ভূমিকম্পের শঙ্কা : প্রস্তুতি নিতে হবে মোকাবিলার
১৩ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০৯ এএম | আপডেট: ১৩ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০৯ এএম
সম্প্রতি ভারত, মিয়ানমার ও চীনে ভূমিকম্প হয়েছে। এর মধ্যে চীনের তিব্বতে সংঘটিত ভূমিকম্প বিপুল প্রাণহানিকর ও ধ্বংসাত্মক হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, বাংলাদেশসহ এই অঞ্চলে বড় ধরনের ভূমিকম্প হতে পারে। এ ব্যাপারে বাংলাদেশকে সতর্ক হওয়ার ও ভূমিকম্প মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেয়ার তাকিদ দিয়েছেন তারা।
ভূমিকম্প সৃষ্টির প্রধান কারণ হলো পৃথিবীর বিভিন্ন স্তরের শিলাখ-ের স্থিতিস্থাপকীয় বিকৃতি। বিংশ শতাব্দীর বিজ্ঞানীরা ভূমিকম্প সৃষ্টির অন্য এক কারণও উদ¢াবন করেছেন, সেটা হল, জলাশয়বেষ্টিত কম্পন।
ভারতের মহারাষ্ট্রের শিবাজিসাগর জলাশয়ের নিকটবর্তী অঞ্চলে ১৯৬৩ সাল থেকে ১৯৬৮ সাল পর্যন্ত ৬.৫ রিখটার স্কেলের মাপে বেশ কয়েকটা ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছিল। বিশ্বের বেশ কিছু জলাশয় অঞ্চল যেমন- ভাগরাও লেক (সুইজারল্যান্ড), মারাথান লেক এবং ক্রেমাস্টা লেক (গ্রিস), গ্র্যান্ড ভেল লেক, (ফ্রান্স), লেক মিয়াড (যুক্তরাষ্ট্র), কার্ভিরা লেক (রোডেসিয়া-জিম্বাবুয়ে) ইত্যাদি অঞ্চলে এ রকম ভূমিকম্প হওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। এ ছাড়াও আগ্নেয়গিরির উৎপত্তির ফলে চুনাপাথরে দ্রবণ ক্রিয়ার ফলে সৃষ্ট গহ্বরে স্তর পতনের ফলে ভূমিকম্পের উৎপত্তির সম্ভাবনা থাকে। অগ্নুৎপাতের সঙ্গে ভূমিকম্পের সম্পর্ক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জসহ ফিলিপাইনস অর্থাৎ প্রশান্ত মহাসাগর অঞ্চলে বেশি দেখা যায়। ১৮৮৩ সালে জাভার ক্রকাটোয়ায় অগ্নুৎপাতের সঙ্গে ঘন ঘন ভূকম্পন হয়েছিল, বেশিরভাগ ভূমিকম্পের মুখ্য কারণ যে ভূঅভ্যন্তরের সংঘটিত ক্রিয়াকান্ডের সঙ্গে সন্নিবিষ্ট সে কথা আজ প্রায় সুনিশ্চিত।
ভূমিকম্প উৎপত্তির কারণ অনুসন্ধানে বিজ্ঞানীরা সক্ষমতা লাভ করেছেন এবং সেই সঙ্গে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে প্রতিষ্ঠিত ভূমিকম্প মাপক যন্ত্রের সাহায্যে ভূমিকম্পের উপকেন্দ্র নির্ণয় সম্ভবপর হয়ে উঠেছে এবং এর দ্বারা সম্ভাব্য ভূমিকম্পের স্থল বা বলয় চিহ্নিত করা সম্ভব হয়েছে। ভূমিকম্পের এ বলয় পৃথিবীতে দুটো অঞ্চলে বিভক্ত হয়ে আছে যেমন- (১) প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের পূর্ব উপকূলের রকি, অ্যান্ড্রিজ ইত্যাদি পর্বতশ্রেণী অঞ্চল এবং পশ্চিম উপকূলের জাপান, ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া দ্বীপপুঞ্জ, কেরিবিয়ান উপকূল, নিউগিনি, নিউজিল্যান্ডের দক্ষিণ কুমেরু পর্যন্ত বিস্তৃত হয়ে আছে। (২) ভূমধ্যসাগরের চারদিকে আল্পস, ককেসাস ইত্যাদি পর্বতের আশপাশে, হিমালয় পর্বতমালার চারপাশ, মায়ানমার, নেপাল, আসামসহ কাশ্মীর ও পশ্চিম ভারত এবং পাকিস্তানের বিস্তীর্ণ অঞ্চল এ বলয়ের অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
ভূতাত্ত্বিকরা ভূমিকম্পের আন্তর্জাতিক বলয়ের ও ভূমিকম্পের প্রাবল্যের ওপর ভিত্তি করে উপমহাদেশকে সম্ভাব্য ভূমিকম্পের পাঁচটি মন্ডলে বিভক্ত করেছেন। এ গুলো হল- (১) জম্মু কাশ্মীরের এক বৃহৎ অংশ, (২) হিমাচল প্রদেশ সহ মহারাষ্ট্র ও গুজরাটের একাংশ, (৩) উত্তরপ্রদেশের পশ্চিম পাহাড়ি অঞ্চল, (৪) বিহার, সিকিম ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যসমূহ ও (৫) আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ এবং বাংলাদেশ।
ভূমিকম্পের সম্ভাব্য স্থান নির্ণয়ে বিজ্ঞানীরা সক্ষম হলেও ভূমিকম্পের পূর্বাভাস এবং তা প্রতিরোধের ব্যবস্থা গ্রহণে এখনও তেমন সক্ষম হননি। তবে ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেওয়ার জন্য কতকগুলো পন্থার উদ্ভাবন করা হয়েছে, যেগুলো হল: (ক) ছোট ছোট মধ্যম আকারের ভূমিকম্প বরাবর সংঘটিত হওয়া, (খ) প্রাকৃতিক ও গৌন তরঙ্গের গতিবেগের ব্যবধান, (গ) পূর্বে সংঘটিত হয়ে যাওয়া ভূমিকম্পের সময়ের ব্যবধান, (ঘ) ভূমিকম্পের পূর্বে নির্দিষ্ট অঞ্চলে ফাটলের সৃষ্টি এবং শিলাস্তরের আয়তন বৃদ্ধি ও (ঙ) ভূমিকম্পের পূর্বে জীবজন্তুর অস^াভাবিক আচরণ এবং প্রাকৃতিক পরিবর্তন। বিজ্ঞানীদের ব্যাখ্যানুসারে ভূমিকম্পের পূর্বে ভূগর্ভে অতি মৃদুকম্পন সঞ্চারিত হয়, যা শুধুমাত্র সংবেদনশীল পশুপক্ষীরা অনুভব করতে পারে। তাই ওই সময় ওদের মধ্যে অস্বাভাবিক আচার-আচরণ লক্ষ্য করা যায়। তাছাড়া, ভূমিকম্পের পূর্বে পানিপৃষ্ঠের পরিমাপের বিভিন্ন তারতম্য ঘটে। এ সব বিষয়ের ওপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ১৯৭৫ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি চীনের হেইচেঙ্গে সংঘটিত বিধ্বংসী ভূমিকম্পের সঠিক পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব হয়েছিল। ভূতাত্ত্বিকদের মতে, প্রায় ৪০ শতাংশ উচ্চমানের ভূমিকম্পের পূর্ব-প্রঘাত অনুভূত হয়। ১৯৫০ সালের ১৫ আগষ্ট আসামে সংঘটিত প্রলয়ংকরী ভূমিকম্পের পূর্ব-প্রঘাত অনুভূত হয় ১২ আগষ্ট।
১৮৮০ সালে জন মিলন নামের একজন বাস্তুকার ভূমিকম্প পরিমাপক যন্ত্র উদ¢াবন করেন এবং তখন থেকেই ভূমিকম্প নিয়ে বৈজ্ঞানিক চর্চার উদ্ভব হয়। বিগত শতাধিক বছর যাবৎ ভূমিকম্পের পূর্বলক্ষণসমূহ ও পূর্বাভাস নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন, জাপান এবং রাশিয়ার বিজ্ঞানীরা বিস্তর গবেষণা করে যাচ্ছেন। দেখা গেছে, ১৯৭৫ সালের পরও একটি মধ্যম এবং ছয়টি বৃহৎ ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব হয়েছে। ১৯৬০ সালে গামবেল নামের জনৈক বিজ্ঞানী একটা নতুন পরিসংখ্যান তত্ত্ব উদ্ভাবন করেন এবং তাতে দেখা যায় বৃহৎ ভূমিকম্পের সংখ্যা ক্ষুদ্র ভূমিকম্পের চেয়ে অনেক কম। গুটেনবার্গ নামের একজন বিজ্ঞানী ভূমিকম্পের সংখ্যা এবং রিখটার স্কেলে দেখা ভূমিকম্পের মাত্রার মধ্যে একটা সমীকরণ উদ্ভাবন করেন যার দ্বারা ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেওয়া কিছুটা সম্ভবপর হয়। ১৯৭৯ সালে রিকিটেক নামের আরেক বিজ্ঞানী একটা পন্থা উদ্ভাবন করেন যার সাহায্যে ভূমিকম্পের ঘুরে আসার সময় নির্ণয় করা যায়। ওই পরিসংখ্যানের মাধ্যমে ৭ রিখটার স্কেলের উপরে সংঘটিত ভূমিকম্পে আক্রান্ত অঞ্চলে ফের ভূমিকম্প সংঘটিত হওয়ার সময়সীমা নির্ধারণ করা বা পূর্বাভাস দেওয়া কিছুটা সম্ভবপর হয়েছে।
পৃথিবীর জš§লগ্ন থেকে আজ পর্যন্ত বহু প্রলয়ঙ্করী ভূমিকম্প সংঘটিত হয়েছে। ১৯২০ সালে জাপানে সংঘটিত এক প্রলয়ঙ্করী ভূমিকম্পে মারা যান ২ লক্ষ লোক। ১৯২৩ সালে জাপানে সংঘটিত আরেক প্রলয়ঙ্করী ভূমিকম্পে মৃত্যু হয় প্রায় দেড় লক্ষ লোকের এবং ধ্বংস হয় প্রায় পাঁচ লক্ষেরও অধিক ঘরবাড়ি। এছাড়া বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে সংঘটিত ভূমিকম্পের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- ১৯৩৫ সালে পাকিস্তানের বালুচিস্থান, ১৯৮৮ সালে আর্মেনিয়া, ১৯৯০ ও ১৯৯৭ সালে ইরান, ১৯৯০ সালে ফিলিপাইনস, ১৯৯১ সালে আফগানিস্তান, ১৯৯২ সালে ইন্দোনেশিয়া, ১৯৯৫ সালে জাপান এবং ১৯৯৯ সালের ১৭ আগস্ট তুরস্কে সংঘটিত ভূমিকম্প। বিগত শতাব্দীর উল্লেখযোগ্য ভূমিকম্পগুলো সংঘটিত হয় যথাক্রমে ১৯৮১, ১৯৩০, ১৯৫০, ১৯৬৭, ১৯৮৮ ও ১৯৯৫ সালে।
১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে অবিভক্ত আসামের কামরূপ, গোয়ালপাড়া, দরং, নওগা এবং মেঘালয়ের শিলং ও বাংলাদেশের সিলেট জেলার প্রায় ৩,৮১,০০০ বর্গ কিলোমিটার এলাকাকে বলতে গেলে নিশ্চিহ্ন করে দেয়। ওই ভূমিকম্পে বরপেটা জেলার মন্দিরা, সরুক্ষেত্রী, পালহাজী, সর্থেবারী ইত্যাদি অঞ্চলকে জলাভূমিতে পরিণত করে। ওই ভূমিকম্পের চেয়ে আরও প্রলয়ঙ্করী ভূমিকম্প সংঘটিত হয়েছিল ১৯৫০ সালের ১৫ আগস্ট অপরাহ্নে। রিকটার স্কেলে যার মান ছিল ৮.৭। ওই প্রলয়ঙ্করী ভূমিকম্পে আসামের সুবর্ণশিরি, দিহিং এবং লোহিত নদীর গতিপথ পরিবর্তন হয় এবং ব্যাপক ভূমিখলনের ফলে কৃত্রিম হ্রদের সৃষ্টি হয়। ডিব্রুগড় শহরের বহু ঘর-বাড়ি ধুলিস্যাৎ হয়ে যায়। ওই শহর সংলগ্ন ব্রহ্মপুত্র নদীর তলদেশ প্রায় ৩.৪ মিটার উচুঁতে উঠে যায়। শদিয়া শহরের নিকটবর্তী এবং নদীর তলদেশ প্রায় ছয় মিটার উচুঁতে উঠে পড়ে যার ফলে নদীর পানি-ধারণ ক্ষমতা হ্রাস পায় এবং এর ফলে বর্ষার প্রবল বন্যার কবলে পড়ে উজান আসামের বিস্তীর্ণ অঞ্চল।
এ কথা স্পষ্ট করে বলা যায় যে ভূমিকম্পের সঠিক পূর্বাভাস এবং তা প্রতিরোধ করা অতীতের মত অদূর ভবিষ্যতেও সম্ভব হয়ে উঠবে না। তবে বিজ্ঞানীরা আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছেন উপগ্রহ ও অন্যান্য প্রযুক্তির মাধ্যমে যে ভাবে ঝড়-বাদলের পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব হয়ে ওঠে ঠিক সে ভাবেই হয়ত একদিন ভূমিকম্পের পূর্বক্ষণে পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব হয়ে উঠতে পারে। তবে ভূকম্পপ্রবণ অঞ্চলের যে দিকচিহ্ন রেখা বিজ্ঞানীরা অংকিত করেছেন আজ অবধি সে দিকচিহ্ন রেখার অভ্যন্তরেই ভূমিকম্প সংঘটিত হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও হবে। তাই ভূমিকম্পের করাল গ্রাস থেকে কিভাবে ঘরবাড়ি ও জন-প্রাণী রক্ষা করা যায় সে ব্যাপারে চিন্তা-ভাবনা করা উচিত।
স্মরণ করা যেতে পারে, ১৮৯৭ সালের বড় ভূমিকম্পের পরে আসামে ও সিলেট অঞ্চলে ‘আসাম টাইপ’ ঘরের নির্মাণ শুরু হয়েছিল যা পুরোপুরি ভূমিকম্প প্রতিরোধকারী হিসেবে তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় বর্তমান প্রজšে§র লোকেরা ‘আসাম টাইপ’ ঘরের আবশ্যকতা প্রায় ভুলে গেছেন। রুরকি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকম্প ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ ভূমিকম্পের কম্পন প্রতিরোধকারী ঘরবাড়ি ও সেতু নির্মাণের পরামর্শ দিয়ে এক বিস্তৃত প্রতিবেদন তৈরি করেছে। বলার অপেক্ষা রাখে না, ভূমিকম্পসহনশীল বাড়িঘর নির্মাণ প্রাণহানি ও সম্পদ রক্ষায় ভূমিকা রাখতে পারে। এদিকে ভূমিকম্পপ্রবণ এলাকার দেশ ও সরকারের নজর দিতে হবে।
লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
৯ দফা বাস্তবায়নে পদক্ষেপ কতদূর?
মর্গের দুই লাশের দাবিদার দুই পরিবার,
আইনজীবীকে হত্যার হত্যাচেষ্টা: শেখ হাসিনা-জয়সহ ৯৩ জনের মামলা এজাহার হিসেবে গ্রহণের নির্দেশ
তথ্য থাকলেও সন্দেহজনক লেনদেনে দেরিতে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিএফআইইউ!
সাবেক এমপি হেনরীর ৫৬ কোটি টাকার সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ,
গ্যাসের দাম বাড়ানোর উদ্যোগে উৎকণ্ঠায় নারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ীরা
দেশে এইচএমপি ভাইরাস আক্রান্ত রোগী শনাক্ত
শাহজালাল বিমানবন্দরে বিমান বাহিনীর সদস্যদের অপসারণে আইনি নোটিশ
চকরিয়ায় পুলিশ-সন্ত্রাসীদের মধ্যে গোলাগুলি: বসতবাতিতে আগুন, ওয়ার্ড মেম্বারসহ আহত ২
স্বাধীন সামরিক বাহিনী সংস্কার কমিশন গঠনের প্রস্তাব
শেখ হাসিনার চোখ ছিল শুধু ঢাকা থেকে টুঙ্গীপাড়া পর্যন্ত : সারজিস
শেখ হাসিনা ভারতের সাথে বৈষম্যমৃলক চূক্তি করেছিলেন-মৌলভীবাজারে সারজিস আলম
ব্র্যাক ব্যাংকের টপ টেন রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড জয় ২০২৪ সালে ১.৬ বিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স সংগ্রহ
ওসি মুহিবুল্লাহকে বাঁচাতে স্বজনদের মানববন্ধন
পাটগ্রাম সীমান্তে বাংলাদেশিকে লক্ষ্য করে বিএসএফের গুলি, আহত ১
ওয়ান টাইম প্লাস্টিক বন্ধে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ৬ হাজার প্রতিষ্ঠান: বিপিজিএমইএ
চলমান সংস্কার গতিশীল করতে হবে, যাতে কেউ প্রশ্ন তুলতে না পারে : মান্না
ফরিদপুরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় তিন দিনে মোট ১১ জন নিহত, আহত ৩৫
বিধ্বংসী শতকে লিটনের জবাব, ঝড়ো সেঞ্চুরি তানজিদেরও, বিপিএলে রেকর্ড
ঐক্যবদ্ধ থাকলে কোন ষড়যন্ত্রকারী বিএনপির ক্ষতি করতে পারবে না : আমিনুল হক