ঢাকা   মঙ্গলবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৪ | ২১ কার্তিক ১৪৩১

প্লাস্টিকদূষণ রোধের বিকল্প নেই

Daily Inqilab ড. মুহা. আতিকুর রহমান

০৪ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ০৪ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৩ এএম

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে নানা রকম জিনিসপত্রের প্রয়োজন হয়। জীবন নির্বাহ, সাজসজ্জা, বাসস্থান, খাদ্য, নিরাপত্তা ইত্যাদির জন্য সহযোগী বিভিন্ন ধরনের জিনিসপত্রের প্রয়োজন হয়। প্রকৃতির নানা উৎস থেকে এ সকল প্রয়োজন পূরণ হয়ে আসছে অনাদিকাল থেকে। প্রযুক্তির বিকাশ সাধনের ফলে মানুষ স্বল্প আয়ে স্বল্প পরিশ্রমে অধিক জিনিস পাচ্ছে বা পাওয়ার চেষ্টা করছে। এরকম একটি জিনিসের নাম প্লাস্টিক। প্লাস্টিক আমাদের জীবনের সঙ্গে এমনভাবে মিশে গেছে যেন প্লাস্টিক ছাড়া জীবন অসম্ভব। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে রাত অব্দি জীবনের প্রতি পরতে পরতে প্লাস্টিকের ব্যবহার অবিচ্ছেদ্য হয়ে পড়েছে। প্লাস্টিক বা প্লাস্টিক ব্যবহারের অনেক সুবিধা রয়েছে, যা আমরা নিত্যদিন উপভোগ করছি। মোটামুটি তিনটি কারণে প্লাস্টিকের ব্যবহার জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে, ১. অপেক্ষাকৃত দামে সস্তা। ২. নমনীয় অর্থাৎ ইচ্ছে মতো বাঁকানো যায়। ৩. ক্ষয়রোধী ও দীর্ঘস্থায়ী। কিন্তু প্লাস্টিকের সবচেয়ে বড় অসুবিধা বা নেতিবাচক দিক খুবই মারাত্মক। প্লাস্টিক ‘বায়োডিগ্রেডেবল’ নয়। অর্থাৎ ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক বা মাটি-পানির মাধ্যমে প্রকৃতিতে এটি মিশে যায় না। ফলে অব্যবহার্য কিংবা ব্যবহারের পর অথবা নষ্ট প্লাস্টিক এই পৃথিবীতে জমা হতেই আছে, তা নষ্ট হয়ে যায় না। এমনকি মনে করা হয়, পৃথিবীতে প্রথম তৈরি প্লাস্টিকের কোনো ক্ষুদ্র অংশ এখনো পৃথিবীতে আছে, নষ্ট হয়নি।

পলিমারকে মৌলিক উপাদান হিসেবে ব্যবহার করে কৃত্রিমভাবে তৈরি আধা সিনথেটিক বস্তু হচ্ছে প্লাস্টিক। একই ধরনের ইউনিটে একই অণু বারবার ব্যবহৃত হলে তাকে বলা হয় মনোমার। আর এই মনোমার হলো ইথিলিন, যার অণুগুলো পলিমারাইজ করে পলিইথিলিন পাওয়া যায়। পলিইথিলিনের সঙ্গে কার্বন অণুর লম্বা শৃংখল এবং অন্য দুটির হাইড্রোজেন অণুর সঙ্গে একই বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে প্লাস্টিক তৈরি হয়।

১৮৫৫ সালে আলেকজান্ডার পার্কস প্লাস্টিক আবিষ্কার করেন। উদ্ভিদের সেলুলোজ ও নাইট্রিক এসিডের মধ্যে বিক্রিয়ার মাধ্যমে তৈরি এ প্লাস্টিকের নাম ছিল ‘পার্কেসিন’। তবে সর্বপ্রথম সম্পূর্ণ সিনথেটিক প্লাস্টিক আবিষ্কার করেন লিও বেকল্যান্ড ১৯০৭ সালে। তিনি প্রথম ব্যক্তি, যিনি সর্বপ্রথম প্লাস্টিক নাম ব্যবহার শুরু করেন। এছাড়াও প্লাস্টিক আবিষ্কারের গোড়ার দিকে দু’জন বিজ্ঞানী জনপ্রিয়তা অর্জন করে সম্মানজনক নোবেল প্রাইজ লাভ করেন। তারা হলেন যথাক্রমে পলিমার রসায়নের জনক হারমেন স্টাওডিংগার ও পলিমার পদার্থবিদ্যার জনক হারমেন মার্ক।
এরই ধারাবাহিকতায় পরবর্তীতে সিনথেটিক থার্মোপ্লাস্টিক পলিমার, এক্রাইলিক, পলিস্টাইডরিন, পলিভিনাইল ক্লোরাইড, সিন্থেটিক রাবার ও পলিইথিলিন আবিষ্কৃত হতে থাকে। পর্যায়ক্রমে বিদ্যুৎগতিতে বিশ্বব্যাপী প্লাস্টিকের ব্যবহার ছড়িয়ে পড়ে এবং জীবনের প্রতিটি দিক ও বিভাগে প্লাস্টিক যেন এক আবশ্যকীয় অনুষঙ্গ হয়ে ওঠে।

প্লাস্টিকের ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলেছে। অনুমান ভিত্তিক এক জরিপে দেখা যায় যে, ১৯৫০ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে ৯.২ বিলিয়ন মেট্রিক টন প্লাস্টিক উৎপাদিত হয়েছিল। ২০০৪ পর্যন্ত উৎপাদিত প্লাস্টিকের পরিমাণ প্রায় ৪.৫ বিলিয়ন মেট্রিক টনের উপরে, ২০২০ সালে বেড়ে গিয়ে ৪০০ বিলিয়ন মেট্রিক টনে পৌঁছে। ধারণা করা হয়, ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী বার্ষিক উৎপাদিত প্লাস্টিকের পরিমাণ ১.১ এর বেশি হবে। প্লাস্টিক অপচনশীল দ্রব্য হওয়ায় মাটি, পানি, বায়ুম-ল, বন্যপ্রাণী, জীববৈচিত্র্য ও মানব স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।

মাটিতে প্রভাব: পচনরোধী হওয়ায় প্লাস্টিক বর্জ্য মাটিতে দীর্ঘমেয়াদে অক্ষত থাকে বলে মাটির ভিতরে পানি ও বায়ুর কণা চলাচলে বাধাগ্রস্ত করে। ফলে কৃষি উৎপাদন তথা গাছপালা তথা উদ্ভিদের অঙ্কুরদম, শেকড়ের বিস্তার ও বেড়ে ওঠা সঠিকভাবে হয় না। মাটিতে প্লাস্টিক বর্জ্যের পরিমাণ যতই বেড়ে যাবে মাটি তার উর্বরশক্তি পর্যায়ক্রমে হারাতে থাকবে।

পানিতে প্রভাব: ব্যবহারের পর পরিত্যক্ত পলিথিন বা প্লাস্টিক জলাশয়ের অতিরিক্ত দূষণকারী কীটনাশক ও শিল্পবর্জ্য শোষণ করে পানিতে ছড়িয়ে দেয়। ফলে মাছসহ জলজ প্রাণীর মধ্যে ব্যাপক প্রভাব পড়ে। এর প্রভাবে মাছের প্রজনন এবং উৎপাদন হ্রাস লক্ষ করা যায়। ধারণা করা হয়, দেশি প্রজাতির মাছের উৎপাদন হ্রাস এবং কোনো কোনো প্রজাতির হারিয়ে যাওয়ার জন্য প্লাস্টিক বর্জ্য ও মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশকের প্রয়োগ দায়ী। প্লাস্টিক বর্জ পয়ঃনিষ্কাশন ব্যাহত করে। ভারি বর্ষণের সময় ড্রেন বন্ধ হয়ে যায় ফলে আকস্মিক বন্যা হয়।

বায়ুম-লে প্রভাব: প্লাস্টিক বর্জ্যের সঙ্গে সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি এবং পরিবেশের অন্যান্য উপাদানের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়ার ফলে মাইক্রো এবং ন্যানো প্লাস্টিকের কণা এবং নানা রকম ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ যেমন বিসফেনল বায়ুম-লকে দূষিত করছে। প্লাস্টিক আগুনে পোড়ালে এর থেকে বিষাক্ত গ্যাস নির্গত হয়, যা বায়ুম-লকে মারাত্মকভাবে দূষিত করে।

প্রাণীর উপর প্রভাব: আমরা প্লাস্টিক তথা পলিথিনে অনেক খাবার গ্রহণ করি এবং সেগুলোর উচ্ছিষ্ট পলিথিনসহ বাইরে ফেলে দেই। অনেক সময় পশুপাখি সেই উচ্ছিষ্ট খাবার খেতে এসে পলিথিনসহ খেয়ে ফেলে। এছাড়াও অনেক পশুপাখি ভুলক্রমে পলিথিন বা প্লাস্টিক বর্জ্য খেয়ে ফেলে। এতে প্লাস্টিক বর্জ্য তার পেটে হজম হয় না ফলে পরিপাকতন্ত্র ব্লক করে দেয়, অবশেষে সেই পশুপাখির মৃত্যু হয়।

মানব জীবনে প্রভাব: প্লাস্টিক আমাদের পরিবেশের সবকিছুতে এমনভাবে মিশে গেছে যে, প্লাস্টিক ছাড়া আমাদের বেঁচে থাকাই অসম্ভব। ফলে প্লাস্টিকের যে দূষণ এবং তার ক্ষতিকর প্রভাব থেকে আমরা কোনভাবেই বাঁচতে পারি না। মাইক্রো প্লাস্টিক বা প্লাস্টিকের ক্ষুদ্রতম কণা বিভিন্নভাবে মানবদেহে প্রবেশ করছে এবং তা মানব দেহের জন্য মারাত্মক ঝুঁকির কারণ। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম দ্যা গার্ডিয়ানে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইতালির একদল গবেষক মায়ের দুধে মাইক্রোপ্লাস্টিকের অস্তিত্ব পেয়েছেন। এ গবেষণায় আরো বলা হয়েছে, শিশুরা প্রতিদিন যে বোতলজাত বা প্যাকেটজাত দুধ গ্রহণ করছে তাতে তারা লাখ লাখ মাইক্রোপ্লাস্টিক গ্রহণ করছে, এমনকি গরুর দুধেও প্লাস্টিকের ছোট্ট ছোট্ট টুকরাও থাকতে পারে বলে তারা মন্তব্য করেছেন।

প্লাস্টিক দূষণের ফলে মানবদেহ নানা রকম ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে। প্লাস্টিক দূষণের ফলে মানুষের প্রজনন সিস্টেম ব্যাহত হয়, এমনকি বন্ধ্যাত্বের মতো মারাত্মক পর্যায়ে পৌঁছে যায়। পলিথিন থেকে নানা ধরনের ব্যাকটেরিয়া সৃষ্টি হয়, যা মানবদেহে ডায়রিয়া, আমাশয়, পেটের বিভিন্ন ধরনের পীড়া ও চর্মরোগের অন্যতম কারণ। গরম খাবার পলিথিন বা প্লাস্টিকজাত পাত্রে থাকলে এক ধরনের বিক্রিয়া হতে পারে, যা মানবদেহে ক্যান্সার ও চর্ম রোগের সংক্রমণ ঘটতে পারে। প্রযুক্তির বিকাশে আজকের নাগরিক জীবনে পরিবারে মাইক্রোওভেন অত্যাবশ্যকীয় বিষয়। ওভেন প্রুফ প্লাস্টিক কন্টেইনারের মাধ্যমে খাবার গরম করা খুবই সহজ। তবে এতে রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে খাদ্যে ক্যাডমিয়াম, ক্লোমিয়াম, আর্সেনিক ও সিসা মিশে যায়। ফলে মানবদেহে মারাত্মক রোগের সংক্রমণ ঘটাতে পারে এমনকি এটিতে ক্যান্সারের ঝুঁকি রয়েছে।
প্রতিকার: ১৯৮৯ খ্রিস্টাব্দে ‘বেসেল কনভেনশনে’ স্বাক্ষর করে বাংলাদেশ। ‘মাল্টিসেক্টোরাল অ্যাকশন প্ল্যান ফর সাসটেইনেবল প্লাস্টিক ম্যানেজমেন্ট ইন বাংলাদেশ’ অনুসারে ২০৩০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে ভার্জিন ম্যাটেরিয়াল ব্যবহার অর্ধেক পরিমাণ হ্রাস ও ২০২৬ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ব্যবহারের পরিমাণ ৯০% বন্ধ করার কর্মপরিকল্পনা থাকলেও আজো তা বাস্তবায়িত হয়নি।

২০০২ খ্রিস্টাব্দে একবার ব্যবহারযোগ্য পলিথিন নিষিদ্ধ করে আইন প্রণীত হয়। কিন্তু এ আইনের প্রয়োগ নেই বললেই চলে। এক জরিপে জানা যায়, বাংলাদেশে প্রতিদিন গড়ে ১০০ কারখানায় ১ লাখ ৪০ হাজার টন প্লাস্টিক উৎপন্ন হয়।

প্লাস্টিক দূষণ থেকে মুক্তি পেতে আমাদের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রয়োজন। পরিকল্পনামাফিক কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করলে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে প্লাস্টিকের দূষণ থেকে মুক্ত করা সম্ভব। প্লাস্টিক দূষণ থেকে দেশকে মুক্ত করতে নি¤œ বর্ণিত ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে:

১. প্লাস্টিক পণ্য উৎপাদন, বিপণন, ব্যবহার হ্রাস এবং প্লাস্টিক বর্জ্যের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য একটি ‘সংবিধিবদ্ধ বিধিমালা’ প্রণয়ন করা।
২. পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ ও ২০০২ খ্রিস্টাব্দে প্রণীত আইনের মাধ্যমে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক ও লেমিনেটেড প্লাস্টিক নিষিদ্ধ করা।
৩. বায়োডিগ্রেডেবল প্লাস্টিক উৎপাদন ও ব্যবহারকে উৎসাহিত করতে সরকারি-বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় আর্থিক প্রণোদনার ব্যবস্থা করা।
৪. প্লাস্টিকের বিকল্প হিসেবে বাঁশ, কাঠ ও পাট সামগ্রী থেকে প্রস্তুত পণ্য সহজলভ্য করতে এ সকল পণ্যের মূল্য কমিয়ে দেওয়া এবং উৎপাদনে শুল্ক প্রত্যাহার করা।
৫. প্লাস্টিকের বিকল্প হিসাবে বাঁশ, কাঠ পাটজাত সামগ্রী প্রস্তুত ও এর ব্যবহারকে নিশ্চিত করতে গণসচেতনতা তৈরি করা।
৬. প্লাস্টিক রিসাইক্লিন করার ক্ষেত্রে পচনশীল ও অপচনশীল ময়লা-আবর্জনা আলাদা করার বিষয়টি নিশ্চিত করা।
৭. রিসাইক্লিনযোগ্য প্লাস্টিক বর্জ্যসমূহ যত্রতত্র না ফেলে নির্দিষ্ট স্থানে জমা করার বিষয় স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের আওতায় সিটি কর্পোরেশন পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদের সহায়তা জোরদার করা।
৮. জেলা সদরে রিসাইক্লিন ফ্যাসিলিটিজ সম্পন্ন শিল্প-কলকারখানা স্থাপনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
৯. প্লাস্টিক দূষণ সম্পর্কে জনসচেতনতার জন্য স্কুল, কলেজ, মসজিদ, মাদরাসায় এবং পাবলিক প্লেসে বিএনসিসি রোভার এর মাধ্যমে সচেতনতা তৈরি করা।

লেখক: গবেষক, প্রাবন্ধিক
[email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

মার্কিন নির্বাচন বুঝতে যে ১২টি বিষয় আপনাকে সাহায্য করতে পারে

মার্কিন নির্বাচন বুঝতে যে ১২টি বিষয় আপনাকে সাহায্য করতে পারে

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ছয় প্রার্থী লড়ছেন মার্কিন নির্বাচনে

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ছয় প্রার্থী লড়ছেন মার্কিন নির্বাচনে

নির্বাচনে দোদুল্যমান অঙ্গরাজ্যের ফলাফল জানা যাবে কখন?

নির্বাচনে দোদুল্যমান অঙ্গরাজ্যের ফলাফল জানা যাবে কখন?

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ চেকপোস্ট কার্যক্রম শুরু

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ চেকপোস্ট কার্যক্রম শুরু

নিরাপত্তা তথ্য ফাঁসের দায়ে নেতানিয়াহু’র শীর্ষ চার কর্মকর্তা গ্রেফতার

নিরাপত্তা তথ্য ফাঁসের দায়ে নেতানিয়াহু’র শীর্ষ চার কর্মকর্তা গ্রেফতার

ডাস্টবিনে মিলল মানুষের খণ্ডিত পা

ডাস্টবিনে মিলল মানুষের খণ্ডিত পা

যশোরে স্কুল ছাত্রীর হাত পা ও মুখ বাধা অবস্থায় লাশ উদ্ধার

যশোরে স্কুল ছাত্রীর হাত পা ও মুখ বাধা অবস্থায় লাশ উদ্ধার

জাল ফেললেই ওঠছে প্রচুর ইলিশ

জাল ফেললেই ওঠছে প্রচুর ইলিশ

ট্রাম্প না কমলা, কে পাবেন মুসলিম ভোট?

ট্রাম্প না কমলা, কে পাবেন মুসলিম ভোট?

মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের বি-৫২ বোমারু বিমান মোতায়েন ‘অস্থিতিশীল উপস্থিতি’: ইরান

মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের বি-৫২ বোমারু বিমান মোতায়েন ‘অস্থিতিশীল উপস্থিতি’: ইরান

‘গণপিটুনিতে’ সাবেক শ্রম প্রতিমন্ত্রীর ভাগনে নিহত

‘গণপিটুনিতে’ সাবেক শ্রম প্রতিমন্ত্রীর ভাগনে নিহত

বিকেলে সিদ্ধান্ত এলপি গ্যাসের দাম কমবে না বাড়বে

বিকেলে সিদ্ধান্ত এলপি গ্যাসের দাম কমবে না বাড়বে

ইসলামি মহাসম্মেলনে যোগ দিতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনতার ঢল

ইসলামি মহাসম্মেলনে যোগ দিতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনতার ঢল

বেরোবিতে ফের ছয় যুগল আটক

বেরোবিতে ফের ছয় যুগল আটক

রাত পোহালে ৫ নভেম্বর আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন

রাত পোহালে ৫ নভেম্বর আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন

ফের গাজায় ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৩ ফিলিস্তিনি নিহত

ফের গাজায় ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৩ ফিলিস্তিনি নিহত

পঞ্চগড়ে যুবদলের কর্মীসভায় ককটেল বিস্ফোরণ

পঞ্চগড়ে যুবদলের কর্মীসভায় ককটেল বিস্ফোরণ

যশোরে আলাদা অভিযানে মাদক দ্রব্যসহ ৪ জন আটক

যশোরে আলাদা অভিযানে মাদক দ্রব্যসহ ৪ জন আটক

শাকিব-পূজার প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললো পূজা চেরি

শাকিব-পূজার প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললো পূজা চেরি

নেইমার ছিটকে গেলেন আবারও

নেইমার ছিটকে গেলেন আবারও