বিবেকের দায়বদ্ধতা থেকে প্রতিবাদী সত্তা জাগ্রত হয়
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০৪ এএম
ন্যায়নীতি, নৈতিকতাবোধসম্পন্ন মানুষ অন্যায়, অত্যাচার, অনিয়ম, দূর্নীতি, অসঙ্গতি দেখলেই প্রতিবাদ মুহুর হয়ে উঠে। তখন শত প্রতিকূল পরিবেশ, চক্ষুলজ্জা, ভয়ভীতি পরাভূত করে লড়াইয়ের ময়দানে হাজির হয়। এমনই এক প্রতিবাদ আমরা অবলোকন করেছি কথাসাহিত্যিক জাকির তালুকদার এর পক্ষ থেকে। তিনি বাংলা একাডেমির অগণতান্ত্রিকতা, স্বেচ্ছাচারিতা, সাব-কমিটি গঠনে অনিয়ম, ২৫ বছর ধরে কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাচন না দেয়া ইত্যাদি নানা অভিযোগ করে বাংলা একাডেমি থেকে প্রাপ্ত সাহিত্যি পুরস্কার ১০ বছর পর ফিরিয়ে দিয়েছেন। গত ২৮ জানুয়ারি তাঁর নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডি থেকে বাংলা একাডেমিকে লেখা চিঠি এবং ফেরত দেওয়া চেকের কপি প্রকাশ করেছেন। সাহিত্যিক ও চিকিৎসক জাকির তালুকদার ২০১৪ সালে বাংলা একাডেমি থেকে এই পুরস্কারে ভূষিত হয়েছিলেন। ১০ বছর পর এই পুরস্কার ফেরত দিয়েছেন। সাম্প্রতিক সময়ে প্রতিবাদ করতে দেখেছি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের খ-কালীন শিক্ষক আসিফ মাহতাবকে। তিনি সপ্তম শ্রেণীর বইয়ে শরীফ থেকে শরিফার ট্রান্সজেন্ডার বিষয়ক গল্প পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিবাদ করেছেন। প্রতিবাদ করতে গিয়ে তাকে বেশ মূল্য দিতে হয়েছে। চাকরিচ্যুত হয়েছেন। শরীফ শরিফার গল্পটি পাঠ করে আমরা যা উপলব্ধি করতে পেরেছি, তা হচ্ছে, একটি ছেলের শরীর ছেলেদের মতো হলেও সে মনে মনে একজন মেয়ে। সে মেয়েদের মতো পোশাক পরতে ভালোবাসে। কিন্তু বাড়ির কেউ তাকে পছন্দের পোশাক কিনে দিতে রাজি হতো না। বোনদের সাজবার জিনিস দিয়ে লুকিয়ে লুকিয়ে সাজতো। মেয়েদের সঙ্গে খেলতে বেশি ইচ্ছে করত। কিন্তু মেয়েরা খেলায় নিতে চাইত না। ছেলেদের সঙ্গে খেলতে গেলেও তার কথাবার্তা, চালচলন নিয়ে হাসাহাসি করত। স্কুলের সবাই, পড়শি এমনকি বাড়ির লোকজনও ভীষণ অবহেলা করত। ফলে তার নিজের খুব কষ্ট হতো, ভীষণ একা মনে করতো।
গল্পটা মনে হওয়া দিয়ে শুরু হয়েছে এবং মনে হওয়ার মধ্য দিয়েই পরিনতির দিকে এগিয়ে গেছে। বাকিটা গল্পের প্রয়োজনে আনুষাঙ্গিক আবেগ, অনুভূতি, দুঃখ, কষ্ট, উপলব্ধি জড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। বাস্তবতা হচ্ছে, একজন ছেলে কিংবা মেয়ে তার শারীরিক সকল বৈশিষ্ট্য বা কাঠামো হুবুহু অক্ষুণœ রেখে শুধু মনে মনে ভাবনা বা কল্পনা করে কিভাবে তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ হতে পারে? ট্রান্স জেন্ডার মানে জন্মের সময় যে অবস্থায় জন্মগ্রহণ করে, পরবর্তীতে সেই জেন্ডার পরিবর্তন করা, কিন্তু এই গল্পে মনে মনে চিন্তা করা ছাড়া শারীরিক গঠনের কোনো পরিবর্তন করা হয়নি। তৃতীয় লিঙ্গের মানুষের শারীরিক কাঠামোয় কিছু না কিছু পরিবর্তন লক্ষণীয়। এই পরিবর্তন হয় জন্মগতভাবে হয়ে থাকে অথবা আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের মাধ্যমে পরিবর্তনে মাধ্যমে হতে পারে। প্রকৃতিগতভাবে বা জন্মগতভাবে এমনিতেই কিছু তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ আমাদের সমাজে বসবাস করে। যাদেরকে মানুষ হিজড়া হিসেবে বিবেচনা করে থাকে। তাদের চালচলন কাজকর্ম আচার-আচরণ স¤পর্কে আমরা কমবেশি অবগত। এই হিজড়া বা তৃতীয় লিঙ্গের মানুষের অধিকার রক্ষা সমাজ ও রাষ্ট্রের দায়িত্ব। কাজেই তাদের সুবিধা-অসুবিধা, দুঃখ, আবেগ-অনুভূতি নিয়ে গল্প সাহিত্য রচিত হতেই পারে। কিন্তু সপ্তম শ্রেণীর পাঠ্যপুস্তকে তৃতীয় লিঙ্গ (থার্ড জেন্ডার) নামাবলী করে মনে মনে ভাবনা জাগিয়ে কোমলমতি শিশুদের কি বার্তা দেয়া হচ্ছে, তা বোধগম্য নয়। একজন মেয়ে যদি মনে মনে নিজেকে ছেলে ভাবে এবং আর একজন মেয়েকে বিয়ে করে যদি এই দুই জন একত্রে বসবাস শুরু করে তবে এর কুফল সমাজ, রাষ্ট্র তথা ধর্মীয় মূল্যবোধের জন্য কতটা ভয়ংকর হতে পারে তা সহজেই অনুমেয়। একইসঙ্গে কোন ছেলে যদি শারীরিক ভাবে কোন পরিবর্তন ছাড়াই মনে মনে নিজেকে মেয়ে ভেবে মেয়েদের পোশাক পরিধান করে সমাজে ঘুরে বেড়ায় তবে এটাও এক ধরনের প্রতারণা। এই অবস্থায় সমাজ সচেতন শিক্ষাবিদ হিসেবে এই শরীফ শরীফার গল্পের দ্বারা আমাদের সমাজে বিশেষত শিক্ষা ক্ষেত্রে যে নেতিবাচক প্রভাব বিস্তার করতে পারে, সেই আশংকা থেকে সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বইয়ের ‘শরীফ থেকে শরীফা’ গল্পের পাতা ছিঁড়ে প্রতিবাদ করেছিলেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের ন শিক্ষক আসিফ মাহতাব। তিনি গত ১৯ জানুয়ারি রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সে বর্তমান কারিকুলামে নতুন পাঠ্যপুস্তক বাস্তবতা ও ভবিষ্যৎ শীর্ষক সেমিনারে বক্তব্য দিতে গিয়ে ট্রান্সজেন্ডার বিষয়ক গল্প পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিবাদ জানান। তিনি দাবি করেন, সপ্তম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ে ট্রান্সজেন্ডারের গল্প ঢুকিয়ে শিক্ষার্থীদের মগজধোলাই করা হচ্ছে। সেমিনারে তিনি সবার সামনে ওই পাঠ্যবই থেকে ‘শরীফ থেকে শরীফা’ গল্পের পাতা ছিঁড়ে ফেলেন। এই ঘটনার পর ব্রাক ইউনিভার্সিটি তাকে সব শিক্ষাকার্যক্রম থেকে অব্যাহতি দেয়।
মানবসত্ত্বার মধ্যে যেমন কঠোর পরিশ্রমের মধ্য দিয়ে যশ খ্যাতি অর্জন, অর্থ, বিত্ত, বৈভবের ¯পৃহা জাগ্রত হয় তেমনি লোভ, লালসা, ক্ষমতার কূটকৌশল অবলম্বন এবং অপরাধ প্রবণ মানসিকতা বিদ্যমান থাকে। একই সঙ্গে বিদ্যমান থাকে অন্যায় নি®েপষণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী সত্ত্বা। যখন সমাজ, রাষ্ট্রে দুর্নীতি-অনিয়মের কর্ম বৃদ্ধি পেতে থাকে, তখন কিছু মানুষের স্বাধীন গণতান্ত্রিক সত্ত্বা জাগ্রত হয়ে উঠে। মানুষ প্রতিবাদী হয়ে উঠে। সমাজের গভীরে প্রোথিত বোধ ও উপলব্ধি থেকেই মুলত ঐসব রাজনৈতিক প্রতিবাদের বহিঃপ্রকাশ ঘটে থাকে। আমাদের জাতিস্বত্বার দিকে তাকালে দেখা যায়, ১৯৫২-এর ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীনতা সংগ্রামের নানা পর্যায়ের বিভিন্ন ঘটনা বস্তুত সেই প্রতিবাদী সত্ত্বারই বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। এ প্রতিবাদী মানসিকতা যে শুধু রাজনৈতিক দলের রাজনৈতিক প্রতিবাদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে তা নয়, কখনো কখনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অজ্ঞতা অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে সমাজের সুশীল সমাজের ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান, পেশাজীবী সংগঠন প্রতিবাদ মুখর হয়ে উঠে। সামাজিক বৈশিষ্ট্যের একটি অন্তর্গত উপাদান থেকে এই প্রতিবাদ শুরু হয়। স্বাধীনতার পর আমাদের দেশে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা ছাড়াই বৃহৎ দুইটি প্রতিবাদ সংঘটিত হয়েছে। এর একটি নিরাপদ সড়ক আন্দোলন এবং অপরটি কোটা সংস্কার আন্দোলন। ২০১৮ সালে এই দুটি আন্দোলন দেশ ব্যাপি সকল শ্রেণী-পেশার মানুষের মাঝে সাড়া জাগায়।
সাম্প্রতিক সময়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আরও একটি আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ছে। বেশ কিছু ইউটিউব চ্যানেল এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছে। সেই আন্দোলনের নাম দেওয়া হয়েছে, ভারত বয়কট বা ভারতের পণন্য বয়কট আন্দোলন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ‘ইন্ডিয়া আউট’ প্রচারণায় মূলত বাংলাদেশি নাগরিকদের ভারতীয় পণ্য বর্জনের জন্য আহবান জানানো হচ্ছে। মালদ্বীপের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জু তার নির্বাচনি প্রচারণায় ‘ইন্ডিয়া আউট’ ¯ে¬াগান দিয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার এই ইন্ডিয়া আউট বক্তব্য উপমহাদেশে এখন ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। মালদ্বীপের অনুপ্রেরণায় কিছু প্রবাসী বাংলাদেশি ইউটিউবে এই আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। ভারত বাংলাদেশের প্রতিবেশি হওয়া সত্ত্বেও বিএসএফ কর্তৃক সীমান্তে হত্যাকা-, তিস্তাসহ অভিন্ন নদনদীর পানির ন্যায্য হিস্যা প্রদান না করা, বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি সর্বোপরি ভারতের শাসক গোষ্ঠীর আধিপত্যবাদী রাজনৈতিক চরিত্রের কারণে দেশপ্রেমিক বাংলাদেশীরা ভারতের শাসক গোষ্ঠীর প্রতি বিরক্ত। এই অবস্থায় বাংলাদেশের নির্বাচনে একটি দলের পক্ষে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করে ভারতীয় শাসকগোষ্ঠী এ দেশের মানুষের মাঝে ভারতবিরোধী মনোভাব তৈরীতে ভূমিকা পালন করছে। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপের প্রতিবাদে এটা করা হচ্ছে। বিশেষ করে এই দেশের মানুষ যখন তাদের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে, সকল পক্ষের নিকট গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচনের দাবি আদায়ে রাজপথে আন্দোলন করছে, এমন রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ভারত সরকার ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় নির্বাচনে একটি রাজনৈতিক দলের পক্ষে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করে রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকতে সহায়তা করেছে। ভারতের এই একপেশে অবস্থানের প্রমাণ পাওয়া যায় নতুন সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এর বক্তব্যের মধ্য দিয়ে। তিনি গত ১৫ জানুয়ারি নিজের দপ্তরে ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মার সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ২০১৪ সালেও নির্বাচন নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছিল। ভারতবর্ষ আমাদের পাশে ছিল। ২০১৮ সালের নির্বাচনকেও বিতর্কিত করার এবং সে নির্বাচন নিয়ে অনেক প্রশ্নের উত্থাপন করা হয়েছিল। ভারতবর্ষ আমাদের পাশে ছিল। এবারও গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা রক্ষায় নির্বাচন অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে ভারতের অবস্থানটা কী ছিল বা আছে সবার জানা। এতে ¯পষ্টতই বুঝা যায় ভারতের আধিপত্যবাদী নীতির বিস্তারিত তুলে ধরে ‘ইন্ডিয়া আউট’ ক্যা¤েপইনকে জোড়ালো করে তুলেছে। এই আন্দোলনের ফলাফল কি হবে তা সময়ই বলে দেবে।
মূলত প্রতিটি দেশপ্রেমিক ন্যায়পরায়ণ মানুষের বিবেকের দায়বদ্ধতা থেকে প্রতিবাদের সত্ত্বা প্রস্ফুটিত হয়। যুগে যুগে মানুষ গণতান্ত্রিক লড়াইয়ের ময়দানে আবির্ভূত হয়। আমরাদের প্রত্যাশা, অতীতের ন্যায় আগামী দিনেও অপশাসন, দুর্নীতি প্রতিরোধকল্পে একই সঙ্গে দেশ জাতির উন্নয়ন অগ্রগতি সমৃদ্ধি, ইতিহাস ঐতিহ্য, গঠনমূলক শিক্ষা সংস্কৃতির উৎকর্ষের জন্য আমাদের সিভিল সোসাইটি, দেশপ্রেমিক নাগরিক নিজ নিজ অবস্থান থেকে ভূমিকা পালন করবে।
লেখক : আইনজীবী
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার
আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়
হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড ইংল্যান্ড
পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের
বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি
ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী
সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু
রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে
বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত
যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে
বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা
লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে
দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা
জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ
উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন
সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।
ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার
রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল