বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে অনাকাক্সিক্ষত টানাপড়েন
২৭ মার্চ ২০২৩, ০৭:৩২ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ০৯:২৭ এএম
গত ২৫ মার্চ শনিবার ডেইলি স্টারের তৃতীয় পৃষ্ঠায় একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। সংবাদটির শিরোনাম,Journalist Zulkarnain’s brother beaten up, case filed / US Embassy wants thorough probe. অনুবাদ, সাংবাদিক জুলকারনাইনের ভাই প্রহৃত, মামলা দায়ের / সর্বাত্মক তদন্ত চায় মার্কিন দূতাবাস। সংবাদে বলা হয়েছে, মার্কিন ভিত্তিক বাংলাদেশি সাংবাদিক জুলকারনাইন শায়ের খান শামি। তিনি আলজাজিরা টেলিভিশনের অনুসন্ধান ইউনিটে কাজ করেছেন। গত সপ্তাহে ঢাকার মিরপুরে একদল মানুষ তার ভাই মাহিনুর আহমেদ খানের ওপর হামলা চালায়। ৩৭ বছর বয়স্ক মাহিনুর আহমেদ খান ৪ জন অজ্ঞাত ব্যক্তির বিরুদ্ধে গত ২৪ মার্চ মিরপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার আরজিতে বলা হয়, গত ১৭ মার্চ রাত ৮টার সময় ৪ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি অকস্মাৎ তাকে ঘিরে ফেলে। তার বাড়ির পাশেই অবস্থিত শেওড়াপাড়ার একটি দোকানে পণ্যদ্রব্য ক্রয় করতে গিয়েছিলেন মাহিনুর। তাকে ঘিরে ফেলার পর ঐ ৪ ব্যক্তি লোহার রড এবং লাঠি দিয়ে তাকে পেটাতে থাকে। ঢাকার একটি হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছে। তার পারিবারিক সূত্রে বলা হয় যে, মাহিনুরের সাথে কারো শত্রুতা ছিল না। তার পরিবার মনে করে যে, তার ভাই জুলকারনাইন সাংবাদিকতার সূত্রে সরকার বিরোধী রিপোর্ট করেন। একারণেই তাকে প্রহার করা হয়েছে। গত ২৪ মার্চ শুক্রবার মার্কিন দূতাবাসের অস্থায়ী মুখপাত্র ব্রায়ান শিলা বলেন যে, মাহিনুর যে আক্রান্ত হয়েছে সে বিষয়ে দূতাবাস সজাগ। তিনি বলেন, আমরা আশা করি, মামলাটির পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত হবে এবং হামলাকারীদের আইনের আওতায় আনা হবে।
ডেইলি স্টারের ঐ রিপোর্টে বলা হয় যে, মাহিনুর রহমানের ভাই জুলকারনাইন আলজাজিরার ঐ অনুসন্ধান টিমের সদস্য ছিলেন, যারা ঐ টেলিভিশন চ্যানেলে All the Prime Minister’s Men. (অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন) নামক চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট প্রচার করেছিল। এছাড়াও তিনি Haaretz (হারেট্জ) নামক ইসরাইলি পত্রিকার সাথেও কাজ করেছেন। এছাড়াও তিনি অর্গানাইজড ক্রাইম অ্যান্ড করাপশন রিপোর্টিং প্রোজেক্ট (ওসিসিআরপি) নামক বৈশি^ক অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায়ও কাজ করেছেন।
এই খবরটি আমরা পুরো তুলে দিলাম এই বিষয়টি দেখাতে যে, আমেরিকা এখন বাংলাদেশের প্রতিটি ঘটনার ওপর নজর রাখছে। এর আগে দেখা গেছে যে, দৈনিক দিনকালের ডিক্লারেশন বন্ধ করারও প্রতিবাদ করেছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর। এটা ছাড়া বিগত ২/৩ মাসে গণতন্ত্র, সুশাসন, মানবাধিকার, মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা, সমাবেশ করার স্বাধীনতা ইত্যাদি বিষয়েও ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস এবং ওয়াশিংটনের মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং হোয়াইট হাউজ থেকে এমন সব মন্তব্য করা হয়েছে, যা দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের পরিচায়ক নয়। ঐসব বিষয় এতই সাম্প্রতিক যে আমরা সেগুলোর পুনরাবৃত্তি করার প্রয়োজন মনে করছি না।
কিন্তু গত ১৬ মার্চ মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর ২০২২ সালের মানবাধিকারের ওপর প্রকাশিত রিপোর্টে বাংলাদেশ চ্যাপ্টারে যেসব ঘটনার উল্লেখ করা হয়েছে এবং যেসব মন্তব্য করা হয়েছে, সেটি দুই দেশের ভবিষ্যৎ সম্পর্ক নিয়ে উদ্বেগের কারণ হয়েছে। যেদিন ঐ রিপোর্টটি প্রকাশিত হয়েছে তার পরদিনই বাংলাদেশের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেছেন যে, তারা ঐ রিপোর্টটি সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করছেন না। তবে রিপোর্টের বেশ কয়েকটি অংশের সাথে বাংলাদেশ সরকার একমত নয়। তবে ঐ রিপোর্টে এমন কতগুলো বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে যেগুলো অতীতের রিপোর্টে করা হয়নি। উল্লেখ করা যেতে পারে যে, প্রতি বছর আমেরিকা বিশে^র শতাধিক দেশের গণতন্ত্র, মানবাধিকার প্রভৃতি বিষয়ের ওপর আলোকপাত করে রিপোর্ট প্রকাশ করে। এবারও তেমনি ২০২২ সালের ঘটনাবলীর ওপর রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে যেখানে বাংলাদেশের ওপরেও অনেকগুলি পৃষ্ঠায় ঘটনাবলী ও মন্তব্য বিধৃত আছে।
॥দুই॥
গত ১৬ মার্চ প্রকাশিত ঐ রিপোর্টে যেসব সাব হেডিং দেওয়া হয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো, বেআইনি অথবা উদ্দেশ্য প্রণোদিত হত্যাকা-, গুম বা নিখোঁজ, নির্যাতন এবং অন্যান্য নিষ্ঠুর, অমানবিক আচরণ বা শাস্তি, কারাগার এবং আটক কেন্দ্রের অবস্থা, একতরফা গ্রেফতার বা ডিটেনশন, বন্দিদের সাথে আচরণ, বিচারপূর্ব ডিটেনশন, সুষ্ঠু বিচার থেকে বঞ্চনা, বিচার পদ্ধতি, রাজবন্দি, হুমকি, হেনস্থা করা, নজরদারি এবং বল প্রয়োগ, ব্যক্তিগত গোপনীয়তায় হস্তক্ষেপ, সংবাদপত্রসহ অন্যদের নাগরিক অধিকারে হস্তক্ষেপ, ইন্টারনেটের স্বাধীনতার সংকোচন, সমাবেশের স্বাধীনতা, সমিতি বা সংঘ করার স্বাধীনতা, রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ, দুর্নীতি ইত্যাদিসহ বাংলাদেশ চ্যাপ্টারটি পৃষ্ঠা সংখ্যায় বিপুল। বোধগম্য কারণেই রিপোর্টটির এক্সিকিউটিভ সামারিও বিস্তারিত বর্ণনা করা সম্ভব নয়। তবে রাজনৈতিক বিষয়ে বিশেষ করে গত ২০১৮ সালের পার্লামেন্ট নির্বাচন সম্পর্কে যা বলা হয়েছে, সেসব কথা অতীতের কোনো রিপোর্টে আসেনি।
২০১৮ সালের পার্লামেন্ট নির্বাচন সম্পর্কে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালের পার্লামেন্টারি নির্বাচনে শেখ হাসিনা তৃতীয় মেয়াদে ৫ বছরের জন্য প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছেন। পর্যবেক্ষক মহলের মতে, এই নির্বাচন অবাধও ছিল না, সুষ্ঠুও ছিল না। এই নির্বাচন অনিয়মে ভরা ছিল। এসব অনিয়মের মধ্যে ছিল ইচ্ছামত ব্যালট পেপারে সিল মারা এবং বিরোধী দলীয় অথবা বিরোধী দলের সমর্থক নির্বাচনী এজেন্টদেরকে ভয়ভীতি প্রদর্শন। আওয়ামী লীগ পার্লামেন্টের ৩০০টি আসনের মধ্যে তাদের মিত্র সহ ২৮৮টি আসনে জয় লাভ করে। প্রধান বিরোধী দল বিএনপি পায় মাত্র ৭টি আসন। জাতীয় পার্টি নামক একটি দলকে সরকারিভাবে বিরোধী দল হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। তাদেরকে তারা পার্লামেন্টে ২২টি আসন দেয়। যে নির্বাচনী প্রচারণা চালানো হয়, সেই সময় বিরোধী দলকে হেনস্থা করা, ভয় ভীতি দেখানো, একতরফা গ্রেফতার এবং সহিংসতার যেসব অভিযোগ আসে সেগুলো বিশ^াসযোগ্য। এসবের ফলে অসংখ্য বিরোধী দলীয় প্রার্থীর সভা-সমিতি করতে পারেন না এবং নির্বাচনী প্রচারণা করতেও বাধার সম্মুখীন হন।
রিপোর্টে বলা হয় যে, ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিদেশি পর্যবেক্ষকদের অধিকাংশকেই তাদের ক্রিডেনশিয়াল এবং ভিসা ইস্যু করতে গড়িমসি করা হয় অথবা ভিসা দেওয়া হয় না। ফলে নির্বাচনী কর্মকা- তারা সঠিকভাবে রিপোর্ট করতে পারেননি। বলা হয়েছে যে, ভোটারের উপস্থিতি ছিল অত্যন্ত কম। ভয়ভীতি প্রদর্শন, অনিয়ম এবং নির্বাচনী প্রচারণাকাজে সহিংসতা বহু সংখ্যক ঘটনা স্থানীয় নির্বাচনেও ঘটেছে। আইন ও শালিশ কেন্দ্র নামক একটি মানবাধিকার সংস্থার রিপোর্ট মোতাবেক নির্বাচনকালে ৪৭৯টি রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। এরফলে মারা গেছেন ৭০ ব্যক্তি এবং ৬ হাজার ৯১৪ ব্যক্তি আহত হয়েছেন।
॥তিন॥
মার্কিন রিপোর্টে আরো বলা হয় যে, বিরোধী দলীয় নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে সিভিল এবং ক্রিমিনাল অপরাধের অভিযোগে মামলা করার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ব্যবহার করা হয়। বিএনপি অভিযোগ করেছে যে, ২০২২ সালে তাদের হাজার হাজার কর্মীর বিরুদ্ধে এই ধরনের মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং অসংখ্য নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মানবাধিকার সংস্থাগুলো মন্তব্য করেছে যে, যেসব নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে এসব মামলা করা হয়েছে অথবা গ্রেফতার করা হয়েছে তার আধিকাংশই ছিল রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত।
বিরোধী দলীয় কর্মীদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি অপরাধে মামলা দেওয়া হয়। রিপোর্টটির মতে, দেশের বৃহত্তম মুসলিম রাজনৈতিক দল (The largest Muslim political party in the country), অর্থাৎ জাময়াতে ইসলামী তাদের বাক স্বাধীনতা এবং সমাবেশ করার সাংবিধানিক অধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। কারণ আইন শঙ্খলা বাহিনী তাদেরকে বাধা দিয়েছে। রাজনৈতিক দল হিসাবে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল করা হয়েছে। জামায়াতের স্বনামে তাদের নেতা ও কর্মীরা নির্বাচন করতে পারবে না।
যেসব গণমাধ্যম সরকার এবং আওয়ামী লীগ বিরোধী বলে আওয়ামী লীগের কাছে বিবেচিত সেসব গণমাধ্যম সরকারি হুমকির সম্মুখীন হয়েছে। তাদের বিজ্ঞাপন হ্রাস করা হয়েছে অথবা তাদেরকে বিজ্ঞাপন দেওয়া বন্ধ করা হয়েছে। তাদেরকে স্বআরোপিত সেন্সরশিপ প্রয়োগ করতে বাধ্য করা হয়েছে।
রিপোর্টে আরো বলা হয়েছে যে, ২০১৮ সালে বেগম খালেদা জিয়াকে দুর্নীতি এবং অর্থ আত্মসাৎ করার অভিযোগে ১০ বছরের কারাদ- দেওয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক এবং দেশীয় আইন বিশেষজ্ঞরা মনে করেন যে, বেগম জিয়াকে দ- দেওয়ার মতো পর্যাপ্ত সাক্ষ্য প্রমাণ সরকারের হাতে ছিল না। তারা মনে করেন যে, ২০১৮ সালের নির্বাচনী প্রক্রিয়া থেকে বেগম জিয়াকে দূরে রাখার জন্য তাকে এই কারাদ- দেওয়া হয়। বেগম জিয়ার জন্য জামিনের আবেদন করা হলে সেই আবেদন নিষ্পত্তির প্রক্রিয়াও অত্যন্ত মন্থর গতিতে চলে।
॥চার॥
প্রিয় পাঠক, আলোচ্য মার্কিন রিপোর্ট সম্পর্কে এতক্ষণ ধরে যা বলা হলো তার একটি শব্দও আমাদের নিজস্ব নয়। এগুলো ঐ রিপোর্টেরই বাংলা অনুবাদ। আমরা এই ধরনের রিপোর্ট নিয়ে চিন্তিত। কারণ, এই ধরনের রিপোর্টে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে টানাপোড়েনের আভাস পাওয়া যায়। আমেরিকার সাথে টানাপোড়েনে যাওয়া বাংলাদেশের বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থের প্রতিকূল বলে আমরা মনে করি। কারণ, আমেরিকা বাংলাদেশের বৃহত্তম আমদানিকারক। আমেরিকা বাংলাদেশের গার্মেন্টেসের বৃহত্তম আমদানিকারক। আমেরিকা দ্বিপাক্ষিকভাবে বাংলাদেশের বৃহত্তম দাতা দেশ। আইএমএফ এবং বিশ^ ব্যাংক দাতা সংস্থাসমূহের মধ্যে বাংলাদেশকে সর্বোচ্চ পরিমাণ ঋণ বা সাহায্য দিয়ে থাকে। এই দুটি সংস্থা আবার মার্কিন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এমন একটি পরিস্থিতিতে আমেরিকার সাথে বাংলাদেশের সম্পর্কে যদি কোনো টানাপোড়েন সৃষ্টি হয় তাহলে সেটি হবে এই জাতির জন্য দুর্ভাগ্যজনক। এই তো সেদিনও যখন বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ দ্রুত হ্রাস পাচ্ছিল এবং ডলারের মূল্য কম করে হলেও ২০ টাকা বেড়ে যাচ্ছিল তখন সরকার ৪ বিলিয়নেরও বেশি ডলার সাহায্য পাওয়ার জন্য আইএমএফের কাছে আবেদন করেছিল। অনেক দেন দরবারের পর আইএমএফ ঐ ৪ বিলিয়ন সাহায্যের প্রথম কিস্তি দিতে রাজি হয়েছে।
একথা আর বিস্তারিত খুলে বলার প্রয়োজন নেই যে আমেরিকার সাথে আমরা কোনো টানাপোড়েনে যেতে পারি না। আমেরিকার বৈরী মানে ইউরোপীয় ইউনিয়ন, কানাডা, জাপান, অস্ট্রেলিয়া প্রভৃতি ধনাঢ্য দেশের মুখ ফিরিয়ে নেওয়া। অর্থনৈতিকভাবে উদীয়মান বাংলাদেশের পক্ষে মার্কিন অসন্তোষকে আমরা অ্যাফোর্ড করতে পারি না। সর্বোচ্চ দেশপ্রেমের তাগিদেই আমরা এসব কথা বলছি এবং সর্বোচ্চ দেশপ্রেমের তাগিদেই আমরা আমেরিকার সাথে সম্পর্ক বন্ধু সুলভ হোক, সেটাই কামনা করি এবং সে লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সরকারকে আহ্বান জানাই।
Email: [email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
গণমাধ্যমে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রচারের ওপর গুরুত্বারোপ করলেন উপদেষ্টা
বগুড়ার ধুনট পল্লীতে জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে ব্যবসায়ীর ৩৫ হাজার টাকা ছিনতাই
দীর্ঘ ১৩ বছর পর দেশে ফিরছেন কায়কোবাদ
সিদ্দিরগঞ্জে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বিদ্যুতায়িত, দুই শ্রমিকের মৃত্যু
নাচোলে পিয়ারাবাগানে এক গৃহবধূ খুন
৫ জানুয়ারি থেকে ৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষা শুরু
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে মোটর থেকে বৈদ্যুতিক তার খুলতে প্রাণ গেল যুবকের
কারখানায় আগুন, পরিদর্শনে হাতেম
নির্বাচনের তারিখ নিয়ে যা জানালেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার
কবি জসীমউদ্দিনের মেজ ছেলে ড. জামাল আনোয়ার আর নেই
ভাঙ্গায় দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে নারী-পুরুষসহ আহত- ১০
আমাদের সংস্কৃতির অংশ হলো সব ধর্মের মাঝে সম্প্রীতি ও সহাবস্থান: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাতের আধারে অসহায় ব্যাক্তিদের বাড়ির দরজায় গিয়ে কম্বল দিলেন ইউএনও
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রশংসা করলেন রাহাত, জানালেন নিজ অনুভূতি
সাবেক দুদক কমিশনার জহরুল হকের পাসপোর্ট বাতিল, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
শ্রীপুরে ভুয়া মেজর আটক
প্রশ্ন: কিসব কারণে বিয়ের বরকত নষ্ট হয়ে যায়?
মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার অনুপম দৃষ্টান্ত মুহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ (সা:)
আল-কুরআন তাজকেরায়ে মীলাদ নামায়ে আম্বিয়া (আ:)
ভারত উপমহাদেশে মুসলিম সভ্যতার জাগরণে আবুল হাসান আলী নদভির শিক্ষাচিন্তা