অথ: ডিজিটাল আইন সমাচার : জিন্দেগিতেও আমরা কি তিস্তার পানির ন্যায্য অংশ পাব?
০৩ এপ্রিল ২০২৩, ০৮:০০ পিএম | আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩, ০৮:০৬ পিএম
আজ ভেবেছিলাম ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন এবং তার অধীনে প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান এবং পত্রিকাটির সাভার প্রতিনিধি শামসুজ্জামানসহ সাংবাদিক এবং রাজনৈতিক নেতা ও কর্মীদের গ্রেফতার ও মামলা সম্পর্কে লিখবো। এর মধ্যে শুক্র ও শনিবার প্রথম আলোর সম্পাদক ও সাভার প্রতিনিধির গ্রেফতার ও মামলা দায়ের সম্পর্কে এই দুইদিনে দেশের অধিকাংশ প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় এত বিস্তর সংবাদ ও রাজনৈতিক ভাষ্য লেখা হয়েছে যে, এসম্পর্কে আমি লিখলে পাঠক ভাইদের নতুন কিছু দিতে পারবো না। কারণ, এই দুই সাংবাদিকের গ্রেফতারের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন খোদ জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশন প্রধান ভলকার টুর্ক। তার বিবৃতি অত্যন্ত কড়া। তিনি অবিলম্বে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন স্থগিত করার জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ‘প্রতিহিংসামূলক তদন্ত’ বন্ধ করার জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সাংবাদিকদের অধিকার রক্ষায় সোচ্চার আন্তর্জাতিক সংগঠন কমিটি টু প্রোটেক্ট জার্নালিস্টস বা সিপিজে। বাংলাদেশ সংবাদপত্র পরিষদ এবং নোয়াবÑ পত্রিকাসমূহের সম্পাদক ও মালিকদের সংগঠন। এই সংবাদপত্র পরিষদ এবং নোয়াবও প্রথম আলোর সম্পাদক এবং সাংবাদিকসহ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের করা মামলা এবং আটক সাংবাদিকসহ অন্যান্য সংবাদকর্মীর বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা ও হয়রানিমূলক ব্যবস্থা প্রত্যাহার করার দাবি জানিয়েছে এবং ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবি জানিয়েছে। তাদের নেতৃবৃন্দ এর আগে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীর সাথেও দেখা করেছেন। মন্ত্রী এই আইনের প্রয়োজনীয় সংশোধন করার আশ^াস দিয়েছেন।
ব্রিগেডিয়ার (অব) সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, সাংবাদিকদের ওপর হয়রানি দেখে বলা যায় যে স্বাধীন চিন্তার ওপর খড়গ ঝুলছে। বিশিষ্ট আইনজীবী শাহদীন মালিক বলেছেন, গণতন্ত্রে ভাবমর্যাদা ক্ষুণœ বলে অপরাধ নেই। ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত এমিরেটাস প্রফেসর সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধীনে ব্যবস্থা গ্রহণ করলে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা আরো সংকুচিত হবে। বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী রওনক জাহান বলেছেন, বাংলাদেশের ভাবমর্যাদা নষ্ট হয়েছে বলে তিনি মনে করেন না। তারপরেও যদি কেউ ভাবমর্যাদা নষ্ট হয়েছে বলেন তাহলে সেটি নষ্ট করেছে খোদ সরকার। কারণ, সরকারের সাম্প্রতিক কর্তৃত্ববাদী আচরণের ফলে এই ভাবমর্যাদা নষ্ট হয়েছে। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, সংবিধানে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা সম্পর্কিত যে অধিকার দেওয়া হয়েছে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সে অধিকারের পরিপন্থী। সুপ্রিম কোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবী জোতির্ময় বড়–য়া বলেছেন, সাংবাদিকদের গ্রেফতার সংবাদপত্রের স্বাধীনতার ওপর একটি বড় আঘাত।
আইন ও সালিশ কেন্দ্রের সর্বশেষ রিপোর্টে বলা হয়েছে, বিগত ৩ মাসে অন্তত ৫৬ জন সাংবাদিককে নির্যাতন করা, হয়রানি করা এবং হুমকি দেওয়া হয়েছে এবং তাদের অধিকাংশকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আইন ও সালিশ কেন্দ্রের রিপোর্টে প্রথম আলোর ২ জন ছাড়াও দীপ্ত টেলিভিশনের সাংবাদিক রঘুনাথ, কালেরকণ্ঠের স্টাফ রিপোর্টার জহিরুল ইসলামকে গুলশান থানা পুলিশ গ্রেফতার করে নির্যাতন করেছে। গত ১৮ মার্চ দেশ টিভিতে একটি বিউটি পার্লার সম্পর্কে রিপোর্ট করার দায়ে দেশ টিভির রিপোর্টারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। ১ এপ্রিল ডেইলি স্টারের রিপোর্ট মোতাবেক মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন বলেছে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধীনে দায়ের করা ১০টি মামলায় ৭ ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাংলাদেশে বাংলাদেশ ফেডারেল ইউনিয়ন অব জার্নালিস্ট বা বিএফইউজে এবং ঢাকা ইউনিয়ন অব জার্নালিস্ট বা ডিইউজে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন এবং তার অধীনে সাংবাদিকদের গ্রেফতার এবং হয়রানি করার তীব্র প্রতিবাদ করেছে এবং আটক সাংবাদিকদের অবিলম্বে মুক্তি দাবি করেছে। এর আগের দিন অর্থাৎ শুক্রবার প্রকাশিত সংবাদ মোতাবেক আমেরিকা এবং এবং ব্রিটেনসহ ১২টি গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্র প্রথম আলোর দুই সাংবাদিকসহ বাংলাদেশের অনেক সাংবাদিককে গ্রেফতার এবং হয়রানি করার বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ করেছে, হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের দাবি এবং আটক সাংবাদিকদের মুক্তি দাবি করেছে।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলসমূহের মধ্যে বৃহত্তম বিরোধী দল বিএনপি, অপর বড় বিরোধী দল জামায়াতে ইসলামী, বিএনপির মিত্র শরিক জোট গণতন্ত্র মঞ্চ এবং সিপিবি বা কমিউনিস্ট পার্টি এবং বাসদসহ বাম ঐক্য জোট ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধীনে রাজনৈতিক নেতা, কর্মী এবং সাংবাদিক দলনের বিরুদ্ধে মিছিল করেছে।
॥দুই॥
এছাড়া আরো অনেক বক্তৃতা ও বিবৃতি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বিরুদ্ধে প্রকাশিত হয়েছে। সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অধীনে ব্যাপক হামলা-মামলা ও গ্রেফতার বলতে গেলে ভিমরুলের চাকে ঢিল দিয়েছে। এখন দেশে একমাত্র আওয়ামী ঘরানার সাংবাদিক এবং বুদ্ধিজীবী ছাড়া নাগরিক সমাজের ৯০ শতাংশই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছেন। আর হবেন নাই বা কেন? ইংরেজিতে যেটিকে বলা হয় উৎধপড়হরধহ ষধ,ি সেটিকে বাংলায় কী বলবো জানি না। অতীতে এই ধরনের নিপীড়নমূলক আইন যথা সেফ্টি অ্যাক্ট বা সিকিউরিটি অ্যাক্টকে কালাকানুন বলা হতো। সকলেই আশঙ্কা করছেন যে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহার হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও হবে। এই তো সেদিনও আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক বলেছেন যে, নওগাঁর ৪০ বছর বয়স্কা মহিলা সুলতানা জেসমিনের ওপর ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহার করা হয়েছে। আইনমন্ত্রী কিন্তু অতীতে একাধিকবার আশ^াস দিয়েছেন যে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হবে এবং এর নিবর্তনমূলক ধারাগুলি বাদ দেওয়া হবে। অর্থাৎ সরকারও স্বীকার করেছে যে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন তার দৃষ্টিতে আংশিকভাবে হলেও নিপীড়নমূলক আইন। কিন্তু বারবার আশ^াস দেওয়া সত্ত্বেও এই আইনটির সংশোধনের ব্যাপারে আজ পর্যন্ত কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
এ কারণেই শুরুতে বলেছিলাম যে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মতো আইন এবং সেই আইনের অধীনে সাংবাদিক নিপীড়নের কথা আজ বলবো না। বলবো না বলবো না করেও কত কথাই তো বলতে হলো। দেখা যাচ্ছে যে, এই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ এবং তার বাতিল দাবি আজ দেশের সীমানা ছাড়িয়ে জাতিসংঘ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পর্যন্ত পৌঁছেছে। শুধু তাই নয়, হোয়াইট হাউজের মুখপাত্র যখন নিয়মিত সাংবাদিক সম্মেলন করেন তখন সেখানে বাংলাদেশের একজন সাংবাদিক বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ক্রমাগত সংকোচন নিয়ে কথা বলেন। তখন তার উত্তরে হোয়াইট হাউজের (মার্কিন প্রেসিডেন্টের সরকারি অফিস এবং বাসভবন) মুখপাত্র বলেন যে, মার্কিন সরকার বিষয়টি নিয়ে অবগত আছে এবং তার সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ডিপ্লোম্যাটিক চ্যানেলে এ ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকারের সাথে যোগাযোগ রাখছে। একটি বিষয় ক্রমান্বয়েই স্পষ্ট হচ্ছে যে, সরকার ক্রমান্বয়েই দেশের অভ্যন্তরে বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল এবং দেশের বাইরে আমেরিকা, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া এবং জাপানের প্রকাশ্য অথবা অনুক্ত সমালোচনার সম্মুখীন হচ্ছে। যতই দিন যাচ্ছে ততই জিও-পলিটিক্সের কারণে বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে একটি আন্তর্জাতিক মেরুকরণ ঘটছে।
শনিবার একটি পত্রিকায় মার্কিন উইলসন সেন্টারের রাজনৈতিক ভাষ্যকার মাইকেল কুগেলম্যান বলেছেন যে, বাংলাদেশ নাকি ক্রমান্বয়ে আমেরিকার দিকে ঝুঁকে পড়ছে। এই বক্তব্যের সাথে আমি একমত নই। আমার মতে, এর বিপরীতটাই বরং ঘটছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে আজ এখানেই শেষ করছি।
॥তিন॥
এবার তিস্তার পানি প্রসঙ্গ। আজকে এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা স্থানাভাবে সম্ভব হবে না। তবে বাংলাদেশের মানুষ ইতোমধ্যেই খবরের কাগজে দেখেছেন যে, তিস্তার পানি নিয়ে এখন বোঝার ওপর শাকের আঁটির মতো এক নতুন আজাব সৃষ্টি হয়েছে। এমনিতেই তো আমরা শুষ্ক মৌসুমে প্রয়োজনের চেয়ে অনেক কম পানি পাচ্ছি। এখন শোনা যাচ্ছে যে, তিস্তা নদী থেকে আরো দুটি খাল কেটে ধরলা নদীর সাথে সংযোগ করা হবে এবং তিস্তার পানি আরো উজানে নিয়ে যাওয়া হবে। এই যে নতুন দুটি খাল কাটা হবে সেটি এখন ওপেন সিক্রেট। যখন এটি বাস্তবায়িত হবে তখন বাংলাদেশে যে পানি আসবে সেটি ঐ ফিল্টারের পানির মতো ফোটা ফোটা চুঁইয়ে চুঁইয়ে পড়বে। এসম্পর্কে বাংলাদেশ সরকার দায়সারা গোছের কাজ করেছে। তারা একটি নোট ভারবাল বা একটি পত্র দিয়েছে এবং সেই পত্রে প্রকৃত ঘটনা জানতে চেয়েছে। এগুলো যদি স্বাভাবিক কূটনৈতিক চ্যানেলে চলে তাহলে চলবে শম্বুক গতিতে, অর্থাৎ শামুকের গতিতে। যে কথাটি বাংলাদেশ সরকার বলতে সংকোচ করে (নাকি ভয় করে?) সেই কথাটি ভারতীয় সাংবাদিক অকপটে বলে দিয়েছেন। ভারতীয় সাংবাদিক শুভজিৎ বাগচি কলকাতা থেকে প্রশ্ন করেছেন যে, বাংলাদেশের পক্ষে তিস্তা চুক্তির পানি পাওয়ার কি আদৌ সম্ভাবনা আছে? ৭ কলামব্যাপী শিরোনাম দিয়ে ৮ কলামব্যাপী এই সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছে। শুভজিৎ বাগচি এখানে একটি প্রশ্নবোধক চিহ্ন রেখেছেন। অবস্থা দেখে শুনে আমার তো মনে হয়, বাংলাদেশ জিন্দেগিতেও তিস্তার পানির ন্যায্য অংশ পাবে না। এই কথাটি অপ্রিয় শোনালেও গভীর দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে বলছি। বলছি এই কারণে যে, তিস্তা প্রকল্পের বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে ১৯৭৪ সালে। এখন ২০২৩ সাল। ইতোমধ্যে ৪৬ বছর পার হয়ে গেছে। বলতে গেলে অর্ধ শতাব্দী পার হয়ে গেছে। এখনও তিস্তা চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার আশার কোনো আলো সুড়ঙ্গের অপর পাড়েও দেখা যাচ্ছে না।
আগামী বছরের এপ্রিল মে মাসে ভারতের লোকসভার নির্বাচন। নির্বাচনে নরেন্দ্র মোদি এবং বিজেপি ফের দিল্লীর ক্ষমতায় আসবেন বলে সকলেই মনে করছে। এই বছরের ডিসেম্বরে বা আগামী বছরের জানুয়ারিতে বাংলাদেশের নির্বাচন। নির্বাচনের ভবিষ্যৎ নিয়ে সঠিকভাবে কেউ কিছু বলতে পারছে না। চলতি বছরের অক্টোবর মাসে পাকিস্তানের পার্লামেন্টের নির্বাচন। ঐ দিকে ২০২৬ সালের মার্চ বা এপ্রিল মাসে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার পরবর্তী নির্বাচন। সে পর্যন্ত মমতা ব্যানার্জী কলকাতার ক্ষমতায় আছেন। পরবর্তী নির্বাচনে কলকাতায় ক্ষমতায় কে আসবেন এখন তা বলা যাচ্ছে না। কিন্তু এই ২ বছরের মধ্যে খাল কাটার কাজ অনেক দূর এগিয়ে যাবে। আর পরবর্তী নির্বাচনসমূহে নরেন্দ্র মোদি এবং মমতা ব্যানার্জী উভয়েই যদি ক্ষমতায় আসেন তাহলে তিস্তার পানি পাওয়ার সম্ভাবনা কোথায়? তাই তো প্রশ্ন জাগে, জিন্দেগিতেও কি আমরা তিস্তার পানি পাবো?
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
গণমাধ্যমে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রচারের ওপর গুরুত্বারোপ করলেন উপদেষ্টা
বগুড়ার ধুনট পল্লীতে জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে ব্যবসায়ীর ৩৫ হাজার টাকা ছিনতাই
দীর্ঘ ১৩ বছর পর দেশে ফিরছেন কায়কোবাদ
সিদ্দিরগঞ্জে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বিদ্যুতায়িত, দুই শ্রমিকের মৃত্যু
নাচোলে পিয়ারাবাগানে এক গৃহবধূ খুন
৫ জানুয়ারি থেকে ৪৪তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষা শুরু
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে মোটর থেকে বৈদ্যুতিক তার খুলতে প্রাণ গেল যুবকের
কারখানায় আগুন, পরিদর্শনে হাতেম
নির্বাচনের তারিখ নিয়ে যা জানালেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার
কবি জসীমউদ্দিনের মেজ ছেলে ড. জামাল আনোয়ার আর নেই
ভাঙ্গায় দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে নারী-পুরুষসহ আহত- ১০
আমাদের সংস্কৃতির অংশ হলো সব ধর্মের মাঝে সম্প্রীতি ও সহাবস্থান: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাতের আধারে অসহায় ব্যাক্তিদের বাড়ির দরজায় গিয়ে কম্বল দিলেন ইউএনও
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রশংসা করলেন রাহাত, জানালেন নিজ অনুভূতি
সাবেক দুদক কমিশনার জহরুল হকের পাসপোর্ট বাতিল, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
শ্রীপুরে ভুয়া মেজর আটক
প্রশ্ন: কিসব কারণে বিয়ের বরকত নষ্ট হয়ে যায়?
মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার অনুপম দৃষ্টান্ত মুহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ (সা:)
আল-কুরআন তাজকেরায়ে মীলাদ নামায়ে আম্বিয়া (আ:)
ভারত উপমহাদেশে মুসলিম সভ্যতার জাগরণে আবুল হাসান আলী নদভির শিক্ষাচিন্তা