ব্যাংকিং খাতে বিপর্যয়কর পরিস্থিতি

Daily Inqilab হারুন-আর-রশিদ

১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০৬ এএম | আপডেট: ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০৬ এএম

বিগত স্বৈরাচারী সরকারের ১৬ বছরে রাজনৈতিক বিবেচনায় ১৬টি নতুন ব্যাংকের অনুমোদন দেওয়া হয়। দেখা গেছে, বাংলাদেশে যখনই সরকার পরিবর্তন হয়, তখন মিডিয়া এবং ব্যাংকের প্রতি সরকারের বিশেষ দৃষ্টি থাকে। সরকারের প্রচারে দরকার মিডিয়া এবং আর্থিক সুবিধা ভোগের জন্য প্রয়োজন ব্যাংক। কথায় বলে, বেশি ব্যাংক বেশি লুটপাট; বেশি মিডিয়া বেশি অপপ্রচার। এ দুটো কাজে ফ্যাসিবাদী হাসিনা সরকার বিশ্বে এক নম্বর অবস্থানে ছিল।

বাংলাদেশে সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকের সংখ্যা ৬০ এর অধিক। এর মধ্যে ২৯টি ব্যাংক ইয়োলো জোনে আছে। ব্যাংকগুলো নানাবিধ সমস্যায় জর্জরিত এবং এদের ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনায় দুরদর্শিতার অভাব পরিলক্ষিত হয়।এ ছাড়া রয়েছে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ। ব্যাংকের সবচেয়ে খারাপ অবস্থানটি হলো রেড জোন। এখানে যে সমস্ত ব্যাংকের নাম তালিকাভুক্ত হয়েছে সেগুলো হলো বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক,পদ্মা ব্যাংক, বেসিক ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, অগ্রনী ব্যাংক, রুপালী ব্যাংক, এবি ব্যাংক,বাংলাদেশ ডেভেলমেন্ট ব্যাংক। সোনালী ব্যাংক ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামি ব্যাংক রেড জোনের কাছাকাছি। বাংলাদেশ ব্যাংকের অক্টোবর-নভেম্বরের প্রজ্ঞাপন ২০২৪ এ এসব তথ্য প্রকাশিত হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসেব অনুযায়ী পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে বাংলাদেশে ঋণ ৯৯.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং পাচার হয়েছে ৯৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর ফলে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক এবং বেসরকারি ব্যাংক। বহু আমানতকারী এখন পর্যন্ত তাদের টাকা উত্তোলন করতে পারেনি।

বর্তমানে দেশে ৬টি রাষ্ট্রয়ত্ত ব্যাংক, ৪৪টি বেসরকারি ব্যাংক, ৯টি বিদেশি ব্যাংক ও ৩টি বিশেষায়িত ব্যাংক এবং ৩৪ টি দেশি-বিদেশি আর্থিক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের প্রায় ৪৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের অর্থনীতিকে সামাল দিচ্ছে। দেশ-বিদেশের গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর এবং বিশিষ্ট অর্থনীতিবীদদের লেখা পড়ে জানা যায় যে, বর্তমানে দেশের ব্যাংকিং খাত বড় ধরনের হুমকির মধ্যে রয়েছে।

আপাতত পরিস্থিতি সামাল দেওয়া গেলেও যে কোনো সময়ে আবার ধস নামতে পারে। কারণ ব্যাংক থেকে যে পরিমাণ অর্থ পাচার হয়ে গেছে তা ফিরিয়ে আনা সহজসাধ্য ব্যাপার নয়। দেশের ব্যাংক খাতের সমস্যা দীর্ঘদিনের। ব্যাংক ব্যবস্থাপনা দেশের অর্থনীতির প্রধানতম চালিকা শক্তি হলেও ১৬ বছর ধরে আমানত এবং বিনিয়োগ এর মধ্যে যোজন যোজন ফারাক পরিলক্ষিত হয়েছে। দেশে ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনায় সবচেয়ে বড় অভাবটা হলো সুশাসনের অভাব। রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় যারা ব্যাংকের মালিক হয়েছেন তারাই গ্রাহকদের জমাকৃত টাকা লুটেপুটে খেয়েছেন। এক্ষেত্রে সবচেয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নজরদারি আবশ্যক ছিল। কিন্তু সেটা হয়নি। ব্যাংকের পরিচালনা পরিষদ যাতে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত হয় সে দিকে বিশেষ দৃষ্টি দেওয়া একান্ত দরকার। আমরা লক্ষ্য করেছি, ব্যাংক যারা পরিচালনা করছেন এবং যারা কর্মকর্তা হিসাবে ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছেন তাদের অধিকাংশের মধ্যে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নেই। দ্বিতীয়ত, যেসব আইন-কানুন, নীতিমালা; বিধিবিধানের মাধ্যমে ব্যাংক পরিচালিত হওয়ার কথা, সে-সব যথাযথভাবে মানা হচ্ছেনা। তৃতীয়ত, ব্যাংকের অনেক পরিচালকের মধ্যে শুদ্ধতা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার প্রচন্ড ঘাটতি রয়েছে। এমনও দেখা গেছে এদের কেউ কেউ নামে বেনামে শত শত কোটি টাকা ঋণ নিচ্ছে। চতুর্থত, ঋণ গ্রহণের নামে এক শ্রেণির ব্যবসায়ী হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে তা আর পরিশোধ করছেন না। এভাবে দিন দিন খেলাপি ঋণ বাড়ছে। পঞ্চমত, পরিচালনা পষর্দে নিয়োজিত কিছু পরিচালক ব্যাংকে ব্যবস্থাপনার কাছে বিশেষ করে ঋণ মঞ্জুরির ক্ষেত্রে সরাসরি হস্তক্ষেপ করছেন। সর্বোপরি ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কার্যকর তদারকির অভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে। এ পর্যন্ত যারা ব্যাংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন তাদের কম সংখ্যককেই বিচারের আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে। সেজন্য কিছুদিন আগেও গুজব ছিল অনেকে ব্যাংকে সঞ্চিত টাকা উঠিয়ে ঘরে নগদ রেখে দিচ্ছে কিংবা বাধ্য হয়ে হাউজিং ব্যবসায় বিনিয়োগ করছে বা বিদেশে আত্মীয় স্বজনের কাছে পাচার করছে।

দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে গত অক্টোবর মাসে বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুর্বল নীতিমালা প্রয়োগ এবং স্বচ্ছতার অভাব বাংলাদেশের ব্যাংক খাতকে ঝুঁকির মধ্যে রেখেছে। এখানে ব্যাংক খাত নিয়ন্ত্রণ করে এমন সব ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠান যাদের আসল আগ্রহ অন্যত্র। মূলত বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ বা ব্যবসায়ী গ্রুপের মালিকরা ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ করে। বর্তমানে দেশে ব্যাংকিং খাতের মূল সমস্যা হচ্ছে ক্রমবর্ধমান ও নিয়ন্ত্রণহীন কু-ঋণ বা মন্দ ঋণ। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, বর্তমানে ঋণের ৯.৯৩ শতাংশ হচ্ছে কুঋণ, যার মধ্যে ২০ শতাংশের বেশি মন্দ ঋণ আছে ৯টি ব্যাংকের বিশেষত রাষ্ট্রয়ত্ত ব্যাংকগুলোর।

গত ২৮ আগস্ট পত্রিকান্তরে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের একটি উদ্ধৃতি তুলে ধরা হয়েছিল। তিনি যথার্থই বলা হয়েছে, ‘এস আলম ইতিহাসের প্রথম ব্যাক্তি যিনি সুপরিকল্পিতভাবে ব্যাংক লুট করেছেন। এমন সুপরিকল্পিতভাবে পৃথিবীতে কেউ ব্যাংক ডাকাতি করেছে কিনা তা এখনো অজানা।’ ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান অত্যন্ত পেশাগত ব্যবস্থাপনার সমষ্টি। ফলে একটি ব্যাংক প্রতিষ্ঠা থেকে শুরু করে সাধারণ আমানতকারী ও গ্রাহকদের আস্থা অর্জনে নিরলসভাবে কাজ করে যেতে হয়। কিন্তু এস আলম তার উদ্ভাবিত অভিনব পন্থায় শেয়ার বাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকের নিদিষ্ট সংখ্যক শেয়ার (৫১ শতাংশ বা তার বেশি) কেনার মাধ্যমে তার নিয়ন্ত্রিত সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে পরিচালনা বোর্ড দখল ও তাদের পছন্দ অনুযায়ী ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ নিয়োগ দিয়েছেন। ইসলামি ব্যাংকের মতো শক্তিশালী একটি ব্যাংকে তিনি তার পিএস আকিজ উদ্দিনকে উপব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন, ফলে এ ব্যাংক নজিরবিহীনভাবে চট্টগ্রামের একটি নির্দিষ্ট এলাকার অধিবাসীদের বিভিন্ন সময়ে নিয়ম বহির্ভূতভাবে কোনো ধরনের প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষা ছাড়াই বা নামমাত্র মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে তা অতীতে ব্যাংকি সেক্টরে কল্পনা করাও যায়নি। এ কারণে ইসলামি ব্যাংকের মতো একটি শক্তিশালী ব্যাংককে বহুদিন লাইফ সাপোর্ট দিয়ে টিকিয়ে রাখতে হয়েছিল। এ ছাড়াও এস আলম কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত আরও কয়েকটি ইসলামি ব্যাংককে নিয়মের কোনো তোয়াক্কা না করে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে তারল্য সুবিধা প্রদান করা হয়েছে। অতিসত্যি কথা এসব কাজে তৎকালীন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আমলা থেকে অর্থনীতিবিদ বনে যাওয়া গভর্নরের প্রচ্ছন্ন সমর্থন ছিল। ফলে ব্যাংকিং সেক্টরের বহুল প্রচলিত বিধিবিধান ও অনুশাসন ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছিল যা ব্যাংকিং সেক্টরকে ভঙ্গুর করেছে। অবশেষে তৈরি হয়েছে আমানতকারীদের আস্থাহীনতা, ফলে ব্যাংকের অনেক গ্রাহক অর্থ উত্তোলন করে ব্যাংকিং ব্যবস্থা থেকে বিভিন্ন অনুৎপাদনশীল খাতে তাদের পুঁজি স্থানান্তর করেছেন। ফলে ব্যাংকিং ব্যবস্থা অতীতের যে কোনো সময়ের তুলনায় বড় ধরনের ঝুঁকির মধ্যে পতিত হয়েছে।

বর্তমানে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে মাফিয়া কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত ব্যাংকগুলো থেকে নামে-বেনামে তাদের নেয়া বৃহৎ ঋণ চিহ্নিতকরণ, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উচ্চপদস্ত ও দক্ষ কর্মকর্তাদের দিয়ে বিশেষ পরিদর্শন টিমের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করা। বিশেষত ঋণদান প্রক্রিয়া, বিতরণ করা অর্থের ব্যবহার, ঋণের বিপরিতে ব্যাংকের জামানত, জামানতের পর্যাপ্ততা নির্ধারণের মাধ্যমে ভালো ঋণ ও মন্দ ঋণকে যথাযতভাবে শ্রেণীকরণ, তাদের বিপরীতে প্রভিশনিংয়ের ব্যবস্থাকরণ, ওইসময়ে নিয়ম বহির্ভূতভাবে কোনো ঋণ অনুমোদন করা হয়ে থাকলে অবিতরণকৃত ঋণের কিস্তিগুলো অবিলম্বে বন্ধ করা এবং তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা এবং যোগ্য-দক্ষ ও অভিজ্ঞতা সম্পন্ন কর্মকর্তাদের যথাযথ পদায়নের মাধ্যমে সুশাসনের কঠিন বার্তা প্রেরণ। সর্বশেষে আবারো বলবো, ব্যাংক ব্যবস্থা দেশের অর্থনীতির প্রধানতম চালিকাশক্তি। এখানে অনিয়ম-দুর্নীতি হলে অর্থনীতি বিপর্যস্ত হতে বাধ্য। সেটাই হয়েছে। এ অবস্থা থেকে ব্যাংক ও অর্থনীতিকে উদ্ধার করার বিকল্প নেই।

লেখক: গ্রন্থকার, গবেষক এবং অর্থনৈতিক বিশ্লেষক।
harunrashidar@gmail.com


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

মুসলিম শাসকরা কি ইহুদিদের দাসে পরিণত হয়েছেন?
হাসিনার পতনের পর বিএনপির আট মাস
ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিল : বৈরিতার বহিঃপ্রকাশ
প্রতিবন্ধীবান্ধব অবকাঠামোর অপ্রতুলতা
ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতের বিকাশে জোর দিতে হবে
আরও
X

আরও পড়ুন

আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের গোপন ঢাকামুখী যাত্রা, গোয়েন্দা তথ্যে চাঞ্চল্য

আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের গোপন ঢাকামুখী যাত্রা, গোয়েন্দা তথ্যে চাঞ্চল্য

ঢাকায় তাপমাত্রা কমার আভাস, শীতল দিনে স্বস্তির সম্ভাবনা

ঢাকায় তাপমাত্রা কমার আভাস, শীতল দিনে স্বস্তির সম্ভাবনা

হঠাৎ বাংলাদেশের ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল, ভারতের উদ্দেশ্য কী ছিল?

হঠাৎ বাংলাদেশের ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল, ভারতের উদ্দেশ্য কী ছিল?

রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ৯ জিএমকে ডিএমডি পদে পদোন্নতি

রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ৯ জিএমকে ডিএমডি পদে পদোন্নতি

নোয়াখালীতে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর স্থাপনের দাবিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি ডিসি'র

নোয়াখালীতে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর স্থাপনের দাবিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি ডিসি'র

ইসরায়েলের বর্বরতার প্রতিবাদে রাজধানীতে মোটরসাইকেল র‌্যালি

ইসরায়েলের বর্বরতার প্রতিবাদে রাজধানীতে মোটরসাইকেল র‌্যালি

সৈয়দপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতার বাড়ি থেকে বোমা সাদৃশ্য বস্তু উদ্ধার

সৈয়দপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতার বাড়ি থেকে বোমা সাদৃশ্য বস্তু উদ্ধার

বিনিয়োগকারীদের চোখ আগামী নির্বাচিত সরকারের দিকে: খসরু

বিনিয়োগকারীদের চোখ আগামী নির্বাচিত সরকারের দিকে: খসরু

ভারতজুড়ে ওয়াকফ আইন নিয়ে তীব্র বিক্ষোভ ও আইনি লড়াই

ভারতজুড়ে ওয়াকফ আইন নিয়ে তীব্র বিক্ষোভ ও আইনি লড়াই

ভক্ত, দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখোরিত মোরেলগঞ্জের লক্ষীখালি বারুনী স্নানোৎসব ও ধর্মীয় মাতুয়া মেলা

ভক্ত, দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখোরিত মোরেলগঞ্জের লক্ষীখালি বারুনী স্নানোৎসব ও ধর্মীয় মাতুয়া মেলা

ইসরায়েলি অবরোধে ত্রাণহীন গাজায় মানবিক বিপর্যয়

ইসরায়েলি অবরোধে ত্রাণহীন গাজায় মানবিক বিপর্যয়

ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের

ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের

নদীতে গোসল করতে নেমে প্রাণ গেল দুই বোনের

নদীতে গোসল করতে নেমে প্রাণ গেল দুই বোনের

জীবিত অভিবাসীদের ‘মৃত’ ঘোষণা করে তাড়াচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

জীবিত অভিবাসীদের ‘মৃত’ ঘোষণা করে তাড়াচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

বঙ্গোপসাগরে ৪ ট্রলারে ডাকাতি, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৮

বঙ্গোপসাগরে ৪ ট্রলারে ডাকাতি, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৮

এক সপ্তাহে যৌথ বাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার ৬০৮

এক সপ্তাহে যৌথ বাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার ৬০৮

নিউইয়র্কে নদীতে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, শিশুসহ নিহত ৬

নিউইয়র্কে নদীতে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, শিশুসহ নিহত ৬

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৪০ ফিলিস্তিনি

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৪০ ফিলিস্তিনি

রামগতিতে চাঁদা না দেয়ায় কিশোর গ্যাং সদস্যদের হামলায় দিনমজুর আহত, আটক ১

রামগতিতে চাঁদা না দেয়ায় কিশোর গ্যাং সদস্যদের হামলায় দিনমজুর আহত, আটক ১

দোয়ারাবাজার সীমান্তে ভারতীয় খাসিয়ার গুলিতে বাংলাদেশী নিহত

দোয়ারাবাজার সীমান্তে ভারতীয় খাসিয়ার গুলিতে বাংলাদেশী নিহত