ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ২৮ ভাদ্র ১৪৩১

আওয়ামী লীগের পতন থেকে শিক্ষা নিতে হবে

Daily Inqilab সরদার সিরাজ

২২ আগস্ট ২০২৪, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ২২ আগস্ট ২০২৪, ১২:০৬ এএম

আওয়ামী লীগের পতন হয়েছে অত্যন্ত লজ্জাস্করভাবে। দেশের অতি পুরাতন দলটি তার পতন ঠেকাতে পারেনি। দলটির প্রধানসহ অনেকেই দেশ ছেড়ে পালিয়েছে কিংবা আত্মগোপনে রয়েছে। অনেকেই খুনসহ গুরুতর অপরাধের মামলায় আটক/আসামি হয়েছে। তাদের কঠোর শাস্তি হতে পারে আদালতে। ভোট চুরির বিচার হলে অনেক দিন নির্বাচনে উপযুক্ত প্রার্থীও পাওয়া কঠিন হবে দলটির। এই অবস্থায় আওয়ামী লীগ সহজে মাথা তুলে দাঁড়াতে পারবে না। আওয়ামী লীগের এই করুণ পরিণতির জন্য দায়ী এর নেতৃত্ব। দলটি অতীত থেকে শিক্ষা গ্রহণ করেনি। স্বাধীনতাত্তোর ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সালের ১৪ আগস্ট পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালে ব্যাপকভাবে বিরোধী দল দমন, হামলা, মামলা, লুটপাট, দখল, মূল্যস্ফীতি (১৯৭৫ সালে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৬৭.১৭%, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ) কিন্তু পরের বছর হয়েছিল ৮.৩৬%), গুম, খুন (রক্ষী বাহিনীর হাতে নিহত হয় ৩০ হাজার মানুষ বলে কথিত), জখম, ধর্ষণ, বাকস্বাধীনতাহরণ, গণতন্ত্র হত্যা, তামাশার নির্বাচন, ভোট ডাকাতি, দুর্ভিক্ষ, দুর্নীতি ইত্যাদি হয়েছিল (তার আগে ১৯৫৪ সালে যুক্তফন্টের ডেপুটি স্পিকার শাহেদ আলীকে সংসদের ভেতরে দায়িত্ব পালনকালে পিটিয়ে হত্যা এবং দলের প্রতিষ্ঠাতা মওলানা ভাসানীকে বেধড়ক পিটিয়েছিল)। সেই একই অপকর্ম করেছে আওয়ামী লীগ ২০০৯ সাল থেকে গত ৪ আগস্ট পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকাকালে। অর্থাৎ আওয়ামী লীগারদের চরিত্রের কোনো পরিবর্তন হয়নি! বরং আগের চেয়ে পরে আরো বেশি অধোপতন হয়েছে! তাই পতন অনিবার্যই ছিল। তবে তা অনেক বেশি রক্তের বিনিময়ে হয়েছে। (সাম্প্রতিক ছাত্র ও গণবিক্ষোভে সারাদেশে ৮১৯ জন নিহত ও ২৫ হাজার আহত হয়েছে বলে হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে)। হঠাৎ করেই পতন হবে সে ধারণা ছিল না প-িতদের। বিশেষজ্ঞদের ধারণা ছিল, প্রকৃত গণতন্ত্র ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগের পরাজয় হবে। কিন্তু গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের চরম লজ্জাজনকভাবে পতন হবে সে ধারণা ছিল না। এমনকি দলটির নেতাকর্মীদের মধ্যেও সে ধরনের আশংকা ছিল না। বরং তারা ২০৪১ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকবে বলে স্বপ্ন দেখেছিল। কথা-বার্তা বলতো এবং কাজকর্মও করতো সেভাবেই। কিন্তু নিয়তির পরিহাস বড় নির্মম। যেমন কর্ম তেমন ফল অনিবার্য, যা চিরন্তন সত্য। আওয়ামী লীগের পরিণতিও হয়েছে তাই। ক্ষমতাচ্যুত তো হয়েছেই, সে সাথে অস্তিত্ব রক্ষার সংকটেও পড়েছে! এই করুণ পরিণতির প্রধান কারণ হচ্ছে, স্বৈরতান্ত্রিকতা এবং একতরফা ও ভাওতাবাজির নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় টিকে থাকা! উপরন্তু আওয়ামী লীগের পতনের জন্য ভয়াবহ দুর্নীতিও দায়ী, যার বিস্তারিত খবর পতনোত্তর থেকে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হচ্ছে মিডিয়ায়।

স্মরণীয় যে, গণতন্ত্রপ্রেমী মানুষের কাছে উন্নতির চেয়ে গণতন্ত্র বেশি প্রিয়, যার উদাহরণ বিশ্বে রয়েছে বহু। লিবিয়া, ইরাক ও পাকিস্তান এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য। পাকিস্তানের স্বৈরশাসক জেনারেল আইয়ুব খান এক দশকের ক্ষমতাকালে দেশের যে উন্নতি করেছিলেন, তা তুলনাহীন। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ ভবন, কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনসহ দেশের সব ভারী শিল্প প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তার শাসনামলেই। কিন্তু সেই আইয়ুব খানেরই পতন হয়েছিল গণতন্ত্রের দাবিতে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে বিদায় নিতে হয়েছিল তাকে। বিশ্বের শিক্ষা হচ্ছে, ‘শত উন্নয়ন করেও জনগণের স্বাধীনতাকে হরণ করলে তার পতন নিশ্চিত।’

যা’হোক, আওয়ামী লীগের পতন থেকে শিক্ষা নিতে হবে দেশের রাজনৈতিক দলগুলোকে। বিশেষ করে ক্ষমতা এবং গণপ্রতিনিধিত্ব প্রত্যাশী দলগুলোকে। কারণ, রাজনৈতিক দলের বেশিরভাগ নেতা-কর্মী অশিক্ষিত, অর্ধশিক্ষিত, সেকেলে শিক্ষায় শিক্ষিত ও বেকার। তাই তাদের অধিকাংশই রাজনীতিকে পেশা হিসাবে বেছে নিয়েছে। তারা অর্থ ছাড়া কোনো কিছুই করে না। তারা রাজনীতি ও দলের নাম ব্যবহার করে ব্যাপক চাঁদাবাজি, দখলবাজি, টেন্ডারবাজি, দুর্নীতিসহ নানা অপকর্ম করে। কী করেন, বলে অনেককে জিজ্ঞাসা করলে উত্তর পাওয়া যায়, ‘রাজনীতি করি’। অথচ, রাজনীতি কোনো পেশা নয়। এটা দেশ ও মানুষের সেবা করার একটা মাধ্যম। সেই সেবাকে এ দেশের অনেক মানুষ নিজের ভাগ্য পরিবর্তনের হাতিয়ারে পরিণত করেছে এবং তা দিনদিন বাড়ছে। আবার এই শ্রেণির মানুষগুলো নেতা-নেত্রীর সর্বাধিক ভক্ত হওয়ার যাদুকরী কৌশল ব্যবহারের ওস্তাদ। যার অন্যতম হচ্ছে, চাটুকারিতা, কদমবুসি, মোসাহেবি, নানা ফরমায়েশি কাজ ইত্যাদি। এতে ঊর্ধ্বতন নেতা-নেত্রীরা খুশি হয় এবং ভক্তদের পদোন্নতি দেয় ইচ্ছামাফিক। তাতে পিছিয়ে পড়তে পড়তে যোগ্য ও দক্ষ তথা বরেণ্য শিক্ষক, ডাক্তার, আইনজীবী, বুদ্ধিজীবী, বিজ্ঞানী, প্রযুক্তিবিদ, উদ্ভাবক তথা মেধাবী নেতা-নেত্রীরা রাজনীতি থেকে ছিটকে পড়েছে। ফলে দেশের রাজনীতি মেধাহীন ও দুর্বৃত্তায়িত হয়েছে, তথা কলুষিত হয়ে পড়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোতে গণতন্ত্র না থাকায় এই দৈনদশা সৃষ্টি হয়েছে, যার ব্যাপক প্রভাব পড়েছে দেশের সব কর্মকা-ে!

বর্তমান যুগ হচ্ছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির এবং বিশ্বায়নের যুগ। এসব ক্ষেত্রে যে বা যারা যত বেশি অগ্রগামী হচ্ছে তারা তত বেশি উন্নতি করছে। দেশ পরিচালনার কা-ারি হচ্ছে রাজনীতিবিদরা। কিন্তু তারা যদি আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত, আধুনিক কর্মে দক্ষ এবং সৎ না হয়, তাহলে দেশ ও তার কাজ আধুনিক হবে না। সুশাসন ও ন্যায়বিচারও প্রতিষ্ঠিত হবে না। সার্বিক উন্নতি হবে না। ঋণ করে যেটুকু উন্নতি হবে তার সবটুকুর ভাগীদার হবে মুষ্টিমেয় কিছু লোক। তারা আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ বনে যাবে রাতারাতি। বাংলাদেশে সেটাই হয়েছে। আয় বৈষম্য বিশ্বের সর্বাধিক হয়েছে! তাই দেশের রাজনীতিকে আধুনিক, দুর্বৃত্তায়ন মুক্ত ও গণতান্ত্রিক করতে হবে। দক্ষ, যোগ্য ও সৎ লোকদের প্রাধান্য দিতে হবে দলের নেতৃত্বে। সর্বোপরি রাজনৈতিক দলগুলোতে প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

আওয়ামী লীগের পতন থেকে বিএনপির শিক্ষা নেওয়া দরকার বেশি। কারণ, এ দলটি দেশের বৃহত্তম দল। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে বিএনপি বিপুল ভোটে জয়ী হবে নিঃসন্দেহে, যা কট্টর আওয়ামী লীগাররাও বিশ্বাস করে এবং বলে। উপরন্তু আওয়ামী লীগের পতনত্তোর নির্বাচনে বিএনপির বিজয়ের সম্ভাবনা আরো অনেক বেড়েছে। তাই সম্প্রতি বিএনপিতে যোগদানের হিড়িক পড়ে যেত যদি যোগদানের দরজা বন্ধ করে দেওয়া না হতো। এ অবস্থা শুধু সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য নয়, শিক্ষিত এবং প-িতদের ক্ষেত্রেও তা প্রযোজ্য।

পুরাতন রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বামপন্থীরা চরম ব্যাকফুটে গেছে। বিশ্ব থেকে সমাজতন্ত্র বিদায় নেওয়ার পর থেকেই তাদের দুর্দশা শুরু হয়েছে আর্থিক সহায়তার অভাবে। সেই কারণে আগামীতেও তাদের দুর্দশা আরো বাড়বে। কারণ, দলে নতুন রিক্রুট নেই তেমন। সমাজতন্ত্র বিদায়ের পর পুঁজিতন্ত্র জেঁকে বসেছে বিশ্বব্যাপী। কিন্তু তাতে অধিকাংশ মানুষের ভাগোন্নয়নের পরিবর্তে মুষ্টিমেয় কিছু মানুষের ভাগোন্নয়ন হচ্ছে। তাই সাধারণ মানুষ পুঁজিতন্ত্র থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। তাদের অনেকেই বিকল্প হিসাবে ইসলামীতন্ত্র নিয়ে চিন্তা ভাবনা করছে, যার ঢেউ বাংলাদেশেও লেগেছে। ফলে দেশে ইসলামপন্থীদের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। তবে তাদের দলের সংখ্যা অধিক হওয়ার কারণে তারা রাজনীতিতে তেমন শক্তিশালী ভূমিকা পালন করতে পারছে না। এই অবস্থায় দেশের মধ্যপন্থী বলে খ্যাত বিএনপিই বৃহৎ দল হয়ে রয়েছে। তাই আগামীতে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে বিএনপি জয়ী হবে নিঃসন্দেহে।

অবশ্য বিএনপির মধ্যেও আওয়ামী চরিত্রের কিছু লোক রয়েছে। তবে এই হিসাবে বিএনপি তুলনামূলকভাবে ভালো। তাই তার জনপ্রিয়তা বেশি। তবে আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হলে বিএনপিকে দেশের কাক্সিক্ষত উন্নতি ও আধুনিকতার জন্য মেধা, সততা ও তারুণ্যনির্ভর করে দলকে ঢেলে সাজাতে হবে। উপরন্তু পূর্ণ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে দলের মধ্যে। একই ব্যবস্থা করতে হবে দলটির সব অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলোতেও। উপরন্তু মেধাবীদের খুঁজে বের করে সংগঠিত এবং দলীয় কাজে নিয়োজিত করতে হবে। বর্তমান যুগ হচ্ছে প্রচারণার যুগ, যাকে বলে প্রচারণাতেই প্রসার। সেই প্রচারণাও এখন ডিজিটাল ভিত্তিক হয়েছে। প্রচারণার ক্ষেত্রে বিএনপি অনেক পিছিয়ে রয়েছে প্রতিষ্ঠাকাল থেকেই। তাকে সময়ের সাথে চলতে হবে। সে জন্য দলের প্রিন্ট, ইলেক্ট্রনিক ও ডিজিটাল প্রচারণাকে শক্তিশালী করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। পররাষ্ট্র নীতির ক্ষেত্রেও সকলেই বন্ধু, কেউই শত্রু নয়, দেশের এই নীতি শতভাগ পালন করতে হবে বিএনপিকে। উপরন্তু বৃহৎ শক্তিগুলোর সাথে ব্যালেন্স করে চলতে হবে। আওয়ামী লীগের মতো একমুখী হলে পরিণতিও একই হবে।

লেখক :সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

যুক্তরাজ্য বিএনপি'র সভাপতি মালেকের বাড়িতে হামলার ঘটনায় সিলেটে মামলা

যুক্তরাজ্য বিএনপি'র সভাপতি মালেকের বাড়িতে হামলার ঘটনায় সিলেটে মামলা

দুই পুলিশ সদস্যকে রিমান্ড শেষ না হতেই কারাগারে প্রেরণ

দুই পুলিশ সদস্যকে রিমান্ড শেষ না হতেই কারাগারে প্রেরণ

গেঞ্জির পেছনে নাম দেখে সনাক্ত হয় দগ্ধ কামালের লাশ

গেঞ্জির পেছনে নাম দেখে সনাক্ত হয় দগ্ধ কামালের লাশ

দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর বিশ্বাস ও ঐতিহ্যের আলোকে ঢেলে সাজাতে হবে

দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর বিশ্বাস ও ঐতিহ্যের আলোকে ঢেলে সাজাতে হবে

আদানি পাওয়ার বিদ্যুতের দাম বেশি নিচ্ছে কি না, তা পর্যালোচনা করবে বাংলাদেশ

আদানি পাওয়ার বিদ্যুতের দাম বেশি নিচ্ছে কি না, তা পর্যালোচনা করবে বাংলাদেশ

নেত্রকোনা পৌরসভার সাবেক মেয়র নজরুল ইসলাম খানের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

নেত্রকোনা পৌরসভার সাবেক মেয়র নজরুল ইসলাম খানের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

প্রাথমিক শিক্ষার ‘এডহক’ কমিটির ১১ সদস্যের

প্রাথমিক শিক্ষার ‘এডহক’ কমিটির ১১ সদস্যের

গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায় বাস্তবায়নে অস্থিরতা ও দীর্ঘসূত্রিতা কোনটাই কাম্য নয় -এবি পার্টি

গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায় বাস্তবায়নে অস্থিরতা ও দীর্ঘসূত্রিতা কোনটাই কাম্য নয় -এবি পার্টি

গণমাধ্যমের সাথে আলোচনা করে কমিশন করা হবে : তথ্য উপদেষ্টা

গণমাধ্যমের সাথে আলোচনা করে কমিশন করা হবে : তথ্য উপদেষ্টা

ওরসের নাম ভাঙিয়ে কিছু কুচক্রি মহল দেশের শান্তিশৃঙ্খলা বিঘ্ন ও মাজারের পবিত্রতা বিনষ্ট করতে পারে

ওরসের নাম ভাঙিয়ে কিছু কুচক্রি মহল দেশের শান্তিশৃঙ্খলা বিঘ্ন ও মাজারের পবিত্রতা বিনষ্ট করতে পারে

মাওলানা হাজী ইউছুফের নামাজে জানাযা ও দাফন সম্পন্ন

মাওলানা হাজী ইউছুফের নামাজে জানাযা ও দাফন সম্পন্ন

গোবিন্দগঞ্জে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

গোবিন্দগঞ্জে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত হলে পড়াশুনার ব্যাপক মানোন্নয়ন হবে: অধ্যক্ষ শাব্বীর আহমদ মোমতাজী

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত হলে পড়াশুনার ব্যাপক মানোন্নয়ন হবে: অধ্যক্ষ শাব্বীর আহমদ মোমতাজী

মাগুরা ও কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির কমিটি বাতিল

মাগুরা ও কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির কমিটি বাতিল

বাগেরহাট জেলা আইনজীবী সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সকল সদস্যের পদত্যাগ

বাগেরহাট জেলা আইনজীবী সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সকল সদস্যের পদত্যাগ

রাজবাড়ীতে বিএনপির সন্ত্রাস-নৈরাজ্যের প্রতিবাদ সভায় হামলা-ভাংচুর,  আহত ১০

রাজবাড়ীতে বিএনপির সন্ত্রাস-নৈরাজ্যের প্রতিবাদ সভায় হামলা-ভাংচুর, আহত ১০

মুরাদনগরে মাদক, চাঁদাবাজি ও ভুমি দখলদারদের বিরুদ্ধে বিএনপির মাইকিং

মুরাদনগরে মাদক, চাঁদাবাজি ও ভুমি দখলদারদের বিরুদ্ধে বিএনপির মাইকিং

বিপ্লব কুমারকে ভারতে পাচারের দাবিদার শুভকে খুঁজছে পুলিশ

বিপ্লব কুমারকে ভারতে পাচারের দাবিদার শুভকে খুঁজছে পুলিশ

সাইবার মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন বিএনপি নেতা আলাল

সাইবার মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন বিএনপি নেতা আলাল

গণতন্ত্র দিবসে র‌্যালী ও সমাবেশ সফলের আহ্বান জানালো সিলেট মহানগর বিএনপি

গণতন্ত্র দিবসে র‌্যালী ও সমাবেশ সফলের আহ্বান জানালো সিলেট মহানগর বিএনপি