ঢাকা   শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব

Daily Inqilab ইনকিলাব

১৫ জুন ২০২৩, ০৯:০০ পিএম | আপডেট: ১৫ জুন ২০২৩, ১১:৪৯ পিএম

দেশে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব আবারও বাড়ছে। শনিবার (৩ জুন) সকাল ৮টা থেকে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ৯৭ জনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৮৭ জন ও ঢাকার বাইরের ১০ জন। চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৪ জুন পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২ হাজার ৩৭৬ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ১ হাজার ৬৯৪ জন ও ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬৮২ জন। গত ১ জানুয়ারি থেকে ৪ জুন পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ১ হাজার ৯৭৩ জন। তাদের মধ্যে ঢাকায় ১ হাজার ৩৪৩ জন ও ঢাকার বাইরে ৬৩০ জন। জানুয়ারির ১ তারিখ থেকে ৪ জুন পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১৬ জন। ২০০০ সালে ডেঙ্গু শনাক্ত হওয়ার পর থেকে প্রথম পাঁচ মাসে এতো মৃত্যু আর কখনো দেখেনি বাংলাদেশ। এই জুন মাস থেকে মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে বৃষ্টি বাড়লে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা হঠাৎ করেই অনেক বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ আবহাওয়াবিদদের পূর্বাভাস অনুযায়ী, চলতি বছরটি যেতে পারে তীব্র গরম ও খরা পরিস্থিতির মধ্যে। আর্দ্র ও গরম থাকতে পারে বাংলাদেশের আবহাওয়া। এডিস মশার বংশ বৃদ্ধির সাথে আর্দ্রতা ও গরমের সম্পর্ক রয়েছে। চলতি বছর জুন থকে অক্টোবর মাসে মৌসুমি বায়ুর প্রভাব কম থাকতে পারে বলে জলবায়ু বিশেষজ্ঞরা আভাস দিয়েছেন। ফলে বৃষ্টিপাতও কম হতে পারে এবং হতে পারে বেশ কিছু দিন পর পর। ডেঙ্গু জীবাণুবাহী এডিস মশার সংখ্যা বৃদ্ধির জন্য এই পরিবেশটা আদর্শ।

ট্রপিক্যাল-সাবট্রপিক্যাল অঞ্চলে ডেঙ্গু জ্বরের প্রাদুর্ভাব বেশি। ভারত, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, দক্ষিণ চীন, তাইওয়ান, প্যাসিফিক দ্বীপপুঞ্জ, কিউবা ও কেইম্যান দ্বীপ বাদে ক্যারিবিয়ান দেশগুলো, আফ্রিকা, চিলি, প্যারাগুয়ে, আর্জেন্টিনা বাদে মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকা হলো এই রোগের প্রধান ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল।

বাংলাদেশে ২০০১-০২ সালে প্রথমবার বিস্তৃতভাবে ডেঙ্গু জ্বরের প্রকোপ দেখা যায়। ডেঙ্গু জ্বর সংক্রমণের উচ্চ হার লক্ষ করা যায় বর্ষাকালে শহর ও উপশহর এলাকার জনগোষ্ঠীতে।২০২২ সালে সারা দেশে ৬২ হাজার ৩৮২ জন মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালেই ভর্তি হয়েছিলেন, এর বাইরে আরো অনেক ডেঙ্গু আক্রান্ত চিকিৎসা ছাড়াই সুস্থ হয়ে গেছেন। অন্য দিকে ২০২২ সালে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৮১ জন মারা গেছেন। ২০২০ সালে ১ হাজার ৪০৫ জন ডেঙ্গু রোগী পাওয়া যায় এবং মৃত্যুবরণ করেন ৭ জন। করোনার কারণে ঐ বছর ডেঙ্গুর প্রকোপ কম দেখা দেয়।

তবে ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। তার মধ্যে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়। ডেঙ্গু জ্বর আমাদের কাছে অতিমারি না হলেও কোনো অংশে কম নয়। প্রতিবছর আমাদের দেশের জনসংখ্যার একটি বিশাল সংখ্যা ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে এবং অনেকে মৃত্যুবরণ করছে।

ডেঙ্গু হলে প্লাটিলেট কমা ও প্লাটিলেট জোগাড় নিয়ে অযথা দুশ্চিন্তা ও ছোটাছুটি করবেন না। সাধারণ ডেঙ্গু হলে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন, যথেষ্ট তরল খাবার খান। ডেঙ্গু থেকে রক্ষা পেতে যেমনিভাবে ব্যক্তি সচেতন থাকতে হবে তেমনিভাবে অন্যকেও সচেতন করতে হবে। আর বাংলাদেশে ডেঙ্গু একটি পুনরাবির্ভূত রোগ হিসেবে গণ্য। করোনা মহামারি শুরুর আগে ২০১৯ সালে এক লাখের বেশি মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছিল। ২০১৯ সালে ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব মোকাবেলা করছে বাংলাদেশ।

> ডেঙ্গু রোগের লক্ষণঃ-
* ডেঙ্গু জ্বর- উপসর্গবিহীন থেকে নানা রকমের উপসর্গযুক্ত হতে পারে, এমনকি তাতে মৃত্যুও ঘটে। সচরাচর দৃষ্ট ডেঙ্গু জ্বর, যাকে প্রায়ই ক্লাসিক্যাল ডেঙ্গু বলা হয়, সেটি একটি তীব্র ধরনের জ্বর যাতে হঠাৎ জ্বর হওয়া ছাড়াও থাকে মাথা ব্যথা, চক্ষুগোলকে ব্যথা, বমনেচ্ছা, বমি এবং লাল ফুসকুড়ি। প্রায়ই চোখে প্রদাহ এবং মারাত্মক পিঠব্যথা দেখা দেয়। এসব লক্ষণ ৫-৭ দিন স্থায়ী হয় এবং রোগী আরও কিছুদিন ক্লান্তি অনুভব করতে পারে এবং এরপর সেরে ওঠে।

* রক্তক্ষরা ডেঙ্গু জ্বর-এটি হলো ডেঙ্গুর একটি মারাত্মক ধরন। মূল লক্ষণগুলি বয়স নির্বিশেষে সকলের ক্ষেত্রেই অভিন্ন। এই ডেঙ্গু জ্বরের শুরুতে হঠাৎ দেহের তাপ বেড়ে যায় (৩৮-৪০ সে) এবং ২ থেকে ৭ দিন পর্যন্ত চলে। রক্তক্ষরণ বা ডেঙ্গু শক সাধারণত ৩ থেকে ৭ দিনের মধ্যে দেখা দেয়। এতে থাকে মাথাব্যথা, ক্রমাগত জ্বর, দুর্বলতা এবং অস্থিসন্ধি ও মাংসপেশীর তীব্র ব্যথা। শ্বাসযন্ত্রের ঊর্ধ্বাংশের সংক্রমণসহ রোগটি হালকাভাবে শুরু হলেও আচমকা শক ও দেহের অভ্যন্তরে রক্তক্ষরণ হয়। রক্তে ক্রমাগত অনুচক্রিকা কমতে থাকে, শ্বেত কণিকা কমতে থাকে, কমতে থাকে রক্তচাপ। রক্তের বর্ধমান রক্তবিকেন্দ্রক প্রবণতা থেকে আসন্ন শকের ইঙ্গিত পাওয়া যায়। রক্তক্ষরা ডেঙ্গু রাগীর প্রয়োজন উত্তম সেবাশুশ্রূষা ও পর্যবেক্ষণ, কেননা উপরিউক্ত পরিবর্তনগুলি খুব দ্রুত ঘটতে পারে এবং রোগীর অবস্থা সঙ্কটজনক হয়ে উঠতে পারে।

* ডেঙ্গু শক সিনড্রম- এটি ডেঙ্গুরই আরেকটি রকমফের। এতে সঙ্কুচিত নাড়িচাপ, নিম্ন রক্তচাপ অথবা সুস্পষ্ট শকসহ রক্তসঞ্চালনের বৈকল্য থাকে। দেহের বাইরে থেকে যকৃত স্পর্শ করা যায় ও নরম হয়ে ওঠে এবং উৎসেচকগুলিতে সাধারণত অস্বাভাবিকতা দেখা দেয়। তবে কদাচিৎ জন্ডিস হয়ে থাকে। অন্যান্য উপসর্গের মধ্যে রয়েছে অব্যাহত পেটব্যথা, থেকে থেকে বমি, অস্থিরতা বা অবসন্নতা এবং হঠাৎ জ্বর ছে[ে ঘামসহ শরীর ঠান্ডা হওয়া ও দেহ সম্পূর্ণ নেতিয়ে পড়া।

প্রতি বছর আক্রান্ত প্রায় ৫০ লক্ষ রোগীর মধ্যে অন্তত ৫ লক্ষ রক্তক্ষরা ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয় যাদের একটা বড় অংশই শিশু এবং মারা যায় শতকরা প্রায় পাঁচ জন। বিশ্বব্যাপী ডেঙ্গুর এ পুনরাবির্ভাব এবং রক্তক্ষরা ডেঙ্গু উৎপত্তির মূলে আছে নজিরবিহীন জনসংখ্যা বৃদ্ধি, অপরিকল্পিত ও অনিয়ন্ত্রিত নগরায়ণ, বিমান ভ্রমণ বৃদ্ধি, মশক দমনের অভাব এবং গত ৩০ বছরে জনস্বাস্থ্যের কাঠামোর অবনতি।

> ডেঙ্গু জ্বরের ক্লিনিক্যাল কোর্স:-ভাইরাস শরীরে প্রবেশের সাধারণত চার থেকে সাত দিনের মধ্যে (সর্বনিম্ন ৩ থেকে সর্বোচ্চ ১৪ দিন) রোগের উপসর্গ দেখা যায়। এই কালপর্বকে বলা হয় ‘ইনকিউবেশন পিরিয়ড’। উপসর্গগুলো ১০ দিন পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। ৮০ শতাংশ ক্ষেত্রে ডেঙ্গুর জীবাণুতে আক্রান্ত ব্যক্তিরা থাকে উপসর্গবিহীন কিংবা থাকে সাধারণ জ্বরের মতো সামান্য উপসর্গ নিয়ে।

> ডেঙ্গু জ্বরের ল্যাবরেটরি পরীক্ষা:-প্রথম চার দিনে পিসিআর, ভাইরাল অ্যান্টিজেন ডিটেকশন প্রায় নির্ভুলভাবে রোগ শনাক্ত করতে পারে। জ্বরের পাঁচ-সাত দিন পর থেকে আইজি এম অ্যান্টিবডি উৎপন্ন হয় এবং উপসর্গসহ সেরোলজি টেস্টে এই অ্যান্টিবডির শনাক্তকরণ রোগনিরূপক বলে গণ্য করা হয়।

ডেঙ্গু জ্বরের জটিলতা হলো রক্তচাপ ও রক্তের প্লাটিলেট বা অণুচক্রিকা কমে যাওয়া। রক্তে অণুচক্রিকার স্বাভাবিক মান প্রতি মিলিলিটারে ১,৫০০০০ থেকে ৪,৫০০০০। ডেঙ্গু জ্বরে কখনও কখনও তা দ্রুত কমে যায়। তা যদি প্রতি মিলিলিটারের ১০,০০০-এর নীচে থাকে, তবে রোগী মারাত্মক জটিলতার ঝুঁকিতে পড়ে। কিন্তু রোগীর অবস্থার উন্নতি হতে থাকলে দু-চার দিনের মধ্যে অণুচক্রিকার সংখ্যা চক্রবৃদ্ধি হারে বেড়ে যেতে থাকে। রক্তে হিমাটোক্রিটের বাড়তি মানও খারাপ। রক্তের প্লাজমা লিকেজ বা রক্তনালি ভেদ করে বাইরে টিস্যুতে নিঃসরিত হওয়ার কারণে এটা ঘটে। এ ছাড়া রক্তের শ্বেতকণিকা কমে যাওয়া, অ্যালবুমিন মান কমে যাওয়ার মতো সমস্যা পরিলক্ষিত হয়। ক্যাপিলারি লিকেজের কারণে বুকে ও পেটে পানি জমতে পারে।

> চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা:- ডেঙ্গু জ্বরের সুনির্দিষ্ট ওষুধ নেই। দুই থেকে সাত দিনের মধ্যে বেশির ভাগ সাধারণ ডেঙ্গু রোগী আরোগ্য লাভ করে। প্রায় ৮৫ শতাংশ ডেঙ্গু জ্বর থাকে ক্লাসিক্যাল ডেঙ্গু, বাড়িতে যার চিকিৎসা করানো সম্ভব। জ্বর কমাতে প্যারাসিটামল গ্রহণ করতে হবে। অ্যাসপিরিন বা এ-জাতীয় ওষুধ কখনোই জ্বর নিবারণে ব্যবহার করা যাবে না। এতে রক্তপাতের আশঙ্কা বাড়ে। পরিপূর্ণ বিশ্রাম নিতে হবে, বেশি বেশি তরল খাবার ও পানীয় পান করতে হবে। তবে ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভার মনে হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। বিশেষত জ্বর সম্পূর্ণ চলে যাওয়ার ২৪ ঘণ্টার পরে যদি রোগী বেশি অসুস্থতা অনুভব করে, তবে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে। মারাত্মক রূপ ধারণ করলে প্রয়োজনে রক্ত বা প্লাজমা সঞ্চালন করতে হয়। ভাইরাস দিয়ে সংগঠিত ডেঙ্গু জ্বরে অ্যান্টিবায়োটিক বা স্টেরয়েডের কোনো ভূমিকা নেই। ডেঙ্গু শক সিনড্রোমে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে বিশেষভাবে চিকিৎসা নিতে হবে।

> হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা:-অভিজ্ঞ চিকিৎসক গন যেই সব মেডিসিন প্রাথমিক ভাবে ব্যবহার করে থাকেন- একোনাইট, বেলেডোনা, ব্রায়োনিয়া, রাসটক্স, ইউপেটেরিয়াম পার্ফ, আর্সেনিক এলবাম, কার্বোভেজ, ইপিকাক, সালফার সহ আরো অনেক ঔষুধ লক্ষণের উপর আসতে পারে। তাই ঔষধ নিজে নিজে ব্যবহার না করে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

> ডেঙ্গু থেকে বাঁচার উপায় কি?
প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধই উত্তম। শুধু উত্তম বললেও কম বলা হয়। তাই ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে মশার প্রজনন বন্ধ করা আর মশা নির্মুলের কোন বিকল্প নাই। পানি জমতে পারে এমন কোন অবস্থাই যেন না হয় সেটা খেয়াল রাখতে হবে। সকল প্রকারের ডাবের খোসা, গাড়ির টায়ার, ভাঙ্গা বোতল, পরিত্যক্ত ফুলের টব ইত্যাদি ইত্যাদি সবই সরিয়ে ফেলতে হবে নিজ উদ্যোগেই। সরকারের একার পক্ষে ১৭ কোটি মানুষের ভাঙ্গা বোতল, গ্লাস, ডাবের খোসা, বালতি, টায়ার খুঁজে বের করা বা সরিয়ে ফেলা সম্ভব না। বাঁচতে হলে যার যার নিজ উদ্যোগেও এগুলোতে অংশগ্রহন করতে হবে। মনে রাখবেন, আপনার বাড়ির পাশের মশা আপনাকেই আক্রমণ করবে।

> পরিশেষে বলতে চাই, ডেঙ্গু জ্বর হলে আতঙ্ক নয় জটিলতা ভিত্ত্বিক চিকিৎসা করা হলে রোগী দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন। তাই ডেঙ্গুর লাভা যেন গঠিত হতে না পারে সে ব্যপারে বাড়ির চারদিকে নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা এবং নিয়মিত অভ্যাসগুলোকে মানিয়ে নেওয়ার মানসিকতা গঠন করা দরকার। ব্যক্তিগত উদ্যোগের সঙ্গে সঙ্গে প্রতিবেশীকে সচেতন করা এবং জনসাধারণকে সঠিক তথ্য সরবরাহ করাও জরুরী। শহরকেন্দ্রিক সিটি কর্পোরেশনের উদ্যোগ বাস্তবায়নে সহায়তা করা। আর জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য জনপ্রতিনিধিদের ভূমিকাও গুরুত্বপূর্ণ।

মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, জাতীয় রোগী কল্যাণ সোসাইটি
চিকিৎসক, কলাম লেখক ও গবেষক
ন্যাশনাল হোমিও রিসার্চ সেন্টার, ১৫১ মতিঝিল বা/ এ ঢাকা
মোবাইল: ০১৮২২-৮৬৯৩৮৯
ইমেইল: [email protected]


বিভাগ : স্বাস্থ্য


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

কাঁচকলার উপকারিতা
অপরিণত নবজাতকরাও ফিরবে স্বাভাবিক জীবনে
বিমান ভ্রমণে জেট ল্যাগ
চোখ ওঠা রোগের কারণ ও প্রতিকার
ডায়াবেটিস রোগীর হৃদরোগের ঝুঁকি
আরও

আরও পড়ুন

ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে বড় ধরনের বিক্ষোভের প্রস্তুতি

ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে বড় ধরনের বিক্ষোভের প্রস্তুতি

‘পতনের’ মুখে ইউক্রেনের ফ্রন্টলাইন

‘পতনের’ মুখে ইউক্রেনের ফ্রন্টলাইন

বিশ্বব্যাংক আয়োজিত জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের গ্রাফিতির প্রদর্শনী

বিশ্বব্যাংক আয়োজিত জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের গ্রাফিতির প্রদর্শনী

আগামীকাল রোববার নারায়ণগঞ্জের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

আগামীকাল রোববার নারায়ণগঞ্জের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

সিলেট সীমান্তে দেড় কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

সিলেট সীমান্তে দেড় কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

২ মার্চকে জাতীয় পতাকা দিবস হিসেবে স্বীকৃতির আহ্বান জানালেন মঈন খান

২ মার্চকে জাতীয় পতাকা দিবস হিসেবে স্বীকৃতির আহ্বান জানালেন মঈন খান

সরাসরি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রস্তাব নিয়ে যা বললেন বদিউল আলম

সরাসরি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রস্তাব নিয়ে যা বললেন বদিউল আলম

সিংগাইরে সাংবাদিক মামুনের বাবার ইন্তেকাল

সিংগাইরে সাংবাদিক মামুনের বাবার ইন্তেকাল

বিরামপুরে ধান-ক্ষেত থেকে হাত বাধা আদিবাসী দিনমজুর মহিলার লাশ উদ্ধার!

বিরামপুরে ধান-ক্ষেত থেকে হাত বাধা আদিবাসী দিনমজুর মহিলার লাশ উদ্ধার!

আওয়ামী সরকার শুধু ফ্যাসিস্ট নয় তাদের আরেকটা নাম দিয়েছি স্যাডিস্ট : অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার

আওয়ামী সরকার শুধু ফ্যাসিস্ট নয় তাদের আরেকটা নাম দিয়েছি স্যাডিস্ট : অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার

খুবিকে ইমপ্যাক্টফুল বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তুলতে সকলের সহযোগিতা কামনা

খুবিকে ইমপ্যাক্টফুল বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তুলতে সকলের সহযোগিতা কামনা

লাল পাহাড়ের দেশকে বিদায় জানিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেলেন অরুণ চক্রবর্তী

লাল পাহাড়ের দেশকে বিদায় জানিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেলেন অরুণ চক্রবর্তী

বিদেশি প্রভুদের নিয়ে বিতাড়িত স্বৈরাচার ষড়যন্ত্র করেই যাচ্ছে: তারেক রহমান

বিদেশি প্রভুদের নিয়ে বিতাড়িত স্বৈরাচার ষড়যন্ত্র করেই যাচ্ছে: তারেক রহমান

আগামী রোববার-সোমবারও বন্ধ থাকবে ঢাকা সিটি কলেজ

আগামী রোববার-সোমবারও বন্ধ থাকবে ঢাকা সিটি কলেজ

অত্যাধুনিক সব ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাব ইউক্রেনে: পুতিন

অত্যাধুনিক সব ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাব ইউক্রেনে: পুতিন

নির্বাচনে যত দেরি ষড়যন্ত্র তত বাড়বে: তারেক রহমান

নির্বাচনে যত দেরি ষড়যন্ত্র তত বাড়বে: তারেক রহমান

‘ফিফা ছিল খুবই দুর্বল, আমিই একে বিশাল প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করেছি’

‘ফিফা ছিল খুবই দুর্বল, আমিই একে বিশাল প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করেছি’

ফ্যাসিস্ট হাসিনা কাউকে রেহাই দেয়নি, জাতির ভবিষ্যৎ ধ্বংস করে পালিয়ে গেছেন: রিজভী

ফ্যাসিস্ট হাসিনা কাউকে রেহাই দেয়নি, জাতির ভবিষ্যৎ ধ্বংস করে পালিয়ে গেছেন: রিজভী

স্বৈরাচার সরকারের দোষররা এখনো মাথাচাড়া দেওয়ার চেষ্টা করছে: রফিকুল ইসলাম খান

স্বৈরাচার সরকারের দোষররা এখনো মাথাচাড়া দেওয়ার চেষ্টা করছে: রফিকুল ইসলাম খান

জমিয়ত সভাপতি রায়পুরীর ইন্তেকালে বিএনপি মহাসচিবের শোক

জমিয়ত সভাপতি রায়পুরীর ইন্তেকালে বিএনপি মহাসচিবের শোক