মিশরে ড. মুরসি এবং বাংলাদেশে ড. ইউনূস দুই নেতার কার্যকলাপে কি অদ্ভুত মিল

Daily Inqilab মোবায়েদুর রহমান

১৬ এপ্রিল ২০২৫, ১২:৪৪ এএম | আপডেট: ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ১২:৪৪ এএম

বাংলাদেশে ড. ইউনূসের অবস্থা দেখে মিশরের সাবেক প্রেসিডেন্ট ড. মোহাম্মদ মুরসির কথা মনে পড়ে গেল। ড. মুরসি মিশরের প্রেসিডেন্ট ছিলেন মাত্র ১ বছর ১ মাস। অর্থাৎ ১৩ মাস। অন্যদিকে, ড. ইউনূস গত ৮ এপ্রিল তার শাসনকালের ৮ মাস পূরণ করলেন। দুই দেশের দুই নেতার কার্যক্রমে কি অভাবনীয় মিল। ড. মুরসি মাত্র ১৩ মাসে অনেক কিছুই করেছিলেন। তিনি যেসব কাজে হাত দিয়েছিলেন, সেগুলো বাস্তবায়িত হলে আজ দুনিয়াবাসী অন্য এক মিশরের চেহারা দেখতো, যে মিশর অর্থনৈতিকভাবে হতো উন্নত আর সামরিকভাবে হতো দুর্ধর্ষ। অনুরূপভাবে, ড. ইউনূসের শাসনামলের মাত্র ৮ মাস পার হলো। এই ৮ মাসে ড. ইউনূস অনেক বিস্ময়কর কর্ম সমাধা করেছেন, যেগুলো ইতোমধ্যেই ইউনূস ম্যাজিক হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছে। ড. ইউনূসের এসব বিস্ময়কর কর্মযজ্ঞ সম্পর্কে সকলেই কম বেশি জানেন। কিন্তু ড. মুরসি মাত্র ১৩ মাসে যেসব কাজে হাত দিয়েছিলেন সেগুলো অন্তত বাংলাদেশে কেউই জানে না। কারণ মিশর সম্পর্কে এদেশের গণমাধ্যমে কদাচিৎ খবর প্রকাশিত হয়। আমি নিজেও এসম্পর্কে বিস্তারিত জানতাম না। কিন্তু একটি বিদেশি গণমাধ্যমে পাকিস্তানের পারমাণবিক বোমার জনক বলে খ্যাত ড. আব্দুল কাদির খান এক সাক্ষাৎকারে ড. মুরসি সম্পর্কে কিছু অজানা, কিন্তু চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করেছেন। এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে যে ড. আব্দুল কাদির খান এবং ড. মুরসি উভয়েই ইন্তেকাল করেছেন।

ঐ সাক্ষাৎকারে ড. কাদির খান বলেছেন, প্রেসিডেন্ট মুরসি রাশিয়া, ভারত ও পাকিস্তান সফর করেছিলেন। তিনি রাশিয়ার সাথে একটি পরমাণু চুল্লি রি-প্রসেসিং প্ল্যান্ট স্থাপনের চুক্তি করেছিলেন। এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যেত। এই কেন্দ্রের কাজ এগিয়ে যাচ্ছিল। এরমধ্যে তিনি আরেকটি চুল্লি স্থাপনের চুক্তিও করেছিলেন। এই দ্বিতীয় চুল্লিটি ৩ বছরের মধ্যে উৎপাদনে যাওয়ার কথা ছিল। ড. কাদির খান বলেন, এ প্রকল্প চালু হলে মিশরের বিদ্যুৎ সমস্যা চিরতরে শেষ হয়ে যেতো। শুধু তাই নয়, এ প্রকল্প থেকে অতিরিক্ত যে বিদ্যুৎ উৎপাদিত হতো তা দিয়ে পুরো আফ্রিকা আলোকিত করা সম্ভব ছিলো। মিশর মুরসির সময়ে জার্মানি থেকে দুটি সাবমেরিন ক্রয় করে। এটা মিশরকে না দেওয়ার জন্য ইসরাইল জার্মানির উপর দীর্ঘদিন ধরে চাপ প্রয়োগ করে আসছিলো। এই সাবমেরিনগুলো বিমানবাহী রণতরি ধ্বংস করতে সক্ষম ছিলো।

ড. কাদির খান আরো জানান, মুরসি ভারতীয় বিজ্ঞানীদের সাথে একটি সামরিক উপগ্রহ তৈরীর ব্যাপারে চুক্তি করেছিলেন। ওই উপগ্রহ থেকে পুরো ইসরাইলকে স্ক্যান করা সম্ভব হতো এবং ক্ষেপনাস্ত্রের লক্ষ্যবস্তু নির্ধারণ করতে পারত। সামরিক অভ্যুত্থান না হলে মিসর এই সামরিক উপগ্রহের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যেত। মুরসি রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের সাথে মিশরের জন্য ক্ষেপনাস্ত্র তৈরীর আলাপ তুলেছিলেন। রাশিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষেপনাস্ত্র তৈরীর প্রস্তাবে সম্মতও হয়েছিলো। তা কার্যকর হলে যুদ্ধ শুরু হলেই তেল আবিবের ভূমিতে অজস্ত্র ক্ষেপণাস্ত্রের বৃষ্টি হতো।

ইসরাইল থেকে ইরান অনেক দূরে। ইরান থেকে ইসরাইলকে আঘাত করতে হলে ২ হাজার ৫০০ কিলোমিটার রেঞ্জের ভূমি থেকে ভূমিতে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র সংগ্রহ করতে হবে বা বানাতে হবে। কিন্তু মিশর থেকে ইসরাইল অনেক কাছে। যদি মিশরের হাতে স্বল্প পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র থাকতো এবং মুরসি বেঁচে থাকতেন, তাহলে মিশর একাই ইসরাইলকে সামলাতে পারতেন।

কিন্তু এগুলোর কিছুই বাস্তবায়িত হয়নি। কারণ, মুরসি প্রকল্প নিয়ে যখন এগিয়ে যাচ্ছিলেন, তখন ১৩ মাসের মাথায় আমেরিকার অঙ্গুলি হেলনে মিশরের সেনাপ্রধান জেনারেল আব্দুল ফাত্তাহ আল সিসি এক সামরিক অভ্যুত্থানে ক্ষমতা দখল করেন এবং ড. মুরসিকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করেন। এই সামরিক অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে জনগণ রাস্তায় নামে। কিন্তু সামরিক বাহিনী কম করে হলেও ৮০০ বিক্ষোভকারীকে গুলি করে হত্যা করে এবং বিক্ষোভ দমন করে।

॥দুই॥
আমেরিকার অঙ্গুলি হেলনে জেনারেল সিসি সামরিক অভ্যুত্থান ঘটান কেন? কারণ, মোহাম্মদ মুরসি ছিলেন মূলত ইখওয়ানুল মুসলেমিন বা মুসলিম ব্রাদারহুডের নেতা। মুসলিম ব্রাদারহুড মিশরে নিষিদ্ধ থাকায় তাকে ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস পার্টি গঠন করতে হয়। এই দল থেকে নির্বাচন করেই তিনি সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করেন এবং মিশরের প্রেসিডেন্ট হন। উইকিপিডিয়ার তথ্য মোতাবেক, ৯/১১ এর টুইন টাওয়ার ধ্বংসের ঘটনাকে মুরসি কঠোর ভাষায় নিন্দা করেন। তিনি বলেছিলেন, এটি ছিল নিষ্পাপ বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে একটি ভয়াবহ অপরাধ। এটাও বলেছিলেন, ৯/১১ এর ঘটনাকে আমেরিকা একটি অজুহাত হিসেবে গ্রহণ করে এবং এই অজুহাতে তারা আফগানিস্তান এবং ইরাক আক্রমণ করে। মিশরের মরহুম প্রেসিডেন্ট আরো বলেছিলেন, যে টুইনটাওয়ারে যে মুসলমানরা হামলা করেছিল, তার কোনো অকাট্য প্রমাণ আমেরিকা আজ পর্যন্ত দেখাতে পারেনি। শুধুমাত্র বিমানের ধাক্কাতেই বিশ^ বাণিজ্য কেন্দ্র (ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার) ধ্বসে পড়েনি। তার মতে, ভেতর থেকেই কিছু করা হয়েছিল, যার ফলে এই বিশাল ভবনটি ধ্বসে পড়ে। মুরসির এই মন্তব্য মিশরের অধিকাংশ মানুষ এখনো ধারণ করেন।

এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে যে, আরব বসন্তের ঢেউ মিশরে আছড়ে পড়লে ২০১১ সালে প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারকসহ সেনা শাসনের প্রায় ৬০ বছরেরও বেশি সময়ের কর্তৃত্ববাদি শাসনের অবসান ঘটে। ২০১২ সালে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে মুরসির দল ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস পার্টি সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে এবং মুরসি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।

২০২১ সালে পাকিস্তানের পারমাণবিক বোমার জনক ড. আব্দুল কাদির খান মিশরীয়দের উদ্দেশ্যে একটি বাণী দেন। সেই বাণীতে তিনি বলেন, ‘পাকিস্তান আজ পরমাণু বোমার অধিকারী। তারা দাসত্ব ও উপনিবেশবাদের শৃঙ্খল ভেঙে বেরিয়ে এসেছে, পবিত্র কোরআন শরীফের সূরা আনফালের ৬০ নম্বর আয়াতের ওপর ঈমান রেখে।’ ঐ আয়াতে এরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা তাদের (মোকাবিলার) জন্য যথাসাধ্য শক্তি ও সুসজ্জিত অশ্ব প্রস্তুত রাখ, এ দিয়ে তোমরা আল্লাহর শত্রু তথা তোমাদের শত্রুকে সন্ত্রস্ত করবে এবং অন্যদের, যাদেরকে তোমরা জান না, আল্লাহ জানেন। আর আল্লাহর পথে যা কিছু ব্যয় করবে, তার পূর্ণ প্রতিদান তোমাদেরকে দেওয়া হবে এবং তোমাদের প্রতি অত্যাচার করা হবে না।’
সা¤্রাজ্যবাদের জুলুমের স্টিমরোলারে পিষ্ট মিশরীয়দের উদ্দেশ্যে ড. কাদির খান বলেছেন, ‘হে সম্মানিত মিসরীয় জনগণ! এখনো আশা শেষ হয়ে যায়নি। যদি তোমাদের ইচ্ছাশক্তি অটুট এবং দৃঢ়তা লৌহসম থাকে, তবে তোমরা জয়ী হতে পারো। আল্লাহর উপর ভরসা রাখো, ধৈর্য ধরো, কখনোই আত্মসমর্পণ কোরো না। সত্য সবসময় যেকোনো অস্ত্রের চেয়েও শক্তিশালী।’

॥তিন॥
আমি প্রথমেই বলেছি যে, ড. মুরসির কার্যকলাপের সাথে ড. ইউনূসের কার্যকলাপের অনেক মিল রয়েছে। ড. মুরসি এবং মুসলিম ব্রাদারহুড যেমন চিরস্থায়ীভাবে আমেরিকার চক্ষুশূল, তেমনি ডে ওয়ান থেকে ভারত ড. ইউনূসের পেছনে লেগেছে। ভারতীয় গণমাধ্যমের সূত্রে জানা যায়, শেখ হাসিনাসহ এখন প্রায় ১ লাখ আওয়ামী লীগার পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, মেঘালয় ও দিল্লিতে আশ্রয় নিয়েছেন। এদের মাধ্যমে ভারত বিগত ৮ মাস ধরে বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা বিনষ্ট করার অবিরাম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা অনেক জায়গায় নাশকতামূলক কাজও করেছে।
তবে ড. ইউনূস ভারতীয় চক্রান্ত সত্ত্বেও বাংলাদেশের লুন্ঠিত ও ধ্বংসপ্রাপ্ত অর্থনীতিকে টেনে তোলার চেষ্টা করছেন। দেশের অভ্যন্তরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে মোটামুটি নিয়ন্ত্রণে এনে এবং রমজান মাসেও দ্রব্যমূল্য সহনীয় পর্যায়ে রেখে এবার তিনি উন্নয়নের মহাসড়কে পা রেখেছেন। এর অংশ হিসেবে হাসিনা শাসনে বিরক্ত যেসব মেধাবী দেশ থেকে ভিন দেশে চলে গিয়েছিলেন, তাদেরকে তিনি দেশে ফেরত আনার চেষ্টা করছেন। আজকের এই কলামে আমরা তিন ব্যক্তির নাম উল্লেখ করবো।

এদের মধ্যে প্রথমে রয়েছেন ড. খলিলুর রহমান। গত ফেব্রুয়ারি মাসে তাকে উপদেষ্টার র‌্যাঙ্ক, স্ট্যাটাস এবং স্যালারি দিয়ে রোহিঙ্গা বিষয়ক হাই রিপ্রেজেনটেটিভ নিয়োগ করা হয়। সেদিনই আমি আমার ঘনিষ্ঠজনদের বলেছি, ড. খলিলই হবেন বাংলাদেশের অজিত দোভাল। ঠিক তাই হলো। গত সপ্তাহে ড. খলিলকে বাংলাদেশের নিরাপত্তা উপদেষ্টা নিযুক্ত করা হয়েছে। নিরাপত্তা বিষয় ছাড়াও তিনি প্রতিরক্ষা বিষয়েও Oversee করবেন। উল্লেখ্য, পররাষ্ট্রমন্ত্রী হওয়ার আগে ড. হেনরি কিসিঞ্জার প্রেসিডেন্ট নিক্সনের নিরাপত্তা উপদেষ্টা ছিলেন। অনুরূপভাবে অজিত দোভাল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নিরাপত্তা উপদেষ্টা। এখন ড. খলিলুর রহমান প্রধান উপদেষ্টার নিরাপত্তা উপদেষ্টা।

দ্বিতীয় জন হলেন, দেখতে তরুণ সিঙ্গাপুরে প্রতিষ্ঠিত ব্যাংকার আশিক চৌধুরী। দেড় মাস আগে তিনি যখন সিঙ্গাপুর ছিলেন, তখন ড. ইউনূস তাকে ফোন করেন। এই ফোনের স্থায়িত্ব ছিল মাত্র ৫৯ সেকেন্ড। ড. ইউনূস তাকে বলেন, দেশ তোমার সার্ভিস চায়। তুমি শিঘ্রই ঢাকা আসো। আশিক চৌধুরী কোনোরূপ অগ্রপশ্চাৎ বিবেচনা না করে সপরিবারে ঢাকা চলে আসেন। ড. ইউনূস তাকে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দিয়েছেন। মাত্র দেড় মাসের মধ্যেই বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে চমক সৃষ্টি করেছেন তিনি। আশা করা যাচ্ছে, ১ বছর সময় পেলে এই মেধাবী তরুণ দেশে অন্তত ৫ বিলিয়ন বিদেশী প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে পারবেন।

সবশেষে আরেক জনের নাম বলবো। তিনি হলেন ড. ইমাদুর রহমান। বিশে^র শ্রেষ্ঠ ধনী ইলন মাস্কের সাথে দুবাইয়ে ড. ইউনূসের টেলিফোন সংলাপের পর বাংলাদেশে স্টার লিংকের সার্ভিস আনার ব্যাপারে যিনি অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন তিনি হলেন ড. ইমাদুর রহমান। এরিকসনের মতো বৃহৎ কোম্পানীর লোভনীয় চাকরি ছেড়ে তিনি ড. ইউনূসের পাশে দাড়িয়েছেন।

ড. ইউনূস তো ট্যালেন্ট হান্ট (মেধা সংগ্রহ) অব্যাহত রেখেছেন। সকলে মনে করেন যে, আগামী দুই বছরের মধ্যে বাংলাদেশ সিঙ্গাপুরে রূপান্তরিত না হলেও সিঙ্গাপুর হওয়ার সিঁড়িতে পা রাখবে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, ড. ইউনূস কি সেই সময় পাবেন? রাজনৈতিক দলসমূহ বিশেষ করে বিএনপির চাপের মুখে তিনি কি ডিসেম্বরের পর আর টিকতে পারবেন? এটি এখন বাংলাদেশের জন্য একটি বিলিয়ন ডলার প্রশ্ন।

Email: [email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

বাঁধের বিপরীতে বাঁধই হতে পারে ভারতের সাথে পানি সমস্যার সমাধান
বিজেপির আগ্রাসী সাম্প্রদায়িক রাজনীতি ভারতের জন্য বুমেরাং হবে
অনলাইন জুয়ার ভয়াবহতা রুখতে হবে
ড. ইউনূসের ডাইনামিক নেতৃত্ব
ইন্দো-মার্কিন প্ল্যানে ২০০৮ সালের নির্বাচনে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন শেখ হাসিনা
আরও
X

আরও পড়ুন

রাজধানীতে আইবিডব্লিউএফ’র দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

রাজধানীতে আইবিডব্লিউএফ’র দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

ফেনীতে ইনকিলাব সাংবাদিককে নির্যাতন মামলার প্রধান আসামি জামাই ফারুক গ্রেপ্তার

ফেনীতে ইনকিলাব সাংবাদিককে নির্যাতন মামলার প্রধান আসামি জামাই ফারুক গ্রেপ্তার

গাজীপুরে বলাৎকারের অভিযোগে এনে ইমামকে গণপিটুনি, কারাগারে মৃত্যু

গাজীপুরে বলাৎকারের অভিযোগে এনে ইমামকে গণপিটুনি, কারাগারে মৃত্যু

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের স্টিকার ছাড়া সচিবালয়ে যানবাহন প্রবেশ বন্ধের সিদ্ধান্ত

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের স্টিকার ছাড়া সচিবালয়ে যানবাহন প্রবেশ বন্ধের সিদ্ধান্ত

ইফার প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি নিয়ে ভুল বোঝাবুঝির অবকাশ নেই

ইফার প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি নিয়ে ভুল বোঝাবুঝির অবকাশ নেই

ইউআইইউ বন্ধের ঘটনায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির উদ্বেগ

ইউআইইউ বন্ধের ঘটনায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির উদ্বেগ

অবৈধ গ্যাস সংযোগ উচ্ছেদে তিতাসের অভিযান : জরিমানা আদায়

অবৈধ গ্যাস সংযোগ উচ্ছেদে তিতাসের অভিযান : জরিমানা আদায়

হামদর্দের গাজার জনগণের প্রতি মানবিক সহায়তা

হামদর্দের গাজার জনগণের প্রতি মানবিক সহায়তা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধরের পর পুলিশে সোপর্দ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধরের পর পুলিশে সোপর্দ

বনশ্রীর মেরাদিয়ায় কোরবানির পশুর হাট বসানো যাবে না

বনশ্রীর মেরাদিয়ায় কোরবানির পশুর হাট বসানো যাবে না

দিল্লি আর আওয়ামী দোসরদের দৌরাত্ম্য চলবে না : রাশেদ প্রধান

দিল্লি আর আওয়ামী দোসরদের দৌরাত্ম্য চলবে না : রাশেদ প্রধান

নুসরাত ফারিয়া, অপু বিশ্বাস, ভাবনাসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলার আবেদন

নুসরাত ফারিয়া, অপু বিশ্বাস, ভাবনাসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলার আবেদন

মিয়ানমার সীমান্ত সংক্রান্ত পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বক্তব্য বিকৃতভাবে উপস্থাপন : বাংলাফ্যাক্ট

মিয়ানমার সীমান্ত সংক্রান্ত পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বক্তব্য বিকৃতভাবে উপস্থাপন : বাংলাফ্যাক্ট

দেশের আর্থিক পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে ঋণমান সংস্থা ফিচকে জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

দেশের আর্থিক পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে ঋণমান সংস্থা ফিচকে জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ দগ্ধ অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর মৃত্যু

গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ দগ্ধ অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর মৃত্যু

দীপ্ত টিভির সংবাদ বন্ধ করতে বলেনি সরকার : তথ্য উপদেষ্টা

দীপ্ত টিভির সংবাদ বন্ধ করতে বলেনি সরকার : তথ্য উপদেষ্টা

সউদী নুসুকে কাঙ্খিত হজ ভিসা হচ্ছে না

সউদী নুসুকে কাঙ্খিত হজ ভিসা হচ্ছে না

কোম্পানির মুনাফার জায়গা গো-খাদ্য হতে পারে না : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

কোম্পানির মুনাফার জায়গা গো-খাদ্য হতে পারে না : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই : উমামা ফাতেমা

এনসিপির সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই : উমামা ফাতেমা

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরসহ ৮ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরসহ ৮ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা