ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১

ফিলিস্তিনিদের কান্না শুনতে কি পাও?

Daily Inqilab খালেদ সাইফুল্লাহ সিদ্দিকী

২৪ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ২৪ অক্টোবর ২০২৩, ১২:০৩ এএম

(পূর্বপ্রকাশিতের পর)
কোরআন-হাদিস ও ইতিহাসে ইসরাইলি ইহুদিদের স্বরূপ ও ভূমিকা নিয়ে অনেক আলোচনা রয়েছে। তা নিয়েই কিঞ্চিৎ আলোকপাত করা হচ্ছে।
রসূলুল্লাহ (সা.) এর প্রতি ইহুদিদের চরম বিদ্বেষ ও তাদের ইসলাম বিরোধিতার ইতিহাস সুদীর্ঘ। তার জীবদ্দশায় তিনি ইহুদি-মোশরেকদের আরব জাজিরা হতে বহিষ্কারের ইচ্ছা প্রকাশ করতেন। বিভিন্ন হাদীস থেকে এর প্রমাণ পাওয়া যায়। মেশকাত শরীফে আরব জাজিরা হতে ইহুদিদের বহিষ্কার সম্পর্কে কায়েকটি হাদীস বর্ণিত হয়েছে:

হাদীস নং ৩৮৭১: হযরত আবু হোরায়রা (রা.) হতে বর্ণিত, ‘একদা আমরা মসজিদে বসা ছিলাম, রসূল (সা.) বের হলেন। বললেন, ইহুদিদের দিকে চলো। আমরা তাঁর সঙ্গী হলাম, এমন কি আমরা বাইতুল মেদরাসে আসলাম, নবী করিম (সা.) দাঁড়িয়ে বললেন, হে ইহুদি জামাত: ইসলাম গ্রহণ করো শান্তিতে থাকবে। জেনে রেখ, জমিন আল্লাহ ও তাঁর রসূূলের রাজত্ব এবং আমি চাই এখান থেকে তোমাদের বহিষ্কার করি। যে ব্যক্তি তোমাদের কাছে মালের বদলে কোন বস্তু দেয়, তা বিক্রি করে দেবে।’

হাদীস নং ৩৮৭২: ‘ইবনে উমর (রা.) হতে বর্ণিত, ‘উমর (রা.) খোতবা পাঠের জন্য দাঁড়িয়ে বললেন, রসূল্লাহ (সা.) খায়বারের ইহুদিদের সাথে তাদের মালের কারবার করেছিলেন এবং বললেন, যতক্ষণ পর্যন্ত আল্লাহ তাআলা তোমাদেরকে স্থির রেখেছেন আমরাও স্থির রাখবো এবং আমি মনে করি যে, তোমাদেরকে বহিস্কার করবো।’ (বোখারী- মুসলিম)। আরো বিভিন্ন হাদীসে ইহুদিদের আরব হতে বহিষ্কারের কথা বলা হয়েছে। হযরত উমর (রা.) ইহুদিদের আরব হতে বহিষ্কার করেন।

ফিলিস্তিন বিশে^র একটি প্রাচীন আরব ভূখ-। এ বিশাল ভূখ-ের নানা স্থানে পাঁচ হাজার আম্বিয়ায়ে কেরাম চির শায়িত আছেন বলে জানা যায়। আম্বিয়ায়ে কেরামের স্মৃতি বিজড়িত ফিলিস্তিনের কিছু কিছু কথা ও কাহিনী পূর্বে উল্লেখ করা হয়েছে। ইহুদিরা এতই বেপরোয়া যে, নবীদের পর্যন্ত হত্যা করেছে। এ মহাপাপ করতে তারা সামান্যতম দ্বিধা করেনি। উদাহরণ স্বরূপ তারা হযরত জাকারিয়া (আ.) এবং হযরত ইয়াহিয়া (আ.)সহ অন্তত সত্তরজন নবীকে হত্যা করেছে। তারা নবীদের প্রতি অকথ্য নির্যাতন অত্যাচার চালায়, এমনকি কোনো কোনো নবীকে কূপে নিক্ষেপ করে এবং কাউকে কাউকে বাঘের মুখে ফেলে। এহেন ঘৃণ্য পাপের জন্য তাদের জন্য নির্ধারিত রয়েছে পরকালে জাহান্নাম এবং দুনিয়াতেও যুগে যুগে তারা নানা ধরনের কঠোর শাস্তির শিকার হয়েছে। কোথাও তারা স্থায়ীভাবে বসবাস করতে পারেনি। উদ্বাস্তু ও সর্বহারাদের ন্যায় জীবন যাপন করতে হয়েছে। বিভিন্ন জাতির দ্বারা কঠিন শাস্তি ভোগ করেছে।

আরব ভূখ- হতে ইহুদিদের বিতাড়িত করার জন্য রসূলুল্লাহ (সা.) এর নির্দেশ কার্যকর করার সুযোগ কখনো আসলেও মুসলিম শাসকগণ তা করেননি, বরং ইসলামের উদারতার নীতি প্রদর্শন করে যে অদূরদর্শিতা প্রদর্শন করেছেন, তার খেসারত ফিলিস্তিনিদের দিতে হচ্ছে।

আরব লীগের সূচনা
সুলতান সালাহউদ্দীন আইয়ুবী অধিকৃত জেরুজালেম ও মসজিদে আকসা সুদীর্ঘ কয়েক শতাব্দীকাল ধরে মুসলিম অধিকারে থাকার পর আবার ইহুদিদের দখলে চলে যায়। সমগ্র ফিলিস্তিনের একের পর এক এলাকা ইসরাইলি আগ্রাসনে চলে যাচ্ছে, ফিলিস্তিনের জন্য আর অবশিষ্ট থাকছে কী? এ আগ্রাসী তৎপরতার বিরুদ্ধে বিশে^র নানা স্থানে সাধারণ মুসলমানগণ তীব্র প্রতিবাদ-নিন্দা মিছিল, বিক্ষোভ প্রভৃতির মাধ্যমে বাইতুল আল আকসার প্রতি তাদের গভীর ধর্মীয় আবেগ-অনুভূতি প্রকাশ করলেও বাস্তব ক্ষেত্রে দূর থেকে তাদের করণীয় আর কিছু থাকছে না।

অতিতের দিকে তাকালে দেখা যায়, ১৯১৭ সালে কুখ্যাত বেলফোর ঘোষণা প্রচারিত হওয়ার মাধ্যমে ইহুদিবাদী ইসরাইল রাষ্ট্রের সূচনা। প্রথম দেখার মতো বড় ঘটনা হলো, ১৯২৪ সালে খেলাফতের উচ্ছেদ। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ১৯২৬ সালে সউদী আরবে অনুষ্ঠিত হয় বিশ^ মুসলিম মহাসম্মেলন, যাতে মুসলমানদের সমগ্রিক পরিস্থিতি এবং ফিলিস্তিন প্রসঙ্গ আলোচিত হয়। অতঃপর দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ সমাপ্তির পর প্রতিষ্ঠিত হয় আরব রাষ্ট্র বর্গের ২২ সদস্য বিশিষ্ট আরব লীগ। ১৯৪৫ সালের ২২ মার্চ কায়রোতে ‘জামেআতুদ দুয়ালিল আরাবিয়া’ সংক্ষেপে ‘জামেয়াতুল আরব’ (আরব লীগ) প্রতিষ্ঠিত হয়। শুরুতে মিসর, লেবানন, ইরাক, ইরান, সিরিয়া এবং সউদী আরবের সমন্বয়ে এ আরব লীগ গঠিত হয়। অতঃপর ১৯৫৩ হতে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত অপরাপর আরব রাষ্ট্র এতে যোগদান করে। সর্বমোট ২২টি রাষ্ট্র আরব লীগের সদস্যভুক্ত হয়। প্রতিষ্ঠালগ্নে মাত্র ৬টি রাষ্ট্র ছিল, তখন এর উদ্দেশ্য ও লক্ষ্যগুলো এককথায়, আরব বিশে^র বহুমুখী উন্নয়ন কল্যাণ, নিরাপত্তা ও বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করা। আরব লীগের ঘোষণাপত্রে যে কটি দফা অন্তর্ভুক্ত ছিল, তার প্রথমটি ছিল ফিলিস্তিন প্রসঙ্গ।

ওআইসি প্রতিষ্ঠা
১৯৬৯ সালের ২১ আগস্ট ইসরাইল কর্তৃক মসজিদে আকসায় অগ্নি সংযোগের ঘটনার প্রতিবাদে মাত্র এক মাসের মাথায়, একই বছরের সেপ্টেম্বর মাসের শেষ দিকে মরক্কোর রাজধানী রাবাতে গঠিত হয় ‘ইসলামী সম্মেলন সংস্থা’ (ওআইসি) মুসলিম উম্মাহর বৃহত্তম সংস্থা। প্রশ্ন ওঠে, আরবলীগ ও ওআইসি বর্তমান থাকতে ইসরাইল এত শক্তিশালী হয় কীভাবে? সংস্থাদ্বয় আরব জাহান ও মুসলিম উম্মাহর ক্ষেত্রে কতটুকু ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে সক্ষম হয়েছে? আরব লীগের ক্ষেত্রে বলা যায় যে, ফিলিস্তিনে ইসরাইলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে আরব লীগের ভূমিকা নিন্দা-বিবৃতি প্রদানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ দেখা যায়। আরব লীগের সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে অনৈক্য, অত্মকলহ এবং বিভেদের সুযোগে ইসরাইল তার সম্প্রসারণ নীতি বাস্তবায়নে জুলুম-নির্যাতন এবং ফিলিস্তিনিদের দেশ ছাড়া করাসহ গণহত্যা করে চলেছে এবং আরবদের সাথে নানা ক্ষেত্রে চুক্তি সম্পাদনের মাধ্যমে তাদের অভ্যন্তরে প্রবেশের সুযোগও নিচ্ছে। জানা গেছে যে, ইসরাইলে নতুনভাবে আরবি ভাষা চর্চা শুরু করা হয়েছে। কোরআনের ভাষা আরবি শিক্ষা করে সরাসরি আরবি কোরআনের শিক্ষায় তারা উৎসাহী হোক, মুসলমান মাত্রই তা কামনা করে। কিন্তু এ আরবি শিক্ষার আন্তরালে অন্য কোন দুষ্ট বুদ্ধি কাজ করছে কি না, তার নিশ্চিয়তা কোথায়? ফিলিস্তিনের বিশাল অংশ কুক্ষিগত করার পর ইসরাইল আশেপাশের রাষ্ট্রগুলোর প্রতি যথা (লেবানন, সিরিয়া) তার আগ্রাসী তৎপরতা চালিয়ে আসছে। আরবি ভাষা শিক্ষা করা ইহুদি গুপ্তচর বৃত্তির অংশ কি না তাও বিশেষভাবে দেখার বিষয়। গাজায় ইসরাইলি বর্বর হামলার কয়েকদিন আগে সৌদি আরবে একজন ইহুদি প্রতিনিধির সফরের খবর প্রকাশিত হয়েছিল। ক্ষেত্র বিশেষে কখনো মিটিং-সিটিং করে, নিন্দাসূচক বিবৃতি প্রদান করে কিংবা কখনো শীর্ষ সম্মেলন জাতীয় কিছু প্রচারধর্মী নিন্দা-প্রতিবাদমূলক প্রস্তাব পাস করা হয়। এসব লৌকিকতাকে ইহুদিবাদী ইসরাইল থোড়াই আমলে আনে এবং মুসলিম নেতৃবর্গের লোক দেখানো নীরব-নিশ্চুপ ভূমিকার সুযোগে আরো বিপুল উৎসাহে আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে।

গত ৭ অক্টোবর শনিবার গাজা উপত্যকা থেকে স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ইসরাইলের অভ্যন্তরে হামলা চালায়। তারা কেন ইসরাইলে হামলা চালায় তা কেউ খতিয়ে দেখতে চায় না। ঢালাওভাবে হামাসকে প্রথম আক্রমণকারী হিসেবে দায়ী করতে চায় অনেকে। অথচ এর পেছনে যে মৌলিক কারণ রয়েছে তা খতিয়ে দেখলে অকাট্য রূপে এটাই প্রতীয়মান হবে যে, ইসরাইলই এজন্য দায়ী এবং উস্কানি দাতা। বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমের খবর অনুযায়ী ইসরাইলি বর্বর বাহিনী মসজিদে আকসার মর্যাদা ক্ষুণœ করার তৎপরতায় লিপ্ত ছিল এবং আশেপাশের লোকদেরকে নানাভাবে হয়রানি করছিল। এর জবাবে হামাস ইসরাইলের উপরে আকস্মিক হামলা চালায়। কিন্তু এ বিষয়টি অনেকে এড়িয়ে যায় এবং এজন্য হামাসকে দায়ী করা হয়। মসজিদে আকসায় ইসরাইলি অপতৎপরতার কথা উল্লেখ না করে কোনো কোনো মুসলিম নেতা হামাসকে দুষছেন, এরূপ পক্ষপাতমূলক বক্তব্য কেউ আশা করে না। যেখানে ফিলিস্তিনের অন্যান্য মুক্তিকামী সংগঠনকে এক্ষেত্রে তৎপর দেখা যায় না, সেখানে হামাসের এই দুঃসাহসিক ভূমিকা অন্যদের চোখও খুলে দেওয়ার কথা। হামাস-ইসরাইল এ ভয়াবহ সংঘর্ষের পরিণতি ইতোমধ্যে বিশ্ববাসীর সামনে চলে এসেছে। ২৩ লাখ গাজাবাসীর করুণ জীবন নিয়ে ইসরাইলের খুনিচক্র অর্থাৎ বর্বর সেনাবাহিনী যে তা-ব চালিয়ে যাচ্ছে তার নিত্য নতুন তথ্য বিশ্ববাসী প্রতিদিনই অবগত হতে পারছে এবং এর পরিণতি কী দাঁড়ায়, তা ভবিষ্যৎ বলে দেবে। হামাসের অধিকারে থাকা গাজাও যদি ইহুদিদের জবর দখলে চলে যায়, তাতে আরব লীগ বা ও আইসির কী আসে-যায়? (চলবে)


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার

ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার

আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়

আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়

হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড  ইংল্যান্ড

হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড  ইংল্যান্ড

পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের

পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী  প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল