এখন বিএনপির কী করা উচিত
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০০ এএম | আপডেট: ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০০ এএম
বিএনপিই নয়, বিভিন্ন ইসলামী দলসহ ক্ষুদ্র অনেক দলই বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদকে তাদের অন্যতম দলীয় আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করেছে। বিএনপির ব্যাপক জনসমর্থনের বিশেষ কারণ, ভারতসহ যেকোনো দেশের আধিপত্য ও দাদাগিরির বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়া। একজন সাধারণ মানুষও জানে, স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশের সাথে কী ধরনের বৈরী আচরণ করে চলেছে ভারত। বাংলাদেশের রাজনীতি ও অর্থনীতিতে ভারতের আগ্রাসী মনোভাব, ন্যায্যদাবি পূরণ না করা, সীমান্তে পাখির মতো বাংলাদেশিদের হত্যাসহ গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় হস্তক্ষেপ ইত্যাদি যুক্তিসঙ্গত কারণে মানুষ ভারতের প্রতি অসন্তুষ্ট ও ক্ষুব্ধ। দেশের মানুষের এই অসন্তুষ্টিকে বিএনপি শুরু থেকেই ধারণ করায় স্বল্প সময়ে ব্যাপক জনসমর্থনপুষ্ট একটি রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়। এত অল্প সময়ে উপমহাদেশে কোনো রাজনৈতিক দলের জনপ্রিয়তা পাওয়া এবং ক্ষমতায় আসার নজির খুব কম। ভারতের আধিপত্যবাদ ও অন্যায় আচরণের বিরুদ্ধে সোচ্চার ভূমিকা পালন করায় জনগণ বিএনপিকে একাধিকবার ভোট দিয়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় বসিয়েছে এবং অন্যতম বড় রাজনৈতিক দলে পরিণত করেছে। এর অর্থ এই নয়, দলটি ভারতের সাথে বৈরী সম্পর্ক বজায় রাখা বা কূটনৈতিক ভারসাম্যহীন নীতিতে চলেছে। বরং যেসব ক্ষেত্রে ভারত দেশের স্বার্থ পরিপন্থী আচরণ করেছে, সেসব ক্ষেত্রে হুজুর হুজুর করা নীতির পরিবর্তে দৃঢ় অবস্থান নিয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই বিএনপির প্রতি ভারতের অখুশি হওয়ার কথা। তার অন্যায্য স্বার্থ, নিঃশর্তভাবে মেনে না নেয়ার কারণে দলটির প্রতি সে বরাবরই নাখোশ। অন্যদিকে, স্বাধীনতার সময় থেকেই আওয়ামী লীগ ভারতের প্রতি দুর্বল এবং তার সমর্থন প্রত্যাশী। ফলে ভারতের প্রত্যক্ষ সমর্থনে দলটি টানা চারবার ক্ষমতায় থাকতে পারছে। বিনিময়ে ভারত যা চেয়েছে, অবলীলায় তা দিয়েছে। ট্রানজিটের নামে করিডোর, সড়ক, রেল, স্থল ও সমুদ্রবন্দর ব্যবহারের অবারিত সুবিধা থেকে শুরু করে ভারতের সব আবদারই রক্ষা করেছে। কিছুদিন আগে বর্তমান সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে সরাসরিই বলা হয়েছে, ভারতকে যা দিয়েছি, তা সে সারাজীবন মনে রাখবে। এ কথার প্রতিফলন ঘটে, গত ৩০ জানুয়ারি বেশ ঘটা করে ভারতের আনন্দ প্রকাশের মধ্য দিয়ে। ওই দিন ‘ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট মুম্বাই’ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় ভারতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে বলেছেন, বাংলাদেশে তার ইতিহাসে এই প্রথমবারের মতো ভারতীয়দের বাংলাদেশের মধ্যদিয়ে যেতে বন্দর ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে। ভারত এখন চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহার করতে পারবে। বাংলাদেশের সঙ্গে বাস ও ট্রেনে যোগাযোগ সহজ হয়েছে। এর ফলে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের অর্থনীতি বদলে যাবে। বাংলাদেশ থেকে ভারতের এই ‘মেগা অর্জন’-এ শুধু জয়শংকরই উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেননি, ভারতের নেতা ও অন্যান্য মন্ত্রীও আনন্দে উদ্বেলিত হয়েছেন। তবে এর বিনিময়ে বাংলাদেশকে ভারত কী দিয়েছে, তা বলা হয়নি। বলবেন কী করে? ভারত তো বাংলাদেশকে কিছুই দেয়নি। অন্যদিকে, দেশ কিছু না পেলেও আওয়ামী লীগ পেয়েছে ক্ষমতায় থাকার গ্যারান্টি। দলটির মন্ত্রী থেকে নেতাদের মুখে ভারতের অকুণ্ঠ প্রশংসা থেকে তা বোঝা যায়। ভারতের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ককে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক, রাখি বন্ধনের সম্পর্ক থেকে শুরু করে যত ধরনের বিশেষণে অভিহিত করা যায়, তাই করেছে এবং করছে। এমনকি, গত বছর আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতায় রাখার জন্য তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারতকে অনুরোধ করেছেন বলে অকপটে বলেছেন। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক থেকে শুরু করে অন্য নেতাদের মুখে ভারতের প্রশংসা থেকে বুঝতে অসুবিধা হয় না, ভারত তাদের পুনরায় ক্ষমতায় আসতে সহায়তা করেছে। বাংলাদেশের জনগণও বুঝেছে, ক্ষমতাসীন দলের ক্ষমতায় থাকার ‘প্রাণভ্রোমরা’ কোথায়।
দুই.
বিএনপির জন্মলগ্ন থেকেই দেশের মানুষ বিশ্বাস করে, ভারতের কাছে বাংলাদেশের ন্যায্য অধিকারের পক্ষে এবং অন্যায্য আচরণ ও সা¤্রাজ্যবাদী আগ্রাসী নীতির বিপক্ষে থাকাই বিএনপির রাজনীতির অন্যতম নীতি-দর্শন। পর্যবেক্ষকদের মতে, ২০০৮ সালের নির্বাচনের পর থেকে দলটি বাংলাদেশের জনগণের ভারতবিরোধী সেন্টিমেন্ট থেকে দূরে সরে গিয়েছিল। দলটি এ কাজ করে, মূলত ভারতকে তুষ্ট করে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য। অথচ, ভারত বিএনপিকে বিশ্বাস করেনি। কখনো করবে, সে সম্ভাবনাও ক্ষীণ। কারণ, ভারত তার দাবি পূরণের দল পেয়ে গেছে আগেই, যে তার কথা অক্ষরে অক্ষরে পালন করে। ফলে সে বিএনপিকে ক্ষমতায় যেতে সহায়তা করা দূরে থাক, কীভাবে দুর্বল করা যায়, সেই চেষ্টাই চালাবে এবং চালাচ্ছে। বলা বাহুল্য, আওয়ামী লীগই ভারতের প্রথম পছন্দ। ফলে আওয়ামী লীগকেই সে সবসময় ক্ষমতায় থাকতে ও আসতে সহায়তা করেছে এবং করছে। এর নজির হচ্ছে, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচন। সে নির্বাচনে ভারতের তৎকালীন পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা সিং কীভাবে নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় থাকতে সহায়তা করেছে, তার প্রত্যক্ষ সাক্ষী দেশের মানুষ। কেন ভারত আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় থাকতে সাহায্য করেছে, তা পরবর্তীতে তার সব চাহিদা পূরণ করার মাধ্য দিয়ে বোঝা গেছে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকার প্রকাশ্য সহায়তা ও সমর্থনে কৃতজ্ঞ হয়ে তার প্রতি বিগলিত হয়ে সব আবদারই পূরণ করে দিয়েছে। ‘ভারতকে যা দিয়েছি, তা সে সারাজীবন মনে রাখবে’, এ কথা এমনি এমনি বলা হয়নি। এ কথা দিয়ে এটাও ভারতকে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে, ভারতের স্বার্থ রক্ষা করতে হলে আওয়ামী লীগকে সারাজীবন ক্ষমতায় রাখতে হবে। ’১৪, ’১৮ এবং ’২৪ সালের নির্বাচন তার প্রমাণ। ৭ জানুয়ারির নির্বাচন নিয়ে দলটির সাধারণ সম্পাদক অকপটেই বলেছেন, নির্বাচন ভ-ুল করা থেকে ভারত সহায়তা করেছে। অর্থাৎ আরেকটি বিতর্কিত নির্বাচন করতে আওয়ামী লীগ ভারতের সহায়তা পেয়েছে এবং পুনরায় ক্ষমতায় এসেছে। বাংলাদেশে ভারতের এমন স্বার্থরক্ষার সরকার আর কোথায় পাবে? যা চাইবে, তা পাবে, এমন আনুকূল্য আর কোন সরকার দেবে? সীমান্তে বাংলাদেশের মানুষকে ও নিরাপত্তারক্ষীকে পাখির মতো গুলি করে মেরে ফেললেও কোনো টুঁ শব্দ না করা, অন্যায্য ও আগ্রাসী আচরণ মেনে নেয়ার মতো এমন নীরব দল কি বাংলাদেশে আছে? ভারতের একতরফা পানি প্রত্যাহারের মাধ্যমে বাংলাদেশ শুকিয়ে মরলেও তা খেয়াল না করে ভারতের প্রতি মানবিক হয়ে ফেনী নদীর পানি দিয়ে আর কোন সরকার সহায়তা করবে?
তিন.
বাংলাদেশের রাষ্ট্র ক্ষমতায় কে থাকবে, কে থাকবে না, তা এখন আন্তর্জাতিক শক্তিগুলোর ওপর বহুলাংশে নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। এবারের নির্বাচনে তা প্রকাশ্যে দেখা গেছে। দেশের জনগণের ভোট বা ইচ্ছা-অনিচ্ছার বিষয়টি গৌণ হয়ে পড়েছে। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ভারত তা করে চলেছে। এর সাথে এখন চীন ও রাশিয়া যুক্ত হয়েছে। দেশ তিনটি কোনো ধরনের রাখঢাক না করেই আওয়ামী লীগকে সমর্থন করেছে। বিএনপিসহ বিরোধীদলগুলোর বর্জনের মধ্যেই বিতর্কিত নির্বাচনকে তারা সমর্থন দেয়া শুরু করে। আওয়ামী লীগকে তারা আগলে রেখে নির্বাচন পার করে দিয়েছে। স্বাধীন দেশ হিসেবে এটা লজ্জার হলেও শুধু ক্ষমতায় থাকার জন্য বিদেশিদের সমর্থনের ওপর নির্ভর করার চেয়ে দুর্ভাগ্যের আর কিছু হতে পারে না। বন্ধু ও প্রতিবেশী দেশের কূটনৈতিক সমর্থন কোনো দোষের কিছু নয়। দোষের হয় তখনই, যখন তা হস্তক্ষেপের পর্যায়ে গিয়ে দাঁড়ায়। দেশের সিংহভাগ মানুষের পছন্দ-অপছন্দ কিংবা ইচ্ছা-অনিচ্ছাকে গুরুত্ব দেয়া হয় না। বিগত তিনটি নির্বাচন বিদেশিদের এমন হস্তক্ষেপের মাধ্যমেই হয়েছে। এর মাধ্যমে দেশের জনগণের প্রকৃত স্বাধীন সত্ত্বাকে গৌণ করে দেয়া হয়েছে। তাদের এই সত্ত্বা ফিরিয়ে আনার জন্য বিএনপিসহ অন্য বিরোধীদলগুলো আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। সরকার যখন জনগণের স্বাধীন মত ও সত্ত্বাকে গুরুত্ব না দিয়ে যেনতেনভাবে ক্ষমতায় থাকার জন্য নির্বাচন করে, তখন তা ফিরিয়ে আনার দায়িত্ব অটোমেটিক্যালি বিরোধীদল বিএনপিসহ অন্যান্য দলের ওপর বর্তায়। এ প্রেক্ষিতে, দলগুলোকে প্রথমেই দেশের ওপর বিদেশি শক্তিগুলোর রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ কিংবা প্রভাব কমাতে একযোগে কাজ করতে হবে। এর অর্থ এই নয়, বিদেশি শক্তিগুলোর সাথে যুদ্ধ করতে হবে। বরং জনগণের স্বাধীন মত প্রতিষ্ঠায় জনঐক্য গড়ে তুলতে হবে। বিগত প্রায় দেড় যুগ ধরে বিএনপি নিশ্চয়ই দেখেছে, কীভাবে বিদেশি শক্তিগুলো নির্বাচনে হস্তক্ষেপ ও প্রভাব বিস্তার করেছে এবং করছে। ফলে দলটিকে এখন শুধু প্রথাগত আভ্যন্তরীণ রাজনীতি করলে হবে না। একই সঙ্গে দুটি রাজনীতি করতে হবে। আভ্যন্তরীণ রাজনীতির পাশাপাশি আন্তর্জাতিক রাজনীতি এবং এর সাথে কূটনৈতিক রাজনীতি করতে হবে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তারকারি ভারত, চীন, রাশিয়া সরকারের পক্ষে নিরঙ্কুশ সমর্থন দিলেও তাদের মধ্যে যে পারস্পরিক ভিন্নমত রয়েছে, সেখানে বিএনপিকে কূটনৈতিক রাজনীতি করতে হবে। বিশেষ করে চীনের সাথে ভারতের যে বৈরী সম্পর্ক তা কাজে লাগাতে হবে। বলা বাহুল্য, ভারতের আধিপত্যবাদ এবং খবরদারি খর্ব করতে চীনই যথেষ্ট। বিএনপি ও অন্য বিরোধীদলকে এই সুযোগ কাজে লাগাতে হবে। অন্যদিকে, চীন ও রাশিয়ার প্রভাব কমাতে যুক্তরাষ্ট্রসহ তার মিত্রদেশগুলো কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারে। এখানেও বিরোধীদলগুলোকে কূটনৈতিক রাজনীতি জোরালো করতে হবে। এতে বাংলাদেশের ওপর একক কোনো দেশের প্রভাব থাকবে না। একটা ‘চেক অ্যান্ড ব্যালেন্স’ পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে, যা দেশের গণতন্ত্র ও মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
চার.
অনুমান করতে কষ্ট হয় না, ভারতের আধিপত্যবাদ ও খবরদারির কারণে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মধ্যে ভারতবিরোধী মনোভাব অতীতের যেকোনো সময়ের তুলনায় এখন অনেক বেশি। জনগণের এই ভারতবিরোধী মনোভাব বিএনপি ও অন্যান্য বিরোধীদলকে ধারণ করতে হবে। বলা বাহুল্য, বাংলাদেশের সিংহভাগ মানুষের এই ভারতবিরোধী মনোভাব গড়ে উঠেছে তাদের দেশপ্রেম থেকে। তারা ভারতের আধিপত্যবাদ ও অন্যায় আচরণ পছন্দ করেনি, করছেও না। এখন বিএনপির মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত, জনগণের ভারতবিরোধী মনোভাব এবং দেশপ্রেমকে পুঁজি করে রাজনীতি করা। এতে যেমন ভারতের আগ্রাসী ও আধিপত্যবাদ চাপে পড়বে, তেমনি দেশের ক্ষয়ীষ্ণু গণতন্ত্র, বাকস্বাধীনতামুক্তিসহ অবরুদ্ধকর পরিস্থিতির অবসান ঘটবে। মনে রাখা প্রয়োজন, রাজনীতি সবসময় রাজনীতির জটিল অংকে করলে হয় না। সময়ের প্রয়োজনে সরল অংকে করতে হয়। এখন বিএনপি ও বিরোধীদলগুলোর সরল অংক হচ্ছে, ভারতের আগ্রাসন ও খবরদারি অবসানের রাজনীতি। আশার কথা, বিএনপি এখন ভারতের অন্যায্য ও এখতিয়ার বহির্ভূত আচরণের প্রতিবাদ করছে। পাশাপাশি, রাশিয়ার ভূমিকারও সমালোচনা করছে। এ থেকে বোঝা যায়, বিএনপি তার মূল রাজনীতিতে ফিরে এসেছে এবং জনগণের ভারত আগ্রাসনবিরোধী মনোভাবের সাথে সম্পৃক্ত হয়েছে।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার
আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়
হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড ইংল্যান্ড
পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের
বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি
ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী
সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু
রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে
বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত
যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে
বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা
লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে
দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা
জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ
উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন
সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।
ঢাবিতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার
রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল