ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৪ আশ্বিন ১৪৩১

বস্তুগত স্বাচ্ছন্দ্যই কি নিরানন্দের জন্ম দেয়?

Daily Inqilab ইলিয়াজ হোসেন রানা

৩১ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০০ এএম | আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০০ এএম

বর্তমান সভ্যতাকে বস্তুবাদী সভ্যতা হিসেবে অভিহিত করা হয়। এ সভ্যতার প্রথম স্তর হচ্ছে পুঁজিবাদ। পুঁজিবাদ প্রথমদিকে একটা অর্থনৈতিক ভাবধারা ও পদ্ধতি হিসেবে বিকাশ লাভ করলেও পরবর্তী পর্যায়ে বস্তুবাদী দর্শনের সুনির্দিষ্ট ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে এর বিকাশ দ্রুত ও পূর্ণাঙ্গ হয়। ফলে পুঁজিবাদ সংকীর্ণ অর্থনৈতিক ব্যবস্থা হিসেবে না থেকে একটি সভ্যতায় পরিণত হয়েছে। পুঁজিবাদ বস্তুবাদের মধ্যে আত্মস্থ হয়ে যায়। আবার জড়বাদের ভয়াবহ ও কুৎসিত কঙ্কাল পুঁজিবাদী পোশাকের আড়ালে সুশোভিত হয়ে ওঠে। মূলকথা জড়বাদ ও পুঁজিবাদ একাত্ম হয়ে একটা জীবন্ত ও গতিশীল সভ্যতায় রূপান্তরিত হয়। পুঁজিবাদ বিকাশের শতাব্দীকালের মধ্যেই কিন্তু তার মানবতা বিরোধী ভূমিকা স্পষ্ট হতে শুরু করে। তার অভ্যন্তরীণ বৈপরীত্য ও গোঁজামিল প্রকাশ হতে থাকে। বস্তুবাদী সভ্যতার পুঁজিবাদী স্তরে মানুষের দুঃখ-দুর্দশা ও অবমাননার সীমা থাকে না। একদিকে মাত্র গুটিকয়েক ব্যক্তির হাতে সম্পদ স্তূপীকৃত হওয়া এবং অন্যদিকে সমাজের অধিকাংশ মানুষের মানবেতর জীবন-যাপন পুঁজিবাদের অভিশাপ হয়ে দেখা দেয়। আর্তমানবতার হাহাকারে সভ্যতার গোটা অবয়বটাই কেঁপে ওঠে। কারণ, অভ্যন্তরীণ সংহতির প্রশ্নে বর্তমান বস্তুবাদী সভ্যতা চরম আশঙ্কাজনক অবস্থায় উপনীত। অন্তঃবিরোধ প্রচন্ড হয়ে উঠেছে তা প্রতিটি ব্যক্তির নিকট স্পষ্ট। কাঠামোগত জটিলতা, অস্থিরতা, অস্থিতিশীলতা, নৈরাশ্য, পলায়নপরতা, অসম প্রতিযোগিতা, শ্রেণি সংঘাত, জাতিবিদ্বেষ, বর্ণবৈষম্য ও বর্ণবাদ, সামাজিক বৈষম্য, অত্যাচার, নিষ্পেষণ, শোষণ, দারিদ্র্য, দমননীতি, অনৈতিকতা, অপরাধ প্রবণতা, যান্ত্রিকতা, অস্ত্রপ্রতিযোগিতা, যুদ্ধসংঘাত, উচ্ছৃংখলতা, পরিবার ভাঙ্গন, দায়িত্ব গ্রহণে অনীহা ইত্যাদি বস্তুবাদী সভ্যতার সাধারণ বৈশিষ্ট্য। এমনি অবস্থায় কোনো সভ্যতার সংহতি বজায় থাকা সম্ভব নয়। এই অবস্থা থেকে মানবতাকে মুক্ত করা এবং পুঁজিবাদ ধ্বংস হওয়ার সাথে সাথে যাতে বস্তুবাদী সভ্যতাটিও ধ্বংস না হয়ে যায় তার জন্য বিকল্প ভাবনা শুরু হয়।

সাদামাটাভাবে দেখলে একটি জাতির জীবনে বিমর্ষবাদ প্রকাশিত হয় সম্পূর্ণ সাক্ষরতা, সামাজিক নিরাপত্তা, মাথাপিছু আয় কয়েক হাজার ডলারে উন্নীত হওয়ার পর। পরিহাস্য হলেও সত্য, উনিশ শতকের শেষ থেকে বিশ শতকের প্রথম পর্যন্ত স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলোর আর্থ-সামাজিক অবস্থা সবচেয়ে ভালো থাকলেও সেখানেই উৎপত্তি হয় চূড়ান্ত বিমর্ষবাদী দর্শনের। এর দর্শনে মানুষের ভাগ্য হতাশাপূর্ণ এবং সকল মানুষের চেষ্টা ও অস্তিত্ব অন্ধকারাচ্ছন্ন ও অনর্থক বলে বিবেচিত। তাহলে কি বস্তুগত স্বাচ্ছন্দ্য আধ্যাত্মিক নিরানন্দের জন্ম দেয়? স্বাচ্ছন্দ্য বহির্নিষ্ঠ এবং অনর্থকতার বোধ জীবনের অন্তর্নিষ্ঠ অভিজ্ঞান সভ্যতায়। দ্বান্দ্বিকভাবে প্রকাশ করলে, যত বেশি স্বাচ্ছন্দ্য ও প্রাচুর্য তত বেশি শূন্যতা ও নৈরাশ্যের অনুভূতি। বিপরীতভাবে আদিম সমাজগুলো দরিদ্র হতে পারে এবং সূক্ষ্ম সামাজিক স্বাতন্ত্র দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে কিন্তু তাদের জীবন জীবন্ত, সমৃদ্ধ ও বিচিত্র অনুভূতির ধারক। ফোকলোর প্রাচীন মানুষের জীবন-যাপন ছন্দের অনন্যসাধারণ চিত্রটি উপহার দেয়। অসন্তোষ নৈরাজ্য তাদের দারিদ্র্য জীবনে অনুপস্থিত। সভ্যতা ও স্বাচ্ছন্দ মানব প্রকৃতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। উনিশ শতকের বিজ্ঞান ও বায়োলজি যে বস্তু দিয়ে মানুষ সৃষ্ট বলে ধরে নিয়েছিল মানুষ তো তা দিয়ে সৃষ্ট নয়। মানুষ শুধু তার ইন্দ্রিয় সহযোগে বেঁচে থাকে না। ‘অবাস্তবায়িত আকাক্সক্ষা বেদনার জন্ম দেয়, বাস্তবায়িত আকাক্সক্ষার জন্ম দেয় তারল্যের’ বলেছেন সোফেনহাওয়ার। প্রাচুর্য ও তার সাথে সংলগ্ন মানসিকতা যে কোনো মূল্যবোধক পদ্ধতির প্রতি ভক্তিকে হ্রাস এমনকি নিশ্চিহ্ন করে দেয়।

১৯৬৮ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কার প্রাপ্ত জাপানি নাগরিক ইয়াসুনারী কাউয়াবাতা ১৯৭১ সালে আত্মহত্যা করেন। এর দু’বছর আগে ১৯৬৯ সালে আরেকজন জাপানি ঔপন্যাসিক তুকিয়ো মিশিমা একইভাবে জীবনাবসান ঘটান। ১৮৯৫ সাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত অন্তত ১৫ থেকে ২০ জন জাপানি ঔপন্যাসিক ও লেখক আত্মহত্যা করেছেন। জাপানি সংস্কৃতির এই অবিরাম ট্রাজেডি হলো জাপানের প্রথাসিদ্ধ সংস্কৃতিতে পশ্চিমা সভ্যতা ও ভাবধারার অনুপ্রবেশের পরোক্ষ কুফল। সভ্যতার বিকাশের সাথে সাথে আত্মহত্যা ও মানসিক রোগীর সংখ্যা বাড়ার সম্পর্ক কীভাবে ব্যাখ্যা করা যেতে পারে? মনস্তাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে ‘মানুষ তার জীবনের সার্বিক স্বাচ্ছন্দ্য ও উৎকর্ষের মধ্যেই অতৃপ্তি দ্বারা আক্রান্ত হয় বেশি’ বলেছেন একজন মার্কিন মনস্তাত্ত্বিক। ক্লাসিক সামাজিক সমস্যা থেকে মুক্ত উন্নততম সমাজের এই চিত্র প্রগতির প্রতি বিশ্বাসের ভিত্তিকেই নাড়িয়ে দেয়! যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি ১০০০ জনে ৪ জন মানসিক হাসপাতালের বাসিন্দা, নিউইয়র্ক শহরে এই সংখ্যা হাজারে ছয় জন। হলিউডের বিশ্বের সবচেয়ে বেশি মানসিক চিকিৎসকের সমাগম। আমেরিকার গণসাস্থ্য সার্ভিসের রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রত্যেক পাঁচজন মার্কিন নাগরিকের একজন মানসিক ও দৈহিক স্বাস্থ্য ঝুঁকির মুখোমুখি।

১৯৬৮ সালে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা কর্তৃক রিপোর্ট থেকে জানা যায় যে, আলোচ্য বছরে যে সমস্ত দেশে আত্মহত্যাজনিত মৃত্যুর সংখ্যা সর্বাধিক তাদের তালিকায় প্রথম আটটি দেশ হলো পশ্চিম জার্মানি, অস্ট্রিয়া, কানাডা, ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, হাঙ্গেরি, সুইডেন ও সুইজারল্যান্ড। এ সমস্ত দেশে হৃদরোগ ও ক্যান্সারের পরেই আত্মহত্যাজনিত মৃত্যুর স্থান। একই সংস্থার ১৯৭০ সালের রিপোর্টে এ ব্যাপারগুলোকে শিল্পায়ন, নগরায়ন পারিবারিক ভাঙ্গনের সাথে যুগপৎ হিসেবে ধরা হয়েছে। এক্ষেত্রে উন্নয়ন ও শিক্ষাকেও যুক্ত করা যায়। যুগোস্লাভিয়ার অতি উন্নত অঞ্চল স্লোভেনিয়াতে (যেখানে স্বাক্ষরতার হার ৯৮%) প্রতি ১০০০০ জনে আত্মহত্যার সংখ্যা প্রায় ৩০ জন কিন্তু অনুন্নত কসোভোতে (যেখানে সাক্ষরতার হার ৫৬ শতাংশ) মাত্র ৪ শতাংশ। ডাক্তার অ্যান্থনি বেইলের গবেষণা মতে, ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্রদের মধ্যে আত্মহত্যার সংখ্যা তাদের সমবয়স্ক অন্যদের তুলনায় ছয় গুণ বেশি। ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা তাদের বয়সি অন্যদের তুলনায় দশগুণ বেশি। এটা উদ্বেগজনক কারণ, এখানে অধ্যয়নকারী ছাত্রছাত্রীরা ধনাঢ্য পরিবার থেকে আগত, নয়তো সরকারি বৃত্তিধারী। মানুষের মস্তিষ্কে যে ১০ বিলিয়ন কোষ থাকে তার সাথে বিশেষ প্রক্রিয়ায় উৎপাদিত আরো কয়েক বিলিয়ন যোগ করে প্রতিভার ফুলঝুরি ঘটানো যাবে। মৃতদেহ থেকে নেয়া অঙ্গ-পতঙ্গের সংযোজন হবে একটি সাধারণ ঘটনা এবং মস্তিষ্কের অবসাদ ধ্বংসের কারণ আবিষ্কৃত হলে জীবনকে দীর্ঘায়িত করার প্রাচীন মানুষের আকাক্সক্ষা বাস্তবায়িত করা সম্ভব হতে পারে। উন্নত দেশের অর্থনৈতিক সম্ভাবনা কর্ম সময় কমিয়ে আনবে সপ্তায় ৩০ ঘণ্টায়, কর্ম বছর হ্রাস পাবে ৯ মাসে। ১৯৬৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ৬৯ বিলিয়ন মটর, ৬০ মিলিয়ন টেলিভিশন সেট, ৮ মিলিয়ন নৌকা ও ইয়ট ছিল। একই বছরে আমেরিকানরা শুধু ছুটি কাটানো বাবদ খরচ করে ৩০ বিলিয়ন ডলার। সে দেশে ব্যক্তিগত ব্যবহার্যের দুই-তৃতায়াংশ বিলাসদ্রব্য। এক পরিসংখ্যান মতে, ধনী দেশগুলো বছরে কসমেটিকস এ খরচ করে ১৫ বিলিয়ন ডলার। এ সমস্ত দেশে জীবনযাত্রার মান ১৮০০ সালে যা ছিল তার চেয়ে পাঁচ গুণ বেশি উন্নত এখন। আগামী ৬০ বছরে আজ যা আছে তার চেয়ে ৫ গুণ বেশি উন্নত হবে। এখন আমরা প্রশ্ন করতে পারি, সে সময় কি প্রগতির পরাকাষ্ঠার পাশাপাশি মানবজীবনও কী পাঁচ গুণ বেশি সুখী ও মানবিকতাপূর্ণ হবে? স্বতঃসিদ্ধরূপেই উত্তর আসবে, না।

বস্তুবাদী সভ্যতা একটা জাতিকে কতটুকু নিচে নামাতে পারে তার একটা জলন্ত উদাহরণ দেখা যাক, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মানি যখন ফ্রান্সে আক্রমণ করে, তখন ফ্রান্স সামান্যতম প্রতিরোধ সৃষ্টি করতে না পেরে সঙ্গে সঙ্গেই আত্মসমর্পণ করে। ফ্রান্সের এই অপমানজনক পরাজয়ের কারণ সেনাবাহিনীর ত্রুটিপূর্ণ প্রশিক্ষণ বা অস্ত্রশস্ত্রের স্বল্পতা ছিল না বরং এর মূল কারণ ছিল, ফরাসিরা জৈবিক আনন্দ-উল্লাস, যৌন ব্যাভিচার এবং নৈতিক অবক্ষয়ের শিকার হয়ে জাতীয় প্রেরণা হারিয়ে ফেলে এবং ভেতর থেকেই অন্তঃসারশূন্য হয়ে পড়ে। তখন তারা এই ভেবে শংকিত হয়ে ওঠে যে, যুদ্ধ অব্যাহত থাকলে প্যারিসের আকাশচুম্বী অট্টালিকা, আমাদের সাধের প্রেক্ষাগৃহ, মনোরম পার্কসমূহ বোমার আঘাতে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হবে। কোন জাতি যখন প্রকৃত সত্যকে ভুলে যায় এবং প্রাচুর্য স্বচ্ছলতা লাভ করে ভোগ-বিলাসে লিপ্ত হয়ে পড়েÑ ‘খাও দাও ফুর্তি কর’Ñ এই যখন হয় নীতি, তখন তার পতন ঘটতে আর সময় লাগে না। ভোগবাদের বিষাক্ত জীবাণু যখন গোটা জাতিকে আক্রান্ত করে, তখন তার বাঁচার কোনো উপায় থাকে না। গোটা সভ্যতার ভিত যখন কেঁপে উঠেÑ যে সমস্ত মহৎগুণাবলীর কারণে সভ্যতাটির উন্মেষ ও বিকাশ ঘটেছিল তা ভোগবিলাসীতার চাপে দিন দিন দুর্বল হতে থাকে। জাতি ভুলে যায় তার আসল দায়িত্ব-কর্তব্য। ইন্দ্রিয়পরায়ণতায় আকণ্ঠ নিমজ্জিত হয়ে যায়। কামনা-বাসনা, লোভ-লালসা, চরিতার্থ করাই হয়ে পড়ে তাদের প্রধান কাজ। আর এমনি অবস্থায় পতন তার ভাগ্যলিপি হয়ে দাঁড়ায়।

লেখক: প্রভাষক, সরকারি ইস্পাহানী ডিগ্রি কলেজ, কেরাণীগঞ্জ, ঢাকা


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

দুইবার এগিয়ে গিয়েও জেতা হলো না মায়ামির

দুইবার এগিয়ে গিয়েও জেতা হলো না মায়ামির

ইত্তিহাদেই সিটিকে রুখে দিল ইন্টার

ইত্তিহাদেই সিটিকে রুখে দিল ইন্টার

রোনালদোদের নতুন কোচ পিওলি

রোনালদোদের নতুন কোচ পিওলি

দক্ষিণ আফ্রিকাকে গুড়িয়ে আফগানদের ঐতিহাসিক জয়

দক্ষিণ আফ্রিকাকে গুড়িয়ে আফগানদের ঐতিহাসিক জয়

যেই গৌরব কেবল শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের

যেই গৌরব কেবল শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের

রিট করে ‘খেলাপি ঋণ স্থগিত’ বন্ধ চান ব্যাংক-মালিকরা

রিট করে ‘খেলাপি ঋণ স্থগিত’ বন্ধ চান ব্যাংক-মালিকরা

বিদেশি ঋণ ফের ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে

বিদেশি ঋণ ফের ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে

টাকা উদ্ধারের নামে ‘ঘুষ’ চাওয়ার অভিযোগ জিএম শাহজাহান চৌধুরীর’র বিরুদ্ধে

টাকা উদ্ধারের নামে ‘ঘুষ’ চাওয়ার অভিযোগ জিএম শাহজাহান চৌধুরীর’র বিরুদ্ধে

জাতীয় ঐক্য বিনষ্টকারী কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকতে হবে

জাতীয় ঐক্য বিনষ্টকারী কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকতে হবে

৬০ হাজার টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার, ব্যয় ২৩৬ কোটি টাকা

৬০ হাজার টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার, ব্যয় ২৩৬ কোটি টাকা

আইকনিক লিডার তারেক রহমান ও বাংলাদেশের রাজনীতি

আইকনিক লিডার তারেক রহমান ও বাংলাদেশের রাজনীতি

পতিত স্বৈরাচার ও ভারতের চক্রান্ত চলছেই

পতিত স্বৈরাচার ও ভারতের চক্রান্ত চলছেই

তারেক রহমানের রাষ্ট্রনায়কোচিত বক্তব্য ও দিকনির্দেশনা

তারেক রহমানের রাষ্ট্রনায়কোচিত বক্তব্য ও দিকনির্দেশনা

ইসরাইলের দখলদারিত্ব বন্ধের প্রস্তাব বিবেচনা জাতিসংঘের

ইসরাইলের দখলদারিত্ব বন্ধের প্রস্তাব বিবেচনা জাতিসংঘের

উত্তপ্ত মণিপুরে অত্যাধুনিক অস্ত্র দিয়ে নতুন করে গোলাগুলি

উত্তপ্ত মণিপুরে অত্যাধুনিক অস্ত্র দিয়ে নতুন করে গোলাগুলি

২৭ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে করোনার নতুন ভ্যারিয়্যান্ট

২৭ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে করোনার নতুন ভ্যারিয়্যান্ট

২০০ হাতি নিধনের সিদ্ধান্ত জিম্বাবুয়ের

২০০ হাতি নিধনের সিদ্ধান্ত জিম্বাবুয়ের

কলেরাসহ মারাত্মক রোগের ঝুঁকিতে সুদানের ৩৪ লাখ শিশু

কলেরাসহ মারাত্মক রোগের ঝুঁকিতে সুদানের ৩৪ লাখ শিশু

১১ হাজার ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীর প্রাণ গেছে

১১ হাজার ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীর প্রাণ গেছে

বেলারুশে হামলা হলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবে : লুকাশেঙ্কো

বেলারুশে হামলা হলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবে : লুকাশেঙ্কো