ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১
কেউ শোনে না কারো কথা

রোজায় পণ্যমূল্য বৃদ্ধি

Daily Inqilab রিন্টু আনোয়ার

১৮ মার্চ ২০২৪, ১২:২৭ এএম | আপডেট: ১৮ মার্চ ২০২৪, ১২:২৭ এএম

ইসলামের পঞ্চস্তম্ভের অন্যতম রোজা। তা পালনের সময় হলো মাহে রমজান। এর উদ্দেশ্য তাকওয়া। তাকওয়া অর্থ খোদাভীতি। আল্লাহর ভয়ে সব মন্দ কাজ থেকে বিরত থাকা। সংযম অবলম্বন করা। এই পুণ্যটি হাসিলে যতসামান্য পণ্য বা অর্থের বিষয় আছে। তবে এ খরচ মোটেই ইসলামের আরেক স্তম্ভ হজ পালনের ধারেকাছে নয়। পরিমাণে অনেক কম। ইফতার-সেহরিতে বুট-ছোলা-খেজুর, যথাসম্ভব কিছু ফলফলাদি আর মাছ-মাংসের ব্যবস্থা থাকলে ভালো। এরপর ঈদ ঘনিয়ে এলে কিছু পোশাক-পরিচ্ছদ। রোজা-রমজানের এই পণ্য বিষয়ক চাহিদাটাকেই মওকা হিসেবে নিয়েছে ধড়িবাজরা। এটা তাদের কাছে লক্ষ্য নয়, একদম উদ্দেশ্য। যাবতীয় অরাজকতা ও বাজারে আগুনের ফের এখানেই।

মাহে রমজান ও রোজার ফজিলত নিয়ে বহু বর্ণনা রয়েছে ধর্মগ্রন্থে। এ মাসে কবরের আজাব বন্ধ থাকে, শয়তানকে বন্দি করে রাখা হয় বলে বয়ান রয়েছে। প্রশ্ন আসে, তাহলে এ মাসে শয়তানিকা- কে করে? কে করায়? অল্প বা স্বাভাবিক বোধ-বুদ্ধিতে এর জবাব মেলে না। রোজার ধর্মীয় গুরুত্বের সঙ্গে সামাজিক ও মানবিক অনেক গুরুত্ব জড়িত। মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রমজান উপলক্ষে বড় বড় চেইনশপ থেকে শুরু করে ছোট দোকানে দেয় বিশাল বিশাল ছাড়। ক্রেতাদের কে কত বেশি মূল্য ছাড় দিতে পারে সেটা নিয়ে চলে রীতিমতো প্রতিযোগিতা। প্রতিযোগিতায় ছাড়ের মাত্রা কখনো কখনো ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত গিয়ে দাঁড়ায়। মূলত রোজাদারের অর্থকষ্ট লাঘবের পাশাপাশি অধিক সওয়াবের আশায় নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসে এমন ছাড় দেন বিক্রেতারা। ক্রয়ক্ষমতা সাধারণ মানুষের নাগালে রাখতে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম কমানোর ঘোষণা এবং সেগুলোর মূল্য তালিকা দোকানের সামনে ঝুলিয়ে রাখা হয়। এই সংস্কৃতি কেবল মুসলিম নয়, অন্যান্য ধর্মঅধ্যুষিত দেশেও।

অন্যসব ধর্মের লোকেরা রমজান মাসকে শ্রদ্ধা-সমীহ করে। নৈতিক-অনৈতিক বাছ বিচার করে। অনাহারি-অভাবী প্রতিবেশীদের খাওয়ার ব্যবস্থা করে। অতি মুনাফার মোহ সংবরণ করে। বিভিন্ন দেশ তাদের ধর্মীয় উপলক্ষ কিংবা উৎসবের সময় জিনিসপত্রের দাম কমোনার ঘোষণা দেয়। এসব উৎসব ঘিরে ইউরোপ-আমেরিকায় ছাড়ের হিড়িক পড়ে। মাসখানেক আগে থেকেই শুরু হয় উৎসব। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ না হয়েও রমজান উপলক্ষে অনেক দেশে পণ্যসামগ্রীর দাম কমানোর ঘোষণা দেওয়া হয়। অমুসলিম দেশ দক্ষিণ কোরিয়ায় কোনো ধর্মীয় উৎসবের সময় দ্রব্যমূল্য বাড়ে না, রমজানে দেয়া হয় আরো বেশি ছাড়। রমজানের শুরুতে পণ্যে ছাড় দেওয়া ইউরোপের দেশগুলোতে রীতিতে পরিণত হয়েছে। জার্মানিতে চলে অভাবনীয় মূল্য ছাড়, ফ্রান্সেও। আমাদের কাছের দেশ থাইল্যান্ডেও রমজান মাস উপলক্ষে মুসলমানসহ সবার জন্য পণ্যে বিশেষ ছাড়ের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। রমজান উপলক্ষে ব্যবসায়ীরা তাদের আগের মুনাফা থেকে ছাড় দিয়ে ব্যবসা করেন। পণ্যের দাম না বাড়িয়ে সেখানে কমিয়ে দেন। আবার অনেক ব্যবসায়ী লাভবিহীন পণ্য বিক্রি করেন মাসজুড়ে।

সম্প্রীতি-বন্ধন ও সহনশীলতা বাড়াতে তারা এমন উদ্যোগ নেন। এর ঠিক উল্টা চিত্র বাংলাদেশে। রমজান মুসলমানদের ত্যাগ ও আত্মশুদ্ধির মাস বলা হলেও মুসলিম প্রধান এ দেশটির বাস্তবতা বড় নিষ্ঠুর। অনৈতিক চর্চা মারাত্মক পর্যায়ে। একটি চক্র থাকেই রমজানের অপেক্ষায়। শয়তানি কা-ের প্রাসঙ্গিকতা এখানেই। তবে কি মাসটিতে শয়তান কোনো না কোনোভাবে ফাংশন করে? সরকারের এতো চেষ্টা-ধমক-অভিযানের পরও শয়তান বা তাদের অনুসারীদের কারসাজি কেন বেশি টেকসই বাংলাদেশে? বছরের বাকি ১১ মাস কোপ মারলেও রমজানের এক মাসে তারা একেবারে জবাই করে ছাড়ে। কেউ তাদের রুখতে পারে না। রোজার আগ থেকেই কোমর বেঁধে নামে তারা। পণ্যের দাম বাড়ানোর যাবতীয় ছলাকলা, কৌশল, যুক্তিসহ যাবতীয় পরিবেশ তারা নিশ্চিত করে ছেড়েছে এবারও। কিছু পণ্যের পর্যাপ্ত মজুদ থাকলেও কৃত্রিম সংকট তৈরির বন্দোবস্ত তারা আগেই করে রেখেছে। বাজারে পণ্যের সংকট তৈরি করেছে দক্ষতার সাথে। বড় থেকে ছোট, মহল্লার মুদি দোকানেও শয়তানিকা- চলছে হরদম। অনেকের আবার মুখে দাঁড়ি এবং মাথায় টুপিও আছে।

মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশটিতে পবিত্র মাসে এমন শয়তানি কর্মের ফের একেবারে অবুঝের বিষয় নয়। অন্যধর্মের চতুর লোকদেরও দায়ী করার সুযোগ নেই। দেশে ব্যবসায়ীদের ৯০ ভাগেরও বেশি মুসলমান, মুসলমান হয়েও পুণ্যের মাসে অপুণ্যের এমন কাজ তারা করছেন। করে আসছেন। এবার আরেকটু বেশি করছেন। বাকি ১১ মাসেও এই চর্চায় তারা কমতি দেবেন? অথচ, রমজানের ১ মাস বাকি ১১ মাসের নৈতিকতা ও সংযম চর্চার রিহার্সাল টাইম। বাস্তবে চলে রিহার্সাল। এই চক্রের কাছে রহমত, মাগফিরাত, নাজাত অবান্তর বা কথার কথা। আসল কথা রমজানে পেঁয়াজ, ছোলা, সয়াবিন তেল, চিনি, খেজুরসহ অন্যান্য ফল, ডাল, মুড়ি, আলু, বেগুন, ইসবগুল, কাঁচা মরিচ, ধনেপাতা, লেবু, পুদিনা পাতা ইত্যাদির দাম বৃদ্ধি নিশ্চিত করা।

এবার এই চক্র রোজার আগেই এসব পণ্যের দাম বাড়ানোর যাবতীয় ব্যবস্থায় শতভাগ সফল। রমজানের দেড়-দুই মাস আগেই ছোলা-খেজুরসহ নিত্যপণ্যের দাম তারা বাড়িয়ে রেখেছে। প্রতি বছর রোজার মাসে বেশি চাহিদা থাকে তেল, চিনি, ছোলা, আদা, ডাল, খেজুর প্রভৃতি পণ্যের। রমজান মাস শুরুর দুই মাস আগে থেকেই এসব পণ্যের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। অন্য নিত্যপণ্যের দামেও ঊর্ধ্বগতি। উদ্বেগ বাড়ছে নি¤œ আয়ের মানুষের। ব্যবসায়ীরা বলছেন, জ্বালানির দাম, ডলার ও এলসি সংকটে দাম বাড়ানো ছাড়া তাদের উপায় নেই। বাজার পরিস্থিতি যাই হোক, এবারও রমজানে নিত্যপণ্যের দাম বাড়বে না বলে আশ্বাস দিয়ে যাচ্ছে সরকারের বিভিন্ন মহল। কিন্তু রমজান শুরুর আগেই দ্রব্যমূল্যের আগাম ঊর্ধ্বগতির কারণে এমন আশ্বাসে ভরসা ছিল না জনগণের। যার প্রমাণ তো এখন বাস্তবেই দেখা যাচ্ছে। বিগত কয়েক বছরের মতো এ রমজানেও অসাধু ব্যবসায়ী চক্র পুরোনো ছকে চলছে। রমজাননির্ভর পণ্যের দাম তারা আগেই বাড়িয়েছে, যাতে রমজানে নতুন করে বাড়ানোর প্রয়োজন না পড়ে। পণ্যের কোনো ঘাটতি না থাকলেও বেশির ভাগ পণ্যের দাম আগের বছরের তুলনায় বাড়িয়ে মানুষের গলা কাটছেন তারা।

সাধারণত রজমানের শুরুতে বাংলাদেশে প্রায় প্রতিবছরই ভোগ্যপণ্যের বাজারে এক ধরনের অস্থিরতা লক্ষ করা যায়। বিশেষ করে- ভোজ্যতেল, চিনি, ছোলা, ডাল, খেজুর ও পেঁয়াজের মতো নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় এসময় দামও বেশ বেড়ে যায়। কিন্তু এবছর দেখা যাচ্ছে, রমজান শুরু হওয়ার বেশ আগেভাগেই বাজারে এসব পণ্যের দাম বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে। অথচ, রমজানে দ্রব্যমূল্য যেন নিয়ন্ত্রণে থাকে, সেজন্য গত জানুয়ারিতে চতুর্থ মেয়াদে ক্ষমতা গ্রহণ করেই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার ঘোষণা দেয় সরকার। প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে, গত ৮ ফেব্রুয়ারি চাল, চিনি, তেল ও খেজুরের আমদানি কর কমিয়েও দেয়া হয়। কিন্তু, বাস্তবটা ভিন্ন। বড় বেদনার।

নৈতিকতা বা ধর্মের ভয়েও চাইলে এখন বাজারে চলমান দর অর্ধেক করে দিলেও তাদের লস হবে না। কিন্তু, সেই পথে যাওয়ার মর্দ মদন তারা নয়। কারওয়ান বাজারসহ কিছু বাজারে এবার অতি সাধারণ জাতের খেজুর বিক্রি হচ্ছে ৫০০-১১০০ টাকা কেজিতে, যা গত রমজানে ছিল ২৫০ থেকে ৪৫০ টাকা। ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ-টিসিবির তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের তুলনায় এবার পেঁয়াজের দাম ১৫৭ শতাংশ, আলুর ৫৪ শতাংশ, রসুন (আমদানি) ৬০ শতাংশ, আদা (দেশি) ৮২ শতাংশ বেড়েছে। পেঁয়াজু তৈরিতে ব্যবহৃত খেসারি ডালের দাম ১২০ টাকা কেজি, যা গত বছর ছিল ৮০ টাকা। এছাড়া ছোলার বেসন কেজিপ্রতি ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা গত বছর ছিল ১১০ টাকা। ফল-ফলাদি, মসলা-পাতির দামেও এ দশা। তাদের ঠেকায় কে? ওদেরও মতিগতিÑ পারলে ঠেকা। তাদের হাতে নানা অজুহাত। কড়া সব যুক্তি। ব্যবসায়ীদের দাবি, বৈশ্বিক পণ্যমূল্য বৃদ্ধি, ডলার সংকটে এলসি খোলায় সমস্যার কারণে সরবরাহ ব্যাহত হচ্ছে, যার প্রভাব পড়ছে বাজারে। বাধ্য হয়ে তারা পণ্যমূল্য সমন্বয় করছেন। অস্বাভাবিকভাবে কোনো পণ্যের দাম বাড়ছে না বলে কড়া দাবি তাদের।

অথচ, পণ্যের দর মানুষকে এখন ঘুমে নয়, সজাগেও আঁতকে তুলছে। সকলের মধ্যে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে রীতিমতো ‘নাভিশ্বাস’ উঠেছে। বলার ভাষা খুঁজে পাচ্ছে না। ঘরে বা চার দেয়ালের মাঝে হা-পিত্যেস করা ছাড়া কিছুই যেন করার নেই, প্রকাশ্য নেই কোনো প্রতিক্রিয়া। নেই প্রতিবাদ। তার মানে কি মানুষ সব মেনে নিচ্ছে? নাকি তারা অধিক শোকে পাথর হওয়ার মতো অনুভূতিশূন্য হয়ে পড়েছে।

কনজ্যুমার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-এর (ক্যাব) সভাপতি মনে করেন, সব মিলিয়ে দেশে একটি নাজুক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। তবে টিসিবি’র কার্যক্রম বাড়ালে সার্বিক বাজার পরিস্থিতিতে তেমন কোনো ফল না হলেও অন্তত কিছু মানুষ এতে উপকৃত হবে। এছাড়া পরিবহন খরচ বৃদ্ধি, সরবারহ সংকট, উৎপাদন কম হওয়া, ডলারের মূল্য বৃদ্ধি সহ বিভিন্ন কারণে দেশের বাজারে পণ্যের দাম বাড়ছে। আমদানি পণ্যের মূল্য বাড়লে ট্যাক্সের পরিমাণও বেড়ে যায়। এতে বাজারের অন্যান্য পণ্যের দামেও প্রভাব ফেলে। এ অবস্থায় সরকারকে উদ্যোগ নিতে হবে, যাতে সাধারণ মানুষ স্বস্তিতে থাকে। বেশি জোর দিতে হবে মানুষের কর্মসংস্থান বৃদ্ধিতে, যাতে মানুষের আয়-রোজগার বাড়ে।

রোজায় বাজারদরের এ অবস্থায় মূল্যস্ফীতি আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। এখন মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের কাছাকাছি। বাংলাদেশ ব্যাংক তা রোখার চেষ্টা করেও পারছে না। সামনে মূল্যস্ফীতি আরো কোনদিকে যাবে বা যেতে পারে, তা বুঝতে মস্ত বড় অর্থনীতিবদি হওয়া জরুরি নয়।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোÑ বিবিএসের হিসাবে, গত মাস ফেব্রুয়ারি শেষে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ। অর্থাৎ গত বছর যে পণ্য কিনতে ১০০ টাকা লাগত, তা কিনতে এবার ফেব্রুয়ারিতে লেগেছে প্রায় ১১০ টাকা। ন্যায্যমূল্যের দ্রব্য বিক্রির গাড়ির পেছনে মানুষের দীর্ঘ লাইন কিংবা তা ধরার জন্য প্রাণপণ দৌড় দেখে কে বলবে, এ দেশে মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে। অথচ, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির ধকলেই খোলস ছেড়ে বেরিয়ে পড়েছে মানুষের আয়ের আসল চিত্র। যদি সত্যিই আয় বেড়ে থাকে তাহলে মানুষ কেন দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির চাপ নিতে পারছে না?

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

পলাতক আওয়ামী খতিবের বিরুদ্ধে বায়তুল মোকাররমে বিক্ষুব্ধ জনতার মিছিল

পলাতক আওয়ামী খতিবের বিরুদ্ধে বায়তুল মোকাররমে বিক্ষুব্ধ জনতার মিছিল

মাগুরায় যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

মাগুরায় যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

বায়তুল মোকাররমে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, নামাজ না পড়িয়েই পালিয়ে গেলেন খতিব

বায়তুল মোকাররমে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, নামাজ না পড়িয়েই পালিয়ে গেলেন খতিব

ফলোঅনের শঙ্কায় বাংলাদেশ

ফলোঅনের শঙ্কায় বাংলাদেশ

শিক্ষক ভিন্ন ধর্মালম্বি হলেও তার সাথে ভদ্রতা, সৌজন্যবোধ ও সম্মান করতে হবে -ছারছীনার পীর ছাহেব

শিক্ষক ভিন্ন ধর্মালম্বি হলেও তার সাথে ভদ্রতা, সৌজন্যবোধ ও সম্মান করতে হবে -ছারছীনার পীর ছাহেব

আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা: পুলিশ সদরদপ্তর

আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা: পুলিশ সদরদপ্তর

আখাউড়ায় ১১৫০ কেজি ভারতীয় কফিসহ গ্রেপ্তার ৩

আখাউড়ায় ১১৫০ কেজি ভারতীয় কফিসহ গ্রেপ্তার ৩

কোটালীপাড়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের উপর সন্ত্রাসী হামলা, ঘরবাড়ি ভাংচুর লুটপাট করেছে সন্ত্রাসীরা

কোটালীপাড়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের উপর সন্ত্রাসী হামলা, ঘরবাড়ি ভাংচুর লুটপাট করেছে সন্ত্রাসীরা

সাকিব-লিটনের ব্যাটে ধ্বংসস্তূপ থেকে উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা

সাকিব-লিটনের ব্যাটে ধ্বংসস্তূপ থেকে উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা

মণিপুর সংঘাত ইস্যুতে নতুন পদক্ষেপ নিচ্ছে ভারত সরকার

মণিপুর সংঘাত ইস্যুতে নতুন পদক্ষেপ নিচ্ছে ভারত সরকার

বাংলাদেশ বেতারে উর্দু সার্ভিস চালু করতে পর্যালোচনা সভা

বাংলাদেশ বেতারে উর্দু সার্ভিস চালু করতে পর্যালোচনা সভা

তোফাজ্জলের জানাজায় মানুষের ঢল, দাফন হলো বাবা-মা ও ভাইয়ের কবরের পাশে

তোফাজ্জলের জানাজায় মানুষের ঢল, দাফন হলো বাবা-মা ও ভাইয়ের কবরের পাশে

দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে বাংলাদেশ

দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে বাংলাদেশ

গণপিটুনিতে হত্যা: ঢালাওভাবে ছাত্রদের বিজয়কে খাটো করতে আওয়ামী মিডিয়ার আস্ফালন, সমালোচনার ঝড়

গণপিটুনিতে হত্যা: ঢালাওভাবে ছাত্রদের বিজয়কে খাটো করতে আওয়ামী মিডিয়ার আস্ফালন, সমালোচনার ঝড়

সাবেক এমপি ইয়াকুবসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা

সাবেক এমপি ইয়াকুবসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা

সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান কারাগারে

সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান কারাগারে

ভারতকে ৩৭৬ রানে গুটিয়ে দিল বাংলাদেশ, হাসানের ৫

ভারতকে ৩৭৬ রানে গুটিয়ে দিল বাংলাদেশ, হাসানের ৫

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরো ১৫০ অনিয়মিত বাংলাদেশি

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরো ১৫০ অনিয়মিত বাংলাদেশি

দোয়ারাবাজার সীমান্তে মহিষসহ মাছের চালান জব্ধ

দোয়ারাবাজার সীমান্তে মহিষসহ মাছের চালান জব্ধ

সিলেটে ১৫০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার, নারী গ্রেফতার

সিলেটে ১৫০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার, নারী গ্রেফতার