ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

Daily Inqilab মাহবুব নাহিদ

০১ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ০১ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০৩ এএম

শিক্ষাজীবন যেমন সমগ্র জীবনের প্রস্তুতিপর্ব, ঠিক তেমনি রাজনৈতিক জীবনের প্রস্তুতিপর্ব হলো ছাত্ররাজনীতি। সে কারণেই বিশ্বব্যাপী ছাত্র সংগঠনগুলো প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশে তো ছাত্ররাজনীতিই ছিল আমাদের জাতীয় রাজনীতির নীতিনির্ধারণী ফোরাম। দেশ স্বাধীন হওয়া থেকে শুরু করে নব্বইয়ের গণআন্দোলন থেকে ২০২৪ এ স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনসহ আমাদের জাতীয় জীবনের গৌরাবোজ্জ্বল প্রতিটি অর্জনের সাথেই ছাত্ররাজনীতি ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে।
১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে তৎকালীন ছাত্র সংগঠনগুলোর যে উজ্জ্বল ভূমিকা থাকার কথাছিল, আওয়ামী দুঃশাসনের ফলে তা হয়ে ওঠেনি। বাকশাল কায়েমের মধ্যদিয়ে তো ছাত্ররাজনীতির বিকাশ স্তব্ধ হয়ে পড়েছিল। সে সময় সরকারি দলের ছাত্র সংগঠন শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাস, দুর্নীতি, ব্যালটবাক্স ছিনতাইসহ নানা অপকর্ম করে ছাত্র রাজনীতির অতীত গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকে ভূলুণ্ঠিত করেছিল। পঁচাত্তর পরবর্তী সময়ে শহীদ জিয়া শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাস দূরীকরণ, সহাবস্থান নিশ্চিতকরণ, সুস্থ ধারার ছাত্ররাজনীতি ফিরিয়ে আনা এবং ভবিষ্যৎ দেশপ্রেমিক নেতৃত্ব তৈরির লক্ষ্যে ১৯৭৯ সালের ১ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠা করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। প্রতিষ্ঠার পরপরই শহীদ জিয়ার আদর্শে গড়া ছাত্রদল দেশের শিক্ষাঙ্গনে ছাত্র অধিকার প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রেখে জনপ্রিয়তা অর্জন করে। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল-এই নামটি শুধু একটি সংগঠনের পরিচয় নয়, বরং এটি দীর্ঘ ইতিহাস ও সংগ্রামের ধারক।

১৯৭৯ সালের ১ জানুয়ারি শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের হাত ধরে যে সংগঠনের যাত্রা শুরু, সেটি কেবল ছাত্ররাজনীতির অঙ্গনকেই আলোকিত করেনি, বরং স্বাধীনতা, গণতন্ত্র, এবং প্রগতির পথে একটি জাতিকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। স্বৈরাচারী এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে আপোসহীন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুযোগ্য নেতৃত্বে ছাত্রদল আশাতীত ভূমিকা রাখে এবং ৯০’র গণঅভ্যুত্থানে মুখ্য ভূমিকা পালন করে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ও জনপ্রিয় ছাত্র সংগঠনে পরিণত হয়। বিগত স্বৈরাচারী ও ফ্যাসিবাদী সরকারের প্রধান টার্গেট ছিল ছাত্রদল। দীর্ঘ প্রায় ১৫ বছরের চরম জুলুম-নিপীড়ন, গুম, হামলা-মামলা দিয়ে জনপ্রিয় ছাত্রসংগঠনটিকে পর্যুদস্ত করার চেষ্টা করেছে। কিন্তু সংগ্রাম যাদের ঐতিহ্যের সাথে মিশে আছে তাদেরকে দমন করার সাধ্য কার! দেশনেত্রী বেগম খালেদাজিয়া এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের যোগ্য নির্দেশনায় ছাত্রদল কণ্টকাকীর্ণ পথেও লড়েছে অবিরাম, রেখেছে ইস্পাত কঠিন ঐক্য।

প্রতিষ্ঠাকালীন ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ছাত্রদলের উপর প্রথম অর্পিত দায়িত্ব ছিল শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ঐতিহাসিক ১৯দফা বাস্তবায়নে ইতিবাচক ভূমিকা রাখা। জাতির ক্রান্তিলগ্নে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রেরসংস্কার ও উন্নয়নের লক্ষ্যে মাত্র ৯ দিনের মাথায় ১৯ দফা ঘোষণা করেন, যা একটি ভঙ্গুর রাষ্ট্রকে সবল, আধুনিক ও আত্মনির্ভরশীল রাষ্ট্রে পরিণত করার জন্য একটি সুপরিকল্পিত রূপরেখা ছিল। এই দফাগুলোতে তিনি গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা, অর্থনৈতিক ন্যায়বিচার, জাতীয় ঐক্য এবং প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণসহ সকল প্রাসঙ্গিক বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে সমাজ ও রাষ্ট্রের উন্নয়নের দিক নির্দেশনা প্রদান করেন। তিনি জনগণের মৌলিক অধিকার যেমন বাসস্থান, শিক্ষা, খাদ্য, চিকিৎসা নিশ্চিত করার ওপর জোর দেন এবং স্থানীয় সরকার ব্যবস্থার বিকাশের মাধ্যমে জবাবদিহিমূলক প্রশাসনের ভিত্তি স্থাপন করেন। পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে স্বাধীনতার মূল চেতনা বজায় রেখে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার স্পষ্ট দিকনির্দেশনা দেন। তার ১৯ দফা ঘোষণার ভিত্তিতে আত্মপ্রকাশ করা ছাত্র সংগঠনটি শিক্ষার পরিবেশ উন্নয়ন, ক্যাম্পাসে ভীতিহীন পরিবেশগড়ে তোলা এবং শিক্ষার্থীবান্ধব উদ্যোগ বাস্তবায়নে ভূমিকা পালন করে, যা ছাত্র রাজনীতির একটি ইতিবাচক উদাহরণ হিসেবে বিবেচিত।
সম্প্রতি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি যে ৩১ দফা কর্মসূচি দিয়েছে, তা বাংলাদেশের গণতন্ত্র, সুশাসন ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় একটি সুসংহত ও সময়োপযোগী নীতিমালা হিসেবে পরিগণিত হতে পারে। এই প্রস্তাবনায় গণতন্ত্রের বর্তমান সংকট নিরসন এবং ভবিষ্যৎ সম্ভাবনাগুলো নিয়ে একটি সুস্পষ্ট দিক নির্দেশনা তুলে ধরা হয়েছে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ৩১ দফা এক গুরুত্বপূর্ণ দিক নির্দেশনা হিসেবে উঠে এসেছে। গণতন্ত্র, সুশাসন এবং সামাজিক ন্যায়বিচারের প্রতি অঙ্গীকারের ভিত্তিতে প্রণীত এই দফাগুলো দেশকে নতুন এক যুগের পথে নিয়ে যেতে পারে। জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সম্মিলিতভাবে এই ৩১দফা বাস্তবায়নে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে চলেছে।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল আজ এক নতুন প্রত্যয়ে ক্যাম্পাসে শিক্ষার পরিবেশ পুনরুদ্ধারের লড়াইয়ে নেমেছে। তাদের সাংগঠনিক অভিভাবক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফা প্রস্তাবনাকে সামনে রেখে তারা শিক্ষার্থীদের মাঝে গণজাগরণ সৃষ্টি করছে। ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে মতবিনিময়ের মাধ্যমে তারা শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করছে যে, শিক্ষাঙ্গণ শুধু জ্ঞান অর্জনের স্থান, সেখানে সহশিক্ষা কার্যক্রম ও ভীতিহীন পরিবেশের গুরুত্ব অপরিসীম। বিগত স্বৈরাচারী সরকারের পেটোয়া বাহিনী ও নিষিদ্ধ ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের নিপীড়ন ও সহিংসতার কারণে শিক্ষার পবিত্র অঙ্গন কলুষিত হয়েছে। এই পরিস্থিতি থেকে শিক্ষাঙ্গনকে মুক্ত করে আবারও শিক্ষার প্রকৃত পরিবেশ ফিরিয়ে আনার ঐতিহাসিক দায়িত্ব আজ ছাত্রদলের কাঁধে।

ছাত্রদল জানে, ছাত্ররাজনীতি শুধুই রাজনৈতিক মেরুকরণের হাতিয়ার নয়; এটি হতে পারে শিক্ষার মানোন্নয়ন ও গণতন্ত্রের সোপান। তারা জাতির ভবিষ্যৎ নির্মাণের জন্য শিক্ষার পরিবেশ পুনরুদ্ধারের মিশনে নেমেছে, যেখানে প্রতিটি শিক্ষার্থী ভয়মুক্ত পরিবেশে জ্ঞান অর্জন করতে পারে। শিক্ষার্থীদের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টি করে তারা বোঝাতে চায়, রাজনীতি হলো জনসেবার মাধ্যম, সহিংসতা ও আধিপত্যের নয়। ক্যাম্পাসে তারা শিক্ষার্থীবান্ধব উদ্যোগ গ্রহণ করে শিক্ষার পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণের সুযোগ বাড়ানোর চেষ্টা করছে। জাতীয় ঐক্য ও মুক্ত গণতন্ত্রের স্বপ্ন বাস্তবায়নে তারা শিক্ষার্থীদের পাশে থেকে কাজ করছে, যেন একটি শিক্ষিত, আত্মনির্ভরশীল, ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার পথে তারা নেতৃত্ব দিতে পারে।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেন, “ছাত্রদল জন্মলগ্ন থেকেই মানুষের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে রাজপথে সোচ্চার ছিল। ৯০ এর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে ২৪ এর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানসহ সব আন্দোলনেই ভূমিকা রেখেছে ছাত্রদল। পাশে দাঁড়িয়েছে মানুষের বিপদে-আপদেও মানুষের পাশে থাকে ছাত্রদল সারাবিশ্বের ন্যায় বাংলাদেশেও করোনা রমহামারি আঘাত করেছিল। সে সময়েও সারাদেশে আমাদের নেতাকর্মীরা টিউশনি জমানো টাকা কিংবা শখের কোন মূল্যবান জিনিস পর্যন্ত বেচে দিয়ে আর্থিকভাবে অসহায় সাধারণ শিক্ষার্থীদের পাশে দাড়িয়েছে। শিক্ষার্থীদের অধিকারের সাথে সংগতিপূর্ণ প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল প্রথম সারিতে দাঁড়িয়ে অধিকারের প্রশ্নে সোচ্চার ছিল। নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলন, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে নোভ্যাট আন্দোলন, চাকুরি প্রত্যাশীদের কোটাবিরোধী আন্দোলন, সবশেষ জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ত্যাগকে এই জাতি গৌরবের সাথেই মনে রাখবে বলে আমি বিশ্বাস করি। জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শুধু ছাত্রদলেরই ২শতাধিক শহীদ বাংলাদেশের জাতীয় ইতিহাসের অন্যতম একটি অংশ বলে মনেকরি।“

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির বলেন, “ছাত্রদলের ইতিহাস মূলত সংগ্রামের ইতিহাস। এরশাদ বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থান পর্যন্ত প্রতিটি স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে তারা প্রথম সারিতে ছিল। ১৯৮০ ও ৯০-এর দশকের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে তারা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে রাজপথ কাঁপিয়ে তুলেছিল। এরশাদের পতনের পেছনে ছাত্রদলের সাহসী ভূমিকা ইতিহাসের এক উজ্জ্বল অধ্যায়।ছাত্রদলের সংগ্রামের মূল প্রেরণা তাদের শহীদ নেতা কর্মীদের আত্মত্যাগ। ২০২৪ এর অভ্যুত্থানে নিহত শহীদ মেহেদী হাসান রাব্বি, শহীদ জিসান এবং চট্টগ্রামের প্রথম শহীদ ওয়াসিম আকরাম কিংবা এর আগে পুলিশের গুলিতে নিহত নুরুজ্জামান জনিদের মতো তরুণরা জীবন উৎসর্গ করেছেন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে। দুইশতাধিক কর্মীর ত্যাগ ছাত্রদলের প্রতিটি নেতাকর্মীর হৃদয়ে চির স্মরণীয়। ছাত্র দলের ইতিহাস লড়াইয়ের ইতিহাস সংগ্রামের ইতিহাস, ছাত্রদল পূর্বেও মাঠে ছিল, সামনের দিনে যে কোনো ছাত্রদের অধিকার আদায়ে ছাত্রদল মাঠে থাকবে।“

২০২৪ সালে ছাত্রদল কঠিন সময়ে দেশের গণতন্ত্রকামী ছাত্রসমাজকে একত্রিত করতে সক্ষম হয়েছে। স্বৈরাচারী সরকারের নিপীড়ন ও নির্যাতন উপেক্ষা করে রাজপথে তাদের সাহসিকতা ছাত্ররাজনীতির ইতিহাসে এক আলেখ্য উপাখ্যান, অবিকল্প ইতিহাস। ছাত্রদলের এই লড়াই চলুক জনগণের জন্য, গণতন্ত্রের জন্য, ছাত্রসমাজের অধিকারের জন্য।

লেখক: রাজনৈতিক বিশ্লেষক


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

ছাত্র সংসদ এখন সময়ের দাবি
চ্যালেঞ্জের মুখে অর্থনীতি
সকলের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে হবে
তিস্তা মহাপরিকল্পনা দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে
শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে
আরও

আরও পড়ুন

নাঈমুল ইসলাম ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব ১৬৩টি, জমা ৩৮৬ কোটি

নাঈমুল ইসলাম ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব ১৬৩টি, জমা ৩৮৬ কোটি

সবার ঐক্যমতে দ্রুতই হবে ডাকসু নির্বাচন : ঢাবি ভিসি

সবার ঐক্যমতে দ্রুতই হবে ডাকসু নির্বাচন : ঢাবি ভিসি

ডলার বেচাকেনায় ব্যবধান ১ টাকার বেশি নয়

ডলার বেচাকেনায় ব্যবধান ১ টাকার বেশি নয়

আবুবকর সরকার সভাপতি তুহিন হোসেন সাধারণ সম্পাদক

আবুবকর সরকার সভাপতি তুহিন হোসেন সাধারণ সম্পাদক

পীর ইয়ামেনী মসজিদের ইমাম মাওলানা এমদাদুলের ইন্তেকাল

পীর ইয়ামেনী মসজিদের ইমাম মাওলানা এমদাদুলের ইন্তেকাল

খতমে নবুওয়ত না মানলে ঈমান থাকবে না

খতমে নবুওয়ত না মানলে ঈমান থাকবে না

সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে অহেতুক বিতর্ক না করে দ্রুত নির্বাচন দিন

সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে অহেতুক বিতর্ক না করে দ্রুত নির্বাচন দিন

পান্থকুঞ্জে গাছ রক্ষা আন্দোলনকারীদের প্রতিবাদ সমাবেশ

পান্থকুঞ্জে গাছ রক্ষা আন্দোলনকারীদের প্রতিবাদ সমাবেশ

রেলপথে দুর্ঘটনা এড়াতে বাড়তি সতর্কতা

রেলপথে দুর্ঘটনা এড়াতে বাড়তি সতর্কতা

ডায়াবেটিস রোগীদের নিরাপদে রোজা রাখার উপায় জানালো এসিইডিবি

ডায়াবেটিস রোগীদের নিরাপদে রোজা রাখার উপায় জানালো এসিইডিবি

রাজনীতিতে অশুভ বিভাজনের পদধ্বনির আভাস পাওয়া যাচ্ছে

রাজনীতিতে অশুভ বিভাজনের পদধ্বনির আভাস পাওয়া যাচ্ছে

২ বছর মেয়াদি ট্রেজারি বন্ডের নিলাম মঙ্গলবার

২ বছর মেয়াদি ট্রেজারি বন্ডের নিলাম মঙ্গলবার

ঢাবি আইবিএ’র বিবিএ প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

ঢাবি আইবিএ’র বিবিএ প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

দিন-দুপুরে ধানমন্ডির সীমান্ত স্কয়ারে স্বর্ণের দোকানে চুরি

দিন-দুপুরে ধানমন্ডির সীমান্ত স্কয়ারে স্বর্ণের দোকানে চুরি

হাসিনাকে নিয়ে হাটে হাঁড়ি ভাঙলেন সোহেল তাজ

হাসিনাকে নিয়ে হাটে হাঁড়ি ভাঙলেন সোহেল তাজ

সংস্কার এবং নির্বাচন নিয়ে ঝগড়া বন্ধ করুন: মজিবুর রহমান মঞ্জু

সংস্কার এবং নির্বাচন নিয়ে ঝগড়া বন্ধ করুন: মজিবুর রহমান মঞ্জু

নির্বাচন সংস্কার কমিশনের মেয়াদ ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে

নির্বাচন সংস্কার কমিশনের মেয়াদ ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে

পাঠ্যবইয়ে হান্নান-সেজানের সাহসিকতার গল্প

পাঠ্যবইয়ে হান্নান-সেজানের সাহসিকতার গল্প

সিলেট সীমান্তে ১ বছরে ৭ বাংলাদেশিকে হত্যা

সিলেট সীমান্তে ১ বছরে ৭ বাংলাদেশিকে হত্যা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অনুষ্ঠিত হল হাফ ম্যারাথন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অনুষ্ঠিত হল হাফ ম্যারাথন