ডিসেম্বরেই নির্বাচন
০৪ মার্চ ২০২৫, ১২:০১ এএম | আপডেট: ০৪ মার্চ ২০২৫, ১২:০১ এএম

(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
এই ব্যাপক আকাক্সক্ষা সত্ত্বেও, ড. ইউনূস দীর্ঘ মেয়াদের ইঙ্গিত দিয়েছেন বলে ফেসবুকে নানা মন্তব্য ছড়িয়ে গেছে। কিছু ব্যাখ্যা অনুসারে, তিনি সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে পরামর্শ দিয়েছেন যে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রায় চার বছর ধরে বহাল থাকতে পারে। এটি গণতন্ত্রের জন্য ভয়ঙ্কর হুমকি বলে মনে করা হচ্ছে। এই ধরনের দীর্ঘ সময়ের অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসন উল্লেখযোগ্য নিরাপত্তা এবং রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হবে। হাসিনার শাসনামলে ব্যাপকভাবে রাজনীতিকীকরণ করা দেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং আমলাতান্ত্রিক কাঠামো অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাথে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করছে না বা ড. ইউনূস সরকার তাদের উপর নিয়ন্ত্রণ আনতে পারছে না। ফলে অস্থিরতা লেগেই আছেই।
৭.
অন্যান্য অনেক উন্নয়নশীল দেশের মতো, বাংলাদেশের জিও-পলিটিক্সও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। স্থানীয় নেতারা তাদের অনুগত অনুসারীদের জন্য সম্পদ, চাকরি এবং নিরাপত্তার বলয় সৃষ্টি করে, পৃষ্ঠপোষকতা করে কাজ করেন। নির্বাচিত কর্মকর্তারা সাধারণত তাদের নির্বাচনী এলাকায় অনানুষ্ঠানিক কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ কর্তৃত্ব বজায় রাখেন, অনানুষ্ঠানিক নেটওয়ার্কের মাধ্যমে স্থানীয় স্থিতিশীলতা বজায় রাখার বিধান অনেকদিনের। এই পৃষ্ঠপোষকতা-ভিত্তিক ব্যবস্থা তৃণমূল পর্যায়ে সুসংগঠিত শাসন এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। কিন্তু হাসিনা সরকারের পতনের সাথে সাথে, এই প্রতিষ্ঠিত নেটওয়ার্কগুলির অনুপস্থিতির ফলে বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে। স্থানীয় পেশীবহুল এবং গু-া সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক গোষ্ঠীর প্রতিযোগী গোষ্ঠীগুলি এখন সম্পদ এবং প্রভাবের উপর নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতিযোগিতা করছে। একটি কাঠামোগত ক্ষমতাচর্চা তথা পুলিশ-প্রশাসনের এই সংযোগের অভাব দেশকে অসংগঠিত ক্ষমতার লড়াইয়ে জড়িয়ে ফেলেছে। ফলে দেশকে অস্থিতিশীলতা এবং অনিশ্চয়তার দিকে পরিচালিত করছে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দীর্ঘকাল ক্ষমতায় থাকলে এই সমস্যাগুলিকে আরও বাড়িয়ে তোলার ঝুঁকি তৈরি হবে। আসলে শৃঙ্খলা এবং বৈধ শাসন পুনরুদ্ধারের জন্য একটি বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জরুরি প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরছেন রাজনীতিবিদরা। সুতরাং, কার্যকর পুলিশ বাহিনী এবং সঠিক প্রশাসনিক ব্যবস্থার অভাবে, বাংলাদেশের অনির্বাচিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার স্পষ্টতই দীর্ঘমেয়াদী স্থিতিশীলতার জন্য প্রয়োজনীয় তৃণমূল পর্যায়ের ক্ষমতার নেটওয়ার্ক ঠিক করতে নাস্তানাবুদ হচ্ছে। দেশের প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে, কেবলমাত্র প্রধান রাজনৈতিক দলগুলিরই শক্তিশালী, অনুগত এবং নিয়ন্ত্রিত পৃষ্ঠপোষকতা কাঠামো রয়েছে যা শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এবং শাসনব্যবস্থাকে সমর্থন করতে সক্ষম। বলাবাহুল্য, একটি সুষ্ঠু, বিশ্বাসযোগ্য এবং স্বচ্ছ নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনৈতিকভাবে নির্বাচিত সরকার স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধার করতে, অনানুষ্ঠানিক নেটওয়ার্ক পুনর্গঠন করতে, পৃষ্ঠপোষক-ক্লায়েন্ট সম্পর্ক বজায় রাখতে এবং পুলিশ বাহিনী এবং আমলাতন্ত্রকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য কাজ করতে পারে। অন্যদিকে অর্থনৈতিক অগ্রগতির দিকটিও দ্রুত নির্বাচনের উপর নির্ভর করছে বলে বিশেষ প্রতিবেদনসমূহ দৃষ্টি আকর্ষণ করছে। নির্বাচিত সরকার এলে বিনিয়োগকারী এবং ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের মধ্যে আস্থা পুনর্গঠনেও একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
সম্প্রতি ‘‘মুডি’স রেটিং বাংলাদেশের ঋণমান ‘স্থিতিশীল’ থেকে নেমে ‘নেতিবাচক’ (ডেইলি স্টার, ১৮/১১/২০২৪)’’ শীর্ষক নিউজে বলা হয়েছে, ‘মার্কিন রেটিং এজেন্সি মুডিস বাংলাদেশের ঋণমান ‘বি-ওয়ান’ থেকে কমিয়ে ‘বি-টু’তে এনে বলেছে, এর ফলে পূর্বাভাসের অবনতি ঘটেছে। অর্থাৎ, এ পূর্বাভাস ‘স্থিতিশীল’ থেকে ‘নেতিবাচক’ অবস্থায় চলে গেছে। বাংলাদেশের রেটিং কমানো প্রসঙ্গে সংস্থাটি বলছে, ‘সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতার পর সরকার পরিবর্তনের ফলে উচ্চ রাজনৈতিক ঝুঁকি, নিম্ন প্রবৃদ্ধি সরকারের তারল্যের ঝুঁকি, বৈশ্বিক ভঙ্গুরতা এবং ব্যাংকিং খাতের ঝুঁকি বাড়িয়েছে।’ মুডিস আরও বলছে, চলমান রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং দুর্বল প্রবৃদ্ধি বাংলাদেশকে ঘাটতি পূরণের জন্য স্বল্পমেয়াদী অভ্যন্তরীণ ঋণের ওপর ক্রমশ নির্ভরশীল করছে এবং এর ফলে তারল্য ঝুঁকি বাড়ছে। রেমিট্যান্স প্রবাহ এবং উন্নয়ন অংশীদারদের কাছ থেকে পাওয়া ঋণের পরিমাণ বাড়লেও, গত কয়েক বছরে রিজার্ভের স্থিতিশীলতা কমায় বাহ্যিক কিছু আশঙ্কার ঝুঁকি রয়ে গেছে। উচ্চ সামাজিক ঝুঁকির পাশাপাশি সুস্পষ্ট নির্বাচনী রোডম্যাপ না থাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি এবং সাম্প্রদায়িকতার উত্থানও রাজনৈতিক ঝুঁকি আরও বাড়িয়েছে। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, ‘সাম্প্রতিক বিক্ষোভ ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি খারাপ হওয়ায় দেশের ভেতরে চাহিদা-সরবরাহ চেইন বিঘিœত হওয়ায় এই ঝুঁকিগুলো তৈরি হয়েছে, যার প্রভাব পড়েছে রপ্তানিখাতে এবং এতে তৈরি পোশাক খাতে সম্ভাবনা কমে গেছে।’ মুডি›স বলেছে, অন্তর্বর্তী সরকার বিশদ সংস্কারের এজেন্ডা নিয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যদিও তারা তা কার্যকর করতে পারবে কি না, তা অনিশ্চিত। অন্তর্বর্তী সরকার যদি মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ ও উচ্চ বেকারত্ব মোকাবিলাসহ দ্রুত কিছু কাজ না করতে পারে, তবে সংস্কারকাজে চ্যালেঞ্জ আরও বাড়তে পারে।
প্রতিবেদনে আরও গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জগুলি তুলে ধরা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে “একটি স্পষ্ট নির্বাচনী রোডম্যাপের অভাব, আইন-শৃঙ্খলার অবনতি এবং সম্প্রদায়-ভিত্তিক উত্তেজনার পুনরাবির্ভাব”, যা দেশের অর্থনৈতিক সম্ভাবনাকে দুর্বল করে তোলে।
অর্থাৎ দীর্ঘমেয়াদী স্থিতিশীলতা কামনাকারী ব্যবসা এবং বিনিয়োগকারীদের জন্য, সীমিত রাজনৈতিক নেটওয়ার্ক এবং কর্তৃত্ব সহ একটি আস্থাশূন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আশ্বস্ত করার মতো নয়। একটি সময়োপযোগী, স্বচ্ছ নির্বাচন এই গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবেলা এবং বাংলাদেশের ভবিষ্যতের প্রতি আস্থা পুনরুদ্ধারের জন্য প্রয়োজনীয় স্থিতিশীলতা এবং শাসন কাঠামো প্রদান করতে পারে।
৮.
বস্তুত ড. ইউনূস প্রশাসনের প্রতি ছাত্র-জনতা এবং রাজনৈতিক দলের সমর্থনের প্রাথমিক ঢেউ দ্রুত ম্লান হয়ে এসেছে। এ সরকারের ভেতর বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী গ্রুপ এবং বিশৃঙ্খলা দৃশ্যমান হয়ে উঠেছে। ছাত্রসমাজ, এনজিও কর্মী, সুশীল সমাজের সদস্যবর্গ এবং অবসরপ্রাপ্ত আমলাদের জোট অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে সংহতি, সুশাসন এবং সমন্বয়ের অভাবের অভিযোগ দিয়েছে। এই সাংগঠনিক ভঙ্গুরতার কারণে বর্তমান সরকার বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের ন্যায্য দাবিগুলি মোকাবেলা করতে পারছে না। এই পরিস্থিতি আরব বসন্তের মতো আন্দোলন-পরবর্তী সংস্কারের ক্ষেত্রে একটি সাধারণ চ্যালেঞ্জকে মনে করিয়ে দিচ্ছে। সংস্কারের জন্য জনগণকে একত্রিত করার ক্ষমতা সহজাতভাবে কার্যকর শাসনব্যবস্থায় রূপান্তরিত হচ্ছে না। একটি নির্বাচিত সরকারের নেতৃত্ব ছাড়া, একসময় আশার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত ড. ইউনূস সরকার আরও বিভক্ত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। জটিল ও বিভক্ত রাজনৈতিক পরিবেশের মধ্য দিয়ে জাতিকে পরিচালনা করার ক্ষমতাও তাদের নেই। অথচ তারা বলেছে যে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলিতে ‘গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার’ করার পরেই নির্বাচন হবে। তবে, সংস্কারের জন্য স্পষ্ট রূপরেখার অভাব ইঙ্গিত দেয় যে নির্বাচনের জন্য কোনও তাড়াহুড়ো নেই।
জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি মনে করে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রাথমিক দায়িত্ব হল অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা। এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের কার্যালয় জানিয়েছে যে, নির্বাচন কমিশন, বিচার বিভাগ, বেসামরিক প্রশাসন এবং নিরাপত্তা বাহিনীতে সংস্কার আনার সাথে সাথেই একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ২৫ আগস্ট (২০২৪) টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে ড. ইউনূস বলেছেন, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর উপর জনসাধারণের আস্থা ফিরে পাওয়ার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ‘সংশোধনমূলক ব্যবস্থা’ গ্রহণ শুরু করেছে। এজন্য দীর্ঘস্থায়ী বিশৃঙ্খলার কোনও সম্ভাবনা নেই কারণ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
অন্যদিকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রস্তাবিত যেকোনো যৌক্তিক সংস্কার ভবিষ্যতে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারের দ্বারা অনুমোদিত হতে হবে যাতে সংস্কারগুলি টিকিয়ে রাখা যায়। এই সংস্কারগুলি গ্রহণের জন্য সকল রাজনৈতিক দলের ঐকমত্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য যথেষ্ট সময় দেওয়া হয়েছে বলে মনে করেন রাজনীতিবিদরা। প্রতিযোগী রাজনৈতিক দলগুলির উচিত পরবর্তী নির্বাচিত সরকার যাতে গণতন্ত্রের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়ে জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে বাধ্য থাকে তা নিশ্চিত করা। এই ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা একটি পুনরুজ্জীবিত এবং গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের পথ প্রশস্ত করতে পারে। জনপ্রত্যাশা হলোÑ‘দ্রুত সংস্কার, দ্রুত নির্বাচন’। গণতান্ত্রিক দেশে নির্বাচন শুধু দরকার না, অপরিহার্য। তবে নির্বাচনটা দ্রুত দরকার। কারণ আমরা চাই দেশে দ্রুত গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরুক; নির্বাচন অনুকূল পরিবেশে হোক। যাতে জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগের যে দীর্ঘ প্রতীক্ষা, সেই প্রতীক্ষা শেষে আনন্দময় সময় আসে।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের গুরুত্ব অনেক। এখানে অংশ নেওয়া ভোটারদের প্রত্যাশাকে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নিয়ে আগামী দিনের উন্নয়নের পাশাপাশি গণতন্ত্র ও সুশাসন এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। উন্নয়নের সুফলকে বৈষম্যহীনভাবে মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। বৈষম্যহীন সমাজ বিনির্মাণ করার কৌশলকে জনগণের কাছে শুরুতেই দৃশ্যমান করতে পারলে ভোট দেবার আনন্দ উপভোগ করবেন ভোটাররা। সুতরাং জাতি প্রত্যাশা করছে ড. ইউনূস সরকারের ভাষ্য অনুযায়ী, ডিসেম্বর (২০২৫) মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। (সমাপ্ত)
লেখক : সাবেক চেয়ারম্যান এবং অধ্যাপক, থিয়েটার অ্যান্ড পারফরমেন্স স্টাডিজ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

‘খুব ভালো চুক্তি’র ভবিষ্যদ্বাণী, চীনা প্রেসিডেন্টের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প

নাইটক্লাবের ছাদ ধসে মারা গেলেন গায়ক রুবিও, নিহত বেড়ে ১৮৪

যুক্তরাষ্ট্র ও সৌদি দূতাবাস অভিমুখে মার্চ ফর প্যালেস্টাইনে জবির শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

সড়কে ছিল না যানজট, পরীক্ষার্থীদের মুখে ছিল স্বস্তির হাসি

হিন্দি ইন্ডাস্ট্রির কেউ আমার কথা ভাবেনি–জিৎ

প্লট দুর্নীতি : হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ২৮তম ঢাকা

ডোমিনিকান রিপাবলিকে নাইটক্লাবের ছাদ ধস : নিহত বেড়ে ১২৪

গাজায় আবাসিক ভবনে ইসরায়েলি বিমান হামলা, নিহত অন্তত ৩৮

দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস

টঙ্গীতে র্যাবের অভিযান মহানগর তাঁতীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকসহ ৫জন গ্রেফতার

হিলিতে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভাবে অনুষ্ঠিত হচ্ছে এসএসসি পরীক্ষা

সুন্দরবনে ডাকাতদের কবল থেকে ছয় নারীসহ ৩৩ জেলে উদ্ধার

ইয়েমেনের বন্দরশহরে যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলা : নিহত বেড়ে ১৬

গাজায় অভিযানে আপত্তি, পাইলটসহ বিমানবাহিনীর ৯৭০ কর্মীকে বহিষ্কারের হুমকি ইসরাইলের

শহীদদের রক্তের সাথে কোন আপোষ বরদাস্ত করা হবে না: ইশরাক

মেসির জোড়া গোলে দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তনে সেমিতে মায়ামি

সৌদি আরবে নতুন ১৪টি তেল ও গ্যাসের খনির সন্ধান

দাউদকান্দিতে মাদ্রাসায় সংবর্ধনা ও দোয়া মাহফিল

করতোয়া নদীর ১০.৭৫ একর জমি উদ্ধার