ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৪ আশ্বিন ১৪৩১

মূল্যহীন কাজের ক্ষতিপূরণ আদায় করতে হবে

Daily Inqilab সরদার সিরাজ

২৮ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০৪ এএম

দেশে বজ্রপাতে মৃত্যু ঠেকানোর নামে চলছে ব্যয়বহুল নানা কর্ম। এ ব্যাপারে গত ২১ ডিসেম্বর প্রকাশিত খবরের সারাংশ হচ্ছে: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর ২০১৭ সালে সারা দেশে ৪০ লাখ তালগাছের চারা লাগায়। তাতে ব্যয় হয় ১০০ কোটি টাকা। কিন্তু দুই বছর না যেতেই দেখা যায়, তালগাছের চারা কোথাও মরে গেছে, কোথাও চারা না লাগিয়ে টাকা নেওয়া হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বজ্রপাতের আগাম সংকেত জানাতে ২০১৮ সালে ৬২ কোটি টাকা ব্যয়ে দেশের আটটি জায়গায় ‘লাইটনিং ডিটেকশন সেন্সর’ বসায়। কিন্তু জনবলের অভাবে সেন্সরগুলো রক্ষণাবেক্ষণ করা যাচ্ছে না। কোথাও কোথাও সেন্সর বন্ধ আছে। কোথাও সংযোগের, কোথাও বিদ্যুতের, কোথাও ইন্টারনেটের সমস্যা। এসব কারণে সেন্সর থেকে তথ্য পাওয়া যায় না। চলতি বছর দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর ১,৩২১ কোটি টাকা ব্যয়ে বজ্র নিরোধক দ- ও আশ্রয়কেন্দ্র বানানোর প্রকল্প হাতে নিয়েছে। কৃষি মন্ত্রণালয়ও একই কাজে ২৩১ কোটি টাকা ব্যয়ে আরেকটি প্রকল্প নিচ্ছে। এলজিইডিও একটি প্রকল্পে ৪.৫ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের একাংশ দিয়ে বজ্র নিরোধক দ- বসাচ্ছে। কিন্তু এসব ব্যাপারে বুয়েটের পানি ও বন্যা ব্যবস্থাপনা ইন্সটিটিউটের পরিচালক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘বজ্রপাতে প্রাণহানি ঠেকাতে যেসব অবৈজ্ঞানিক পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে, তা সরকারি অর্থের অপচয় ছাড়া আর কিছুই নয়। বজ্রপাতে প্রাণহানি কমানোর একমাত্র কার্যকর উপায় সচেতনতা বাড়ানো’। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ গওহার নঈম ওয়ারা বলেন, ‘একাধিক সংস্থার একই রকম প্রকল্প নিলে বিদেশ সফরে যাওয়া যায়, অনিয়ম করা যায়। একই কাজে একাধিক প্রকল্প নেওয়া মানে টাকা নষ্ট’। সম্প্রতি অন্য এক খবরে প্রকাশ, ঢাকার হাজারীবাগে শতকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত আধুনিক কসাইখানা চালু করা হয়নি দীর্ঘদিনেও। পরিচালনা করার জন্য কাউকে পাওয়া যায়নি কয়েকবার টেন্ডার আহ্বান করার পরও। ঢাকার কাপ্তান বাজারে অবস্থিত আধুনিক কসাইখানারও অবস্থা একই। এছাড়া, প্রায়ই মিডিয়ায় প্রকাশিত সচিত্র প্রতিবেদনে দেখা যায়, অমুক স্থানে বিপুল অর্থে নির্মিত ব্রিজ অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে কোন সংযোগ সড়ক না থাকায়। তমুক স্থানেও একই অবস্থা। অপরদিকে, নদী, খাল, বিল সংস্কার করে বর্জ্য কিনারেই রাখা হয়, যা কিছুদিন পর আবার যথাস্থানে পতিত হয়ে ভরাট হয়ে যায়। একই অবস্থা শহরের ড্রেনেরও। অনেক ড্রেন পরিষ্কার করে তার ময়লা-আবর্জনা ড্রেনের পাশেই রাখা হয়, যা সরানো হয় না। ফলে সেগুলো পুনরায় যথাস্থানে পতিত হয়ে পুনরায় মজে যায়। এরূপ অসংখ্য কাজের উদাহরণ রয়েছে, যার কোনো কার্যকারিতা নেই। এসব মূল্যহীন কাজে তথা অর্থের অপচয় হচ্ছে।

অথচ সরকারি প্রতিটি কাজ করার আগে তার প্রকল্প প্রণয়ন, যাচাই বাছাই করা, বাজেট বরাদ্দ করা, তৈরি করার সময় তদারকি করা, তৈরি করার পর তা তদন্ত করা ইত্যাদি নানা কর্ম করা হয়। এসব কাজের সাথে সরকারি সংশ্লিষ্ট দপ্তরের অনেক কর্মকর্তা এবং গণপ্রতিনিধি সংশ্লিষ্ট থাকে। তবুও দেশের মূল্যহীন কাজের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। কিন্তু এতে দেশবাসীর কল্যাণ হচ্ছে না বিন্দুমাত্র। তবে, এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট লোকজনের ব্যাপক কল্যাণ হচ্ছে। তথা দুর্নীতির মাধ্যমে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ বনে যাচ্ছে। তারা দেশ ও মানুষের কল্যাণের স্বার্থে কোন কাজ সৃষ্টি করে না, তারা কাজ সৃষ্টি করে দুর্নীতি করার লক্ষ্যেই। তাই দেশে দুর্নীতি কমছে না, বরং বাড়ছে! ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের র‌্যাংকিং অনুসারে ২০২৩ সালে বিশ্বের সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান খারাপের দিক থেকে ৩৩ নম্বরে। অর্থাৎ ১৮০টি দেশের মধ্যে ১৪৭তম। পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান গত ১০ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদে বলেন, ‘অনেক ক্ষেত্রে দুর্নীতির মাত্রা আগের তুলনায় বেড়েছে’। জবাবদিহি ও আইনের শাসন না থাকায় এ অবস্থা হয়েছে।

না, জনগণের কষ্টার্জিত অর্থে পরিচালিত কোনো কাজকেই মূল্যহীন ও অর্থ আত্মসাৎ করার সুযোগ করতে দেওয়া উচিত নয়। তাই প্রতিটি কাজ শুরু করার আগে তার লাভ-ক্ষতি এবং পরিবেশবান্ধব কি-না ইত্যাদি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে যাচাই করা, সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ গ্রহণ করা এবং মানসম্পন্নভাবে তৈরি করার ব্যবস্থা করতে হবে। এসব করার পরও যদি কোনো কাজ মূল্যহীন বলে প্রতীয়মান হয়; তাহলে সে কাজের সাথে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে দ্রুত কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং কাজের ব্যয়ের সমুদয় অর্থ আদায় করে সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। তাহলেই মূল্যহীন কাজ বন্ধ হবে, দুর্নীতিও হ্রাস পাবে। অপরদিকে, দেশের বেশিরভাগ সরকারি কাজ নির্ধারিত সময়ে, অর্থে ও মানে শেষ হয় না। এতে নানাবিধ সমস্যা হচ্ছে, যার অন্যতম ব্যয় অনেক বৃদ্ধি ও আয়ুষ্কাল স্বল্পকালীন! এই অবস্থা বন্ধ করতে হবে। নির্ধারিত সময়ে, অর্থে ও মানে যে কাজ শেষ না হবে, সে কাজের সাথে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে অতি দ্রুত।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, সরকার অবকাঠামোভিত্তিক বহু মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে ও করছে, যার প্রায় সবই দেশি-বিদেশি ঋণনির্ভর। বিদেশি ঋণের অধিকাংশই দ্বিপাক্ষিক ও কঠিন শর্তের। সব মিলে সরকারের ঋণ-জিডিপির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৪০%। অন্যদিকে, কর-জিডিপির পরিমাণ প্রায় ৯%। ফলে রাজস্ব আয় দিয়ে ঋণ পরিশোধ করা কঠিন। তাই প্রজেক্টের আয় দিয়েই ব্যয় পরিশোধ করতে হবে। কিন্তু মেগা প্রকল্পগুলোর মধ্যে মাত্র কয়েকটির (পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, চট্রগ্রাম-কক্সবাজার রেল লাইন, রূপপুর পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র) রিটার্ন খুব ভালো। বাকীগুলোর রিটার্ন খুবই কম ও ভেরি স্লো। উপরন্তু কয়েকটি প্রকল্প লস প্রজেক্টে পরিণত হতে চলেছে। যেমন: কর্ণফুলী টানেল চালু হওয়ার পর প্রথম মাসে টোল আদায় হয়েছে ৪.৫ কোটি আর রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় হয়েছে ৭১ কোটি টাকা বলে খবরে প্রকাশ। অন্যদিকে, ডলার সংকটের কারণে কয়লা আমদানি করতে না পারায় পায়রা ও রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রায়ই বন্ধ থাকছে। দ্বিতীয়ত: বায়ুমন্ডলের উঞ্চতা হ্রাস করার জন্য ধীরে ধীরে জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত হয়েছে কপ-২৮ সন্মেলনে। তাই এই দু’টি বিদ্যুৎ প্লান্টসহ দেশের সব জীবাশ্ম জ্বালানিভিত্তিক বিদ্যুৎ প্লান্টের ভবিষ্যৎ অন্ধকার। এভাবে মেগা প্রকল্পগুলোর অধিকাংশই শ্বেতহস্তিতে পরিণত হচ্ছে বলে বিশেষজ্ঞদের অভিমত। অবশ্য, এসব উন্নয়ন সহযোগী খাত। তাই শতভাগ লাভ-লোকসানের দৃষ্টিতে দেখা অনুচিত। তবে, দুর্নীতি, ব্যয় ও সময় বৃদ্ধির বিষয়টি খতিয়ে দেখা দরকার। কিন্তু এসব নানা কারণে ঋণ পরিশোধ করা বন্ধ থাকবে না। নির্ধারিত সময়েই কিস্তি ও সুদ পরিশোধ করতে হবে। কিন্তু তা সম্ভব হচ্ছে না। তাই ঋণের কিস্তি ও সুদ পরিশোধ করতেও নতুন করে ঋণ করতে হচ্ছে। ফলে ঋণগুলো গলার কাটায় পরিণত হতে চলেছে। স্বল্প সময়ে ঋণ করে ব্যয় বহুল অনেক বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন করার কারণেই দেশ ঋণের ফাঁদে পড়েছে বলে প-িতদের অভিমত। দ্বিতীয়ত প্রায় সব প্রকল্প নির্ধারিত সময়ে শেষ না হওয়ায় ব্যয় অনেক বেড়ে গেছে। এছাড়া, মেগা প্রকল্পে মেগা দুর্নীতির অভিযোগ তো রয়েছেই! সার্বিকভাবে মেগা প্রকল্পগুলো মেগা জ্বালায় পরিণত হয় কি-না তা ভাববার বিষয়। সেটা হলে তা হবে আয় বুঝে ব্যয় না করার খেসারত! স্মরণীয় যে, ঋণ পরিশোধের পরিমাণ এডিপির চেয়ে বেশি হচ্ছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে সরকারের এডিপি বাস্তবায়নে ব্যয় হয়েছে ১ লাখ ৯৯ হাজার ৯৯ কোটি টাকা আর আইএমএফের হিসাবে একই সময়ে ঋণ পরিশোধে ব্যয় হয়েছে ২ হাজার ৩৩৩ কোটি ডলার বলে গত ২৭ ডিসেম্বর খবরে প্রকাশ। উপরন্তু ঋণ পরিশোধের পরিমাণ ক্রমশ অনেক বাড়ছে। ২০২১-২২ অর্থবছরে ছিল ২০১ কোটি ডলার। ২০২৯-৩০ অর্থবছর তা বেড়ে দাঁড়াবে ৫১৫ কোটি ডলার। কারণ, অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদন মতে, গত জুন পর্যন্ত সরকারের মোট ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৬ লাখ ১৭ হাজার ৩১৩ কোটি টাকা, যা বর্তমানে আরো অনেক বেড়েছে! অপরদিকে, বেসরকারি ঋণের পরিমাণও অনেক। সব মিলে গত জুলাই পর্যন্ত দেশের ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে মোট জিডিপির ৪৫.৭%, যা পরিশোধ করতে ২০৬২ সাল পর্যন্ত লাগবে, আর কোনো ঋণ না নিলে বলে অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক প্রতিবেদনে প্রকাশ। কিন্তু তার পরও ঋণ অনেক বেড়েছে! এদিকে, বৈশ্বিক ঋণমান নির্ণয়কারী সংস্থা ফিচ, এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল এবং মুডিস ইনভেস্টর সার্ভিস বাংলাদেশের ঋণমান কমিয়েছে। এই অবস্থায় রাজস্ব আয়ের পরিমাণ দ্বিগুণ করা ছাড়া গত্যন্তর নেই।

যা’হোক, ঢাকাসহ দেশের সর্বত্র প্রতিনিয়তই অসংখ্য পশু জবাই হচ্ছে যত্রতত্রই। তন্মধ্যে রাস্তা-ঘাটে বেশি, যা বিশ্বের কোথাও নেই। তবুও স্মার্ট কান্ট্রি বলে কথিত দেশে সেকেলে তথা আনস্মার্ট পদ্ধতিতে পশু জবাই করা হচ্ছে যত্রতত্র এবং অহরহই। তাতে পরিত্যক্ত বর্জ্যে পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি ও নানা ব্যাধি সৃষ্টি হচ্ছে। অনেক চামড়াও নষ্ট হচ্ছে। উপরন্তু বিভিন্ন ব্যাধিতে আক্রান্ত পশুও জবাই হচ্ছে। এছাড়া, হারাম পশুর তথা মরা পশু, শিয়াল, কুকুর ইত্যাদির মাংসও ব্যবহার করার অভিযোগ উঠছে প্রায়ই! এসব অপকর্ম বন্ধ করা জরুরি। আধুনিক কসাইখানার বাইরে পশু জবাই বন্ধ করা হলেই এসব সংকট দূর হবে। তবে এ জন্য রাজধানী ঢাকাসহ সব শহর ও হাট-বাজারে প্রয়োজনীয় আধুনিক কসাইখানা স্থাপন ও চালু করতে হবে। সে লক্ষ্যে ঢাকার নির্মিত আধুনিক কসাইখানাগুলো পরিচালনা করার জন্য বেসরকারি লোক পাওয়া না গেলে সিটি কর্পোরেশনের মাধ্যমেই তা চালু করতে হবে এবং তা স্বল্প ব্যয়ে। উপরন্তু একই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে সারা দেশেই।তবেই দেশের যত্রতত্র পশু জবাই বন্ধ হবে। পরিবেশের ব্যাপক কল্যাণ হবে।

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

দুইবার এগিয়ে গিয়েও জেতা হলো না মায়ামির

দুইবার এগিয়ে গিয়েও জেতা হলো না মায়ামির

ইত্তিহাদেই সিটিকে রুখে দিল ইন্টার

ইত্তিহাদেই সিটিকে রুখে দিল ইন্টার

রোনালদোদের নতুন কোচ পিওলি

রোনালদোদের নতুন কোচ পিওলি

দক্ষিণ আফ্রিকাকে গুড়িয়ে আফগানদের ঐতিহাসিক জয়

দক্ষিণ আফ্রিকাকে গুড়িয়ে আফগানদের ঐতিহাসিক জয়

যেই গৌরব কেবল শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের

যেই গৌরব কেবল শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের

রিট করে ‘খেলাপি ঋণ স্থগিত’ বন্ধ চান ব্যাংক-মালিকরা

রিট করে ‘খেলাপি ঋণ স্থগিত’ বন্ধ চান ব্যাংক-মালিকরা

বিদেশি ঋণ ফের ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে

বিদেশি ঋণ ফের ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে

টাকা উদ্ধারের নামে ‘ঘুষ’ চাওয়ার অভিযোগ জিএম শাহজাহান চৌধুরীর’র বিরুদ্ধে

টাকা উদ্ধারের নামে ‘ঘুষ’ চাওয়ার অভিযোগ জিএম শাহজাহান চৌধুরীর’র বিরুদ্ধে

জাতীয় ঐক্য বিনষ্টকারী কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকতে হবে

জাতীয় ঐক্য বিনষ্টকারী কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকতে হবে

৬০ হাজার টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার, ব্যয় ২৩৬ কোটি টাকা

৬০ হাজার টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার, ব্যয় ২৩৬ কোটি টাকা

আইকনিক লিডার তারেক রহমান ও বাংলাদেশের রাজনীতি

আইকনিক লিডার তারেক রহমান ও বাংলাদেশের রাজনীতি

পতিত স্বৈরাচার ও ভারতের চক্রান্ত চলছেই

পতিত স্বৈরাচার ও ভারতের চক্রান্ত চলছেই

তারেক রহমানের রাষ্ট্রনায়কোচিত বক্তব্য ও দিকনির্দেশনা

তারেক রহমানের রাষ্ট্রনায়কোচিত বক্তব্য ও দিকনির্দেশনা

ইসরাইলের দখলদারিত্ব বন্ধের প্রস্তাব বিবেচনা জাতিসংঘের

ইসরাইলের দখলদারিত্ব বন্ধের প্রস্তাব বিবেচনা জাতিসংঘের

উত্তপ্ত মণিপুরে অত্যাধুনিক অস্ত্র দিয়ে নতুন করে গোলাগুলি

উত্তপ্ত মণিপুরে অত্যাধুনিক অস্ত্র দিয়ে নতুন করে গোলাগুলি

২৭ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে করোনার নতুন ভ্যারিয়্যান্ট

২৭ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে করোনার নতুন ভ্যারিয়্যান্ট

২০০ হাতি নিধনের সিদ্ধান্ত জিম্বাবুয়ের

২০০ হাতি নিধনের সিদ্ধান্ত জিম্বাবুয়ের

কলেরাসহ মারাত্মক রোগের ঝুঁকিতে সুদানের ৩৪ লাখ শিশু

কলেরাসহ মারাত্মক রোগের ঝুঁকিতে সুদানের ৩৪ লাখ শিশু

১১ হাজার ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীর প্রাণ গেছে

১১ হাজার ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীর প্রাণ গেছে

বেলারুশে হামলা হলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবে : লুকাশেঙ্কো

বেলারুশে হামলা হলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবে : লুকাশেঙ্কো