ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১

বিবিএসের তথ্যের মান নিয়ে প্রশ্ন

Daily Inqilab সরদার সিরাজ

২৬ অক্টোবর ২০২৩, ১২:১৫ এএম | আপডেট: ২৬ অক্টোবর ২০২৩, ১২:১৫ এএম

সরকারি পর্যায় থেকে প্রায়ই বলা হয়, অমুক ক্ষেত্রে বাংলাদেশ মডেল, তমুক ক্ষেত্রে মডেল ইত্যাদি। এসব বলা হয় পরিসংখ্যান বা তথ্যের ভিত্তিতে, যা প্রকাশিত হয়, সরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) থেকে। সংস্থাটির প্রকাশিত পরিসংখ্যান সঠিক না ভুল সে ব্যাপারে কর্তাব্যক্তিরা যাচাই করে দেখেন না। তথ্য ভুল হলেও সেটিই তোতা পাখির মতো আওড়ান অনর্গল। অনেকেই এখতিয়ারবহির্ভূত তথ্য প্রকাশ করেন। উপরন্তু উক্ত প্রতিষ্ঠানের পরিসংখ্যানের ভিত্তিতেই খাতভিত্তিক উন্নয়ন পরিকল্পনা করা হয়। এমনকি জাতীয় বাজেট পর্যন্ত। ফলে সংশ্লিষ্ট খাতে সংকট সৃষ্টি হয়। পরিকল্পনা সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হয় না। তাতে উন্নতি ব্যাহত হয়। অপরদিকে, একই বিষয়ে সরকারি এক প্রতিষ্ঠানের সাথে অন্য প্রতিষ্ঠানের পরিসংখ্যানের গড়মিল থাকে অনেক ক্ষেত্রে। তাই কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক কিছুদিন আগে বলেন, খাদ্য উৎপাদনের পরিমাণ সম্পর্কে কৃষি বিভাগের পরিসংখ্যানের সাথে পরিসংখ্যান ব্যুরোর পরিসংখ্যানের মিল নেই। এই গড়মিল অনেক বিষয়েই রয়েছে। যেমন: জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন দীর্ঘ প্রায় চার বছর কাজ শেষে গত ১০ আগস্ট সংস্থাটির ওয়েবসাইটে নদ-নদীর খসড়া তালিকা প্রকাশ করেছে। তাতে দেখা যায়, দেশের নদ-নদীর সংখ্যা ৯০৭টি। কিন্তু দেশের গবেষকরা সেটা মানছেন না। তাদের দাবি, দেশে নদ-নদীর সংখ্যা ১,৬০০-এর বেশি। একই অবস্থা হয়েছে জনশুমারী ও গৃহগণনা-২০২১ সম্পর্কে। দীর্ঘ ১০ বছর পর বিবিএস কর্তৃক পরিচালিত উক্ত শুমারি অনুষ্ঠিত হয় ২০২২ সালের ১৫ থেকে ২১ জুন পর্যন্ত। তার প্রাথমিক প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশে জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৫১ লাখ। পরবর্তীতে এটি যাচাই করা হয় সরকারি অন্য এক সংস্থা তথা বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস) এর মাধ্যমে। বিআইডিএস উক্ত জনশুমারীর তথ্য যাচাই করে গত ফেব্রুয়ারিতে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তাতে বলা হয়েছে, বিবিএসের শুমারিতে ২.৭৫% মানুষ তথা ৪৭ লাখ মানুষ বাদ পড়েছে। বিবিএস এই বাদ পড়া লোক যোগ করে দেশের জনসংখ্যার চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করেছে গত ৯ এপ্রিল। সে মতে, দেশে জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জন। কিন্তু সাধারণ মানুষ এই চূড়ান্ত তথ্যও বিশ্বাস করছে না। তাদের ধারণা, দেশে প্রকৃতপক্ষে লোকসংখ্যা হবে ১৮ কোটির বেশি। জাতিসংঘের স্টেট অব ওয়ার্ল্ড পপুলেশন প্রতিবেদন-২০২৩ অনুযায়ী, বাংলাদেশে জনসংখ্যা ১৭ কোটি ৩০ লাখ। উক্ত জনশুমারীর সব তথ্য পূর্ণাঙ্গভাবে যাচাই করা হলে মানুষের ন্যায় অন্যসব সব বিষয়েও তথ্যের অনেক গড়মিল পাওয়া যাবে নিঃসন্দেহে। বিবিএসের প্রকাশিত পরিসংখ্যান বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সঠিক নয়।

বিবিএসের পরিসংখ্যানের মান খারাপ হওয়া ছাড়াও দ্বিতীয় সমস্যা হচ্ছে, সময় মতো তথ্য প্রকাশ করে না সংস্থাটি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট সময়ের কয়েক বছর পর তথ্য প্রকাশ করে। ফলে অনেক ক্ষতি হয়। এমনকি সংশ্লিষ্ট তথ্যের কার্যকারিতার প্রয়োজন থাকে না অনেক ক্ষেত্রে। ফলে অর্থ, শ্রম ও সময় বৃথা যায়! দেশের তথ্য সংক্রান্ত তৃতীয় সমস্যা হচ্ছে সঠিক সময়ে না পাওয়া। অথচ, তথ্য পাওয়া অধিকার। দেশে তথ্য পাওয়া খুব কঠিন। বেশিরভাগ সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্তাব্যক্তিরা সঠিক তথ্য দেন না। এ ক্ষেত্রে সিপিডির ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের মন্তব্য প্রণিধানযোগ্য। তিনি সম্প্রতি এক দৈনিকে বলেন, ‘আমরা তথ্য-উপাত্তের ক্ষেত্রে প্রথমে দেখি তথ্যের ঘাটতি। পরে দেখি তথ্যের সৃষ্টি। ঘাটতি পূরণ করতেই করা হয় তথ্যের সৃষ্টি। অনেক ক্ষেত্রে তা অনুমিতভাবে ও অবৈজ্ঞানিক উপায়ে করা হয়ে থাকে, যার ফলে বাস্তবতার সঙ্গে অনেক বৈপরীত্য দেখা যায়।’ তিনি বলেন, সঠিক সময়ে সঠিকভাবে সঠিক পরিসংখ্যান না থাকার কারণে নীতিনির্ধারকরা সঠিক নীতি প্রণয়ন করতে পারেন না। এর ফলে আমরা দেখি ভুল সময়ে ভুল নীতি। অপরদিকে, সরকারি অনেক প্রতিষ্ঠান পরিসংখ্যান নির্ণয়ের সময় আন্তর্জাতিক নিয়ম-নীতি অনুসরণ করে না। যেমন: বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকটি নিজস্ব নিয়মে বৈদেশিক মুদ্রা মজুদের হিসাব করে আসছে এবং তা প্রকাশ করছে দীর্ঘদিন যাবত। কিন্তু আইএমএফের ৪.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিশেষ ঋণের শর্তে বলা হয়েছে, বৈদেশিক মুদ্রার মজুদের হিসাব নিজস্ব পদ্ধতিতে নয়, আন্তর্জাতিক নীতি অনুসরণ করে করতে হবে। সরকার সে শর্ত মেনে নিয়ে উক্ত ঋণ গ্রহণ করেছে। তাই এখন থেকে বৈদেশিক মুদ্রা মজুদের হিসাব আন্তর্জাতিক নিয়মে তথা নগদে যা আছে তাই হিসাব করে প্রকাশ করা হচ্ছে। সেই সাথে পুরান নিয়মও প্রকাশ করা হচ্ছে। কিন্তু দেশীয় নিয়মের চেয়ে আন্তর্জাতিক নিয়মে বৈদেশিক মুদ্রা মজুদের পরিমাণ অনেক কমে যাচ্ছে। তবুও উভয় নিয়মই প্রকাশ করা হচ্ছে। এতে মানুষ বিভ্রান্ত হচ্ছে। এসব ভুল পরিসংখ্যান বা তথ্য শিক্ষার্থীদের পাঠ্যসূচিতেও অন্তর্ভুক্ত করা হয়। আর সেটাই শিক্ষার্থীরা শেখে এবং বলে। অপরদিকে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বাড়িয়ে/কমিয়ে বলা তথা তিলকে তাল বানানোর এবং তালকে তিল বানিয়ে বলার প্রবণতা রয়েছে অধিকাংশ মানুষের মধ্যে। এসব সরকারি-বেসরকারি ও সাধারণ মানুষের তথ্যের কারণে মানুষ বিভ্রান্ত হয়। ভুল জিনিস শেখে।

বিবিএসের পরিসংখ্যান বা তথ্যের মান ভালো নয়! এ নিয়ে ইতোপূর্বে অনেক বক্তৃতা-বিবৃতি ও লেখালেখি হয়েছে। কিন্তু উন্নতি হয়নি। বরং অধোগতি হয়েছে অনেক! এ কথা শুধু আমাদের নয়, কিংবা অন্য কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নয়, খোদ জাতিসংঘের অন্যতম অঙ্গ প্রতিষ্ঠান বিশ্ব ব্যাংকেরও। বিশ্বব্যাংক প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও বৈশ্বিক পরিসংখ্যান সূচক প্রকাশ করেছে। বিশ্ব ব্যাংকের এ বছরের সূচকের শিরোনাম হচ্ছে-‘স্ট্যাটিস্টিক্যাল ক্যাপাসিটি ইনডেক্স’- ২০২৩। সূচকে বাংলাদেশের স্কোর ৫৮.১ পয়েন্টে এবং এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে পাকিস্তানের ৬০.৭, মিয়ানমারের ৬৩.৮, ভিয়েতনামের ৬৬, সিঙ্গাপুরের ৭৫.১, জাপানের ৮৫.৮ এবং চীনের ৫৮.১ ও আফগানিস্তানের ৪৯.৮ (পশ্চিমা দেশগুলোর পয়েন্ট আরো বেশি)। সামষ্টিক অর্থনীতির প্রধান সূচক, জিডিপির হিসাব, লেবার ফোর্স সার্ভে, বাণিজ্য (আমদানি-রপ্তানি) এইচআইইএস, দারিদ্র্য, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, রাজস্ব ও মুদ্রানীতি বিষয়ক তথ্য, বাজেট, ব্যালান্স অব পেমেন্ট, সব বিভাগের আর্থ-সামাজিক তথ্য ইত্যাদি তথ্যসূত্র ও উৎস, মেথডোলজি এবং সময়কালকে প্রাধান্য দিয়ে ১৭৪টি দেশকে নিয়ে এ সূচক প্রণীত হয়েছে। বিশ্ব ব্যাংকের প্রকাশিত এ খবরটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হলেও দেশে মাত্র একটি দৈনিকে প্রকাশিত হয়েছে গত ২০ অক্টোবর! তাতে দেখা যায়, ইতোপূর্বে বৈশ্বিক পরিসংখ্যান সূচকে বাংলাদেশের পয়েন্ট ছিল ২০০৪ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত ৬৫-৭৫, ২০১৯-২০ সালে ৬০-এর ঘরে এবং ২০১৪ সালে ৮০। অর্থাৎ গত ১০ বছরে দেশের পরিসংখ্যানের মানের স্কোর কমেছে ২১.৯ পয়েন্ট।

বিশ্ব ব্যাংকের উক্ত সূচক অনুযায়ী, দেশের পরিসংখ্যানের মান খারাপ। পয়েন্ট দীর্ঘ যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ-আফগানিস্তানের চেয়ে একটু বেশি। এটা হয়েছে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের দক্ষতার ঘাটতি, আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের স্বল্পতা, জবাবদিহির অভাব, গণনাকারীদের ক্ষেত্রে স্বজনপ্রীতি ও দলীয়করণ ইত্যাদি কারণে। উন্নয়ন মডেল বলে ঢোল পেটানোর স্বার্থেই হয়তো প্রকৃত তথ্য আড়াল করা হয়েছে। অন্যদিকে, বিশ্বব্যাংক উক্ত প্রতিবেদনের বিশ্লেষণে বলেছে, মূলত তথ্যের উৎস দুর্বলতা, মেথডোলজিক্যাল দুর্বলতা বা মান নির্ধারণে দুর্বলতা, নির্ভুলতা ও নির্দিষ্ট সময়ে প্রকাশ করতে না পারার কারণেই ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশের তথ্যের মান দুর্বল হচ্ছে। তবুও পরিকল্পনামন্ত্রী বিবিএসের কাজের অগ্রগতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। বলা বাহুল্য, বিশ্ব ব্যাংকের পরিসংখ্যানের মান ও মন্তব্য নিয়ে তর্ক করা কিংবা অবিশ্বাস করার কোনো সুযোগ নেই। বিশ্বসংস্থার এবং তার সব অঙ্গ প্রতিষ্ঠানের কর্মকা- বিশ্বের সর্বাধিক যোগ্য ও মেধাবীদের দিয়ে প্রণীত হয় অত্যন্ত নিরপেক্ষ ও সততার সাথে। তাই বিশ্ববাসী তাদের বক্তব্য একবাক্যে বিশ্বাস ও গ্রহণ করে।

রোগ নিরাময়ের জন্য রোগ নির্ণয় সঠিক হওয়া আবশ্যক। নতুবা ভুল চিকিৎসা হয়। তাতে রোগীর ক্ষতি হয়। এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হয়। তেমনি দেশের সব উন্নয়নমূলক কাজ সুচারুরূপে সম্পন্ন করার জন্য প্রতিটি ক্ষেত্রে সঠিক পরিসংখ্যান বা তথ্য অপরিহার্য এবং তা নিয়মিতভাবে প্রকাশিত হওয়া প্রয়োজন। তাই দেশের সব বিষয়ের পরিসংখ্যানের মান বাড়িয়ে বিশ্ব পর্যায়ের করতে হবে এবং তা যথাসময়ে প্রকাশ করতে হবে। প্রতিটি বিষয়ে তথ্য সংগ্রহকারীদের নিরপেক্ষভাবে এবং দক্ষতার ভিত্তিতে নিয়োগ, কাজের জবাবদিহিতা আদায় এবং সংগৃহীত তথ্য অন্য ভাল প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে যাচাই করতে হবে (একইভাবে সরকারি সব প্রতিষ্ঠানেরও পরিসংখ্যান বা তথ্য নির্ণয়পূর্বক বিষয়ভিত্তিক সমন্বয় করতে হবে)। সর্বোপরি, বিবিএসের কাজের সার্বক্ষণিক মূল্যায়ন ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা করতে হবে। তবেই সংস্থাটির কাজের মান বাড়বে। প্রকৃত তথ্য নির্ণয় ও প্রকাশিত হবে। তাতে করে মানুষের মধ্যে সৃষ্ট তথ্য বিভ্রাট দূর হবে। বিবিএসের পরিসংখ্যানের উপর বিশ্ববাসী ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর আস্থা বাড়বে। খাত ভিত্তিক উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ ও তা বাস্তবায়নে সুবিধা হবে। সর্বোপরি দেশের তথ্যের প্রবাহ অবাধ করতে হবে। এখতিয়ারবহির্ভূত তথ্য প্রকাশ করা বন্ধ করা প্রয়োজন। অপরদিকে, বৈদেশিক মুদ্রা মজুদের হিসাবের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুসরণ করা এবং সে মতে মজুদের পরিমাণ প্রকাশ করা দরকার। তাহলে মানুষের বিভ্রান্তি দূর হবে। মানুষ প্রকৃত মজুদের তথ্য জানতে পারবে। অন্যদিকে, সাধারণ মানুষ, নেতা-নেত্রী, আমলা এবং মিডিয়ার উচিত সত্য তথা প্রকৃত তথ্য প্রকাশ করা। অর্থাৎ সাদাকে সাদা এবং কালোকে কালো বলা উচিত, সেটা যত অপ্রিয়ই হোক না কেন।

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার

ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার

আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়

আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়

হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড  ইংল্যান্ড

হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড  ইংল্যান্ড

পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের

পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী  প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল