ডিসেম্বরেই নির্বাচন

Daily Inqilab প্রফেসর ড. সাইফুল ইসলাম

০৩ মার্চ ২০২৫, ১২:০১ এএম | আপডেট: ০৩ মার্চ ২০২৫, ১২:০১ এএম

(পূর্ব প্রকাশিতের পর)
জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থান বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী মুহূর্ত হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে, যেখানে হাজার হাজার ছাত্র-জনতা ও রাজনৈতিক নেতা-কর্মী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করার মাধ্যমে বিপুল ত্যাগ স্বীকার করেছেন। আন্দোলনের ছাত্র নেতারা এটিকে ‘বিপ্লব’ হিসেবে বর্ণনা করেন এবং সংবিধানের পরিবর্তন সহ শাসনব্যবস্থায় ব্যাপক সংস্কার আনার আকাক্সক্ষা পোষণ করেন। তারা একটি নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করেছে কিন্তু এখনও তাদের দৃষ্টিভঙ্গির জন্য একটি সুনির্দিষ্ট কাঠামো উপস্থাপন করতে পারেননি। বিশ্ববিদ্যালয়ভিত্তিক নগর কেন্দ্রগুলির বাইরে তাদের প্রভাব বিস্তার এবং দেশব্যাপী জনসমর্থন গড়ে তোলার তাদের উচ্চাকাক্সক্ষা প্রশংসনীয় হলেও, এর জন্য যথেষ্ট সময়, প্রচেষ্টা এবং সম্পদের প্রয়োজন। তাদের রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম তৈরিতে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতামূলক সমর্থন কাজে লাগানোর চেষ্টা বিপ্লবী আদর্শের বিরোধিতা করা এবং তাদের বিশ্বাসযোগ্যতাকে ক্ষুণœ করা বলে অভিযোগ এসেছিল বৃহৎ ও জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল বিএনপি থেকে। আসলে ছাত্র নেতাদের আগামী পাঁচ বছরে একটি কার্যকর রাজনৈতিক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের চেষ্টা করা জরুরি হয়ে উঠেছে।

৫.
অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের সহযোগিতা ও উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন বৈদেশিক বৈঠকে অংশ নিয়েছেন ঠিকই কিন্তু অনির্বাচিত সরকার হওয়ায় অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য সহযোগিতায় তেমন সাড়া পাওয়া যায়নি। বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ, আমেরিকা, কানাডা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, মধ্যপ্রাচ্য, চীনসহ বিশ্বের বড় বড় প্রায় সব দেশ ও সংস্থা বাংলাদেশকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে চাইলেও আশানুরূপ আর্থিক, প্রযুক্তিগত উন্নয়ন, কিংবা বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বাংলাদেশে সরাসরি বিনিয়োগে আগ্রহী হয়ে ওঠেনি। এক কথায়, অধ্যাপক ইউনূসের কূটনৈতিক তৎপরতা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশের উন্নয়ন, সংস্কার ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে অগ্রগতি শূন্য। এর একমাত্র কারণ ড. ইউনূস সরকার অনির্বাচিত। এবং দেশের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিশে^র অন্যান্য দেশকে আতঙ্কিত করে তুলেছে। বলাবাহুল্য, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার আমলে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর দেউলিয়াত্ব, বড় বড় প্রকল্পের নাম করে অর্থ লুটপাট, বিদেশে অবৈধ অর্থ পাচার, মুমূর্ষু আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও অর্থনীতির বেহাল দশা থেকে পুনরুজ্জীবিত হওয়ার জন্য নির্বাচিত সরকার গঠন জরুরি। কারণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, আদালত, সচিবালয়, স্থানীয় প্রশাসনসহ সম্পূর্ণ প্রশাসনযন্ত্র ঢেলে সাজানো দরকার। যা ড. ইউনূস সরকার এখনো করতে পারেনি। তাছাড়া রাজনৈতিক সংকট, শত শত আন্দোলন, প্রতিবিপ্লবের চেষ্টা এবং দেশ-বিদেশের প্রোপাগান্ডায় হতচকিত বর্তমান সরকার। যেভাবে দ্রব্যমূল্য বাড়ছে, সরকার সিন্ডিকেটও ভাঙতে পারছে না। সরকারে যারা বসে আছেন, তারা কোনো আশা দেখাতে পারছেন না। নির্বাচিত সরকার এলে অস্থিরতা কমবে। জবাবদিহিতার কারণে নেতৃবর্গ জনগণের মঙ্গল চিন্তা করবে।

কিছুদিন আগে ভারতীয় সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদি বলেছেন, বাংলাদেশে একটি নির্বাচিত সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করলে দুই দেশের মধ্যে সামগ্রিক সম্পর্ক স্বাভাবিক হবে। এর মানে ইউনূস সরকার থাকাকালীন দিল্লি ঢাকার সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্ক তৈরিতে রাজি নয়। অর্থাৎ ড. ইউনূস সরকারের তরফ থেকে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার সুযোগ থাকলেও তার উদ্যোগ লক্ষণীয় নয়।

৬.
দেশে আইনশৃঙ্খলার অবনতির কারণে লুটপাট, দুর্নীতি, দখল, চাঁদাবাজি, দলীয়করণ, জনগণের বাক্স্বাধীনতা হরণ এবং ভয়ঙ্কররূপে ‘মব জাস্টিস’ চলছে। সংসদ না থাকায় বিচারবিভাগের কার্যক্রম আস্থার জায়গা তৈরি করতে ব্যর্থ হয়েছে। সৃষ্টি হয়েছে ইয়োলো জার্নালিজম। সোশ্যাল মিডিয়ায় নানা অপপ্রচার চলছে তীব্রভাবে। নিরীহ মানুষ ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান অন্যায়ের শিকার হচ্ছে। নতুন করে অশুভ শক্তির উদ্ভব হয়েছে। বিশিষ্টজনরা বলছেন, অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকলে তৃতীয় শক্তির উত্থান হতে পারে। পলাতক হাসিনা ৫ আগস্টের পর থেকেই চেষ্টা চালাচ্ছে। থানা লুটের অস্ত্র, পালিয়ে যাওয়া পুলিশ, ছাত্রলীগ, যুবলীগের অপতৎপরতা এবং সেনানিবাসে আশ্রয় নেওয়া ৬২৪ জনের পলায়নÑ সব মিলে শঙ্কা ও আতঙ্কের যে পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে তা যথার্থ তদন্ত হওয়া দরকার। সরকারের প্রশাসনে থেকে রাষ্ট্রের স্বার্থ বিরোধী কাজ কারা করছে তা পরিষ্কার হওয়া জরুরি। নির্বাচিত সরকার গঠিত হলে রাষ্ট্র সুদৃঢ় হবে ফলে অনেক সত্য উদঘাটিত হবে। নির্বাচন কমিশনের উচিত সংসদ নির্বাচনের জন্য নিবিড়ভাবে কাজ করা। বর্তমানে চাঁদাবাজি ও হামলা-মামলা যে প্রবণতা বেড়েছে তা থেকে মুক্তির উপায় জবাবদিহিতামূলক সরকার ব্যবস্থা। রাষ্ট্রের ভেতর বাইরে যে অশুভ শক্তি মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে চাচ্ছে তাকে দমন করার জন্য জনসমর্থিত প্রশাসন প্রয়োজন।

৫ আগস্ট (২০২৪) গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের বিদায়ের পর জাতিসংঘের মহাসচিব বাংলাদেশে শান্তি ফিরিয়ে আনা এবং নতুন সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানিয়েছেন। বাংলাদেশকে গণতান্ত্রিক শাসন পুনরুদ্ধারের দিকে এগিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অন্তর্ভুক্তিমূলক হওয়ার আহ্বান জানান হয়।(১৩/৮/২০২৪) অর্থাৎ জাতিসংঘের মহাসচিব নোবেল শান্তি বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তবর্তীকালীন প্রশাসনকে অন্তর্ভুক্তিমূলক হওয়ার জন্য ‘সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার’ আহ্বান জানান। দেশটি নতুন নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে নারী ও যুব সম্প্রদায়ের পাশাপাশি সংখ্যালঘু ও আদিবাসী সম্প্রদায়ের কণ্ঠস্বর বিবেচনায় নিবে। কয়েক সপ্তাহের বিক্ষোভের পর বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার পর ৮ আগস্ট ড. ইউনূস অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন, যা প্রধানমন্ত্রীর সমতুল্য।

জুলাই মাসে ছাত্র-নেতৃত্বাধীন বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর থেকে অনেক শিশু সহ তিন হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে এবং ২০,০০০ এরও বেশি আহত হয়েছে। বাংলাদেশে এই রক্তপাত সবচেয়ে ভয়াবহ ছিল। জুলাই মাসে সিভিল সার্ভিস চাকরির কোটার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মাধ্যমে অস্থিরতা শুরু হয়। যদিও এই কোটা বাতিল করা হয়েছিল, তবু আগস্টের শুরুতে আবারও বিক্ষোভ শুরু হয়, যার মূল দাবি ছিল- হত্যা, গুম ও নির্যাতনের রাণী হাসিনার পদত্যাগ এবং বিক্ষোভের সহিংস দমনের জন্য দায়ীদের শাস্তি প্রদান।

প্রকৃতপক্ষে ছাত্র-নেতৃত্বাধীন এবং জন-চালিত এক বিশাল বিদ্রোহের মধ্যে দিয়ে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের নাটকীয় পতনের পর বাংলাদেশ দ্রুত একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রতিষ্ঠা করে। তিন দিনের মধ্যে, দেশের একমাত্র নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস নেতৃত্ব গ্রহণ করেন। ড. ইউনূস অভিজ্ঞ টেকনোক্র্যাট এবং বিশিষ্ট ছাত্র নেতাদের সমন্বয়ে একটি বৈচিত্র্যময় প্রশাসন গঠন করেন। এই পদক্ষেপটি তার ক্ষমতা গ্রহণের এক মাসের মধ্যে বন্যার সময় ব্যাপক জনসমর্থন অর্জন করেছিল। বিএনপি’র মতো রাজনৈতিক শক্তিসহ সমাজের সকল স্তরের নাগরিকরা ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলে সাহায্য পৌঁছে দেওয়ার এবং বিতরণ করার জন্য একত্রিত হয়েছিল। আগস্টজুড়ে পুলিশের উপস্থিতি কম থাকায় প্রতিহিংসাপরায়ণ মানুষের বর্বরতার বিরুদ্ধে জনসাধারণের প্রতিরোধ ছিল দেখার মতো। সাধারণ নাগরিকরা শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য এগিয়ে এসেছিলেন। তারা স্বেচ্ছায় যান চলাচল পরিচালনা করেছিলেন এবং আবাসিক এলাকায় রাতে চুরি-ডাকাতি প্রতিরোধে টহল পরিচালনা করেছিলেন, জননিরাপত্তা নিশ্চিত করেছিলেন। ১৬ বছরের স্বৈরাচারী শাসনের অবসানের ফলে জাতীয় সম্প্রীতির এক ব্যাপক চেতনা পুনরুজ্জীবিত হয় হিন্দু জনগোষ্ঠীর পাশে তারেক রহমানের নির্দেশে বিএনপি’র নেতা-কর্মী দাঁড়ানোর ফলে।

তবে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মেয়াদ ছয় মাস অতিক্রম (৮ আগস্ট থেকে ফেব্রুয়ারি শেষ সপ্তাহ) করার সাথে সাথে, আশাবাদের প্রাথমিক ঢেউ ক্রমশ হ্রাস পাচ্ছে। প্রশাসনের পদক্ষেপগুলি ক্রমবর্ধমান বিতর্কের মুখোমুখি হচ্ছে, জনসাধারণের অসন্তোষ এবং অতৃপ্তি বৃদ্ধি পাচ্ছে। আইন প্রয়োগকারী এবং অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় ব্যর্থতা ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। সামরিক বাহিনী বা আইন প্রয়োগকারী সংস্থার আশ্রয়ে থাকা জুলাই মাসের গণহত্যার জন্য দায়ী বেশ কয়েকজন ব্যক্তির পালিয়ে যাওয়া হতাশাকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে। উপরন্তু, বিদ্রোহের সময় গুরুতর আহতদের জন্য অপর্যাপ্ত চিকিৎসা এবং ক্ষতিপূরণ নিয়ে উদ্বেগ রয়ে গেছে এখনও। অন্যদিকে উপদেষ্টাদের বিতর্কিত নিয়োগ স্বজনপ্রীতির অভিযোগকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে। কেউ কেউ বলেন এ ধরনের সমালোচনার কারণ সংবাদপত্রের নতুন স্বাধীনতা, যা পূর্ববর্তী শাসনামলের দমনমূলক পরিবেশের সম্পূর্ণ বিপরীত। বাংলাদেশে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার- যাকে সাধারণত তত্ত্বাবধায়ক সরকার বলা হয়- ঐতিহ্যগতভাবে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নির্বাচন আয়োজনের দায়িত্ব দেওয়া হয়, সাধারণত তিন মাসের মধ্যে। যদিও বর্তমান রাজনৈতিক পরিবর্তন স্বাভাবিক শাসনব্যবস্থা পরিবর্তনের রাস্তা অনুসরণ করে না, রাজনৈতিক দলগুলি তাৎক্ষণিক নির্বাচন অথবা একটি স্পষ্ট রোডম্যাপ এবং তারিখের জন্য চাপ দিচ্ছে। ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের গত তিনটি জাতীয় নির্বাচন ঘিরে বিতর্কের পরিপ্রেক্ষিতে- ব্যাপক ভোট কারচুপি বা বয়কটের ফলে- একটি বিশ্বাসযোগ্য এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি জোরালো হওয়াটা স্বাভাবিক। (চলবে)

লেখক : সাবেক চেয়ারম্যান এবং অধ্যাপক, থিয়েটার অ্যান্ড পারফরমেন্স স্টাডিজ বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

স্কাউট আন্দোলন জোরদার করতে হবে
ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র : শহীদ জিয়া ও বেগম জিয়ার বিএনপি এবং আজকের বিএনপি
গাজাবাসীর ডাকে নো ওয়ার্ক নো স্কুল কর্মসূচি
মিয়ানমারে ভূমিকম্প এবং আমাদের ভয়
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উচিৎ কথা
আরও
X

আরও পড়ুন

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে নোবিপ্রবিতে সংহতি সমাবেশ ও মানববন্ধন

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে নোবিপ্রবিতে সংহতি সমাবেশ ও মানববন্ধন

বান্দরবানে গভীর রাতে বিএনপির অফিস ভাংচুর করেছে সন্ত্রাসারী

বান্দরবানে গভীর রাতে বিএনপির অফিস ভাংচুর করেছে সন্ত্রাসারী

শিশু গুলীবিদ্ধের ঘটনা আইয়্যামে জাহেলিয়াতের বর্বরতাকে হার মানিয়েছে: রেজাউল করিম

শিশু গুলীবিদ্ধের ঘটনা আইয়্যামে জাহেলিয়াতের বর্বরতাকে হার মানিয়েছে: রেজাউল করিম

‘গাজার মুসলিমরা আজ অভিভাবক শূন্য, মুসলিম নেতারা ইসরায়েলের হাতে জিম্মি’

‘গাজার মুসলিমরা আজ অভিভাবক শূন্য, মুসলিম নেতারা ইসরায়েলের হাতে জিম্মি’

বৈষম্য বিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরামের কার্য-নিবাহী কমিটি ঘোষণা

বৈষম্য বিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরামের কার্য-নিবাহী কমিটি ঘোষণা

দাউদকান্দিতে বসতঘর ও রান্নাঘর দুর্বৃত্তদের আগুনে পুড়ে ছাই

দাউদকান্দিতে বসতঘর ও রান্নাঘর দুর্বৃত্তদের আগুনে পুড়ে ছাই

নগরকান্দায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র সহ গ্রেফতার-৪

নগরকান্দায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র সহ গ্রেফতার-৪

১১ দিন পর কড়ইতলী-গোবরাকুড়া স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

১১ দিন পর কড়ইতলী-গোবরাকুড়া স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

পাঁচবিবিতে ফিলিস্থিনে ইসরাইলী হামলার প্রতিবাদে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

পাঁচবিবিতে ফিলিস্থিনে ইসরাইলী হামলার প্রতিবাদে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

বিরলে একটি রাস্তা নির্মাণকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের বিরোধ চরমে যে কোন মহুর্তে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশংকা

বিরলে একটি রাস্তা নির্মাণকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের বিরোধ চরমে যে কোন মহুর্তে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশংকা

প্রশিক্ষণ সঠিক ভাবে গ্রহন করলে দক্ষ গ্রাম পুলিশ গড়া সম্ভব- সিলেটে মহাপরিচালক আব্দুল কাইয়ূম

প্রশিক্ষণ সঠিক ভাবে গ্রহন করলে দক্ষ গ্রাম পুলিশ গড়া সম্ভব- সিলেটে মহাপরিচালক আব্দুল কাইয়ূম

মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের বাংলাদেশ কান্ট্রি ম্যানেজার হিসেবে যোগ দিলেন স্বর্ণা দাস

মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের বাংলাদেশ কান্ট্রি ম্যানেজার হিসেবে যোগ দিলেন স্বর্ণা দাস

ঝিনাইদহে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারককে অবরুদ্ধ করে যাত্রীকে মারধর ১০ শ্রমিক বহিস্কার

ঝিনাইদহে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারককে অবরুদ্ধ করে যাত্রীকে মারধর ১০ শ্রমিক বহিস্কার

বন্দরে অস্ত্র ঠেকিয়ে সাংবাদিক ব্যবসায়ীকে অপহরনের ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন

বন্দরে অস্ত্র ঠেকিয়ে সাংবাদিক ব্যবসায়ীকে অপহরনের ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন

জকিগঞ্জে যুবদলের উদ্যোগে ফিলিস্তিনের গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবীতে বিক্ষোভ

জকিগঞ্জে যুবদলের উদ্যোগে ফিলিস্তিনের গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবীতে বিক্ষোভ

বরগুনায় পুলিশ কনস্টেবল চাকরিতে ঘুষ বাণিজ্য, ২ প্রতারক কারাগারে

বরগুনায় পুলিশ কনস্টেবল চাকরিতে ঘুষ বাণিজ্য, ২ প্রতারক কারাগারে

কুলাউড়ায় পুলিশের উপর হামলা ও আসামী ছিনিয়ে নেয়ার অভিযোগ,আটক  ৪

কুলাউড়ায় পুলিশের উপর হামলা ও আসামী ছিনিয়ে নেয়ার অভিযোগ,আটক ৪

প্রতিবেশীকে বাঁচাতে গিয়ে হামলার শিকার-থানায় অভিযোগ

প্রতিবেশীকে বাঁচাতে গিয়ে হামলার শিকার-থানায় অভিযোগ

নাগেশ্বরী উপজেলা ও পৌর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন

নাগেশ্বরী উপজেলা ও পৌর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নেই তাসকিন, নতুন মুখ তানজিম

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নেই তাসকিন, নতুন মুখ তানজিম