ঢাকা   শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৫ আশ্বিন ১৪৩১

স্বাধীনতা ও বঙ্গবন্ধু

Daily Inqilab ড. অজয় কান্তি মন্ডল

২৬ মার্চ ২০২৪, ১২:০৭ এএম | আপডেট: ২৬ মার্চ ২০২৪, ১২:০৭ এএম

১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বাঙালি জাতি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র গঠনের দাবিতে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল স্বাধীনতা যুদ্ধে। নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে দামাল ছেলেরা তাদের জীবনকে বাজি ধরেছিল। ভারত বিভাগের পর থেকেই পূর্ব বাংলার প্রতি পাক সরকারের বৈষম্যমূলক আচরণ, ক্রমান্বয়ে বাঙালিদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করা এবং বাঙালির প্রতি শোষণ স্বাধীনতা যুদ্ধের সূচনাতে প্রত্যক্ষ ভূমিকা রাখে। প্রতিটি জাতির স্বাধীনতা অর্জনের দীর্ঘ ইতিহাস থাকলেও বাঙালির স্বাধীনতার প্রেক্ষাপট এবং স্বাধীনতা অর্জনের ইতিহাস অন্য সকল জাতির ইতিহাস এবং সংগ্রামী জীবনগাঁথাকে পেছনে ফেলে যায়। বলা যায়, বাঙালির স্বাধীনতা অর্জন নৃশংস হত্যাকাণ্ডের একটি রক্তাক্ত দলিল, যেটা বিশ্বের অন্য কোনো দেশের স্বাধীনতা অর্জনের মধ্যে খুঁজে পাওয়া যায় না। স্বাধীনতা অর্জনে বাঙালি যে ত্যাগের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে তা ইতিহাসের বিরল। দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, ত্রিশ লক্ষ প্রাণ এবং অসংখ্য মা-বোনের সম্ভ্রম হারানোর বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে আমাদের স্বাধীনতা, যার পেছনে ছিল পাকিস্তানি শাসকচক্রের শোষণ এবং নির্যাতনের দীর্ঘ ইতিহাস।

বাঙালির স্বাধীনতা অর্জনের স্তরে স্তরে দক্ষ কান্ডারির মতো নেতৃত্ব দিয়ে গেছেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্ম নেওয়া এই মহান ব্যক্তিত্ব কিশোর বয়স থেকেই সর্বদা অন্যায়ের প্রতিবাদী ছিলেন। বঙ্গবন্ধু সর্বদা সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে কথা বলেছেন এবং দিয়ে গেছেন বলিষ্ঠ নেতৃত্ব। কিশোর থেকে তিনি কখনো পিছপা হননি ন্যায্য কথা বলতে। উপরন্তু ভীতি ও অত্যাচারের মুখে শোষিত মানুষের অধিকারের আদায়ের সংগ্রামে তিনি সচেষ্ট থেকেছেন সর্বক্ষণ। অত্যাচার এবং অনাচারের প্রতিটি মুহূর্তে সংগ্রামী জীবন পরিচালনা করে বঙ্গবন্ধু ধীরে ধীরে হয়ে ওঠেন বাঙালির স্বাধীনতা আন্দোলনের মূর্ত প্রতীক। শোষিত ও নিপীড়িত মানুষের পক্ষে নির্ভীক অবস্থানের কারণে তিনি বাংলাদেশসহ সারাবিশ্বের অবিসংবাদিত নেতা হিসেবে স্বীকৃতি পান। স্বাধীনতা যুদ্ধের পূর্বের ইতিহাস বাঙালির অধিকার আন্দোলনের প্রতিটিতে প্রত্যক্ষ নেতৃত্ব দিয়ে গেছেন তিনি।

দেশের প্রতি, দেশের জনগণের প্রতি, সর্বোপরি মেহনতি মানুষের প্রতি বঙ্গবন্ধুর ছিল অগাধ মায়া ও মমতা। তাঁর সমগ্র জীবনে একটিই ব্রত ছিল বাংলা ও বাঙালির মুক্তি। অপ্রতিরোধ্য বাঙালিও বঙ্গবন্ধুকে অত্যাধিক ভালোবাসতেন। একমাত্র বঙ্গবন্ধুর নির্দেশই তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য ছিল। বাঙালির ঐক্য এবং একতা শুধুমাত্র সম্ভব হয়েছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কারণে। তাইতো বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে স্বাধীনতা যুদ্ধের পূর্বে ৫২ এর ভাষা আন্দোলন, ৬৬ এর ছয়দফা, ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থানসহ প্রতিটি আন্দোলনে বাঙালির স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছিল চোখে পড়ার মতো। যেগুলোর সব কয়টিতে বাঙালির ছিল নিরঙ্কুশ বিজয়।
জনসাধারণের ওপর পাকিস্তানিদের অত্যাচার ও নিপীড়নের কথা চিন্তা করে শেখ মুজিব ৭ মার্চ রেসকোর্সের ময়দানে বিশাল জনসভায় সমবেত জনতার সামনে ভাষণের প্রস্তুতি নেন। তিনি তাঁর ভাষণে দেশকে মুক্ত করতে স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রস্তুতি গ্রহণের জন্য বাঙালি জাতির প্রতি আহ্বান জানান এবং চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম অব্যাহত রাখার নির্দেশ দেন। প্রত্যেক ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তুলতে ও স্বাধীনতার জন্য সংগ্রাম করতে বলেন। ডাক দেন অসহযোগ আন্দোলনের। বাঙালিকে স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ার নির্দেশ দেন। এটাই ছিল তাঁর স্বাধীনতার ডাক। তাঁর এই ভাষণ দেশবাসীকে প্রগাঢ় বৈপ্লবিক প্রেরণায় উদ্বুদ্ধ করেছিল। সেদিন বঙ্গবন্ধু শুধুমাত্র তাঁর সামনে উপবিষ্ট ১০ লক্ষ মানুষের উদ্দেশে এই ভাষণ দেননি। তাঁর এই ভাষণ দেশের সাড়ে সাত কোটি অধিকার বঞ্চিত মানুষসহ বিশ্বের শত কোটি অত্যাচারিত ও শোষিত মানুষকে স্বাধীনতা অর্জনের প্রচেষ্টার জন্য অনুপ্রাণিত করেছিল। ১১০৮ শব্দ সংবলিত ১৮ মিনিট ৩১ সেকেন্ডের অলিখিত এই ভাষণের সাথে সাথেই কালজয়ী চেতনার মাধ্যমে ৭ মার্চ বাঙালি জাতি যুদ্ধের পথে চলে যায়। তিনি যা বিশ্বাস করতেন, যা হৃদয় দিয়ে অনুভব করতেন, তাই তিনি সেদিন বলেছিলেন। সেদিনের ভাষণের পরে সারাদেশের মানুষ, এমনকি সরকারি কর্মচারীরাও বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দেন। ভাষণ সমাপ্তির প্রাক্কালে জনগণের উদ্দেশে বঙ্গবন্ধুর আহ্বান, আবেগঘন বক্তৃতা, বাংলার জনসাধারণকে স্বাধীনতা সংগ্রামে উদ্বুদ্ধ করেছিল। পৃথিবীর ইতিহাসে তাঁর এই ভাষণ এক অনন্য সাধারণ ভাষণ হিসেবে বিবেচিত।

জাতির অস্তিত্বের লড়াইয়ে জনগণের সাথে একাত্ম হয়ে অসম যুদ্ধে তিনি সেদিন অবতীর্ণ হয়েছিলেন জনগণের একজন হিসেবে। এই ভাষণের দিক নির্দেশনায় জাতি সেদিন থেকেই যুদ্ধপথে চলে গিয়েছিল। সেদিনকার ভাষণে তিনি বাংলার মানুষের সংগ্রাম ও বঞ্চনার কথা সহজ ও সাবলীল ভঙ্গিতে উচ্চারণ করেন। পশ্চিম পাকিস্তানি সামরিক শাসন থেকে বাঙালির মুক্তির একমাত্র পথ হলো স্বাধীনতা, আর এই কথাটি তিনি তাঁর ভাষণের মাধ্যমে অত্যন্ত কৌশলে শ্রোতাদের মনে গেঁথে দিয়েছিলেন। তাঁর ভাষণের প্রতিটি কথা মানুষের মনে গভীর দাগ কাটে। বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে জাতি, ধর্ম, বর্ণ, দল, মত, জাত, পাত নির্বিশেষে সকল স্তরের মানুষ সংঘবদ্ধ হয়। মার্চের প্রথম সপ্তাহ থেকে বঙ্গবন্ধুই বাংলাদেশের কার্যত সরকার প্রধান হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। বাঙালিরা নিজেদের একটি স্বাধীন দেশের নাগরিক হিসেবে অনুভব করতে শুরু করে। এই অনুভূতিই তাদের মুক্তিযুদ্ধে অস্ত্র হাতে ঝাঁপিয়ে পড়তে উদ্বুদ্ধ করেছিল।

তিনি তাঁর বক্তৃতায় প্রত্যক্ষভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা না করেও অত্যন্ত বিচক্ষণতার সাথে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন। তিনি যে একজন অত্যন্ত বিচক্ষণ নেতা ছিলেন তাঁর ভাষণের মাধ্যমে তিনি তা প্রমাণ করেছেন। ৭ মার্চ ছিল পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্য অন্তিম মুহূর্ত, বঙ্গবন্ধুর জীবনের নতুন দিগন্ত ও শ্রেষ্ঠ সময় আর বাঙালি জাতির জন্য স্বাধীনতার সিদ্ধান্তের মুহূর্ত। জাতি তাঁর নির্দেশে পথ চলা শুরু করে। বঙ্গবন্ধু সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষকে দীর্ঘ ২৩ বছরের অত্যাচার, অবিচার ও নিপীড়নের কথা স্মরণ করিয়ে দেন। সেদিন তিনি ছিলেন দুরন্ত সময়ের এক জীবন্ত চলচ্চিত্র। ৭ মার্চের ভাষণের পর বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে বাঙালিরা যুদ্ধের প্রস্তুতি শুরু করেন। ৭ মার্চের ভাষণটি নিঃসন্দেহে বিশ্বের নিপীড়িত ও অধিকার বঞ্চিত মানুষকে যুগে যুগে অধিকার আদায় ও স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য দিক নির্দেশনা প্রদান করবে।

১৯৭১ এর মার্চ মাসজুড়ে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাঙালিদের যে ঐক্য দেখা গিয়েছিল সেটা নজিরবিহীন। বাঙালি জাতির ঐক্যবদ্ধ হওয়ার স্বতঃস্ফূর্ততা দেখে পাকিস্তানি রাষ্ট্র প্রধানরা অনুধাবন করেছিলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে। তখনই ২৫ মার্চ দিবাগত রাতে নিরীহ নিরস্ত্র ঘুমন্ত বাঙালির ওপর স্বশস্ত্র পাক বাহিনী ভীরু কাপুরুষের মতো ইতিহাসের অন্যতম ঘৃণ্য ও ন্যাক্কারজনক গণহত্যা চালায়। এই নারকীয় হত্যাকাণ্ড বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিদারুণ পীড়া দেয়। বঙ্গবন্ধু তীব্র ক্ষোভে ফেটে পড়েন। তিনি জানতেন, যেকোন মুহূর্তেই তাকে গ্রেফতার করা হবে। তাই তিনি আর কালক্ষেপণ না করে ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। স্বাধীনতা ঘোষণার পরপরই পাকিস্তানি সামরিক জান্তা বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করে এবং তাঁকে পশ্চিম পাকিস্তানের কারাগারে নিয়ে যায়। লাখজনতা শুধুমাত্র বঙ্গবন্ধুর সেদিনের ওই ঘোষণার অপেক্ষায় ছিলেন এবং একমাত্র বঙ্গবন্ধুর নির্দেশই তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য ছিল। দীর্ঘ নয় মাস ধরে বাঙালির ওপর চলল পাকিস্তানি আগ্রাসন। বিসর্জিত হলো ত্রিশ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ এবং কয়েক লাখ মা-বোনের সম্ভ্রম। কিন্তু থেমে থাকেনি বাঙালির রক্তাক্ত প্রতিরোধ। নিজেদের জীবনের মায়া ত্যাগ করে সবাই ঝাঁপিয়ে পড়েছিল মুক্তিযুদ্ধে। লাখ লাখ মানুষ গণহত্যার শিকার হলেও সমগ্র জাতি স্বাধীনতার লক্ষ্যে অবিচল ছিল। ওই ঐক্য শুধুমাত্র সম্ভব হয়েছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কারণে।

লেখক: গবেষক ও কলামিস্ট।
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ঢাবিতে বর্বরোচিত গণপিটুনিতে নিহত তোফাজ্জলের জানাজা শেষে পাথরঘাটায় পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন

ঢাবিতে বর্বরোচিত গণপিটুনিতে নিহত তোফাজ্জলের জানাজা শেষে পাথরঘাটায় পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন

তারাকান্দায় প্রাইভেটকার ও সিএনজির সংঘর্ষে নিহত-২

তারাকান্দায় প্রাইভেটকার ও সিএনজির সংঘর্ষে নিহত-২

রাঙামাটিতে পৌর এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি

রাঙামাটিতে পৌর এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি

ভারতের সুপ্রিম কোর্টের ইউটিউব চ্যানেল হ্যাকড

ভারতের সুপ্রিম কোর্টের ইউটিউব চ্যানেল হ্যাকড

দৌলতপুর সীমান্তে অস্ত্র ও মাদক সহ আটক-১

দৌলতপুর সীমান্তে অস্ত্র ও মাদক সহ আটক-১

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি পদে নিয়োগ পেলেন ড. এস এম হাসান তালুকদার

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি পদে নিয়োগ পেলেন ড. এস এম হাসান তালুকদার

৮ উইকেট হারিয়ে চা বিরতিতে বাংলাদেশ

৮ উইকেট হারিয়ে চা বিরতিতে বাংলাদেশ

২০ কোটি সহায়তা দিয়ে এখনও বিএনপির ত্রাণ তহবিলে ৭ কোটি টাকা জমা রয়েছে : ডা. জাহিদ

২০ কোটি সহায়তা দিয়ে এখনও বিএনপির ত্রাণ তহবিলে ৭ কোটি টাকা জমা রয়েছে : ডা. জাহিদ

বায়তুল মোকাররমে তুমুল হট্টোগোল-মারামারি (ভিডিওসহ)

বায়তুল মোকাররমে তুমুল হট্টোগোল-মারামারি (ভিডিওসহ)

কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পলাতক মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামী ফিরোজ হোসেনকে গ্রেফতার

কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পলাতক মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামী ফিরোজ হোসেনকে গ্রেফতার

বান্দরবানে বিজিবির অভিযান: অস্ত্র-গোলাবারুদ, ড্রোন ও সিগন্যাল-জ্যামারসহ প্রযুক্তি সরঞ্জামাদি উদ্ধার

বান্দরবানে বিজিবির অভিযান: অস্ত্র-গোলাবারুদ, ড্রোন ও সিগন্যাল-জ্যামারসহ প্রযুক্তি সরঞ্জামাদি উদ্ধার

কেরানীগঞ্জে তিন লক্ষ জাল টাকা এবং জাল টাকা তৈরির সরঞ্জামাদিসহ, গ্রেফতার ২

কেরানীগঞ্জে তিন লক্ষ জাল টাকা এবং জাল টাকা তৈরির সরঞ্জামাদিসহ, গ্রেফতার ২

পলাতক আওয়ামী খতিবের বিরুদ্ধে বায়তুল মোকাররমে বিক্ষুব্ধ জনতার মিছিল

পলাতক আওয়ামী খতিবের বিরুদ্ধে বায়তুল মোকাররমে বিক্ষুব্ধ জনতার মিছিল

মাগুরায় যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

মাগুরায় যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

বায়তুল মোকাররমে মুসল্লিদের উপর আক্রমণ করে পালিয়ে গেলেন আওয়ামী খতিব

বায়তুল মোকাররমে মুসল্লিদের উপর আক্রমণ করে পালিয়ে গেলেন আওয়ামী খতিব

ফলোঅনের শঙ্কায় বাংলাদেশ

ফলোঅনের শঙ্কায় বাংলাদেশ

শিক্ষক ভিন্ন ধর্মালম্বি হলেও তার সাথে ভদ্রতা, সৌজন্যবোধ ও সম্মান করতে হবে -ছারছীনার পীর ছাহেব

শিক্ষক ভিন্ন ধর্মালম্বি হলেও তার সাথে ভদ্রতা, সৌজন্যবোধ ও সম্মান করতে হবে -ছারছীনার পীর ছাহেব

আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা: পুলিশ সদরদপ্তর

আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা: পুলিশ সদরদপ্তর

আখাউড়ায় ১১৫০ কেজি ভারতীয় কফিসহ গ্রেপ্তার ৩

আখাউড়ায় ১১৫০ কেজি ভারতীয় কফিসহ গ্রেপ্তার ৩

কোটালীপাড়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের উপর সন্ত্রাসী হামলা, ঘরবাড়ি ভাংচুর লুটপাট করেছে সন্ত্রাসীরা

কোটালীপাড়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের উপর সন্ত্রাসী হামলা, ঘরবাড়ি ভাংচুর লুটপাট করেছে সন্ত্রাসীরা