সিরাজুল আলম খান প্রতিনায়ক নন, ছিলেন পর্দার অন্তরালের নেপথ্য নায়ক
১২ জুন ২০২৩, ০৯:০২ পিএম | আপডেট: ১৩ জুন ২০২৩, ১২:০১ এএম
সিরাজুল আলম খান চলে গেলেন। পেছনে রেখে গেলেন অনেক কৌতূহল আর এক রাশ প্রশ্ন। তিনি এমন এক ব্যক্তি যিনি তার ৮২ বছরের জীবনে কোনোদিন মন্ত্রী হননি, এমপি হননি, এমনকি কোনো রাজনৈতিক দলের প্রেসিডেন্ট বা জেনারেল সেক্রেটারিও হননি।
অথচ, তিনি চাইলে সব কিছুই পেতেন। তিনি শেখ মুজিবের সবচেয়ে বেশি ¯েœহধন্য ছিলেন। মন্ত্রিত্ব, ব্যবসা-বাণিজ্য, টাকা পয়সা, সব কিছুই তিনি করায়ত্ত করতে পারতেন। অথচ, সারা জীবন তিনি কুমার রয়ে গেলেন। কোথাও তার কোনো বাড়িঘর নাই। এমন নেতৃত্ব দেখা যায় পশ্চিম বাংলায় কমিউনিস্ট নেতা ও মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, বাংলাদেশে সিপিবি এবং বাসদের দুই নেতার মধ্যে। ত্যাগী এবং নিঃস্বার্থ না হলে দেশপ্রেমিক হওয়া যায় না।
অথচ, তাকে ঘিরে হাজার হাজার মানুষের অনেক প্রশ্ন এবং কৌতূহল। এর কারণ কী? কারণটি হলো, তিনি নিজে ছিলেন না কোনো মন্ত্রী কিংবা রাজা, কিন্তু তিনি ছিলেন কিং মেকার। তিনি রাজাকে সিংহাসনে বসাতেন। তারপর নিজে আড়ালে চলে যেতেন। আমি তাকে চিনি ১৯৬০ সাল থেকে। ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ে তিনি অঙ্ক বা গণিত শাস্ত্রে অনার্স পড়তেন। আমি পড়তাম অর্থনীতিতে। আমার সঠিক মনে পড়ছে না যে, তিনি কি আমার সহপাঠি ছিলেন, নাকি এক ক্লাস ওপরে পড়তেন। তবে রাজনীতির কারণে তিনি অনার্স কমপ্লিট করেছেন, কিন্তু এম.এ কমপ্লিট করতে পারেননি। বিশ^বিদ্যালয় জীবন থেকেই দেখেছি, ব্যক্তিগত জীবনে তিনি খুব সিম্পল জীবনযাপন করতেন। তাকে অধিকাংশ সময় যে ব্র্যান্ডের সিগারেট খেতে দেখেছি সেটির নাম ক-২. কোনো কোনো সময় করহম ঝঃড়ৎশ বা বক মার্কা সিগারেটও খেতেন। তাকে অধিকাংশ সময়ই দেখতাম মধুর ক্যান্টিনে ছাত্র পরিবেষ্টিত হয়ে। অথবা আমতলায় কয়েক জনকে নিয়ে কথা বলতে।
এখন যুবকদের কাছে দাড়ি রাখা একটি ফ্যাশন হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু তখন এটি কোনো ফ্যাশন ছিল না। তারপরেও সিরাজুল আলম খান দাড়ি রাখতেন। তাকে সরাসরি জিজ্ঞেস করেছি, কিন্তু তিনি কোনো উত্তর দেননি। তবে তার অনুসারীরা বলতো, সিরাজুল আলম খান কিউবার বিপ্লবী নেতা ফিডেল ক্যাস্ট্রোর অনুসারী। আবার অন্যেরা বলতো, তিনি বলিভিয়ার চে গুয়েভরার মতাদর্শে বিশ^াস করেন। সিরাজুল আলম খান সম্পর্কে আমার ব্যক্তিগত অভিমত হলো এই যে, তিনি ছিলেন আপাদমস্তক একজন পলিটিশিয়ান। রাজনীতির বাইরেও যে মানুষের অন্য একটি জীবন আছে সেটি তাকে দেখে মনে হতো না।
১৯৬২ সালে যখন আইয়ুব খানের আমলে তৎকালীন বিরোধী দলের নেতা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে গ্রেফতার করা হয়, তখন সেই উপলক্ষে ছাত্রলীগ ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। এর আগে পর্যন্ত বিশ^বিদ্যালয়ে প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বী দল ছিল ছাত্র ইউনিয়ন এবং জাতীয় ছাত্র ফেডারেশন বা এনএসএফ। কিন্তু সোহরাওয়ার্দীর গ্রেফতার ছাত্র সমাজের কোনো অংশই মেনে নেয়নি। সেদিন সর্ব প্রথম আইয়ুব খানের সামরিক শাসন ভেঙ্গে ছাত্ররা মিছিল বের করে। তখন বিভিন্ন অফিস আদালত ও দোকানপাটে আইয়ুব খানের ছবি টাঙ্গানো ছিল। ছাত্রদের মিছিল থেকে অনেকে বের হয়ে ঐ ছবি টেনে নামায় এবং পায়ের তলায় পিষ্ট করে। তখন ছাত্রলীগের প্রকাশ্য নেতৃত্বে ছিলেন শেখ ফজলুল হক মনি এবং কে এম ওবায়দুর রহমান। কিন্তু আমি দেখতে পেলাম, সিরাজুল আলম খান কয়েকজন কর্মীকে নির্দেশ দিচ্ছেন, মিছিলে পারলে তোরা বাংলাদেশকে স্বাধীন করার স্লোগান দিস। এ ব্যাপারে আমি একদিন তাকে মধুর ক্যান্টিনে জিজ্ঞাসা করেছিলাম। আশেপাশে আর কেউ ছিল না। সিরাজ সাহেব সরাসরি উত্তর দিলেন, পাকিস্তানের সাথে থাকা যাবে না। পূর্ব পাকিস্তানকে আমরা স্বাধীন করবো।
সিরাজুল আলম খানের রাজনীতির সাথে আজ অনেকেরই হয়তো মিল নাই। আমি সেদিনও তার রাজনৈতিক আদর্শের সাথে ভিন্ন মত পোষণ করেছি (স্বাধীনতার প্রশ্ন নয়, পদ্ধতির প্রশ্ন), আজও করি। কিন্তু আমার এবং সিরাজ সাহেবের রাজনীতির পথ ভিন্ন হলেও একটি কথা আমাকে মুক্তকণ্ঠে স্বীকার করতেই হবে, তিনি আজীবন একটি আদর্শ নিয়েই চলতেন। সেটি হলো পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) স্বাধীনতা। ছাত্রলীগের র্যাংক অ্যান্ড ফাইলে তখনও স্বাধীনতার চিন্তা-ভাবনা ছিল না। কিন্তু ঐ দলটির মধ্যেই অত্যন্ত নীরবে কিন্তু গোপনে সিরাজ সাহেব আরেকটি উপদল তৈরি করেন। এই উপদল তৈরিতে তার ঘনিষ্ঠ সহচর ছিলেন আব্দুর রাজ্জাক, কাজী আরেফ আহমেদ এবং আবুল কালাম আজাদ। অনেকেই আবুল কালাম আজাদের নাম বাদ দিয়ে গেছেন। এদেরকে নিয়ে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য নিউক্লিয়াস গঠন করেন। আমি কয়েক বছর আগে দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনে ৫/৬টি লেখা পড়েছি। এসব লেখায় তোফায়েল আহমেদ এবং আমীর হোসেন আমু নিউক্লিয়াসের অস্তিত্ব অস্বীকার করেছেন। নিউক্লিয়াস নিয়ে তর্ক-বিতর্ক থাকতেই পারে। কিন্তু নিচে কয়েকটি বিষয়ে আমি বলবো যেগুলো কঠিন বাস্তব।
॥দুই॥
আজ বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ সরকার ‘জয় বাংলাকে’ রাষ্ট্রীয় স্লোগান হিসেবে শাসনতন্ত্রে অন্তর্ভুক্ত করেছে। অথচ, জয় বাংলা স্লোগান জনাব খানের ব্রেন চাইল্ড। এ সম্পর্কে খানের ব্যাখ্যা হলো এই যে, পাকিস্তানপন্থিরা ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান দেয়। জয় বাংলা স্লোগান পাকিস্তান জিন্দাবাদের পাল্টা স্লোগান। শেখ মুজিব আগে জয় বাংলা স্লোগান দেননি। কিন্তু পরে দিয়েছেন। সিরাজুল আলম খানের সফলতা হলো এই যে, তিনি এমন কতগুলো স্লোগান উদ্ভাবন করেছিলেন যেগুলো তরুণতুর্কিদের (ইয়াং টার্কস) হৃদয়কে নাড়া দিয়েছিল। এগুলো হলো, ‘তুমি কে আমি কে/ বাঙ্গালী বাঙ্গালী’, ‘তোমার আমার ঠিকানা/ পদ্মা মেঘনা যমুনা’, ‘বীর বাঙ্গালী অস্ত্র ধরো/ বাংলাদেশ স্বাধীন করো’ ইত্যাদি। বাংলাদেশের পতাকার ডিজাইন উদ্ভাবিত হয়েছে সিরাজুল আলম খানের মাথা থেকে। অবশ্য বর্তমানে সেই পতাকার ডিজাইন আংশিক পরিবর্তিত হয়েছে। তখন ঐ পতাকার লাল সবুজের মাঝে ছিল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান তথা বাংলাদেশের মানচিত্র। এখন ঐ মানচিত্র আর নাই।
সিরাজুল আলম খানের সমালোচক কিন্তু আওয়ামী লীগের মধ্যেই রয়েছে। সেটা থাকতেই পারে। কিন্তু বিএলএফ বা বাংলাদেশ লিবারেশন আর্মি তারই চিন্তাধারার ফসল। এই বিএলএফই পরবর্তীতে রূপান্তরিত হয়েছে মুজিব বাহিনী হিসেবে। সেই সময় ডাকসুর ভিপি ছিলেন আ স ম আব্দুর রব। আর জেনারেল সেক্রেটারি ছিলেন আব্দুল কুদ্দুস মাখন। তখন ছাত্রলীগের প্রেসিডেন্ট ছিলেন নূরে আলম সিদ্দিকী। আর জেনারেল সেক্রেটারি ছিলেন শাহজাহান সিরাজ। এই চার জনের মধ্যে আ স ম আব্দুর রব এবং শাহজাহান সিরাজ ছিলেন সিরাজুল আলম খানের অনুসারী। নূরে আলম সিদ্দিকী ঐ অর্থে কারো অনুসারী ছিলেন না। তিনি ছিলেন শেখ মুজিবের অন্ধভক্ত। আব্দুল কুদ্দুস মাখনের অকাল মৃত্যু হয়।
এখানে একটি বিষয় খেয়াল করার আছে। ১৯৭১ সালের ২ মার্চ ছাত্রলীগের সভায় স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলন করেন আ স ম আব্দুর রব। এটি ছিল সিরাজুল আলম খানের প্ল্যান। পরের দিন অর্থাৎ ৩ মার্চ আরেকটি সভায় স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করা হয়। সেটি পাঠ করেন শাহজাহান সিরাজ। এরা দু’জনই ছিলেন সিরাজুল আলম খানের অনুসারী। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার ৬ মাস পর যখন আওয়ামী লীগ থেকে তরুণ গোষ্ঠি বেরিয়ে এসে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল বা জাসদ গঠন করে তখন জাসদের তিন প্রধান শক্তি ছিলেন মেজর (অব.) আব্দুল জলিল, আ স ম আব্দুর রব এবং শাহজাহান সিরাজ। আমি আগেই বলেছি যে, সিরাজুল আলম খানের সাথে আমার বা আমার মতো হাজার হাজার লোকের ভিন্ন মত থাকলেও সিরাজুল আলম খানের আদর্শনিষ্ঠতায় কোনো খাদ ছিল না। তার ভিশন ছিল প্রথমে বাংলাদেশকে স্বাধীন করা, তারপর সেই স্বাধীন বাংলাদেশকে সমাজতান্ত্রিক বাংলাদেশ হিসেবে গঠন করা।
॥তিন॥
প্রিয় পাঠক, ভেবে দেখুন, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরপরই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কী অতুলনীয় জনপ্রিয়তা। হিমালয় পর্বতের চূড়ার মতো উচ্চতায় ছিল শেখ মুজিবের জনপ্রিয়তা। যে ব্যক্তি ১৯৭০ সালের নির্বাচনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের ১৬৯টি আসনের মধ্যে ১৬৭টি আসনেই বিজয়ী হন তার জনপ্রিয়তা কোনো ভাষাতেই বর্ণনা করা সম্ভব নয়। তারপরেও সিরাজুল আলম খানের সঙ্গে ১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের পর থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের সম্পর্কের টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়। সেই টানাপোড়েনের কারণ ছিল সমাজতন্ত্র। স্বাধীনতার আগেই শেখ মুজিব সিরাজ সাহেবকে বলেছিলেন, ‘দেখ সিরাজ, আমি কমিউনিস্ট হতে পারবো না’ (আমি সিরাজুল আলম খান: একটি রাজনৈতিক জীবনালেখ্য)।
সেই টানাপোড়েনে একদিকে ছিলেন শেখ ফজলুল হক মনি এবং অন্যদিকে ছিলেন সিরাজুল আলম খান। জুন মাসে ছাত্রলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনের পূর্বাহ্নেই ছাত্রলীগ ভাগ হয়ে যায়। ছাত্রলীগের দুই গ্রুপই আশা করছিল যে, শেখ মুজিব তাদের সম্মেলনে যাবেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত শেখ মুজিব ঐ ছাত্রলীগ সম্মেলনে গেলেন যেটির নেতৃত্বে ছিলেন শেখ ফজলুল হক মনি। সেই সম্মেলনে শেখ শহিদুল ইসলামকে সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। তখন থেকে ছাত্রলীগের দুই ভাগের নাম হয় যথাক্রমে মুজিববাদী ছাত্রলীগ এবং বৈজ্ঞানিক সমাজতান্ত্রিক ছাত্রলীগ।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে যাদের অবদান রয়েছে তাদের শীর্ষে থাকবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম। তারপরেই দ্বিতীয় স্থানে থাকবে সিরাজুল আলম খানের নাম। সিরাজুল আলম খানের অবদান একটি নিবন্ধে লেখা সম্ভব নয়। এ ব্যাপারে যারা বিস্তারিত জানতে চান তাদেরকে আমি বলবো একটি বই পড়তে। বইটির নাম, ‘আমি সিরাজুল আলম খান: একটি রাজনৈতিক জীবনালেখ্য’। অনুলিখন: শামসুদ্দিন পেয়ারা। এই বইতে যা কিছু লেখা আছে তা ডিক্টেশন দিয়ে গেছেন জনাব খান। আর শামসুদ্দিন পেয়ারা তার মুখের জবান লিখে গেছেন। কোনো কোনো ক্ষেত্রে হয়তো জনাব খান এক নাগাড়ে বলে গেছেন। শামসুদ্দিন পেয়ারা পরে সেগুলো নিজের মতো করে সাজিয়ে নিয়েছেন। আরেকটি বইয়ের কথা প্রায়শই বলা হয়। বইটির নাম ‘প্রতিনায়ক: সিরাজুল আলম খান: নিউক্লিয়াস: মুজিব বাহিনী: জাসদ’। বইটি প্রকাশ করেছে প্রথমা প্রকাশনী। এই বইটিতে সিরাজুল আলম খানের প্রতি সুবিচার করা হয়েছে বলে আমি মনে করি না। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর যে ৫/৬ বছর সিরাজুল আলম খান পর্দার অন্তরালে রাজনীতি করেছেন সেটি নিয়ে অনেক বিতর্ক রয়েছে। কিন্তু কোনো অবস্থাতেই তাকে এন্টি হিরো বা প্রতিনায়ক বলা যাবে না।
এই নিবন্ধটি শেষ করার আগে একটি বিষয় না বললেই নয়। আমি গভীর দুঃখের সাথে লক্ষ করলাম যে, সিরাজুল আলম খানের মৃত্যুর পর আওয়ামী লীগের কোনো পর্যায় থেকেই কোনো শোকবাণী আসেনি। বায়তুল মোকাররমে তার যে জানাজা হয়, সেখানে বিএনপির মির্জা ফখরুল, জেএসডির আ স ম আব্দুর রব, নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্নাসহ অনেক রাজনৈতিক নেতাই শরিক হয়েছিলেন। কিন্তু আওয়ামী লীগের কাউকে সেখানে দেখা যায়নি। একদিকে স্বাধীনতা এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে তারা উচ্চস্বরে কথা বলবেন, অন্যদিকে জেনারেল ওসমানী, তাজউদ্দিন আহমেদ, সিরাজুল আলম খান, মেজর জলিল, আ স ম আব্দুর রব, শাহজাহান সিরাজ প্রমুখকে গ্লোরিফাই করবেন না, ইতিহাসে স্থান দেবেন না, সেটা হতে পারে না। এতে আমাদের সমাজের ওপর তলার এক শ্রেণীর মানুষের মানসিক দৈন্যই প্রকাশ পায়।
Email: [email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
অতিসত্বর নির্বাচন হওয়ার দরকার : আমীর খসরু
দুর্নীতিগ্রস্ত লুটেরা মাফিয়াদল যাতে বাংলাদেশে আর ফেরত না আসতে পারে : মেজর হাফিজ
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিচ্ছে সরকার
ক্যাডার বর্হিভূত রাখার সুপারিশ প্রত্যাখ্যান শিক্ষা ক্যাডারের
শেখ হাসিনাসহ ৬৩ জনের নামে মামলা
অভিযানের খবরে পালাল শ্রাবণধারা কারখানার পরিচালক-ম্যানেজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে নেই আশানুরূপ সাড়া
একতাই পারবে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে
তিতাস গ্যাস টি.এন্ড ডি. পিএলসি’র ৫% নগদ লভ্যাংশ অনুমোদিত
ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল্লামা সাজিদুর নির্বাহী সভাপতি মাওলানা জুনায়েদ
‘আপনারা আমার খালেদকে ফেরত এনে দেন’ : নিখোঁজ সহ-সমন্বয়কের বাবা লুৎফর
২৮ ডিসেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খেলাফত মজলিসের অধিবেশন প্রেস ব্রিফিংয়ে নেতৃবৃন্দ
ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
ইনসেপ্টার বিক্রয় প্রতিনিধির ২২টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
পিকে হালদারের পাঁচ সহযোগীর ব্যাংক হিসাব ফ্রিজের নির্দেশ
ভূমধ্যসাগরে ৮ বাংলাদেশি নিহত
মুক্তি পেলেন ভারতের সমুদ্রসীমায় গ্রেফতার ১২ বাংলাদেশি
আ.লীগকে পুনর্বাসনকারীদের বিরুদ্ধে গণপ্রতিরোধ গড়বে গণঅধিকার পরিষদ
অন্তর্বর্তী এ সরকারের মধ্যে দুটি সরকার রয়েছে : মাহমুদুর রহমান মান্না
হাসিনার নভোথিয়েটার দুর্নীতি মামলার পুনঃতদন্ত শুরু