ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১

অর্থনীতিতে চাতুরি সফল হয় না

Daily Inqilab রিন্টু আনোয়ার

০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০৪ এএম

বিদ্যুৎ নিয়ে বড়াই ছিল আকাশ ছোঁয়া। দেশে শতভাগ বিদ্যুতায়নের গগনকাঁপানো অহমিকা জাহির করে বলা হয়েছিল, বিদ্যুতের লোডশেডিং জাদুঘরে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। বিদ্যুৎ লাগবে-বিদ্যুৎ লাগবে আবৃত্তি করে শোনানো হয়েছিল, ভবিষ্যতে বিদ্যুৎ ফেরি করার কথা। ফেরি করা সেই বিদ্যুৎ গেল কোথায়? জাদুঘরের লোডশেডিং আবার উঁকি দিচ্ছে কোত্থেকে? গ্যাস নিয়ে বড়াইও কম হয়নি। বাস্তবতাকে আড়াল করে এখনো হচ্ছে।

চলমান গ্যাস সংকটের প্রভাব বিদ্যুৎ খাতেও পড়তে শুরু করেছে। এটাই স্বাভাবিক। আসন্ন গ্রীষ্মে বিদ্যুতের চাহিদার বাড়বাড়ন্ত সময়ে গ্যাস সংকট কী রূপ নিতে পারে? শীতকালে চাহিদা ও ব্যবহার তুলনামূলক কম থাকার পরও বিদ্যুৎ বিভ্রাটের ঘটনা ঘটছে। গরমে পরিস্থিতি কোন পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে, সাধারণ মানুষের মধ্যেও এ নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। ক’দিন আগে দেখা দেওয়া আকস্মিক গ্যাস গোলযোগ এখনো সারানো যায়নি। এর সমাধান না হলে বিদ্যুৎ গোলোযোগ কোন পর্যায়ে যাবে, এনিয়ে নানা শঙ্কার কথা চারদিকে। বাসা-বাড়ির পাশাপাশি শিল্পকারখানার উৎপাদনে এরই মধ্যে বেশ ধাক্কা লেগেছে। গ্যাসবিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর প্রায় ২০ শতাংশ জ্বালানি বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়। আমদানিকৃত এলএনজি রিগ্যাসিফিকেশনের পর পাইপলাইনের মাধ্যমে জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হয়। এই লক্ষ্যে কক্সবাজারের মহেশখালীতে দু’টি ভাসমান টার্মিনাল রাখা হয়েছে, যেগুলো ফ্লোটিং স্টোরেজ রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট বা এফএসআরইউ নামেই বেশি পরিচিত। একটিতে সংস্কারজনিত আরেকটিতে কারিগরি ত্রুটির কারণে গ-গোল পেকেছে। তা মোটামুটি সারানো হলেও ধাক্কার জের চলছে।

সামনের দিনগুলোতে কী অবস্থা দাঁড়াতে পারে, উদ্বেগ সেখানে। শীতকালে সচরাচর বাংলাদেশে বিদ্যুতের চাহিদা কম থাকে। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের দাবি, বর্তমানে দৈনিক গড়ে দশ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদার বিপরীতে উৎপাদন প্রায় এগারো হাজার মেগাওয়াট। গ্রীষ্মে ১৬ থেকে ১৭ হাজার মেগাওয়াটের মতো চাহিদা দেখা গেলেও এবার সেটি সাড়ে ১৮ হাজার মেগাওয়াটের উপরে চলে যেতে পারে বলে গণমাধ্যমকে বলেছেন, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী। বিপুল পরিমাণ এই বিদ্যুতের মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি আসে গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রগুলো থেকে। গ্যাস-ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোতে গ্যাসের চাহিদার বিপরীতে এখন সরবরাহ হচ্ছে ৪০ শতাংশের মতো। এই মুহূর্তে দেশের ২২টি গ্যাসক্ষেত্র থেকে দৈনিক উত্তোলন হচ্ছে কমবেশি দুই হাজার মিলিয়ন ঘনফুটের মতো গ্যাস। আর পাঁচশ’ এমএমসিএফডি এলএনজি আমদানি করা হচ্ছে। এলএনজি আমদানির সক্ষমতা অনুযায়ী দৈনিক সর্বোচ্চ ৮শ’ থেকে ৯৫০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস আমদানি সম্ভব। এখনকার চাহিদা পূরণে আমদানি করা ছাড়া কোনো উপায় নেই।

পেট্রোবাংলার হিসেবে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য গ্যাসের চাহিদাই হবে এবার দেড় হাজার মিলিয়ন ঘটফুটের মতো। তবে উৎপাদন সক্ষমতা অনুযায়ী গ্যাস-ভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সার্বিক চাহিদা ২২৪০ এমএমসিএফডি। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন বিদ্যুৎ কেন্দ্রে সরবরাহ হচ্ছে সাড়ে সাতশ’-আটশ’ এমএমসিএফডি গ্যাস। অর্থাৎ গ্যাস-ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোতে গ্যাসের চাহিদার বিপরীতে সরবরাহ ৪০ শতাংশের মতো। গ্যাসের চলমান সংকট অব্যাহত থাকলে গরমকালে বিদ্যুৎ বিভ্রাট চরমে পৌঁছার আশঙ্কা এ কারণেই।

ডলার সংকটের কারণে গ্যাসসহ আরো অনেক কিছু আমদানির ক্ষেত্রে চলছে বড় ধরনের স্থবিরতা। এই মুহূর্তে কোনো স্বল্পকালীন সমাধানও নেই। এ অবস্থায় জ্বালানি সংকট মোকাবেলা এবং আমদানি করে চাহিদা পূরণ করাই বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় উৎপাদন খরচ তুলনামূলক কম হওয়ায় এবার কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর দিকে সরকারের নজর বেশি। বাংলাদেশে বেশ কিছু বিদ্যুৎকেন্দ্রে জ্বালানি হিসেবে কয়লা ব্যবহার করা হয়, যার একটি বড় অংশই আসে বিদেশ থেকে। ডলার এবং আমদানি সেখানেও প্রাসঙ্গিক। ডলার সংকটের কারণে কয়লা আমদানি করতে না পারায় গত বছর রামপাল ও পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র বেশ কিছুদিনের জন্য বন্ধও করে দেওয়া হয়েছিল। নিজেদের কয়লা দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনের পাশাপাশি ভারত থেকে আমদানি মিলিয়ে সরকার এর সমাধান আশা করছে। আবার নিজস্ব গ্যাস থেকে কিছু রেশনিংয়ের কথাও ভাবছে সরকার। কিন্তু এরই মধ্যে দেশে যেখানে বাসা-বাড়ি ও শিল্প কারখানায় চরম গ্যাস সংকট চলছে, সেখানে বিদ্যুৎ উৎপাদনে অতিরিক্ত গ্যাসের ব্যবহার সংকটকে রুখবে না আরো তীব্র করবে, এ প্রশ্ন বেশ জোরদার।

যেখানে রান্নার চুলায়ই গ্যাস সরবরাহে গোলমাল, সেখানে এতো বারোয়ারি পরিকল্পনা কারো কারো কাছে হাস্যকর। রান্নার গ্যাস ছাড়াও সিএনজি, শিল্পকারখানা এবং বিদ্যুৎ কেন্দ্রেও পর্যাপ্ত গ্যাস সরবরাহ করা যাচ্ছে না। সবমিলিয়ে দেশে গ্যাস সঙ্কটের তীব্রতা ঢাকা দেয়ার কোনো উপায় নেই। ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরামের প্রতিবেদনে বাংলাদেশে অর্থনীতির জন্য ৫টি ঝুঁকির মধ্যে জ্বালানি স্বল্পতাকে সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। বাস্তবতা কতক্ষণই বা লুকানো যায়। সঙ্কটটি তো প্রকাশ্য। ধারণা বা অনুমান নির্ভর নয়। আবার গ্যাসের চুলা না জ্বললেও বাজারের আগুনও প্রকাশ্য। এর তাপ সবার গায়ে লাগছে। একে স্বাভাবিক বা তেমন কিছু নয় প্রমাণ করতে কতো যে অজুহাত। বৈশ্বিক দোহাই। মানুষের মাথাপিছু আয়-ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধি, রমজান, ঈদ-চাঁদ। যুদ্ধ, শীত, মহামারী, ডলার সংকট, রাজনৈতিক অস্থিরতা আরো কতো কী? মুনাফা শিকারি বা সরকারের ব্যর্থতার কথা বলা যাবে না। পাকিস্তানিরা যা পারেনি, তা করে ছাড়ছে কতেক স্বদেশি। বঙ্গ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি আরও জোরদার হবার প্রেক্ষিত তৈরি করতে পেরেছে তারা। এতে দেশের কী সর্বনাশ হচ্ছে, সরকার কোন দুর্গতিতে পড়ছে তা তাদের দেখার বিষয় নয়। তারা সওয়ারি মাত্র। সওয়ার হয়েছে সরকারের ওপর। পরিস্থিতি উৎরাতে গিয়ে এদিক টানলে ওদিক ছিঁড়ে যাওয়ার অবস্থা। বৈদেশিক মুদ্রা সংকট কাটাতে ১৮ কোটি মানুষের মোট চাহিদার বিপরীতে আমদানি কড়াকড়ি করেছে সরকার। বিগত এক থেকে দেড় বছরে সকল পণ্যের (চাহিদার ১০০% - আমদানির স্থলে) ২০ শতাংশ কমে গিয়ে ৮০ শতাংশ আমদানি হয়েছে। চলতি ৩ মাসে আমদানি আরো কমে গিয়ে ৩০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ ১০০% চাহিদার বিপরীতে মাত্র ৬৭% দিয়ে দেশের ১৮ কোটি মানুষ বিগত দিনগুলোতে তাদের প্রয়োজনীয় চাহিদা মিটিয়েছে। তা করেছে নির্ধারিত আয়ের বাইরে বিকল্প পথে বা ধার-দেনা করে। অথবা ক্রয় ক্ষমতা হারানোর ফলে ব্যক্তির বা পরিবারের মাত্রাতিরিক্ত কৃচ্ছসাধনে।

হিসাবের এ ফাঁকফোকর ও অর্থ সঙ্কটের সুযোগটাই নিচ্ছে বন্ধুরূপী বিদেশিরা। চীন আরো আরো দেবে বলে জানান দিচ্ছে। ডলার সঙ্কটে পাশে দাঁড়াবে বলে আগ বাড়িয়ে ভরসা দিচ্ছে। আমরা এগুলোকে পজেটিভ সংবাদ হিসেবে প্রচার করছি। আমাদের যখন সঙ্কটই নাই, তখন চীন বা অন্য কোনো দেশ সহায়তার আশ্বাস দেয় কেন? মাত্র ২১ দিনে রিজার্ভ কমে পৌনে দুই বিলিয়ন ডলারে নেমে যাওয়ার তথ্য কতক্ষণ লুকানো যায়? এ সংকট উত্তরণে রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বাড়ছে না বা বাড়ানো যাচ্ছে না। আমদানির চাহিদা মেটাতে প্রতিদিন ডলার বিক্রি করতে হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংককে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সবশেষ প্রতিবেদন রিজার্ভের খুব খারাপ বার্তা দিচ্ছে। তার হিসাব মতে, ২৪ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্রস রিজার্ভ কমে ঠেকেছে ২ হাজার ৫৩৩ কোটি (২৫ দশমিক ২৩ বিলিয়ন) ডলারে। আন্তর্জাতিক নিয়মানুযায়ী বিপিএম-৬ মেথডের ভিত্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবের সঙ্গে ৫২১ কোটি (৫.২১ বিলিয়ন) ডলারের পার্থক্য রয়েছে। অর্থাৎ বিপিএম-৬ ম্যানুয়াল অনুযায়ী গ্রস রিজার্ভ এখন ২ হাজার ২ কোটি ডলার বা ২০ দশমিক ০২ বিলিয়ন ডলার। ২১ দিনে গ্রস রিজার্ভ কমেছে ১৭৭ কোটি ডলার (১ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন) এবং বিপিএম-৬ অনুযায়ী কমেছে ১৭২ কোটি ডলার (১ দশমিক ৭২ বিলিয়ন)। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের শুরুতে গ্রস রিজার্ভ ছিল ২৯.৭৩ বিলিয়ন ডলার আর বিপিএম-৬ অনুযায়ী ছিল ২৩ দশমকি ৩৭ বিলিয়ন ডলার। এর বাইরে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে, যা শুধু আইএমএফকে দেয়া হয়, প্রকাশ করা হয় না।

সরকারের নীতি নির্ধারকরা অহরহ বলছেন, গ্যাস-বিদ্যুতের গতি আনতে যেসব সংস্কার দরকার, তার অনেক কিছুই করা হচ্ছে। প্রশ্ন হচ্ছে, সংস্কার কীভাবে হবে? সাধারণ মানুষের ওপর তার প্রভাব কেমন হবে? কর আদায় বাড়াতে যেয়ে যদি নি¤œআয়ের মানুষের ওপর চাপ সৃষ্টি হয়, জ্বালানি তেলের স্বয়ংক্রিয় দরে যদি মূল্যস্ফীতি আরও বাড়িয়ে দেয়া হয়, তাহলে সেই সংস্কারে চলমান বৈষম্য আরও বাড়াবে। তথ্যের লুকোচুরি ভালো কাজ নয়। হিসাব প্রকাশ-অপ্রকাশ, প্রদর্শন-অপ্রদর্শনের এ কানাগলিতে যা হবার হয়ে চলছে। তথ্যের লুকোচুরি বিপদ ডেকে আনার অনেক উদাহরণ রয়েছে। ধার করে ঘি খাওয়ার ফুটানির পরিণতিও ভালো হয় না। রাজনীতির মাঠে চাতুরিতে অনেক কিছু সফল করা যায়। কিন্তু অর্থনীতিতে তা সব সময় সফল হয় না।

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার

ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার

আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়

আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়

হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড  ইংল্যান্ড

হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড  ইংল্যান্ড

পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের

পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী  প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল

রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল