ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২৮ ভাদ্র ১৪৩১

বন্ধু না হয়ে প্রভু হতে চায় আধিপত্যবাদী প্রতিবেশী

Daily Inqilab নুরুল্লাহ আলম নুর

২১ আগস্ট ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ২১ আগস্ট ২০২৪, ১২:০৪ এএম

প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক স্থাপন ও বজায় রাখা প্রতিটি দেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষত, যখন দুটি দেশ একটি সীমানা ভাগাভাগি করে, তখন সেই সম্পর্কের গুরত্ব বহুগুণ বেড়ে যায়। এই সম্পর্ক কেবলমাত্র রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক বিষয়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়; এটি দুই দেশের সাধারণ মানুষের জীবনমান, নিরাপত্তা, এবং আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার সাথেও গভীরভাবে যুক্ত। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, আমাদের সীমান্তের প্রতিবেশী ভারতের সম্পর্কের ক্ষেত্রে বন্ধুত্বের পরিবর্তে প্রভুত্বের প্রবণতা বেশি লক্ষ্য করা যায়, যা গভীর উদ্বেগের কারণ।

ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) কর্তৃক বাংলাদেশী নাগরিকদের উপর নৃশংস হামলা ও হত্যার ঘটনা বারবার সংঘটিত হচ্ছে, যা বন্ধুত্বের বদলে প্রভুত্বের ইচ্ছারই প্রতিফলন। এই ধরণের হামলা এবং হত্যার ঘটনা শুধুমাত্র একটি দেশের নাগরিকদের জীবনহানি ঘটাচ্ছে না, বরং দুই দেশের সম্পর্কে এক গভীর ফাটল সৃষ্টি করছে। সীমান্তে সংঘটিত প্রতিটি হত্যাকা-, নির্যাতন এবং অত্যাচারের ঘটনা দুই দেশের জনগণের মধ্যে আতঙ্ক, ক্ষোভ এবং হতাশার জন্ম দিচ্ছে। এর ফলে আস্থার যে ভিত্তি বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে সহায়ক হতে পারত, তা ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।

ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে একটি সুসম্পর্ক বজায় রাখার প্রচেষ্টা চলমান। তবে, বিএসএফের অমানবিক আচরণ এবং সীমান্তে বাংলাদেশীদের উপর নির্মম আক্রমণ সেই প্রচেষ্টাকে বারবার ব্যর্থতার মুখে ঠেলে দিচ্ছে। সীমান্তে নিরীহ বাংলাদেশী নাগরিকদের জীবনহানি ও নির্যাতনের ঘটনা আন্তর্জাতিক মানবাধিকারের স্পষ্ট লঙ্ঘন। এর ফলে দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান কূটনৈতিক সম্পর্কের উপর চাপ সৃষ্টি হচ্ছে এবং তা দিন দিন আরও অবনতি দিকে অগ্রসর হচ্ছে।

এই পরিস্থিতিতে, শুধু বাংলাদেশের জনগণ নয়, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যেও উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা এই ধরনের ঘটনার নিন্দা জানিয়েছে এবং এ বিষয়ে ভারতের দায়িত্বশীল আচরণের আহ্বান জানিয়েছে। সীমান্তে বাংলাদেশী নাগরিকদের উপর বিএসএফের এমন আগ্রাসী আচরণ শুধুমাত্র মানবাধিকারের লঙ্ঘন নয়, এটি আন্তর্জাতিক আইন এবং ন্যায়বিচারের মৌলিক নীতিরও পরিপন্থী। এর ফলে সীমান্তবর্তী অঞ্চলের মানুষের মধ্যে আতঙ্ক, ক্ষোভ এবং হতাশা সৃষ্টি হচ্ছে, যা দুই দেশের সম্পর্ককে আরও সংকটাপন্ন করে তুলছে।

প্রথমেই বলতে হয় ২০১১ সালের কথা, যখন ফেলানি নামের ১৫ বছরের এক কিশোরীকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিলো। সে সময় ফেলানি তার বাবার সঙ্গে কাঁটাতার পার হওয়ার চেষ্টা করছিলো। বিএসএফ সদস্যরা তাকে লক্ষ্য করে গুলি চালিয়ে তাকে হত্যা করে। তারপর লাশ কাটাতারের বেড়ায় ঝুলিয়ে রাখে। ফেলানির মৃত্যু শুধুমাত্র একটি প্রাণহানির ঘটনাই ছিলোনা, এটি সীমান্তের নৃশংসতার জ্বলন্ত উদাহরণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। তার ঝুলন্ত মৃতদেহের ছবি তখন বিশ্বজুড়ে সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত হয়েছিলো, যা মানবাধিকার সংগঠনগুলোর তীব্র সমালোচনা এবং প্রতিবাদের সৃষ্টি করেছিলো। ফেলানির মৃত্যুর ঘটনা শুধু বাংলাদেশে নয়, ভারতের মধ্যেও সমালোচনার ঝড় তুলেছিলো। কিন্তু তবুও সীমান্তে নিরীহ মানুষের মৃত্যু থামেনি।

২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে ঘটে যাওয়া আরেকটি ঘটনা উল্লেখ করা প্রয়োজন। দিনাজপুরের বালুবাড়ী সীমান্তে বাংলাদেশী এক কৃষককে বিএসএফ সদস্যরা বিনা কারণে গুলি করে হত্যা করেছিলো। ওই কৃষক তার নিজের জমিতে কাজ করছিলেন। এই হত্যাকা-ের পর স্থানীয় জনগণের মাঝে প্রচ- ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছিলো। এমন এক সময়ে যখন দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য নানা উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছিলো, এই ধরনের ঘটনা সেই প্রচেষ্টাকে বিপন্ন করে তুলেছিলো।

২০২৩ সালের মার্চ মাসে লালমনিরহাট সীমান্তে বিএসএফ সদস্যদের হাতে একজন বাংলাদেশী কিশোরের মৃত্যু ঘটেছিল। অভিযোগ রয়েছে, ওই কিশোর শুধুমাত্র সীমানার কাছাকাছি খেলতে গিয়েছিল। এটাই ছিলো তার অপরাধ। বিএসএফ সদস্যরা তাকে গুলি করে হত্যা করেছিল।

এই ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কেবলমাত্র সীমান্তের বাসিন্দাদের মনেই ভীতি সৃষ্টি করে না, দুই দেশের মধ্যে বিদ্বেষও বৃদ্ধি করে। সীমান্তবর্তী এলাকার মানুষজন প্রতিনিয়ত এই আতঙ্কের মধ্যে বসবাস করছে যে, কখন তাদের প্রিয়জনদের কেউ এইভাবে নির্মম হত্যার শিকার হবে।

সীমান্ত হত্যা প্রতিরোধে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন সময়ে ভারতের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। ২০১৮ সালে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অনুষ্ঠিত সীমান্ত সম্মেলনে সীমান্ত হত্যা কমানোর ব্যাপারে তারা একমত হয়েছিল। তবে বাস্তব চিত্র বলছে ভিন্ন কথা। এখনও প্রায় সময়ই যেমন আমাদের স্বাধীনতা দিবস কিংবা বিজয় দিবস কিংবা ঈদের সময় বিএসএফ আমাদের লাশ উপহার দিয়ে যাচ্ছে। সীমান্তে বিএসএফের হাতে বাংলাদেশীদের হত্যার ঘটনা তো থামছেই না, বরং দিন দিন বেড়ে চলেছে। এসব হত্যাকা-ের ঘটনা শুধুমাত্র সীমানার নিরাপত্তার প্রশ্নে নয়, মানবাধিকারের ক্ষেত্রেও গুরুতর উদ্বেগের বিষয়। জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলো এই ধরনের ঘটনা বারবার তদন্ত করার আহ্বান জানিয়ে আসছে। এই নিষ্ঠুরতার ধারাবাহিকতা দেখে বোঝাই যায়, বন্ধুত্বের চেয়ে প্রভুত্বই যেন আমাদের প্রতিবেশীর মূল উদ্দেশ্য। এটি আমাদের কেবলমাত্র আন্তর্জাতিক স্তরে সোচ্চার হতে বাধ্য করছে না, বরং সীমান্ত নিরাপত্তা এবং মানবাধিকারের প্রতি আমাদের নতুন করে ভাবনারও সুযোগ করে দিচ্ছে।

বিএসএফের নিষ্ঠুরতা শুধুমাত্র হত্যার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। সীমান্তে বিএসএফ সদস্যদের দ্বারা সাধারণ মানুষের উপর শারীরিক নির্যাতনের ঘটনা প্রায়ই ঘটছে। এই নির্যাতনের শিকার শুধুমাত্র পুরুষ নয়, নারী, শিশু এবং বৃদ্ধরাও তাদের নৃশংসতার হাত থেকে রেহাই পায় না। একদিকে যেখানে সীমান্ত পারাপারের সময় মানুষের জীবন নিরাপদ হওয়া উচিত, সেখানে বিএসএফের এই ধরনের কার্যকলাপ নির্যাতিত ব্যক্তির জীবনকে বিপন্ন করছে, এটি সম্পর্কের অস্থিরতা বাড়িয়ে দিচ্ছে এবং মানবতার প্রতি চরম অবমাননা প্রদর্শন করছে।

২০১৯ সালের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয় যে, বিএসএফ সদস্যরা সীমান্তে এক কিশোরকে ধরে নিয়ে গিয়ে নির্মমভাবে নির্যাতন করে এবং তার পরিবারের কাছ থেকে মুক্তিপণ দাবি করে। এই ধরনের ঘটনা কেবল সীমান্তের অস্থিতিশীলতা বাড়ায় না, বরং এটি মানবতার মৌলিক আদর্শ এবং নৈতিকতার প্রতি অমান্যতা প্রদর্শন করে। এর মাধ্যমে বিএসএফের সদস্যরা বুঝিয়ে দিচ্ছে যে তারা শুধু সীমান্তে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছে না, বরং নিরীহ মানুষের প্রতি তাদের আচরণ এবং তাদের মৌলিক অধিকার রক্ষার দায়িত্বও উপেক্ষা করছে।

এই ধরনের নির্যাতন সীমান্তের অপরাধমূলক পরিস্থিতির প্রতিনিধিত্ব করছে এবং এর ফলে সম্পর্কের মধ্যে যে আস্থা ও সহযোগিতা থাকতে পারে, তা ধ্বংস হচ্ছে। মানবাধিকার এবং নৈতিকতার মৌলিক চেতনাকে অগ্রাধিকার দিয়ে, সীমান্তে এই ধরনের নিষ্ঠুরতা এবং শারীরিক নির্যাতনের ঘটনা বন্ধ করতে হবে। এটি শুধু সীমান্তের শান্তি এবং স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করবে না, বরং দুই দেশের মধ্যে একটি শক্তিশালী ও সম্মানজনক সম্পর্ক গড়তেও সহায়ক হবে।

ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের ইতিহাসে বহু মধুর মুহূর্তের উপস্থিতি সত্ত্বেও, সীমান্তে বিএসএফ কর্তৃক বাংলাদেশীদের হত্যার ঘটনা সেই সম্পর্ককে কলুষিত করে চলেছে। এমন একটি সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করার প্রয়োজন যে সম্পর্ক বন্ধুত্ব, সম্মান এবং মানবাধিকারকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়। দুই দেশের সীমানা ভাগাভাগি করার প্রেক্ষাপটে সহাবস্থান, সহযোগিতা এবং শান্তির পরিবেশ প্রতিষ্ঠা করা খুবই জরুরি। কিন্তু এ লক্ষ্যে পৌঁছাতে হলে, আমাদের প্রতিবেশী ভারতের প্রথমেই প্রভুত্বের মনোভাবকে বিদায় জানাতে হবে।

মানবিকতা এবং নৈতিকতার ভিত্তিতে গড়ে ওঠা একটি সুসম্পর্কই আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত। এমন সম্পর্কের মাধ্যমে আমরা আশা করি যে কোন নিরীহ মানুষের জীবন বিপন্ন হবে না এবং কোন রক্তক্ষয়ী সংঘাতের শিকার হবে না। ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে একটি শক্তিশালী বন্ধুত্বের ভিত্তি গড়ে তোলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে পারস্পরিক সম্মান ও সহযোগিতার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হবে এবং শান্তি প্রতিষ্ঠা হবে।

আমাদের বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারসহ দুই দেশের নেতৃবৃন্দের উচিত এই সমস্যার সমাধানে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া এবং সীমান্তে নিরীহ মানুষের জীবন রক্ষা করা। সম্পর্কের উন্নতি এবং শান্তির পথেই আমাদের অগ্রসর হতে হবে। তাহলেই সম্ভব হবে একটি সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা।

লেখক:শিক্ষার্থী, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

কুতুবদিয়া উপজেলাধীন লেমশীখালীতে কোস্টগার্ডর অভিযান

কুতুবদিয়া উপজেলাধীন লেমশীখালীতে কোস্টগার্ডর অভিযান

যুক্তরাজ্য বিএনপি'র সভাপতি মালেকের বাড়িতে হামলার ঘটনায় সিলেটে মামলা

যুক্তরাজ্য বিএনপি'র সভাপতি মালেকের বাড়িতে হামলার ঘটনায় সিলেটে মামলা

দুই পুলিশ সদস্যকে রিমান্ড শেষ না হতেই কারাগারে প্রেরণ

দুই পুলিশ সদস্যকে রিমান্ড শেষ না হতেই কারাগারে প্রেরণ

গেঞ্জির পেছনে নাম দেখে সনাক্ত হয় দগ্ধ কামালের লাশ

গেঞ্জির পেছনে নাম দেখে সনাক্ত হয় দগ্ধ কামালের লাশ

দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর বিশ্বাস ও ঐতিহ্যের আলোকে ঢেলে সাজাতে হবে

দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর বিশ্বাস ও ঐতিহ্যের আলোকে ঢেলে সাজাতে হবে

আদানি পাওয়ার বিদ্যুতের দাম বেশি নিচ্ছে কি না, তা পর্যালোচনা করবে বাংলাদেশ

আদানি পাওয়ার বিদ্যুতের দাম বেশি নিচ্ছে কি না, তা পর্যালোচনা করবে বাংলাদেশ

নেত্রকোনা পৌরসভার সাবেক মেয়র নজরুল ইসলাম খানের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

নেত্রকোনা পৌরসভার সাবেক মেয়র নজরুল ইসলাম খানের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

প্রাথমিক শিক্ষার ‘এডহক’ কমিটির ১১ সদস্যের

প্রাথমিক শিক্ষার ‘এডহক’ কমিটির ১১ সদস্যের

গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায় বাস্তবায়নে অস্থিরতা ও দীর্ঘসূত্রিতা কোনটাই কাম্য নয় -এবি পার্টি

গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায় বাস্তবায়নে অস্থিরতা ও দীর্ঘসূত্রিতা কোনটাই কাম্য নয় -এবি পার্টি

গণমাধ্যমের সাথে আলোচনা করে কমিশন করা হবে : তথ্য উপদেষ্টা

গণমাধ্যমের সাথে আলোচনা করে কমিশন করা হবে : তথ্য উপদেষ্টা

ওরসের নাম ভাঙিয়ে কিছু কুচক্রি মহল দেশের শান্তিশৃঙ্খলা বিঘ্ন ও মাজারের পবিত্রতা বিনষ্ট করতে পারে

ওরসের নাম ভাঙিয়ে কিছু কুচক্রি মহল দেশের শান্তিশৃঙ্খলা বিঘ্ন ও মাজারের পবিত্রতা বিনষ্ট করতে পারে

মাওলানা হাজী ইউছুফের নামাজে জানাযা ও দাফন সম্পন্ন

মাওলানা হাজী ইউছুফের নামাজে জানাযা ও দাফন সম্পন্ন

গোবিন্দগঞ্জে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

গোবিন্দগঞ্জে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত হলে পড়াশুনার ব্যাপক মানোন্নয়ন হবে: অধ্যক্ষ শাব্বীর আহমদ মোমতাজী

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত হলে পড়াশুনার ব্যাপক মানোন্নয়ন হবে: অধ্যক্ষ শাব্বীর আহমদ মোমতাজী

মাগুরা ও কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির কমিটি বাতিল

মাগুরা ও কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির কমিটি বাতিল

বাগেরহাট জেলা আইনজীবী সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সকল সদস্যের পদত্যাগ

বাগেরহাট জেলা আইনজীবী সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সকল সদস্যের পদত্যাগ

রাজবাড়ীতে বিএনপির সন্ত্রাস-নৈরাজ্যের প্রতিবাদ সভায় হামলা-ভাংচুর,  আহত ১০

রাজবাড়ীতে বিএনপির সন্ত্রাস-নৈরাজ্যের প্রতিবাদ সভায় হামলা-ভাংচুর, আহত ১০

মুরাদনগরে মাদক, চাঁদাবাজি ও ভুমি দখলদারদের বিরুদ্ধে বিএনপির মাইকিং

মুরাদনগরে মাদক, চাঁদাবাজি ও ভুমি দখলদারদের বিরুদ্ধে বিএনপির মাইকিং

বিপ্লব কুমারকে ভারতে পাচারের দাবিদার শুভকে খুঁজছে পুলিশ

বিপ্লব কুমারকে ভারতে পাচারের দাবিদার শুভকে খুঁজছে পুলিশ

সাইবার মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন বিএনপি নেতা আলাল

সাইবার মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন বিএনপি নেতা আলাল