এখন বিভেদ-বিতর্কের সময় নয়
২৫ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ২৫ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:৫৮ এএম
১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে। আমরা ভৌগোলিক স্বাধীনতা পেলেও আমাদের অর্থনৈতিক মুক্তি আসেনি। স্বাধীনতার ৫৩ বছর অতিক্রান্ত হয়েছে। আমরা যে তিমিরে সেই তিমিরেই আবদ্ধ হয়ে আছি। গত বছর জুলাই মাস ছিল বাঙালি জাতির এক ঐতিহাসিক পটপরিবর্তনের মাস। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ফসল হিসেবে দীর্ঘদিনের নিপীড়ন ও দুর্নীতি মুক্ত এক নতুন বাংলাদেশের যেন অভ্যুদয় ঘটল। একে অনেকটা দ্বিতীয় স্বাধীনতা প্রাপ্তির আখ্যান হিসেবে অখ্যায়িত করলেও ভুল হবেনা। ছাত্র-জনতার আন্দোলন ছিল এক ঐতিহাসিক আন্দোলন। এই আন্দোলনে স্বৈরাচারী শাসকের শোষণ পীড়ন ও জুলুমের অবসান ঘটেছে বটে কিন্তু দেশ-জাতি কি এখনো ষড়যন্ত্র বা চক্রান্ত মুক্ত হয়েছে?
দেশকে গণতন্ত্রের পথে ফিরিয়ে আনতে অনেক তেলখড় পোড়াতে হয়। কিন্তু সে প্রত্যাবর্তনকেও জনআকাক্সক্ষার অনুকূলে রেখে সুসংহত করার পরিবর্তে দেশকে পুনরায় কর্তৃত্ববাদী শাসনের দিকে নিয়ে যাওয়া হয়। জনগণ সুশাসন থেকে বঞ্চিত হয়। জেল-জুলুম, হামলা, মামলা, পুলিশি অত্যাচার এবং হত্যা-গুমের মাধ্যমে এমন নারকীয় পরিবেশ তৈরি করা হয়, যেখানে মানুষের সভ্য অস্তিত্ব অসম্ভব হয়ে ওঠে। পাঁচ বছরের ব্যবধানে ভোটের মাধ্যমে সরকার বদলের নিয়মতান্ত্রিক ব্যবস্থারও কবর রচনা করা হয়। দিনের ভোট রাতে সম্পন্ন করে নির্বাচনী রাজনীতিকে কলঙ্কিত করা হয়। এক শ্রেণীর সাংবাদিক, আইনজীবী, শিক্ষক, কৃষিবিদ, প্রকৌশলী, চিকিৎসক ও আমলা ব্যক্তিস্বার্থ উদ্ধারের জন্য সরকারি দলদাসে পরিণত হয়। দেশের সুশীল সমাজ নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার পুনঃপ্রতিষ্ঠা ও বিকাশের জন্য গণতান্ত্রিক বিশ্বের সাহায্য-সহযোগিতা অপরিহার্য। কিন্তু ভূ-রাজনৈতিক কারণে ও ব্যবসায়িক স্বার্থে যথাসময়ে সে সাহায্য বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী জনগোষ্ঠী পায়নি। তাই দুর্বৃত্তায়িত রাজনীতির অভিশাপ জনগণকে ভোগ করে যেতে হয়েছে বছরের পর বছর। শিল্পপতি ও বণিক শ্রেণী তাদের নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারের জন্য স্বৈরশাসনের সাথে আঁতাত করে গণবিরোধী ভূমিকা রেখেছে। এদেরই একটি অংশ দেশের বিপুল অর্থ বিদেশে পাচার করে একাধিক ব্যাংককে ফাঁকা করে দিয়েছে।
রাজনৈতিক নেতাদের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সরকার পরিচালনা করার বাস্তব অভিজ্ঞতা না থাকায় আমরা সরল বিশ্বাসে একটা ফাঁদে আটকা পড়ে গেছি। গণতান্ত্রিক রাজনীতি চর্চার জন্য সদিচ্ছাই যথেষ্ট নয়, এজন্য জ্ঞান ও শিক্ষা থাকা জরুরি। কারণ, গণতন্ত্র সরকার পরিচালনার একটি ব্যবস্থা। ব্যবস্থাটি সম্পর্কে যারা জানেন না, তাদের মুখে গণতন্ত্রের কথা শুনে আসতে হচ্ছে। রাজনীতি যে চাকরি নয় তা অনেকেরই অজানা। বিগত সরকার দাবি করে যে, দেশে একটি সংবিধান আছে। কিন্তু স্বচ্ছ নির্বাচন কিংবা জনগণের অধিকার রক্ষার ব্যাপারে সরকার সংবিধানকে গুরুত্ব দেয়নি। শাসনতন্ত্রের পরিবর্তন করে অবাধ নির্বাচনের অস্তিত্বই বিলোপ করেছে। গণতন্ত্র সম্পর্কে ধারণা না থাকায় পুলিশকে তাদের ক্ষমতার উৎস হিসেবে দেখতেও কোনো অসুবিধা হয়নি। এদেশের জনগণ সর্বদা গণতান্ত্রিক অধিকার নিয়ে বাঁচার জন্য সংগ্রাম করেছে, জীবন দিয়েছে, যাতে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকারসমূহ সংরক্ষিত থাকে এবং স্বাধীনভাবে ভোট দিয়ে তারা তাদের পছন্দ মতো সরকার নির্বাচন করতে পারে। তাই বাকশাল মার্কা একদলীয় সমাজতন্ত্র কায়েম করার পরীক্ষা শোচনীয়ভাবে ব্যর্থ হয়ে যায়।
গণতন্ত্রকে টেকসই করতে চাইলে সরকার পরিবর্তনের চেয়ে কে রাজনীতিবিদ, সেটা নির্ধারণ করাও কম জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ নয়। রাজনীতির অর্থ স্বার্থহীন জনসেবায় উদ্বুদ্ধ হওয়া- ক্ষমতার ফুটানি দেখানো নয়। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিত্তশালী হওয়াও নয়। রাজনীতি বিগত সরকার সমর্থক দুর্নীতিপরায়ণ ব্যবসায়ীদের একটি বিশেষ গোষ্ঠীর ক্রিড়নকে পরিনত হয়। তাদের কাছ থেকে শুনতে হয়েছে দেশের উন্নয়নের সাফল্যের কথা। তারা তো খুশিতেই ছিলেন। আয়-উপার্জনের সুযোগ না থাকায় এ দেশের লক্ষ লক্ষ মানুষ পরিবার-পরিজন রেখে কর্মসংস্থানের উদ্দেশ্যে যেতে হচ্ছে বিদেশে এবং কঠোর পরিশ্রম করার পাশাপাশি মানবেতর জীবনযাপন করতে হচ্ছে, সেটাও বিগত সরকারের ছিল বড় সাফল্য। কারণ, তাদের প্রেরিত ডলার বাংলাদেশের জন্য অপরিহার্য। কিন্তু তাদেরকে যে পরিবার-পরিজন রেখে বিদেশে কর্মসংস্থানের জন্য মর্মান্তিক জীবন কাটাতে হচ্ছে, তা নিয়ে কোনো চিন্তা নেই। দেশের মধ্যেই তাদের জন্য কেনো আয়-রোজগারের ব্যবস্থা থাকতে পারে না? জীবন দিয়ে দেশটিকে স্বাধীন করা হয়েছিল সকলে মিলে ভালো থাকার জন্য, নিরাপদে থাকার জন্য। দলীয় রাজনীতি পারিবারিক বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান হতে পারে না। নিঃস্বার্থ জনসেবার জন্য রাজনীতি। নির্বাচনবিরোধী রাজনীতি যে সংবিধানবিরোধী এবং রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধ, তাও ব্যবসায়ী রাজনীতিবিদরা জানেন না।
ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনের পর ড. ইউনূসের নেতৃত্বে নতুন সরকার গঠনের ফলে জনগণ স্বস্তি পেয়েছে এবং নতুন আশায় বুক বেঁধেছে। বাংলাদেশের জনগণ ড. ইউনূসকে বর্তমান নেতা হিসেবে পেয়ে আনন্দিত এবং তার নেতৃত্ব নিয়ে আশাবাদী। দেশের বর্তমান অস্থির পরিস্থিতি সত্ত্বেও ইউনূস সরকার জনগণের জন্য সেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনায় দক্ষতা প্রদর্শন করছে। সরকার শুরু থেকেই অভ্যন্তরীণ ও বহিরাগত নানা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। ভারতের বর্তমান সরকার ড. ইউনূস সরকারের প্রতি বন্ধুসুলভ আচরণ করছে না, বরং সে নানাভাবে সমস্যা সৃষ্টি করে সরকারের কার্যক্রম ব্যাহত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এই হুমকির গুরুত্ব অনুধাবন করে সরকার সম্প্রতি দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যের মাধ্যমে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছে। এটি স্পষ্ট যে, সংকটকালীন সময়ে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আমরা ভিন্ন চিত্র দেখতে পাই। বর্তমান সরকারের কিছু পদক্ষেপের বিষয়ে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে মতবিরোধ লক্ষ্য করা যাচ্ছে, যা জনগণের মধ্যে ভুল বার্তা প্রেরণ করছে। রাজনীতি সবসময় জনগণ ও দেশের জন্য, এবং সেটিই সর্বাগ্রে প্রাধান্য পাবে। ব্যক্তিগত ও দলীয় স্বার্থকে সবসময় জাতীয় স্বার্থের উপরে মর্যাদা দিতে হবে। সকল দলকে সংলাপে বসে জাতীয় স্বার্থে একসঙ্গে কাজ করার পথ বের করতে হবে। এর বাইরে যেকোনো পদক্ষেপ জাতির জন্য বিপর্যয় ডেকে আনবে। জাতি যখন এই দুটি রাজনৈতিক দলের মধ্যে সুসম্পর্ক প্রত্যাশা করছে, তখন তাদের উচিত ঐক্যবদ্ধ হয়ে সরকারকে বহিরাগত হুমকি মোকাবিলায় সহযোগিতা করা। এই দুই দলের মধ্যে বিভাজন অবশ্যই বহিরাগত শক্তির জন্য সুযোগ তৈরি করবে, যা তারা সহজেই কাজে লাগাবে। অন্যান্য রাজনৈতিক দলের যারা এই আন্দোলনে অংশ গ্রহণ করে ছিল তাদের কে সম্মানের সহিত জাতীয় ঐক্যমতে সম্পৃক্ত করা।
ছাত্র নেতাদের নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের উদ্যোগকে নিরুৎসাহিত করা উচিত নয়, বরং অন্যান্য রাজনৈতিক দলের তা স্বাগত জানানো উচিত। তাদের রাজনীতিতে এগিয়ে আসতে উৎসাহিত করা প্রয়োজন, যাতে তারা নতুন বাংলাদেশের গঠনে অবদান রাখতে পারে। তাদের নিজস্ব একটি রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম থাকতে পারে এবং তারা তাদের ঘোষণাপত্র সহকারে আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারে। এতে কোনো সমস্যা নেই, তবে তাদের ক্ষমতার রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে হবে। লোভের বশবর্তী হয়ে কোন রাজনৈতিক দলের ক্রিড়নকে পরিণত হওয়া চলবে না। প্রয়োজনে তারা সংসদে বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করবে। জাতীয় স্বার্থে বড় বা ছোট সব রাজনৈতিক দলকে আগামী কয়েক বছর ধরে একসঙ্গে কাজ করতে হবে, যতদিন না দেশ স্থিতিশীল হয়ে অভ্যন্তরীণ ও বহিরাগত সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত হয়। অভ্যন্তরীণ চ্যালেঞ্জ কোনোভাবে মোকাবিলা করা গেলেও, বহিরাগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা অনেক কঠিন। ভারত সার্বভৌম বাংলাদেশের জন্য একটি স্থায়ী হুমকি হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। জাতি কেবল তখনই তাদের কার্যকরভাবে মোকাবিলা করতে পারবে, যখন আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকব। জাতীয় ঐক্যমতের সিদ্ধান্ত বিষয়ে দৃঢ়তা থাকতে হবে। সর্বোপরি সর্বশক্তিমান ও মহান আল্লাহর উপর ভরসা রাখতে হবে। সততা ও সাহসিকতায় এগিয়ে যেতে হবে। তবেই বাঞ্ছনীয় লক্ষ্য অর্জিত হবে। দেশ সম্মান ও মর্যাদার অধিকারী হবে এবং বিশ্ব সভাতেও আমাদের অবস্থান সুদৃঢ় ও মজবুত হবে। বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ও সক্ষমতা অর্জন করে আধুনিক বিশ্বায়ন ব্যবস্থায় ভূমিকা রাখার যোগ্যতার অধিকারী হতে হবে। আর তাহলেই বাংলাদেশ স্বনির্ভর ও সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে পরিচিতি পাবে।
আমাদের শিক্ষিত তরুণদের একথা জানা উচিত, রাজনীতি হচ্ছে শাসন করার বুদ্ধিমত্তার আলোকিত প্রক্রিয়া। সেখানে ব্যক্তির খেয়াল-খুশির কোনো জায়গা নেই। রাজনীতি বলতে কী বোঝায়, সে সম্পর্কে দার্শনিক প্লেটো থেকে শুরু করে রুশো এবং আরও অনেকের শিক্ষাই আমরা লাভ করেছি। দুর্বৃত্তপনা, প্রতারণা, দুর্নীতি তথা জনগণের অর্থ লুটপাট করাকে রাজনীতি বলে না। একজন রাজনৈতিক নেতার যেমন গভীর জ্ঞান থাকতে হয়, তেমনি থাকতে হয় জনগণের প্রতি প্রবল দায়িত্ববোধ। গণতন্ত্র ধ্বংসের রাজনৈতিক প্রক্রিয়া জনজীবনের এমন কোনো ক্ষেত্র নেই যেখানে তার ক্ষতিকর প্রভাব ফেলেনি। নীতিহীন বিভক্তিকরণের রাজনীতির কর্মী হওয়ার ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের কিংবা শিক্ষকদের কোনো প্রকার দ্বিধা বা অনীহা দেখা যায়নি। দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর দায়িত্বশীল ও সংযমী ভূমিকায় ড. মুহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠন করা সম্ভব হয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। অর্থনীতির পুনর্গঠন, স্বাধীন ও টেকসই গণতন্ত্রের পথে দেশকে ফিরিয়ে আনতে বিপ্লবোত্তর অন্তর্বর্তী সরকার পরিশ্রম করে যাচ্ছে। আমাদের তরুণদের ভবিষ্যৎকে উজ্জ্বল করার কাজটি তাদের নিজেদেরই করতে হবে এবং ভুলে যেতে হবে ব্যর্থ নেতৃত্বের দিকে ফিরে তাকানোর অভ্যাস। বিগত দিনের নেতারা বর্তমান তরুণ প্রজন্মের অপূরণীয় ক্ষতি করেছেন। তরুণরা যখন সামনে তাকাচ্ছে তখন তারা কোনো আশাপ্রদ ও নিরাপদ ভবিষ্যৎ দেখতে পাচ্ছে না।
পরিশেষে আমরা বলতে পারি যে, ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বাংলাদেশের এ দুর্যোগময় পরিস্থিতি সামাল দিতে সক্ষম হবে। সমস্যার সমাধান দ্রুত করতে হবে। প্রথমেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও সর্বক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়া শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও অর্থনীতি খাতে অগ্রাধিকার প্রদান পূর্বক তার পরিকাঠামোগত সংস্কারেও মনোযোগ দিতে হবে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, এক্ষেত্রে বিদ্যমান সমস্ত প্রকল্প বা কমিটিকে ভেঙ্গে তার যৌক্তিক সংস্কার ও পরিবর্তন করতে হবে। এছাড়া বিভিন্ন জরুরি সেবা খাত যেমন- ডাক, তথ্য প্রযুক্তি, গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি, এ সমস্ত খাতে এ যাবৎকালের সিন্ডিকেটেড দূর্নীতির মূল উচ্ছেদ করতে হবে। অধিকন্ত বাজার নিয়ন্ত্রণসহ খাদ্য ও বিভিন্ন পণ্য সামগ্রীর মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। শান্তিময় ও মানবিক বাংলাদেশের পতাকা সমুন্নত রেখে অগ্রগতির নতুন যাত্রাপথ রচনা করতে হবে, যা আমাদের সমৃদ্ধ, মর্যাদাশীল দেশে পৌঁছে দেবে।
লেখক: কলামিস্ট ও গবেষক।
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন
২০২৮ ইউরো পর্যন্ত জার্মানির কোচ নাগালসম্যান
পাকিস্তানে সরকার ও বিরোধী দলের মধ্যে আলোচনা স্থগিত
সাবেক ২৪ এমপি’র গাড়ি নিলামে উঠছে রোববার
মিরপুরের আন্ডারওয়ার্ল্ড নিয়ন্ত্রণ ফিরে পেতে মরিয়া
অ্যালাউন্স ছাড়া কোনো ভাতা পাবেন না রেলকর্মীরা
ড. ইউনূসের পরিবার সম্পর্কে ইন্ডিয়া ডটকম-এর প্রতিবেদন মিথ্যা : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
ছাত্রদল নেতা মিথুন রিমান্ডে, ছয় সমর্থক কারাগারে
বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল কুনমিংয়ে ই-পাসপোর্ট সেবা চালু
বিএনপির ‘কথার টোন আ.লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে’
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে তিনজন আহত
বাংলাদেশের সংস্কার উদ্যোগকে সমর্থন আল গোরের
২০২৪ সালে জলবায়ু সঙ্কটে দেশের সোয়া ৩ কোটি শিশুর শিক্ষা ব্যাহত
মাদারীপুরে মানবপাচারকারীকে গণপিটুনির ভিডিও ভাইরাল
জাতীয় ঐক্য বিনষ্ট হলে ফিরে আসবে ফ্যাসিস্টরা : কুড়িগ্রামে ডা. শফিকুর রহমান
মোরেলগঞ্জে পল্লী বিদ্যুৎতের মিটার সংকট মিলছে না সংযোগ : গ্রাহকদের ভোগান্তি
রাউজানে জুমার নামাজে যাওয়ার পথে ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যা
বাজারে পলিথিন কেন সেটা না ভেবে ভাবুন কেন ব্যবহার করছেন : পরিবেশ উপদেষ্টা
আড়াইহাজারে পুলিশ কনস্টেবলকে আটক করলো জনতা
টিকটকারদের যন্ত্রণায় বিব্রত মেট্রোরেল যাত্রীরা
কুষ্টিয়ার মিরপুরে হত্যা চেষ্টা মামলায় আটক ২