শিশুদের জন্য চাই নিরাপদ ও সুষ্ঠু পরিবেশ

Daily Inqilab কৃষিবিদ মো. বশিরুল ইসলাম

১৬ মার্চ ২০২৩, ০৭:৫৪ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ০৭:১১ পিএম

আমরা প্রায়ই বলি ‘শিশুরাই জাতির ভবিষ্যৎ’। এ শিশুর ‘বর্তমান’কে অর্থবহ করতে আমরা আসলে কী করছি? যদি বলি, এদেশের পরিবেশটা পুরোপুরি শিশুবান্ধব না। শিশুর বিকাশের জন্য যে পরিবেশ এবং পারিবারিক ও সামাজিক আবহ দরকার তার যেমন অভাব, তেমনি শিশুর প্রতি নির্মমতাও সব শ্রেণির মধ্যেই দেখা যায়। এখানে কর্মজীবী শিশু আছে, পথ শিশু আছে, গৃহকর্মী শিশু আছে, ঝঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত শিশু আছে। আছে অটিস্টিক শিশুও। বেঁচে থাকার তাগিদে বহু দরিদ্র শিশু তাদের বিকাশের অধিকার, জীবনযাত্রার মান ভোগ, বিনোদনের অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। পরকীয়ার শিকার হচ্ছে শিশু। শিশুদের ভিক্ষাবৃত্তিতে বাধ্য করা হচ্ছে। এক শ্রেণির মানবরূপী পশু শিশুদের বলৎকার বা ধর্ষণ করছে। সব মিলিয়ে ভালো নাই আমাদের শিশুরা। আমরা তাদেরকে ভালো থাকতে দিচ্ছি না। শিশুদের এ অবস্থা থেকে রক্ষার আইন আছে কিন্তু বাস্তবায়ন হচ্ছে কম।

আসলে কোনো শিশু জন্ম নেয়া মানেই একটা সম্ভাবনা, একটা স্বপ্ন। জন্ম নেওয়া সেই সম্ভাবনা, সেই স্বপ্নকে সফল করতে পারে রাষ্ট্র, সমাজ, পরিবার। কারণ শিশু হচ্ছে একটি বীজ, একটি চারাগাছ, কাদামাটি। অপার সম্ভাবনার অধিকারী। আজ যারা শিশু, কাল তারাই বিশ্বের নেতৃত্ব দেবে। আজ যারা বিখ্যাত ব্যক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তারাও একদিন শিশু ছিলেন। ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ শেখ লুৎফর রহমান ও সাহারা খাতুনের ঘর আলোকিত করে যে শিশু জন্ম নিলো, সেই শিশুটি একদিন হলো বাঙালির বড় নেতা শেখ মুজিবুর রহমান। শেখ মুজিবুর রহমান থেকে বঙ্গবন্ধু; সব শেষে জাতির জনক, স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি।

একটি স্বাধীন দেশের ¯্রষ্টা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন একটি ঐতিহাসিক দিন। আনন্দময় দিন। তাইতো, তাঁর জন্মদিবস ও শৈশবকে স্মরণীয় রাখার উদ্দেশ্যে ১৯৯৭ সালের ১৭ মার্চ থেকে জাতীয় পর্যায়ে উদযাপন হয়ে থাকে জাতীয় শিশু দিবস। কিন্তু এ দিনটি কেন জাতীয় শিশু দিবস হলো? কেন এ দিনটিকে শুধু শিশুদের দিন হিসেবে নির্দিষ্ট করা হয়েছে? ১৭ মার্চকে শিশু দিবস ঘোষণার কারণ হিসেবে বঙ্গবন্ধুর সহযোদ্ধা, নিকটজন ও বিভিন্ন লেখকের ভাষ্যে জানা গেছে, শিশুদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর দরদ ছিল অপরিসীম। তাই তার জন্মদিনকে শিশুদের জন্য উৎসর্গ করে জাতীয় শিশু দিবস ঘোষণা করা হয়।

জাতীয় শিশু দিবসটি মূলত বঙ্গবন্ধুর শিশুকালকে স্মরণের উদ্দেশ্যে উদযাপিত হলেও এ দিবসের সাথে জড়িয়ে আছে এদেশের প্রত্যকটি শিশুর হাসি-কান্না, সুখ-দুঃখ। শিশুদের অধিকার প্রতিষ্ঠা ও সচেতনতা সৃষ্টির জন্য আন্তর্জাতিক পর্যায়েও বছরে একাধিকবার বিশ্বের বিভিন্ন দেশ নিজেদের মতো করে পালন করে জাতীয় শিশু দিবস। আন্তর্জাতিকভাবে অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ পালন করা হয়। জাতিসংঘের ঘোষণা অনুযায়ী ২০ নভেম্বর বিশ্ব শিশু দিবস পালন করা হয়। ১১ অক্টোবর সারা বিশ্বে আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস পালিত হয়। শিশুদের জন্য এরকম আরও কয়েকটি দিবস রয়েছে। এর বাইরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ তাদের গুরুত্বপূর্ণ কোনো দিনকে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করে থাকে। তবে সব দেশেরই শিশু দিবস পালনের উদ্দেশ্য একটাই দেশের শিশুদের অধিকার ও তাদের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে সচেতনতার বার্তা দেয়া।

বঙ্গবন্ধু বিশ্বাস করতেন, গভীর ভালবাসায় শিশু বান্ধব পরিবেশে আগামী প্রজন্মকে সুশিক্ষিত করতে পারলেই গড়া যাবে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। কিন্তু শিশুদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর এই স্বপ্ন পূরণে আমাদের প্রাণান্তকর প্রচেষ্টা আজ নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ। এমন একটা সময় ছিল যখন গ্রাম-শহর সবস্থানে শিশুর খেলাধূলা, ছুটাছুটিসহ বিনোদনের জন্য পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা ছিল। কিন্তু বর্তমানে শহরাঞ্চলে নানা কারণে শিশুদের এই সুযোগ সীমিত হয়ে এসেছে। একটা খাঁচার মতো ভ্যানে চেপে স্কুল, স্কুলের গন্ডি থেকে আবার সেই খাঁচায় চেপে বাসা নামের আরেকটি খাঁচায় ফেরা। কিন্তু এই বন্দিদশা থেকে মুক্তি পেতে আমাদের সন্তানরা বেছে নিচ্ছে প্রযুক্তি পণ্য। তাদের হাতে থাকছে মোবাইল, চোখ থাকছে টিভি কিংবা মনিটরের পর্দায়। ব্যাট বলের পরিবর্তে হাতে থাকে ট্যাব। তারা সবুজ মাঠ এখন দেখে ভার্চুয়াল জগতে। খেলাধুলাও সেখোনে। অভিভাবকরাও এত ব্যস্ত যে শিশুদের সময়ই দেন না। কর্মজীবী মা-বাবা শিশু দেখাশোনার ভার ছেড়ে দিয়েছে গৃহকর্মীর ওপর। আকাশ না দেখা শিশু বড় হচ্ছে ঘরের কোণে একাকি। জন্মের পর চার দেয়ালে বন্দী তাদের জীবন। স্কুল শুরু হলে সেখানেও ঘেরা কংক্রিটের দেয়াল। যেন বুক ভরে নিশ্বাস নেওয়ার একটা শূন্যতা। বাংলা পিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের মালিকানাধীন ৪৯টি পার্কের তালিকা আছে, তবে এর মধ্যে খুব বেশি হলে ২০টি পার্ক বর্তমানে ব্যবহারযোগ্য। এর মধ্যে ১০টি হচ্ছে শিশুপার্ক এবং ২ থেকে ৩টি প্রমোদ উদ্যান। এ ছাড়াও ঢাকার অর্ধেকের বেশি স্কুলে কোনো খেলার মাঠ নেই। তাহলে শিশুর মাঝে স্বতঃস্ফূর্ততা আসবে কীভাবে? সামাজিকীকরণ প্রক্রিয়ার সংস্পর্শে আসার তাদের সুযোগ কোথায়।

টুঙ্গিপাড়ার সাধারণ এক ঐতিহ্যবাহী পরিবারে জন্ম নেয়া বঙ্গবন্ধুর বেড়ে ওঠা যেমন বর্ণিল, তেমনি চমকপ্রদ ছিল। বঙ্গন্ধু তার ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তে লিখেছেন, ‘১৯৩৪ সালে যখন আমি সপ্তম শ্রেণীতে পড়ি তখন ভীষণভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ি। ছোট সময়ে আমি খুব দুষ্ট প্রকৃতির ছিলাম। আমি খেলাধুলাও করতাম। ফুটবল, ভলিবল ও হকি খেলতাম। খুব ভালো খেলোয়াড় ছিলাম না, তবুও স্কুলের টিমের মধ্যে ভাল অবস্থান ছিল।’ ‘হাডুডু’র ভাল খেলোয়াড় শেখ মুজিব’ এই এক নামে টুঙ্গিপাড়ায় তাঁর খুব পরিচিতি ছিল।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা এক লেখায় বঙ্গবন্ধুর ছেলেবেলা সম্পর্কে লিখেছেন, ‘আমার আব্বার শৈশব কেটেছিল টুঙ্গিপাড়ার নদীর পানিতে ঝাঁপ দিয়ে, মেঠোপথের ধুলোবালি মেখে। বর্ষার কাদাপানিতে ভিজে। বাবুই পাখি বাসা কেমন করে গড়ে তোলে, মাছরাঙা কীভাবে ডুব দিয়ে মাছ ধরে, কোথায় দোয়েল পাখির বাসা, দোয়েল পাখির সুমধুর সুর আমার আব্বাকে দারুণভাবে আকৃষ্ট করত। আর তাই গ্রামের ছোট ছোট ছেলের সঙ্গে করে মাঠে-ঘাটে ঘুরে প্রকৃতির সাথে মিশে বেড়াতে তার ভালো লাগত। ছোট্ট শালিক পাখির ছানা, ময়না পাখির ছানা ধরে তাদের কথা বলা ও শিস দেওয়া শেখাতেন। বানর ও কুকুর পুষতেন, তারা তার কথামতো যা বলতেন তাই করত।’

আজকের শিশুরাই আগামী দিনে দেশের নেতৃত্ব দেবে, এ বাস্তবতা সামনে রেখে বর্তমান সরকার শিশুদের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বিনোদন ও কল্যাণ নিশ্চিত করতে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। শিশুশ্রম নিরসন নীতি ২০১০, শিশু আইন ২০১৩ এবং প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অধিকার ও সুরক্ষা আইন ২০১৩ প্রনয়ন করা হয়েছে। পথ শিশুসহ ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত শিশু, বিদ্যালয় থেকে ঝরেপড়া ও প্রতিবন্ধী শিশুদের কল্যাণে আর্থিক সহায়তা দেয়া হচ্ছে। সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের সেবা ও ভাতা প্রদান, পথ শিশুদের পুনর্বাসনসহ তাদের জীবনমান উন্নত করতে বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। শিশুর শিক্ষা ও পুষ্টি নিশ্চিত করতে উপবৃত্তি, বছরের প্রথম দিনে বিনা মূল্যে পাঠ্য বই বিতরণ, স্কুলে মিড ডে মিল কর্মসূচি বাস্তবায়ন, শিশুর জন্য নিরাপদ পানি, বিদ্যালয়ে স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ নিশ্চিতে উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি বর্তমান সরকার হতদরিদ্র ও ছিন্নমূল শিশুদের জন্য শিশু বিকাশ কেন্দ স্থাপন ও তাদের স্কুলমুখী করাসহ চা বাগান ও গার্মেন্ট কর্মীদের শিশুদের জন্য ডে-কেয়ার সেন্টার স্থাপন করে চলেছে। ডে-কেয়ার সেন্টারে শিশুদের লেখাপড়ার ব্যবস্থাও রয়েছে। এতে নি¤œ আয়ের নারীরা সন্তানকে নিরাপদে রেখে নিশ্চিন্তে কাজ করতে পারছে।

জাতিসংঘের শিশু সনদে বলা হয়েছে, শিশুদের শারীরিক, মানসিক ও সাংস্কৃতিক বিকাশের উপযোগী পরিবেশ রক্ষা ও সৃষ্টি করা রাষ্ট্রের কর্তব্য। জাতীয় শিশুনীতি ও শিক্ষানীতিতেও শিশুর বিকাশ নিশ্চিত করার জন্য অনেক কথা বলা হয়েছে। অথচ বাস্তবে হচ্ছে উল্টোটা। অনেক শিশুরা এখনো খুব অবহেলিত একটা পরিবেশে বড় হচ্ছে। শিক্ষার হার তুলনামূলক বাড়লেও এখনো অনেক শিশুই তাদের প্রকৃত অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। আছে শিশু শ্রমের মতো প্রকট কিছু সমস্যাও। শিশুর সমস্যাবলীর সমাধান করতে হবে। তাদের নিরাপত্তা ও অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।

লেখক: উপ-পরিচালক, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

মুসলিম শাসকরা কি ইহুদিদের দাসে পরিণত হয়েছেন?
হাসিনার পতনের পর বিএনপির আট মাস
ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিল : বৈরিতার বহিঃপ্রকাশ
প্রতিবন্ধীবান্ধব অবকাঠামোর অপ্রতুলতা
ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতের বিকাশে জোর দিতে হবে
আরও
X

আরও পড়ুন

ইসরায়েলি অবরোধে ত্রাণহীন গাজায় মানবিক বিপর্যয়

ইসরায়েলি অবরোধে ত্রাণহীন গাজায় মানবিক বিপর্যয়

ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের

ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের

নদীতে গোসল করতে নেমে প্রাণ গেল দুই বোনের

নদীতে গোসল করতে নেমে প্রাণ গেল দুই বোনের

জীবিত অভিবাসীদের ‘মৃত’ ঘোষণা করে তাড়াচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

জীবিত অভিবাসীদের ‘মৃত’ ঘোষণা করে তাড়াচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

বঙ্গোপসাগরে ৪ ট্রলারে ডাকাতি, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৮

বঙ্গোপসাগরে ৪ ট্রলারে ডাকাতি, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৮

এক সপ্তাহে যৌথ বাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার ৬০৮

এক সপ্তাহে যৌথ বাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার ৬০৮

নিউইয়র্কে নদীতে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, শিশুসহ নিহত ৬

নিউইয়র্কে নদীতে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, শিশুসহ নিহত ৬

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৪০ ফিলিস্তিনি

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৪০ ফিলিস্তিনি

রামগতিতে চাঁদা না দেয়ায় কিশোর গ্যাং সদস্যদের হামলায় দিনমজুর আহত, আটক ১

রামগতিতে চাঁদা না দেয়ায় কিশোর গ্যাং সদস্যদের হামলায় দিনমজুর আহত, আটক ১

দোয়ারাবাজার সীমান্তে ভারতীয় খাসিয়ার গুলিতে বাংলাদেশী নিহত

দোয়ারাবাজার সীমান্তে ভারতীয় খাসিয়ার গুলিতে বাংলাদেশী নিহত

ছাগলনাইয়ায় অস্ত্রসহ যুবক আটক

ছাগলনাইয়ায় অস্ত্রসহ যুবক আটক

এবার এসএসসিতে পরীক্ষার্থী কমেছে ময়মনসিংহ শিক্ষাবোর্ডে

এবার এসএসসিতে পরীক্ষার্থী কমেছে ময়মনসিংহ শিক্ষাবোর্ডে

যাত্রী বেশে সিএনজি অটোরিকশা ছিনতাই, গ্রেফতার ২

যাত্রী বেশে সিএনজি অটোরিকশা ছিনতাই, গ্রেফতার ২

নগরকান্দায় বৃষ্টিতে কাঁদায় পিচ্ছিল সড়কে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

নগরকান্দায় বৃষ্টিতে কাঁদায় পিচ্ছিল সড়কে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

সউদীতে পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন ট্রাম্প

সউদীতে পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন ট্রাম্প

ভারতের চেয়ে বেশি কেউ বাংলাদেশের মঙ্গল চায় না

ভারতের চেয়ে বেশি কেউ বাংলাদেশের মঙ্গল চায় না

জার্মানিতে গঠিত হচ্ছে নতুন জোট সরকার

জার্মানিতে গঠিত হচ্ছে নতুন জোট সরকার

সদরঘাটের ব্যবসায়ীকে হত্যা: স্বামী-স্ত্রীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

সদরঘাটের ব্যবসায়ীকে হত্যা: স্বামী-স্ত্রীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

সান্দা বিশ্বকাপে স্বর্ণপদক জিতেছেন ইরানের দারিয়াই

সান্দা বিশ্বকাপে স্বর্ণপদক জিতেছেন ইরানের দারিয়াই

সবুজ প্রবৃদ্ধির জন্য অংশগ্রহণমূলক বাণিজ্য ও কৌশলগত অংশীদারিত্বে জোর দিলেন সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

সবুজ প্রবৃদ্ধির জন্য অংশগ্রহণমূলক বাণিজ্য ও কৌশলগত অংশীদারিত্বে জোর দিলেন সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান