ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১

বাংলাদেশের নারীরা কতটা এগিয়েছে

Daily Inqilab সরদার সিরাজ

১৬ মার্চ ২০২৪, ১২:১৬ এএম | আপডেট: ১৬ মার্চ ২০২৪, ১২:১৬ এএম

নারী-পুরুষের সমঅধিকার স্বীকৃত। এটা বিশ্বজনীন নীতি। এ নিয়ে বিশ্বের কোথাও কোন দ্বিধা-দ্বন্দ্ব বা আপত্তি নেই। এ নীতি যে পরিবারে, যে সমাজে, যে দেশে যতো বেশি বাস্তবায়িত হয়েছে, সেখানে সুখ-শান্তি ও উন্নতি ততো বেশি হয়েছে এবং টেকসই হয়েছে। আর যেখানে নারীকে অবহেলা করা হয়েছে, সুবিধা, শিক্ষা ও ক্ষমতায়ন থেকে দূরে রাখা হয়েছে, সেখানেই সার্বিক শান্তি ও উন্নতি ব্যাহত হয়েছে। তাই প্রতি বছর সারা বিশ্বেই ব্যাপক ঢাক-ঢোল পিটিয়ে আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালন করা হয়। তাতে নারীর উন্নতি নিয়ে নানা অঙ্গীকার করা হয়। তবুও নারীরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পিছিয়ে রয়েছেন। নানা ধরনের নির্যাতনও ব্যাপক। বাংলাদেশেও নারী-পুরুষের অধিকার সমান। সন্দেহ নেই বাংলাদেশে নারীর অধিকার, শিক্ষা ও ক্ষমতায়ন ক্রমান্বয়ে বেড়েছে এবং তা অব্যাহত রয়েছে। তাই বলে বাংলাদেশের নারীদের উন্নতি বিশ্বের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে, বিশ্বে অনুকরণীয় হয়েছে বলে কোনো কোনো দায়িত্বশীল ব্যক্তির দাবি সঠিক নয়, সত্যের অপলাপ। এ ক্ষেত্রে কিছু উদাহরণ দিলেই বিষয়টি স্পষ্ট হবে। গত ৮ মার্চ প্রকাশিত খবর হচ্ছে: বাংলাদেশ অর্থ মন্ত্রণালয়ের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জেন্ডার বাজেটের প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, বেশির ভাগ (৩০টি) মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও সংস্থায়ই নারীকর্মীর হার ২০ শতাংশের কম। অথচ ‘জাতীয় নীতিমালা অনুযায়ী সরকারি খাতে ন্যূনতম ৩০ শতাংশ নারীকর্মী থাকতে হবে। এই হচ্ছে সরকারি খাতের অবস্থা। আর বেসরকারি খাতের অবস্থা আরো খারাপ। অর্থাৎ দেশের বেসরকারি খাতের নারীকর্মীর সংখ্যা নগণ্য। লিঙ্গ সমতা নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন মতে, দেশের ব্যাংকগুলোতে এখন নারীরকর্মসংস্থানের হার ১৬.৩৭%, আর পরিচালনা পর্ষদে এই হার ১৩.৫১%। সাম্প্রতিককালে কৃষিসহ অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে নারীকর্মীর সংখ্যা বাড়ছে। গার্মেন্ট খাতে নারীর সংখ্যা অর্ধেকেরও বেশি। বিবিএসের তথ্য মতে, বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার ৭ কোটি ৯ লাখ ৮০ হাজার এখন নানা কাজে নিয়োজিত। তার মধ্যে নারী দুই কোটি ৪৫ লাখ ১০ হাজার। ২০২২ সালের তুলনায় কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ কমেছে। অন্য এক খবরে প্রকাশ, বাংলাদেশের অনেক সেক্টরে নারীরা ২৫% মজুরি কম পায় পুরুষের চেয়ে। গত ৯ মার্চ ঢাকায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক নারী দিবসের আলোচনায় জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইস বলেন, ‘অনেক ক্ষেত্রে নারী এগিয়ে গেলেও, বাংলাদেশে এখনো তারা পিছিয়ে আছে’। একই দিনে ঢাকায় ‘বাংলাদেশে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি: জেন্ডার প্রেক্ষিত’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বিশিষ্ট ব্যক্তিরা বলেন, ‘ক্ষুদ্রঋণ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো (এমএফআই) দেশের তৃণমূল পর্যায়ের নারীর আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে দৃশ্যত সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখছে। তবে এসব প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নিয়ে বেশির ভাগ (৬৬.৩১%) নারী উদ্যোক্তা তা ব্যবহার করতে পারেন না’। পিতা-মাতা ও স্বামীর সম্পদের হিস্যা পাওয়া নারীর সংখ্যা দেশে নগণ্য! দেশের সম্পদহীন বৃদ্ধাদের অধিকাংশকেই চরম দুর্দশার মধ্যে জীবনযাপন করতে হয়েছে ও হচ্ছে। আবার সম্পদশালী বৃদ্ধাদের অনেককে একাকীত্ব ঘুচানোর জন্য বৃদ্ধাশ্রমে থাকতে হয়েছে ও হচ্ছে! গত ১০ মার্চ অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপন উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে অধিকার ও সুযোগ বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে দেশে নারীর ক্ষমতায়ন আরও বেগবান করতে বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে অ্যাকশন এইড বাংলাদেশ। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা ও মিডিয়ার খবরে প্রকাশ, সম্প্রতি প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের ‘নারী, ব্যবসা ও আইন-২০২৪’ শীর্ষক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে নারীর অর্থনৈতিক সম্ভাবনা ও সুযোগ নিশ্চিতে যথেষ্ট আইনি সুরক্ষা নেই। এ সম্পর্কিত আইনকানুন যতটুকু আছে, তার বাস্তবায়নও ভালো নয়। এতে নারীর অর্থনৈতিক সুযোগ নিশ্চিতে আইনকানুন প্রণয়ন এবং এর বাস্তবায়ন দুই ক্ষেত্রেই দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ। এ অঞ্চলের আটটি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ রয়েছে সপ্তম স্থানে। অষ্টম স্থানে আছে আফগানিস্তান। গত ৭ ডিসেম্বর’২৩ প্রকাশিত ইউএন উইমেনের প্রতিবেদন মতে, যেসব দেশে বাল্যবিয়ের হার সর্বোচ্চ সে দেশগুলোর কাতারে এখনো রয়েছে বাংলাদেশ। বিশ্ব ব্যাংকের নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন সূচক-২০২৩ মতে, স্কোর হিসাবে বিশ্বের ১৯০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ১৭৫তম। দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের চেয়ে পিছিয়ে শুধু আফগানিস্তান। এফএও’র ‘স্ট্যাটাস অব উইমেন ইন অ্যাগ্রিকালচার সিস্টেম-২০২৩’ মতে, কৃষিতে নারীর ভূমিকা বাংলাদেশে ৪৫.৩%, যা বৈশ্বিক গড় প্রায় ৪০%। তবে, ইন্টারনেট ও মোবাইল ফোন ব্যবহার এবং জমির মালিকানায় বাংলাদেশের নারীরা ব্যাপক বৈষম্যের শিকার হচ্ছে। বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের ‘গ্লোবাল জেন্ডার গ্যাপ-২০২৩’ মতে, বিশ্বের ১৪৬ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৫৯তম।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর সব কমিটিতে ৩৩% নারী রাখার বিধান করেছে নির্বাচন কমিশন অনেক দিন আগে। কিন্তু কোনো দলই এখনো তা পালন করেনি। আ’লীগ ও বিএনপি এর কাছাকাছি পর্যায়ে গেছে। কিন্তু বাকী দলগুলো এর ধারে কাছেও যায়নি। জাতীয় সংসদ এবং স্থানীয় সরকার পরিষদসমূহে নারীদের জন্য কিছু সংরক্ষিত আসন রয়েছে। এর বাইরে নারীদের প্রতিনিধিত্ব খুব কম। আইপিইউ এর তথ্য মতে, নির্বাচিত নারী এমপির সংখ্যার বিচারে বিশ্বের ১৮৪টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৭০, ভারতের ১৪৩। তদ্রুপ অবস্থা স্থানীয় সরকার পরিষদেও। এছাড়া, যৌতুক, তালাক, পুরুষের বহু বিবাহ ইত্যাদির অন্ত নেই দেশে। এসব ব্যাপারে কঠোর বিধান থাকলেও তা ঠিকমত প্রয়োগের অভাবে এ অপরাধসমূহ কমছে না, বরং উত্তরোত্তর বাড়ছেই। ঘরে-বাইরে তথা সর্বত্রই নারীদের নিরাপত্তার প্রচ- অভাব রয়েছে। প্রতি দিন বহু নারী খুন, ধর্ষণ ও নানা নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। দেশের উচ্চ শিক্ষায় ও গবেষণায় নারীদের সংখ্যা কম। গৃহিণী ও গৃহকর্মীদের কাজের স্বীকৃতি নেই। গার্মেন্টের বেশিভাগ কর্মী, যাদের অধিকাংশই নারী, তারা স্থায়ী নিয়োগপত্র পায় না! ফলে অবসর/চাকরিচ্যুতির পর কোনো সুবিধা পায় না তারা! অপরদিকে, কর্মজীবী নারীদের দ্বিগুণ কাজ করতে হয়। বাইরের এবং ঘরের। তবুও তারা ঠিকভাবে মূল্যায়িত হয় না। সরকার ২০১৫ সালে গৃহকর্মী সুরক্ষা এবং কল্যাণনীতি করেছেন। কিন্তু সেটি এখন পর্যন্ত বাস্তবায়িত হয়নি! অনেক প্রতিষ্ঠানের নারী মাতৃত্বকালীন ছুটি পায় না। কোথাও সন্তান হলে নারীকে চাকরি থেকে বাদ দেওয়া হয়। অনেক প্রতিষ্ঠানে ডে কেয়ার সেন্টার নেই।তাই অনেক নারী সন্তান হওয়ার পর চাকরি ছেড়ে দেন। এসব তথ্যে প্রমাণিত হয় যে, বাংলাদেশের নারীর উন্নতি বিশ্বে অনুকরণীয়/মডেল ইত্যাদি তো নয়ই, বরং পশ্চিমা দেশ তো দূরে থাক, এ অঞ্চলের দেশগুলোর তুলনায়ও পিছিয়ে আছে, উপরে আছে শুধুমাত্র যুদ্ধ বিধ্বস্ত আফগানিস্তানের। উপরন্তু দেশের নারীদের বঞ্চনা, নির্যাতন, ধর্ষণ ইত্যাদির মাত্রা বিশ্বে সর্বাধিক হতে পারে। উপরন্তু বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ন্যায় এ দেশেও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের কারণেও নারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বেশি।

অথচ দেশের প্রধান রাজনৈতিক অধিকাংশ দলের প্রধান নারী। তাঁরা দীর্ঘদিন যাবত এ দায়িত্ব পালন করছেন অত্যন্ত সফলতার সাথে। সংসদের স্পিকারও নারী। তিনিও অত্যন্ত সফলতার সাথে এ দায়িত্ব পালন করছেন বহুদিন থেকে। কিছু সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, ক্রীড়া-সংস্কৃতি, শিল্প-সাহিত্য, সাংবাদিকতা, কূটনীতি, বিজ্ঞান-প্রযুক্তি, সশস্ত্র বাহিনী, আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী ইত্যাদি ক্ষেত্রেও নারীরা কৃতিত্বের সাথে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বা দায়িত্ব পালন করছেন দেশ-বিদেশে। অথচ কর্মজীবী নারীদের পরিশ্রম পুরুষের চেয়ে বেশি। কারণ, নারীদের কর্মস্থলের কাজ ছাড়াও গৃহের কর্ম তথা সন্তান লালন-পালন করা এবং সংসারের যাবতীয় কাজকর্ম সম্পাদন করতে হয়। তবুও নারীরা যেখানেই সুযোগ পাচ্ছেন, সেখানেই বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দিচ্ছেন, বিশেষ অবদান রাখছেন। তাতে সংশ্লিষ্ট পরিবার ও দেশের উন্নতি ত্বরান্বিত হচ্ছে। তাই দেশের নারীদের সুবিধা প্রদান ও ক্ষমতায়ন যতো বেশি হবে ততো বেশি কল্যাণ হবে দেশের। উল্লেখ্য যে, নারীর ক্ষমতায়ন মানে শুধু শিক্ষা ও চাকরিই নয়, সেই সাথে ব্যয় করার ক্ষমতা, সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা ও নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা ইত্যাদি মিলেই ক্ষমতায়ন। তাই সেভাবেই ক্ষমতায়ন করতে হবে নারীকে।
দেশের নারীদের সব প্রাপ্য সুবিধা শতভাগ দিতে হবে। নিয়ম অনুযায়ী সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে নারীর পদের যে হিস্যা তা খুব দ্রুত পূরণ করতে হবে। নির্বাচন কমিশনের নীতি অনুযায়ী প্রতিটি কমিটিতে নারীর ৩৩% পদ পূরণ বাধ্যতামূলক করতে হবে। সামাজিক ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানেও এই নীতি বাস্তবায়ন করতে হবে। নারীদের বঞ্চনা, নির্যাতন, হয়রানি ইত্যাদি থেকে রক্ষা করতে হবে। খুন, ধর্ষণ, যৌতুক, কুসংস্কার, নিরাপত্তা ও বাল্য বিবাহের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ এবং তা বাস্তবায়ন করতে হবে।সর্বোপরি শিক্ষা ও ক্ষমতায়নের দিকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে।

নারীর উন্নতির জন্য নারীদেরও অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। তবে সেটা করতে হবে ধর্মীয় নীতি ও দেশীয় সংস্কৃতি অনুযায়ী। উপরন্তু নারী অধিকারের নামে উগ্রতা পরিহার করতে হবে। কারণ, মানুষ কোনো উগ্রতা-অশালীনতা পছন্দ করে না। এটা ধর্মীয় নীতি ও দেশীয় সংস্কৃতি বিরোধী। নারীদের মনে রাখতে হবে যে, এ দেশের মহিয়ষী নারী বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত এখনো নারী জাগরণের পথিকৃৎ হয়ে আছেন, ভবিষ্যতেও থাকবেন। কিন্তু তার চেয়ে অধিক জ্ঞানী-বুদ্ধিমতী হয়েও অনেক নারী পথিকৃৎ হতে পারছেন না, বরং ধিক্কৃত হচ্ছেন শুধু ধর্মীয় নীতি ও দেশীয় সংস্কৃতি বিরোধী কর্ম এবং উগ্রতার কারণে। দ্বিতীয়ত: নারীর দ্বারা নারীর ক্ষতি বন্ধ করতে হবে। কারণ, নারীর দ্বারা নারীর ক্ষতি পুরুষের চেয়ে কম নয়, বরং ক্ষেত্র বিশেষে বেশি। তৃতীয়ত: নারীকে স্বীয় উদ্যোগেই শিক্ষার দিকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে। কারণ, শিক্ষিত মানুষের অগ্রগতি রোধ করার ক্ষমতা কারো নেই। নারী শিক্ষিত হলে স্বাভাবিক গতিতেই তার উন্নতি হবে।

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

বান্দরবানে বিজিবির অভিযান: অস্ত্র-গোলাবারুদ, ড্রোন ও সিগন্যাল-জ্যামারসহ প্রযুক্তি সরঞ্জামাদি উদ্ধার

বান্দরবানে বিজিবির অভিযান: অস্ত্র-গোলাবারুদ, ড্রোন ও সিগন্যাল-জ্যামারসহ প্রযুক্তি সরঞ্জামাদি উদ্ধার

কেরানীগঞ্জে তিন লক্ষ জাল টাকা এবং জাল টাকা তৈরির সরঞ্জামাদিসহ, গ্রেফতার ২

কেরানীগঞ্জে তিন লক্ষ জাল টাকা এবং জাল টাকা তৈরির সরঞ্জামাদিসহ, গ্রেফতার ২

পলাতক আওয়ামী খতিবের বিরুদ্ধে বায়তুল মোকাররমে বিক্ষুব্ধ জনতার মিছিল

পলাতক আওয়ামী খতিবের বিরুদ্ধে বায়তুল মোকাররমে বিক্ষুব্ধ জনতার মিছিল

মাগুরায় যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

মাগুরায় যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

বায়তুল মোকাররমে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, নামাজ না পড়িয়েই পালিয়ে গেলেন খতিব

বায়তুল মোকাররমে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, নামাজ না পড়িয়েই পালিয়ে গেলেন খতিব

ফলোঅনের শঙ্কায় বাংলাদেশ

ফলোঅনের শঙ্কায় বাংলাদেশ

শিক্ষক ভিন্ন ধর্মালম্বি হলেও তার সাথে ভদ্রতা, সৌজন্যবোধ ও সম্মান করতে হবে -ছারছীনার পীর ছাহেব

শিক্ষক ভিন্ন ধর্মালম্বি হলেও তার সাথে ভদ্রতা, সৌজন্যবোধ ও সম্মান করতে হবে -ছারছীনার পীর ছাহেব

আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা: পুলিশ সদরদপ্তর

আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা: পুলিশ সদরদপ্তর

আখাউড়ায় ১১৫০ কেজি ভারতীয় কফিসহ গ্রেপ্তার ৩

আখাউড়ায় ১১৫০ কেজি ভারতীয় কফিসহ গ্রেপ্তার ৩

কোটালীপাড়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের উপর সন্ত্রাসী হামলা, ঘরবাড়ি ভাংচুর লুটপাট করেছে সন্ত্রাসীরা

কোটালীপাড়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের উপর সন্ত্রাসী হামলা, ঘরবাড়ি ভাংচুর লুটপাট করেছে সন্ত্রাসীরা

সাকিব-লিটনের ব্যাটে ধ্বংসস্তূপ থেকে উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা

সাকিব-লিটনের ব্যাটে ধ্বংসস্তূপ থেকে উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা

মণিপুর সংঘাত ইস্যুতে নতুন পদক্ষেপ নিচ্ছে ভারত সরকার

মণিপুর সংঘাত ইস্যুতে নতুন পদক্ষেপ নিচ্ছে ভারত সরকার

বাংলাদেশ বেতারে উর্দু সার্ভিস চালু করতে পর্যালোচনা সভা

বাংলাদেশ বেতারে উর্দু সার্ভিস চালু করতে পর্যালোচনা সভা

তোফাজ্জলের জানাজায় মানুষের ঢল, দাফন হলো বাবা-মা ও ভাইয়ের কবরের পাশে

তোফাজ্জলের জানাজায় মানুষের ঢল, দাফন হলো বাবা-মা ও ভাইয়ের কবরের পাশে

দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে বাংলাদেশ

দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে বাংলাদেশ

গণপিটুনিতে হত্যা: ঢালাওভাবে ছাত্রদের বিজয়কে খাটো করতে আওয়ামী মিডিয়ার আস্ফালন, সমালোচনার ঝড়

গণপিটুনিতে হত্যা: ঢালাওভাবে ছাত্রদের বিজয়কে খাটো করতে আওয়ামী মিডিয়ার আস্ফালন, সমালোচনার ঝড়

সাবেক এমপি ইয়াকুবসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা

সাবেক এমপি ইয়াকুবসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা

সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান কারাগারে

সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান কারাগারে

ভারতকে ৩৭৬ রানে গুটিয়ে দিল বাংলাদেশ, হাসানের ৫

ভারতকে ৩৭৬ রানে গুটিয়ে দিল বাংলাদেশ, হাসানের ৫

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরো ১৫০ অনিয়মিত বাংলাদেশি

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরো ১৫০ অনিয়মিত বাংলাদেশি