪৮) এক ভূমিকম্পে ওলীদের নির্মিত এই মসজিদ বিশেষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ৭৫৪-৫৫ খ্রিষ্টাব্দের দিকে আল-মনসুর এই মসজিদটি পুনঃনির্মাণ করেন। মোকাদ্দাসী নামক জেরুজালেমের স্থানীয় লেখক এই ভূমিকম্প সম্পর্কে ৯৮৫ খ্রিষ্টাব্দে লিখেছেন, এই ভূমিকম্পে মেহরাবের চতুষ্পার্শ্বস্থ অংশটুকু ছাড়া বাকী সবটুকু সৌধই ভেঙে পড়ে যায়। তিনি আরও লিখেছেন, এই মসজিদটি আরও বিরাটাকারে এবং শক্ত গাঁথুনি দ্বারা পুনঃনির্মাণ করা হয়। বিশালাকৃতির এই নবনির্মিত মসজিদটি অনুপম সৌন্দর্যের আকর হয়ে দাঁড়ায়। মসজিদের সুপ্রাচীন অংশগুলিও এমনভাবে বিন্যস্ত করা হয়, যাতে সৌন্দর্য আরও আকর্ষণীয় হয়ে উঠে। সুপ্রাচীন অংশভাগ নব-নির্মিত মসজিদের মধ্যস্থলে সুন্দরভাবে বিন্যস্ত করা হয়। ৭৮০ খ্রিষ্টাব্দে আব্বাসীয় খলীফা আল-মাহদী তাঁর জেরুজালেম সফরের সময় আল-আকসা মসজিদে নামাজ আদায় করেন। তিনি এ সময় এই পবিত্র মসজিনটির সংস্কার সাধন এবং অধিকতর অলংকরণের আদেশ দেন। এমনকি দশ শতাব্দীর শেষ ভাগ পর্যন্ত আল-আকসা ছিল একটি বিশাল ও অনুপম সৌধ। এই সৌধের স্থাপত্য সৌন্দর্য এবং বিশালত্ব সম্পর্কে মোকাদ্দসী লিখেছেন: ‘এই পবিত্র সৌধটির ছাব্বিশটি দরজা রয়েছে। মেহরাবের বিপরীত দিকে রয়েছে গ্রেট ব্রাশডোর (বিশাল পিতলের দরজা)। এর ডান দিকে রয়েছে সাতটি বিরাট দরজা, অনুরূপভাবে বামেও রয়েছে দরজা। পূর্বদিকে আছে এগারটি দরজা এবং এগুলি অলংকৃত নয়। প্রাচীরের তিন কোনা উপরিভাগ ঢালু ছাদ দিয়ে ঘেরা এবং এর উপরে রয়েছে মনোরম গম্বুজ। ছাদের সবখানেই সীসার ছাউনি রয়েছে।

১০৩৩ খ্রিষ্টাব্দে পুনরায় আরেক ভূমিকম্পের দরুণ মসজিদটি বিশেষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ১০৩৫ খ্রিষ্টাব্দে ফাতেমীয় খলীফা আল-জহীর এই মসজিদ পুনঃনির্মাণ করেন। অধ্যাপক ড্রেসওয়েল মনে করেন, খলীফা আল-জহীরই আকসা মসজিদের এ বিরাট অংশ নির্মাণ করেন। পরবর্তীকালে বিভিন্ন সময়ে ১৩২৭, ১৩৪৫, ১৩৪৭, ১৫০৯, ১৮১৭ খ্রিষ্টাব্দে এই মসজিদ পুনঃনির্মাণ ও পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৯৩৮-৪২ খ্রিষ্টাব্দে এই মসজিদের এক-তৃতীয়াংশ পুনঃনির্মাণ করা হয় ।

উল্লেখযোগ্য যে, এই পবিত্র মসজিদের অদূরেই মুসলিম পুনর্জাগরণ ও আজাদী সংগ্রামের বীর সেনানী মওলানা মোহাম্মদ আলী (জওহর) সমাহিত আছেন। (চলবে)


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার

ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার

আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়

আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়

হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড  ইংল্যান্ড

হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড  ইংল্যান্ড

পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের

পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী  প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল