ক্যান্সার প্রতিরোধে সরকার কী করছে?

Daily Inqilab আফতাব চৌধুরী

১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০৩ এএম

অনেকটা নীরবেই বিশ্ব ক্যান্সার দিবস পালিত হয়ে থাকে সারাদেশে। যারা খবর রাখেন না, তাদের জ্ঞাতার্থে জানানো যেতে পারে যে, প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসের চার তারিখে পালিত হয়ে থাকে ক্যানসার দিবস। উদ্দেশ্য মহৎ। ক্যান্সার নিবারণ বা প্রতিরোধ এবং এ বিষয়ে সচেতনতার প্রসার ঘটানোই লক্ষ্য। কী কী কারণে ক্যানসার হয় আর কীভাবে আমরা তা থেকে দূরে থাকতে পারি, সাধারণ মানুষকে সে-সব বিষয়ে সচেতন করা অত্যন্ত জরুরি।

আমাদের দেশে অবশ্য এ বিষয়ে সময় অপচয় করার লোক কম। বড় শহরগুলোতে, মুখ্যত বেসরকারি হাসপাতালগুলো আর সরকারি কয়েকটি সংগঠনের উদ্যোগে কিছু অনুষ্ঠান, কিছু ‘সেলিব্রিটির’ ভিড়, টিভিতে খুচরো কিছু ফুটেজ, ব্যস। কিন্তু নাগরিকদের সারা বছরের সচেতনতা বৃদ্ধি যাদের দায়িত্ব, সেই সরকার কিংবা তার স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয় যে ক্যানসার বা তার প্রতিরোধ বিষয়ে আদৌ চিন্তিত, অথবা আগ্রহী, এমন প্রমাণ মেলে না। মাঝে মধ্যে বৈদ্যুতিক প্রচারমাধ্যম বা খবরের কাগজে ধূমপানের বিরুদ্ধে হইচই করা কিছু বিজ্ঞাপন প্রকাশের বাইরে কোনো লাগাতার প্রয়াস নেই। পরিস্থিতি দেখে বোঝা মুশকিল যে, এ দেশে ক্যানসার একটি বড় এবং ক্রমবর্ধমান সমস্যা।

আমেরিকানরা যেকোনো ব্যাপারেই একেবারে যুদ্ধ ঘোষণা না-করে থামতে পারে না। তাই প্রেসিডেন্ট নিক্সন থেকে শুরু করেছে ‘ওয়ার অন ক্যানসার’। রোগ প্রতিরোধ নয়, চিকিৎসা করেই ক্যানসারের নিকাশ করতে হবে। আমরাও, এ দেশে, শুরু করলাম। বেশ কিছু হাসপাতালকে রেডিওথেরাপির যন্ত্র কিনে দিয়ে শুরু হলো অভিযান।

কিছুদিন যেতে না-যেতেই, মার্কিন দেশে, ঝুলি থেকে বেড়াল বেরিয়ে পড়ল। ফিসফিসানি চলছিলই, কিন্তু আটাত্তর সালে প্রকাশিত হল ঞযব চড়ষরঃরপং ড়ভ ঈধহপবৎ। দেখা গেল, উন্নত চিকিৎসার দ্বারা, আর যাই হোক, ক্যানসার নির্মূল করা সম্ভব নয়, এমনকি ক্যানসারজনিত মৃত্যুর হার কমানোও দুষ্করÑ ক্যানসারমুক্ত আমেরিকা তো দূরস্থান, আক্রান্তের সংখ্যা কমানোতেও যুদ্ধ শোচনীয়ভাবে ব্যর্থ। কিন্তু এর মধ্যে, ওয়ার অন ক্যানসারের সুবাদে বহুজাতিক ওষুধ কোম্পানি এবং রেডিওথেরাপি যন্ত্র-প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলোর ব্যবসার পালে বাতাস লেগেছে। রোগ প্রতিরোধে, আর যাই হোক, তেমন ব্যবসায়িক লাভ নেই। কাজেই যুদ্ধ বজায় রইল। ছিয়াশি সালে মার্কিন ন্যাশনাল ক্যানসার ইন্সটিটিউট জানাল, দু’হাজার সালের মধ্যেই সে দেশে ক্যানসারে মৃত্যুর হার তারা একেবারে অর্ধেক করে ফেলবে। তাদের বড় কর্তা ভিনসেন্ট ডেভিটা আরও এক কাঠি এগিয়ে বললেন, দু’হাজার সাল, তত দিনে হয়তো ক্যানসার বলে কিছু থাকবেই না, চিকিৎসা বিজ্ঞানের অগ্রগতি এতটাই।

বলা বাহুল্য, এই দুরাশা পূরণ হয়নি। চিকিৎসায় উন্নতি করে পৃথিবীর কোনো দেশেই ক্যানসারে মৃত্যুর হার উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো সম্ভব হয়নি। ক্ষেত্রবিশেষে কোনো এক ধরনের ক্যানসারে মৃত্যুর হারে কিছুটা উন্নতি হলেও বেড়েছে অন্য ক্যানসারে মৃত্যু। আমাদের দেশে তখনও মুক্ত অর্থনীতির সুবাদে বহুজাতিক কর্পোরেটের রমরমা শুরু হয়নি। কাজেই, পঁচাশি-ছিয়াশি সাল নাগাদ জাতীয় ক্যানসার নীতিতে একটা পরিবর্তন আনা সম্ভবপর হলো। বলা হলো, গুরুত্ব দেওয়া হবে মূলত রোগ প্রতিরোধেÑ স্বাস্থ্যসচেতনতা বাড়ানো এবং প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ নির্ণয়।

কিন্তু গুরুত্ব দেওয়া হবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া আর যথার্থ গুরুত্ব দেওয়া দুটো সম্পূর্ণ আলাদা জিনিস। কাজেই, সচেতনতা বাড়ানোর বিষয়টি রয়ে গেল অনেকটাই খাতায়-কলমে। পাশাপাশি ক্যানসার প্রতিরোধে সরকারি স্তরে যেসব গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রয়োজন ছিল, সেগুলো নেওয়া হলো না। স্বাভাবিকভাবেই, ক্যানসারের হার বা তজ্জনিত মৃত্যুর হার কমানো গেল না। সুতরাং, পুনর্মুষিক ভব। দু’হাজার পাঁচ সাল থেকে শুরু হলো নতুন করে আঞ্চলিক ক্যানসার কেন্দ্র, যেখানে চিকিৎসাই মুখ্য, ক্যানসার নিবারণের ব্যবস্থা নামে মাত্র হাসপাতাল বা মেডিকেল কলেজগুলোতে জোর দেওয়া হলো অঙ্কোলজি উইং তৈরিতে। এখন পর্যন্ত এভাবেই চলছে।

স্ট্যাটেজির এই পরিবর্তনে কতটা লাভ হয়েছে, বলা মুশকিল। জাতীয় স্তরে একটি ক্যানসার রেজিস্ট্রি আছে বটে, কিন্তু তার তথ্য বেশ অসম্পূর্ণ। সরকারি মতে, আমাদের দেশে ক্যানসারে ভুগছে কয়েক লাখ মানুষ। প্রতি বছর নতুন করে আক্রান্ত হচ্ছে বহু মানুষ, মারাও যাচ্ছে অনেকে। আন্তর্জাতিক ক্যানসার গবেষণা সংস্থা গ্লোবোক্যানের তথ্য অনুসারে, আমাদের দেশে ক্যানসারের হার বিপজ্জনকভাবে বাড়ছে। সংস্থাটির আশঙ্কা, দু’হাজার তিরিশ সাল নাগাদ, শুধুমাত্র বাংলাদেশে, প্রতি বছর, লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা যাবে ক্যানসারে। পরিবার পিছু ন্যূনতম একজন ক্যানসার আক্রান্ত, সেই দুর্দিনের আর বেশি দূরে নয়। কাজেই, ক্যানসার নিয়ন্ত্রণে আমরা এগোচ্ছি, এমন ভাবার সুযোগ নেই।

ক্যানসারের প্রাথমিক প্রতিরোধ অর্থাৎ, কারণগুলো খুঁজে ক্যানসারের হার কমানোÑ এ ছাড়া সমস্যার সহজ কোনো সমাধান নেই। প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ নির্ণয় করে মৃত্যুর হারে কিছুটা স্থিতিশীলতা হয়তো আনা সম্ভব, কমানো সম্ভব চিকিৎসার ব্যয়ভার ও জটিলতা-বর্তমান পরিস্থিতিতে তার গুরুত্বও কিছু কম নয়। কিন্তু ক্যানসার প্রতিরোধই একমাত্র দীর্ঘমেয়াদি সমাধান। জাতীয় স্তরে সরকারি উদ্যোগ ছাড়া ক্যানসার প্রতিরোধে সাফল্য বিশ্বের অন্য কোনো দেশে আসেনি। আমাদের দেশে আসবে, সে সম্ভাবনা কম।

কিন্তু আমাদের সরকার কী ভাবছে? আদৌ ভাবছে? মুক্ত অর্থনীতির বাজারে সরকারের ভূমিকা বেশ আশ্চর্যের। একদিকে বহুজাতিক কর্পোরেটের ব্যবসার স্বার্থরক্ষায় সরকার মুক্তকচ্ছ, অন্যদিকে সাধারণ নাগরিকের স্বাস্থ্যের বিষয়ে উদাসীন, অথচ উপদেশপ্রবণ। তামাকজাত পণ্যের বিষয়টিই ধরা যাক। সরকারি সূত্রেই জানা যায়, এ দেশের ক্যানসারের মধ্যে প্রায় চল্লিশ শতাংশের কারণ তামাক। তামাকের অপকারিতা বিষয়ে আমজনতাকে সচেতন করতে সরকার সদাতৎপর। কিন্তু, তামাকজাত পণ্যের বিষয়ে কোনো নিষেধাজ্ঞা আনতে সরকারকে উদ্যোগী হতে দেখা যায় না। সব ধরনের তামাকজাত দ্রব্যের প্রস্তুতি ও বিপণনের বিরুদ্ধে একটি কার্যকর নিষেধাজ্ঞা আনার বিষয়টি কি সরকার ভাবছে? নাকি বড় ব্যবসায়ীদের চোখরাঙানি এ ক্ষেত্রে বাধা?

পেটের বিভিন্ন ক্যানসারের বিষয়টি ধরা যাক। আমাদের দেশে পেটের ক্যানসারের ক্রমবর্ধমান হারের কথা বললেই সকলে ধরে নেন এর মূলে খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন। ক্রমশ পাশ্চাত্য ধাঁচের খাবার খেয়ে চলেছি আমরা, তাই এই ধরনের অসুখে ভুগছি। অর্থাৎ, দায়িত্ব আমাদেরই। কথাটায় কিছুটা সত্যি থাকতে পারে। কিন্তু, প্রত্যন্ত গ্রামে? সেখানে তো সাধারণ মানুষের পিৎজা-বার্গার বা অঢেল পরিমাণে চারপেয়ে প্রাণীর গোশত খাওয়ার সুযোগ হয় না। সেখানেও কেন বাড়ছে ক্যানসার? খাদ্য উৎপাদনে, প্রক্রিয়াকরণে এবং সংরক্ষণে লাগামহীন রাসায়নিক, কীটনাশক, রঙের ব্যবহার চলছে। সে ব্যবহার এতটাই বিপজ্জনক পরিমাণে যে উন্নত দেশে আমাদের খাদ্যশস্য বা ফল রফতানি করা অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। সরকার সাধারণ নাগরিকের স্বাস্থ্য দেখবে, নাকি বহুজাতিক রাসায়নিক-কীটনাশক-বীজ-প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলোর স্বার্থরক্ষা করবে?

ফুসফুসের ক্যানসারের জন্য ধূমপান অন্যতম কারণ, কিন্তু শহরের মানুষের মধ্যে এই ক্যানসারের পিছনে যে ধূমপান ছাড়াও বায়ুদূষণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিচ্ছে, সরকার সে প্রশ্ন সযতেœ এড়িয়ে যায়। গাড়ির ধূম নিঃসরণের আইনটি জোরালো করতে, যেমনটি আজ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে সরকার ভারী সংকুচিত, পাছে গাড়ি তৈরির কোম্পানিরা রাগ করে বসে। পাশাপাশি, উন্নয়ন বা পরিকাঠামো-নির্মাণের নামে বছরভর শহরের মানুষকে শ্বাসের সাথে গ্রহণ করতে হচ্ছে সিমেন্ট-মিশ্রিত অতি মিহি ধূলিকণা, ফলে বাড়ছে ফুসফুসের বিভিন্ন অসুখ, ক্যানসারও। আশা করি, সরকার নাগরিকদের স্বাস্থ্যরক্ষার দিকটা একটু ভেবে দেখবে।

বহুজাতিক কোম্পানিরা এখন ক্যানসার প্রতিরোধ বলতেই বোঝায় জেনেটিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা ইত্যাদি এবং তদনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ। জনপ্রিয় হলিউড-অভিনেত্রী নিজ স্তনযুগল বিসর্জন দিয়ে এই ধারণায় বেশ ধুনোও জুগিয়েছেন। কিন্তু সব মানুষের জিনগত গঠন জেনে ব্যবস্থা গ্রহণ যাকে বলে, সে অনেক শতাব্দীর মনীষীর কাজ। আর জেনেটিক বিপদের সমাধান যদি অঙ্গচ্ছেদন হয়, তা হলে তো কোনো দিন এই সমাধান আত্মহত্যাতেও পৌঁছোতে পারে। তার চেয়ে সহজতর পথগুলো দেখা যাক না। সরকারি স্তরে কিছুটা বাড়তি সদিচ্ছা, উদ্যোগ, তামাকজাত পণ্যের উৎপাদন এবং ব্যবহার কমানো, রাসায়নিক কীটনাশকের মাত্রা একটু বেঁধে দেওয়া, দূষণমাত্রা নামিয়ে আনাÑ সামান্য এতটুকুতেই চমকপ্রদ ফল পাওয়া সম্ভব অন্তত বিশেষজ্ঞরা তাই মনে করেন।

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

পঞ্চগড়ে পরপর দু'দিন একই গ্রামে গরু চুরি- আতঙ্কে এলাকাবাসী

পঞ্চগড়ে পরপর দু'দিন একই গ্রামে গরু চুরি- আতঙ্কে এলাকাবাসী

রাজবাড়ীতে মালবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ

রাজবাড়ীতে মালবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ

দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে আকস্মিক বন্যার সতর্কতা

দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে আকস্মিক বন্যার সতর্কতা

চীনের বিশাল ঋণের বোঝা বিশ্বের ২০ দেশের মাথায়

চীনের বিশাল ঋণের বোঝা বিশ্বের ২০ দেশের মাথায়

বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে দাঙ্গা পুলিশ মোতায়েন

বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে দাঙ্গা পুলিশ মোতায়েন

প্রবাসীকে নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে সড়কে প্রাণ গেল ৫ জনের

প্রবাসীকে নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে সড়কে প্রাণ গেল ৫ জনের

যুক্তরাষ্ট্রে ছড়িয়ে পড়েছে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ, ‘ভয়াবহ’ সহিংসতা

যুক্তরাষ্ট্রে ছড়িয়ে পড়েছে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভ, ‘ভয়াবহ’ সহিংসতা

বিশ্বকাপে নতুন নেতৃত্বে খেলবে ওমান

বিশ্বকাপে নতুন নেতৃত্বে খেলবে ওমান

প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনের সময় পেছাল

প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনের সময় পেছাল

এলপিজির নতুন দাম ঘোষণা আজ

এলপিজির নতুন দাম ঘোষণা আজ

এবার চাঁদে যাচ্ছে পাকিস্তানও, যাত্রা শুরু শুক্রবার

এবার চাঁদে যাচ্ছে পাকিস্তানও, যাত্রা শুরু শুক্রবার

গ্রেপ্তার ও সহিংসতার মাঝেই চলছে যুক্তরাষ্ট্রে যুদ্ধবিরোধী বিক্ষোভ

গ্রেপ্তার ও সহিংসতার মাঝেই চলছে যুক্তরাষ্ট্রে যুদ্ধবিরোধী বিক্ষোভ

এবার রেলমন্ত্রীর ছেলেকে সতর্ক করে চিঠি দিলো ইসি

এবার রেলমন্ত্রীর ছেলেকে সতর্ক করে চিঠি দিলো ইসি

চাঁদপুরে ইলিশসহ অন্যান্য মাছের আমদানি বেড়েছে : দাম নাগালের বাইরে

চাঁদপুরে ইলিশসহ অন্যান্য মাছের আমদানি বেড়েছে : দাম নাগালের বাইরে

অভিজ্ঞদের নিয়েই নেপালের বিশ্বকাপ দল

অভিজ্ঞদের নিয়েই নেপালের বিশ্বকাপ দল

মহাকাশে ধুন্ধুমার, দুই ছায়াপথের লাখ লাখ সূর্যের সংঘর্ষে বিস্মিত বিজ্ঞানীরা

মহাকাশে ধুন্ধুমার, দুই ছায়াপথের লাখ লাখ সূর্যের সংঘর্ষে বিস্মিত বিজ্ঞানীরা

ইউরোয় কোর্তোয়াকে দেখছেন না বেলজিয়ান কোচ

ইউরোয় কোর্তোয়াকে দেখছেন না বেলজিয়ান কোচ

নিলামে উঠছে বিখ্যাত ব্রিটিশ দৈনিক ‘দ্য টেলিগ্রাফ’

নিলামে উঠছে বিখ্যাত ব্রিটিশ দৈনিক ‘দ্য টেলিগ্রাফ’

গাজায় জর্ডানের ত্রাণবহরে হামলা ইসরাইলিদের

গাজায় জর্ডানের ত্রাণবহরে হামলা ইসরাইলিদের

চুয়াডাঙ্গায় রাতে আগুনে ৭০ বিঘা পানের বরজ পুড়ে ছাই

চুয়াডাঙ্গায় রাতে আগুনে ৭০ বিঘা পানের বরজ পুড়ে ছাই