ঢাকা   বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ৩ আশ্বিন ১৪৩১

বন্যা-পরবর্তী সময়ে কৃষকের সুরক্ষায় করণীয়

Daily Inqilab মো. বশিরুল ইসলাম

১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৭ এএম | আপডেট: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৭ এএম

বন্যা পরবর্তী কৃষি পুনর্বাসনের সহায়তা জন্য শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা মাঠে ধানের চারা উৎপাদন করার জন্য বীজতলা তৈরীর কাজ পুরোদমে এগিয়ে চলছে। বন্যা পরবর্তী সময়ে কৃষকদের সহযোগিতা নিয়ে ফেসবুকে নিজের অ্যাকাউন্টে এভাবেই পোস্ট দেন কৌলিতত্ত্ব ও উদ্ভিদ প্রজনন বিভাগের অধ্যাপক ড. জামিলুর রহমান। গবেষণা মাঠে ধানের চারা উৎপাদনের জন্য বীজতলা তৈরির এলাকার ছবি জুড়ে দিয়ে তিনি লিখেন, বীজতলায় আমন ধানের বিভিন্ন জাতের চারা যেমন, ব্রি ধান ৭৫, ব্রি ধান ২৩, বিনা ধান ১৭ বপন করা হবে। এছাড়া সবজি ফসলের চারা উৎপাদনের কাজও এগিয়ে চলেছে। বাণিজ্য মেলার মাঠে ব্যাপক আকারে বিভিন্ন সবজির চারা উৎপাদন করা হবে।

লেখরা শুরুতেই এই উদাহরণ তুলে ধরার কারণ হচ্ছে, ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের ডুম্বুর বাঁধ খুলে দেয়া এবং ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে দেশের ১১ টি জেলা বন্যায় প্লাবিত হয়। বন্যায় ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। জমির শাক-সবজি, ধানসহ অন্যান্য ফসল ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। গোখাদ্যের অভাব প্রকট আকার ধারণ করেছে। যাদের পুকুরে মাছ ছিল, সেগুলোও ভেসে গেছে। গত ২৪ আগস্ট সচিবালয়ে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বন্যাদুর্গত এলাকায় কৃষি খাতে ক্ষয়ক্ষতির প্রকৃত পরিমাণ দ্রুত নির্ধারণ করে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা ও পুনর্বাসনের আহবান জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা।

চলমান বন্যায় প্রাণিসম্পদ-পোল্ট্রি, পশুখাদ্য, মাছ এবং অবকাঠামোর ছয় হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। মারাত্মক ক্ষতির শিকার হয়েছে মৎস্য খামারিরা। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পুকুর, জলাধার ও খামারের সংখ্যা ১ লাখ ৮০ হাজার ৮৯৯ এবং ক্ষতিগ্রস্ত মাছ ও চিংড়ির পরিমাণ ৯০ হাজার ৭৬৮ টন। এ ছাড়াও প্রায় ৩৭৫ কোটি মাছের পোনা ও পোস্ট লার্ভা চিংড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পাশাপাশি অবকাঠামোগত ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। গবাদিপশু খাতে এখন পর্যন্ত ৪৫০ কোটি টাকার বেশি ক্ষতির তথ্য পাওয়া গেছে। আকস্মিক বন্যার পানিতে অনেক গবাদিপশু ভেসে গেছে। নিঃস্ব হয়ে গেছেন অনেক খামারি। বন্যার এই ক্ষয়ক্ষতির প্রভাব পড়বে আমাদের জাতীয় খাদ্য ও পুষ্টি চাহিদায়। প্রাণিসম্পদ খাতে মারাত্মক ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে ওঠা খামারিদের জন্য সত্যি খুব কঠিন। তাদের ঘুরে দাঁড়াতে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান একান্তই দরকার।

বন্যার ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ ও বন্যা পরবর্তী করণীয় বিষয়ে কৃষি মন্ত্রণালয় ১২টি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। সিদ্ধান্তের মধ্যে রয়েছে, অপেক্ষাকৃত উঁচু জায়গায় আপদকালীন বীজতলা তৈরির কাজ শুরু করতে হবে। আরও রয়েছে, নাবী জাতের ধানের বীজ দেশের বন্যামুক্ত এলাকা হতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় সরবরাহের উদ্যোগ গ্রহণ ও পরামর্শ দেয়া। আমি মনে করি, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা মাঠে বন্যা পরবর্তী সময়ে কৃষকদের সহযোগিতায় জন্য যেভাবে বীজতলা তৈরি করে চারা উৎপাদন করছে, সেভাবে কৃষি সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কিংবা দেশের বিত্তশালীরা উঁচু এলাকায় বীজতলা তৈরি করে পরবর্তীতে বন্যাকবলিত এলাকায় দিতে পারবেন।

ইতোমধ্যে বন্যার পানি নামতে শুরু করেছে। সেপ্টেম্বর মাসের পর বড় বন্যার প্রকোপ দেখা না গেলে, ধানের চারার সংস্থান করা গেলে পুনরায় স্বল্পমেয়াদি আমন ধান যেমন- বিআর ৫, বিআর ২২, বিআর ২৩, ব্রি ধান ৩৪, ব্রি ধান ৪৬, ব্রি ধান ৭৫, বিনা ধান ১৭ জাতসমূহ বীজতলায় চারা উৎপাদন করে ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত রোপণ করা যাবে। তবে কোনোভাবেই যেসব জমি থেকে বন্যার পানি সেপ্টেম্বর মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহেও সরে না যায়, সেসব জমিতে আমন ধান লাগানো ঠিক হবে না। কারণ, এতে ফলন মারাত্মকভাবে কমে যাবে এবং ওই জমিতে রবিশস্য সঠিক সময়ে চাষ করা যাবে না। যেযসব জমির পানি সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ের আগেই নেমে যাবে, সেসব জমিতে দ্বিতীয়বার চারা রোপণ উঁচু জমির ধানের কুশি উঠিয়ে প্রতি গোছায় ২-৩টি কুশি রোপণ করা যেতে পারে। যদি কুশির বয়স ১০-১২ দিনের মধ্যে হয়, তাহলে মূল গোছার তেমন ক্ষতি হবে না। লক্ষ্য রাখতে হবে, মূল জমির ধানের যে গোছায় কমপক্ষে ৬-৭টি কুশি আছে, সেখান থেকে ২টি কুশি তোলা যেতে পারে। এসব কুশি লাগানো গেলে তা দ্রুত বৃদ্ধি পেয়ে নতুন কুশির জন্ম দেবে এবং কৃষক কিছুটা হলেও ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারবে। এছাড়া মাসকালাই জাতীয় ফসল নরম মাটিতে বিনা চাষেই করা যেতে পারে। অন্যদিকে বন্যার পানি সরে যাওয়ার পর গবাদিপশুর রোগবালাই বেড়ে যায়। রোগবালাইয়ের হাত থেকে রক্ষার জন্য বিশেষ নজর দিতে হবে। বন্যার পানি সরে যাওয়ার পর মরিচ ও ডাল জাতীয় ফসলের বীজ বোনা যেতে পারে। বন্যার পানি নেমে গেলে বিনা চাষে গিমাকলমি, লালশাক, ডাঁটা, পালং, পুঁইশাক, ধনে, সরিষা, খেসারি, মাষকালাই আবাদ করা যেতে পারে। আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত শাকসবজি ও অন্যান্য ফসলি জমির রস কমানোর জন্য মাটি আলগা করে ছাই মিশিয়ে এবং সামান্য ইউরিয়া ও পটাশ সার প্রয়োগ করা যেতে পারে।

মৎস্য চাষীদের প্রথমে পুকুর বা জলাশয়ের পাড় ভেঙ্গে গেলে সেগুলো দ্রুত মেরামত বা সংস্কার করতে হবে। বন্যার পানির সাথে বিভিন্ন অচাষযোগ্য মাছ যদি প্রবেশ করে, তখন ঘন ঘন জাল টেনে মাছগুলো তুলে ফেলতে হবে। বন্যার পানি নেমে গেলে স্থানীয় মৎস্য অফিসের পরামর্শ অনুযায়ী, পুকুরে পরিমাণমতো চুন এবং লবণ প্রয়োগ করতে হবে। এছাড়া, বন্যা পরবর্তী সময়ে গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগির নানা ধরনের রোগবালাই যেমন- গরুর খুরা রোগ, গলাফোলা রোগ, তড়কা, বাদলা, হাঁস-মুরগির রাণীক্ষেত, ছাগল ও ভেড়ার পিপিআর ইত্যাদি দেখা দিতে পারে। নানা ধরনের পরজীবী বা কৃমির আক্রমণ বাড়তে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, বন্যার পানি নেমে যাওয়ার সাথে সাথে গবাদিপশু ও হাঁসমুরগিকে উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিস ও ভেটেরিনারি হাসপাতালের সহযোগিতা ও পরামর্শে প্রতিষেধক টিকা প্রদান এবং কৃমিনাশক ওষুধ খাওয়ানোর ব্যবস্থা করতে হবে।

আগামী রবি ফসলের বাম্পার ফলন না হলে কৃষকের দুর্ভোগের সীমা থাকবে না। কাজেই এখনই কৃষককে রবি ফসল বিশেষ করে গম, ভুট্টা, আলু ও ডালের উন্নত চাষাবাদের ওপর বিশেষ প্রশিক্ষণ দিতে হবে। কৃষককে বীজসহ কৃষি উপকরণ আগাম সরবরাহ করতে হবে। চর এলাকার কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য কৃষককে কৃষি উপকরণের ওপর যথেষ্ট পরিমাণ ভর্তুকির ব্যবস্থা করতে হবে। কৃষির ওপর ভর্তুকি হলো সরকারের প্রকৃত কৃষি বিনিয়োগ। অনেক সময়ই সরকারের কৃষি বিভাগের মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তারা দুর্গমে কাজ করতে আগ্রহী হয় না। ফলে নতুন প্রযুক্তি থেকে প্রান্তিক কৃষক বঞ্চিত হয় বা বিলম্বে তা জানতে পারে। মনে রাখতে হবে, প্রান্তিক কৃষক কৃষিকাজ করতে নিরুৎসাহিত হলে বাংলাদেশের খাদ্য নিরাপত্তার জন্য তা হবে এক মারাত্মক হুমকি।

কৃষকরা বাঁচলে দেশ বাঁচবে। রাষ্ট্রের কৃষি খাতে প্রয়োজনীয় কর্মসূচি বাস্তবায়নের প্রতিবন্ধকতার কারণে কৃষিজমি ও কৃষকরা অবহেলা আর ভোগান্তির মধ্যে রয়েছে। কৃষকরা কী পরিমাণ কষ্ট এবং দুর্বিষহ জীবনযাপন করছে সেটা সরেজমিনে পর্যবেক্ষণ না করলে বোঝা যাবে না। কৃষকরা উৎপাদন বন্ধ করে দিলে দেশের উন্নয়ন ভেস্তে যাবে। ব্যবসায়ী, মহাজন সবাই কৃষকদেরকে শোষণ করছে। অবিলম্বে কৃষকদের স্বাস্থ্যবীমার পাশাপাশি কৃষিবীমা চালু করতে হবে। শস্যবীমা করা থাকলে কোনো কারণে ক্ষতি হলে বিমাকারী প্রতিষ্ঠান আর্থিক সহায়তা দেয়। শুধু শস্যই নয়, কৃষির অন্যান্য উপখাত-গবাদি পশু ও মৎস্য খাতকেও কৃষিবীমার আওতায় আনা প্রয়োজন। যেহেতু নিচু এলাকায় প্রতি বছরই বন্যা দেখা দেয় এবং ভবিষ্যতে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে তাপমাত্রা আরও বৃদ্ধির সম্ভাবনা আছে, তাই নিচু এলাকার কৃষি ব্যবস্থাপনার ওপর বিশেষ কৃষি প্রকল্প গ্রহণ করা উচিত।

বন্যা প্রাকৃতিক দুর্যোগ। এ ধরনের বিপদ-বিপর্যয়ের মধ্য দিয়েই আমাদের বেঁচে থাকতে হবে। তাই এগুলোকে সহজভাবে নিতে পারলে ভালো। কারণ, বন্যা শুধুমাত্র আমাদের ক্ষতিই করে না; উপকারও করে। যেমন বন্যার পানি আমাদের অপরিচ্ছন্ন এবং দূষিত পরিবেশকে ধুয়েমুছে পরিষ্কার করে দেয়। পানির সাথে ভেসে আসা কোটি কোটি টন পলি আমাদের জমিকে সমৃদ্ধ করে। কিন্তু এ ধরনের দুর্যোগ মোকাবিলায় আমাদের করণীয় ঠিক করতে হবে। বন্যার ক্ষয়ক্ষতি কমাতে আমাদের কোনো সীমাবদ্ধতা আছে কিনা, তা খতিয়ে দেখতে হবে। আমাদের আরও বেশি সক্রিয় থাকতে হবে বন্যা-পরবর্তী সময়ে।

বন্যার্তদের সহায়তা করার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গণত্রাণ সংগ্রহ কার্যক্রমে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের অংশগ্রহণ ছিল। শিক্ষার্থীদের এই উদ্যোগে অংশীদার হতে নগদ অর্থ, ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দিতে আসেন অনেকেই। এই গণত্রাণ সংগ্রহ কার্যক্রমের পাশাপাশি বিভিন্ন জায়গার বীজতলা তৈরি করে কৃষকদের জন্য চারা বিতরনের কার্যক্রমও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন প্ল্যাটফর্ম নিতে পারে। এতে বন্যা পরবর্তী সময়ে খাদ্য সংকট মোকাবিলায় অনেকাংশে ভূমিকা রাখবে।

সমাজের সবাইকে যার যার জায়গা থেকে এগিয়ে আসতে হবে। এ সবকিছু করতে হবে সবাইকে নিয়ে পরিকল্পিত উপায়ে। কৃষকদের পুনর্বাসনের জন্য কাউন্সেলিং করাতে হবে। পাশে দাঁড়িয়ে সাহস দিতে হবে। এ পর্যায়ে কৃষকের সবচেয়ে বেশি দরকার আর্থিক ও মানসিক সাহায্য। তাদের টিকে থাকার জন্য গবাদিপশু পালন ও কৃষিভিত্তিক অর্থনীতির সঙ্গে যুক্ত রাখতে হবে। যেসব প্রতিষ্ঠান কৃষকদের সাহায্য করবে, তাদেরও আয়কর কমানোসহ প্রণোদনা দিতে পারে সরকার। বিশেষ করে বেসরকারি ব্যাংকগুলোকে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দিতে হবে। আমাদের খাদ্যনিরাপত্তার জন্য কৃষি ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে সরকারকে এখনই বাস্তব পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

সর্বস্বান্ত হওয়া কৃষকের জন্য শুধু ত্রাণ যথেষ্ট নয়; বন্যার পরে কৃষককে তার কৃষিকাজের সঙ্গে যতটা সম্ভব সম্পৃক্ত রাখাটাই আসল কাজ। পাশাপাশি আয়ের বিকল্প উৎস তৈরির ব্যবস্থা করতে হবে। এজন্য প্রয়োজনে ভর্তুকি দিতে হবে। এছাড়া ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনে যেমন উদ্যোগী হতে হবে, তেমনি সার্বিকভাবে যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, তা মোকাবেলায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিশ্চিত করতে হবে। নদী ও খাল-বিল খননের মাধ্যমে পানি প্রবাহ সচল রাখা এখন সময়ের দাবি।

লেখক: কৃষিবিদ, উপ-পরিচালক, শেরেবাংলা কৃষি বিশ^বিদ্যালয়।
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

ফের ছিটকে গেলেন ফের্মিন লোপেস

ফের ছিটকে গেলেন ফের্মিন লোপেস

মতলবের মেঘনা নদীতে ভরা মৌসুমেও ইলিশের অকালঃ জেলেরা ধারদেনা আর ঋণ পরিশোধে হতাশ

মতলবের মেঘনা নদীতে ভরা মৌসুমেও ইলিশের অকালঃ জেলেরা ধারদেনা আর ঋণ পরিশোধে হতাশ

উপদেষ্টারা এমন কথা বা কাজ করবেন না যাতে জনগণ হতাশ হয় : বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ শাহজাহান

উপদেষ্টারা এমন কথা বা কাজ করবেন না যাতে জনগণ হতাশ হয় : বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ শাহজাহান

এখনো কর্মস্থলে অনুপস্থিত ১৮৭ পুলিশ সদস্য

এখনো কর্মস্থলে অনুপস্থিত ১৮৭ পুলিশ সদস্য

নতুন বাংলাদেশ: বৈষম্যহীন কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে

নতুন বাংলাদেশ: বৈষম্যহীন কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে

আইকনিক লিডার তারেক রহমান ও বাংলাদেশের রাজনীতি

আইকনিক লিডার তারেক রহমান ও বাংলাদেশের রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতাকে সাধুবাদ জানাই

যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতাকে সাধুবাদ জানাই

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সচিব হলেন মো. সাইফুল্লাহ পান্না

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সচিব হলেন মো. সাইফুল্লাহ পান্না

হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান চালাতে চায় ইসরাইল

হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান চালাতে চায় ইসরাইল

ঈদে মিলাদুন্নবী অনুষ্ঠানে যাওয়ার পথে নিহত ৪০

ঈদে মিলাদুন্নবী অনুষ্ঠানে যাওয়ার পথে নিহত ৪০

ফ্রান্সে ধর্ষণের ঘটনায় হাজারো মানুষের প্রতিবাদ বিক্ষোভ

ফ্রান্সে ধর্ষণের ঘটনায় হাজারো মানুষের প্রতিবাদ বিক্ষোভ

মিজোরামে দ্রুত ফুরিয়ে আসছে তেল-নিত্যপণ্য, বাড়ছে উদ্বেগ

মিজোরামে দ্রুত ফুরিয়ে আসছে তেল-নিত্যপণ্য, বাড়ছে উদ্বেগ

ভারতে মুসলিমদের দুর্দশা নিয়ে সরব ইরান, ক্ষুব্ধ মোদি সরকার

ভারতে মুসলিমদের দুর্দশা নিয়ে সরব ইরান, ক্ষুব্ধ মোদি সরকার

দিল্লির নতুন মুখ্যমন্ত্রী অতিশি মারলেনা

দিল্লির নতুন মুখ্যমন্ত্রী অতিশি মারলেনা

ফিলিস্তিনকে সমর্থন ও ইসরাইলকে বয়কটের আহ্বান এরদোগানের

ফিলিস্তিনকে সমর্থন ও ইসরাইলকে বয়কটের আহ্বান এরদোগানের

গাজায় দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হামাস

গাজায় দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হামাস

সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবু সালেহ ওএসডি

সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবু সালেহ ওএসডি

৩ অতিরিক্ত সচিবকে সচিব হিসেবে পদোন্নতি

৩ অতিরিক্ত সচিবকে সচিব হিসেবে পদোন্নতি

জুবায়েরের চিকিৎসায় সাহায্যের আবেদন

জুবায়েরের চিকিৎসায় সাহায্যের আবেদন

ঘন ঘন লোডশেডিং ও ভুতুড়ে বিলে বিপাকে কলাপাড়ার বিদ্যুৎগ্রাহক

ঘন ঘন লোডশেডিং ও ভুতুড়ে বিলে বিপাকে কলাপাড়ার বিদ্যুৎগ্রাহক