ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৪ আশ্বিন ১৪৩১

বহুদলীয় রাষ্ট্রব্যবস্থা বিলুপ্তির পথে : সুধীজনদের মতামত

Daily Inqilab মোবায়েদুর রহমান

০২ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৫ এএম | আপডেট: ০২ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৫ এএম

৭ জানুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কী লিখবো? প্রিন্ট এবং ইলেকট্রনিক গণমাধ্যমে এই নির্বাচনের বিভিন্ন দিক নিয়ে প্রতিদিনই আলোচনা হচ্ছে। এই নির্বাচন সম্পর্কে জনসাধারণের যে জেনারেল পার্সেপশন সেটি হলো, এটি কোনো নির্বাচনই হচ্ছে না। আর যে প্যাটার্নে এই ইলেকশনটি হচ্ছে, সেটি রাষ্ট্রবিজ্ঞানের কোনো সংজ্ঞাতেই পড়ে না। এই ধরনের কিম্ভুতকিমাকার নির্বাচনকে কোনো অবস্থাতেই সাধারণ নির্বাচন বলা যায় না। এটি শুধুমাত্র আমার বা দৈনিক ইনকিলাবের বক্তব্য নয়, দেশের সমস্ত চিন্তাশীল নিরপেক্ষ বুদ্ধিজীবীরও মত। এখন দেখা যাচ্ছে নতুন এক চিন্তাধারা। নাগরিক সমাজ বা সুধীজনও বলছেন যে, যেভাবেই হোক, ৭ জানুয়ারির নির্বাচন তো হয়ে যাবে। বরং কথাটাকে এইভাবে বলা যায় যে, ৭ জানুয়ারিতে বাংলাদেশের জনগণের ঘাড়ে একটি নির্বাচন চাপিয়ে দেওয়া হবে। কিন্তু তারপর কী হবে? সুধীজনদের অভিমত, সূচিত্রা-উত্তমের সেই গানের ভাষায়, ‘তার আর পর নেই/ নেই কোন ঠিকানা/ যা কিছু গিয়েছে থেমে/ যাক থেমে যাক না।’ আসলেই তাই। আমরা যা কিছুই বলি না কেন, যা ঘটবার তাই ঘটবে। আমরা তথা জনগণ কেউ সেটা ঠেকাতে পারবো না। বাস্তবতা হলো, যারা ক্ষমতাবান তারা তো আগামী ৫ বছরের জন্য আবার ক্ষমতা কুক্ষিগত করবেন। এবার তার কব্জাটা হবে আরো কঠিন। বলা যেতে পারে লৌহ শৃঙ্খল।

গত ১৫ বছর ধরে উন্নয়নের ফিরিস্তি অনেক দেওয়া হয়েছে এবং আমাদের সেগুলো শুনতে বাধ্য করা হয়েছে। কিন্তু উন্নয়ন বলতে শুধুমাত্রই কি কয়েকটি ইনফ্রাস্ট্রাকচারের ডেভেলপমেন্ট বোঝায়? এই উন্নয়নের কথায় সূচিত্রা-উত্তমের আরেকটি গানের কথা মনে পড়ল। ছবিটির নাম ‘শাপমোচন’। প্রথম কয়েকটি লাইন হলো, ‘শোন বন্ধু শোন/ প্রাণহীন এই শহরের ইতিকথা/ ইটের পাজরে লোহার খাঁচায় দারুন মর্ম ব্যাথা।’ যখন উন্নয়নের বুলি কপচানো হচ্ছে তখন অর্থাৎ ২৭ ডিসেম্বর এক শ্রেণীর পত্রপত্রিকায় ভয়াবহ একটি খবর প্রকাশিত হয়েছে। খবরের শিরোনাম, ‘যোগ্য প্রার্থী পাওয়া যায়নি ৪৩তম বিসিএসের ৭০১ পদে।’ খবরে বলা হয়েছে, ‘৪৩তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফলে ক্যাডার ও নন-ক্যাডারে মোট ২ হাজার ৮০৫ জনকে নিয়োগের সুপারিশ করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। তবে যোগ্য প্রার্থী না পাওয়ায় ক্যাডার ও নন-ক্যাডারে মোট ৭০১টি পদে সুপারিশ করতে পারেনি পিএসসি। গত মঙ্গলবার প্রকাশিত ফলে এ তথ্য জানা যায়। পিএসসি সূত্রে জানা গেছে, কারিগরি-পেশাগত ক্যাডারের চাহিদা অনুযায়ী প্রয়োজনীয়সংখ্যক যোগ্য প্রার্থী না পাওয়ায় বিভিন্ন ক্যাডারের মোট ৫৫টি পদে সুপারিশ করতে পারেনি পিএসসি। এ ছাড়া যোগ্য প্রার্থী না পাওয়ায় নন-ক্যাডারে মোট ৬৪৬টি পদে সুপারিশ করতে পারেনি পিএসসি। ফাঁকা রয়েছে নবম গ্রেডের ৫৭টি এবং ১০ম গ্রেডের ৫৮৯টি পদ। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখের নম্বরপত্রের মাধ্যমে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন শ্রম অধিদপ্তরের ৯ম গ্রেডের সহকারী পরিচালকের ১৪টি, ১১তম গ্রেডের জনসংখ্যা ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তার ৬টি এবং ১২তম গ্রেডের শ্রম কর্মকর্তার ৫টি মোট ২৫টি পদ ৪৩তম বিসিএসের নন-ক্যাডার থেকে প্রত্যাহার করায় ওই পদগুলোয় মনোনয়ন করতে পারেনি পিএসসি। এ ছাড়া অর্থ বিভাগের অধীন বাংলাদেশের কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেলের কার্যালয়ের এসএএস সুপারিনটেনডেন্টের ২৯টি পদ ৪৩তম বিসিএসের নন-ক্যাডার থেকে প্রত্যাহার করায় ওই পদগুলোয় মনোনয়ন করা হয়নি।’

যে দেশে কোটি কোটি লোক বেকার, যে দেশে শিক্ষিত বেকাররা চাকরি না পেয়ে উ™£ান্ত হয়ে পাগলের মতো ঘুরে বেড়াচ্ছে, একটি চাকরির অভাবে অসংখ্য মধ্যবিত্ত ও গরিব সংসারে প্রতিদিন অশান্তির আগুন জ¦লে উঠছে, সেই দেশে সরকারি চাকরির জন্য যোগ্য প্রার্থী পাওয়া যায় না। সেই দেশে ভাল চাকরির জন্য যে লিখিত পরীক্ষা হয় সেখানে কেউ পাস করতে পারে না। দেশের সবশ্রেণীর মানুষ অর্থাৎ ১৭ কোটি মানুষের কাছে আমার প্রশ্ন, আমরা এই ১৫ বছর ধরে কি শিক্ষা দিলাম যে একজনও কম্পিটিটিভ পরীক্ষায় পাশ করতে পারে না? শিক্ষার মান কত নিচে নেমে গেছে যে, এই ধরনের আকর্ষণীয় চাকরির জন্য যে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা হয় সেখানে এক জনও পাশ করতে পারে না? এর জবাব দিতে হবে সমগ্র সরকারকে।

॥দুই॥
এখন আসছি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নে। এটিও জাতির ভবিষ্যতের সাথে অঙ্গাঅঙ্গীভাবে জড়িত। আমি শুরুতেই বলেছি যে, এই নির্বাচন নিয়ে কিছু বলবো না। কারণ, এর আগাপাশতলা সম্পর্কে মোটামুটি সকলেই জানেন। সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার সাখাওয়াত একাধিক টক শো এবং ইন্টারভিউতে কোনো রাখঢাক না করে বলেছেন যে, নির্বাচন তো হয়ে যাবে। কিন্তু তারপর কী হবে? তারপর হবে বহুদলীয় রাজনীতির অপমৃত্যু। যেরূপ একতরফাভাবে ইলেকশন হয়ে যাচ্ছে তারপর সরকার এবং রাষ্ট্রব্যবস্থাও যে একদলীয় হবে (যদিও নামকাওয়াস্তে কাগজে-কলমে বহুদলীয় থাকবে) তার আলামত তো এখনই স্পষ্ট। কারণ, নৌকাওয়ালাও আওয়ামী লীগ, ঈগল পাখিওয়ালাও আওয়ামী লীগ। আর এক সময়ের লাল ঝান্ডা ওয়ালারাও নৌকায় চড়েছেন। ট্রাক মার্কা বলুন, লাঙ্গল মার্কা বলুন আর গোলাপ ফুল বলুন, সব রসুনের গোড়া তো এক জায়গায়। যারাই জিতবে তারাই হবে নৌকা। এটি শুধুমাত্র আমাদের কথা নয়। এখনকার একটি সুবিধা হলো এই যে, সভা সমিতি বা মিছিল মিটিংয়ে যা বলা হয় বা দেখানো হয় সাথে সাথে সেগুলোর ভিডিও চিত্র ধারণ করা হয় এবং ইউটিউবে আপলোড করা হয়। এই ধরণের অসংখ্য ইউটিউব চিত্র দেখা যায় যেখানে ঈগলই বলুন আর লাঙ্গলই বলুন, সব প্রার্থী বলছেন, আপনারা যেখানেই ভোট দেন না কেন, সেই ভোটটি আল্টিমেটলি শেখ হাসিনা পাবেন। এটিই চরম সত্যি কথা। কিন্তু এই ধরণের রাষ্ট্রব্যবস্থা এবং এই ধরণের অদ্ভুত এক নির্বাচন যে কত ভয়াবহ সেটি এই উপমহাদেশের অন্যতম প্রাচীন ইংরেজি দৈনিক ডনে প্রকাশিত একটি উপসম্পাদকীয় নিবন্ধে দেখানো হয়েছে।

॥তিন॥
গত ২২ ডিসেম্বর দৈনিক ডনে একটি উপসম্পাদকীয় প্রকাশিত হয়েছে। লেখকের নাম আশরাফ জাহাঙ্গির কাজী। লেখক পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত হিসেবে আমেরিকা, চীন এবং ভারতে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ইরাক এবং সুদানে জাতিসংঘ মিশনেও দায়িত্ব পালন করেছেন। নিবন্ধটি তিনি শুরু করেছেন এভাবে, পাকিস্তানের বর্তমান জনসংখ্যা এখন ২৪ কোটি। এদের ৯০ শতাংশই গরিব। এখনও তাদের জন্য আবাসন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা যায়নি। দেশটি কাগজে-কলমে একটি সাংবিধানিক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। কিন্তু সেখানে গণতন্ত্রের মৌলিক উপাদানসমূহ অনুপস্থিত। এই রাষ্ট্রের প্রধান প্রধান সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলি জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়েছে। উচ্চ আদালত সংবিধান সুরক্ষায় ব্যর্থ হয়েছে। আইনসভা অর্থাৎ জাতীয় পরিষদ (ওরা জাতীয় সংসদের পরিবর্তে জাতীয় পরিষদ বলে) আওয়াম জনতার স্বার্থ সংরক্ষণে ব্যর্থ হয়েছে। দেশটির সামরিক বাহিনী দেশটির ভৌগলিক অখণ্ডতা রক্ষায় ব্যর্থ হয়েছে। সংবিধানে তাদের যে সীমাবদ্ধতা রয়েছে সেই সীমাবদ্ধতাও অতিক্রম করা হয়েছে। রাজনৈতিক বুদ্ধিজীবী, আমলাতন্ত্র, ব্যবসায়ী শ্রেণী এবং গণমাধ্যম আপোসমূলক সুবিধাবাদ গ্রহণ করেছেন। একটি রাষ্ট্র এবং গণতন্ত্রের যেসব মৌলিক উপাদান থাকে সেগুলিও সামরিক বাহিনীর হুমকির মুখে পড়েছে।

॥চার॥
এরপর ঐ ডিশটিংগুইশড কূটনীতিক বলছেন, গভীর পরিতাপের বিষয় হলো এই যে, ওপরে যেসব ব্যর্থতার কথা বললাম সেগুলো সবই মানুষের জানা। কিন্তু জানলে কী হবে? সংশোধনমূলক কোনো ব্যবস্থা নাই। এখন এগুলোর প্রতিকার কী? এ প্রসঙ্গে তিনি চীনের চেয়ারম্যান মাওসে তুংয়ের একটি উদ্ধৃতি দিয়েছেন। সেটি হলো, So much to do; so little time.. অর্থাৎ এতকিছু করার আছে কিন্তু সময় এত কম।

লেখক বলছেন, আমাদের যা করতে হবে সেটি হলো, হাজার হাজার মাইল পথ পরিক্রমা। আর এজন্য সর্বপ্রথম যে কাজটি করতে হবে সেটি হলো, এমন একটি নির্বাচন অনুষ্ঠান যেটি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় মনিটর করবে এবং পাকিস্তানের জনগণের কাছে গৃহীত হবে। ১৯৭০ সালে একটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। কিন্তু সেই নির্বাচন পাকিস্তানকে দুই ভাগে বিভক্ত করেছে। কারণ, পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী নির্বাচনী ফলাফলকে উড়িয়ে দিয়েছে। এরপর তিনি সুনির্দিষ্ট ইস্যুতে এসেছেন। বলেছেন যে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হলে ইমরান খান ভূমিধ্বস বিজয় লাভ করবেন।

আশরাফ জাহাঙ্গির কাজীর এই মূল্যবান লেখাটি যারা পড়বেন তাদের কাছে এটি পরিষ্কার প্রতিভাত হবে যে, পাকিস্তানের পরিস্থিতির সাথে বাংলাদেশের পরিস্থিতির অনেক মিল রয়েছে। বাংলাদেশের যে নির্বাচন হচ্ছে, তার ফলে বাংলাদেশের ভৌগোলিক অখণ্ডতা বিনষ্ট হবে না। কিন্তু নির্বাহী বিভাগ, আইন সভা এবং বিচার বিভাগের যে ক্ষতি ইতোমধ্যেই হয়ে গেছে এবং আগামীতেও যে ক্ষতি হতে যাচ্ছে সেগুলো অপূরণীয়। আগেই দেখিয়েছি যে, শিক্ষা ব্যবস্থার বারোটা বাজানো হয়েছে। এখন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলিও চরম দলীয়করণের শিকার হয়েছে। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত একমাত্র সামরিক বাহিনী বিতর্কের ঊর্ধ্বে রয়েছে। কিন্তু র‌্যাব এবং পুলিশ চরম বিতর্কিত। অভিযোগ করা হচ্ছে যে, তারা সরকারের একদলীয় কর্তৃত্ববাদী অভিলিপ্সা বাস্তবায়নের হাতিয়ার হয়ে উঠেছে।

এই ধরনের মারাত্মক ধ্বংসাত্মক প্রবণতা এখনই থামানো দরকার। একজন মনীষী বলেছেন, আমরা যেতে থাকবো ঠিকই, কিন্তু কোথায় থামতে হবে সেটি অবশ্যই আমাদের জানতে হবে। বাংলাদেশের শাসকগোষ্ঠিকেও অনুধাবন করতে হবে যে, দেশটি দ্রুত রাসাতলে ধাবমান। থামার সময় পার হয়ে যাচ্ছে। এখনই থামতে হবে। নাহলে সমগ্র জাতিকে এত বিশাল মূল্য দিতে হবে যে মূল্য কোনো দিন ফেরত পাওয়া যাবে না।
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

দুইবার এগিয়ে গিয়েও জেতা হলো না মায়ামির

দুইবার এগিয়ে গিয়েও জেতা হলো না মায়ামির

ইত্তিহাদেই সিটিকে রুখে দিল ইন্টার

ইত্তিহাদেই সিটিকে রুখে দিল ইন্টার

রোনালদোদের নতুন কোচ পিওলি

রোনালদোদের নতুন কোচ পিওলি

দক্ষিণ আফ্রিকাকে গুড়িয়ে আফগানদের ঐতিহাসিক জয়

দক্ষিণ আফ্রিকাকে গুড়িয়ে আফগানদের ঐতিহাসিক জয়

যেই গৌরব কেবল শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের

যেই গৌরব কেবল শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের

রিট করে ‘খেলাপি ঋণ স্থগিত’ বন্ধ চান ব্যাংক-মালিকরা

রিট করে ‘খেলাপি ঋণ স্থগিত’ বন্ধ চান ব্যাংক-মালিকরা

বিদেশি ঋণ ফের ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে

বিদেশি ঋণ ফের ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে

টাকা উদ্ধারের নামে ‘ঘুষ’ চাওয়ার অভিযোগ জিএম শাহজাহান চৌধুরীর’র বিরুদ্ধে

টাকা উদ্ধারের নামে ‘ঘুষ’ চাওয়ার অভিযোগ জিএম শাহজাহান চৌধুরীর’র বিরুদ্ধে

জাতীয় ঐক্য বিনষ্টকারী কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকতে হবে

জাতীয় ঐক্য বিনষ্টকারী কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকতে হবে

৬০ হাজার টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার, ব্যয় ২৩৬ কোটি টাকা

৬০ হাজার টন ইউরিয়া সার কিনবে সরকার, ব্যয় ২৩৬ কোটি টাকা

আইকনিক লিডার তারেক রহমান ও বাংলাদেশের রাজনীতি

আইকনিক লিডার তারেক রহমান ও বাংলাদেশের রাজনীতি

পতিত স্বৈরাচার ও ভারতের চক্রান্ত চলছেই

পতিত স্বৈরাচার ও ভারতের চক্রান্ত চলছেই

তারেক রহমানের রাষ্ট্রনায়কোচিত বক্তব্য ও দিকনির্দেশনা

তারেক রহমানের রাষ্ট্রনায়কোচিত বক্তব্য ও দিকনির্দেশনা

ইসরাইলের দখলদারিত্ব বন্ধের প্রস্তাব বিবেচনা জাতিসংঘের

ইসরাইলের দখলদারিত্ব বন্ধের প্রস্তাব বিবেচনা জাতিসংঘের

উত্তপ্ত মণিপুরে অত্যাধুনিক অস্ত্র দিয়ে নতুন করে গোলাগুলি

উত্তপ্ত মণিপুরে অত্যাধুনিক অস্ত্র দিয়ে নতুন করে গোলাগুলি

২৭ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে করোনার নতুন ভ্যারিয়্যান্ট

২৭ দেশে ছড়িয়ে পড়েছে করোনার নতুন ভ্যারিয়্যান্ট

২০০ হাতি নিধনের সিদ্ধান্ত জিম্বাবুয়ের

২০০ হাতি নিধনের সিদ্ধান্ত জিম্বাবুয়ের

কলেরাসহ মারাত্মক রোগের ঝুঁকিতে সুদানের ৩৪ লাখ শিশু

কলেরাসহ মারাত্মক রোগের ঝুঁকিতে সুদানের ৩৪ লাখ শিশু

১১ হাজার ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীর প্রাণ গেছে

১১ হাজার ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থীর প্রাণ গেছে

বেলারুশে হামলা হলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবে : লুকাশেঙ্কো

বেলারুশে হামলা হলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবে : লুকাশেঙ্কো