অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে হাসিনা-মোদির চক্রান্ত
০৫ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ০৫ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৪ এএম
হাসিনা সরকারের পতনকে ভারত সরকার মেনে নিতে পারেনি। ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং তার উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা কেউ ভারতের ভাষায় মৌলবাদী, ইসলামী বা জঙ্গি নন। তারপরেও এই সরকারকে মোদি সরকার মেনে নিতে পারেনি। জুলাই আগস্টের বিপ্লবে আওয়ামী লীগের কতিপয় উচ্ছিষ্টভোগী দেশের সকল মানুষ স্বতস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেছিল। কোটি কোটি মানুষের ইচ্ছা ও আকুতিকে ভারত মেনে নিতে পারেনি। তাদের বিপরীতে ভারত মেনে নিয়েছিল শেখ হাসিনাকে এবং তার সরকারকে। শেখ হাসিনার সরকার ছিল এমন একটি সরকার যে সরকারকে স্বৈরাচার এবং ফ্যাসিবাদী বললে কম বলা হবে। বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদের কন্যা শারমিন আহমেদের ভাষায়, এটি ছিল গুন্ডা-পান্ডা এবং ঘাতকের দল। সেইজন্য তার সরকার ছিল তার ভাষায় মাফিয়া সরকার। সরকারটি যে ছিল মাফিয়া এবং তার প্রধান শেখ হাসিনা যে ছিলেন তাদের ডন সেটি এখন বাংলাদেশের মানুষ সকলেই বলছে। এমনকি পৃথিবীর সবচেয়ে প্রভাবশালী দৈনিক নিউ ইয়র্ক টাইমসও বলছে।
ভারত যে শেখ হাসিনার পতনকে মেনে নিতে পারেনি তার অনেকগুলো প্রমাণ গত তিন মাসে পাওয়া গেছে। সর্বশেষ প্রমাণ হলো হঠাৎ করে আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি। ৩ নভেম্বর রবিবার অনলাইন পত্রিকায় খবর বেরিয়েছে যে, যদি ৭ নভেম্বরের মধ্যে অর্থাৎ আগামী পরশুর মধ্যে বাংলাদেশ আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল ৮০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পরিশোধ না করে তাহলে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করা হবে। আদানির সাথে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ সরবরাহের চুক্তি করে ২০২০ সালে। আদানি বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করে গত বছরের (২০২৩) এপ্রিল মাস থেকে। শেখ হাসিনা ক্ষমতা থেকে বিতাড়িত হন ৫ আগস্ট। অর্থাৎ আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু থেকে পরবর্তী ১৫ মাস ক্ষমতায় ছিলেন শেষ হাসিনা। এই ১৫ মাসে বকেয়ার জন্য কোনো চাপ দেওয়া হয়নি। বর্তমান সরকার বিপ্লবের মাধ্যমে দায়িত্বে এসেছে মাত্র ৩ মাস হলো। আর এই তিন মাসেই আদানির মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়েছে। ৭ নভেম্বরের মধ্যেই ৮০০ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করতে হবে।
আদানির এই চাপ রাজনৈতিকভাবেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আদানি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘনিষ্ঠ। শেখ হাসিনার পকেট ভরাতেন যেমন এস আলম, সামিট গ্রুপ সহ অন্যেরা, তেমনি নরেন্দ্র মোদির অন্যতম প্রধান ক্যাশিয়ার হলেন আদানি। যে চাপটি ইউনূস সরকারের ওপর দেওয়া হচ্ছে সেটিতে যদি নরেন্দ্র মোদির সায় না থাকতো তাহলে এই চাপ আসতো না। সরকারের মুখপাত্র জানিয়েছেন যে এই বকেয়া স্বৈরাচারী হাসিনার আমলের।
সারা পৃথিবী জানে যে, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক উভয় দিক দিয়ে একটি রাষ্ট্রের সমস্ত ইনস্টিটিউশন ধ্বংস করেছেন শেখ হাসিনা। অর্থনীতি থেকে শেখ হাসিনার আমলে কম করে হলেও ১৭ বিলিয়ন ডলার বা ১৭০০ কোটি ডলার বিদেশে পাচার হয়েছে। এর মধ্যে শেখ হাসিনার সবচেয়ে বড় গৌরিসেন হলেন এস আলম। তিনি একাই ১০ বিলিয়ন ডলার বা ১০০০ কোটি ডলার পাচার করেছেন। এই তথ্য আমাদের নয়। এই তথ্য দিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। শেখ হাসিনার রেজিম ছিল শুধুমাত্র স্বৈরাচার বা ফ্যাসিবাদী বা মাফিয়াতন্ত্র নয়, তার সরকার তার চেয়ে এক ডিগ্রি বেশি ছিল। এটিকে বলা হয় Kleptocracy বা সোজা ভাষায় চোরতন্ত্র। এমন বিধ্বস্ত অর্থনীতি উত্তরাধিকার সূত্রে লাভ করার পরেও যখন ৮০০ মিলিয়ন ডলারের জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে তখন এটি যে এই সরকারকে ফেলে দেওয়ার জন্য অনেক রকম ষড়যন্ত্রের একটি নয় সেটি কে বলবে?
আদানির সাথে এই চুক্তি অসম এবং বাংলাদেশকে বিপদে ফেলার এক চুক্তি। আজকে সেই প্রসঙ্গ আলোচনা করবো না। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের দাবি, যেভাবেই পারা যায় ঐ বেনিয়াদের পাওনা টাকা পরিশোধ করুন। তারপর ঐ চুক্তি বাতিল করুন। লক্ষ্য করার বিষয় হলো এই যে, স্বাধীনতার পর শেখ মুজিব ভারতের সাথে ২৫ বছরের গোলামী চুক্তি করেছিলেন। সেটি ছিল রাজনৈতিক চুক্তি। তার কন্যা শেখ হাসিনা নরেন্দ্র মোদির এজেন্ট আদানির সাথে ২৫ বছরের অর্থনৈতিক গোলামীর চুক্তি করেছেন। এই চুক্তি অবিলম্বে বাতিল করে যত দ্রুত সম্ভব বাংলাদেশকে বিদ্যুতে স্বয়ংসম্পন্ন করা হোক। এই কাজ করতে যতটা সময় লাগে সেই সময় ভারত ছাড়া নেপাল, ভুটান বা পৃথিবীর অন্য যে কোনো দেশ থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করা হোক।
॥দুই॥
ভারত যে, এই সরকারকে ডে ওয়ান থেকে অর্থাৎ ৫ আগস্ট থেকেই পছন্দ করছে না, সেটার প্রমাণ ৬ আগস্টেই পাওয়া গেছে। ৬ আগস্ট থেকেই ভারত বাংলাদেশের সাথে প্রতারণা করছে এবং বাংলাদেশের কাছে জ¦লজ্যান্ত মিথ্যা কথা বলছে। ৫ আগস্ট যখন শেখ হাসিনা ভারতে নামলেন তার পরদিন ভারতের পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ অর্থাৎ রাজ্যসভায় পররাষ্ট্র মন্ত্রী জয়শংকর বলেন যে, অত্যন্ত শর্ট নোটিশে শেখ হাসিনা বিপদে পড়ে ভারতে আসার অনুমতি চেয়েছেন। আর ভারত খুব অল্প সময়ের জন্য হাসিনাকে তাদের দেশে থাকার অনুমতি দিয়েছে। এখন দেখা যাচ্ছে, এটি একটি ডাঁহা মিথ্যা কথা।
বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে এখন যেসব খবর পাওয়া যাচ্ছে, সেসব খবর থেকে দেখা যাচ্ছে যে, শেখ হাসিনার ভারতে আশ্রয় গ্রহণের আলাপ-আলোচনা ৫ আগস্টেই সকাল ১০ টা থেকে শুরু হয়েছিল। সেই আলোচনা শেখ হাসিনা করেননি। তার তরফ থেকে করেছেন একটি শক্তিধর মহল। তিনি কি বাংলাদেশের বিমানে ভারতে যাবেন, নাকি ভারতের বিমান এসে তাকে নিয়ে যাবে, এই নিয়ে আলোচনায় কিছুটা অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়। দুপুরের মধ্যে ঠিক হয় যে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিমান তাকে ভারতে পৌঁছে দেবে।
জয়শংকর কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধির এক প্রশ্নের জবাবে বলেন যে, খুব সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য তারা শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দিচ্ছেন। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে যে, সেই সংক্ষিপ্ত সময় আর শেষ হচ্ছে না। ইতোমধ্যে তিন মাস পার হয়ে গেছে। এই তিন মাসের মধ্যে শেখ হাসিনার লাল পাসপোর্ট এবং সবুজ পাসপোর্ট- কোনোটিই না থাকায় তাকে ট্রাভেল ডকুমেন্ট দেওয়া হয়েছে। এই ট্রাভেল ডকুমেন্টের জোরে তিনি বিশে^র যে কোনো দেশে যাওয়ার ভিসা পাবেন। হাসিনার সাথে ভারত যা করছে, সেটি তিব্বতের ধর্মগুরু দালাই লামার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। ৫০-এর দশকের শুরুতে চীন তিব্বত দখল করে। তিব্বত ছিল ধর্মগুরু শাসিত। সেই ধর্মগুরুকে বলা হয় দালাই লামা। চীনা অভিযানের মুখে দালাই লামা ভারতে পালিয়ে আসেন। সেই থেকে দালাই লামা ভারতের হিমাচল প্রদেশে বসবাস করে আসছেন। দালাই লামাকে রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়া হয়েছে।
শেখ হাসিনাকে রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়া হয়েছে কিনা সেটি এখনও স্পষ্ট করা হয়নি। দালাই লামাকে দিয়ে ভারত তিব্বতে আর কোনোদিন গন্ডগোল পাকাতে পারবে না। কিন্তু শেখ হাসিনাকে ভারতে রেখে দেওয়ার পেছনে বিজেপি বা কংগ্রেস উভয়েরই রয়েছে দীর্ঘ মেয়াদি মতলব। ড. ইউনূস বলেছিলেন, শেখ হাসিনা ভারতে থাকতে পারেন, তবে তাকে চুপ করে থাকতে হবে। কিন্তু শেখ হাসিনা সেকথা শোনেননি। একের পর এক অডিও ক্লিপে তিনি উষ্কানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন। এপর্যন্ত কম করে হলেও তার ৩ টি অডিও ক্লিপ ভাইরাল হয়েছে। দ্বিতীয় ক্লিপটিতে তিনি বলেছিলেন যে, এক মাসের বেশি ইউনূস সরকার টিকতে পারবে না। তৃতীয় ক্লিপে তিনি তার বাংলাদেশী অনুসারীদের বলছেন, ডিসেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করো। আমি কাউকে ছাড়বো না। বিএনপি-জামায়াত তোমাদের বাড়িঘর ধ্বংস করেছে এবং জ¦ালিয়ে দিয়েছে। তিনি তার চ্যালা চামুন্ডাদের বলেন, তোমরা কি করছ? বাংলাদেশে কি বিএনপি-জামায়াতের ঘরবাড়ি নাই? এই কথার অর্থ অত্যন্ত পরিষ্কার। তিনি তার অনুসারীদের বিএনপি-জামায়াতের ঘরবাড়ি জ¦ালিয়ে দিতে বলেছেন। তিনি আরো বলেছেন যে, ২৮৭ জনের তালিকা পেয়েছেন, এদের কাউকেও ছাড়বেন না।
॥তিন॥
মনে হচ্ছে, শেখ হাসিনা ঘোরের মধ্যে আছেন। তিনি ভুলে গেছেন যে, এটি ১৯৭১ নয়। এটি ২০২৪। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী ক্র্যাকডাউনের পর ডিসেম্বর পর্যন্ত ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, মেঘালয়, আসাম, বিহার, মধ্যপ্রদেশ ও উত্তর প্রদেশে মোট ৯৯ লক্ষ বাংলাদেশী শরণার্থী আশ্রয় গ্রহণ করে। আর ১৯৪৬ সাল থেকে ১৯৭১ সালের পূর্ব পর্যন্ত ভারতে আগত শরণার্থীর সংখ্যা ৩ লক্ষ। ৭১ সাল পর্যন্ত মোট ১ কোটি দুই লক্ষ (১৯৪৬-১৯৭০ তিন লক্ষ এবং ১৯৭১ সালেই ৯৯ লক্ষ)। উইকিপিডিয়ার তথ্য মোতাবেক এই ১ কোটি দুই লক্ষ শরণার্থীর মধ্যে ৯০ শতাংশই ছিলেন হিন্দু। এই ১ কোটি ২ লক্ষ থেকে একাত্তরের হিন্দু শরণার্থীর সংখ্যা হয় ৮৯ লক্ষ। অর্থাৎ মোট শরণার্থীর ৮৫ শতাংশেরও বেশি ছিল হিন্দু।
তখন জালেম ছিল পাক বাহিনী। তাই ভারতীয় সাহায্য বাংলাদেশীদের জন্য কাম্য ছিল, যদিও সেখানে ভারতের রাজনৈতিক ও সামরিক বিরাট উদ্দেশ্য ও ফায়দা ছিল। কিন্তু ২০২৪ সালে জালেম হলো শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগ। সুতরাং ভারতীয় ষড়যন্ত্র বাংলাদেশিদের নিকট কাম্য তো নয়ই, বরং পারলে বাংলাদেশের মানুষ ভারতীয় ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে।
এর প্রমাণ ইতোমধ্যেই পাওয়া গেছে। ভারতের কুচক্রীরা ৬ আগস্ট রাতে নিরাপত্তা বাহিনীতে অস্থিরতা সৃষ্টির চেষ্টা করে। কিন্তু অন্যেরা সেটি ব্যর্থ করে দেয়। তারপর জুডিশিয়াল ক্যুর ষড়যন্ত্র। সেটিও হাজার হাজার বিপ্লবী ছাত্র জনতা সুপ্রিম কোর্ট ঘেরাও করে ব্যর্থ করে দেয়। এরপর একে একে আনসার বিদ্রোহ, শাহবাগে লাগাতার কয়েক দিন সনাতনী ধর্মের লোকজনের অবরোধ সৃষ্টির চেষ্টা এবং চট্টগ্রামে ইসকনকে সামনে রেখে পাহাড়ে হাজার হাজার হিন্দুর সমাবেশ কোনো কাজে আসেনি। জনশ্রুতি আছে যে, এই প্রতিটি সমাবেশে অর্ধেকের বেশি ছিল আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের অনুপ্রবেশকারী সন্ত্রাসীরা। এমনকি সেদিন আশুলিয়াতে গার্মেন্ট শ্রমিকদের রাস্তা অবরোধ এবং মিলিটারি ট্রাক পুড়িয়ে দেওয়া, জাতীয় পার্টির ব্যর্থ সমাবেশে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগকে জাতীয় পার্টি বলে চালিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টাও ব্যর্থ হয়েছে।
আগামী ডিসেম্বরে দেশব্যাপী অস্থিরতা সৃষ্টির যে মহাপরিকল্পনা রয়েছে, যার প্রস্তুতি চলছে আগরতলার একাধিক বিএসএফ ব্যাটালিয়ান অফিস সমূহে, সেগুলোরও দাঁত ভাঙ্গা জবাব দেওয়ার জন্য বাংলাদেশের ছাত্র জনতা এবং সেনাবাহিনী প্রস্তুত রয়েছে। আমরা আবার বলছি, এটা ২০২৪, ১৯৭১ নয়।
Email: [email protected]
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
তিন অঙ্গরাজ্যের ফল প্রকাশ,এগিয়ে ট্রাম্প
ঘরের মাঠে ফের লজ্জার হার রিয়ালের
লিসবনে বিধ্বস্ত ম্যানচেস্টার সিটি
দিয়াসের হ্যাটট্রিকে লিভারপুলের জয়যাত্রা অব্যাহত
নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে আর্জেন্টিনা দলে ফিরলেন মার্টিনেজ
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী গ্যালান্টকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
শমী কায়সার গ্রেপ্তার
শের এ বাংলা মেডিকেল কলেজের ৫৬তম প্রতিষ্ঠঅ বাষির্কী উপলক্ষে মিলনমেলা ২০ নভেম্বর
বাংলাদেশ-আফগানিস্তান সিরিজের স্পন্সর ওয়ালটন
সাভারে অভিযানের পর বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ভেজাল শিশু খাদ্য তৈরী কারখানা
সম্মান বজায় রেখে কাজ করুক সেনাবাহিনী প্রত্যাশা সাধারন মানুষের
যশোরবাসীর দুর্ভোগ আর প্রতারণার নাম পদ্মাসেতু রেলপ্রকল্প!
আপনার প্রেমিকা খুব দামি গিফট চান! তাঁকে কী ভাবে সামলে নেবেন?
টেকনাফে ৫০হাজার ইয়াবাসহ মিয়ানমারের নাগরিক আটক।
ফ্যাসিবাদের বিচার এবং পাচারকৃত টাকা ফিরিয়ে আনতে হবে
কোনো পরাশক্তি নয়, জনগণের ঐক্যই বাংলাদেশের মূল শক্তি
হৃদয়ে তাঁর নাম লেখা হয়ে আছে
শিল্প প্রতিষ্ঠান চালু রাখার পদক্ষেপ নিতে হবে
প্রত্যেক বন্দীর জন্য মিলিয়ন ডলার দিতে প্রস্তুত নেতানিয়াহু
অন্তর্বাস পরে হাঁটা সেই ইরানি তরুণী মানসিকভাবে অসুস্থ