ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র : শহীদ জিয়া ও বেগম জিয়ার বিএনপি এবং আজকের বিএনপি

Daily Inqilab মোবায়েদুর রহমান

০৮ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ০৮ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০৪ এএম

আমরা বিএনপিকে ভুল বুঝতে চাই না। আমরা বাংলাদেশের ইতিহাসে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে অত্যন্ত যোগ্য এবং সৎ রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে গণ্য করি। জিয়াউর রহমান যে বিএনপির জন্ম দিয়েছিলেন সেই বিএনপি বাংলাদেশে তৎকালীন সমস্ত মানুষের আশা আকাক্সক্ষাকে ধারণ করেছিল। কয়েকটি বিষয় বাংলাদেশের প্রবীণ মানুষরা জানেন। তারপরেও নতুনদের জন্য রিপিট করছি। প্রথমত, অর্থনৈতিকভাবে তার বিরুদ্ধে তার শত্রুরাও এক পয়সার দুর্নীতির অভিযোগ করতে পারবে না। মুসলিম উম্মাহর সাথে সম্পর্ক স্থাপন তিনিই করেছিলেন। সংবিধানে আল্লাহর প্রতি আস্থা তিনিই অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন। সংবিধান থেকে বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র এবং ধর্মনিরপেক্ষতা তিনিই বাদ দিয়েছিলেন। শেখ মুজিবুর রহমান ভারতের সাথে যে গোলামীর সম্পর্ক গড়েছিলেন, শহীদ জিয়া সেই গোলামীর জিঞ্জির ছিন্ন করেন। সেনাবাহিনীর কতিপয় ষড়যন্ত্রকারীর চক্রান্তে তিনি নিহত হলে তার সহধর্মিনী বেগম খালেদা জিয়া এক পর্যায়ে এসে তার স্থলাভিষিক্ত হন। রাজনীতিতে নবাগতা হওয়া সত্ত্বেও খুব অল্প সময়ের মধ্যেই তিনি তার মরহুম স্বামীর আদর্শ মোতাবেক দেশ চালাতে থাকেন। শহীদ জিয়া এবং বেগম জিয়ার নেতৃত্ব এবং আদর্শের কারণেই বিএনপি দেশের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় দল হিসেবে আবির্ভূত হয়।

এখন ২০২৫ সাল। ৪৫ বা ৪৬ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত সেই বিএনপি কি আজ আর আছে? এই বিএনপি কি শহীদ জিয়ার বিএনপি? এসব প্রশ্ন আসছে অনেকগুলো কারণে। একটি কারণ এখানে উল্লেখ করছি। বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ দৈনিক প্রথম আলোর প্রধান সংবাদের শিরোনাম, ‘সংবিধানের মূলনীতির বদল চায় না বিএনপি’। ঐ সংবাদে প্রথম পৃষ্ঠায় যেসব ইনসেট দেওয়া হয়েছে সেগুলি হলো ‘ধর্মনিরপেক্ষতা, জাতীয়তাবাদ ও সমাজতন্ত্র বাদ দেওয়ার পক্ষে না বিএনপি’। জাতীয় সংস্কার কমিশনের সুপারিশের ওপর বিএনপি যে মতামত দিয়েছে তার অন্যতম হলো ঐ তিনটি মূলনীতি বাদ না দেওয়া। আমরা এই একটি মাত্র মতামতের কারণে বিএনপি সম্পর্কে কিছু বলতাম না। কিন্তু আমাদের হাতে আরো কিছু ডকুমেন্ট এসেছে, যেগুলোর কারণে আজ এই বিষয়ে লিখতে বাধ্য হচ্ছি।

গত ২০ মার্চ ইংরেজি ডেইলি স্টারের প্রথম পৃষ্ঠায় একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। সংবাদের শিরোনাম, Tarique warns of extremists, fascists waiting to pounce- Says secularism, democracy will be priority of BNP. বঙ্গানুবাদ: চরমপন্থী এবং ফ্যাসিবাদীরা ছোবল মারার জন্য ওঁৎ পেতে আছে, হুঁশিয়ারী তারেক রহমানের। বলেন, বিএনপির অগ্রাধিকার হবে ধর্মনিরপেক্ষতা এবং গণতন্ত্র।

রিপোর্টে বলা হয়, Warning that extremists and fascists could again bury democracy in Bangladesh, BNP acting chairman Tarique Rahman yesterday said his party, along with other democratic parties, will prioritise maintaining the country’s secular character and strengthening democracy.
We would like to draw the attention of the interim government that if it fails to control the evil activities of religious extremists and their radicalism, extremist groups and defeated fascist forces will once again bury democracy in the country, he told at an iftar party via videoconference. বঙ্গানুবাদ: জনাব তারেক রহমান এই মর্মে হুঁশিয়ারী দেন যে, চরমপন্থি এবং ফ্যাসিস্টরা আবার বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে কবর দিতে চায়। তাই অন্যান্য গণতান্ত্রিক দলের সাথে মিলে বিএনপি দেশের ধর্মনিরপেক্ষ চরিত্র এবং গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করাকে অগ্রাধিকার দেবে। আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলতে চাই যে, তারা যদি ধর্মীয় চরমপন্থি, র‌্যাডিক্যালিজম, চরমপন্থি গ্রুপ এবং পরাজিত ফ্যাসিস্টদেরকে নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হয় তাহলে তারা আবার গণতন্ত্র হত্যা করবে।

তারেক রহমান আরো বলেন, To uphold the country’s secular character, the democratic forces will pursue a political settlement that strengthens Bangladesh’s democratic system. This includes bringing the fleeing mafia clique, responsible for massacres, to justice at any cost, while resolutely opposing extremism and religious fundamentalism, said Tarique. বঙ্গানুবাদ: দেশের ধর্মনিরপেক্ষ চরিত্র সমুন্নত করার জন্য দেশের গণতান্ত্রিক শক্তিসমূহ এমন একটি রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠা করবে, যেটি বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করে। এজন্য প্রয়োজন যে মাফিয়া শক্তি গণহত্যার জন্য দায়ী, যে কোনো মূল্যে সেই পলাতক মাফিয়া শক্তির বিচার করা। একই সাথে চরমপন্থি এবং ধর্মীয় মৌলবাদীদের মুখোশ উন্মোচন করা।

॥দুই॥
শুধু ওপরের উদ্ধৃতিসমূহই নয়। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে বিএনপির লিখিত মতামত প্রদানের পর কমিশন থেকে বেরিয়ে এসে সাংবাদিকদের কাছে বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, ৭১ আর ২৪ এর গণঅভ্যুত্থান এক হতে পারে না। তিনি বলেন, সংবিধান সংস্কার কমিশন একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধের সঙ্গে একই কাতারে ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানকে নিয়ে এসেছে। আমরা মনে করি, এটি সমীচীন নয়। এতটুকুতে সীমাবদ্ধ থাকলেও না হয় কিছুটা মেনে নেওয়া যেত। কিন্তু এরপর তিনি যা বলেন সেটি শহীদ জিয়া এবং বেগম জিয়ার মূল আদর্শের সাথে সরাসরি সাংঘর্ষিক। তিনি বলেন, ‘বর্তমান সংবিধানের প্রিয়াম্বলই অপরিবর্তিত রাখতে হবে বলে আমরা মনে করি। (দৈনিক সমকাল, ২৪ মার্চ)।’ দৈনিক যুগান্তরের ২৪ মার্চ সংখ্যার প্রথম পৃষ্ঠায় প্রকাশিত প্রধান সংবাদের অন্যতম সাবহেডিং, ‘গণভোট ও গণপরিষদে না/ঐকমত্য কমিশনের সংস্কার প্রস্তাবে বিএনপির মতামত/সংবিধান সংশোধন করা যেতে পারে, তবে মূলনীতি পরিবর্তন নয়’।

উল্লেখ করা যেতে পারে যে, বর্তমান সংবিধানের প্রিয়াম্বল বা প্রস্তাবনাই হচ্ছে সংবিধানের মূলনীতি। বর্তমান সংবিধানের প্রিয়াম্বল বা প্রস্তাবনায় লেখা আছে, ‘আমরা অঙ্গীকার করিতেছি যে, যেসকল মহান আদর্শ আমাদের বীর জনগণকে জাতীয় মুক্তি সংগ্রামে আত্মনিয়োগ ও বীর শহীদদিগকে প্রাণোৎস্বর্গ করিতে উদ্বুদ্ধ করিয়াছিল- জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার সেই সকল আদর্শ এই সংবিধানের মূলনীতি হইবে।’

এখানে বলা দরকার যে উপরোক্ত চারটি মূলনীতির মধ্যে ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণমুক্ত হওয়া পর্যন্ত ধর্মনিরপেক্ষতাকে আওয়ামী লীগ তাদের দলীয় আদর্শরূপে গ্রহণ করেনি। ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর বাংলাদেশের সংবিধান অনুমোদন করার সময় অকস্মাৎ ধর্মনিরপেক্ষতা ঢুকে পড়ে।

প্রশ্ন হলো, কোন্ পটভূমিতে বিএনপি তাদের আদর্শ পরিবর্তন করলো? আমার কাছে সংবিধান সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট রয়েছে। ১৩৭ পৃষ্ঠার ঐ রিপোর্টের ৬ পৃষ্ঠায় নাগরিকত্ব শিরোনামে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশের জনগণ জাতি হিসেবে বাঙ্গালী---’ কমিশন এই বিধানটি বিলুপ্ত করার সুপারিশ করছে। সুপারিশ করা হচ্ছে যে, বর্তমান অনুচ্ছেদ ৬(২) নি¤েœাক্তভাবে সংশোধন করা হোক- বাংলাদেশের নাগরিকগণ বাংলাদেশী বলে পরিচিত হবেন। সংবিধানের মূলনীতি শীর্ষক ৫নং সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘কমিশন সুপারিশ করছেন যে সংবিধানের মূলনীতি হিসেবে সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার, বহুত্ববাদ এবং গণতন্ত্রকে অন্তর্ভুক্ত করা হোক।’ ৫.২: বহুত্ববাদ বর্ণনা করতে গিয়ে রিপোর্টে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশ একটি বহুত্ববাদী, বহুজাতি, বহু ধর্ম, বহু ভাষী ও বহু সংস্কৃতির দেশ যেখানে সকল সম্প্রদায়ের সহাবস্থান ও যথাযথ মর্যাদা নিশ্চিত করা হবে।’

॥তিন॥
সংবিধান সংস্কার কমিশনের সুপারিশে রাষ্ট্রের মূলনীতিÑ এই শিরোনামে বলা হয়েছে, ‘কমিশন সংবিধানের মূলনীতি ও রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি হিসেবে ধর্মনিরপেক্ষতা, সমাজতন্ত্র এবং জাতীয়তাবাদ এবং এই সংশ্লিষ্ট সংবিধানে ৮, ৯, ১০ ও ১২ নং অনুচ্ছেদগুলি বাদ দেওয়ার সুপারিশ করছে। সংবিধানের চতুর্থ পৃষ্ঠায় যে ৪টি মূলনীতি বিলোপ করার সুপারিশ করা হয়েছে সেগুলি হলো ৮.১, ৯ (বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদ), ১০ (সমাজতন্ত্র ও শোষণ) এবং ১২ (ধর্মনিরপেক্ষতা ও ধর্মীয় স্বাধীনতা)।’

এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে যে, বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র শেখ মুজিব ১৯৭২ সালে তার সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন। শেখ মুজিবই ১৯৭৫ সালের জানুয়ারি মাসে সংবিধানে চতুর্থ সংশোধনী অন্তর্ভুক্ত করে দেশে ব্যক্তি স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন। সবগুলি দল বিলুপ্ত করে শুধু বাকশাল রাখা হয়। শ্লোগান হয়, ‘এক নেতা এক দেশ/বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ’।

১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সিপাহী জনতার বিপ্লবের পর প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হিসেবে অর্ডিন্যান্স জারি করে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সংবিধানে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ অন্তর্ভুক্ত করেন। তিনি সমাজতন্ত্র বাদ দিয়ে সামাজিক ন্যায়বিচার এবং ধর্ম নিরপেক্ষতা বাদ দিয়ে আল্লাহর প্রতি ঈমান অন্তর্ভুক্ত করেন। শেখ মুজিব সংসদীয় গণতন্ত্রের পরিবর্তে একদলীয় প্রেসিডেন্সিয়াল বাকশাল কায়েম করেন। শহীদ জিয়া সেখানে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন। এই সবই শহীদ জিয়া করেন মার্শাল ল’ প্রোক্লামেশনের মাধ্যমে। পরবর্তীকালে মিলিটারি থেকে সিভিলিয়ান হয়ে তিনি প্রেসিডেন্ট হন এবং দেশে জাতীয় সংসদ প্রতিষ্ঠার জন্য নির্বাচন দেন। ঐ নির্বাচনের মাধ্যমে যে সংসদ গঠিত হয় সেই সংসদ শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়ার এইসব প্রোক্লামেশনকে ৫ম সংশোধনী হিসেবে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে।

॥চার॥
সেই বিএনপি আজও দেশের বৃহত্তম দল। অথচ, সেই বিএনপি তার প্রতিষ্ঠাতার আদর্শ থেকে ৩৬০ ডিগ্রি উল্টে যাচ্ছে। কেন তারা এটা করছে? রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বিএনপি এখন মনে করে যে ক্ষমতায় যেতে হলে একটি বড় দেশের পছন্দ মতো চলতে হবে, যারা ধর্মনিরপেক্ষতায় বিশ^াসী।

শহীদ জিয়া বিশ^াস করতেন যে, বাংলাদেশ নামক এই ভূখ-টির মানুষ শুধুমাত্র বাঙ্গালী নয়, অন্যান্য জাতিগোষ্ঠির লোকও আছে। বাঙালিদের মধ্যে অধিকাংশই মুসলমান। তাই জেনারেল জিয়া ‘জয় বাংলার’ পরিবর্তে চালু করেন ‘বাংলাদেশ জিন্দাবাদ’। তিনি বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদের পরিবর্তে চালু করেন বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ। ইনিই সেই শহীদ জিয়া যাকে ভারত ফারাক্কার পানি থেকে বঞ্চিত করলে তিনি ফারাক্কা ইস্যু জাতিসংঘে তোলার মতো হিম্মত দেখিয়েছিলেন।

বিএনপির এক শ্রেণীর নেতা যদি মনে করে থাকেন যে, বর্তমানের তরুণ সমাজ ধর্মনিরপেক্ষতার পথে ধাবিত হচ্ছে তাহলে তারা মারাত্মক ভুল করবেন। জুলাই বিপ্লবের মূল চালিকাশক্তিই ছিল এদেশের টগবগে তরুণ ও যুবা। এই লাখ লাখ তরুণ ও যুব সমাজ বজ্রের ধ্বনি কেড়ে নিয়ে আওয়াজ তুলেছিলেন, ‘দিল্লি না ঢাকা/ঢাকা ঢাকা’। আরো আওয়াজ তুলেছিলেন, ‘নারায়ে তাকবির/আল্লাহু আকবার’। বেগম জিয়ার দ্বিতীয় মেয়াদের পুরা ৫ বছর একটি শ্লোগানে প্রকম্পিত হয়েছে রাজপথ। আর সেটি হলো ভারতীয় আধিপত্যবাদ বিরোধী শ্লোগান, ‘সিকিম নয়, ভুটান নয়/এদেশ আমার বাংলাদেশ’।

সেই বিএনপির একটি অংশ যখন রাষ্ট্রের মূলনীতি পরিবর্তন করতে চায় না, তখন মানুষকে বলতেই হয় যে, এই বিএনপি সেই বিএনপি নয়। এই বিএনপি নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে যে নিরাশা ও শঙ্কার দোলাচল চলছে সেই শঙ্কা যেন ভুল প্রমাণিত হয় আমরা এই বিএনপির নিকট থেকে সেই প্রত্যাশাই করি।

Email: journalist15@gmail.com


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

মুসলিম শাসকরা কি ইহুদিদের দাসে পরিণত হয়েছেন?
হাসিনার পতনের পর বিএনপির আট মাস
ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিল : বৈরিতার বহিঃপ্রকাশ
প্রতিবন্ধীবান্ধব অবকাঠামোর অপ্রতুলতা
ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতের বিকাশে জোর দিতে হবে
আরও
X

আরও পড়ুন

ইসরায়েলি অবরোধে ত্রাণহীন গাজায় মানবিক বিপর্যয়

ইসরায়েলি অবরোধে ত্রাণহীন গাজায় মানবিক বিপর্যয়

ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের

ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের

নদীতে গোসল করতে নেমে প্রাণ গেল দুই বোনের

নদীতে গোসল করতে নেমে প্রাণ গেল দুই বোনের

জীবিত অভিবাসীদের ‘মৃত’ ঘোষণা করে তাড়াচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

জীবিত অভিবাসীদের ‘মৃত’ ঘোষণা করে তাড়াচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন

বঙ্গোপসাগরে ৪ ট্রলারে ডাকাতি, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৮

বঙ্গোপসাগরে ৪ ট্রলারে ডাকাতি, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৮

এক সপ্তাহে যৌথ বাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার ৬০৮

এক সপ্তাহে যৌথ বাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার ৬০৮

নিউইয়র্কে নদীতে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, শিশুসহ নিহত ৬

নিউইয়র্কে নদীতে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, শিশুসহ নিহত ৬

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৪০ ফিলিস্তিনি

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৪০ ফিলিস্তিনি

রামগতিতে চাঁদা না দেয়ায় কিশোর গ্যাং সদস্যদের হামলায় দিনমজুর আহত, আটক ১

রামগতিতে চাঁদা না দেয়ায় কিশোর গ্যাং সদস্যদের হামলায় দিনমজুর আহত, আটক ১

দোয়ারাবাজার সীমান্তে ভারতীয় খাসিয়ার গুলিতে বাংলাদেশী নিহত

দোয়ারাবাজার সীমান্তে ভারতীয় খাসিয়ার গুলিতে বাংলাদেশী নিহত

ছাগলনাইয়ায় অস্ত্রসহ যুবক আটক

ছাগলনাইয়ায় অস্ত্রসহ যুবক আটক

এবার এসএসসিতে পরীক্ষার্থী কমেছে ময়মনসিংহ শিক্ষাবোর্ডে

এবার এসএসসিতে পরীক্ষার্থী কমেছে ময়মনসিংহ শিক্ষাবোর্ডে

যাত্রী বেশে সিএনজি অটোরিকশা ছিনতাই, গ্রেফতার ২

যাত্রী বেশে সিএনজি অটোরিকশা ছিনতাই, গ্রেফতার ২

নগরকান্দায় বৃষ্টিতে কাঁদায় পিচ্ছিল সড়কে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

নগরকান্দায় বৃষ্টিতে কাঁদায় পিচ্ছিল সড়কে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

সউদীতে পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন ট্রাম্প

সউদীতে পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন ট্রাম্প

ভারতের চেয়ে বেশি কেউ বাংলাদেশের মঙ্গল চায় না

ভারতের চেয়ে বেশি কেউ বাংলাদেশের মঙ্গল চায় না

জার্মানিতে গঠিত হচ্ছে নতুন জোট সরকার

জার্মানিতে গঠিত হচ্ছে নতুন জোট সরকার

সদরঘাটের ব্যবসায়ীকে হত্যা: স্বামী-স্ত্রীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

সদরঘাটের ব্যবসায়ীকে হত্যা: স্বামী-স্ত্রীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

সান্দা বিশ্বকাপে স্বর্ণপদক জিতেছেন ইরানের দারিয়াই

সান্দা বিশ্বকাপে স্বর্ণপদক জিতেছেন ইরানের দারিয়াই

সবুজ প্রবৃদ্ধির জন্য অংশগ্রহণমূলক বাণিজ্য ও কৌশলগত অংশীদারিত্বে জোর দিলেন সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

সবুজ প্রবৃদ্ধির জন্য অংশগ্রহণমূলক বাণিজ্য ও কৌশলগত অংশীদারিত্বে জোর দিলেন সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান