তারেক রহমানের স্টেট রিফরমেশন : দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ
২৫ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০৯ এএম | আপডেট: ২৫ অক্টোবর ২০২৪, ১২:০৯ এএম
(পূর্বে প্রকাশিতের পর)
রাষ্ট্রের সুশাসন, গণতন্ত্রায়ন ও ক্ষমতার বিকেন্দ্রায়নের জন্য ভ্রষ্টাচার প্রতিরোধে গুরুত্ব দিতে হবে। অনিয়ম প্রতিরোধে, আইনি, রাজনৈতিক, সামাজিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগ জোরদার করা, দুর্নীতি দমন কমিশনের ক্ষমতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি করে প্রতিষ্ঠানটির কার্যকারিতা আরও বাড়ানো, ঘুষ, অনোপার্জিত আয়, কালো টাকা, চাঁদাবাজি, ঋণখেলাপি, টেন্ডারবাজি ও পেশিশক্তি প্রতিরোধ এবং দুর্নীতি-দুর্বৃত্তায়ন নির্মূলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা জরুরি। নিজেদের সম্পদ, আয়-রোজগার সম্পর্কে সর্বস্তরের নাগরিকদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। মনে রাখতে হবে, জনগণ কোনো রাষ্ট্রনায়কের পাশে দুর্নীতিবাজদের দেখতে পছন্দ করে না। ক্ষমতার অপব্যবহার করে দুর্নীতিতে মেতে উঠতে পারেন যে কেউ; জনগণের প্রত্যাশা ধূলিস্যাৎ করে দলের অঙ্গীকার বাস্তবায়নে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারেন।
জনগণের সেবা নিশ্চিত ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা করার জন্য রাজনৈতিক সরকার দরকার। ড. ইউনূস সরকার সংস্কারের নামে অযথা কালক্ষেপন করবে না বলে বিশ^াস করেন তারেক রহমান। কারণ কোনো ধরনের অন্যায়কে এই সরকার প্রশ্রয় দিলে তা হবে আত্মঘাতী। এজন্য দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করার জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। তাছাড়া ড. ইউনূস সরকারের উপদেষ্টারাই বলে চলেছেন, শক্তিশালী সিন্ডিকেট ভেঙে সকল সংস্কার সম্ভব নয়। অর্থাৎ দুর্নীতিগ্রস্ত, ফ্যাসিবাদের দোসররা জগদ্দল পাথরের মতো প্রশাসনের সর্বত্র বসে আছে। বিএনপি থেকে বারবার দ্রুত সংস্কার, দ্রুত নির্বাচন বলা হলেও অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কারের শ্লথ গতি, দুর্বল উদ্যোগ নানাবিধ উদ্বেগ বৃদ্ধি করেছে। কারও বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার অঙ্গীকার থাকলেও তাতেও প্রত্যাশিত গতি নেই। দেশনায়ক তারেক রহমান বলেছেনÑ‘দায়িত্বশীল এবং গণমুখি কার্যক্রম দেখতে চায় জনগণ।’ ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের মাফিয়া ও দোসরদের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় রেখে অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো উদ্যোগই সফল হবে না। এজন্য দ্রুত সংস্কার, দ্রুত নির্বাচনে’র উপর জোর দিয়েছেন তিনি। কারণÑ‘রাষ্ট্র ও রাজনীতি সঠিক ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে অন্তর্বর্তী সরকার বিভিন্ন বিষয় সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে। সংস্কার কার্যক্রম অবশ্যই একটি প্রয়োজনীয় উদ্যোগ। আমি বরাবরই সংস্কারের পক্ষে। তবে এটি একটি ধারাবাহিক ও চলমান প্রক্রিয়া। কখনো এটি সময় সাপেক্ষ। তবে যে কোনো সংস্কার প্রক্রিয়ার সঙ্গে জনগণের প্রত্যক্ষ অংশীদারিত্ব সৃষ্টি না হলে, সেই সংস্কার শেষ পর্যন্ত কাক্সিক্ষত ফল দেয় না, পাওয়া যায় না।’ (দৈনিক ইনকিলাব, ১৯/১০/২০২৪)
৭.
মনে রাখা দরকার, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন বলেই আজ পর্যন্ত দল হিসেবে বিএনপি দুর্নীতি ও দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে কথা বলে চলেছে। যদিও দুর্নীতি নিয়ে আমাদের সমাজ ও রাষ্ট্রের সর্বস্তরে অনেক মুখরোচক কথা চালু রয়েছে। কথাবার্তায় আমরা প্রায় সবাই দুর্নীতিবিরোধী হয়ে ওঠার চেষ্টা করি। কিন্তু দুর্নীতির বিরুদ্ধে যে সামাজিক সচেতনতা তৈরি করা দরকার সেই প্রচেষ্টা গ্রহণ করি না। এমনকি দুর্নীতির নীতিগত উৎসাহদাতা অনেক আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা প্রায়শ বলে থাকে দুর্নীতির কারণে এদেশের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। আমাদের অবশ্যই দুর্নীতির এসব ¯্রষ্টার বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ প্রতিনিয়ত মুক্তবাজার, বেসরকারিকরণ, বাজার উন্মুক্তকরণ, শিক্ষা-স্বাস্থ্যসহ সরকারি সেবাগুলোর ওপর ব্যক্তিমালিকানা প্রতিষ্ঠার জন্য উন্নয়ন সহযোগী আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান চাপ প্রয়োগ করছে। এমনকি রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানসমূহকে অকার্যকর করার জন্য এবং দেশের রাজনীতিকে কলঙ্কিত করতে রাজনীতিবিদদের ক্রয়-বিক্রয়ে মেতে উঠছে অনেকেইÑ এ সম্পর্কেও রাজনৈতিক দলকে সতর্ক থাকতে হবে। অনেক গবেষকই বলে থাকেন মুক্তবাজারের প্রতিযোগিতাকে অবাধ করার অর্থই হলো দুর্নীতিকে উৎসাহিত করা। মুক্তবাজার নিজেই দুর্নীতির ¯্রষ্টা, এটাকে বজায় রেখে যারা ব্যক্তি দুর্নীতিবাজ ধরার প্রচেষ্টা চালায়, তারা অনেকটা পানি ঘোলা করে নিজেদের স্বার্থ হাসিলের পথ খুঁজে ফেরেন। তারা চান অর্থনৈতিক সক্ষমতায় দরিদ্র রাষ্ট্রগুলোতে নামমাত্র পুতুল সরকার বজায় রেখে বিশ্বব্যাপী ধনী রাষ্ট্রের কর্তৃত্ব নিরঙ্কুশ করতে। এছাড়া ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গড়ে তুলতে হবে এমনভাবে যেন তারা মনে না করে টাকা থাকলেই সমাজ সম্মান করবে। কারণ লেখাপড়ার উদ্দেশ্য যদি ভাল চাকরি পাওয়া হয় তাহলে সমাজ ও রাষ্ট্র থেকে দুর্নীতি কখনো উচ্ছেদ করা সম্ভব নয়।
দুর্নীতি ও অনিয়মের উৎসমুখগুলো বন্ধ করার লক্ষ্যে অনলাইনে টেন্ডারসহ বিভিন্ন সেবা খাতে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারের ফলে দুর্নীতির সর্বগ্রাসী প্রকোপ কমবে। দলের কোনো সদস্য অনিয়ম ও দুর্নীতি করলে দেশনায়ক তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেনÑ এ প্রত্যাশা সকলের। অতীতের অনিশ্চয়তা, সংকটের চক্রাবর্ত এবং অনুন্নয়নের ধারা থেকে বের করে এনে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশকে গণতন্ত্রের চেতনায় উন্নয়নের গতিপথে পুনঃস্থাপিত করতে হলে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলতেই হবে। দেশনায়ক তারেক রহমান সেই লড়াই করে চলেছেন।
৮.
প্রকৃতপক্ষে দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার জন্য দেশনায়ক তারেক রহমানের রাষ্ট্র সংস্কারভাবনা প্রকাশের মধ্যে একটি সুখী, সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ সমাজের স্বপ্ন রয়েছে। গত ১৬ বছরে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সেই স্বপ্ন বারবার বাধাগ্রস্ত করেছে। অত্যাচার-নিপীড়ন চালিয়ে স্বৈরাচার হাসিনা দুর্নীতিতে নিমজ্জিত হয়ে নিশিরাতে ভোট চুরি করে ক্ষমতা দখলে রেখেছিলেন। জনগণের জীবনে এ ধরনের শাসনের কুফল প্রতিফলিত হয়েছিল অনুন্নয়নে, বৃহৎ জনগোষ্ঠীর দারিদ্র্যে, গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানের অবদমনে, রাষ্ট্রীয় অব্যবস্থাপনায়, ভ্রষ্টাচারে এবং সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনে শুদ্ধাচারের অভাবে। ২০২৪ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে, অব্যবস্থার বিরুদ্ধে এবং রাষ্ট্রীয় দুর্নীতির বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছিল ছাত্র-জনতা। দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ রূপ নেয় গণ-বিপ্লবে, গণ-বিস্ফোরণে ও গণ-অভ্যুত্থানে। পতন হয় ফ্যাসিবাদের। বিদ্রোহী গণ¯্রােতের কাছে পরাজিত হয়ে মাথা নত করে রঙ হেডেড শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন। এই যুদ্ধে দেশনায়ক তারেক রহমান দিন-রাতের হিসাব ভুলে পরিশ্রম করেছেন, ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে অবিরত বক্তব্য-বিবৃতি দিয়েছেন; দলের নেতা-কর্মীকে পথ দেখিয়েছেন। ৭ জানুয়ারি(২০২৪) সংসদ নির্বাচনে অংশ না নিয়ে এবং প্রত্যাখ্যান করে বিএনপি’কে ঐক্যবদ্ধ রাখতে সক্ষম হয়েছিলেন। দেশের প্রায় সকল রাজনৈতিক দলকে হাসিনার ডামি নির্বাচন থেকে বিরত রাখতে পেরেছিলেন। দেশের সকল শ্রেণি পেশার সর্বস্তরের মানুষ তথা সংক্ষুব্ধ পুরো জাতিকে তিনি ফ্যাসিস্ট হাসিনা বিরোধী বৃহত্তর একবিন্দুতে বারুদের মতো সংঘটিত করেছিলেন।
তারেক রহমান দেশবাসীকে আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে বিজয়ী হওয়ার স্বপ্ন দেখিয়েছেন। কিন্তু একটি কথা ভুলে গেলে চলবে নাÑ চরিত্রের পরিবর্তন না হলে এই অভাগা দেশের ভাগ্য ফেরানো যাবে কি না সন্দেহ। স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি ও আত্মপ্রবঞ্চনার ঊর্ধ্বে থেকে আমাদের সকলকে আত্মসমালোচনা, আত্মসংযম ও আত্মশুদ্ধি করতে হবে। দেশনায়ক তারেক রহমান তাঁর রাজনৈতিক ও রাষ্ট্রীয় সকল কাজে আত্মশুদ্ধি ও চরিত্রনিষ্ঠার ওপর সবিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেছেন। নীতিবিরুদ্ধ কাজকে দমনÑ একটি আন্দোলন হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করা হয়েছে। এই আন্দোলনে সবাইকে অংশীদার হতে উদ্যোগও নেওয়া হচ্ছে। কেবল আইনি ব্যবস্থার মাধ্যমে এটা দমন করা সম্ভব নয়, তার জন্য প্রয়োজন সামগ্রিকভাবে রাষ্ট্রীয় উদ্যোগ গ্রহণ ও সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা। এজন্য সরকারি কর্মকর্তা, বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠন, সুশীল সমাজ ও নাগরিকগোষ্ঠীর সম্মিলিত প্রয়াস দরকার।
বাংলাদেশ জাতিসংঘের United Nations Convention Against Corruption (UNCAC)-এর অনুসমর্থনকারী দেশ। দুর্নীতি নির্মূলের জন্য ‘ফৌজদারী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ ও আন্তর্জাতিক আইনের মাধ্যমে দুর্নীতির প্রতিকার ছাড়াও দুর্নীতির ঘটনা যাতে না ঘটে তার জন্য প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণকে’ সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে এই কনভেনশনে। সুশাসন প্রতিষ্ঠা রাষ্ট্রের অবশ্য-কর্তব্য এবং সেই সুশাসন প্রতিষ্ঠায় দুর্নীতি দমন একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং অপরিহার্য পরাকৌশল বলে মনে করেন দেশনায়ক তারেক রহমান।
৯.
বেআইনি কাজের জননী শেখ হাসিনা এখন ভারতে। ‘কনডোমিনিয়াম’ (Condominium) স্টেট ভারত তাকে আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশের উপর প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছে। ইতোমধ্যে প্রভুত্ব কায়েমের চেষ্টায় ক্ষমতা প্রয়োগের সকল প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। তাকে ফেরত এনে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার সম্পন্ন করার সঙ্গে সঙ্গে ব্যাপক আর্থিক অনিয়মের সুষ্ঠু জবাব আদায় করা জনগণের দাবি। সেই দাবি পূরণে ‘কনডোমিনিয়াম’ পলিসিকে চ্যালেঞ্জ জানানো হচ্ছে। দেশনায়ক তারেক রহমান সেই চেষ্টাই করে চলেছেন। তিনি মানুষকে সৎ ও নৈতিক জীবন-যাপনে উদ্বুদ্ধ করছেন। সততা দ্বারা প্রভাবিত আচরণগত উৎকর্ষ যেন দলীয় নেতাকর্মী অনুসরণ করে চলেনÑ তাদের যেন সমাজের কালোত্তীর্ণ মানদ-, নীতি ও প্রথার প্রতি আনুগত্য থাকে- সেই আদর্শ প্রচার করছেন। ব্যক্তি-পর্যায়ে কর্তব্যনিষ্ঠা ও সততা, তথা চরিত্রনিষ্ঠা খুবই দরকার। এজন্য বিদ্যমান আইনকানুন, নিয়মনীতির সঙ্গে দুর্নীতি দমনকে একটি আন্দোলন হিসেবে গড়ে তোলার অঙ্গীকার করতে হবে। সেই অঙ্গীকারকে কার্যকরভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বিএনপি’র সদিচ্ছার সঙ্গে সঙ্গে জনগণের প্রচেষ্টা যুক্ত থাকা দরকার। তাহলেই দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব।
লেখক: সাবেক চেয়ারম্যান ও অধ্যাপক, থিয়েটার অ্যান্ড পারফরমেন্স স্টাডিজ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
রোহিঙ্গাদের দেশের মাটিতে পা রাখতে দিল না ইন্দোনেশিয়া
হাসিনার অবস্থান জানিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদন
সুবিদ আলী ভুইয়া ও মৃণাল কান্তির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
তত্ত¡াবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল চায় ইসলামী ফ্রন্ট
যশোর আদ্-দ্বীন নার্সি ইনস্টিটিউটে নবীন বরণ ও গুনিজন সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে মাদরাসা থেকে ফেরার পথে নসিমন চাপায় ছাত্রের মৃত্যু
ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়ায় নারায়ণগঞ্জে আনন্দ মিছিল
আকিজ বেকারিকে ৪ লাখ টাকা জরিমানা করলো নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ
ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’ থেকে বাঁচতে সকলকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার আহŸান পীর সাহেব চরমোনাই’র
প্রেসিডেন্টের অপসারণ নিয়ে যে সিদ্ধান্ত হলো উপদেষ্টা পরিষদে
সাতকানিয়ায় ছাত্র-জনতার ওপর হামলারী আ.লীগ নেতা গ্রেফতার
'কেটে গেছে সকল শংকা, নিশ্চিত হয়েছে ভেন্যু, উন্মুখ দর্শক,আতিফের অপেক্ষা'
টয়লেটের কাজ সেরে সঙ্গে সঙ্গে অজু করা প্রসঙ্গে।
বরিশাল অঞ্চলে ‘জরায়ুমুখ ক্যন্সার’ প্রতিরোধে ৫ লাখ কিশোরীকে ‘এইচপিভি’ টিকাদান কর্মসূচী শুরু
সাহিত্যসমাজে অবক্ষয়
যৌতুক
কবিতার বাঁক বদল এবং নতুন ধারা
মানুষের বিবর্তন
বিদ্যুৎ ব্যবহারে অবহেলা
যেকোনো মূল্যে সংস্কারের কাজ করতে হবে