ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১

রফতানি আয়ের লক্ষ্য অর্জনে শঙ্কা

Daily Inqilab মো. সহিদুল ইসলাম সুমন

২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৮:২৮ এএম | আপডেট: ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৮:২৮ এএম

দেশের অর্থনীতি জন্য বৈদেশিক রেমিটেন্সের পরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাত হচ্ছে রফতানি আয়। আর বর্তমানে বিদ্যমান পরিস্থিতিতে এর গুরুত্ব অনেক বেশি। ৯০-এর দশকে আমাদের অর্থনীতি ছিল অনেকটা ঋণনির্ভর। আজ সেখান থেকে আমরা বাণিজ্যনির্ভর অর্থনীতিতে পৌঁছাতে পেরেছি। তখন আমাদের ঋণের পরিমাণ, রেমিটেন্স আর রফতানি থেকে যে পরিমাণ আয় হতো তার প্রায় সমান। সেখান থেকে আজ যে পরিমাণ ঋণ আছে তার চেয়ে প্রায় ৮ গুণ বেশি রেমিটেন্স ও ট্রেড ইনকাম আছে। আমরা এখন অনেক দূর এগিয়ে গেছি। তারপরও কিছু ভুল নীতি ও বৈশ্বিক টানাপোড়েনের কারণে অর্থনীতিতে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।

চলতি অর্থবছরের (২০২৩-২৪) জন্য পণ্য ও সেবা রফতানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৭২ বিলিয়ন (৭২০০ কোটি) মার্কিন ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে পণ্য রফতানিতে আয় ধরা হয়েছে ৬২ বিলিয়ন ডলার ও সেবা রফতানি আয় ১০ বিলিয়ন ডলার। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এ আয়ের লক্ষ্য ঠিক করেছে। এটি আগের অর্থবছরের (২০২২-২৩) লক্ষ্যের চেয়ে ১১ দশমিক ৫২ শতাংশ বেশি। পণ্য রফতানিতে যে ৬২ বিলিয়ন ডলার আসবে, তাতে প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ১১ দশমিক ৫৯ শতাংশ। আর ১১ দশমিক ১১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ধরে সেবা রফতানি থেকে ১০ বিলিয়ন ডলার আয়ের আশা করা হয়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৫৮ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রফতানির লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়। সেখানে আয় করা গেছে ৫৫ দশমিক ৫৫ বিলিয়ন ডলার। প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ। ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম সাত মাস জুলাই-জানুয়ারিতে সব মিলিয়ে ৩ হাজার ৩২৬ কোটি ডলারের পণ্য রফতানি হয়েছে, যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৩ হাজার ২৪৫ কোটি ডলার। অর্থাৎ চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ২ দশমিক ৫২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে অবশ্য প্রবৃদ্ধি ছিল ১ শতাংশের কম। নতুন বছরের শুরুতেই দেশের রফতানি বাণিজ্যে ভালো প্রবৃদ্ধি হয়েছে। বছরের প্রথম মাসে পণ্য রফতানিতে ১১ দশমিক ৪৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে, যা রফতানিকারকদের প্রত্যাশার চেয়ে নিঃসন্দেহে বেশি। এমন একসময়ে রফতানিতে দুই অঙ্কের প্রবৃদ্ধি হলো, যখন দেশে ডলার-সংকটের কারণে ব্যবসা-বাণিজ্য নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তথ্য অনুযায়ী, বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে বাংলাদেশ মোট ৫৭২ কোটি মার্কিন ডলারের পণ্য রফতানি করেছে, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৫১৪ কোটি ডলার, অর্থাৎ ৫৮ কোটি ডলার বা ১১ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেশি এবং লক্ষ্যমাত্রার প্রায় কাছাকাছি। জানুয়ারিতে দেশের পণ্য রফতানির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫৭৬ কোটি ডলার। অর্থাৎ লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় মাত্র ৪ কোটি ডলারের কম রফতানি হয়েছে।

জানুয়ারি মাসের যে তথ্য, তাতে রফতানি ইতিবাচক ধারায় ফেরার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। তবে বেশ কয়েক মাস ধরে রফতানিতে বেশ ওঠানামা দেখেছি। এ ওঠানামা সামনের মাসগুলোতেও থাকবে বলে ধারণা করা যায়। যদি জানুয়ারি মাসের প্রবৃদ্ধির ধারা আগামী মাসগুলোতেও ধরে রাখা যায়, তাহলে দুশ্চিন্তা কিছুটা কমবে। তবে এটি ধরে রাখা খুবই চ্যালেঞ্জিং। লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে অর্থবছরের বাকী পাঁচ মাস রফতানি করতে হবে ৫৭৫ কোটি ডলার হারে, যাকে এক রকম অসম্ভব বলছেন উদ্যোক্তা ও বিশ্লেষকেরা। যদিও বৈশ্বিক ও আভ্যন্তরীণ টানাপোড়েনের মধ্যে রফতানিতে সুবাতাস ছিল জানুয়ারিতে। তথাপিও পোশাক, চামড়াসহ বিভিন্ন খাতের প্রণোধনা কমানোর ঘোষণায় বাড়তি দুশ্চিন্তায় ফেলেছে উদ্যোক্তাদের, বিশেষ করে এর প্রভাব পোশাক খাতে একটু বেশি। বাকি পাঁচ মাসে এক খাতের লক্ষ্যমাত্রা কতটা অর্জিত হবে তা নিয়ে সন্ধিহান উদ্যোক্তারা। এই ক্ষেত্রে অধিকাংশ উদ্যোক্তা মনে করেন, গ্যাস সংকট, কাস্টম জটিলতা ও ডলার সংকটই আমদানি-রফতানিতে সবচেয়ে বড় সমস্যা। তার সাথে যোগ হয়েছে সরকারের নতুন প্রণোদনা নীতি। ৩০ জানুয়ারির বাংলাদেশ ব্যাংক এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে জানায় রফতানি খাতে নগদ সহায়তা কমানোর বিষয়টি এবং ১ জানুয়ারি থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ২০২৬ সালে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বেরিয়ে উন্নয়নশীল দেশ হবে। আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) বিধিবিধান অনুসারে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণ হলে কোনো ধরনের রফতানি প্রণোদনা বা নগদ সহায়তা দেওয়া যায় না। তবে এলডিসি থেকে উত্তরণের পর একবারে নগদ সহায়তা প্রত্যাহার করা হলে রফতানি খাত চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে। সেই জন্য চলতি বছর থেকে অল্প অল্প করে নগদ সহায়তা কমানোর বিষয়ে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। প্রথম ধাপে খাতভেদে নগদ সহায়তা ১০ শতাংশ পর্যন্ত কমবে। এতে পণ্য রফতানিতে প্রতিযোগিতা সক্ষমতা কমে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন রফতানিকারকেরা।

এই নগদ সহায়তার সবচেয়ে বড় সুবিধাভোগী হচ্ছে তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাত এবং দেশের মোট রফতানি আয়ের প্রায় ৮৪ শতাংশই তৈরি পোশাক থেকে। গত জানুয়ারিতে মোট রফতানির ৮৮ দশমিক ৯ শতাংশ ছিল তৈরি পোশাক পণ্য। এখন নগদ সহায়তা কাটছাঁট করা হলে তৈরি পোশাকশিল্পের কমপক্ষে অর্ধেক পণ্য রফতানিতে প্রণোদনা পাওয়া যাবে না। এ ছাড়া নগদ সহায়তা কমছে শীর্ষস্থানীয় রফতানি খাত চামড়া, পাটজাত পণ্য, প্রক্রিয়াজাত কৃষিপণ্য, আসবাব, প্লাস্টিকসহ বেশকিছু পণ্যে। বেশিরভাগ পোশাক পণ্য রফতানিতে সরকার নগদ সহায়তা প্রত্যাহার করেছে এবং এবং বাদবাকী পণ্যে তা হ্রাস করেছে। তাই অনুকূল আভাস সত্ত্বেও বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতা সক্ষমতা হারানোর আশঙ্কা করছেন রফতানিকারকরা।

রফতানি পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা যায়, পোশাক খাতে গত সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) ৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এই সময়ে পোশাক রফতানি হয়েছে ২ হাজার ৮৩৬ কোটি ডলার, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ২ হাজার ৭৪২ কোটি ডলার। তবে পোশাকের মধ্যে ভালো অবস্থায় রয়েছে নিটপোশাক রফতানি। গত জুলাই-জানুয়ারি সময়ে এ খাতের রফতানি দাঁড়ায় ১ হাজার ৬১৮ কোটি ডলার। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৪৯৬ কোটি ডলার। এ ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৮ দশমিক ১৫ শতাংশ। ওভেন পোশাক রফতানি এখনো নেতিবাচক ধারায় রয়েছে, তবে গত জুলাই-ডিসেম্বরের তুলনায় জানুয়ারিতে এসে এ খাতের রফতানি কিছুটা বেড়েছে। তাতে কমে এসেছে ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধির হার। গত জুলাই-জানুয়ারিতে ১ হাজার ২১৮ কোটি ডলারের ওভেন পোশাক রফতানি হয়েছে, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের ১ হাজার ২৪৬ কোটি ডলারের তুলনায় ২ দশমিক ২০ শতাংশ কম।

অধিকাংশ অর্থনীতিবিদ মনে করেন, রফতানিতে প্রণোদনা বা ভর্তুকি অনন্তকাল ধরে চলতে পারে না। এই প্রণোদনার বেশ কিছু অপপ্রয়োগও দেখা গেছে, যেমন প্রত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদে দেখা যায়, ‘কৃষি ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান মামুন এন্টারপ্রাইজ গত পাঁচ বছরে চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে ৫৩ কোটি টাকার বেশি মূল্যের পণ্য রফতানি করেছে। এই রফতানির বিপরীতে তারা সরকারের কাছ থেকে ১০ কোটি টাকার নগদ সহায়তাও নিয়েছে। কিন্তু এখন কাস্টমসের তদন্তে দেখা যাচ্ছে, আসলে কোনো পণ্য রফতানি হয়নি। ভুয়া রফতানি দেখিয়ে তারা সরকারের নগদ সহায়তার টাকা আত্মসাৎ করেছে। উক্ত প্রতিষ্ঠানের রফতানির নথিপত্রে প্রতিষ্ঠানটির কার্যালয়ের ঠিকানা দেওয়া হয়েছে ঢাকার ফকিরাপুলের ইনার সার্কুলার রোডের শতাব্দী সেন্টার। সেখানে এই নামে কোনো প্রতিষ্ঠান কখনো ছিল না।’ সরকারের উচিত এখন ব্যবসার ক্ষেত্রে যেসব অদক্ষতা ও অবকাঠামোগত দুর্বলতা আছে, সেগুলোর উন্নতি করা। তাছাড়া পোশাক শিল্প এদেশে একটি প্রাপ্তবয়স্ক শিল্প, এ খাতে দীর্ঘ সময় ধরে এই প্রণোদনা দেওয়ার কোনো মানে হয় না। তবে নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দিয়ে সরকার এই কাজটি করতে পারতো। তাতে রফতানি কারকরা কম ক্ষতিগ্রস্ত হতো। এমন এক সময় এই কাজটি করা হলো যখন দেশে তীব্র ডলার সংকট চলছে। ডলার সংকটের সময়ে এমনিতেই পণ্য রফতানি বাড়ানো জরুরি। এই সময়ে এই সিদ্ধান্তের রফতানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন দূরূহ হয়ে উঠবে। ওদিকে চলমান তীব্র ডলার সংকটের মধ্যেই নগদ টাকার সংকটে পড়েছে সরকার ও ব্যাংক খাত। আন্তর্জাতিক ও দেশীয় বাজারে সব ধরনের পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় সরকারের ব্যয় বেড়েছে। এর বিপরীতে আয় বাড়েনি বরং কমেছে। ব্যয়ের তুলনায় আয় না বাড়ায় টাকার সংকটে পড়েছে সরকার। অন্যদিকে ট্রেজারি বিল, বন্ড ও ব্যাংক ঋণের সুদহার বাড়িয়েছে সরকার। এমনিতে প্রায় ৬ হাজার কোটি প্রণোদনার টাকা সরকারের কাছে বাকী পড়ে আছে রফতানিকারকদের।

আমরা যেমনি রফতানিকারক আবার তেমনি আমদানিকারকও বটে। আমরা শিল্পের কাঁচামাল আমদানি করে ফিনিশ প্রোডাক্টস রফতানি করি, ডলার সংকটের কারণে বেশির ভাগ উদ্যোক্তাই ঠিক মতো কাঁচামাল আমদানি করতে পারছেন না। তার সাথে বিদ্যুৎ আর গ্যাস সংকট তো আছেই, যার বড় ধরনের প্রভাব পড়েছে রফতানি খাতে।

এই অর্থবছরে রফতানিতে ইতিবাচক ধারায় ফিরতে পারেনি চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য। গত জুলাই-জানুয়ারিতে ৬৩ কোটি ডলারের চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রফতানি হয়েছে, যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৬৩ কোটি ডলার। দেশের চামড়া খাতের রফতানিকারকরা বলছেন, লেদার ওয়ার্কিং গ্রুপের (এলডাব্লিউজি) সনদ না থাকা, কমপ্লায়েন্স ও পরিবেশসহ নানা ইস্যুতে এমনিতেই বিপর্যস্ত দেশের চামড়া শিল্প। এ অবস্থায় পূর্বঘোষণা ছাড়াই ক্রাস্ট লেদার রফতানিতে প্রণোদনা ১০ শতাংশ থেকে শূন্যে নামিয়ে আনার ঘোষণায় ব্যাপক লোকসানের আশঙ্কা করছেন তারা। চলতি অর্থবছরে রফতানির যে উচ্চ লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে, সে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন নিয়ে সংশয় রয়েছে রফতানিকারকদের। তবে আমাদের প্রধান রফতানি পণ্যের ক্ষেত্রে আমরা দেখছি, প্রচলিত বাজারের চেয়ে অপ্রচলিত বাজারে বেশ ভালো করছে। তাই নতুন বাজার সৃষ্টির ক্ষেত্রে চেষ্টা বাড়াতে হবে। নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ও গ্যাসের ব্যবস্থা করতে হবে। তাতেই হয়তোবা সার্বিকভাবে রফতানিতে ইতিবাচক ধারা দেখা যাবে।

 

লেখক: অর্থনৈতিক বিশ্লেষক।
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

বিচিত্রার সম্পাদক দেওয়ান হাবিব আর নেই

বিচিত্রার সম্পাদক দেওয়ান হাবিব আর নেই

জাবিতে ছাত্রলীগ নেতা শামীম হত্যা : ৮ শিক্ষার্থীসহ অজ্ঞাতনামাদের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ

জাবিতে ছাত্রলীগ নেতা শামীম হত্যা : ৮ শিক্ষার্থীসহ অজ্ঞাতনামাদের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ

তোফাজ্জলকে হত্যার আগে ২ লাখ ৩৫ হাজার টাকা চাওয়া হয় পরিবারের কাছে

তোফাজ্জলকে হত্যার আগে ২ লাখ ৩৫ হাজার টাকা চাওয়া হয় পরিবারের কাছে

বিশ্বের কাছে ১২টি পরমাণু গবেষণার ও স্থাপনা উন্মুক্ত করবে চীন

বিশ্বের কাছে ১২টি পরমাণু গবেষণার ও স্থাপনা উন্মুক্ত করবে চীন

এবার রাবির শেরে-বাংলা হল থেকে লাঠিসোঁটা-হকিস্টিক উদ্ধার

এবার রাবির শেরে-বাংলা হল থেকে লাঠিসোঁটা-হকিস্টিক উদ্ধার

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস

লেবাননে এক বছরের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ বিমান হামলা ইসরায়েলের

লেবাননে এক বছরের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ বিমান হামলা ইসরায়েলের

সাংবাদিকদের কাছে সহযোগিতা চাইলেন পঞ্চগড়ের নতুন জেলা প্রশাসক

সাংবাদিকদের কাছে সহযোগিতা চাইলেন পঞ্চগড়ের নতুন জেলা প্রশাসক

ইনস্টাগ্রামের মতো ফিচার এবার আসছে হোয়াটসঅ্যাপেও!

ইনস্টাগ্রামের মতো ফিচার এবার আসছে হোয়াটসঅ্যাপেও!

যুক্তরাষ্ট্রে কোর্টহাউসে বিচারককে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা

যুক্তরাষ্ট্রে কোর্টহাউসে বিচারককে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা

তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানা গেল

তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানা গেল

৫০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির বিরুদ্ধে মানহানির মামলা

৫০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির বিরুদ্ধে মানহানির মামলা

‘ভারতীয় খাবার জঘন্য’, অস্ট্রেলিয়ান ইউটিউবারের পোস্ট ঘিরে বিতর্ক তুঙ্গে

‘ভারতীয় খাবার জঘন্য’, অস্ট্রেলিয়ান ইউটিউবারের পোস্ট ঘিরে বিতর্ক তুঙ্গে

ট্রাম্পের তথ্য চুরি করে বাইডেন শিবিরে পাঠিয়েছিল ইরান! দাবি গোয়েন্দা সংস্থার

ট্রাম্পের তথ্য চুরি করে বাইডেন শিবিরে পাঠিয়েছিল ইরান! দাবি গোয়েন্দা সংস্থার

সুনামগঞ্জে সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম.এ মান্নান গ্রেফতার

সুনামগঞ্জে সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম.এ মান্নান গ্রেফতার

ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার

ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার

আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়

আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়

হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড  ইংল্যান্ড

হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড  ইংল্যান্ড

পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের

পয়েন্ট হারিয়েও শীর্ষে আর্জেন্টিনা,অবনতি বাংলাদেশের

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি

বিদেশে সাবেক ভুমিমন্ত্রীর আট হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি