ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১

মিয়ানমার প্রশ্নে ভারত-চীন-মার্কিন চক্করে বাংলাদেশ

Daily Inqilab রিন্টু আনোয়ার

০২ মার্চ ২০২৪, ১২:০২ এএম | আপডেট: ০২ মার্চ ২০২৪, ১২:০২ এএম

মিয়ানমারের যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ বাংলাদেশ। যুদ্ধ-সংঘাত-বিরোধ মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ। নাফ নদী পেরিয়ে সেই গোলা-বোমা এসে পড়ছে বাংলাদেশ সীমান্তে। লাশ পড়ছে বাংলাদেশিদের। এর আগে এসেছে রোহিঙ্গারা। এর কোনো ফয়সালা আজতক হয়নি। একজন রোহিঙ্গাকেও ফেরত পাঠানো সম্ভব হয়নি। অথচ, আদরে-সমাদরে ফেরত পাঠানো গেছে মিয়ানমার সীমান্ত নিরাপত্তা বাহিনী-বিজিপি সদস্যসহ ৩৩০ জনকে। প্রায় একই ব্যাপারে ভারত কিন্তু এত সাদামাটাভাবে করেনি। ওখানে আশ্রিতদের ফেরত পাঠানোর আগে জবানবন্দিসহ যাবতীয় তথ্যাদি নিয়ে রেখেছে। বাংলাদেশ তা করেনি। নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের তাগিদ ছিল ফেরত পাঠানোর আগে বিজিপি সদস্যদের কাছ থেকে জান্তাদের তথ্য নিয়ে রাখার। ঘটনাচক্রে তাদের কাছ থেকে মিয়ানমারের জান্তা বাহিনীর নানা অপকর্মের তথ্য তালাশের একটি সুযোগ তৈরি হয়েছিল।

বিশ্বায়ণ ও আঞ্চলিক বাস্তবতায় এখন মিয়ানমারের সমস্যা আর মিয়ারমার সীমানায় নেই। দেশটির অভ্যন্তরীণ বারুদপোড়া গন্ধ বাংলাদেশসহ আরো কাউকে কাউকে হজম করতে হচ্ছে। সামনে এর তেজ-ঝাঁঝ আরো বাড়তে পারে। সমস্যাটি এখন আর রাজনৈতিক থাকছে না। উপআঞ্চলিকতা মাড়িয়ে চলে যাচ্ছে কৌশলগত বড় সার্কেলে। এর ঝাঁঝে চীন চিকন বুদ্ধিতে সাইড লাইন নিয়ে ফেলেছে। তারা মিয়ানমারের জান্তার সাথে আছে, বিদ্রোহীদের সাথেও আছে। অথচ, নতুন করে মিয়ানমারের একজনকেও ঢুকতে দেবে না বলে সাফ জানিয়েও কুলাতে পারেনি বাংলাদেশ। মিয়ানমারের জান্তা বাহিনীর শরীক বিজিপি সদস্যদের আশ্রয় দিতে হয়েছে। সসম্মানে ফেরতও দিতে হয়েছে। সুদূর আটলান্টিকের ওপার থেকে পরিকল্পনা মতো খেলছে যুক্তরাষ্ট্র। সেখানে বার্মা অ্যাক্ট বাস্তবায়ন থেকে এক চুলও সরছে না সে। বার্মা অ্যাক্ট এরইমধ্যে ভারতকে বিপদে ফেলে দিয়েছে। মিয়ানমারের লাখ লাখ মানুষ সে দেশের ভেতরেই বাস্তুচ্যুত।

কেবল মিয়ানমার বা রোহিঙ্গারা নয়, কম-বেশি প্রায় সব দেশই এ শরনার্থী ইস্যুতে বাংলাদেশকে পেয়ে বসেছে। আমরা যেখানেই যাই, রোহিঙ্গা বিষয়ে সহযোগিতা চাই। আবার বিদেশি যে বা যারাই বাংলাদেশে আসছেন রোহিঙ্গা শরনার্থিদের প্রত্যাবাসনে সহায়তার আশ্বাস দেন। বাংলাদেশের পাশে থাকার কথা দেন। ছুটে যান কক্সবাজারে রোহিঙ্গাদের দেখতে। এ নিয়ে মিডিয়া কাভারেজ হয় ব্যাপক। কিন্তু, বাস্তবতা বড় কঠিন। ২০১৭ সালের আগস্ট-সেপ্টেম্বরে মিয়ানমার সেনাদের দ্বারা সংঘটিত গণহত্যার মুখে আট লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসে। তাদের প্রত্যাবাসনের জন্য ওই বছরেরই নভেম্বরে তড়িঘড়ি করে মিয়ানমারের সঙ্গে একটি দ্বিপক্ষীয় চুক্তি করে বাংলাদেশ। এই চুক্তির শর্ত অনুযায়ী পালিয়ে আসা ৮ লাখ ২৯ হাজার ৩৬ রোহিঙ্গার তালিকা বাংলাদেশ মিয়ানমারের কাছে হস্তান্তর করে। ‘যাচাই-বাছাই’-এর পর তা থেকে ৬২ হাজার ২৮৫ ব্যক্তিকে ‘ক্লিয়ার’, অর্থাৎ মিয়ানমার থেকে আগত বলে নিশ্চিত করে মিয়ানমার। এই সংখ্যা মিয়ানমারকে দেওয়া তালিকার ৭ দশমিক ৫১ শতাংশ মাত্র। এই চুক্তির অধীন গত ছয় বছরে একজন রোহিঙ্গাও প্রত্যাবাসিত হয়নি। ভূরাজনৈতিক অবস্থানের দিক থেকেও রাখাইন পরিস্থিতি সংকটের দিকেই যাচ্ছে। মিয়ানমারকে ঘিরে চীনের অর্থনৈতিক ও কৌশলগত স্বার্থ এবং বিনিয়োগ সবচেয়ে বেশি। রাখাইনে গ্যাস, বিদ্যুৎ, বন্দরের বড় প্রকল্প গড়ে তুলছে চীন। নিজের স্বার্থে সেখানে বিনিয়োগ করেছে ভারত। আর বাংলাদেশের ভাগে কেবলই ভোগান্তি।

পরাশক্তিগুলোর স্নায়ুযুদ্ধ ও বিশ্বায়নের গোলমালে আরো জটিল সমীকরণে পড়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। রোহিঙ্গা সংকট ও মিয়ানমারে চলমান অস্থিরতার জেরে বাংলাদেশ-ভারতে ভয়াবহ পরিস্থিতির আশঙ্কা কথা জানিয়েছেন দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু। এ বিষয়ে ভারত ও বাংলাদেশকে সতর্ক করেছেন তিনি। মিয়ানমার পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে না, বার্তা দিয়ে লু বলেছেন, সামনের দিনগুলোতে এই সংকট আরও জটিল হবে। এ-ও বলেছেন, সংকট সমাধানে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে আছে। অস্থিতিশীলতা ও চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বাংলাদেশকে সমর্থন করবে ওয়াশিংটন। শব্দে-শব্দে, বাক্যে-বাক্যে জটিল কূটনীতি ডোনাল্ড লুর বার্তায়। পারিপার্শ্বিক আলামতেও স্পষ্ট জান্তার পতন হলেও মিয়ানমারে বিদ্রোহীদের মধ্যে স্থিতিশীলতার সম্ভাবনা নেই। বিদ্রোহীদের মধ্যে অনেক দল-কোন্দল। চীন তাদের নিয়ে খেলছে। সব দলকেই মদদ দিচ্ছে। সুদূর থেকে টোকা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রও। প্রকাশ্যে মিয়ানমারের জন্যে বার্মা অ্যাক্ট করেই রেখেছে। বাংলাদেশ নিয়েও এজেন্ডার শেষ নেই। কাউন্টার অ্যাক্ট করছে বাংলাদেশও। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চীন-মার্কিন দুই দিকেই মুখ রাখছেন।

এবার বাংলাদেশের স্পষ্ট ঘোষণা ছিল, মিয়ানমারের আর একজনকেও বাংলাদেশে ঢুকতে বা অনুপ্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। কিন্তু ঘটনার অনিবার্যতায় দিতে হয়েছে। তাও রোহিঙ্গাদের মতো নিরস্ত্র-নিরন্ন গোবেচারা কাউকে নয়। একেবারে অস্ত্রধারীদের। আরাকান আর্মির ধাওয়ায় প্রাণে বাঁচাতে পালিয়ে আসা জান্তা সদস্যদের মধ্যে মূলত বিজিপি সদস্যই সর্বাধিক। এই বিজিপিসহ পুরো বাহিনীটাই সামরিক জান্তার অধীন এবং জান্তা দ্বারা পরিচালিত। এরা সম্মিলিতভাবেই অংশ নিয়েছিল রোহিঙ্গা নিধনে। সেইসঙ্গে চালিয়েছিল গণহত্যা। ২০১৭ সালে তাদের ক্রিয়াকর্মের জেরেই বাংলাদেশের ঘাড়ে চেপে আছে দশ লক্ষাধিক রোহিঙ্গা। ফেরত পাঠানো এই বিজিপি সদস্যরা রোহিঙ্গা নিধন ও তাড়ানোতে শরিক ছিল। অথবা সবাই ওই কুকর্মে না থাকলেও তারা জানত, কারা অংশ নিয়েছিল ওই গণহত্যা ও নিধনে। ঘটনার পরম্পরায় এবার ধেয়ে আসা দেশটির ফৌজি সদস্যরা তখন রোহিঙ্গা হত্যা ও নিধনে কে কতটুকু জড়িত ছিল তা শনাক্তের একটি মোক্ষম সুযোগ তৈরি হয়। তাই তাগিদ ছিল ফেরত পাঠানোর আগে তাদের কাছ থেকে কিছু তথ্য-সাবুদ আদায় করে রাখার; তাদের ২০১৭ সালের ২৪ ও ২৫ আগস্টের ভূমিকা খতিয়ে দেখে নোট রাখা, যা সরকার প্রয়োজনে জাতিসংঘ অথবা আইসিজে বা আইসিসির কাছে হস্তান্তর করতে পারে। ভারত ঠিকই তা করেছে।

এমন এক ঘনঘটার সময়ে যুক্তরাষ্ট্র ভারত ও বাংলাদেশকে ইন্দো-প্যাসিফিক ইস্যুতে ‘ক্রমবর্ধমান’ বিষয়ে সতর্ক করেছে। ডোনাল্ড লু ভারতের মতো অংশীদারের সাথে সহযোগিতায় ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশলের সাফল্যের উদাহরণ হিসেবে শ্রীলঙ্কাকে স্বাগত জানিয়েছেন, তবে দিল্লি ও ঢাকা উভয়কেই সতর্ক করেছেন। এর বিপরীতে মিয়ানমারে চীন ক্ষমতাসীন এবং বিদ্রোহীদের সঙ্গে সমানতালে সম্পর্ক বজায় রেখে চলছে। ঐতিহাসিক ও ভৌগোলিক কারণে মিয়ানমারে চীনের পক্ষে যা করা সম্ভব তা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে করা তত সহজে সম্ভব নয়। এই জটিলতার মাঝেই ছুটে চলছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জার্মানিতে মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনের ফাঁকে বৈঠক করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে। এ নিয়ে ক্ষুব্ধ রাশিয়া। ঢাকাস্থ রুশ রাষ্ট্রদূতের এ ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া বেশ ঝাঁঝালো।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকের পর টুইট করে বাংলাদেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে এক্স হ্যান্ডলে এক পোস্টে ভিডিও শেয়ার করে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, ‘ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব ও ভৌগোলিক অখ-তার প্রতি সমর্থন দেওয়ায় বাংলাদেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি’। একই দিনে একই সময়ে ‘অপারেশন ইউক্রেন: আমেরিকার আঙুলের ছাপ। ইউক্রেনীয় জাতীয়তাবাদকে সমর্থন করে’ শিরোনামে রাশিয়ার বাংলাদেশস্থ দূতাবাস ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে জানিয়েছে, ‘দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাগুলো সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং তারপর রাশিয়ার বিরুদ্ধে একসাথে কাজ করার জন্য হিটলারের প্রাক্তন সহযোগীদের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলে। এর আগের দিন আরেকটি পোস্টে বাংলাদেশকে রাশিয়া মনে করিয়ে দেয়, রূপপুর এনপিপি নির্মাণ বাংলাদেশের জন্য উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক সুযোগ কর্মসংস্থান সৃষ্টি, প্রযুক্তি স্থানান্তরকে উৎসাহিত করা এবং স্থানীয় শিল্পকে উদ্দীপিত করার কথা। একই সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর ফেসবুক পোস্ট দিয়ে ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হারিসের বক্তব্য শেয়ার করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, ‘আজ, কিয়েভ স্বাধীন এবং শক্তিশালী। সার্বভৌমত্ব এবং আঞ্চলিক অখ-তার মৌলিক নীতিগুলিকে রক্ষা করতে এবং একটি মুক্ত ও গণতান্ত্রিক জনগণকে বশীভূত করা থেকে সাম্রাজ্যবাদী কর্তৃত্ববাদীকে থামাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বের সাথে বিশ্ব একত্রিত হয়েছে। রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর ইউক্রেনের সার্বভৌমত্বের প্রতি সমর্থন দিয়ে বাংলাদেশ কথা বললো। রাশিয়া এই পরিস্থিতিতে কি ভূমিকা রাখে, তা দেখার বিষয় রয়েছে। এর মাত্র ক’দিন আগে, বাংলাদেশ সরকার ও ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রকে চটিয়ে রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক এগিয়ে নেয়া সম্ভব নয়। সব কিছুতে এমন তালগোলের জের কোথায় গিয়ে ঠেকতে পারে, এ নিয়ে একটি আতঙ্ক ঘুরছে দেশের সচেতন সব মহলেই।

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ঢাকা ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনায় প্রশ্ন তুললেন জয়

ঢাকা ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনায় প্রশ্ন তুললেন জয়

মেট্রোরেলের কাজীপাড়া স্টেশন খুলছে আজ

মেট্রোরেলের কাজীপাড়া স্টেশন খুলছে আজ

বিচিত্রার সম্পাদক দেওয়ান হাবিব আর নেই

বিচিত্রার সম্পাদক দেওয়ান হাবিব আর নেই

জাবিতে ছাত্রলীগ নেতা শামীম হত্যা : ৮ শিক্ষার্থীসহ অজ্ঞাতনামাদের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ

জাবিতে ছাত্রলীগ নেতা শামীম হত্যা : ৮ শিক্ষার্থীসহ অজ্ঞাতনামাদের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ

তোফাজ্জলকে হত্যার আগে ২ লাখ ৩৫ হাজার টাকা চাওয়া হয় পরিবারের কাছে

তোফাজ্জলকে হত্যার আগে ২ লাখ ৩৫ হাজার টাকা চাওয়া হয় পরিবারের কাছে

বিশ্বের কাছে ১২টি পরমাণু গবেষণার ও স্থাপনা উন্মুক্ত করবে চীন

বিশ্বের কাছে ১২টি পরমাণু গবেষণার ও স্থাপনা উন্মুক্ত করবে চীন

এবার রাবির শেরে-বাংলা হল থেকে লাঠিসোঁটা-হকিস্টিক উদ্ধার

এবার রাবির শেরে-বাংলা হল থেকে লাঠিসোঁটা-হকিস্টিক উদ্ধার

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস

লেবাননে এক বছরের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ বিমান হামলা ইসরায়েলের

লেবাননে এক বছরের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ বিমান হামলা ইসরায়েলের

সাংবাদিকদের কাছে সহযোগিতা চাইলেন পঞ্চগড়ের নতুন জেলা প্রশাসক

সাংবাদিকদের কাছে সহযোগিতা চাইলেন পঞ্চগড়ের নতুন জেলা প্রশাসক

ইনস্টাগ্রামের মতো ফিচার এবার আসছে হোয়াটসঅ্যাপেও!

ইনস্টাগ্রামের মতো ফিচার এবার আসছে হোয়াটসঅ্যাপেও!

যুক্তরাষ্ট্রে কোর্টহাউসে বিচারককে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা

যুক্তরাষ্ট্রে কোর্টহাউসে বিচারককে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা

তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানা গেল

তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানা গেল

৫০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির বিরুদ্ধে মানহানির মামলা

৫০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির বিরুদ্ধে মানহানির মামলা

‘ভারতীয় খাবার জঘন্য’, অস্ট্রেলিয়ান ইউটিউবারের পোস্ট ঘিরে বিতর্ক তুঙ্গে

‘ভারতীয় খাবার জঘন্য’, অস্ট্রেলিয়ান ইউটিউবারের পোস্ট ঘিরে বিতর্ক তুঙ্গে

ট্রাম্পের তথ্য চুরি করে বাইডেন শিবিরে পাঠিয়েছিল ইরান! দাবি গোয়েন্দা সংস্থার

ট্রাম্পের তথ্য চুরি করে বাইডেন শিবিরে পাঠিয়েছিল ইরান! দাবি গোয়েন্দা সংস্থার

সুনামগঞ্জে সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম.এ মান্নান গ্রেফতার

সুনামগঞ্জে সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম.এ মান্নান গ্রেফতার

ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার

ইয়ামালের মাইলফলকের রাতে হারের তেতো স্বাদ বার্সার

আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়

আর্সেনালের স্বস্তির ড্র,অ্যাটলেটিকোর দারুণ জয়

হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড  ইংল্যান্ড

হেডের বিধংসী শতকে লন্ডভন্ড  ইংল্যান্ড