ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১

পাকিস্তানে গণতন্ত্র এখনো অধরা

Daily Inqilab হারুন-আর-রশিদ

১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০১ এএম | আপডেট: ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০১ এএম

পাকিস্তানের মিলিটারি শাসকরা যদি ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বিজয়ী দলের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করত তাহলে ‘পাকিস্তান রাষ্ট্র’ ভেঙে যেতো না। পাকিস্তান বিশ্বের একটি বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্রে পরিণত হতো। ভুলটা ছিলো পাকিস্তানের। এই কথাটিই জোরালোভাবে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান তার রাজনৈতিক সভাসমাবেশে একাধিকবার বলেছেন। এমনকি সম্প্রতি জেলে বসেও এক টুইট বার্তায় তা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেন। সবচেয়ে লক্ষণীয় হলো তিনি পাকিস্তানের সেনাবাহিনীকে দায়ী করেছেন। সেই একই ভুল ১৯৪৭ থেকে ২০২৪, এই ৭৭ বছর ধরে চলমান আছে পাকিস্তানে। ওই একই কারণে পাকিস্তানের প্রথম প্রধানমন্ত্রী নবাবজাদা লিয়াকত আলি খান ১৬ অক্টোবর ১৯৫১ সালে রাওয়ালপিন্ডি পৌরসভা পার্কে সাদ আকবর নামে এক আততায়ীর গুলিতে নিহত হন। এর পর লারকানার জমিদার জুলফিকার আলি ভুট্টোকে ১৯৭৯ সালে ৪ এপ্রিলে রাওয়ালপিন্ডির ডিস্ট্রিক্ট জেলে ফাঁসিতে ঝুলতে হয়। সেনাশাসক প্রেসিডেন্ট জিয়াউল হক ১৯৭৮ থেকে ১৯৮৮ প্রায় দশ বছর দেশ শাসন করেন। তাকেও ১৭ অগাস্ট ১৯৮৮ সালে অভিনব কায়দায় অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে হেলিকপ্টারে টাইম বোমা বিস্ফোরণে প্রাণ দিতে হয়। সেই হেলিকপ্টারে মার্কিন দূতসহ সামরিক বাহিনীর উচ্চপদস্থ কয়েকজন কর্মকর্তা ছিলেন। জুলফিকার আলি ভুট্টোর একমাত্র কন্যা প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোও ২৭ ডিসেম্বরে ২০০৭ রাওয়ালপিন্ডির পৌরসভা পার্কে, সভায় যাওয়ার পথে আততায়ীর গাড়ি বোমা হামলায় নিহত হন। এরপরেও পাকিস্তানে পরবর্তী দিনগুলোতে গণতন্ত্র এবং স্বৈরতন্ত্রের ধারাবাহিকতায় মৃত্যুর সংখ্যা আরো দীর্ঘ ছিলো। সামরিক বাহিনীর কারণেই পাকিস্তানে জাতীয় সংসদ শুরু থেকে (১৬তম) কখনোই পূর্ণ মেয়াদ পালন করতে পারেনি। ৭৭ বছরের অর্ধেকের বেশি সময় ধরে মেলিটারিরা পাকিস্তানের শাসন ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার নেপথ্যে সহযোগী পার্টনার ছিল স্বার্থান্বেষী এবং উচ্চাভিলাসী কিছু রাজনৈতিক দল। ভারত পাকিস্তানের জন্মলগ্ন থেকেই এ সুযোগ প্রত্যাশা করে আসছিল যে প্রতিবেশী দেশ হিসেবে পাকিস্তান অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক কাঠামোগতভাবে এবং ভৌগোলিকভাবে যেন একটি দুর্বল রাষ্ট্রে পরিণত হয়। সেই সুযোগটি পাকিস্তানের মিলিটারি এবং সুবিধাবাদী রাজনৈতিক দল, যারা দেশের চেয়ে ক্ষমতাকে বড় করে দেখে, তারাই আজ পাকিস্তানকে দক্ষিণ এশিয়ায় একটি অস্থিতিশীল ও নাজুক রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। ভারত একাধিকবার তার পছন্দনীয় সেই সুবিধাটি লুফে নিয়েছে। ভারত একান্তভাবেই দক্ষিণ এশিয়ায় তার একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করতে চায়। প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোকে নিজের একক নিয়ন্ত্রণে রাখতে চায়। অনেকটা ওঠবস করানোর মতো। যেমন বলবো তেমন করবা। এজন্য ভারত বাংলাদেশ, মালদ্বীপ, জম্মু-কাস্মীর এবং বেলুচিস্তানকে নিয়ে জটিলতার সমীকরণে দীর্ঘদিন ধরে ছক আঁকছে, যা চলমান আছে। উল্লেখ্য, আমি ১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধ দেখেছি। সেই যুদ্ধে বাঙালি সেনাদের প্রশংসনীয় অবদান ছিলো। সেই যুদ্ধে পাকিস্তান জিতে যায়। পরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী লালবাহাদুর শাস্ত্রী রাশিয়ার তাসখন্দে গিয়ে রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি মধ্যস্থতার প্রস্তাব দেয়। জাতিসংঘের হস্তক্ষেপে যুদ্ধ থেমে যায়। জাতিসংঘের নির্দেশে যুদ্ধ বিরতি ঘোষণায় রাজি হয়ে পাকিস্তান ভুল করেছিলো। পাকিস্তানের ভুলের সেই বিবরণ লিখতে গেলে একটি গ্রন্থে রূপ নেবে। যাই হোক, তারপর ১৯৬২ সালে চীনের সাথে ভারতের যুদ্ধ হয়। এখন পর্যন্ত চীনের সাথে ভারতের শীতল যুদ্ধ লেগেই আছে। ভারত অত্যন্ত কৌশলগত উপায়ে প্রতিবেশী ছোট ছোট রাষ্ট্রগুলোর উপর নিজের প্রভূত্ব বজায় রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, যাতে দেশগুলো মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে। ১৯৪৭ সালে ১৪ ও ১৫ আগস্ট উপমহাদেশে ‘ভারত ও পাকিস্তান’ নামে দুটি রাষ্ট্র ভূমিষ্টের মাধ্যমে ভারতবর্ষ দ্বিখ-িত হওয়ার পর থেকে, ভারত এটা মেনে নিতে পারেনি। ৮টি দেশ নিয়ে গঠিত সার্ক ফোরাম বা সংস্থার উদ্যোক্তা ছিলেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। এজন্য সার্ক সংস্থাটিও তার পছন্দের তালিকায় ছিলো না।

আমি ৭৪ বছরের শেষ প্রান্তে এসে এবং এর আগে থেকেই উপমহাদেশ নিয়ে যে অংক কষেছিলাম তার উপর দেশের পত্র-পত্রিকায় আমার একাধিক লেখাও আছে। আমার কয়েকজন জানাশুনা পরিচিত মানুষ, যাদের আমি সবসময় শ্রদ্ধার চোখে দেখি এবং তারা বহুদিন যাবত লেখার জগতে বিচরণ করছেন, তারা বলেছিলেন, বাংলাদেশে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনটি হবে না। উত্তরে আমি বলেছিলাম, নির্বাচন হয়ে যাবে এবং একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে দ্বাদশ সংসদে শপথও নেবে আওয়ামী লীগ। সেটাই হয়েছে। নির্বাচন যথেষ্ট প্রশ্নবিদ্ধ ছিলো এটা একটি শিশুও বোঝে। নির্বাচনের পরদিন ৮ জানুয়ারি কৌতূহলবশে আমি ১৮/২০ বছরে এক ছেলেকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, নির্বাচন কেমন হয়েছে, তুমি কি ভোট দিয়েছ? একটি উত্তর দিয়ে স্থান ত্যাগ করলো সে। শুধু বললো, আওয়ামী লীগের ভোট লাগে না। একটি কিশোরের বক্তব্যে দেশের গণতন্ত্রের চেহারা যখন ফুটে ওঠে তখন আর এর ব্যাখ্যার প্রয়োজন আছে বলে মনে হয় না। গণতন্ত্রের বিপরীত স্রোতের এমন বাস্তবায়ন দেখে এখন আর হতাশ হই না। অতি সত্যি কথা, জন্মলগ্ন থেকে অদ্যাবধি ভারতে সেনাবাহিনী ক্ষমতায় আসেনি। এ কারণে ভারত বিশ্বের গণতান্ত্রিক দেশগুলোর মধ্যে শক্ত অবস্থানে আছে। সিকিমসহ ৩০টি রাজ্য নিয়ে ভারত রাষ্ট্র ঘঠিত। আমি ভারতে একমাস ভ্রমণ করে দেখেছি, ওদের দেশপ্রেম কতটা উঁচুস্তরের। মাদ্রাজ, বেঙ্গালুর, মাহীসুর, কোলকাতাসহ ৮টি রাজ্য দেখার সুযোগ হয়েছিল আমার। ভারতের শিক্ষিত মানুষরাও সাধারণ মানের জীবন যাপনে অভ্যস্ত, যা আমাকে মুগ্ধ করেছে। একাধিক ভাষায় কথা বলা এমন একটি জাতি কীভাবে ঐক্যবদ্ধভাবে টিকে আছে তা প্রশংসার দাবিদার। এখন পর্যন্ত ভারতের একটি রাজ্যও আলাদা হয়নি, বরং লেন্দুপ দর্জির ‘সিকিম’ ভারতের সাথে সংযুক্ত হয়েছে। ক্ষমতার লোভ ‘একটি রাষ্ট্র যন্ত্রের’ জন্য কত ভংয়কর এবং দানবীয় হতে পারে সেটা পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটের দিকে তাকালে উপলব্ধি করা যায়। এ দু’টি দেশেই গণতান্ত্রিক স্ট্রাকচার অত্যন্ত নাজুক। কারণ, নিজেদের দলের মধ্যেই গণতন্ত্র চর্চা হয় না, যার কারণে কোনো প্রতিষ্ঠানও গণতান্ত্রিকভাবে গড়ে ওঠেনি দেশ দু’টিতে। ‘গণতন্ত্রের বেহাল দশা’ শীর্ষক অনন্যা প্রকাশনা থেকে সদ্য প্রকাশিত আমার একটি গ্রন্থে তা আমি উল্লেখ করেছি। পাকিস্তানে ৯ ফেব্রুয়ারিতে জিতে থাকা পিটিআইও সরকার গঠন করতে পারবে না। একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা কোনো দলের না থাকার অর্থই হলো দেশটির ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি আবারও গুরুতর সংকটের দিকে যাচ্ছে। জনপ্রিয়তার তুঙ্গে অবস্থান করেও ক্যারিশমাটিক নেতা ইমরান খানের বিজয়কে থামিয়ে দিয়েছে পর্দার আড়াল থেকে কলকাঠি নাড়া সেনাবাহিনী, সাথে আছে রাজনীতির সুবিধাবাদী চক্র নেওয়াজ মুসলিম লীগ ও পিপলস পার্টি। তাদের কাছে দেশ জাহান্নামে যাক সেটা কোনো বিষয় না, বিষয়টা হলো আমার ক্ষমতা দরকার, সেটা সেনাবাহিনীর আশীর্বাদে হোক বা পশ্চিমা বলয়ের আশীর্বাদে হোক। তবে ইমরান খানের ২০১৮ সালে ক্ষমতায় আসাটা উত্তরাধিকার সূত্রে নয়, নিজের বুদ্ধিমত্তা খাটিয়ে তরুণ ও যুবসমাজের মধ্যে সত্যবাদিতার একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত তুলে ধরতে পেরেছিলেন তিনি। পরিবার তন্ত্রের বাইরে পাকিস্তানের রাজনীতিতে একটি পরিবর্তন আনার যে ধারা তিনি সৃষ্টি করতে পেরেছিলেন তা প্রশংসার দাবিদার। তার অতীত ইতিহাস ‘হার না মানার’ ইতিহাস। ১৯৯২ সালে ক্রিকেটে ইংল্যান্ডকে থামিয়ে দিয়ে পাকিস্তানের মাথায় বিশ্বচ্যাম্পিয়নের মুকুট পরিয়ে দিয়ে অতি গর্ভের হাসি তার মতো দল নেতাকেই মানায়। তার অতীত ইতিহাসে মানবহিতৈষী অনেক ঘটনা, যা রূপকথার মতো মনে হলেও তা বাস্তবতার সাক্ষী হিসেবে দেদীপ্যমান। ১৯৯৬ সালে তার রাজনৈতিক অভিষেক হয় ‘পিটিআই’ নামে রাজনৈতিক দল ঘটনের মাধ্যমে। তারপর ২০১৮ সালে প্রথম ক্ষমতার হাল ধরা, আবার চার বছরের মাথায় ২০২২ সালে বিরোধী দলের অনাস্থা ভোটে ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়ানো এবং তার বিরুদ্ধে ১১৪টি মিথ্যা মামলা দায়ের করা থেকে শুরু করে তার বৈবাহিক জীবন নিয়ে নানা কুরুচিপূর্ণ কাহিনী তৈরি করা ইত্যাদি হেন কাজ বাকী নেই, যা তার প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক শক্তি এবং সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ ইন্দন ছিলো বলে পাকিস্তানের গণমাধ্যম ‘ডন’ এবং ‘জিউ’ টিবি তুলে ধরেছে। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম আল-জাজিরা, বিবিসি এবং পশ্চিমা বলয়ের গণমাধ্যমেও এসব কথা এসেছে।

শেষ বক্তব্য হলো, বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের গণতন্ত্র এখনো অধরা। গণতন্ত্রের পথ পিচ্ছিল কাদায় পরিপূর্ণ। তাই এপথ পাড়ি দিতে হলে আমাদের মতো বুড়ো মানুষ দিয়ে হবে না। কারণ, রাজনীতিতে তারা শেষ হিসেবটুকুও কড়ায়গ-ায় বুঝে নিতে চায়। রাজনীতির হাটে এরাই চড়া মূল্যে বিক্রি হয়। বিক্রি হয় এদের ঈমান আকিদা বা বিশ্বাস। এখন প্রয়োজন তারুণ্যে উজ্জীবিত যুবসমাজের। যুগে যুগে তার প্রমাণও আমরা দেখেছি ইতিহাসের পাতায়, কবিতায় আর রচনায়। তারাই পারে পরিবার দেশ সমাজ বদল করতে।

লেখক: গ্রন্থকার, গবেষক ও রাজনৈতিক-বিশ্লেষক
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ট্রাম্পের তথ্য চুরি করে বাইডেন শিবিরে পাঠিয়েছিল ইরান! দাবি গোয়েন্দা সংস্থার

ট্রাম্পের তথ্য চুরি করে বাইডেন শিবিরে পাঠিয়েছিল ইরান! দাবি গোয়েন্দা সংস্থার

সুনামগঞ্জে সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম.এ মান্নান গ্রেফতার

সুনামগঞ্জে সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম.এ মান্নান গ্রেফতার

ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার

ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার

আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়

আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়

হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড  ইংল্যান্ড

হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড  ইংল্যান্ড

পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের

পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

ইউনূস গুড উইলের প্রতিফলন দেখতে চায় জনগণ: রিজভী

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

সময় থাকতে হাসিনাকে ফেরত পাঠান : ভারতকে দুদু

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

রুশ সেনা কুরস্কের দুটি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

বিমানবন্দর এলাকা হবে শব্দদূষণ মুক্ত

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান ৭ দিনের রিমান্ডে

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

বিচার শুরু হলে হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে : আইন উপদেষ্টা

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

লোহাগড়ায় দিনে-দুপুরে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

রাষ্ট্রীয় কল্যাণে অবদান রাখার সুযোগ দিন আলেমদেরকে

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

দুই মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ওপর হামলার ঘটনায় বিএমটিএর নিন্দা

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

জিএম কাদের ও মজিবুল হক চুন্নুকে অবিলম্বে আটক করতে হবে : আবু হানিফ

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী  প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

উপদেষ্টাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা অনুমোদন

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল-এমপি হেনরিসহ ৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।

পটুয়াখালী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতিকে একবছর ,সাধারন সম্পাদককে দুই বছর একাডেমীক কার্যক্রম থেকে বহিস্কারসহ উভয়কে হোস্টেল থেকে আজীবন বহিস্কার।