আমাদের প্রযুক্তির সাথে চলতে হবে
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০৩ এএম | আপডেট: ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:০৩ এএম

বর্তমান বিশ্বে প্রযুক্তিখাত অনবরত উন্নত থেকে উন্নতর হচ্ছে। একের পর এক বিস্ময়কর প্রযুক্তির উদ্ভব ঘটাচ্ছে প্রযুক্তিবিদরা। তাতে মানুষের প্রয়োজনীয়তা কমে যাচ্ছে। তবুও প্রযুক্তির উৎকর্ষ বেড়েই চলেছে। ভবিষ্যতে আরো বাড়বে নিঃসন্দেহে। প্রযুক্তির উন্নয়নে রীতিমতো যুদ্ধ শুরু হয়েছে বিশ্বব্যাপী। তেমনি ব্যবহারের ক্ষেত্রেও। প্রযুক্তির ব্যবহার যত বাড়ছে ততই উন্নতি হচ্ছে। বর্তমানে সর্বাধিক ব্যবহৃত প্রযুক্তির অন্যতম হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক প্রযুক্তি। এ ক্ষেত্রে মাইক্রোসফটের সহপ্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস সম্প্রতি এক টেলিভিশন অনুষ্ঠানে বলেছেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দ্রুত বিকাশে গভীর অনিশ্চয়তা তথা ভীতিকর পরিস্থিতি তৈরি করছে। কারণ, বেশির ভাগ কাজের জন্য মানুষের প্রয়োজন হবে না। তবে, এআই শিগগিরই উচ্চমানের শিক্ষা ও চিকিৎসাসংক্রান্ত পরামর্শ প্রদান করতে পারবে। এতে প্রচলিত শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবায় নতুন মাত্রা যুক্ত হবে। এআইচালিত ডায়াগনস্টিক সেবা প্রশিক্ষিত ব্যক্তিদের তুলনায় নির্ভুলভাবে রোগ শনাক্ত করার ক্ষমতা অর্জন করেছে। বর্তমানে বিশ্বজুড়ে চিকিৎসাসেবার যে ঘাটতি রয়েছে, তা পূরণে সাহায্য করতে পারে এআই। একইভাবে শিক্ষাক্ষেত্রে এআইনির্ভর শিক্ষা কার্যক্রম শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত প্রয়োজন মেটাবে। দক্ষতাবিষয়ক শিক্ষাও বর্তমানের তুলনায় আরও বেশি সহজলভ্য হয়ে উঠবে। পদার্থবিদ্যায় ২০২৪ সালের নোবেল পুরস্কার বিজয়ী এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ‘গডফাদার’ বলে খাত জিওফ্রে হিন্টন বলেছেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে। ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যান সম্প্রতি বলেছেন, এআই প্রযুক্তির বিকাশের জন্য কোম্পানিগুলোকে অনেক বেশি বিনিয়োগ করতে হবে। একবার মডেল তৈরি হয়ে গেলে ব্যবহারকারীরা তুলনামূলক কম খরচে এটি ব্যবহার করতে পারবে। প্রতি বছর এ খরচ ১০ গুণ কমতে পারে। ফলে সামনের দিনগুলোয় এআইয়ের ব্যবহার ব্যাপকভাবে বাড়তে থাকবে। ওপেনএআইয়ের পাশাপাশি মাইক্রোসফট, এনভিডিয়া, আর্ম, ওরাকল ও সফট ব্যাংকের মতো বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো যুক্তরাষ্ট্রে পরবর্তী চার বছরে এআই অবকাঠামো তৈরির জন্য ৫০ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
গত ১০-১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ প্যারিসে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘এআই অ্যাকশন সামিট ২০২৫।’ এই সম্মেলনের মূল উদ্দেশ্য হলো, এআই প্রযুক্তির উন্নয়ন, নৈতিকতা এবং বৈশ্বিক প্রভাব নিয়ে আলোচনা করা। এই আন্তর্জাতিক সম্মেলনে প্রায় ১০০টি দেশের রাষ্ট্রপ্রধান, শীর্ষ সরকারি কর্মকর্তা, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী এবং বিজ্ঞানীরা অংশগ্রহণ করেন। এই সম্মেলনে এআই উন্নয়নে উন্মুক্ত, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং নৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে, যাতে ফ্রান্স, চীন ও ভারতসহ ৬০টি দেশ স্বাক্ষর করেছে। যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র এই ঘোষণায় সই করেনি। এই সম্মেলনে ফ্রান্স ১০৯ বিলিয়ন ইউরো বিনিয়োগ করার ঘোষণা দিয়েছে। ফ্রান্স সরকার, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং বিভিন্ন প্রযুক্তি জায়ান্টের সহযোগিতায় এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। অপরদিকে, চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র কুও চিয়া খুন গত ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বেইজিংয়ে এক নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেছেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) খাতে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষের সাথে বিনিময় ও সহযোগিতা জোরদার করতে চায় চীন।
যা’হোক, হালে প্রযুক্তি খাতে বিস্ময়কর উদ্ভাবন হচ্ছে, ডিপসিক ও ডিপ রিসার্চ। চীনভিত্তিক এআই চ্যাট বট ‘ডিপসিক’কে পাল্লা দিতেই যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চ্যাটজিপিটি-ওপেনএআই ‘ডিপ রিসার্চ চালু করেছে গত ২ ফেবুয়ারি, ২০২৫। ওপেনএআই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নতুন ফিচারটি বিনিয়োগ, বিজ্ঞান, নীতিনির্ধারণ ও প্রকৌশলের মতো জটিল বিষয় নিয়ে কাজ করবে। এটি তাদের বিস্তৃত, নির্ভুল ও নির্ভরযোগ্য তথ্যের প্রয়োজন মেটাবে। উপরন্তু এটি গাড়ি, ইলেকট্রনিকস বা আসবাবপত্রের মতো বড় কেনাকাটা নিয়ে গবেষণার ক্ষেত্রেও কার্যকর হবে। সর্বোপরি এতে নির্ভুল তথ্যসূত্র থাকবে, যাতে ব্যবহারকারীরা সহজেই তথ্য যাচাই করতে পারবে। অনুসন্ধানের উত্তর দিতে ৫-৩০ মিনিট পর্যন্ত সময় নিতে পারে। অনুসন্ধান শেষ হলে ব্যবহারকারীকে নোটিফিকেশন পাঠানো হবে। অপরদিকে, জার্মানভিত্তিক ইডিএজি স্বয়ংক্রিয় গাড়ি-রোবট তৈরি করছে, যার নামকরণ করা হয়েছে সিটিবট। ব্যাটারি ও ৫জি প্রযুক্তি চালিত এই বাহন ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৫০ কিলোমিটার গতিতে চলতে পারবে, রাস্তায় থাকা সেন্সর থেকে পাওয়া নির্দেশনা মেনে এটি চলবে। এটি প্যাকেজ ডেলিভারি, শহরের গাছে পানি দেওয়া, বাড়ি বাড়ি গিয়ে আবর্জনা সংগ্রহের কাজ করতে পারে। নির্মাতাদের লক্ষ্য ২০৪০ সালের মধ্যে নগরগুলোতে যানজট ও কার্বন নির্গমন-মুক্ত করা।
বিশ্বে নতুন বিপ্লব শুরু হয়েছে। সে বিপ্লব হচ্ছে প্রযুক্তির বিপ্লব। এতে যে বা যারা যত বেশি সংশ্লিষ্ট হতে পারছে, তারা তত বেশি উন্নতি করতে পারছে। প্রযুক্ত বিপ্লবের উন্নতি হচ্ছে সার্বিক ও টেকসই। তাই প্রযুক্তি বিপ্লবে আমাদের সম্পৃক্ত হতে হবে। ব্যবহারযোগ্য সব প্রযুক্তিকে ব্যবহার করতে হবে। এ ব্যাপারে জাতীয় মানসিকতা তৈরি করতে হবে। প্রচারণা ও শিক্ষায় সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া হলেই স্বল্প দিনের মধ্যে প্রযুক্তির ক্ষেত্রে জাতীয় মানসিকতা তৈরি হবে। অন্যের তৈরিকৃত প্রযুক্তি ব্যবহার করেই ক্ষান্ত হলে চলবে না, নিজস্ব ধ্যান-ধারণা ও উপযোগী করে স্বীয় কাজের উপযোগী প্রযুক্তি উদ্ভাবন করতে হবে। মনে রাখতে হবে, প্রযুক্তি খাতে বৈশ্বিক সূচকে আমাদের তথা দেশের অবস্থান ভালো নয়। অবস্থান সূচকের তলানিতে। যেমন: এনআরআই সূচক-২০২৪ মতে, ১৩৩টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৮৯তম, গড় স্কোর ৪৩.৫৬ (প্রযুক্তিতে ৪৩.৭৩)। এ সূচকে ভারতের অবস্থান ৪৯তম। কিছু দিন আগে প্রকাশিত আইএমএফ প্রণীত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) প্রস্তুতির সূচকে বিশ্বের ১৭৪টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ১১৩তম, মান শূন্য দশমিক ৩৮ (কেনিয়া, রুয়ান্ডা, ঘানা, সেনেগালেরও নিচে)। বিশ্বব্যাংকের ‘ডিজিটাল অগ্রগতি ও প্রবণতা প্রতিবেদন-২০২৩’ মতে, বাংলাদেশে ৩৯% মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে, যা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে নি¤œ। সার্ফশার্ক ডিজিটাল কোয়ালিটি অব লাইফ ইনডেক্স-২০২৩ প্রতিবেদন মতে, ডিজিটাল জীবনমান সূচক-২০২৪ মতে, বিশ্বের ১২১ দেশের তালিকায় বাংলাদেশ ৮২তম (গত বছরের চেয়ে পাঁচ ধাপ পিছিয়েছে), ভারত ৫২তম। অপরদিকে, বিবিএস’র তথ্য মতে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিক (জুলাই-সেপ্টেম্বর) পর্যন্ত দেশে প্রতি একশ’ পরিবারের মধ্যে কম্পিউটার ব্যবহার ও প্রয়োগ সম্পর্কে জানে মাত্র ৯.২%। এই হচ্ছে ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বরূপ! অর্থাৎ প্রযুক্তির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের বর্ণিত বৈশ্বিক অবস্থান চরম লজ্জাস্কর। উন্নতিরও চরম অন্তরায়। তাই প্রযুক্তি ক্ষেত্রে দেশের ব্যাপক উন্নতি করতে হবে।
বর্তমান বিশ্বে উন্নতির প্রধান সোপান হচ্ছে ইন্টারনেট। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্য যে, বাংলাদেশে ইন্টারনেটের সুবিধা খুবই সীমিত। শুধুমাত্র শহরভিত্তিক। তারও গতি খুব কম। দারিত্র্যপীড়িত আফ্রিকা অঞ্চলের দেশগুলোর চেয়েও কম। যেটুকু আছে, তাও সরকার কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত। তাই সরকার যখন তখন বন্ধ করে দেয়! ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পতনের আন্দোলনের শেষ সময়ে কয়েক দিন লাগাতর দেশব্যাপী ইন্টারনেটের সুবিধা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল! ফ্রিডম হাউসের ‘ফ্রিডম অন দ্য নেট ২০২৪’ মতে, ইন্টারনেট স্বাধীনতায় বাংলাদেশের পয়েন্ট ৪০, শ্রীলঙ্কা ৫৩, ভারত ৫০ ও পাকিস্তান ২৭। বাংলাদেশ ‘আংশিক মুক্ত’। উপরন্তু প্রাকৃতিক দুর্যোগেও ইন্টারনেটের সুবিধা বন্ধ হয়ে যায় কখনো কখনো। ইন্টারনেটের লাইন ব্যবহৃত হয় বিদ্যুতের খুঁটিতে। তাই তারের জঞ্জালে বিদ্যুতের সব খুঁটিতে চড়ুই পাখির বাসার মতো অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। এর লাইন দেওয়া নেওয়া নিয়েও দ্বন্দ্ব, মারামারি ইত্যাদির অন্ত নেই। মূল্য বেশি। সর্বোপরি বিদ্যুতের লাইন এখন মাটির নিচ দিয়ে স্থাপন করা হচ্ছে। এটা সম্পন্ন হলে বিদ্যুতের সব খুঁটি সরিয়ে ফেলা হবে। তখন ইন্টারনেটের লাইন স্থাপনে বড় সংকট সৃষ্টি হবে। এই অবস্থায় দেশে স্টারলিংকের ইন্টারনেটের সংযোগ নেওয়ার আলোচনা চলছে। এ নিয়ে সংস্থাটির মালিক বর্তমান বিশ্বের প্রধান ধনী ও প্রযুক্তির মহানায়ক ইলন মাস্ক ও বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আলোচনা হয়েছে সম্প্রতি।
স্টারলিংকের সেবা পেতে মহাকাশে স্থাপিত স্যাটেলাইট থেকে গ্রাহককে একটি সেটআপ বক্সের মাধ্যমে সংযোগ নিতে হয়। তাই এর সেবা পেতে কোনো তার বা খুঁটির প্রয়োজন হয় না। গতিও খুব উচ্চ। সেবা পাওয়া যায় আকাশে, বাতাসে, সাগরে, পাহাড়ে, মাঠে-ঘাটে তথা সর্বত্রই। কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগেও এর সেবা ব্যাহত হয় না। সব সময় নির্বিঘেœ এর সেবা পাওয়া যায়। তাই যুক্তরাষ্ট্রসহ বহু দেশে স্টারলিংকের ইন্টারনেট ব্যবহৃত হচ্ছে। এই অঞ্চলে ভুটানেও এটি ব্যবহার হচ্ছে। বাংলাদেশ এটি নেওয়ার জন্য চেষ্টা করছে। তাই প্রতিষ্ঠানটির লোকজন বাংলাদেশে এসে এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট মহলে কথা বার্তা বলেছেন এবং তৎপ্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে এ ব্যাপারে একটি নীতিমালা তৈরি করছে বলে খবরে প্রকাশ। উভয় পক্ষের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মধ্যেও এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। উভয় পক্ষই দেওয়া-নেওয়াতে সম্মত রয়েছে। তবে, সমস্যা দেখা দিয়েছে সেবার মূল্য নিয়ে। স্টারলিংক যে মূল্য দাবি করেছে তা এ দেশের অধিকাংশ মানুষের সাধ্যের বাইরে। তাই এ বিষয়টি যদি অনুধাবন করে স্টারলিংকের কর্তৃপক্ষ মূল্য কমিয়ে দেয়, তাহলেই বাংলাদেশের সব মানুষ স্টারলিংকের ইন্টারনেটের সুবিধা ভোগ করতে পারবে। তাতে উন্নতির নতুন এক দিগন্ত খুলে যাবে। ঘরে বসেই সকলেই ডিজিটাল সব কাজ করতে পারবে। তাতে বেকারত্ব ও দারিদ্র্য কমে যাবে।
লেখক: সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
sardarsiraj1955@gmail.com
বিভাগ : সম্পাদকীয়
মন্তব্য করুন
আরও পড়ুন

নেত্রকোনার খালিয়াজুড়িতে বিএনপি নেতাকর্মীদের উপর হামলা

ইসরাইলী পণ্য বয়কটের দাবিতে রাজবাড়ীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

গাজীপুরে বিক্ষোভ মিছিল থেকে দোকানে হামলা গ্রেফতার ৪

ফিলিস্তিনিদের মুক্তি সংগ্রামের প্রতি সংহতি জানিয়ে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

লৌহজংয়ে জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা সভা সড়ক ও নৌ-র্যালী

গাজায় ইসরায়েলি নৃশংসতার প্রতিবাদে চাঁদপুরে ল'ইয়ার্স কাউন্সিলের বিক্ষোভ মিছিল

কৃষ্ণসাগরে বিশাল রুশ যুদ্ধ জাহাজ, স্যাটেলাইট ছবি দেখেই কাঁপছে ইউরোপ!

সুপ্রীম কোর্টের রায়ে ট্রাম্পের বিতাড়ন নীতি বহাল

ফরিদপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে পড়ে নিহত ৫, আহত ৩৫

ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিয়ে ৯ মাসে ৩০ হাজারের বেশি অভিবাসী যুক্তরাজ্যে

শেষ পর্যন্ত লড়াই চালানোর ঘোষণা: ট্রাম্পের হুমকির জবাব দিলো চীন

কারিনা সুবিধার মেয়ে নয়,যা করবে, ভেবেচিন্তে কোরো

দাউদকান্দিতে শিক্ষার মানউন্নয়ন বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত

দাউদকান্দিতে মাছ ধরা নিয়ে সংঘর্ষ গুলিবিদ্ধ -৩

সার্বজনীন স্বাস্থ্য-কল্যাণে বিনিয়োগ বৃদ্ধির আহ্বান: অধ্যাপক সায়েদুর রহমান

গাজায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে দৌলতখানে ছাত্রদলের অবস্থান কর্মসূচি ও বিক্ষোভ মিছিল

ব্যাংকিং সেবার আধুনিকায়নে বাংলাদেশ ও দ. কোরিয়ান প্রতিষ্ঠানের চুক্তি

কঙ্গোর উত্তেজনার মধ্যে রুয়ান্ডায় গণহত্যার ৩১তম বার্ষিকী পালিত

কিশোরগঞ্জে ভাড়া বাসা থেকে পুলিশ সদস্যের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

আড়াইহাজারে সুইডিশ কোম্পানির কারখানা স্থাপনে সমঝোতা সই