মহাবিশ্ব কত বড়?
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৮ এএম | আপডেট: ০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৮ এএম
আজ মঙ্গলবার ৯ এপ্রিল। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী কাল ১০ এপ্রিল বুধবার পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। আর যদি ৯ তারিখে চাঁদ দেখা না যায় তাহলে ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল। এখানে একটি বিষয় কিছুটা অপ্রাসঙ্গিক হলেও পাঠকদের জানাচ্ছি। পাকিস্তানের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে একটি আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা জানাচ্ছে যে, তাদের মহাকাশ বিজ্ঞান বিষয়ক অধিদফতর চাঁদ দেখা সম্পর্কে গবেষণা করেছে। ঐ গবেষণায় দেখা যায় যে, ‘চাঁদের জন্ম’ হবে ৮ এপ্রিল। কিন্তু সেটি একেবারে জন্মের স্তরে থাকায় ঐ দিন ৮ এপ্রিল দেখা যাবে না। ৯ এপ্রিল অর্থাৎ জন্মের ২৪ ঘণ্টা পর ঐ চাঁদ কিঞ্চিৎ বড় হবে বলে ঐ দিন অর্থাৎ ৯ এপ্রিল দেখা যাবে। যেহেতু ১ দিন আগে জন্ম নেওয়া চাঁদ তাই ঐ চাঁদ আকাশে ৪০ থেকে ৫০ মিনিট স্থায়ী হবে। পাকিস্তানের পাঞ্জাব ও সিন্ধু প্রদেশে ঐ চাঁদ দৃশ্যমান হবে। অপর দুটি প্রদেশ বেলুচিস্তান ও খাইবার পাখতুনখোয়ার আকাশ কিছুটা মেঘাচ্ছন্ন থাকবে। তাই এই দুইটি প্রদেশে চাঁদ দেখা যেতেও পারে আবার নাও পারে। তবে পাকিস্তানের ৪টি প্রদেশের যে কোনো একটিতে দেখা গেলে সারা পাকিস্তানে ঈদ উদযাপিত হবে।
পাকিস্তানের প্রসঙ্গ এজন্য আনলাম যে, আমাদের দেশে প্রায় প্রতিবছরই ২৯ রোজার দিন চাঁদ দেখা যায় না। ফলে ৩০ রোজার পর ঈদ উদযাপিত হয়। আমাদের দেশের মানুষ মোটামুটি ধরেই নিয়েছে যে, যেদিন সৌদি আরবে ঈদ উদযাপিত হবে তার পরদিন বাংলাদেশে ঈদ উদযাপিত হবে। ঈদ উদযাপনের দিন এবং চাঁদ দেখা নিয়ে প্রায়শই মতভিন্নতা দেখা যায়। এখানে আমি দুটি ঘটনার উল্লেখ করছি।
দিন তারিখ মনে নাই। তবে সেটি ১৯৬৬ সালের পর এবং ১৯৭০ এর আগে যে কোনো বছরে হবে। ২৯ রোজায় চাঁদ দেখা গেল না। সুতরাং রোজাদাররা তারাবিহ নামাজ পড়ে ফেললেন। রাত সাড়ে ১১টার সময় রেডিও ও টেলিভিশনে অকস্মাৎ ঘোষণা করা হলো যে, চাঁদ দেখা গেছে। আমি তখন নিউ মার্কেটের পাশ দিয়ে পশ্চিম দিকে প্রলম্বিত রাস্তার মাথায় অবস্থিত তৎকালীন ইপিআর (বর্তমানে বিজিবি) গেট সংলগ্ন একটি ভাড়ার বাসায় থাকতাম। অত রাত্রে চাঁদ দেখার ঘোষণা হওয়ায় সকলেই বিরাট বিড়ম্বনায় পড়ি। কারণ ঈদের বাজার সওদা তো করা হয়নি। তারপরেও প্রতিবেশী ভদ্রলোককে নিয়ে নিউ মার্কেট গেলাম। দেখলাম, সেখানে দোকানদাররা, যারা কিছুক্ষণ আগেই দোকানের সাটার ডাউন করেছিল, তারা আবার তাড়াহুড়া করে সাটার আপ করছে। কাঁচা বাজারও খুলে গেল। রাত দেড়টা দুইটার দিকে বাসায় ফিরলাম এবং পরদিন যথারীতি ঈদ করলাম।
দ্বিতীয় ঘটনা আমেরিকার নিউইয়র্কে। সময় ২০০৫ থেকে ২০০৮ সালের মধ্যে কোনো এক বছর। সকলেই জানেন যে, নিউইয়র্কে ব্রুকলিন বলে একটি শহর আছে। ব্রুকলিন শহরের মাঝখানে একটি রাজপথ। ঈদের তারিখ নিয়ে রাজপথের এক ধারের বাসিন্দারা পরের দিন ঈদ করবে। কিন্তু অপর পারের বাসিন্দারা বলছিল যে, না, চাঁদ দেখা যায়নি। তাই পরের দিনের পরদিন তারা ঈদ পালন করবে। কী আশ্চর্য! ঘটলোও তাই। একই ব্রুকলিন শহর। সেই একই রাজপথ। রাজপথের এই পারের বাসিন্দারা পরদিন ঈদ করল। আর ঐ পারের বাসিন্দারা তার পরদিন ঈদ করল।
আমাদের এই ছোট্ট বাংলাদেশেও এই রকম হয়। আমরা যেদিন ঈদ উদযাপন করি তার আগের দিন চাঁদপুরের ৪০টি গ্রামে ঈদ পালিত হয়। কারণ, রোজা রাখা ও ঈদ পালন করার ব্যাপারে তারা সৌদি আরবকে অনুসরণ করে। একদিন আগে ঈদ উদযাপন করা গ্রামগুলোর মধ্যে রয়েছে- হাজীগঞ্জ উপজেলার বলাখাল, শ্রীপুর, মনিহার, বরকুল, অলীপুর, বেলচোঁ, রাজারগাঁও, জাকনি, কালচোঁ, মেনাপুর; ফরিদগঞ্জ উপজেলার শাচনমেঘ, খিলা, উভারামপুর, পাইকপাড়া, বিঘা, উটতলী, বালিথুবা, শোল্লা, রূপসা, বাশারা, গোয়ালভাওর, কড়ইতলী, নয়ারহাট; মতলবের মহনপুর, এখলাসপুর, দশানী, নায়েরগাঁও, বেলতলীসহ কচুয়া ও শাহরাস্তির বেশ কয়েকটি গ্রাম। এ ছাড়া চাঁদপুরের পাশের নোয়াখালী, লক্ষ¥ীপুর, ভোলা ও শরীয়তপুর জেলার কয়েকটি স্থানে মাওলানা ইছহাক খানের অনুসারীরা একই দিনে ঈদ উদযাপন করেন।
দেখা যায় যে, বাংলাদেশের ১৬ কোটিরও বেশি মানুষ যেদিন রোজা বা ঈদ উদযাপন করে, এই ৪০ গ্রামের মানুষ তার একদিন আগে ঈদ উদযাপন করে। আমি অবশ্য এরমধ্যে দোষের কিছু দেখি না। আমাদের ধর্মে বলা আছে যে, চাঁদ দেখে রোজা বা ঈদ পালন করতে হবে। কিন্তু এখানে যারা সৌদি আরবকে অনুসরণ করে তারা সেখানে বিশ^ব্যাপী বৃহত্তর মুসলিম উম্মাহর সাথে সামঞ্জস্য রেখে ঈদ পালন করে।
॥দুই॥
এখানে চাঁদ দেখা নিয়ে দুটি কথা। সকলেই জানেন যে, পৃথিবী তার নিজ কক্ষপথে ঘোরে। তখন স্বাভাবিকভাবেই পৃথিবীর সেই অংশে সূর্যের আলো পড়ে যেটা সূর্যের দিকে মুখ করে আছে। আলোকিত অংশটি দিন এবং আলোক বিহীন অংশটি রাত। তবে সূর্যের আলো সব সময়ই যে অর্ধেক পৃথিবীতে পড়বে আর বাকি অর্ধেক পৃথিবীতে পড়বে না, তা নয়। পৃথিবীর ঘূর্ণনের সাথে যতটুকু অংশে আলো পড়ে ততটুকু অংশই দিন বা বিপরীত দিকে রাত হয়। তাই দেখা যায়, আলাস্কা বা মেরু অঞ্চলে বছরের প্রায় অর্ধেক সময় দিন এবং অর্ধেক সময় রাত হয়। আবার আমেরিকার সাথে আমাদের সময় ১০ ঘণ্টা থেকে ১৪/১৫ ঘণ্টার ব্যবধান হয়। খোদ নিউইয়র্ক এবং ক্যালিফোর্নিয়ার সময়ের ব্যাবধান কমপক্ষে ৪ থেকে ৫ ঘণ্টা।
একই বিষয় চাঁদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। চাঁদের যে অংশে আলো পড়ে সেই অংশটুকু আমরা পৃথিবী থেকে দেখতে পাই। চাঁদও পৃথিবীর মতো ঘোরে বলে সূর্যের আলো কখনো চাঁদের বেশি অংশে পড়ে। আবার কখনো অত্যন্ত কম অংশে পড়ে। চাঁদের নিজস্ব কক্ষপথে ঘূর্ণনের ফলে একদিকে হয় শুক্ল পক্ষ, অন্য দিকে হয় কৃষ্ণ পক্ষ।
॥তিন॥
এসব ব্যাপারে কারো কারো দিক থেকে শুরু হয় কু-তর্ক। সেই কু-তর্ক এগোতে এগোতে সৃষ্টি, স্রষ্টা, বিজ্ঞান, ধর্ম ইত্যাদি সেনসিটিভ বিষয়ে গড়িয়ে যায়। আসলে এগুলো কু-তর্ক। কেন বলছি কু-তর্ক? কারণ, যারা বিজ্ঞানকে প্রায়োরিটি দেয়, তারা কিন্তু এই মহা বিশে^র সম্পূর্ণটা জানে না। মহাবিশ^ সম্পর্কে কথা বলতে গেলেই উঠে আসে একটি বিষয়। সেটি হলো ইংরেজিতে Astrophysics. অর্থাৎ জ্যোতিপদার্থবিদ্যা। এটিকে ভাঙলে হয় Astronomy যোগ Physics, সংক্ষেপে Astrophysics.. বাংলাতেও জ্যোতির্বিদ্যা যোগ পদার্থবিদ্যা সমান জ্যোতিপদার্থবিদ্যা। বিষয়টি মনে হয় হাইলি টেকনিক্যাল হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু আমি টেকনিক্যাল রাখবো না। সকলের বোঝার মতো করে বলছি।
ইংরেজিতে Cosmology বা Universe এর বাংলা অর্থ হলো মহাবিশ্ব বা বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড। বিজ্ঞানের সর্বশেষ আবিষ্কার হলো জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ। এই টেলিস্কোপ আবিষ্কৃত হওয়ার পরেও বিজ্ঞান থেকেই বলা হচ্ছে যে, আমরা এই ২০২৪ সাল পর্যন্ত মহাবিশে^র মাত্র ৫ শতাংশ জেনেছি। অবশিষ্ট ৯৫ শতাংশ জানতে এখনো বাকি। আমি শেষ কথা বলার আগে মহাবিশে^র আয়তন সম্পর্কে একটি দুটি কথা বলতে চাই। গত ৬ এপ্রিল শনিবার ব্রিটিশ অনলাইন পত্রিকা INDEPNDENT.CO.UK এর ৫ এপ্রিল সংখ্যায় বলা হয়েছে যে, বিজ্ঞানীরা মহাবিশে^র সর্ব বৃহৎ ত্রি-মাত্রিক মানচিত্র তৈরি করেছেন। উদ্দেশ্য, মহাবিশ^ কত দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে। এই মানচিত্রটি তৈরি করার সময় Dark Energy Spectroscopic Instrument (Desi) যন্ত্রটি ব্যবহার করা হয়েছে। বিগত ১১০ কোটি বছরে মহাবিশ্ব কতবড় হয়েছে সেটি তারা নির্ণয় করতে পেরেছেন। তাদের এই মানচিত্রে ধরা পড়েছে যে, মহাবিশে^র যতটুকু অংশ তারা কাভার করতে পেরেছেন ততটুকু অংশের মধ্যে ৬০ লক্ষ গ্যালাক্সি রয়েছে। এই অংকটি চিন্তা করলেও মাথা খারাপ হয়ে যায়। কারণ, এটি যে কত বড় একটি বিষয়, সেটি সহজে বোধগম্য হয় না। কেন হয় না, তার একটি উদাহরণ দিচ্ছি।
আমরা যে পৃথিবীতে বাস করি সেটি সৌর মণ্ডলের একটি গ্রহ। সৌর মণ্ডল বলতে সূর্যকে কেন্দ্র করে যত গ্রহ ও উপগ্রহ নিজ নিজ কক্ষপথে ঘুরছে সেগুলোর সবগুলিকে নিয়ে এই সৌর মণ্ডল গঠিত। সূর্য আসলে একটি নক্ষত্র বা তারা। সূর্যের চেয়ে হাজার হাজার গুণ বেশি বড় তারা বা নক্ষত্র মহাবিশে^ রয়েছে। যেসব গ্রহ-নক্ষত্র নিয়ে আমাদের সৌর মণ্ডল গঠিত, সেটিকে বলা হয় একটি গ্যালাক্সি। আমাদের এই গ্যালাক্সির নাম মিল্কিওয়ে বা ছায়াপথ। এই রকম বা তার চেয়ে অনেক গুণ বড় ৬০ লক্ষ গ্যালাক্সির সন্ধান মিলেছে এই আলোচিত মানচিত্রে। লক্ষ করুন, আলোচ্য মানচিত্র মহাবিশে^র সম্পূর্ণ অংশ নয়।
তাহলে মহাবিশ^ কত বড়? সেটি বিজ্ঞানীরা আজও নির্ণয় করতে পারেনি। একটু আগেই বলেছি যে, মহাবিশে^র মাত্র ৫ শতাংশ আবিষ্কৃত হয়েছে। এই ৫ শতাংশ আবিষ্কার করতে গিয়ে সেখান থেকে আলোক রশ্মির আগমনের হিসাব করে এটি করা হয়েছে। আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে ১ লক্ষ ৮৬ হাজার মাইল। সেই গতিতে মহাবিশ^ থেকে ঐ আলো পৃথিবীর সর্বাধুনিক ক্যামেরায় ধরা পড়তে লেগেছে ৪৩০ কোটি বছর। সূর্যের আলো পৃথিবীতে আসতে সময় লাগে ৮ মিনিট। এখন চিন্তা করুন, মহাবিশে^র অন্যান্য গ্যালাক্সি বা নক্ষত্রের আলো আসতে সর্বশেষ হিসাব মোতাবেক সময় লাগে ৪৩০ কোটি বছর! তাহলে সেই আলো কত লক্ষ কোটি আলোক বর্ষ দূরে? আসলে এটি আমাদের চিন্তারও বাইরে।
একটি মাত্র ছায়াপথ (সৌর মণ্ডল) সম্পর্কে জানতে আমাদের লেগেছে অন্তত ১ কোটি বছর। তাহলে ৬০ লক্ষ গ্যালাক্সি সম্পর্কে জানতে আমাদের কত হাজার কোটি বছর লাগবে? সেটি কি আদৌ জানা সম্ভব হবে? কিন্তু তারপরেও তো হাজার কোটি বা লক্ষ কোটি গ্যালাক্সি রয়েছে এবং তারা আপন আপন কক্ষপথে সুশৃঙ্খলভাবে ঘুরছে। এটা কীভাবে সম্ভব? কে এগুলো সৃষ্টি করলো? কে এগুলোকে সুশৃঙ্খলভাবে নিয়ন্ত্রণ করছে?
আমাদের প্রিয় নবী (সা.) বাল্যকালে আসমানের দিকে তাকিয়ে এসব প্রশ্ন নিজেকে করেছেন। উত্তর না পেয়ে অবশেষে হেরা পর্বতের গুহায় ধ্যানে বসেছেন। ১৫ বছর একটানা ধ্যান করার পর ঐ গুহার মধ্যে আসেন আল্লাহর ফেরেশতা জিবরাইল (আ.)। তিনিই রাসুলুল্লাহ (সা.) কে বলেন, ইকরা, অর্থ পড়। বিস্তারিত ঘটনায় যাবো না। কোনো রকম লেখাপড়া নাই তেমন এক ব্যক্তি অর্থাৎ আমাদের মহানবী (সা.) অতঃপর গড়গড় করে বলে গেলেন, ‘ইকরা বিসমি রাব্বিকাল্লাজি খালাক’। কীভাবে এটি সম্ভব হলো? এর জবাব নাই। জবাব আছে যদি কোরআনুল কারীমে বিশ^াস করা যায়।
এগুলো জানা সম্ভব নয়। তাই পবিত্র কোরআনুল কারীমে বলা হয়েছে, তোমরা ততটুকুই জানতে পারবে যতটুকু আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা তোমাদের জানার ক্ষমতা দিয়েছেন। বাইবেলেও বলা হয়েছে Thus far and no further.. তাই বাংলায় বলা হয়েছে, ‘বিশ^াসে মিলায় বস্তু/তর্কে বহুদূর’।
Email: [email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
মার্কিন ও ব্রিটিশ ১৫ ব্যক্তি ও ১০ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা ইরানের
কালীগঞ্জে বিএনপির পক্ষ থেকে ছাতা পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য বাংলাদেশে ক্যাস্পারস্কি’র নতুন ফ্ল্যাগশিপ প্রোডাক্ট লাইন ‘ক্যাস্পারস্কি নেক্সট’
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে মোবাইল ফোন ও মোটর সাইকেল নিয়ে প্রবেশ নিষেধ
অতি ডান-অতি বামের কথা বলে শেখ হাসিনা জনগণকে বিভ্রান্ত করতে চায়: প্রিন্স
জড়িতদের শাস্তির দাবিতে সারাদেশে বিক্ষোভ কাল
জনগন লুটেরা দূর্নীতিগ্রস্হদের ক্ষমতায় দেখতে চায় না : আমিনুল হক
কসবায় ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষক নিহত
হাজীদের গ্রহণে সউদী সরকার সকল প্রকার প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে
কুমিল্লা জেলার বুড়িচং উপজেলার শ্রেষ্ঠ শ্রেণিশিক্ষক কবি রকিবুল হাছান
আখাউড়ায় ১২০০ শিক্ষার্থী পেলো মোনালিসা ন্যাপকিন
১১২ উপজেলায় ১ হাজার ৫৮৮ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল
নাসিরনগরে প্রশিক্ষণ, আখাউড়া ও কসবার আচরণবিধির আলোচনায় হুশিয়ারি
কুষ্টিয়ায় পুলিশ কর্মকর্তা, আইনজীবীসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন
আত্মা ইল্লিয়্যিন বা সিজ্জিনে থাকা প্রসঙ্গে।
ইউসিবিএলের সাবেক এমডি শাহজাহানের বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন
বগুড়ায় শজিমেকে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনা তদন্তে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
মোরেলগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে, আট প্রার্থীর মানোনয়ন পত্র জমা
বজ্রপাতে কুমিল্লায় ৪ জনের মৃত্যু
টানা অষ্টম দফায় কমলো সোনার দাম