ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১

চাঁদাবাজি বন্ধ করা অপরিহার্য

Daily Inqilab সরদার সিরাজ

২৩ মার্চ ২০২৪, ১২:১৫ এএম | আপডেট: ২৩ মার্চ ২০২৪, ১২:১৫ এএম

দেশে পণ্যমূল্য অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারণে সাধারণ মানুষ চরম সংকটে নিপতিত হয়েছে। মূল্যস্ফীতি গড়ে ৯-১০% এবং খাদ্য পণ্যের মূল্যস্ফীতি আরো অধিক। অথচ, অনেক দিন থেকে সারাবিশ্বে পণ্যমূল্য কমেছে। দেউলিয়া ঘোষিত শ্রীলংকার মূল্যস্ফীতির হার দু’শতাংশেরও নিচে। কিন্তু এ দেশে তার বিপরীত! পবিত্র রমজান উপলক্ষে খাদ্যপণ্যের মূল্য আরো বেড়ে আকাশচুম্বী হয়েছে। অথচ দেশে পর্যাপ্ত পরিমাণে পণ্য মজুদ রয়েছে। পণ্যমূল্য কমানোর জন্য কয়েকটি পণ্যের আমদানিশুল্ক হ্রাস করেও তাদের মূল্য কমানো যায়নি। এমনকি, কয়েকটি পণ্যের মূল্য সরকার নির্ধারণ করে দেওয়ার পরও তা কার্যকর হয়নি। আলুর উৎপাদন চাহিদার বেশি হওয়ার পরও এবং ভারত থেকে বিপুল পরিমাণে আমদানি করার পরও মূল্য কমেনি, বরং বেড়েছে। সিন্ডিকেট ভাঙ্গার জন্য মাঝে-মধ্যে অভিযান চালিয়েও সুফল পাওয়া যায়নি। রাজধানীর অনেক পয়েন্টে সরকারিভাবে মাছ, মাংস, ডিম, দুধ সুলভ মূল্যে বিক্রি সত্ত্বেও বাজারে এর কোনো প্রভাব পড়েনি। শেষাবধি কৃষি বিপণন অধিদপ্তর গত ১৫ মার্চ মাছ, মাংস ও খেজুরসহ ২৯ পণ্যের মূল্য বেঁধে দিয়েছে। কিন্তু তাও কার্যকর হচ্ছে না! সব পণ্যই অধিক মূল্যে বিক্রি হচ্ছে। দোকান মালিক সমিতি বলেছে, সরকারের এ মূল্য নির্ধারণ কল্পনাপ্রসূত। লাগামহীনভাবে খাদ্যদ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধির কারণে সাধারণ মানুষ খাদ্য গ্রহণ কমিয়ে দিয়েছে অনেক। তাতে পুষ্টিহীনতার হার বেড়েছে। সিপিডি সম্প্রতি বলেছে, ‘বিশ্বব্যাংকের প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ফুড পলিসি অ্যান্ড রিসার্চ ইন্সটিটিউট এবং টুফটস ইউনিভার্সিটির ২০২১ সালে প্রণীত রিপোর্ট মতে, বাংলাদেশের ১২ কোটি ৫২ লাখ মানুষ পণ্যের উচ্চমূল্যের কারণে প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করতে পারছে না, যা মোট জনসংখ্যার ৭৩.৯%। ২০২৪ সালে এই সংখ্যাটি আরও বিশাল হবে’। বিবিএস’র খাদ্য নিরাপত্তা পরিসংখ্যান-২০২৩ মতে, ‘দেশে খাদ্যনিরাপত্তাহীনতার হার অতি দরিদ্রদের মধ্যে ৭০.৩৭%, দরিদ্রদের মধ্যে ২২.৯%, মধ্যবিত্তদের মধ্যে ১৪.৮৮% ও ধনীদের মধ্যে ১.১১% উচ্চমূল্যের কারণে। এছাড়া, খাদ্য ঘাটতি পূরণে ঋণ করতে হয় দেশের ২৫.৫% পরিবারকে, যাদের পরিবার প্রতি বার্ষিক গড় ঋণের পরিমাণ ৪৯ হাজার টাকা’। এ দু’টি প্রতিবেদনে দেশের অর্থনীতির প্রকৃত চিত্র প্রস্ফুটিত হয়েছে। পণ্যমূল্য অস্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য মানুষ এবং রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ সরকারের ব্যর্থতাকে দায়ী করছে। আবার অনেকেই সিন্ডিকেটকে দায়ী করছে। আর সরকার বিএনপিকে দায়ী করছে, যা কা-জ্ঞানহীন ও দায়িত্বহীনতার শামিল। দেশে পণ্যমূল্য, বিশেষ করে খাদ্যদ্রব্যের মূল্য অস্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য সিন্ডিকেট এবং ব্যবসায়ীদের অধিক মুনাফালাভ অবশ্যই দায়ী। তবে, শুধুমাত্র এসবই পণ্য মূল্যবৃদ্ধির জন্য দায়ী নয়, এর সাথে আরো কিছু কারণ দায়ী রয়েছে, যার অন্যতম হচ্ছে: দেশটি আমদানি নির্ভর। তাই আন্তর্জাতিক মূল্য এবং ঘটনাবলীর, বিশেষ করে যুদ্ধের সাথে দেশের পণ্যমূল্যের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। এছাড়া, মার্কিন ডলারেরও সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। কারণ, আমাদের অধিকাংশ আমদানি হয় মার্কিন ডলারে। বেশ কিছুদিন যাবত মার্কিন ডলারের মূল্য বাড়তে বাড়তে আকাশচুম্বী হয়েছে, যার ব্যাপক প্রভাব পড়েছে আমদানিকৃত পণ্যের উপর। সর্বোপরি রিজার্ভ সংকটের কারণে আমদানি সংকোচন করা হয়েছে। এ কারণেও পণ্য মূল্য বেড়েছে। মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণেও পণ্যমূল্য বেড়েছে। তবে, পণ্যমূল্য লাগামহীন বৃদ্ধিতে সর্বাধিক দায়ী হচ্ছে ব্যাপক চাঁদাবাজি। সব পণ্যের কেনা-বেচার শুরু থেকে ভোক্তা পর্যন্ত পৌঁছতে প্রতিটি ধাপেই চলছে ব্যাপক চাঁদাবাজি, যা নতুন বিষয় নয়, বহুদিন যাবত চলছে। এই চাঁদার টাকা ব্যবসায়ীরা ঘর থেকে এনে দেয় না, পণ্যের মূল্য বাড়িয়ে তা কভার করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই পণ্যের মূল্য বেড়ে যায়। আর এ চাঁদাবাজি শুধুমাত্র ব্যবসার ক্ষেত্রেই হয় না, বাড়িঘর ও অবকাঠামো নির্মাণে, জমি কেনা-বেচায়, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও উৎসবের নামে ব্যাপক চাঁদাবাজি হয়। তাতে ব্যয় অনেক বেড়ে যায়। রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নামেও ব্যাপক চাঁদাবাজি হয়। অবশ্য, এসব ক্ষেত্রে রশিদ দেওয়া হয়, যা অনেকটি ঐচ্ছিক। তাই এই চাঁদা ডোনেশন বলে খ্যাত। কিন্তু অন্য চাঁদা বিনা রশিদে এবং জোর করে নেওয়া হয়। এই চাঁদাবাজির সাথে রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের একশ্রেণির নেতা-কর্মী, গণপ্রতিনিধি এবং প্রশাসনের কিছু লোক জড়িত। তারা তাদের অনুগত লোকদের দিয়ে চাঁদা আদায় করায় এবং তা ভাগ করে নেয়। এসব নিয়ে বহুবার এলাকাভিত্তিক বিস্তারিত খবর প্রকাশিত হয়েছে মিডিয়ায়। এসব সাধারণ মানুষও জানে। কারণ, চাঁদাবাজির বিষয়টি ওপেন সিক্রেট। সর্বোপরি চাঁদাবাজির নেতৃত্ব ও ভাগাভাগি নিয়ে ব্যাপক মারামারি, খুন জখম ইত্যাদি হয়েছে। তবুও চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, বরং বেড়েই চলেছে।

পণ্যমূল্য বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সর্বাধিক প্রভাব পড়ছে পরিবহন খাতের ব্যাপক চাঁদাবাজির। এ ব্যাপারে সাম্প্রতিক কয়েকটি খবর হচ্ছে: গত ১৫ মার্চ প্রকাশিত এক দৈনিকের খবরে প্রকাশ, ‘রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে পরিবহন চাঁদাবাজ সিন্ডিকেট। মালিক-শ্রমিক সংগঠন, পুলিশ, স্থানীয় মাস্তান ও কতিপয় অসৎ রাজনৈতিক নেতা এ চক্রে জড়িত। যাত্রী কিংবা পণ্য পরিবহনÑ সব ক্ষেত্রেই চাঁদা ছাড়া ঘোরে না গাড়ির চাকা। পার্থক্য শুধু চাঁদাবাজির কৌশলে। আন্তঃজেলা ট্রাকের ক্ষেত্রে মাসহারা হিসাবে টোকেন দিয়ে নীরব চাঁদাবাজি করে ট্রাফিক পুলিশ। আর ঢাকায় ঢোকার মুখে চাঁদা তুলতে সরব স্থানীয় মাস্তানদের লাঠিয়াল বাহিনী। পণ্যবাহী ট্রাক চালকদের জিম্মি করে চলে তাদের চাঁদাবাজি। চাঁদা না দিলে তারা হামলে পড়ে’। টিআইবি গত ৫ মার্চ প্রকাশিত ‘ব্যক্তিমালিকানাধীন বাস পরিবহন ব্যবসায় শুদ্ধাচার’ শীর্ষক এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলেছে, ‘দেশে ব্যক্তিমালিকানাধীন বাস ও মিনিবাস থেকে বছরে এক হাজার ৬০ কোটি টাকা চাঁদা আদায় হয়। এই চাঁদার ভাগ পায় দলীয় পরিচয়ধারী ব্যক্তি বা গোষ্ঠী, ট্রাফিক ও হাইওয়ে পুলিশ, সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা-কর্মচারী, মালিক-শ্রমিক সংগঠন ও পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের প্রতিনিধিরা।’ গত ৭ মার্চ জার্মান বেতারে প্রকাশ, ‘এক পরিবহন শ্রমিক নেতা বলেন, পরিবহন খাতে টিআইবি ৪৬ ভাগ সেবাগ্রহীতাকে চাঁদা দিতে হয় বললেও বাস্তবে ৯০ ভাগকে চাঁদা দিতে হয়। দ্বিতীয়ত: টিআইবি পরিবহন খাতের চাঁদাবাজির আংশিক হিসাব দিয়েছে। তারা শুধু বাস মিনিবাসের কথা বলেছে। কিন্তু সড়কে সাত-আট ধরনের যানবাহন চলে। সব যানবাহনকেই চাঁদা দিতে হয়। আমার হিসেবে এই খাতে বছরে ১০ হাজার কোটি টাকা চাঁদাবাজি হয়। তাতে পণ্যের দাম ৩০% পর্যন্ত বেড়ে যায়’।

যা’হোক, চাঁদাবাজির কারণে পণ্যমূল্য ও নির্মাণ ব্যয় অনেক বৃদ্ধি হওয়া ছাড়াও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি হচ্ছে। তাই চাঁদাবাজি বন্ধ করা অপরিহার্য। সম্প্রতি আইজিপিও বলেছেন, ‘চাঁদাবাজি বন্ধ করতে হবে’। কিন্তু বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে? অবশ্য, বেআইনি কাজ বন্ধ করার এবং সংশ্লিষ্ট অপরাধীদের শাস্তি দেওয়ার দায়িত্ব প্রশাসনের। তাই চাঁদাবাজি বন্ধ করার প্রধান দায়িত্ব পুলিশের। কিন্তু সেখানেও তো কিছু চাঁদাবাজ রয়েছে। তাই চাঁদাবাজি বন্ধ করতে প্রথমে দরকার পুলিশকে চাঁদাবাজি মুক্ত করা। তারপর অত্যন্ত নিরপেক্ষ ও সততার সাথে সারাদেশে সাঁড়াশি অভিযান চালাতে হবে চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে এবং তাতে ধৃত ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। তবেই চাঁদাবাজি নামক অপরাধ বন্ধ হবে। তাতে পণ্যমূল্য অনেক কমে যাবে। সেই সাথে নির্মাণ ও অন্যান্য ব্যয়ও কমে যাবে। চাঁদাবাজি নিয়ে হানাহানি ও খুন-জখমও বন্ধ হয়ে যাবে। চাঁদাবাজি বন্ধ করার ব্যাপারে পুলিশ নিরপেক্ষতা, সততা ও সঠিকভাবে করছে কি-না তা যাচাই করে দেখা দরকার, যা অন্য বাহিনীর মাধ্যমে গোপনে করা প্রয়োজন।

স্মরণীয় যে, চাঁদাবাজি বন্ধ হলে পণ্যমূল্য কমবে, তবে স্বাভাবিক হবে না। পণ্যমূল্য স্বাভাবিক করার জন্য ব্যবসায়ীদের অতি মুনাফার প্রবণতা বন্ধ করতে হবে। সে জন্য দেশব্যাপী নিয়মিত অভিযান চালিয়ে পণ্য মজুদকারী ও অতি মুনাফাকারীকে শাস্তি দিতে হবে। আইনত: সরকার নির্ধারিত মূল্য কেউ না মানলে এক বছরের কারাদ- এবং এক লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দ- প্রদানে বিধান রয়েছে। এছাড়া, সব দোকানে সব পণ্যের হালনাগাদ মূল্যের তালিকা সার্বক্ষণিক প্রকাশ্য স্থানে টাঙ্গিয়ে রাখা বাধ্যতামূলক এবং পণ্যের অপচয়, নষ্ট, ভেজাল, নকল ইত্যাদি বন্ধ করতে হবে। চালের বস্তায় ধানের জাত লেখার নির্দেশ পালিত হলে চাল নিয়ে ব্যবসায়ীদের বাটপারী বন্ধ হয়ে যাবে। অপরদিকে, পণ্যমূল্য স্বাভাবিক করার জন্য ভোক্তাদের পণ্য মজুদ করার প্রবণতা পরিহার করে দৈনিক চাহিদাভিত্তিক পণ্য ক্রয় করতে হবে। কারণ, অতিরিক্ত পণ্য ক্রয়ের কারণে সরবরাহে ঘাটতি সৃষ্টি হয় এবং মূল্য বেড়ে যায়। খাদ্যপণ্যের চাহিদা মাফিক উৎপাদন করে দেশকে স্বয়ংসম্পন্ন এবং সব পণ্যকে বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার সক্ষমতা তৈরি করতে হবে। এছাড়া, দেশে যে পণ্য চাহিদা মাফিক উৎপাদন হবে না, তা দ্রুত আমদানি করে ঘাটতি পূরণ করতে হবে। সর্বোপরি ফ্যামিলি কার্ডধারীদের প্রতিমাসে কমপক্ষে দু’বার করে পণ্য প্রদান এবং তা সকলের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে হবে। কারণ, কোথাও কোথাও কখনো কখনো অর্ধেক কার্ডধারী পণ্য পায় না বলে অভিযোগ রয়েছে। এছাড়া, টিসিবির মাধ্যমে দেশব্যাপী ট্রাক সেল বৃদ্ধি ও নিয়মিত করা এবং সব শ্রমিক ও কৃষককে কার্ডের মাধ্যমে প্রতিমাসে রেশন দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। তবেই পণ্যমূল্য কমে স্বাভাবিক পর্যায়ে চলে আসবে। সাধারণ মানুষ প্রয়োজনীয় খাদ্য গ্রহণ করতে পারবে। তাতে পুষ্টিহীনতা দূর হবে।

লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ঢাবিতে বর্বরোচিত গণপিটুনিতে নিহত তোফাজ্জলের জানাজা শেষে পাথরঘাটায় পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন

ঢাবিতে বর্বরোচিত গণপিটুনিতে নিহত তোফাজ্জলের জানাজা শেষে পাথরঘাটায় পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন

তারাকান্দায় প্রাইভেটকার ও সিএনজির সংঘর্ষে নিহত-২

তারাকান্দায় প্রাইভেটকার ও সিএনজির সংঘর্ষে নিহত-২

রাঙামাটিতে পৌর এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি

রাঙামাটিতে পৌর এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি

ভারতের সুপ্রিম কোর্টের ইউটিউব চ্যানেল হ্যাকড

ভারতের সুপ্রিম কোর্টের ইউটিউব চ্যানেল হ্যাকড

দৌলতপুর সীমান্তে অস্ত্র ও মাদক সহ আটক-১

দৌলতপুর সীমান্তে অস্ত্র ও মাদক সহ আটক-১

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি পদে নিয়োগ পেলেন ড. এস এম হাসান তালুকদার

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি পদে নিয়োগ পেলেন ড. এস এম হাসান তালুকদার

৮ উইকেট হারিয়ে চা বিরতিতে বাংলাদেশ

৮ উইকেট হারিয়ে চা বিরতিতে বাংলাদেশ

২০ কোটি সহায়তা দিয়ে এখনও বিএনপির ত্রাণ তহবিলে ৭ কোটি টাকা জমা রয়েছে : ডা. জাহিদ

২০ কোটি সহায়তা দিয়ে এখনও বিএনপির ত্রাণ তহবিলে ৭ কোটি টাকা জমা রয়েছে : ডা. জাহিদ

বায়তুল মোকাররমে তুমুল হট্টোগোল-মারামারি

বায়তুল মোকাররমে তুমুল হট্টোগোল-মারামারি

কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পলাতক মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামী ফিরোজ হোসেনকে গ্রেফতার

কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পলাতক মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামী ফিরোজ হোসেনকে গ্রেফতার

বান্দরবানে বিজিবির অভিযান: অস্ত্র-গোলাবারুদ, ড্রোন ও সিগন্যাল-জ্যামারসহ প্রযুক্তি সরঞ্জামাদি উদ্ধার

বান্দরবানে বিজিবির অভিযান: অস্ত্র-গোলাবারুদ, ড্রোন ও সিগন্যাল-জ্যামারসহ প্রযুক্তি সরঞ্জামাদি উদ্ধার

কেরানীগঞ্জে তিন লক্ষ জাল টাকা এবং জাল টাকা তৈরির সরঞ্জামাদিসহ, গ্রেফতার ২

কেরানীগঞ্জে তিন লক্ষ জাল টাকা এবং জাল টাকা তৈরির সরঞ্জামাদিসহ, গ্রেফতার ২

পলাতক আওয়ামী খতিবের বিরুদ্ধে বায়তুল মোকাররমে বিক্ষুব্ধ জনতার মিছিল

পলাতক আওয়ামী খতিবের বিরুদ্ধে বায়তুল মোকাররমে বিক্ষুব্ধ জনতার মিছিল

মাগুরায় যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

মাগুরায় যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

বায়তুল মোকাররমে মুসল্লিদের উপর আক্রমণ করে পালিয়ে গেলেন আওয়ামী খতিব

বায়তুল মোকাররমে মুসল্লিদের উপর আক্রমণ করে পালিয়ে গেলেন আওয়ামী খতিব

ফলোঅনের শঙ্কায় বাংলাদেশ

ফলোঅনের শঙ্কায় বাংলাদেশ

শিক্ষক ভিন্ন ধর্মালম্বি হলেও তার সাথে ভদ্রতা, সৌজন্যবোধ ও সম্মান করতে হবে -ছারছীনার পীর ছাহেব

শিক্ষক ভিন্ন ধর্মালম্বি হলেও তার সাথে ভদ্রতা, সৌজন্যবোধ ও সম্মান করতে হবে -ছারছীনার পীর ছাহেব

আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা: পুলিশ সদরদপ্তর

আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা: পুলিশ সদরদপ্তর

আখাউড়ায় ১১৫০ কেজি ভারতীয় কফিসহ গ্রেপ্তার ৩

আখাউড়ায় ১১৫০ কেজি ভারতীয় কফিসহ গ্রেপ্তার ৩

কোটালীপাড়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের উপর সন্ত্রাসী হামলা, ঘরবাড়ি ভাংচুর লুটপাট করেছে সন্ত্রাসীরা

কোটালীপাড়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের উপর সন্ত্রাসী হামলা, ঘরবাড়ি ভাংচুর লুটপাট করেছে সন্ত্রাসীরা