ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১

ভাষা সৈনিক অধ্যাপক আবদুল গফুর

Daily Inqilab সায়ীদ আবুবকর

১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০১ এএম | আপডেট: ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০১ এএম

পৃথিবীতে বুক ফুলিয়ে বাঙালি তার গৌরব প্রকাশ করতে পারে অন্তত একটি কারণে, তা হলো ভাষার জন্য জীবন দেওয়া ও ভাষার জন্য সংগ্রাম করা; এরকম ঘটনা পৃথিবীতে এটিই ছিলো প্রথম। এর দ্বারা বাংলা ভাষাই কেবল তার আত্মমর্যাদা ফিরে পায়নি বরং পৃথিবীর সব মাতৃভাষাই সুরক্ষা লাভের প্রেরণা অন্য ভাষার আগ্রাসন থেকে। বাঙালির জীবনে ভাষাআন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের চেয়ে বড় ঘটনা আর নেই। ভাষাআন্দোলন ১৯৫২ সালে চূড়ান্ত রূপ ধারণ করে। এর শুরু পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পরপরই। পূর্ব-পাকিস্তানের তৎকালীন সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সংগঠন তমদ্দুন মজলিস পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর সর্বপ্রথম বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি তোলে। তমদ্দুন মজলিসের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন অধ্যাপক আবুল কাসেম। তাঁর অগ্রণী সহযোগীদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন অধ্যাপক আবদুল গফুর, তখন তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। ১৯৪৮ সালের ১৪ নভেম্বর তমুদ্দুন মজলিসের বাংলা মুখপত্র সাপ্তাহিক সৈনিক পত্রিকা প্রকাশিত হয়। আবদুল গফুর হন এর সহ-সম্পাদক। পরে সম্পাদক হিসেবে তিনি দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি সৈনিক পত্রিকার বিশেষ সংখ্যার শিরোনাম ছিল ‘শহীদ ছাত্রদের তাজা রক্তে ঢাকার রাজপথ রঞ্জিত, মেডিক্যাল কলেজ হোস্টেলে ছাত্র সমাবেশে পুলিশের নির্বিচারে গুলিবর্ষণ’। এ কারণে ২৩ ফেব্রুয়ারি তারিখে পুলিশ পত্রিকাটির অফিস অবরোধ করে এবং এর সম্পাদক আবদুল গফুর ও প্রকাশক আবুল কাসেমের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে।

ভাষাসৈনিক অধ্যাপক আবদুল গফুর তাঁর সারাটি জীবনই কাটিয়ে দিয়েছেন বাংলা ভাষার অস্তিত্ব রক্ষা, এর শ্রীবৃদ্ধি এবং স্বদেশ ও স্বজাতির আত্মমর্যাদা প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে। ভাষার জন্যে যে কলম তিনি হাতে তুলে নিয়েছিলেন, সে কলম আর থেমে থাকেনি কখনো, দেশ ও জাতির দুর্যোগে তা অসির মতো গর্জে উঠেছে সবসময়।

দুই.
জীবন্ত কিংবদন্তি ভাষাসৈনিক অধ্যাপক আবদুল গফুর ১৯২৯ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি রাজবাড়ি জেলার পাংশায় জন্মগ্রহণ করেন। পিতা হাজী হাবিল উদ্দিন মুন্সী ও মাতা শুকুরুন্নেসা খাতুন। ১৯৪৫ সালে মইজুদ্দিন হাই মাদ্রাসা থেকে মাধ্যমিক ও ১৯৪৭ সালে ঢাকার ইসলামিক ইন্টারমিডিয়েট কলেজ (বর্তমান কবি নজরুল সরকারি কলেজ) থেকে উচ্চ মাধ্যমিক সম্পন্ন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগে ভর্তি হন। ভাষা আন্দোলন শুরু হলে আন্দোলনের একজন সক্রিয় কর্মী হিসেবে তিনি অংশগ্রহণ করায় তাঁর লেখাপড়ায় ব্যাঘাত ঘটে। তবে ১৯৬২ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ বিভাগ থেকে তিনি স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।

ছাত্রাবস্থাতেই তিনি সাংবাদিকতা পেশায় জড়িয়ে পড়েন। ১৯৪৭ সালে পাক্ষিক জিন্দেগীতে সাংবাদিক হিসেবে তাঁর কর্মজীবন শুরু। ১৯৪৮ থেকে ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত তমদ্দুন মজলিশের বাংলা মুখপত্র সাপ্তাহিক সৈনিক পত্রিকায় দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫৭ সালে দৈনিক মিল্লাত ও ১৯৫৮ সালে দৈনিক নাজাত পত্রিকায় সহকারী সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ১৯৭১ সালের মে থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত তিনি দৈনিক আজাদ পত্রিকার বার্তা সম্পাদক ছিলেন। যুদ্ধের পর ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত ইংরেজি দৈনিক পিপল, ১৯৭৯ থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত দৈনিক দেশ প্রক্রিয়ার সহকারী সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৬ সালে দৈনিক ইনকিলাব প্রতিষ্ঠিত হলে তিনি শুরু থেকেই পত্রিকাটির ফিচার সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হন। এখনো একই পদে বহাল আছেন।

সাংবাদিকতা ছাড়াও অধ্যাপক আবদুল গফুর আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পেশায় কাটিয়েছেন তাঁর জীবনের অনেকগুলো বছর। ১৯৫৯ থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের দারুল উলুম (ইসলামিক একাডেমি)-এর সুপারিন্টেন্ডেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। পরবর্তীতে এক বছর চট্টগ্রামে জেলা যুব কল্যাণ অফিসার হিসেবে কাজ করেন। ১৯৬৩ থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত ফরিদপুরের রাজেন্দ্র কলেজ এবং ১৯৭২ থেকে ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত ঢাকার আবুজর গিফারী কলেজে শিক্ষকতা করেন। ১৯৮০ থেকে ১৯৮৯ সাল পর্যন্ত ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের প্রকাশনা পরিচালক ছিলেন।

তিন.
অধ্যাপক আবদুল গফুর একজন সুসাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবী ও লেখক। বহু গ্রন্থের প্রণেতা তিনি। বিবিধ বিষয়ের উপর তিনি লিখে গিয়েছেন নিরলস। তাঁর গদ্যশৈলী ও ভাষার প্রাঞ্জলতা তাঁকে বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: বিপ্লবী উমর, সমাজকল্যাণ পরিক্রমা, কোরআনী সমাজের রূপরেখা, খোদার রাজ্য, ইসলাম কী এ যুগে অচল, ইসলামের জীবনদৃষ্টি, ইসলামের রাষ্ট্রীয় ঐতিহ্য, শাশ্বত নবী, আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রাম, বাংলাদেশ আমার স্বাধীনতা, স্বাধীনতার গল্প শোনো, আমার কালের কথা প্রভৃতি।

চার.
অধ্যাপক আবদুল গফুর সারাজীবনে সাহিত্য-সংস্কৃতির একজন একনিষ্ঠ সংগঠক। বড় বড় লেখকদের যেমন তিনি পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন নিরলসভাবে, তেমনি নতুন নতুন লেখক সৃষ্টিতে রেখে গেছেন অনন্য ভূমিকা। মূলত ইনকিলাবকে কেন্দ্র করেই তাঁকে ঘিরে গড়ে ওঠে একটি দুর্বার সাহিত্যআন্দোলন। সম্ভাবনাময়ী বহু তরুণ লেখককে তিনি সহায়তা করেছেন খ্যাতির শীর্ষে উঠতে।

অধ্যাপক আবদুল গফুরের সাথে আমার পরিচয় ঘটে নব্বইয়ের দশকের শুরুতে, আমার লেখালেখির প্রারম্ভিক কালে। ইনকিলাবের তখন পূর্ণ জোয়ার। ভোরবেলাতেই বাংলাদেশের আনাচে কানাচে পৌঁছে যায় দেশজনতার প্রাণের পত্রিকা ইনকিলাব। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে তখন আমি অধ্যয়নরত। রাজশাহী থেকেই লেখা পাঠাই সর্বত্র, ডাকে। বাংলাদেশের সমস্ত পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয় আমার কবিতা। তার মধ্যে, সাধারণ ও বিশেষ সংখ্যায়, আমার কবিতা বেশি ফলাও করে প্রকাশ করেছে ইনকিলাব। ইনকিলাবই মূলত আমাকে উস্কে দেয় আরো বেশি লেখালেখির দিকে। কিন্তু তখনও আমার যাওয়া হয়ে ওঠেনি ইনকিলাব ভবনে।

ঢাকাতে গিয়ে একদিন ইনকিলাব অফিসে গেলাম দুপুরের লাঞ্চের পর। সাহিত্যসম্পাদক তখন হাসনাইন ইমতিয়াজ ভাই। এত বিনয়ী ও ভদ্র মানুষ আমি খুব কমই দেখেছি জীবনে। প্রথম সাক্ষাতেই আমার মন জয় করে নেন তিনি। তিনি বারবার বলতে থাকেন, আপনার লেখা খুব পছন্দ করেন গফুর স্যার। তিনি এখনই আসবেন, আসলে পরিচয় করিয়ে দেবো। পত্রিকার ফিচার সম্পাদক গফুর স্যার, তিনি আমার লেখা পড়েন, শুনেই সারা শরীরে আনন্দের শিহরণ বয়ে যায়। বলতে না বলতেই গফুর স্যার এসে প্রবেশ করেন তাঁর রুমে। দীর্ঘদেহী, গুরুগম্ভীর, চোখেমুখে যেন তাকওয়ার নূর ছিটকে পড়ছে। দেখে আমার পরাণ জুড়িয়ে যায়। হাসনাইন ভাই ‘চলেন’ বলে, আমাকে নিয়ে যান স্যারের রুমে। আমি সালাম দিলাম। হাসনাইন ভাই পরিচয় করিয়ে দিলেন, ‘ইনিই সায়ীদ আবুবকর।’ স্যার আমাকে বসতে বললেন। স্যার খুব কম কথার মানুষ, হাসনাইন ইমতিয়াজভাইও। স্যার হাসতে হাসতে বললেন, ‘সায়ীদ আবুবকর যে এত ইয়ং মানুষ, তা তো জানতাম না। আমরা ভাবতাম, আরেকটু বয়স্ক হবে।’ এরপর স্যার চা খাওয়ালেন। মাঝখানে কিছু কথা হলো। তিনি বারবার আমাকে শাহেদ আলীর কথা বলতে লাগলেন। বললেন, আদর্শচ্যুত হলে হবে না। এদেশ, এদেশের সংস্কৃতি, মাটি ও মানুষকে সাহিত্যে আনতে হবে।’ স্যারের কথা আমি কখনো ভুলিনি।

সেই যে স্যারের সান্নিধ্য শুরু, এরপর এমন কখনো হয়নি, আমি ঢাকাতে গিয়েছি অথচ স্যারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আসিনি। সারাটি জীবন আমি ঢাকার বাইরে থাকায় স্যারের সাথে যোগাযোগ থেকেছে বেশি ফোনের মাধ্যমে। নব্বইয়ের দশকে বাংলাদেশের সাহিত্যাঙ্গনে আমার উত্থান; এ উত্থান ঘটে বলা যায় ইনকিলাবের মাধ্যমে। আমার প্রথম যে দুটি কবিতা ‘হে ইউসুফ’ ও ‘প্রণয়ের প্রথম পাপ’ আবদুল মান্নান সৈয়দসহ অনেক বড় বড় কবিসাহিত্যিকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল, তা প্রকাশিত হয়েছিল ইনকিলাবে। বাংলাদেশের অলিতে গলিতে তখন ইনকিলাব। ইনকিলাব তখন অধিকাংশ বাঙালির হাতে হাতে। সঙ্গতকারণেই ইনকিলাবে লেখা প্রকাশিত হওয়া মানে সারাদেশেই খবর রটে যাওয়া।

গফুর স্যার চেয়েছিলেন আমাকে তমদ্দুন মজলিসের সাথে ঘনিষ্ঠ করতে। আমার মতো আরো দুই-একজনকে দিয়ে তমদ্দুন মজলিসকে আবার চাঙা করে তুলতে চেয়েছিলেন তিনি। এ ব্যাপারে আমার সঙ্গে কথাও বলেছিলেন স্যার। স্যারের অনুরোধে আমি ঢাকাতে কয়েকবার তমদ্দুন মজলিসের বৈঠকে অংশগ্রহণ করেছিও। কিন্তু সেই যে আল মাহমুদ আমাকে বলেছিলেন, ‘তোমার দ্বারা সাহিত্যসংগঠন হবে না, কবিতাই তোমার কাজ, এটা নিয়েই থেকো’; আমার দ্বারা যে তমদ্দুন মজলিস হবে না, এটা গফুর স্যারও টের পেয়েছিলেন; তাই আর ডাকেননি ওদিকে। কিন্তু আমাকে দিয়ে লিখিয়ে নিয়েছেন অনেক লেখা আগেকার মতোই। ইনকিলাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীসংখ্যা, ঈদসংখ্যা, স্বাধীনতাদিবস, বিজয়দিবস কি শহীদ দিবস সংখ্যার সময় হলেই পেয়ে যেতাম ফোনের ওপার থেকে স্যারের স্নেহসিক্ত কণ্ঠের আহ্বান, ‘সায়ীদ আবুবকর, একটা লেখা দিতে হবে। প্রবন্ধ দিলে ভালো হয়, তা না পারলে কবিতা।’ এখনও ইনকিলাব থেকে ফোন পাই, সুপ্রিয় ইবনে রহমত ভাইয়ের। কারণ, স্যার যে এখন বিশ্রামে। এ বছর ৯৫ বছর পার করলেন ভাষাসৈনিক অধ্যাপক আবদুল গফুর। ৯৬তম জন্মদিনে বাংলা ভাষার অহংকার, সুসাহিত্যিক, আমাদের সকলের প্রিয় অধ্যাপক আবদুল গফুর স্যারকে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা।

লেখক: কবি, প্রাবন্ধিক, অনুবাদক ও অধ্যাপক
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ট্রাম্পের তথ্য চুরি করে বাইডেন শিবিরে পাঠিয়েছিল ইরান! দাবি গোয়েন্দা সংস্থার

ট্রাম্পের তথ্য চুরি করে বাইডেন শিবিরে পাঠিয়েছিল ইরান! দাবি গোয়েন্দা সংস্থার

সুনামগঞ্জে সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম.এ মান্নান গ্রেফতার

সুনামগঞ্জে সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম.এ মান্নান গ্রেফতার

ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার

ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার

আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়

আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়

হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড  ইংল্যান্ড

হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড  ইংল্যান্ড

পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের

পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী  প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।